আবহমান বাংলার রুপ
লিখেছেন লিখেছেন মুমতাহিনা তাজরি ২৬ মার্চ, ২০১৩, ০৮:৪৬:৪২ সকাল
মাধবকুন্ড জলপ্রপাত:মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলায় আপনাদের দাওয়াত।
চালের গুড়ি দিয়ে পিঠা ও সন্দেশ খাওয়ার দাওয়াত।
ঐ দেখা যায় তাল গাছ ঐ আমাদের গাঁ ।
গরম গরম বাদাম বাঁজা,গরম মুড়ি খাইতে মজা।
হাসন রাজা কয় আমি কিছু নয়রে আমি কিছু নয়।
নানিগো নানি আমারে নিয়া চলো ভাইসাবের বাড়ি।
ওরা পথ শিশু
গাঁও গেরামের মেঠো পথ ধরে হেটেছি জীবন ভর, আজ কেন সব আমার কাছে হয়েছে এতটা পর।
সবাই এভাবে বয়স্কদের সহযোগিতা করি।
চিরায়ত বাংলার অন্যতম যানবাহন।
সারাদিন এ ভাবে চেষ্টার পর ইয়া মোটা একটা বোয়াল যদি আপনার হাতে আসে তবে কেমন লাগে।
পাগল হয়েছে বলে মানবতাবোধ হারাননি।
গাঁও গেরামের বাড়ি।
বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর
পায়ে দিয়ে সোনার নুপুর
আঁকা বাঁকা মেঠো পথে
কোন রুপসি হেটে যায়।
গাঁও গেরামের হাট বাজার।
আল্লাহ দিলেন কৃষকেরে গুলা ভরা ধানরে
গুলা ভরা ধান
বুবু বলেন এসব নাকি বজ্রা দেবির দান।
এমন দিন ছিলো যার বাড়িতে গরু ছাগল আছে তারাই বড় লোক।
লাটি খেলা ও মোরগের লড়াই এখন আছে কি ?
বন্যা এলে যা হয় আরকি, আর ট্রেনের দূর্ঘটনাতো হরহামেশা।
কলসি কাধে কোন রুপসি জলের ঘাঠে যায়।
লজ্জাবতিকে ছুয়ে কারা লজ্জা দিয়েছেন।
বাংলার কুমার।
এখনো গায়ের বউয়েরা কাঁথা শেলাই করে।
আগেকার দিনের বিয়ের অন্যতম বাহন পালকি।
বুদ্ধিমান ছাগল।
এখনো সমাজ এমন।
সিলেটিতে বলে হাওয়ার মিঠাই।
একটা নির্মল হাসি দিয়ে সমাপ্ত
কেমন লাগলো বলতে ভুলবেন না কিন্তু।
বিষয়: বিবিধ
৫৯০৪ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন