যারা নিজেদেরকে সঠিক প্রমাণে ব্যস্ত, একটু ভেবে দেখবেন কী

লিখেছেন লিখেছেন জিনিয়াস ০৭ জানুয়ারি, ২০১৪, ০২:২১:২১ দুপুর

আমাদের দেশের একশ্রেণির মোল্লা, পাতি মোল্লাদের দেখা যায় কোন কথা বললেই দলিল খোজে। আবার দলিল খুজতে গিয়ে সহীহ হাদিস ছাড়া হাদিসকে কোন পাত্তাই দেয় না। ভাল কথা। কিন্তু তারা যে কয়টা হাদিস গ্রন্থকে সহীহ মনে করে সেগুলোর মধ্যেও বহু হাদিস আছে যা পরস্পর বিরোধী বক্তব্যে ভরা। কিন্তু এই পাতি মোল্লারা তাদের পূবসুরিদের কাছ থেকে পাওয়া জ্ঞান নিয়ে তা দিয়েই চলে যায়। মনে রাখা দরকার হাদিস কিন্তু কোর'আনের মত নয়। এর রক্ষাভার আল্লাহর নয়। এটা বিভিন্নভাবে বিভিন্ন লোকের হাত ধরে সংকলিত হয়েছে। যারা এর সংকলন করেছেন তাদের অনেকেরই জন্ম রসুলাল্লাহর ওফাতের পর। পণ্ডিতরা যেসব মানদণ্ডে সহীহ ও জাল হাদীস চিহ্নিত করেছেন সেই মানদণ্ডে ফিল্টারিং হয়ে বহু সহীহ হাদীসও সঠিক সনদের অভাবে দয়িফ হাদিস হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে আবার দয়িফ হাদিস সহীহ হাদিসের গ্রন্থে স্থান পেয়েছে। এখন এসব নিয়ে এই পাতি মোল্লাদের বিভ্রান্তিই বেড়েছে। মূল কথা হলো, শুধু হাদিস দিয়ে যাচাই করে অনেক বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব হয় না।

এই লেখার অবতারণা এই জন্য যে, যামানার এমাম জনাব মোহাম্মদ বায়াজীদ খান পন্নী লিখিত বই এবং হেযবুত তওহীদের পক্ষ থেকে বর্তমান যামানার এই আলেমসহ অতীতের অতি পণ্ডিত শ্রেণির এই ভূমিকাকে নেতিবাচক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে এবং বলা হয়েছে যে এদের গভীর গবেষণা, অধ্যবসায় দেখলে তাদের প্রতি শ্রদ্ধায় মাথা নুয়ে আসে। কিন্তু তাদের এই কাজের ফল এই হোয়েছে যে তা জাতীর মধ্যে বিভিন্ন মতভেদের সৃষ্টি হয়েছে। এরই মধ্যে দিয়ে জন্ম হয়েছে বিভিন্ন মাযহাব যা জাতির ঐক্যকে ভেঙ্গে টুকরো টুকরো করে দিয়েছে। অথচ রসুলাল্লাহ বলেছেন, ঐক্য নষ্ট করার জন্য চোখের ঈশারাও কুফর। কিন্তু এই পণ্ডিতরা অতি পণ্ডিতির কাজটি করতে গিয়ে জাতীর ভিত্তিমূলেই আঘাত করেছে। এরা যে পথভ্রষ্ট এবং আল্লাহর রসুলের চোখে এরা ক্ষতিগ্রস্থদের অন্তর্ভূক্ত তা এই পণ্ডিতদের অন্ধ ভক্তরা মানতে রাজিই নয়। এরা যুক্তি এবং হাদীস দেখায় যে, এই উম্মাহ কখনোই একেবারেই ধ্বংস হবে না। সূত্র হিসেবে তারা উল্লেখ করে এই হাদিসগুলো:

"উবায়দুল্লাহ ইবন মূসা (র)....মুগিরা ইবন শুবা (রাHappyথেকে বর্ণিত। নবী(সা) বলেছেন, আল্লাহর হুকুম অর্থাৎ কিয়ামত আসা পর্যন্ত আমার উম্মতের এক জামায়াত সর্বদাই বিজয়ী থাকবে। আর তারা হলেন(সেই দল যারা প্রতিপক্ষের উপর)প্রভাবশালী।(বুখারী:৬৮১৩)।

ইসমাইল (র)...মুআবিয়া ইবনে আবূ সুফিয়ান (রা)থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নবী(সা)কে বলতে শুনেছি যে,আল্লাহ তায়ালা যার কল্যাণ চান, তাকে দ্বীনের জ্ঞান দান করেন। আমি তো(ইলমের)বন্টনকারী মাত্র; আল্লাহ তা প্রদান করে থাকেন। এ উম্মতের কর্মকান্ড কিয়ামত পর্যন্ত কিংবা বলেছিলেন, মহান আল্লাহ তায়ালার হুকুম আসা পর্যন্ত (সত্যের উপর) সুদৃঢ় থাকবে। (বুখারী:৬৮১৪)"

কিন্তু তাদের বুঝে আসে না যে এই হাদীসগুলোতে যাদের সম্বন্ধে বলা হয়েছে তারা জাতিগতভাবে সত্যের উপর দৃঢ় থাকবে তা বলা হয় নি। এরা ব্যক্তিগতভাবে কিংবা বিচ্ছিন্নভাবে সত্যের উপর দৃঢ় থাকবেন। এ ব্যাপারে বহু হাদিস রয়েছে। কিন্তু আল্লাহ রসুল আরো বলেছেন, “সুসংবাদ দাও সুসংবাদ দাও,আমার উম্মাহর উদাহরণ এমন এক বৃষ্টির মত,যার প্রথম ভালো নাকি শেষ ভালো বলা মুশকিল। এই জাতি কেমন কোরে ধ্বংস হবে যার প্রথমে আমি, মধ্যে মাহদী এবং শেষে ঈসা। কিন্তু এর মাঝে আছে বিভ্রান্তরা। তারা আমার কেঊ নয় আমিও তাদের কেউ নই।”(আনাস(রা)থেকে তিরমিযি; জাফর(রা) থেকে রাযিন) " যারা রসুলের কেউ নয়, রসুল যাদের কেউ নন তারা কে? পরকালে তাদের অবস্থান কোথায় গিয়ে পৌছবে এই বিষয়টা কি তারা ভেবে দেখে না? মনে রাখতে হবে এই মধ্যবর্তী সময়ে কিন্তু সেই ইসলামের স্বর্ণযুগের পণ্ডিতরাও এসে যাচ্ছেন, বহু পণ্ডিত, মুহাদ্দিস, মুফাসসিররাও এসে যাচ্ছেন। কিন্তু এটা জাতিগতভাবে বলা হচ্ছে, এর বাইরে বিচ্ছিন্নভাবে কেউ কেউ হক পথকে আগলে থাকতেই পারেন।

আরো প্রমাণ দেখুন, আল্লাহর রসূল আরো ভবিষ্যদ্বাণী করেন, “আল্লাহ যতদিন চান ততদিন তোমাদের মাঝে নবুওয়াত থাকবে (অর্থাৎ তিনি নিজেই), তারপর আল্লাহ তা উঠিয়ে নেবেন। তারপর আসবে নবুওয়াতের পদ্ধতিতে খেলাফত। যতদিন আল্লাহ চান ততদিন তা থাকবে তারপর আল্লাহ তা উঠিয়ে নেবেন। তারপর আসবে মুলকান(রাজতন্ত্র), যতদিন আল্লাহ চান ততদিন তা থাকবে অতপর আল্লাহ তা উঠিয়ে নেবেন। তারপর আসবে জাবারিয়াত(শক্তি প্রয়োগ,জোর-জবরদস্তিমূলক শাসন)। এরপর আবারো আসবে নবুয়াতের পদ্ধতিতে খেলাফত।”(দালায়েলুম নবুয়াত,বায়হাকী,মুসনাদ-আহমদ বিন হাম্বল,মেশকাত)"

এখানে যারা রাজতন্ত্র এবং যাবারিয়াত এর অধীনে জীবন-যাপন করছে তারাও কি জাতিগতভাবে সত্যের উপর দৃঢ় থাকছে? কিংবা তারা কি বলতে পারবে যে বর্তমান সময়ে মুসলিম উম্মাহ পৃথিবীতে বিজয়ীর বেশে আছে? হ্যা, গায়ের জোরে, ঘাউরামী করে তা বলা যায়। অনেক হারু লোকও বেদম মার খেয়ে বলে আমিও নিচে পড়ে কম মার দিইনি কিন্তু! কিন্তু আল্লাহকে তো আর এইসব ফাকিঝুকি বুঝিয়ে ম্যানেজ করা যাবে না, যাবে কী? অপরদিকে আলাদাভাবে, বিচ্ছিন্নভাবে কেউ কেউ সঠিকভাবে থাকতেও পারেন। কথিত অতি আলেম শ্রেণি, যারা নিজেদেরকে সঠিক প্রমাণে ব্যস্ত আছেন তারা কি ভেবে দেখবেন এটা জোর করে সঠিক প্রমাণের ব্যর্থ চেষ্টা শেষ পর্যন্ত কাজে আসবে কী?

বিষয়: বিবিধ

১৯৬৫ বার পঠিত, ৪৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

159934
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:২৯
প্রিন্সিপাল লিখেছেন : তোমাদের আসল পরিচয়টা কি?
কাদীয়ানী? নাকি তারই কোন অঙ্গ-প্রতঙ্গ?
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:৩৯
114386
জিনিয়াস লিখেছেন : আমাদের পরিচয় অন্তত তোমাদের মত ভণ্ডামীপূর্ণ নয়। লাইনে এসে কথা বল। টপিক নিয়ে যুক্তিযুক্ত আলোচনা করে। আমরা কি তা ধীরে ধীরে টের পাইবা। আমরা কাদিয়ানী হলে সরাসরি বলে দিতাম। আমাদের আসল পরিচয় হলো আমরা হেদায়াহ পেয়েছি। আল্লাহ আমাদেরকে তার সত্যপথের সন্ধান দিয়েছেন। হাজার হাজার মতভেদ থেকে সঠিক পথ দেখার আলো দিয়েছেন। তোমাদের হিংসা লাগতে পারে আর সে হিংসার আগুনে জ্বলে পুড়ে মরতে পার। কিন্তু এর বেশি কিছু করতে পারবা না। পারলে চেষ্টা করে দেখ। তোমাদের চৌদ্দগুষ্টি নিয়ে তারপর চেষ্টা করো।
159935
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:২৯
সঠিক ইসলাম লিখেছেন :
পণ্ডিতরা যেসব মানদণ্ডে সহীহ ও জাল হাদীস চিহ্নিত করেছেন সেই মানদণ্ডে ফিল্টারিং হয়ে বহু সহীহ হাদীসও সঠিক সনদের অভাবে দয়িফ হাদিস হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে আবার দয়িফ হাদিস সহীহ হাদিসের গ্রন্থে স্থান পেয়েছে।


এই চিহিৃতকরণ কারা করেছেন ? এখন তাহলে সহিহ ও জয়ীফ হাদীস চিনার উপায় কি ?
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:৪৫
114387
জিনিয়াস লিখেছেন : সেটার আলো আল্লাহ যাদেরকে দিয়েছেন তারা একবার পড়েই বুঝতে পারবে। এর জন্য দরকার দীন সম্বন্ধে সঠিক আকীদা লাভ করা। এর প্রথম সূত্র হচ্চে কোন একটা বিষয় প্রথমত সেটা কী, কেন এবং কিভাবে তা বুঝতে হবে। ধরুন একটা কলম, কলম কেন এটা বোঝা এবং কিভাবে তাকে ব্যবহার করতে হয় তা জানা।
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:০৪
114730
প্রিন্সিপাল লিখেছেন : তোমরা তো চামচিকার মত গর্তের ভিতর থেকে মুখ বের করে মাঝে মাঝে চিক চিক কর। বাহিরে বেরিয়ে এসো, তবেই বুঝতে পারবে কয় সের ধানের কয় সের চাউল।
তোমাদের মত আরেক ভন্ড ও তার পাচ সহযোগির মত তোমাদেরও সেই অবস্থাই হবে। তবে কোন মুসলিম তোমাদেরকে মারবে না, তোমাদের মতই অন্য ভন্ডরাই তোমাদেরকে মারবে। যেমন তোমরা কয়েক সপ্তাহ আগে গোপীবাগে ভন্ড ও তার পাচ সহযোগিকে হত্যা করেছ।
অচিরেই তোমাদের বিচার হবে।
তবে এটাও আল্লাহ তায়ালার এক হিকমত যে, তিনি ভন্ডকে দিয়েই ভন্ডকে ধ্বংস করেন। যেমন তোমাদের দ্বারা সেই ভন্ডকে সায়েস্তা করেছেন।
159937
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:৩২
সঠিক ইসলাম লিখেছেন :
মূল কথা হলো, শুধু হাদিস দিয়ে যাচাই করে অনেক বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব হয় না।


তাহলে কি কি দিয়ে যাচাই করতে হবে এখন ?
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:০৫
114391
জিনিয়াস লিখেছেন : অর্জিত জ্ঞান, কিংবা যুক্তি দিয়ে সব কিছু প্রমাণ হয় না, প্রমাণ করা যায় না। সেটার জন্য দরকার আল্লাহর দেওয়া জ্ঞান, বুঝ। আপনি বাকারার ২৬ নং আয়াতটি পাঠ করে দেখুন সেখানে বলা আছে এই কোর'আন দিয়ে মানুষ হেদায়াহ পায় আবার এই কোর'আন দিয়ে পথভ্রষ্ট হয়। কেন হয়? আল্লাহর রসুল তো বলেছেন কেউ কোর'আন সুন্নাহ আকড়ে ধরলে পথভ্রষ্ট হবে না। কিন্তু বাকারার ২৬ বলছে উল্টো। এটা বোঝার জন্য দরকার আল্লাহর দেওয়া জ্ঞান। আমি আপনাকে শত বোঝালেও আপনি বুঝবেন না যদি আল্লাহ আপনাকে দয়া করে না বোঝান। এটাই হচ্চে হেদায়াহ। মিথ্যা না বলা, চুরি না করা, মাথা নিচু করে চলা, বড়দের সম্মান করার নাম হেদায়াহ নয়। তাই সঠিক বুঝের জন্য দরকার আল্লাহর দেওয়া জ্ঞান। আল্লাহ যাকে সেটা দান করেন সে বুঝতে পারে। অনেকটা মোমেন না হলে যে কারণে দাজ্জালের কপালে কাফের লেখা থাকলে শিক্ষিত লোকও তা পড়তে পারে না। অর্থাত আল্লাহ আপনাকে জ্ঞান না দিলে আপনি কিছুতেই পারবেন না। আমার হাজার যুক্তিতেও আপনি বুঝবেন না। জানিনা ক্লিয়ার করতে পারলাম কি না!
159941
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:০১
সঠিক ইসলাম লিখেছেন :
এর প্রথম সূত্র হচ্চে


এই সুত্রটা কি আল্লাহ আপনাদের ওহী করে জানাইছে ?

কেন এটা বোঝা এবং কিভাবে তাকে ব্যবহার করতে হয় তা জানা।


এটা একটি আপেক্ষিক ব্যাপার। আপনার লেজিকে যেটাকে যুক্তিযুক্ত মনে হবে আরেকজনের লজিকে সেটাকেই ভুল প্রমাণিত হবে। তাই যুক্তি/লজিক গ্রহণযোগ্য নয়, আসল হলো কুরআন-হাদীস। কুরআন-হাদীস বাদ দিয়ে পাগলামী মার্কা কথা বললে নিষদ্ধ হয়েই থাকবেন আজীবন, কোনদিনই জনসম্মুখে এসে দু কথা বলার সাহসও পাবেন না।
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:২২
114393
জিনিয়াস লিখেছেন : সেটা আপনি মনে করে নিজেকে সঠিক মনে করতে পারেন। সেই সাথে আবেগে আপ্লুত হতে পারেন। আনন্দে আহলাদিত হতে পারেন। এতে আমার কোন বাধা নেই।

আর আমরা নিষিদ্ধ এই কথাটা আপনার অজ্ঞতার স্বাক্ষর বহন করে। অবশ্য আপনি তারপরে নিজেকে সত্যবাদী মনে কর আহলাদিত হতে পারেন। কারণ পাগলের সুখ মনে মনে।

আমরা দিনে দিনে মানুষের সামনেই যাচ্ছি। আমাদের কাজ এখন জনসম্মুখে। কিন্তু আপনারাই পালাচ্ছেন। কই এই শীতের সিজনে ওয়াজ নসিহতের সুর কানে আসছে না। সব দৌড়ের উপরে আছে। কিন্তু আমরা এই অবস্থায়্ও মা'শায়াল্লাহ পূর্বের যেকোন সময়ের চেয়ে মানুষের কাছে যেতে পারছি। বলবেন আমরা সরকারের দালালি করি? না, কোথা্ও আমরা দালালি করি না। সেটা হবে আপনারই কথার বিরুদ্ধতা। আমাদের ন্যায্যতার কারণে, আইনশৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজ না করার কারণে তারা আমাদের বিরুদ্ধে কোন
পপদক্ষেপ নিতে পারছে না। এমনকি তারা সহযোগিতা করতে একপ্রকারে বাধ্য হচ্ছে। কিন্তু আপনারা খাচ্ছেন পেদানি।
159942
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:০৫
নেহায়েৎ লিখেছেন : আপনি কতো বড় মোল্লা যে,সবাইকে এক কাতারে মোল্লা পাতি মোল্লা বলে যাচ্ছেন??? আর পথভ্রষ্ট বায়েজিদ খান পন্নীকে আপনি যমানার মোজাদ্দেদ বলছেন??? এতেই বুঝা যায় আপনি কি!!!
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:২৪
114394
জিনিয়াস লিখেছেন : আমি সবাইকে বলিনি। খেয়াল করে দেখুন একশ্রেণির কথাটা পরিষ্কারভাবে লেখা আছে।

অযুক্তিক ও বিভ্রান্তমূলক কথা বলে আমাকে হারাতে পারবেন হয়তো কিন্তু তাতে নিজের কাছেই নিজে হেরে যাবেন।
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:২৬
114395
জিনিয়াস লিখেছেন : আমি সবাইকে বলিনি। খেয়াল করে দেখুন একশ্রেণির কথাটা পরিষ্কারভাবে লেখা আছে।

অযুক্তিক ও বিভ্রান্তমূলক কথা বলে আমাকে হারাতে পারবেন হয়তো কিন্তু তাতে নিজের কাছেই নিজে হেরে যাবেন।

বায়াজীদ খান পন্নীকে যদি আল্লাহ তাই করেন তাহলে আপনার আপত্তি কেন? আপনি হতে পারলেন তাই? তাতে আপত্তিটা আল্লাহর কাছে করলেই পারেন।
159946
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:০৭
জিনিয়াস লিখেছেন :
এই চিহিৃতকরণ কারা করেছেন ?


যাদেরকে আমরা তাদের অশেষ শ্রমের কারণে শ্রদ্ধা করি, যাদের গবেষণা ও অধ্যবসায় আমাদেরকে অবাক করে।
159949
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:০৯
সঠিক ইসলাম লিখেছেন :
অর্জিত জ্ঞান, কিংবা যুক্তি দিয়ে সব কিছু প্রমাণ হয় না, প্রমাণ করা যায় না। সেটার জন্য দরকার আল্লাহর দেওয়া জ্ঞান, বুঝ।


তাইলেতো ছলিমুদ্দি-কলিমুদ্দি সবাই ই দাবী করবে যে,আল্লাহ তাকে সে জ্ঞান ও বুঝ দান করেছে। তাইলেতো অমুসলিমরাও নিজেদেরকে হকদ্বার দ্বাবী করে বসবে। হক্ব এর কোন সঠিক মানদন্ডই তখন আর বাকী থাকবেনা। সবাই ই তখন বলবে আমিই সঠিক পথ প্রাপ্ত। আমাকেই আল্লাহ সেই জ্ঞান ও বুঝ দান করেছেন।
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:২৮
114396
জিনিয়াস লিখেছেন : অমুসলিমরা যদি দাবি করে তবে সেটা একান্তই তাদের ব্যাপার। তার কাজের ফলাফলই তার সত্য অসত্যের প্রমাণ দিবে। আর আল্লাহ যাদেরকে হেদায়াহ দেন তারা কে সঠিক কে বেঠিক তা ধরতে পারবে।
159951
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:১৩
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : হাদীসের চেয়েও বায়েজিদ খান পন্নীর কথার গুরুত্ব বেশি?
- নাউজুবিল্লাহ।
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৩০
114399
জিনিয়াস লিখেছেন : বিভ্রান্তরাই এমন উদ্ভট কথা বের করতে পারে।
159952
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:১৬
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : নির্ভুল জ্ঞানের একমাত্র উৎস হচ্ছে আল কুরআন।
এরপর ক্রমানুযায়ী

আল হাদীস > প্রাক্তন ইমামদের মত > বর্তমান যুগের দায়ী দের মতামত > বিবেক ও কমনসেন্স।
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৩২
114400
জিনিয়াস লিখেছেন : বাকারার ২৬ নং আয়াত পড়ে আসেন।

আল্লাহ যাকে হেদায়াহ না দেন সে যত বড় জ্ঞানীই হোক, যত বড় মোহাদ্দিসই হোক, আলেম পাশ করে আসুক, আর কামেল পাশ করে আসুক সে সত্য বুঝবে না।
১০
159953
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:২২
নাবীল লিখেছেন : ব্লগে লিখে যারা মানুষ কে ইসলাম বুঝাচ্ছেন এই সম্সত শয়তান দের থেকে আল্লাহ পাক সকল মুসলমানদের কে হেফাজত করুন।
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৪
114401
জিনিয়াস লিখেছেন : আপনি এখানে কেন এলেন?
আর শুয়রের খোয়ারটা খুলল কে?
১১
159962
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৯
সঠিক ইসলাম লিখেছেন :
কাজের ফলাফলই তার সত্য অসত্যের প্রমাণ দিবে।


আপনাদের কাজের ফলাফলটা কি ? দেশে ইসলামি কোন আইনটা জারি করতে পেরেছেন ?

আল্লাহ যাকে হেদায়াহ না দেন সে যত বড় জ্ঞানীই হোক, যত বড় মোহাদ্দিসই হোক, আলেম পাশ করে আসুক, আর কামেল পাশ করে আসুক সে সত্য বুঝবে না।


তাইলে আর কুরআন-হাদীসের দরকার কি ? যদিও আপনাদের কুরআন-হাদীসের জ্ঞান নাই বললেই চলে !

আ:ট: আপনাদের সদস্য সংখ্যা কত ? কোন পদ্ধতিতে দেশে ইসলামী আইন বাস্তবায়নের স্বপ্ন দেখেন আপনারা ?
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:৩৫
114410
জিনিয়াস লিখেছেন : সেটা আপনার মত অর্বাচীন আর তর্কপ্রিয় বিভ্রান্ত মানুষকে না জানানোটাকে আমাদের স্ট্রাটেজী বলেই জ্ঞান করছি।
১২
159965
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৩
সঠিক ইসলাম লিখেছেন :
আমাদের দেশের মোল্লা, পাতি মোল্লাদের দেখা যায় কোন কথা বললেই দলিল খোজে।


যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাক তবে দলীল নিয়ে আসো - আল-কুরআন।


মানুষ কি আল্লাহর কথা শুনবে নাকি পাগলদের কথা শুনবে ?
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:৩৭
114411
জিনিয়াস লিখেছেন : সেই দলিল আল্লাহর পক্ষ থেকে দেয়া দলিল, স্বাক্ষ্য। তোমাদের বানানো কিতাবের দলিলের কথা বলা হয়নি। পারলে দলিল দিয়া দেখান এই জাতি হিসেবে এই মুসলিম জাতি মোমেন কি না। আমি দেখিয়ে দিতে পারবো এরা বিভ্রান্ত, কঠিনভাবে কলেমা থেকে বের হয়ে গেছে। আরো দেখাতে পারবো এরা এখন আল্লাহর লানত কুড়াচ্ছে।
১৩
159971
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:১৪
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : উপরের যে ৩ টি হাদিস কপি পেস্ট মারছেন তা আমারই উল্লেখ করা ছিল। কাজেই আপনাদের জ্ঞান কোন পর্যায়ের তা বুঝতে পারা যায়। আপনারা যে ৩জন ভন্ড হেতবুত তাওহেদ এর প্রচারণা চালান তারা মুখস্ত করা একটা দুটো হাদিস বারবার ব্যাবহার করেন অথচ তার কোন রেফারেন্স ও দিতে পারেননা। আর ইমাম আবূ হানিফা (রঃ),মালিক (রঃ),শাফেয়ী(র), ইমাম হাম্বল-তাইমিয়া-মুহাম্মদ-ইউসুফ (রঃ)সম্পর্কে উল্টাপাল্টা বেয়াদবি কথা বলা থেকে বিরত থাকুন। নিজেদের বেয়াদবীর জন্য চরম মূল্য দিতে হবে আপনাদের এবং হচ্ছে। আমি আপনাকে ওপেন চ্যালেঞ্জ করছি মীরপুরে আসতে পারবেন আপনাদের হেজবুতের লোক নিয়ে? আলেমদের সাথে আপনাদের তত্ত্ব নিয়ে কথা হবে সবার সামনে কি আসবেন?? আপনাদের নিরপত্তা নিশ্চিত করা হবে। সাহস থাকলে কনফার্ম করেন। অযথা কোন আলেম এবং গোটা উম্মাহকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করার মত দুঃসাহস দেখাবেন না। যারা আফগান,ইরাক,সিরিয়া,কাশ্মির,ফিলিস্তিনে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদরত তাদের নিয়ে কটাক্ষ করার মত দুঃসাহস দেখাবেননা। বেয়াদবির চরম সীমায় পৌছে গেছেন আপনারা। সাহস থাকলে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেন।
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:৪০
114412
জিনিয়াস লিখেছেন : কেন বহাস করবেন? সময় মতো আমরাই আপনাদেরকে খুজে বের করবো।

আমরা বহাসে বসি না। সেটা আল্লাহর নিষেধ আছে। আর একটা কাজ অবশ্য করতে পারেন। সেটা হচ্ছে মোবাহেলা।
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:০৮
114529
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : @ জিনিয়াস
আপনার কথা তো কুরআনের বিপরীতে গেল! কুরআনে আল্লাহ পাক স্পষ্ট ইরশাদ করেন "ادْعُ إِلِى سَبِيلِ رَبِّكَ بِالْحِكْمَةِ وَالْمَوْعِظَةِ الْحَسَنَةِ وَجَادِلْهُم بِالَّتِي هِيَ أَحْسَنُ" অর্থাৎ-আপন পালনকর্তার পথের প্রতি আহবান করুন জ্ঞানের কথা বুঝিয়ে ও উপদেশ শুনিয়ে উত্তমরূপে এবং তাদের সাথে বিতর্ক করুন পছন্দ যুক্ত পন্থায়।"
অন্যত্র বর্ণনা এসেছে "ইসলামের উত্তোরত্তর জনপ্রিয়তায় ক্ষুব্ধ হয়ে ৬৩০খ্রি: নাজরান থেকে একদল খিষ্ট্রান পন্ডিত আবুল হারিসের নেতৃত্বে রাসূল (সাHappy এর সাথে ধর্মীয় বিতর্কের উদ্দেশ্যে মদীনায় এসে পৌছায়। রাসূল (সাHappy তাদের প্রস্তাব সাদরে গ্রহন করেন এবং তাদের থাকার ব্যবস্থা করেন। ৩দিন পর্যন্ত এই বিতর্ক চলে। এক পর্যায়ে খিস্ট্রন দল যখন দেখলো যে তারা কিছুতেই রাসূল (সাHappy কে পরাজিত করতে পারছে না, তারা প্রস্তাব করলো- আসুন আমরা খোলা আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে প্রার্থনা করি যে আমাদের মধ্যে যার মতবাদ ভ্রান্ত আল্লাহ যেন তাকে সবংশে ধ্বংস করে দেয়। এর প্রেক্ষাপটে সূরা আল ইমরানের ৬১নং আয়াত নাজিল হয়" (দ্রষ্টব্য- সহীহ মুসলিম, তাফসিরে মাআরেফুল কুরআন, তাফসীরে ইবনে আব্বাস, ফি যিলালিল কুরআন ইত্যাদিতে উপরোক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায়, সীরাতে মোস্তফা, সীরাতে ইবনে হিশাম, আস-সিরাতুন নাবাবীয়া)

কুরআন সুন্নাহ তো তাই বলে, দ্বীনের প্রচারে, দ্বীন রক্ষার্থে বাহাস বা উত্তম বিতর্কের অবকাশ রয়েছে। সুতরাং এখানে আপনাদের অবস্থান কুরআন-সুন্নাহর বিপরীতে। আর যারা কুরআন-সুন্নাহর বিপরীত আমল করে, তারা মুসলমান হয় কিভাবে?
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:০৮
114530
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : @ জিনিয়াস
আপনার কথা তো কুরআনের বিপরীতে গেল! কুরআনে আল্লাহ পাক স্পষ্ট ইরশাদ করেন "ادْعُ إِلِى سَبِيلِ رَبِّكَ بِالْحِكْمَةِ وَالْمَوْعِظَةِ الْحَسَنَةِ وَجَادِلْهُم بِالَّتِي هِيَ أَحْسَنُ" অর্থাৎ-আপন পালনকর্তার পথের প্রতি আহবান করুন জ্ঞানের কথা বুঝিয়ে ও উপদেশ শুনিয়ে উত্তমরূপে এবং তাদের সাথে বিতর্ক করুন পছন্দ যুক্ত পন্থায়।"
অন্যত্র বর্ণনা এসেছে "ইসলামের উত্তোরত্তর জনপ্রিয়তায় ক্ষুব্ধ হয়ে ৬৩০খ্রি: নাজরান থেকে একদল খিষ্ট্রান পন্ডিত আবুল হারিসের নেতৃত্বে রাসূল (সাHappy এর সাথে ধর্মীয় বিতর্কের উদ্দেশ্যে মদীনায় এসে পৌছায়। রাসূল (সাHappy তাদের প্রস্তাব সাদরে গ্রহন করেন এবং তাদের থাকার ব্যবস্থা করেন। ৩দিন পর্যন্ত এই বিতর্ক চলে। এক পর্যায়ে খিস্ট্রন দল যখন দেখলো যে তারা কিছুতেই রাসূল (সাHappy কে পরাজিত করতে পারছে না, তারা প্রস্তাব করলো- আসুন আমরা খোলা আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে প্রার্থনা করি যে আমাদের মধ্যে যার মতবাদ ভ্রান্ত আল্লাহ যেন তাকে সবংশে ধ্বংস করে দেয়। এর প্রেক্ষাপটে সূরা আল ইমরানের ৬১নং আয়াত নাজিল হয়" (দ্রষ্টব্য- সহীহ মুসলিম, তাফসিরে মাআরেফুল কুরআন, তাফসীরে ইবনে আব্বাস, ফি যিলালিল কুরআন ইত্যাদিতে উপরোক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায়, সীরাতে মোস্তফা, সীরাতে ইবনে হিশাম, আস-সিরাতুন নাবাবীয়া)

কুরআন সুন্নাহ তো তাই বলে, দ্বীনের প্রচারে, দ্বীন রক্ষার্থে বাহাস বা উত্তম বিতর্কের অবকাশ রয়েছে। সুতরাং এখানে আপনাদের অবস্থান কুরআন-সুন্নাহর বিপরীতে। আর যারা কুরআন-সুন্নাহর বিপরীত আমল করে, তারা মুসলমান হয় কিভাবে?
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:০৩
114575
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : বসবেন কিভাবে আলেমদের আপনারা ভয় পাবেন সেটাই তো স্বাভাবিক। টাকা খেয়ে মাতলামি করছেন। যুদ্ধ শুরু করেছেন ইসলামের বিরুদ্ধে। আল্লাহ ও তার রাসূল(সাঃ)এর বিরুদ্ধে ফলাফল ভাল হবেনা। আর ব্লগেই নিজেদের প্রমাণ করতে পারেননা সেখানে বাস্তবে সামনে আসবেন তাতো আশা করাও বোকামী। আল্লাহ কখনো জালিমদের পথ প্রদর্শন করেননা।
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০১:৩৫
114643
জিনিয়াস লিখেছেন : উপরের যে ৩ টি হাদিস কপি পেস্ট মারছেন তা আমারই উল্লেখ করা ছিল।

এই জন্যই আপনাদের মত লোকেদের উদ্দেশ্য করে এই লেখাটা লিখেছি। আর বাকীটার মাধ্যমে তার জবাব দিয়েছি।
১৪
160114
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:১৩
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : ভাই আপনার কয়টা হাদীস সম্পর্কে জ্ঞান আছে?
বহুল প্রচলিত দুইটা হাদীস ১: "জ্ঞান অর্জনের জন্য প্রয়োজনে চীন দেশে যাও" ২: "যে ব্যক্তি ইলম অনুযায়ী আমল করে আল্লাহ তাকে না জানা বিষয়ের ইলম দান করেনÓ- এই দুইটির গ্রহনযোগ্যতা, মানদন্ড, সনদ ও মতন নিয়ে একটু আলোচনা করুন তো দেখি।
তামাম দুনিয়ার ইতিহাসে লাখো আলেম যে জ্ঞান কোথাও খুঁজে পেলো না, আপনাদের এমাম(!) কেথাকার কোন বায়েজিদ খান পন্নী, যার লেখার রেফারেন্স দিতেও বাংলা অনুবাদ দেখতে হয়, তিনি সেই লুকায়িত জ্ঞান পেয়ে গেলেন!তিনি আবার আরবীর উচ্চারণের ভূল ধরেন, ইসলাম না হয়ে এসলাম হবে! তার কাছে ওহী আসে নাকি?

