ব্লগার আমরা সবাই একাকার
লিখেছেন লিখেছেন প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন ২৩ জানুয়ারি, ২০১৪, ০২:৪৩:৩৫ রাত
একজন সম্মানিত ব্লগারের উদ্দেশ্যে এই লিখা।উনার একটি পোস্ট বাধ্য করেছে এই লিখাটি লিখতে।
আমি প্রবাসে আসি আমার যখন বয়স ১৭ বছর। প্রবাস জীবনের ৫ বছরের বেশি হয়েগেছে। প্রবাসী আমি শ্রমিক হিসেবে এসেছি। আশা করি বুঝতেই পারতেছেন আমার লেখা পড়ার যাত্রা কতটুকু ছিল ?২০১১ সাল থেকে আমি পত্রিকা পড়া শুরু করি অনলাইনে বিশেষ করে শুধু সম্পাদকীয় ও উপসম্পাদকীয়।সেই পড়া থেকে আমার লিখা লেখির ইচ্ছে জাগে এবং লিখা শুরু করি প্রথমে আমার এলাকার স্তানীয় একটি সাপ্তাহিক পত্রিকায় এখন স্তানীয় ও জাতীয় পত্রিকায় মাজে মধ্যে লিখি ,উল্লেখ্য অনেক লিখা দেওয়ার পর একটি সিলেক্ট করেন সমাপাদকরা। ব্লগে আমার প্রিয় একজন ব্লগার নিক নাম নয় আমি আসল নাম বলতেছি জনাব ,জামাল ভাইয়ের সহযোগিতায় আমি ব্লগে নিয়মিত লিখা শুরু করি ,আমার পড়া লিখা নেই বলে বানান ভুল হয় অনেক বেশি। প্রথম দিকে বেশি হত এখন ও হয় তবে কম।আমি পরিচিত ব্লগারদের ফেসবুকের মাধ্যমে সাহায্য নেই অনেক সময় বানানের জন্য। লেখার মান কেমন জানিনা তবে সম্মানিত ব্লগারদের মন্তব্য আমাকে শিক্ষা দেয় আর আমি শিক্ষা নেই। সম্মানিত ব্লগারদের পোস্ট আমার জন্য এক শিক্ষা প্রতিষ্টান হিসেবে আমি মনে করি।
কিন্তু গত কাল একজন আমার সম্মনিত ব্লগার যিনি একটি পোস্ট করেছেন ব্লগে , তা পড়ে আমি নিজেকে ধিক্কার দিয়েছি কেন মানের লেখক হতে পারলাম না ?কেন ভালো লেখনীর মাধ্যমে ব্লগারদের আকৃষ্ট করতে পারলাম না ? কারণ উনি লিখার এক পর্যায়ে লিখেছেন "কিন্তু এখন আর কেন যেন ব্লগে যাওয়া হয়না। যতটুকু সময় পাই ফেসবুকে থাকি। ব্লগ গুলোতেও আগের মত ভাল রাইটার নেই। তাই মাঝে মাঝে ব্লগে ঢু মারতে গিয়ে হতাশ হই।" জনাবের সাথে আমি ফেসবুকে ও পরিচিত উনি অনেক উচ্চ মানের লেখক ,কবি উনার লিখনি আমাদের জন্য বিশেষ করে আমার জন্য শিক্ষনীয়।
আমি উনার প্রতি অনরুধ জনাব ভাইয়া আপনি ব্লগে নিয়মিত আসেন লিখেন আর আমাদেরকে শিক্ষার সযোগ করে দিন। ভাইয়া এটা বলা যায় না ? ব্লগার আমরা সবাই একাকার।
নিচে উনার গত কালের পোস্ট দিলাম। .,,,,
আমি কেন ব্লগে মজা পাইনা?
লিখেছেন লিখেছেন এম এম ওবায়দুর রহমান ২২ জানুয়ারি, ২০১৪, ০৪:১২:০৮ বিকাল
এক সময় অনলাইনে আসলে ব্লগে পড়ে থাকতাম। সোনার বাংলা আর সামুতে বেশ জনপ্রিয়ই ছিলাম। ব্লগারদের সংগে ভাল আন্তরিক সর্ম্পক হয়ে উঠে ছিল। কিন্তু নানান ক্যাচাল আর মডুদের খামখেয়ালী আচরণের কারনে এক সময় ব্লগ ছাড়তে হয়। আবশ্য সামু আমাকে তো ব্যান করেই দিল। যাইহোক এরপর আরো বেশ কিছু ব্লগ গড়ে উঠেছে। এবং কাকতলিয় ভাবে আমি দুইটি ব্লগের মডু হয়ে গিয়েছিলাম!!
কিন্তু এখন আর কেন যেন ব্লগে যাওয়া হয়না। যতটুকু সময় পাই ফেসবুকে থাকি। ব্লগ গুলোতেও আগের মত ভাল রাইটার নেই। তাই মাঝে মাঝে ব্লগে ঢু মারতে গিয়ে হতাশ হই।
বিভিন্ন সময়ে অনেক পরিশ্রম করে লেখা বিনা নোটিশে মুছে দিতো কাপুরুষ মডুরা। এটা নিয়ে অনেক বলেছি। আসলে সত্যি বলতে, ব্লগের মডুদের যোগ্যতাও অনেক সময় আমা কাছে প্রশ্নবিদ্ধ মনে হয়েছে।
প্রিয় ফেসবুক বন্ধু অর্ণব আর্ক আমাকে অবশ্য একটি ব্লগ তৈরি করে দিয়েছেন। আমি আমার সেই ব্লগের অসাধারণ ক্ষমতাবান মডু।
বিষয়: বিবিধ
১৬৫১ বার পঠিত, ৪৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
এরা ভাবতেই পারে না যে তাদের কথার সাথে দ্বিমত করার লোক দুনিয়াতে আছে !
কথায় না পেরে তারা তাদের মুখোশ খুলতে শুরু করে ।
এই সব বড় মানের ব্লগাররা নিজেদের কি কি লেখা বা বই পত্রিকায় বা বই মেলায় বের হয়েছে তার পাবলিসিটি করতে ব্লগকে ব্যবহার করে ।
স্টিকি পোস্ট টাই তার প্রমান ।
কেউ ছোট না। সবাই আশরাফুল মাখলুকাত।
লিখতে থাকুন হাত পেকে যাবে। লিখতে লিখতে লেখক।
দুর! মিয়া আমনেগোরে ভয় পাই বিধায় আম্লীগে বলগ বন্ধ করে দেয় বারবার দেখেনননা।
শিখাসিনা ভয় পাই মানে আমনেরা অনেক অনেক বড়। আল্লাহ আমনেগোরে অনেক বড় করব।
সে মানুষকে ছাগল বলে । সহ্য করিনা বলে। আমার মনে হয় অত্যাধিক অহংকারি এই লোকটা।
মাস কয়েক আগে জলিলকে পঁচিয়ে একটা পোস্ট দিয়ে নিজের স্ট্যাটাস আপগ্রেড করতে চেয়েছিলেন । আজকাল জলিলকে না পঁচালে তো স্ট্যাটাস নেমে যায় !
আমার পক্ষ থেকে একটা জলিলপন্থী কমেন্ট আসায় উনার বেমক্কা পা হড়কে পড়ে যাবার উপক্রম হয়েছিল ।
তখনই খুব Attitude নিয়ে চলা এই ব্লগারের মুখোশ তিনি নিজেই উন্মোচন করে দিলেন ।
পরে আরেক পোস্টে কথা প্রসঙ্গে অন্য এক ব্লগার থেকে জানতে পারলাম , কথার লড়াইয়ে টিকতে না পেরে উনি উনার সহ আরও বেশ কয়েকজনের কমেন্টও নাকি মুছে দিয়েছিলেন ।
ক্যাচালই হচ্ছে ব্লগের (ডিজিটাল আড্ডা) প্রান ।
এটা যারা সহ্য করতে পারে না তারা আসলেই ব্লগে মজা পাবেন না ।
শুধু উনি না , এই ব্লগে আরও কিছু কিছু ব্লগার আছে যারা খুব Attitude নিয়ে চলেন ।
নিজে পোস্ট দেন , কমেন্টও পান বেশ । কিন্তু জবাবের বেলায় Attiutde সামনে এসে যায় । আর অন্য কারও পোস্টে পারতে কমেন্টই করেন না , পাছে না আবার নিজের Attitude খসে যায়।
আপনি পোস্ট করেন কেন ? নিশ্চয়ই আপনার পোস্টের পক্ষে বিপক্ষে মত আসবে এটার আশায় ।
পোস্ট দিয়ে যখন দেখেন যে মন্তব্যের অংশে সংখ্যা এসেছে তখন কি ভাল লাগে না ?
