ছাত্র শিবিরের নেতা কর্মীকে ছাত্রজীবন শেষে শুধু জামায়াতে যোগ না দিয়ে আলীগ,বি এন পি তেও যোগ দেয়া দরকার

লিখেছেন লিখেছেন প্যারিস থেকে আমি ১৭ আগস্ট, ২০১৫, ০৫:৪১:৫৬ বিকাল



সেদিন ফেবুতে এভাবেই একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিলা।সেখানে অবশ্য দরকারের যায়গায় শব্দ ব্যবহার করেছিলাম, উচিৎ। অনেক ভাই বন্ধু কাছের মানুষজন মন্তব্য করেছেন। জায়েজ, না জায়েজের ফতোয়া দিয়েছেন। অনেকে বলেছেন, আমি সম্ভবত ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যাক্ত করেছি। অনেকে ইনবক্সে,সরাসরি টেলিফোনে ব্যাখ্যা চেয়েছেন।সবাইকে বলেছিলাম, আমি পরে এই বিষয়ে বিস্তারিত লিখবো। সময়ের অভাবে লিখতে একটু দেরি হয়ে গেল।

প্রথমেই বলে রাখি,আমার এই লেখাটা একান্ত ব্যক্তিগত চিন্তা। আমি না আবেগতাড়িত হয়ে, আর না ক্রুধান্বিত হয়ে এই লিখা লিখছি। এই লিখার সাথে সবাইকে একমত হতে হবে এরকমও কোন কথা নেই। তবে এই লিখার পক্ষে বিপক্ষে মন্তব্য হতে পারে । আমি সকলের প্রতি সম্মান জানাই।

ইসলামি ছাত্রশিবির মানুষ গড়ার কারখানা, এই বিষয়ে আপনারা অনেকেই একমত হবেন। আপনারা একমত হবেন যে, একমাত্র ছাত্রশিবিরই বাংলাদেশের ঘুনে ধরা সমাজ ব্যবস্হায়, শিক্ষাংগনে ছাত্রদের মনে আল্লাহর প্রতি ভয় ও অফুরন্ত ভালবাসা সৃষ্টি করে দিতে প্রতিষ্টাকাল থেকেই কাজ করে যাচ্ছে। অসংখ্য ছাত্র,তরুন যুবক ছাত্রশিবিরের সংস্পর্শে এসে নিজকে মুসলমান হিসাবে পরিচয় দিতে বুকে সাহস ও হিম্মত লাভ করছে। জান্নাতের লোভে লালায়িত হচ্ছে,জাহান্নামের ভয়ে কাঁদছে অবিরত। সর্ব্বোচ্চ তাকওয়াবান, উন্নত চরিত্র ও অপরিসীম মেধা ও মননের যোগ্যতাসম্পন্ন দেশপ্রেমিক নাগরিক তৈরী করে যাচ্ছে এই ছাত্রশিবির।

ছাত্র শিবিরের নেতা কর্মীরা চাকুরী,ব্যবসা সহ সকল স্তরেই সফলতার স্বাক্ষর রাখছে। যে সময়ে বাংলাদেশ বারবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হচ্ছে সেই সময়ে সাধারণ মানুষ ছাত্র শিবিরের বিদায় নেয়া নেতাদের সাথে ব্যবসাবাণিজ্য করতে উদ্ভোদ্ধ হচ্ছে। তাদের হাতে বড় অংকের টাকা পয়সা আমানত রাখতেও দ্বিধা করেনা। তার একমাত্র কারন, ছাত্র শিবিরই সে ধরনের মানুষ তৈরী করছে যারা দূর্নীতিমুক্ত ।

