ইসলামী দলের মাধ্যমে ইসলাম কায়েম সম্ভব নয় যে কারনে POSTED BY খোমেনী ইহসান ON 22/09/2015 IN বিশ্ব ইসলামী আন্দোলন |
লিখেছেন লিখেছেন স্বপন১ ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ০৭:২৩:০৫ সন্ধ্যা
পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রে কোনো রাজনৈতিক দল ইসলাম কায়েম করতে পারছে- এমন কোনো নজির কি আছে? এই প্রশ্নটি বুঝা সহজ হয় যদি আরেকটি প্রশ্ন সামনে রাখি- গণতান্ত্রিক ভোটে নির্বাচিত হয়ে যারাই ইসলাম কায়েমের চেষ্টা করছেন তারা কেউ কি ক্ষমতায় থাকতে পারছে? আলজেরিয়ায় ইসলামিক সেলভেশন ফ্রন্ট পারেনি, তুরস্কে নাজিমুদ্দিন আরবাকান বা মিশরে মোহাম্মদ মুরসি পারেননি। কিন্তু ইসলামী দল ক্ষমতায় গেছে বা ক্ষমতাসীন জোটের শরিক হয়ে ইসলাম কায়েম করা থেকে দূরে থাকলে ক্ষমতায় থাকতে পারছেন।
এখানে বলা দরকার ইসলাম কায়েম বলতে ইসলামিস্টরা আসলে কী বুঝান। মানে তারা শরীয়া আইন কায়েম করার কথা বুঝান। তো শরীয়া আইন মোতাবেক মদ উৎপাদন ও বিক্রি কি জায়েজ? বা বেশ্যালয় স্থাপন কি জায়েজ? সবাই বলবেন মোটেই না, কিন্তু খেয়াল করে দেখেন তুরস্কে কথিত ইসলামী নেতা এরদোগানের সরকারের আমলে এসব নিষিদ্ধ নয়। আসলে তুরস্কের দরকার কি, আমরা বাংলাদেশেই তো দেখতে পারি।
খেয়াল করে দেখেন, বাংলাদেশের মদ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলান কোন মন্ত্রণালয়ের অধীন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন। এই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ছিলেন জামায়াতের আমির মাওলানা নিজামী। বাংলাদেশে ১৪টি বৈধ যৌনপল্লী রয়েছে, যা সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন। জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মুজাহিদ সমাজ কল্যাণমন্ত্রী ছিলেন। নিজামী ও মুজাহিদ কিন্তু নিজ নিজ মন্ত্রণালয়কে পরিশোধন করতে চেষ্টা করেননি। মদ বা দেহ ব্যবসা তারা বন্ধ করেননি। ২০০১-২০০৬ সালের মন্ত্রিসভার সভার কোনো বৈঠকে এই দুই মন্ত্রী এমন কোনো প্রস্তাব উত্থাপন করেছেন কেউ বলতে পারবেন? আমি নিশ্চিতভাবেই তাদের নিন্দা করতে এই প্রসঙ্গ সামনে আনছি না। আমার বলার বিষয় হলো, হ্যা, ইসলামী দল ক্ষমতায় গেলে বা ইসলামী দলের শীর্ষ নেতারা মন্ত্রী হলেই ইসলাম কায়েম হয়ে যায় না। ইসলাম কায়েম অন্য জিনিশ।
এখানে জরুরিভাবে আরেকটা বিষয় বলা দরকার, ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতায় গিয়ে ইসলাম কায়েম করা যায় না বলে কথিত জিহাদী বা খেলাফিত গোষ্ঠীগুলান গণতন্ত্র হারাম টাইপের কথা বলে বন্দুকবাজি-বোমাবাজি বা গলা কাটাকে ইসলাম কায়েমের একমাত্র উপায় হিসেবে প্রচারণঅ চালায়। কিন্তু আমরা দেখেছি, আফগানিস্তানে, সুদানে বা ইরাক-সিরিয়ায় জিহাদীরা বন্দুকবাজি করে শরীয়া আইন কায়েমের নামে মুসলমানদেরই হত্যা ও ধর্ষণ করলেও তারা টিকতে পারে নাই। আফগানিস্তানের তালেবানরা ধর্ষণে জড়িত নয়। কেন পারে না? আসলে একটি নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত পশ্চিম তাদের সহিংসতা করতে দেয়, পরে তাদের দমনের নামে ওই জনপদের সমগ্র মুসলমানের উপর এথনিক ক্লিনজিং চালায়।
আমি এই আলোচনাটি এজন্য আনলাম যে, ইসলামপন্থা, ইসলামী রাজনীতি ও ইসলামী দলের মাধ্যমে যখন আপনি ইসলামই কায়েম করতে পারেন না, তখন আপনাকে নতুন করে চিন্তা করা দরকার। এই চিন্তার দুইটা নজির হলো ফিলিস্তিন ও ইরান। হ্যা, ওই দুই দেশের মধ্যে ইসলামের নামে জাগরণ হয়েছে এবং শত দুঃখ কষ্ট সত্ত্বেও জনগণ ধর্মীয় নেতাদের কথা মতো সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী লড়াই করেছে। এবং ইসলাম কায়েম নয়, বিদ্যমান জুলুম ও বেইনসাফির বিরুদ্ধে মুখলেস মুসলিম নেতৃত্বের লড়াইয়ের মাধ্যমে ওই দুই দেশে জাগরণ হয়েছে। দুই দেশের ইতিহাস অনেক বেশি ইন্টারেস্টিং। লড়াই শুরু করছিল বামপন্থীরা, কিন্তু সেই লড়াইকে আলেম-উলামা-ধর্মপ্রাণ তরুণরা বেগবান করে নেতৃত্বে চলে আসছেন। হ্যা, তালেবানের উত্থানও ঘটেছিল গণজাগরণের মধ্যদিয়ে। সেই ক্ষেত্রে বোরহানউদ্দিন রব্বানী ও হেকমতিয়ারের ইসলামী রাজনীতির ব্যর্থতাকে কেন্দ্র করে মাদাসা ছাত্র-শিক্ষকরা ক্ষমতা ছিনিয়ে নেয়। পরে তারা শরীয়া কায়েম করতে গিয়ে টার্গেট হয়ে গেল।
এখন প্রশ্ন হলো ইসলাম কায়েম হবে জাগরণের পথ ধরেই। যদি সম্ভব হয় এটারই সুযোগ আছে। কিন্তু ভোটের মাধ্যমে বা বন্দুকবাজি করে ইসলাম কায়েম করার মোটেই সুযোগ নাই। তাহলে প্রশ্ন থেকে যায়, ইসলামী দলগুলো কী করবে?
আফসোসের বিষয় হলো সব কিছু বিচার বিশ্লেষণ করে করণীয় নির্ধারণের কোনো বালাই দুনিয়া জুড়ে ইসলামী দলগুলোর মধ্যে নাই। বরং এদের মধ্যে আলোচনা ও পরামর্শের নাম করে ইসলামী দলগুলো ঘিরে থাকা চিন্তাবিদেরা তাদের নিজস্ব মতাদর্শকে চাপিয়ে দেন। ফলে পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার বদলে পরিস্থিতির সুযোগ কাজে লাগিয়ে নিজেদের মতাদর্শকে চাপিয়ে দেওয়া হয়, যা হয়তো শেষ পর্যন্ত ইসলামী দলগুলোকে অধিকতর ক্ষতির মুখে ঠেলে দেয়।
এর ছোট দুইটা উদাহরণ হলো, শিবিরের যখন সঙ্কট তৈরি হলো, তখন লিবারেলিজমের দাস কিছু লোক সংস্কারের নেশায় বুদ হয়ে গেলেন। আবার জামায়াতের যুদ্ধাপরাধের ইস্যুও যখন সামনে আসলো তখন এই ব্যাপারে ঐতিহাসিকভাবে জানাশোনা দূরে থাক, আইনগতভাবেও জাহেল লোকজন পুরা ব্যাপারটা নিয়ে তাদের লিবারেল এক্টিভিজম করার সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করলো।
বড় অর্থে ধরলে, মিশরের উদাহরণ পার্ফেক্ট। ডেমোক্রেসি সম্পর্কে একটা কাল্পনিক আদর্শ সামনে রেখে পতনকালীন নীরবতা বেছে নিয়ে ছিল ব্রাদারহুড, যদিও একদম শেষ মুহূর্তে তারা পার্টি ক্যাডারদের রাস্তায় এনেছিল, কিন্তু সেনাবাহিনী+পুলিশ+সাম্রাজ্যবাদী হামলার সময় বলপ্রয়োগ না করার মতো সিদ্ধান্ত তারা নিয়েছিল, এই মতাদর্শের অধীনে যে, আমরা সহিংসতা করি না দেখাতে পারলে পশ্চিম আমাদের সমর্থন করবে। অথচ তলে রাজনীতি থেকে প্রমাণিত, কাউকে পছন্দ করার ক্ষেত্রে তার শক্তি আছে কি না এবং সেই শক্তির সাহায্যে পশ্চিমের দাসত্ব করে কি না তা দেখা হয়।
আল্লাহ সুযোগ দিলে, ইসলামী দলগুলো কী করবে সংক্রান্ত আলোচনা করব।
ইসলামী দলের মাধ্যমে ইসলাম কায়েম সম্ভব নয় যে কারনে
POSTED BY খোমেনী ইহসান ON 22/09/2015 IN বিশ্ব ইসলামী আন্দোলন | VIEWS | 4 RESPONSES
পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রে কোনো রাজনৈতিক দল ইসলাম কায়েম করতে পারছে- এমন কোনো নজির কি আছে? এই প্রশ্নটি বুঝা সহজ হয় যদি আরেকটি প্রশ্ন সামনে রাখি- গণতান্ত্রিক ভোটে নির্বাচিত হয়ে যারাই ইসলাম কায়েমের চেষ্টা করছেন তারা কেউ কি ক্ষমতায় থাকতে পারছে? আলজেরিয়ায় ইসলামিক সেলভেশন ফ্রন্ট পারেনি, তুরস্কে নাজিমুদ্দিন আরবাকান বা মিশরে মোহাম্মদ মুরসি পারেননি। কিন্তু ইসলামী দল ক্ষমতায় গেছে বা ক্ষমতাসীন জোটের শরিক হয়ে ইসলাম কায়েম করা থেকে দূরে থাকলে ক্ষমতায় থাকতে পারছেন।
এখানে বলা দরকার ইসলাম কায়েম বলতে ইসলামিস্টরা আসলে কী বুঝান। মানে তারা শরীয়া আইন কায়েম করার কথা বুঝান। তো শরীয়া আইন মোতাবেক মদ উৎপাদন ও বিক্রি কি জায়েজ? বা বেশ্যালয় স্থাপন কি জায়েজ? সবাই বলবেন মোটেই না, কিন্তু খেয়াল করে দেখেন তুরস্কে কথিত ইসলামী নেতা এরদোগানের সরকারের আমলে এসব নিষিদ্ধ নয়। আসলে তুরস্কের দরকার কি, আমরা বাংলাদেশেই তো দেখতে পারি।
খেয়াল করে দেখেন, বাংলাদেশের মদ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলান কোন মন্ত্রণালয়ের অধীন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন। এই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ছিলেন জামায়াতের আমির মাওলানা নিজামী। বাংলাদেশে ১৪টি বৈধ যৌনপল্লী রয়েছে, যা সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন। জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মুজাহিদ সমাজ কল্যাণমন্ত্রী ছিলেন। নিজামী ও মুজাহিদ কিন্তু নিজ নিজ মন্ত্রণালয়কে পরিশোধন করতে চেষ্টা করেননি। মদ বা দেহ ব্যবসা তারা বন্ধ করেননি। ২০০১-২০০৬ সালের মন্ত্রিসভার সভার কোনো বৈঠকে এই দুই মন্ত্রী এমন কোনো প্রস্তাব উত্থাপন করেছেন কেউ বলতে পারবেন? আমি নিশ্চিতভাবেই তাদের নিন্দা করতে এই প্রসঙ্গ সামনে আনছি না। আমার বলার বিষয় হলো, হ্যা, ইসলামী দল ক্ষমতায় গেলে বা ইসলামী দলের শীর্ষ নেতারা মন্ত্রী হলেই ইসলাম কায়েম হয়ে যায় না। ইসলাম কায়েম অন্য জিনিশ।
এখানে জরুরিভাবে আরেকটা বিষয় বলা দরকার, ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতায় গিয়ে ইসলাম কায়েম করা যায় না বলে কথিত জিহাদী বা খেলাফিত গোষ্ঠীগুলান গণতন্ত্র হারাম টাইপের কথা বলে বন্দুকবাজি-বোমাবাজি বা গলা কাটাকে ইসলাম কায়েমের একমাত্র উপায় হিসেবে প্রচারণঅ চালায়। কিন্তু আমরা দেখেছি, আফগানিস্তানে, সুদানে বা ইরাক-সিরিয়ায় জিহাদীরা বন্দুকবাজি করে শরীয়া আইন কায়েমের নামে মুসলমানদেরই হত্যা ও ধর্ষণ করলেও তারা টিকতে পারে নাই। আফগানিস্তানের তালেবানরা ধর্ষণে জড়িত নয়। কেন পারে না? আসলে একটি নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত পশ্চিম তাদের সহিংসতা করতে দেয়, পরে তাদের দমনের নামে ওই জনপদের সমগ্র মুসলমানের উপর এথনিক ক্লিনজিং চালায়।