পোস্ট করে পোস্ট দাতার পোস্টে কমেন্টের জবাব দেওয়াটা একটা বাধ্যতায় এসে যায় , এটা মাথায় রেখেই পোস্ট দেওয়া উচিত ।
কমেন্টররা খুশি হয় পোস্ট দাতার জবাব পেয়ে ।
"বিশ্বাস করি মানুষকে ভালবাসার চেয়ে বড়
কোন ইবাদত নেই।"(?????????)
অথচ, সালাত হচ্ছে ইসলামের সবচেয়ে বড় ইবাদত।
এখানে দেখুন
মহায়ের এই বিশ্বাসটা ঠিক নয় মুসলিম হিসেবে।
মহাদয়ের বিশ্বাসটা যে ঠিক নয় তা জানন দিয়েছিলুম জানিনা উনার কি চিন্তা।
তবে ব্লগে যারাই আসে কপিপেস্ট করলেও পোস্ট দেয় আর কমেন্টস তো করে। আর এই অপরিপক্ক ব্লগাররা না থাকলে তাদের পোস্টে কমেন্টস করবে কে??????
কোথাও আছে জিহাদ বড় ইবাদাত।
এভাবে কোথাও মানুষের উপকার করার ব্যপারে কথা আছে।
কোথাও বউয়ের কাছে প্রিয় মানুষকে ভাল বলা হয়েছে।
শহীঁদু কা সব গুনাহ মাফ হ্যায় মাগার করজ। বলা হয়েছে।
এভাবে সে কোন হাদীস পেয়েছে কিনা জানতে হবে।
আপনি যাই বলেন মানুষকে ভালবাসার চেয়ে বড়
কোন ইবাদত নেই। এইটা সটিক কথা নয়। ইসলামের স্তম্ভর ২য় হল সালাত। মানুষকে ভালোবাসা ইমানের আংশ হতে পারে কেননা সহিহ হাদিস অসুসারে ইমানের ৭০রের ও বেশি শাখা আছে। কিন্তু তার মানে এই নয় যে মানুষকে ভালোবাসা সব চেয়ে বড় ইবাদত। বরং এটা সহিহ হাদিসের বীপরিতে যায়। যা মুসলিম হিসেবে বর ভয়ংকর বিষয়।
আর মানুষকে ভালোবাসা সবথেকে বড় ইবাদত/ধর্ম এটা সাধারনত সেকুলারিজমের কথা। ভারতের গুরু শ্রী রবিশংকর ও ডা জাকির নায়েকের একটা লেকচার আছে সেটাতে রবিশংকর শুধু ভালোবাসার কথা বলেছে। সে মানুষকে ভলোবাসাই সবথেকে বড় ইবাদত/ধর্ম বলেছে। তাই এটা রবিশংকরের ধর্ম বললেও ভুল হয় না। ইসলামে ভালোবাসা আছে থাকবে তা অসীকার করার কিছু নাই তবে সেই ভালোবাসাই সবথেকে বড় ইবাদত তা মানতে নারাজ। ইসলামে এই ভালোবাসা শুধু মানুষ নয় প্রানিকুল সবার জন্যই প্রজয্য।
আশাকরি তিনি বুজবেন ইনশাআল্লাহ।
তাই যারা আপনার ব্লগে এসে আমার উপর তাদের রাগ ঝেড়েছে তাদের আচরণ আমাকে পুলকিত করেছে।
আমি বেশ আনন্দ পেয়েছি। তাদের আলাদা করে জবাব দিলাম না। সবাইকে অভিনন্দন দিলাম। বাশের কেল্লায় আমার রেশমা সংকান্ত পোষ্টিট প্রকাশ হবার পর প্রায় তিন হাজার কমেন্ট এসেছিল যার অর্ধেকেই গালি! আমাকে জামায়াত বলা হয়ে ছিল কেননা আমিই প্রথম রেসমা নাটক নিয়ে প্রমান সহ লিখ ছিলাম এই ব্লগে। যাই হোক পরে আমার সাংবাদিক বন্ধু মাহমুদা ডলি আমার দেশ পত্রিকায় একটা রির্পোট লিখে ছিল। যাইহোক।
আমার ব্লগে কারো কমেন্ট ডিলেট করার ক্ষমতা আমাকে দেওয়া হয়েছে কারণ আমি যাতে অপছন্দের কথা ডিলেট করতে পারি।
আমার ইসলাম জ্ঞান নিয়ে যারা প্রশ্ন তুলছেন তাদের জন্য আমার কিছুই যায় আসে না। কারণ আমি কি সেটা আমার স্রষ্টা জানে। তার কাছেই আমি জবাব দিবো।
আর আমি নিজের পয়সা খরচ করে ব্লগে আসি। তাই আমি অধিকার রাখি কোথায় কারে কমেন্ট দিবো। আমার ভালো না লাগলে কেন দিবো?