বিগত ৩ বছর আগে আপনাদের মহামান্য এমাম বরাবর তার মতবাদকে চ্যালেঞ্জ করে চিঠি দিয়েছিলাম, সেটার উত্তর আজ পর্যন্ত আসেনি। আমাদের শ্রদ্ধেয় আলেমদের বরাবর প্রশ্ন করার সাহস থাকলে করে দেখান, দেখেন কেমন দাঁতভাঙ্গা জবাব পাবেন।
অপেক্ষা করেন, কয়েকদিনের মধ্যেই বায়েজীদ পন্নীর সব হাঁড়ির খবর এই ব্লগেই ফাস করবো ইনশাআল্লাহ, তৈরি থাকেন।

০৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:৩৩
114546
জিনিয়াস লিখেছেন : আপনার মত জ্ঞানের গর্ব আল্লাহ যেন আল্লাহ আমাকে না করান। সুতরাং আপনার কাছে আমার জ্ঞানের ঢালী মেলে ধরারও প্রয়োজন আছে বলে মনে করছিনা।
আল্লাহ আমাদের এমামকে জ্ঞান দেওয়ায় আপনাদের দু:খটার কারণ বুঝি। কিন্তু কি করবো বলুনতো? আল্লাহ কেন যেন তাই করলেন।

আর আপনি কি যেন চ্যালেণ্জ করে চিঠি দেওয়ার কথা বললেন, সেটার ব্যাপারে আমার কোন জানা নেই। সবচেয়ে বড় কথা হলো আপনারা প্রশ্ন করেন আপনাদের আঙ্গিক থেকে। কিন্তু সেভাবে উত্তর দিয়েতো আপনাদের খুশি করা যাবে না। সনাতন ধর্মীদের দেবী কালীকে খুশি করলে নাকি জবাব ফুল দিতে হয়, গোলাপ দিলেও সে খুশি হয় না। আপনাদের খুশিমত উত্তর দিতে পারলাম না বলে অত্যন্ত দু:খিত।


আর হ্যা, আপনার হুমকিতে সাংঘাতিক ভয় পেয়েছি। তবে আশা করছি আপনার দেওয়া সবকয়টাই অনুমানভিত্তিক কথা হবে। আর সাহস থাকলে যা সত্য তা দিয়ে হাড়িটা ভেঙগে দিয়েন। বাউন্ডারীর বাইরে দিয়ে না ঘুরে সঠিক তথ্য তুলে ধরুন। আমাদের ভুলটা কোথায় দেখিয়ে দিন।

আশা করেছি বটে, তবে হতাশ হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। ওকে দেখা যাক কি করতে পারেন। হাতি ঘোড়ার কথাটা মনে রাখবেন।
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:১২
114582
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : বসবেন কিভাবে আলেমদের আপনারা ভয় পাবেন সেটাই তো স্বাভাবিক। টাকা খেয়ে মাতলামি করছেন। যুদ্ধ শুরু করেছেন ইসলামের বিরুদ্ধে। আল্লাহ ও তার রাসূল(সাঃ)এর বিরুদ্ধে ফলাফল ভাল হবেনা। আর ব্লগেই নিজেদের প্রমাণ করতে পারেননা সেখানে বাস্তবে সামনে আসবেন তাতো আশা করাও বোকামী। আল্লাহ কখনো জালিমদের পথ প্রদর্শন করেননা। জামানার এমাম জগত উদ্ধার না করে পরপারে ভাগলেন কেন? আপনি লিখেছেন: "আপনার মত জ্ঞানের গর্ব আল্লাহ যেন আল্লাহ আমাকে না করান। সুতরাং আপনার কাছে আমার জ্ঞানের ঢালী মেলে ধরারও প্রয়োজন আছে বলে মনে করছিনা।" তা করবেন কেন? এই হাদিসটি আপনাদের এমাম ও আপনাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য:
সাঈদ ইবনে তালীদ (রঃ)...উরওয়া(রঃ)থেকে বর্ণিত।তিনি বলেন, আমি আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ)আমাদের এদিক দিয়ে হজ্জ্বে যাচ্ছিলেন।আমি শুনতে পেলাম,তিনি বলছেন যে,আমি নবী (সাঃ)কে বলতে শুনেছি,আল্লাহ তায়ালা তোমাদেরকে যে ইলম দান করেছেন তা হটাৎ করে ছিনিয়ে নেবেন না বরং ইলমের বাহক উলামায়ে কিরামকে তাদের ইলেমসহ ক্রমশ তুলে নেবেন।তখন শুধুমাত্র মূর্খ লোকেরা অবশিষ্ঠ থাকবে। তাদের কাছে ফাতওয়া চাওয়া হবে।তারা মনগড়া ফাতওয়া দিবে।ফলে নিজেরাও পথভ্রষ্ঠ হবে,অন্যদেরকেও পথভ্রষ্ঠ করবে। (বুখারী:৬৮০৯)
আর এখানে জ্ঞান নিয়ে অহংকারের কিছু নেই কারণ আল্লাহ যার মঙ্গল চান তাকে দ্বীনের জ্ঞান দান করেন আর এসব দ্বীনি আলেমরাই সমাজে আলো ছড়ান এবং মিথ্যাকে চ্যালেঞ্জ করেন। যেমন:
ইসমাইল (রঃ)...মুআবিয়া ইবনে আবূ সুফিয়ান (রাঃ)থেকে বর্ণিত।তিনি বলেন,আমি নবী(সাঃ)কে বলতে শুনেছি যে,আল্লাহ তায়ালা যার কল্যাণ চান,তাকে দ্বীনের জ্ঞান দান করেন।আমি তো(ইলমের)বন্টনকারী মাত্র;আল্লাহ তা প্রদান করে থাকেন। এ উম্মতের কর্মকান্ড কিয়ামত পর্যন্ত কিংবা বলেছিলেন,মহান আল্লাহ তায়ালার হুকুম আসা পর্যন্ত (সত্যের উপর)সুদৃঢ় থাকবে।(বুখারী:৬৮১৪)
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০১:১৭
114642
জিনিয়াস লিখেছেন : এইটার জবাব দিসি। বার বার তেনা পেচাইয়েন না। সুস্থ্য ব্লগিং করুন। না, আর আমাদের এমাম দীন কায়েম না করে কেন চলে গেলেন এবং ভাগছেন এই ধরনের কথা বলবেন না। এতে আপনার প্রতি আমার শ্রদ্ধা কোন অংশেই বাড়বে না। আপনি যাদেরকে সম্মান করেন তাদের নাম ধরে আমি কাউকে কখনো কিছু বলিনি এবং কখনো বলবও না। কারণ আমাদের কথা সর্বদাই জাতিগতভাবে। কাউকে ব্যক্তিগতভাবে আমরা দায়ী করি না । কেউ যদি নিজে থেকে ঘাড়ে দায় পেতে নেয় তাহলে আমার কিছু করা থাকে না। আমি যদি বলি দীনের বিনিময় যারা নেয় তারা হারাম উপার্জন করে। আর আপনি যদি আমার বিপক্ষে এসে কথা বলেন তখন আমি ধরেই নেব যে আপনি এই কুকর্মের সাথে জড়িত। অনেকটা ঠাকুর ঘরে কে রে, আমি কলা খাইনা টাইপের।

