( টুডে ব্লগে আমার ৪০১ তম পোস্ট ) প্রিয় থেকে অপ্রিয় অতপর বিচার চাই
লিখেছেন লিখেছেন প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ০১:১৭:৫৭ রাত
বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমের পেসার শাহদাত হোসেন রাজীব আমার প্রিয় খেলোয়ার ছিল। কারন সে বল করতে গেলে "হৈক" করে একটা শব্দ করে আমার ও একই অভ্যাস। বল করতে গেলে আমি ও নিজের অজান্তে "হৈক" বলে শব্দ করি।
হ্যাপি নামের কেটি ছোট্ট বাচ্চা শাহদাতের বাসার কাজের মেয়ে। কাজের মধ্যে একটু ত্রুটি পেলেই তার প্রতি নেমে আসতো নির্দয় অত্যাচার। শাহদাত এবং তার স্ত্রী মেয়েটিকে অনেক নির্যাতন করে যাচ্ছিল। গত দু দিন পূর্বে মেয়েটিকে আহত অবস্থায় রাস্তায় পাওয়া গেছে বলে মিডিয়ার মাধ্যমে জানা গেছে। কোনো কোনো মিডিয়া বলেছে পুলিশ হ্যাপিকে উদ্ধার করে। হ্যাপি পুলিশকে জানায় শাহাদাত ও তার স্ত্রী তাকে ব্যাপক মারধর করেছে। আরো মারধর করবে সেই ভয়ে সে বাসা থেকে পালিয়েছে। পরে পুলিশ তাকে হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়। এদিকে রাতেই শাহাদাত হোসেন ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে শিশু নির্যাতনের মামলা দায়ের করেন এক প্রতিবেশি।
অপরাধী যতই প্রিয় ব্যক্তি হোক না কেন তার অপরাধের বিচার দাবি করা সামাজিক দায়িত্ব। সে বড় সেলিব্রেটি ব্যক্তি হতে পারে কিন্তু সে অপরাধী।শিশু নির্যাতনের অপরাধে শাহদাত হোসেন রাজীব এবং তার স্ত্রীর বিচার চাই।
বিষয়: বিবিধ
১১৫১ বার পঠিত, ২০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
বিচার চাই এমন নির্যাতনের।
কিন্তু এ নিউজটি যে ভাবে লাইম লাইটে এসেছে - আজকের এ সময় পয্যন্ত তা আমার কাছে সত্যের সাথে মিথ্যাকে মিশিয়ে 'ম্যানুফাকচারড খবর' বলে মনে হয়েছে।
যার পেছনে আমি যেন ঐ হাতটি দেখতে পাচ্ছি - যারা গৃহকর্মীকে - গার্মেন্টস ওয়ার্কার বানাতে কাজ করছে। যাতে তারা এক ঢিল এ ৩ পাখি মারতে পারে।
হৈক শব্দের অর্থ কি?
আমাদের দেশে অনেক কিছুই মিডিয়া ট্রায়ালে চলে যাচ্ছে। কিছু কিছু ক্রিকেটারের ইসলামী মূল্যবোধ বিহীন জীবন যাপন খুবই খারাপ লাগে। ধন্যবাদ।
অবিরত লিখতে থাকুন। ব্লগের পাতা যেন শেষ হয়ে যায়।
প্রিয় হোক আর অপ্রিয় হোক অপরাধীর বিচার হবে এটাই প্রত্যাশা।
০ রুবেলও ফাঁসছিল হ্যাপিরে নিয়া । শাহাদাতের এই কেসও হ্যাপি নামের আরেকজন জড়াইয়া গেছে ।
বুঝতেছিনা , হ্যাপিদের নিয়ে আমাদের পেসাররা আনহ্যাপি কেন ?
মন্তব্য করতে লগইন করুন