তারপরো অনেক সময় ব্যস্ততার জন্য পড়েও কমেন্ট দিতে পারিনা। কেননা বাংলালায়ন কোং এই সাইট প্রায়ই ব্লক করে রাখে। তখন পক্সি দিয়ে ঢুকতে হয়
আর আমি ৬৫ বিঘা জমিন আর পাচ হাজার শ্রমিকের একটি গামেন্ট কারখানার ইউটিলিটি ব্যাবস্থাপক। একটি মেডিশিন শপ। ফ্যাশন হাউজ আর একটি প্রকাশনি দেখি। এত কিছুর পর সময় তেমন পাই না।
সবাই ভাল থাকুন। রাগ থাকলে ঝেড়ে ফেলুন। শুভ ব্লগিং
আপনি আসলেই খুব ভাল লেখেন।
সাধারণ (!)মাপের মানুষ এত ব্যস্ত থাকার কথা না ।
আপনি আগেও যেমন দাম্ভিক ছিলেন , এখনও তেমনি আছেন । সাধারণ মানুষ দাম্ভিক হয় না ।
''আর আমি নিজের পয়সা খরচ করে ব্লগে আসি। ''
০ আমরাও নিশ্চয়ই তাই করি , না কি আপনার কাছে পয়সা খুঁজতে গিয়েছিল কেউ ব্লগিং করার জন্য?
নিজের পয়সায় আমরাও ব্লগিং করি , কেউ অপছন্দনীয়/উল্টা সিধা কিছু বললে সুযোগ থাকলে দু চার কথা শুনিয়েও দেই ।
কমেন্ট ডিলিট করার অধিকার ব্লগ যেমন আপনাকে দিয়েছে , তেমনি আমরা কিন্তু এমন ব্লগে ব্লগিং করছি যেটার কথাই হল '' বাধাহীন লিখার অঙ্গীকার ''।
ব্লগে কিছু বললে/লিখলে তার কাউন্টার আসবেই । যে ভাষাতে আপনি তা মোকাবেলা করবেন তা আপনার স্বভাবেরই প্রতিফলন হবে।
যদি মনে করেন যে সমালোচনা/অপছন্দনীয় কমেন্ট ডিলিট করে দেবেন তাহলে এটাকে ব্লগিং বলে না । এটা যতটা না একজন সাধারণ মানুষ (!) বা একজন সাধারণ ব্লগারের আচরণ তার চেয়ে বেশী খাপ খায় লেখক জাতীয় কিছুর সাথে । যারা তাদের লিখার কোন প্রতিক্রিয়া সরাসরি পায় না / নেগেটিভ মন্তব্য পায় না , ফলে তারা সমাজে নিজেকে খুব কেউ কাটা ভাবে । মনে করে যে সব মানুষই তার কথায় উঠে - বসে । এরা মানুষকে বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই বিপথে নিয়ে যায় ।
ডঃ জাফর ইকবালের কথাই ধরা যাক । ব্লগিং আসার আগে উনার বিপক্ষে যারা ছিল তাদের যুক্তি কি আমরা জানতে পারতাম ? উনার কথার বিপরীতে অনেক যুক্তিপূর্ণ কথা যে আছে তা কি আগে প্রকাশ পেত ?
এসব লেখক যারা আছেন তারা কি কেউ ব্লগিং করেন বা তাদের বই ব্লগে বা ফেসবুকে ছাড়েন ? কারণ সেখানে প্রশংসার পরিবর্তে সমালোচনাই বেশী পাবেন যেটা এই সব লেখক জাতীয় লোকেরা সহ্য করতে পারেন না । ফলে মানুষ এসব ভাওতাবাজদের চিনতে ভুল করে । ব্লগিং করলে এদের ভাওতাবাজি ধরা পড়ে যায়।
তাই ব্লগে এসে তারা মজা পায় না ।
তাই এরা চলে যায় বইমেলার কোন স্টলে যেখানে তার জন্য অপেক্ষা করছে প্রশংসা আর অটোগ্রাফ পাবার লাইন । কেন খামাখা ক্যাচালে আসা!
যে সব ব্লগার ব্লগে তাদের পোস্টে বা কমেন্টে শুধুই প্রশংসার আশা করেন ব্লগিং তাদের জায়গা নয় ।
রাগ আমাদের নেই ।
আপনি আপনার সারাদিনের জমিয়ে রাখা রাগ ব্লগে এসে ব্লগারদের উপর ঝাড়েন ।
আপনার রাগ আপনার এতগুলো অধীনস্তের উপরে ঝেড়েন , আছে বুকের পাটা ?
(? ) ব্লগারের মন্তব্য ছিলোঃ "ওনার কণ্ঠ আর অভিনয় দুটোই চতুর্থ শ্রেনীর।"
তো আপনারটাতো অন্তত অনন্তের চেয়ে ভালো তো নেমে পড়ুন মৃতপ্রায় বাংলা সিনেমা আপনাকেই খুঁজছে।
@ওবায়েদ ভাই আপনার জবাব ছিলো এরকমঃ আমি একজন দর্শক হিসেবে যুক্তি দিয়ে আমার মতপ্রকাশ করেছি আপনার পছন্দ না হলে পাল্টা যুক্তি দিয়ে বলুন। এরকম ছাগলের মত ভুয়া নাম/ছবি দিয়ে মাতুব্বরি করাটা পছন্দ হলোনা। এরকম ফাইলদের আমার ব্লগে একদম সহ্য করিনা।
আপনার মন্তব্যের জবাবে আমি প্রতিবাদ স্বরুপ একটি প্রতি মন্তব্য করেছিলাম আর উক্ত(?).ব্লগার ২টি মন্তব্য করেছিলো। একটি এরকম
আপনি অনন্তকে বলেছেন চতুর্থ শ্রেনীর। আমাকে বললেন ছাগল।
অনন্তের আপনার কথার কাউন্টার এটাক যেমন করবেনা।
আমিও সেটা করবো না।
এরপরে আপনি আপনার মন্তব্য সহ মোট ৫টি মন্তব্য ডিলিট করে দিয়েছিলেন।
১, আপনি মানুষের সমালোচনাকে ভয় করে ব্যাক্তিগত ভাবে ছাগল বলে আক্রমন করেছেন। কি করেননি?
২, ফাইলদেরকে সহ্য করিনা বলেননি?
৩, অনন্তকে চতুর্থ শ্রেনীর বলেননি?
৪, তারপর ৫টি মন্তব্য ডিলিট করে দেননি?
৫, একটু যদি বিনয়ি হতেন অন্তত দুঃখ প্রকাশ করতেন। করেছেন?
৬, আবার বলেন হাস্যকর। বাহ্ ভালো।
আপনার মধ্যে একটু বিনয় থাকলে আপনি (?)ব্লগারের কাছে ক্ষমা চেতেন। দুঃখ প্রকাশ করতেন। মন্তব্য মুছে দিতেন না।
আপনার ব্লগে কমেন্ট করবো ইচ্ছা করেছিলাম কিন্তু ফাইলদেরকে সহ্য করবেননা তো আর কি করার।
ব্লগার সবাই একাকার
মন্তব্য করতে লগইন করুন