ইসলামের ক্ষতিটা আপনারাই করে শেষ করে দিয়েছেন তর্ক-বিতর্ক করে। আমরা যদি ভুল হই ( যা মোটেই নয়) তাহলে আল্লাহই আমাদেরকে রাখবেন না। আর আপনাদের অবস্থাতো দেখছিই। দায়িত্বটা আল্লাহর হাতেই ছেড়ে দিন।
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৪৪
114922
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : আপনাদের সবচেয়ে বড় ভূল আপনাদের ফাইজলামিতে। আর উত্তর দিবেন কোথা থেকে? উত্তর দিতে হলে তো উত্তর জানা থাকতে জবে। আসেন, এই প্রশ্নগুলো কওমী মাদরাসার ৭ম/৮ম বর্ষের কোন ছাত্রেক করেন, ডজন ডজন রেফারেন্স সহ সঠিক উত্তর মুখের উপর ছুঁড়ে মারবে।
আপনারদের কাছে জ্ঞানের ডালি মেলে ধরার কোন প্রয়োজনীয়তাই তো দেখি না, মেলে আর ধরলাম কই? জ্ঞান তো তার সামনেই দেখাতে হয় যে দেখার উপযুক্ত। আর আপনারা....মাশাআল্লাহ।
হ্যাঁ ভাই....দুঃখিত না হয়ে যাবো কই, হাজার বছরের ইতিহাসে নিজের জীবন জ্ঞানের পথে উৎসর্গ করে হাজারো আলেমে দ্বীন যে জ্ঞান পেল না, আপনাদের তরজমা পড়া এমাম উক্ত জ্ঞান যে কোন কলসের মধ্যে থেকে আবিস্কার করলো তা ভেবেই তো দুঃখে জান খারাপ, আইসিইউতে ভর্তি হওয়ার জোগাড়।
দ্বীনের ক্ষেত্রে কাউকে খুশি করার উদ্দশ্যে যদি কেউ মাসআলা বয়ান করে, সে ফাসেক। আপনার কথা থেকে আবারো প্রমাণিত হলো আপনাদের মধ্যে ফাসেকিও পূর্ণমাত্রায় বিদ্যমান। সাহস থাকলে উত্তর দেন, কুরআন থেকে, হাদীস থেকে, ইজমা, কিয়াসের আলোকে, সাহাবী-তাবেঈ-মুফতি-মুহাদ্দিসদের মতামতের আলোকে, তারপর দেখেন কে গ্রহন করে আর কে বর্জণ করে। কিন্তু দুঃখের বিষয় তা তো পারবেন না, কারন আপনাদের রেফারেন্স শুরু হয় পন্নী থেকে আর শেষ হয় পন্নী থেকে।
আর আগের জবাবে আমি হুমকি দেইনি, হুংকার দিয়েছি। অপেক্ষা করেন, আর আমিও অপেক্ষা করবো- পন্নী বাহিনী কি উত্তর দেয় সেই অপেক্ষা।
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৪৫
114924
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : আপনাদের সবচেয়ে বড় ভূল আপনাদের ফাইজলামিতে। আর উত্তর দিবেন কোথা থেকে? উত্তর দিতে হলে তো উত্তর জানা থাকতে জবে। আসেন, এই প্রশ্নগুলো কওমী মাদরাসার ৭ম/৮ম বর্ষের কোন ছাত্রেক করেন, ডজন ডজন রেফারেন্স সহ সঠিক উত্তর মুখের উপর ছুঁড়ে মারবে।
আপনারদের কাছে জ্ঞানের ডালি মেলে ধরার কোন প্রয়োজনীয়তাই তো দেখি না, মেলে আর ধরলাম কই? জ্ঞান তো তার সামনেই দেখাতে হয় যে দেখার উপযুক্ত। আর আপনারা....মাশাআল্লাহ।
হ্যাঁ ভাই....দুঃখিত না হয়ে যাবো কই, হাজার বছরের ইতিহাসে নিজের জীবন জ্ঞানের পথে উৎসর্গ করে হাজারো আলেমে দ্বীন যে জ্ঞান পেল না, আপনাদের তরজমা পড়া এমাম উক্ত জ্ঞান যে কোন কলসের মধ্যে থেকে আবিস্কার করলো তা ভেবেই তো দুঃখে জান খারাপ, আইসিইউতে ভর্তি হওয়ার জোগাড়।
দ্বীনের ক্ষেত্রে কাউকে খুশি করার উদ্দশ্যে যদি কেউ মাসআলা বয়ান করে, সে ফাসেক। আপনার কথা থেকে আবারো প্রমাণিত হলো আপনাদের মধ্যে ফাসেকিও পূর্ণমাত্রায় বিদ্যমান। সাহস থাকলে উত্তর দেন, কুরআন থেকে, হাদীস থেকে, ইজমা, কিয়াসের আলোকে, সাহাবী-তাবেঈ-মুফতি-মুহাদ্দিসদের মতামতের আলোকে, তারপর দেখেন কে গ্রহন করে আর কে বর্জণ করে। কিন্তু দুঃখের বিষয় তা তো পারবেন না, কারন আপনাদের রেফারেন্স শুরু হয় পন্নী থেকে আর শেষ হয় পন্নী থেকে।
আর আগের জবাবে আমি হুমকি দেইনি, হুংকার দিয়েছি। অপেক্ষা করেন, আর আমিও অপেক্ষা করবো- পন্নী বাহিনী কি উত্তর দেয় সেই অপেক্ষা।
১০ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০১:০৩
115303
জিনিয়াস লিখেছেন : জাস্ট ওয়েট এন্ড সী। বেশি কিছু বললাম না। ও হ্যা, হুমকি দিয়েছি মনে করবেন না। আমরা এখনো আপনাদের তুলনায় অতি ক্ষুদ্র। আল্লাহর সিদ্ধান্তের জন্য ওয়েট করার কথা বলছি। আর তাড়া থাকলে এখনি গলা টিপে ধরতে পারেন। আমাদের নেতার ব্যাপারে এত গা জ্বালার কারণটা জানি। সেটা আপনার বক্তব্য থেকেই পরিষ্কার হয়ে গেছে। এত লেখাপড়া করলাম, এত কোর'আন হাদিস চষে হাজার হাজার ফতোয়া, ফেকাহ বানালাম, আর আজ কিনা আল্লাহ হেদায়াহ দিয়েছেন একজন বায়াজীদ খান পন্নীাকে!! খুবই স্বাভাবিক। আবুল হাকাম তথা আবু জেহেলদের দু:খটাও তাই ছিলো। কিন্তু কী আর করবো? আল্লাহর সিদ্ধান্ত মেনে নিতে আপত্তি থাকলে আমাদের কি করার আছে? আর আপনারা যে মানদণ্ড নিয়ে তর্ক করবেন আমরা সে মানদণ্ড নিয়ে কথা বলবো না। সবকিছু দলিল দিয়ে প্রমাণ করা যায় না।সঠিক সিদ্ধান্তে আসা যায় না। যদি তাই যেত তাহলে নামধারী এই মুসলিম জাতির মধ্যে এত বিভক্তি এত অনৈক্য থাকতো না। ঐক্য যদি থাকতোই তাহলে আমাদেরকে আজ কথা বলাতে হতো না। হেযবুত তওহীদেরও জন্ম হতো না। আমরাও অন্য আর আট দশটা দলে যোগ দিয়ে আপনাদের মত অহঙ্কারে বসে থাকতাম। শুধু আমরা আপনাদের বিপক্ষে কথা বলি তা নয়। আপনাদের বড় বড় কথিত আলেমদের মধ্যে বিরাজিত অনৈক্য দূর করে আমাদের বিরুদ্ধে লাগেন। নিজেদের মধ্যে বিভেদ রেখে এত নীতি কথা চলে না। আপনাদের মত তর্কপ্রিয় লোকদের সাথে কথা চালিয়ে যাওয়া রুচিতে বাধে। আমরা তর্ক পছন্দ করিনা। আমার মত আমি তুলে ধরছি পছন্দ হলে মানেন না মানলে না মানেন। আমরা তো আপনার পেছনে লাগি না। আর বেশি কথা বলতে আসবেন না। সুস্থভাবে লেখার স্বার্থে ব্লক করতে বাধ্য হবো।