এই সৎ,সাহসী,দূর্নীতিমুক্ত,মেধাবী মানুষগুলো দেশের কাজে লাগা দরকার। আর দেশ ও ইসলামের কাজ করার জন্যই তাদেরকে ছাত্রজীবন শেষে শুধু জামায়াতে যোগ না দিয়ে আওয়ামীলগ ও বি এন পিতেও যোগ দেয়া দরকার। এতে করে বাংলাদেশের রাজনীতিতেও কিছু পরিবর্তন আসতে পারে। অন্যান্ন রাজনৈতিক দলেও কিছু ভালো মানুষ আছে যারা সংখ্যায় নেহায়েত কম বলে কিছু করতে পারছেনা। যদি শিবিরের বিদায় নেয়া নেতারা অন্যান্ন দলে যোগ দেয় তবে সেই ভাল মানুষগুলোও কিছু একটা করতে পারবে।

একই মন মানসিকতার মানুষ যখন ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকবে তখন রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যেও একটা সহনশীলতা সৃষ্টি হতে পারে। রাজনৈতিক হানাহানি কিছুটা হলেও কমতে পারে। শিবিরের বিদায় নেয়া নেতারা অন্য রাজনৈতিক দলে থেকে মন্ত্রী, এম পি হলে দেশ অন্তত কিছু ভালো মানুষ মন্ত্রী, এম পি হিসাবে পাবে। নীতিনির্ধারনি বৈঠকে বসলে এই নেতারা নিজের কথা না ভেবে দেশের কথা,দেশের মানুষের কথা ভেবে কল্যানমুলক সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। সরকারের উচ্চপদস্ত কর্মচারি হলে দেশ পাবে দুর্নীতিমুক্ত একজন কর্মচারী।

জানি, এই মুহুর্তে এটা অনেক কঠিন। রাতারাতি এরকম হওয়াটাও আরো কঠিন,তবে অসম্ভব নয়। এরজন্য ছাত্র শিবিরকে তাদের কর্মসুচিতে (রাজনৈতিক)ব্যাপক পরিবর্তন আনতে হবে। তাদেরকে জামায়াতের লেজুরভিত্তি শতভাগ ছাড়তে হবে। তাদেরকে শুধুমাত্র ছাত্রদের নিয়েই ভাবতে হবে। ছাত্রদের সমস্যা সম্ভাবনায় তাদেরকে ভুমিকা রাখতে হবে। তাদের কাজ হবে শুধুমাত্র মানুষ তৈরী করে ভিবিন্ন প্লাটফরমে সাপ্লাই দেয়া। কে সরকারে আসলো, আর কে গেলো এসমস্ত বিষয়ে তাদের নাক গলানো বন্ধ করে দিতে হবে। আর এতে করে তাদের যে নেতা কর্মীরা অকালে প্রাণ হারাচ্ছে তাও অনেকাংশে কমে আসবে।

বিষয়: রাজনীতি

২৫৫০ বার পঠিত, ৩৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

336448
১৭ আগস্ট ২০১৫ বিকাল ০৫:৪৬
আকবার১ লিখেছেন : I agreed with you.
১৯ আগস্ট ২০১৫ বিকাল ০৫:১৮
278633
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : ধন্যবাদ।
336457
১৭ আগস্ট ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৫৪
শেখের পোলা লিখেছেন : আপনার শেষের কথাগুলোতে একমত হতে পারলামনা৷ দেশে মানুষ গড়ার কারিগর ও কারখানা অনেক আছে, আর তারা দীর্ঘদিন ধরে তা করে যাচ্ছে৷ তাতে তারা প্রকৃত মনুষ গড়তে পুরাপুরি সক্ষম আজও হতে পারেনি৷ অন্যদিকে ছাত্রশিবির সক্ষম হচ্ছে৷ তাদের এ সক্ষমতার পিছনে রয়েছে জামাত৷ গুরুদের এড়িয়ে চলা উচিৎ নয় যদি তারা সঠিক হয়৷ আর অন্য দলে যারা ভাল মানুষ আছে তারা শুধুই বিবেকের তাড়নায় ভাল, তারা যখন সেখানে পাত্তা পাচ্ছেনা, সেখানে শিবিরে পাশ করা মানুষেরাও পারবে না৷ মাঝখান থেকে স্বার্থপরতার বদনাম আসবে৷ আর বিশেষ করে যখন অন্য দলের নীতি শিবিরের সাথে সাংঘর্ষিক৷ তাদের সাথে যাওয়া আর ইমানের সাথে বেইমানী করা একই৷তারা আল্লাহর সার্বভৌমত্ব মানেনা৷ শিবির তাদের সাথে হাত মেলানোর শিক্ষা শিবির পায়নি৷ হয়ত জোট বাঁধার উদাহরণ দেবেন, বলব যে দলে যোগ দেওয়া আর জোট বাঁধা এক নয়৷ ধন্যবাদ৷
১৯ আগস্ট ২০১৫ রাত ১০:৫৯
278684
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : সুন্দর মন্তব্যের জন্য শুকরিয়া জানাচ্ছি জনাব।
336467
১৭ আগস্ট ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:২৮
ইয়াফি লিখেছেন : আপনার এই মতামতটা আমার কাছে খুব বিপদজনক মনে হচ্ছে! দেখুন ছাত্রশিবিরের এমন সৌন্দর্যতা, ঔজ্জ্বল্যতা আর নির্ভরযোগ্যতার একমাত্র কারণ হচ্ছে তাদের মধ্যে ঈমানের চর্চা আছে বলে। আর ঈমান হচ্ছে অত্যন্ত পরিচর্যার বিষয়। যারা সংঘবদ্ধ হয়ে পরস্পরকে আল্লাহর নির্দেশের কথা শুনায়, মানার জন্য তাগাদা দেয়, আল্লাহর রাসুলের (সাঃ) দেখানো পথ অনুসরণের চেষ্টা করে, তাদের কেউ যদি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, তার অবস্হা তো এমন হতে বাধ্য যে, ঝাঁক থেকে বিচ্ছিন্ন কোন মেষ শাবক যাকে হায়েনারা ঘিরে ফেলে। তেমনিভাবে ঈমানদ্বীপ্ত লোক অদৃশ্য দ্বীনি বন্ধন থেকে আলগা হয়ে গেলে শয়তানের ক্রমাগত প্ররোচনায় বিপদগামী হতে বাধ্য। এমনও দেখা গেছে ছাত্রশিবিরের প্রভাবান্বিত কলেজ থেকে কোন মানসস্পন্ন কর্মী পাশ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয়ের তথাকথিত মুক্ত পরিবেশে গিয়ে নিজের ছতর ঢাকার (হাফ প্যান্ট পরিধানের কারণে) অনুভুতি লোপ পেয়ে যায়। খালেদা জিয়া সরকারের প্রথম আমলে (1991-1996) জামায়াতের একজন এমপি (য়িনি শফতবদ্ধ কর্মী) ক্ষমতাসীন বিএনপিতে যোগ দিলে জামায়াতের ততকালীন আমীর অধ্যাপক গোলাম আযম (রহঃ) বলেছিলেন এটা আত্মহত্যার শামিল। বাস্তবেও দেখা দেখা গেছে উনি আর নিজেকে ফিরে পাননি। এমনিভাবে যারা দ্বীনের এই পথ থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে রেখেছিলেন তারা কেমনভাবে পরাস্ত তারাই জানেন।
জামায়াত ও ছাত্রশিবির একই পথে হেঁটে যাচ্ছেন বলে পথে পরস্পরের দেখা ও সহযোগিতা। লেজুড়বৃত্তি নয়। আপনাকে এটা মানতে হবে ইসলামী আন্দোলনের কর্মীরা সফল এবং আখিরাতে তাদের পুরস্কার অনিবার্য। যদিও তারা পার্থিব সফলতা নাও পাতে পারে।
১৭ আগস্ট ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৫১
278332
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..

জামায়াত থেকে বিএনপিতে যাওয়া ঐ এমপির সাথে একই শহরে একই পর্যায়ে বছরখানেক সাংগঠনিক কাজের সুযোগ হয়েছিল!

অসাধারণ দিলখোলা মুখলিস মানুষ ছিলেন তিনি! জামায়াতের সিদ্ধান্তে উচ্চপদের সরকারী চাকরী ছেড়ে নির্বাচন করে এমপি হলেন!

সেই মানুষটির পরবর্তী ইতিহাস বড়ই মর্মন্তুদ!!
আল্লাহতায়ালা তাঁকে ক্ষমা করুন!!
১৯ আগস্ট ২০১৫ রাত ১১:০০
278685
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : সুন্দর মন্তব্যের জন্য শুকরিয়া জানাচ্ছি জনাব।
336479
১৭ আগস্ট ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৫০
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : আলোর পথ থেকে জালিয়াতের দিকে ফিরে যেতে বলছেন?..কয় বোতল খাইছেন ভাই!
এসব দুষিত চিন্তা বাদ দিন। প্যারিসে বসে আইফেল টাওয়ারটার গোড়ায় গিয়ে দিকে সোজা উপরের দিকে তাকান..জনাব কিছু দেখিতে পেলেন কি??না পেলে সন্ধানী দৃষ্টি নিবদ্ধ করুন..
১৮ আগস্ট ২০১৫ রাত ১২:০০
278368
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : আপনি মনে হয় শিরোনাম দেখেই বড়কে গেছেন জনাব।ভেতরে যান,পড়ুন এবং তারপর মন্তব্য করুন। অবশ্যই আমার মতের বপরিত মন্তব্য করতে পারেন।তবে মন্তব্যটা শালিন হবে সে আশা আমি আপনার উপর নিশ্চয় করতে পারি।ধন্যবাদ
১৮ আগস্ট ২০১৫ সকাল ১১:২৩
278400
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : আমি না পড়েই ,মন্তব্য করি নাই। ...আপনি লিখেছেন,আর এতে করে তাদের যে নেতা কর্মীরা অকালে প্রাণ হারাচ্ছে তাও অনেকাংশে কমে আসবে।
----এখন লীগরা একে অপরকে কুকুরের মত মারছে, তাকে আপনি ভাল বলছেন আর কি! আপনার লেখাটা হতাশাবানদের জন্য...
১৯ আগস্ট ২০১৫ রাত ১১:০৫
278696
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : আবু জারীর লিখেছেন : চিন্তা খারাপ না। লেজুড় বৃত্তি কথাটা বাদ দিলে ভালো হত।ক

অনৈসলামিক সরকার আর ঘুষ খোড় বচের অধিনা চাকুরী করা গেলে, তাদের মেয়ে বিয়ে করে জামাই হওয়া গেলে তাদের সাথে রাজনীতি করা যাবেনা কেন?

আমার শ্বশুর বাদে তাদের সব আত্মীয় স্বজন বিরোধী মাইন্ডের জুনিয়ার থেকে সিনিয়র পর্যন্ত আওয়ামিলীগের অনেক নেতা নেত্রীও আছে। তাদের মধ্যে বর্তমান সরকারের ডিসি পর্যন্ত আছে।

আমরা পরিবর্তন কিন্তু সংশোধন চাইনা। যে কারণে কিছুই হয়না।

পরিবর্তনের জন্য সোংশোধন প্রকৃয়া শুরু করলে সমস্যা কোথায়?

চিন্তার স্বাধীনতা দেয়া দরকার। কয় বোতল খেয়েছেন জাতীয় মন্তব্য দুঃখ জনক।
336480
১৭ আগস্ট ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৫৪
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..

চিন্তা-ভাবনা করা কর্তব্য বটে, তবে সেটা যেন বাস্তবতাবিবর্জিত না হয়!

সারকথা: অন্যদলে গিয়ে আর "শিবির" থাকা সম্ভব নয়!!

গোলাপজল মিশিয়ে পচাপানির দুর্গন্ধ দূর হয়না, বরং গোলাপজলটুকু অপচয়/নষ্ট হয়!! সুতরাং এমন চিন্তাও "আত্মহত্যার শামিল"



তবে আপনার "চিন্তা-ভাবনা করা"কে স্বাগত জানাই!! হয়তো এভাবেই একসময় ভালো কিছু বেরিয়ে আসবে, ইনশাআল্লাহ!!

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, জাযাকাল্লাহ
১৯ আগস্ট ২০১৫ রাত ১১:০১
278687
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : সুন্দর মন্তব্যের জন্য শুকরিয়া জানাচ্ছি জনাব।
336482
১৭ আগস্ট ২০১৫ রাত ০৮:০৬
প্রক্সিমা লিখেছেন : 'জামাতের লেজুরবৃত্তি' কথাটি আপত্তিকর মনে হয়েছে আজ শিবির দক্ষিন এশিয়ায় মধ্যে যে স্ট্যান্ডার ব্র্যান্ডে পরিনত হয়েছে তা জামায়াতের রোড ম্যাপের কারনেই ।
১৯ আগস্ট ২০১৫ রাত ১১:০২
278689
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : সাংবিধানিক ভাবে না থাকলেও শিবির যে জামায়াতের লেজুরবৃত্তি করে তা কি অস্বীকার করার সুযোগ আছে ?
336493
১৭ আগস্ট ২০১৫ রাত ০৮:৩০
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : লাভ নাই রে ভাই তাতে।
কারন এই দলগুলির মধ্যে আদর্শ বলতে কিছু নাই্
১৭ আগস্ট ২০১৫ রাত ০৯:৩৫
278353
নারী লিখেছেন : রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : লাভ নাই রে ভাই তাতে।
কারন এই দলগুলির মধ্যে আদর্শ বলতে কিছু নাই
একমত
১৯ আগস্ট ২০১৫ রাত ১১:০৩
278690
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : :Thinking :Thinking :Thinking
336504
১৭ আগস্ট ২০১৫ রাত ০৯:২৩
এলিট লিখেছেন : লেখক ও পাঠক সবার একই কথা, শিবিরের জন্য আওয়ামী লীগ ও বিএনপি তে যোগ দেওয়া ঠিক নাকি বেঠিক। কিন্তু উল্টো দিকের চিন্তাটা কেউ করছে না। এখন দু একজন যোগ দেয় কাজেই তারা দলে নেয়। কিন্তু যখন অনেক শিবির কর্মী আওয়ামী লীগ ও বিএনপি তে যোগ দিবে তখন ওই দুটি দলের পুরাতন নেতা কর্মীরা নবাগত শিবিরে কর্মীদর সাথে কোনদিক থেকেই পেরে উঠবে না। দলের নেতৃত্ব শিবিরের লোকদের কাছে চলে আসার উপক্রম হবে। এই ভয়তেই, আওয়ামী লীগ ও বিএনপি শিবিরের সদস্যকে নিজেদের দলে যোগ দিতেই দিবে না।
১৯ আগস্ট ২০১৫ রাত ১১:০৩
278691
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : সুন্দর মন্তব্যের জন্য শুকরিয়া জানাচ্ছি জনাব।
336593
১৮ আগস্ট ২০১৫ সকাল ১১:৫৪
হতভাগা লিখেছেন : আহ্‌হারে ! শিবির এত ভাল ! আর বাংলাদেশের মানুষ কি না তাদেরকে রাজাকারদের সাথী ভাবে !

বাংলাদেশের মানুষ আসলে জিনিস চিনে নাই ! সেজন্যই এই অভাগা দেশটারও কোন উন্নতিই হচ্ছে না !
১৯ আগস্ট ২০১৫ রাত ১১:০৩
278692
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : বাংলাদেশের মানুষ আসলে জিনিস চিনে নাই ! সেজন্যই এই অভাগা দেশটারও কোন উন্নতিই হচ্ছে না !
২০ আগস্ট ২০১৫ সকাল ০৮:০৪
278731
হতভাগা লিখেছেন : তাহলে আজকে পাকিস্তানও অখন্ড হয়ে থাকতো ।

