গর্ভবতী সরকারের প্রসব যন্ত্রণা শুরু হয়ে গেছে !!! অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে রোগীর যেন মৃত্যু না হয়।

লিখেছেন লিখেছেন tritiomot ২৯ মার্চ, ২০১৩, ০৭:১৮:০৭ সন্ধ্যা



মহান আল্লাহ পুরুষ ও নারীর মধ্যে একটি মৌলিক পার্থক্য সৃষ্টি করেছেন, তাহলো নারী গর্ভধারণ করতে পারে আর পুরুষ তা পারেনা। নারীর কাছে মাতৃত্বই হলো বড়। মাতৃত্ব ধারণ করতে পারলে তারা নিজেদেরকে স্বার্থক মনে করেন ।

কিন্তু মাতৃত্বের একটি বড় কষ্ট আছে তা হলো সন্তান ভুমিষ্টের সময় প্রসব ব্যথা । এই সময় যে পরিমান ব্যথা সহ্য করতে হয় , তা একমাত্র ভুক্তভোগী মা ছাড়া আর কেউ জানেনা । এমন অবস্থা হয় যে, ব্যথার তাড়নায় অনেক মা এমন বলে থাকেন, যার জন্যে এত কষ্ট পৃথিবীতে পর্দাপনের পর ওকে আছঁড়ে মেরে ফেলব । আবার অনেকে স্বামীকে দোষারোপ করে বকাবকী করেন । কারণ উনার কারণেই তো এই ব্যথা ??

মহিলাদের যখন প্রসব ব্যথা শুরু হয়, তখন আবার কখনও কখনও দুর্ঘটনা জনিত কারণে কিংবা মেয়াদ উত্তীর্ণের আগে বাচ্ছা প্রসবও হয়ে যায়!

কখনও আবার ডাক্তারের ত্রুটি-বিচ্ছুতির কারণে রোগীর প্রাণ নাশের হুমকিও থাকে !!

ঠিক তেমন অবস্থা লক্ষ্য করা যাচ্ছে বর্তমান সরকার প্রধান শেখ হাসিনার তথা তার সরকারের!!!

প্রধান বিরোধী দল বিএনপি সহ সমস্ত ইসলানী রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক দলগুলো মানবিক অধিকার নিশ্চতকরণ, গণতন্ত্র পূর্ণপ্রতিষ্ঠা ও ইসলামী মূল্যবোধ রক্ষার জন্য আন্দোলনের গতি যতই তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে, সরকারের ক্ষমতার প্রসব যন্ত্রণা ততই বেড়ে যাচ্ছে । এই কারনেই সরকারের পক্ষ থেকে নানান ধরনের আবুল-তাবুল , বকাবকী, হুমকী-ধামকি, হামলা-মামলা, জেল-ফাঁস যুদ্ধ অপরাধী, রাজাকার, রক্ত চোষা ইত্যাদি ওলট পালট কথা শুনতে হচ্ছে । অবশ্য দেশপ্রেমিক জনতাকে একটু র্ধয্য ধরে এগুলো শুনার জন্য মানষিক প্রস্তুত থাকতে হবে, কারণ সরকার এখন গর্ভবতী রোগী !!!

ডাক্তার রোগীকে ডেলিভারীর জন্যে একটি তারিখ বলে দিয়েছিলেন । সেই তারিখেই রোগীর ডেলিভারী হওয়ার কথা। রোগী এই মানুষিক অবস্থা নিয়েই তার পেটের বাচ্চাকে সুস্থ রাখার জন্য সুন্দর পরিবেশে বসবাস করতে পারতেন। কিন্তু ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন ফলো না করে এমন কিছু বদ খাবার খেয়ে ফেলেছেন, যার জন্য পেটের ভিতরকার বাচ্চাটি পেটে থাকতে আর স্বাচ্ছন্দবোধ করছে না। সে পেট থেকে বেরোনোর জন্য মরিয়া হয়ে গিয়েছে এবং নিপীড়ন শুরু করেছে ।

তারপরও শতকষ্ট হলেও যেন ডেলিভারীটা আগে না হয় , সে জন্য তিনি দাঁত কামড়ে পড়ে আছেন । র্অথ্যাৎ আন্দোলনের গতি যাতে এমন তীব্রতর না হয় যে, মেয়াদ উত্তীর্ণের আগে সরকারের ক্ষমতার প্রসব হয়ে যায়!!!

যে কারনে নাস্তিক বিরোধী ও সরকার বিরোধী রণসৈনিকরা যাতে এমন কাজ না করেন যে, তাতে গর্ভবতী ক্ষমতাশীল সরকারের প্রাণ চ্যালেঞ্জের সম্মোখীন হয়।

অবশ্য সরকার যদি শুধু তার নিজের স্বামী দ্বারা গর্ভবতী হতেন, তাহলে স্বামীকে ম্যানেজ করে আগেই সিজারিয়ানের মাধ্যমে নিজের কষ্ট কমানো ও বাচাঁনোর সিদ্ধান্ত নিতে পারতেন। কিন্তু সরকার তো একজনের সাথে সঙ্গম করে গর্ভবতী হয়নি !! তার স্বামী হলো ভারতের দালালেরা! তাইতো দেখা গেল কিছুদিন আগে প্রণব বাবু এসে বলে গেলেন, 1971 সালে ভারত যেমন পাশে ছিল, 2013 তেও পাশে থাকবে। তবে আমরা আশা করব, সরকারের প্রসবকালীন অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরণে যেন রোগীর মৃত্যু না হয়।

মহান আল্লাহ পুরুষ ও নারীর মধ্যে একটি মৌলিক পার্থক্য সৃষ্টি করেছেন, তাহলো নারী গর্ভধারণ করতে পারে আর পুরুষ তা পারেনা। নারীর কাছে মাতৃত্বই হলো বড়। মাতৃত্ব ধারণ করতে পারলে তারা নিজেদেরকে স্বার্থক মনে করেন ।

কিন্তু মাতৃত্বের একটি বড় কষ্ট আছে তা হলো সন্তান ভুমিষ্টের সময় প্রসব ব্যথা । এই সময় যে পরিমান ব্যথা সহ্য করতে হয় , তা একমাত্র ভুক্তভোগী মা ছাড়া আর কেউ জানেনা । এমন অবস্থা হয় যে, ব্যথার তাড়নায় অনেক মা এমন বলে থাকেন, যার জন্যে এত কষ্ট পৃথিবীতে পর্দাপনের পর ওকে আছঁড়ে মেরে ফেলব । আবার অনেকে স্বামীকে দোষারোপ করে বকাবকী করেন । কারণ উনার কারণেই তো এই ব্যথা ??

মহিলাদের যখন প্রসব ব্যথা শুরু হয়, তখন আবার কখনও কখনও দুর্ঘটনা জনিত কারণে কিংবা মেয়াদ উত্তীর্ণের আগে বাচ্ছা প্রসবও হয়ে যায়!

কখনও আবার ডাক্তারের ত্রুটি-বিচ্ছুতির কারণে রোগীর প্রাণ নাশের হুমকিও থাকে !!

ঠিক তেমন অবস্থা লক্ষ্য করা যাচ্ছে বর্তমান সরকার প্রধান শেখ হাসিনার তথা তার সরকারের!!!

প্রধান বিরোধী দল বিএনপি সহ সমস্ত ইসলানী রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক দলগুলো মানবিক অধিকার নিশ্চতকরণ, গণতন্ত্র পূর্ণপ্রতিষ্ঠা ও ইসলামী মূল্যবোধ রক্ষার জন্য আন্দোলনের গতি যতই তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে, সরকারের ক্ষমতার প্রসব যন্ত্রণা ততই বেড়ে যাচ্ছে । এই কারনেই সরকারের পক্ষ থেকে নানান ধরনের আবুল-তাবুল , বকাবকী, হুমকী-ধামকি, হামলা-মামলা, জেল-ফাঁস যুদ্ধ অপরাধী, রাজাকার, রক্ত চোষা ইত্যাদি ওলট পালট কথা শুনতে হচ্ছে । অবশ্য দেশপ্রেমিক জনতাকে একটু র্ধয্য ধরে এগুলো শুনার জন্য মানষিক প্রস্তুত থাকতে হবে, কারণ সরকার এখন গর্ভবতী রোগী !!!

ডাক্তার রোগীকে ডেলিভারীর জন্যে একটি তারিখ বলে দিয়েছিলেন । সেই তারিখেই রোগীর ডেলিভারী হওয়ার কথা। রোগী এই মানুষিক অবস্থা নিয়েই তার পেটের বাচ্চাকে সুস্থ রাখার জন্য সুন্দর পরিবেশে বসবাস করতে পারতেন। কিন্তু ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন ফলো না করে এমন কিছু বদ খাবার খেয়ে ফেলেছেন, যার জন্য পেটের ভিতরকার বাচ্চাটি পেটে থাকতে আর স্বাচ্ছন্দবোধ করছে না। সে পেট থেকে বেরোনোর জন্য মরিয়া হয়ে গিয়েছে এবং নিপীড়ন শুরু করেছে ।

তারপরও শতকষ্ট হলেও যেন ডেলিভারীটা আগে না হয় , সে জন্য তিনি দাঁত কামড়ে পড়ে আছেন । র্অথ্যাৎ আন্দোলনের গতি যাতে এমন তীব্রতর না হয় যে, মেয়াদ উত্তীর্ণের আগে সরকারের ক্ষমতার প্রসব হয়ে যায়!!!

যে কারনে নাস্তিক বিরোধী ও সরকার বিরোধী রণসৈনিকরা যাতে এমন কাজ না করেন যে, তাতে গর্ভবতী ক্ষমতাশীল সরকারের প্রাণ চ্যালেঞ্জের সম্মোখীন হয়।

অবশ্য সরকার যদি শুধু তার নিজের স্বামী দ্বারা গর্ভবতী হতেন, তাহলে স্বামীকে ম্যানেজ করে আগেই সিজারিয়ানের মাধ্যমে নিজের কষ্ট কমানো ও বাচাঁনোর সিদ্ধান্ত নিতে পারতেন। কিন্তু সরকার তো একজনের সাথে সঙ্গম করে গর্ভবতী হয়নি !! তার স্বামী হলো ভারতের দালালেরা! তাইতো দেখা গেল কিছুদিন আগে প্রণব বাবু এসে বলে গেলেন, 1971 সালে ভারত যেমন পাশে ছিল, 2013 তেও পাশে থাকবে। তবে আমরা আশা করব, সরকারের প্রসবকালীন অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরণে যেন রোগীর মৃত্যু না হয়।

বিষয়: বিবিধ

১৫১৪ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File