আর একটা কথা। কোন ব্যক্তি সম্বন্ধে এত ক্রোধ বজায় রেখে তাকে সঠিকভাবে জাস্টিফাই করা যায়না। নিরপেক্ষ থাকতে পারবেন না। আপনাদের অবস্থা অনেকটা যারে দেখতে নারি তার চলন বাকা টাইপের। আগে মন থেকে ক্লেদ দূর করুন। নিজেরাই রাইট এই মানসিকতা দূর করতে না পারার অহঙ্কারে চিরদিন ডুবে মরবেন। আশা করি এরপরে আমার পোস্টে আসবেন না। এরপরেও যদি আসেন তাহলে বাধ্য হবো খোয়ারে পাঠাতে। কারণ আমিতো কাউকে বাধ্য করছিনা আমার উত্থাপিত মতামতকে গ্রহণ করে নিতে। কারো মাথায় বাড়িও দেইনি। আমার কথা যদি কেউ গ্রহণ করে তো করবে আর যদি ভালো না লাগে তো করবে না। এমনিতেই আমি ব্যর্থ হয়ে হতাশ হয়ে থেমে যাব। কিন্তু আমিতো দেখি খুব কম হলেও কেউ কেউ সঠিক বলে সাক্ষ্য দিচ্ছেন। পেছনে লাগতে আসবেন না। পারলে সত্য কথা বলে আলাদা করে পোস্ট দিন।
১৫
160544
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৪৫
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : @ঘুম ভাঙাতে চাই
সহমত
০৯ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:৩২
115002
জিনিয়াস লিখেছেন : একই গোয়ালের গরুতো! তাই এমনটা আর কি?
আপনার হাড়ি ভাংগার অপেক্ষায় আছি। তবে (দয়া করে) চর্বিত চর্বণ করবেন না। ওসবের দিন শেষ। ওই দুধ থেকে আর ঘি বের হবে না। কারণ, এখন শুধু ঘোলটাই বাকি আছে। আর কয়দিন পর পিঠে স্টিলের ছালা বাধতে হবে। আপনাদের সময় দ্রুত শেষ হয়ে যাচ্ছে। নতুন পর্ব শুরু হতে চলেছে। পারলে দু'হাত দিয়ে ঠেকান।
০৯ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:২৯
115204
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : কার যে দিন শেষ হবে আর কার যে কী হবে তা তো বোঝাই চাচ্ছে....বাজে পেচাল না পিটে কাজের কথা বলেন না হলে মুখে কলা পুরে বসে থাকেন। আমরা তো জানি আপনারা হলেন বেহায়াপনায় সর্বোচ্চ পুরস্কার প্রাপ্ত। আপনাদের যাই করা হোক না কেন, আপনাদের তো কিছুই গায়ে লাগবে না, পন্নী মিয়ার আফিম এমনি ভয়ংকর।
আর পিঠের ছালের চিন্তা করছেন? নিজের টা আগে করেন। আমরা এখনো সমাজে বুক ফুলিয়ে টিকে আছি, আর ছুচোর মতো কিছু আছে আপনি ও আপনারা, যাদের জনসম্মুখে আসতে বললেই হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যায়। আর ভাব খানা এমন ‍ঠিক পেঁচার মতো ‍"জানোনা তোমরা সূর্যের সাথে আমার শত্রুতা?" যদি নিজদের হক মানেন, আপনাদের ভন্ড এমামের উপর এতটাই কনফিডেন্স থাকে, প্রকাশ্যে আসুন। ভয় পাবেন না, আপনাদের সুরক্ষার লিখিত নিশ্চয়তা দেয়া হবে। আসুন, জনগন দেখুক, কতদুর কি পারেন....আর যদি প্রকাশে না আসতে পারেন তো ব্লগে লিখে নিজের জ্ঞান ঝাড়তে আসবেন না, এমন কাপুরুষের জ্ঞান কারো দরকার নেই।
১০ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৩৪
115296
জিনিয়াস লিখেছেন : কি মনে করেন নিজেদেরকে? হ্যা, কি মনে করেন? আগেই তো বলেছি যা করার আছে তা করেন আমাদের বিরুদ্ধে। আমরা বিতর্ক করিনা। পারলে মোবাহেলায় রাজি থাকলে আসেন। কে সঠিক আর কে ভুল তা আল্লাহই নির্ধারণ করবেন। আপনাদের কাজ আপনারা করেন, আমাদের কাজ আমাদেরকে করতে দেন। আপনারা যদি নিজেদের ব্যাপারে এতই আত্মপ্রত্যয়ী হয়ে থাকেন তাহলে আমাদের নির্মূল করে দিন না। আপনাদের তো অনেক শক্তি আছে। পারলে তাই করেন।
১০ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৩৬
115297
জিনিয়াস লিখেছেন : আমরা পথেই আছি। আর যদি ঘরে বসেই থাকি তাহলেতো আপনাদের ভয়ের কিছু নেই। এত ভয় পাচ্ছেন কেন?

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File