বাংলাদেশী পোলাপানেরা মাস্টার্স পাশ করে সবচেয়ে ভাল যে চাকরি পেত তা হত : পান্জাবীদের জুতা সাফ করা ।

তবে ...যারা চামচামি করতে পারতো তাদের ভাগ্যে পাকিদের উচ্ছিষ্ট জুটতো । এতেই তারা ধন্য হয়ে যেত।
০২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ বিকাল ০৪:১৯
280585
কুয়েত থেকে লিখেছেন : পাকিস্তানিদের মাঝে গাদ্দারের সংখ্যাই বেশী। বাংগালীদের মধ্যে ছিল তোসামোদির সংখ্যাই বেশী তাই পাকিস্তান আমলেও জামায়াতের উপরেই বেশী অত্যাচার হয়েছিল সরকারি ভাবে। যা এখনো হচ্ছে। যারা আল্লাহর সন্তোষ্টির জন্য কাজ করে তারা সবাইকে খুশী করতে পারেনা। আপনাকে ধন্যবাদ হতবাগা
১০
336665
১৮ আগস্ট ২০১৫ বিকাল ০৫:৩৪
আবু জারীর লিখেছেন : চিন্তা খারাপ না। লেজুড় বৃত্তি কথাটা বাদ দিলে ভালো হত।ক

অনৈসলামিক সরকার আর ঘুষ খোড় বচের অধিনা চাকুরী করা গেলে, তাদের মেয়ে বিয়ে করে জামাই হওয়া গেলে তাদের সাথে রাজনীতি করা যাবেনা কেন?

আমার শ্বশুর বাদে তাদের সব আত্মীয় স্বজন বিরোধী মাইন্ডের জুনিয়ার থেকে সিনিয়র পর্যন্ত আওয়ামিলীগের অনেক নেতা নেত্রীও আছে। তাদের মধ্যে বর্তমান সরকারের ডিসি পর্যন্ত আছে।

আমরা পরিবর্তন কিন্তু সংশোধন চাইনা। যে কারণে কিছুই হয়না।

পরিবর্তনের জন্য সোংশোধন প্রকৃয়া শুরু করলে সমস্যা কোথায়?

চিন্তার স্বাধীনতা দেয়া দরকার। কয় বোতল খেয়েছেন জাতীয় মন্তব্য দুঃখ জনক।
১৯ আগস্ট ২০১৫ রাত ১১:০৪
278693
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : সুন্দর মন্তব্যের জন্য শুকরিয়া জানাচ্ছি জনাব।
১১
336677
১৮ আগস্ট ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৩১
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : সেটা সম্ভব কি না সেটা নিয়ে প্রশ্ন
১৯ আগস্ট ২০১৫ রাত ১১:০৪
278694
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : :Thinking :Thinking :Thinking
১২
336756
১৯ আগস্ট ২০১৫ রাত ০১:০৩
মেরাজ লিখেছেন : চিন্তার খোরাক আছে
১৯ আগস্ট ২০১৫ রাত ১১:০৪
278695
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : :Thinking :Thinking :Thinking
১৩
339195
০২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ বিকাল ০৪:৩১
কুয়েত থেকে লিখেছেন : আল্লাহকে যারা ভাল বেসে আল্লাহ কুরানের জন্য কাজ করে তাদের কাজের সাথে অন্যর কাজেরকি মিল থাকতে পারে..? আপনাদে ধন্যবাদ
০২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ বিকাল ০৪:৫১
280596
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : আল্লাহ ওয়ালা কাজ সবখানে ছড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করা দরকার। ধন্যবাদ।
১৪
377221
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬ দুপুর ০১:০৭
কাহাফ লিখেছেন :
দ্বীনী প্রয়োজনে এমন করলে আসলেই ফলদায়ক হওয়ার সম্ভাবনা বেশী!
দু,এক জন বিপথে যাবেই, তাই বলে সামগ্রিক অবস্থা পরিবর্তনে আপনার ভাবনার সাথে দ্বিমত পোষণ করছি না!

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File