দশ ট্রাক অস্ত্র মামলায় ভারতের সরকার প্রধান মনমোহন সিং ও তার সরকারের বিরদ্ধে বিচারের ব্যবস্তা করা উচিত
লিখেছেন লিখেছেন প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪, ০৬:৪৯:৫৯ সন্ধ্যা
কর্ণফুলী নদীর দক্ষিণ তীরবর্তী সরকারি সার কারখানা চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেডের (সিইউএফএল) জেটি সংলগ্ন ঘাটে ২০০৪ সালের ১ এপ্রিল মধ্যরাতে কাঠের ট্রলার থেকে অস্ত্র নামানোর সময় পুলিশ দশ ট্রাক অস্ত্র আটক করে। তত্কালীন সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুত্ফুজ্জামান বাবরের দেশপ্রেমের প্রমান হিসেবে বাংলাদেশ থেকে ১০ ট্রাক অস্ত্র যখন ভারতে প্রচার হচ্ছিল তখন অস্ত্র ধরতে সক্ষম হয় প্রশাসন।
এছাড়া চোরাচালান মামলায় পৃথিবীর কোনো আদালতে কারও মৃত্যুদণ্ডের নজির নেই। এ রায় সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
যাদের মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে তাদের মধ্যে অধিকাংশই অস্ত্র উদ্ধারে ভূমিকা রেখেছেন। সাবেক শিল্প মন্ত্রী জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুত্ফুজ্জামান বাবর, জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা এনএসআই’র সাবেক দুই মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবদুর রহিমসহ ১৪ জনকে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে পুরস্কৃত করে ভারতের সরকার প্রধান মনমোহন সিং ও তার সরকারের বিরদ্ধে বিচারের ব্যবস্তা করা উচিত কারণ তারাই বাংলাদেশ থেকে অস্ত্র নিচ্ছিল।
বিষয়: বিবিধ
১১৬৭ বার পঠিত, ২৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ওরাতো পাওয়ারে ছিল – ধরা পড়লেও ফোর্স করে যা করার তা করতে পারার কথা ছিল। কিন্তু ওরাই ধরলো, ধইরা পোজ দিল, নাম করলো, আবার ওরাই দোষী – এটাতো কোন অঙ্কে মিলতেছে না!
কোথায় অ্যাডজাষ্টমেন্ট দিয়া অঙ্কের এই রেজাল্ট আনলো – সেটা ব্যাখ্যা না করলে পরিস্কার হচ্ছে না!
ওরাঁ সবাই যদি দেশপ্রেমী না হয়ে ভারত প্রেমী হত, তাহলে ফাঁসি হতনা।
দেশপ্রেমই আজ দেশের সর্বোচ্চ শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন