ইসলামিক গানে মিউজিক ও নাচ
লিখেছেন লিখেছেন প্যারিস থেকে আমি ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ০৬:২৫:১৩ সন্ধ্যা
আলম মুহাম্মদ
ইসলামিক গানে মিউজিক শুরু হয়েছে। মঞ্চে মিউজিক নিয়ে ইসলামিক গান হচ্ছে। সামনে নারী পুরুষ বসে সমানে হেলেদুলে গান শুনছে।সেদিন আর বেশি দূরে নয়, ইসলামিক গানের সাথে নাচানাচি শুরু হবে।
মিউজিকবিহীন গান বড়ই সেকেলে।এতে শ্রোতা কম,দর্শক কম,ফিউচার ত নাই বললেই সারে,না শিল্পীর আর না সুরকার,গীতিকারের। অর্থের বিষয়টা আর নাই বা বললাম।
ইসলামি সংস্কৃতিকে আধুনিকীকরণ হচ্ছে! শিল্পীরা এখন একেকজন আইডল।বিশ্বব্যাপী তাদের পরিচিতি। তারা এখন মাইকেল জ্যাকশনকে ছুতে চায়। সংস্কৃতিতে একটা বিপ্লব তারা ঘটাবে! মিউজিক দিয়ে ইসলামিক গান আগেও মানুষ গেয়েছে। তাহলে কি দরকার ছিলো মল্লিকের? কি দরকার ছিলো তারেক মনোয়ার,সাইফুল্লাহ মানসুরদের?
ও...। আগের ইসলামি গানের মিউজিক আধুনিক ছিলো না। এখনকার মিউজিক আধুনিক, অত্যাধুনিক।স্রোতের বিপরিতে চলা সংস্কৃতিকে টেনেহিঁচড়ে প্রবাহমান স্রোতের দিকে যারা নিয়ে যাচ্ছেন তাদের উদ্দেশ্য কিন্তু পরিস্কার। তারা বিপ্লব ঘটাতে চান,ইসলামি সংস্কৃতির নয়- তাদের ব্যক্তিগত অর্থনীতির।
নানান যু্ক্তি দিয়ে মিউজিক প্রতিষ্টার আন্দোলনে নেমেছেন অনেকেই। আমিও মুখিয়ে আছি মিউজিক দিয়ে গান করার। তবে তার আগে আমার বিনীত জিজ্ঞাসা, মিউজিক দিয়ে গান করার পর আমি যদি আল্লাহর দরবারে জবাবদিহীতার মুখোমুখি হই তাহলে সে দায়িত্ব তারা বহন করবে এই নিশ্চয়তা আমাকে দিতে হবে।
বিষয়: বিবিধ
৮১০ বার পঠিত, ১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
একদল কুরআন হাদীস অজ্ঞাতরা এই মিশনে নেমেছে। আমার পরিচিত একদল (একাধিক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান) আছে যারা উল্টো মিউজিকের পক্ষে দলিল দেন!
চিন্তা করুন তাহলে অবস্থা!
তাদের দাবি, তারা এ দিয়ে ইসলামের কাজই করছে। ভালোর দিকে আহ্বান করছে তাতে সমস্যা কোথায়? যেন ইসলামের ঠিকাদারী তাদের দেওয়া হয়েছে।
মিউজিক নিয়ে একটি গবেষণাধর্মী পোস্ট পড়ুন এখানে
মন্তব্য করতে লগইন করুন