আমি এই আলোচনাটি এজন্য আনলাম যে, ইসলামপন্থা, ইসলামী রাজনীতি ও ইসলামী দলের মাধ্যমে যখন আপনি ইসলামই কায়েম করতে পারেন না, তখন আপনাকে নতুন করে চিন্তা করা দরকার। এই চিন্তার দুইটা নজির হলো ফিলিস্তিন ও ইরান। হ্যা, ওই দুই দেশের মধ্যে ইসলামের নামে জাগরণ হয়েছে এবং শত দুঃখ কষ্ট সত্ত্বেও জনগণ ধর্মীয় নেতাদের কথা মতো সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী লড়াই করেছে। এবং ইসলাম কায়েম নয়, বিদ্যমান জুলুম ও বেইনসাফির বিরুদ্ধে মুখলেস মুসলিম নেতৃত্বের লড়াইয়ের মাধ্যমে ওই দুই দেশে জাগরণ হয়েছে। দুই দেশের ইতিহাস অনেক বেশি ইন্টারেস্টিং। লড়াই শুরু করছিল বামপন্থীরা, কিন্তু সেই লড়াইকে আলেম-উলামা-ধর্মপ্রাণ তরুণরা বেগবান করে নেতৃত্বে চলে আসছেন। হ্যা, তালেবানের উত্থানও ঘটেছিল গণজাগরণের মধ্যদিয়ে। সেই ক্ষেত্রে বোরহানউদ্দিন রব্বানী ও হেকমতিয়ারের ইসলামী রাজনীতির ব্যর্থতাকে কেন্দ্র করে মাদাসা ছাত্র-শিক্ষকরা ক্ষমতা ছিনিয়ে নেয়। পরে তারা শরীয়া কায়েম করতে গিয়ে টার্গেট হয়ে গেল।
এখন প্রশ্ন হলো ইসলাম কায়েম হবে জাগরণের পথ ধরেই। যদি সম্ভব হয় এটারই সুযোগ আছে। কিন্তু ভোটের মাধ্যমে বা বন্দুকবাজি করে ইসলাম কায়েম করার মোটেই সুযোগ নাই। তাহলে প্রশ্ন থেকে যায়, ইসলামী দলগুলো কী করবে?
আফসোসের বিষয় হলো সব কিছু বিচার বিশ্লেষণ করে করণীয় নির্ধারণের কোনো বালাই দুনিয়া জুড়ে ইসলামী দলগুলোর মধ্যে নাই। বরং এদের মধ্যে আলোচনা ও পরামর্শের নাম করে ইসলামী দলগুলো ঘিরে থাকা চিন্তাবিদেরা তাদের নিজস্ব মতাদর্শকে চাপিয়ে দেন। ফলে পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার বদলে পরিস্থিতির সুযোগ কাজে লাগিয়ে নিজেদের মতাদর্শকে চাপিয়ে দেওয়া হয়, যা হয়তো শেষ পর্যন্ত ইসলামী দলগুলোকে অধিকতর ক্ষতির মুখে ঠেলে দেয়।
এর ছোট দুইটা উদাহরণ হলো, শিবিরের যখন সঙ্কট তৈরি হলো, তখন লিবারেলিজমের দাস কিছু লোক সংস্কারের নেশায় বুদ হয়ে গেলেন। আবার জামায়াতের যুদ্ধাপরাধের ইস্যুও যখন সামনে আসলো তখন এই ব্যাপারে ঐতিহাসিকভাবে জানাশোনা দূরে থাক, আইনগতভাবেও জাহেল লোকজন পুরা ব্যাপারটা নিয়ে তাদের লিবারেল এক্টিভিজম করার সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করলো।
বড় অর্থে ধরলে, মিশরের উদাহরণ পার্ফেক্ট। ডেমোক্রেসি সম্পর্কে একটা কাল্পনিক আদর্শ সামনে রেখে পতনকালীন নীরবতা বেছে নিয়ে ছিল ব্রাদারহুড, যদিও একদম শেষ মুহূর্তে তারা পার্টি ক্যাডারদের রাস্তায় এনেছিল, কিন্তু সেনাবাহিনী+পুলিশ+সাম্রাজ্যবাদী হামলার সময় বলপ্রয়োগ না করার মতো সিদ্ধান্ত তারা নিয়েছিল, এই মতাদর্শের অধীনে যে, আমরা সহিংসতা করি না দেখাতে পারলে পশ্চিম আমাদের সমর্থন করবে। অথচ তলে রাজনীতি থেকে প্রমাণিত, কাউকে পছন্দ করার ক্ষেত্রে তার শক্তি আছে কি না এবং সেই শক্তির সাহায্যে পশ্চিমের দাসত্ব করে কি না তা দেখা হয়।
আল্লাহ সুযোগ দিলে, ইসলামী দলগুলো কী করবে সংক্রান্ত আলোচনা করব।
বিষয়: বিবিধ
২০৪৮ বার পঠিত, ৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
কারোর বিরুদ্ধে কথা বলার আগে নিজের মাপকাঠি ঠিক আছে কি না তাহাও দেখার বিষয় আছে
তাহলে ইরান পারল না কেন ?
মন্তব্য করতে লগইন করুন