ফেলানি হত্যার বিচার ছিল মস্ত বড় রাজনীতি

লিখেছেন লিখেছেন প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ০২:১৬:৫৪ রাত





২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি কুড়িগ্রামের অনন্তপুর সীমান্তে ১৫ বছর বয়সী ফেলানীকে গুলি করে হত্যা করে বিএসএফ ১৮১ ব্যাটালিয়নের চৌধুরীহাট ক্যাম্পের জওয়ান অমিয় ঘোষ।

২০১২ সালের অক্টোবর মাসে বিএসএফ কনস্টেবল অমিয় ঘোষের বিরুদ্ধে কোর্ট মার্শাল সমতুল্য বিচারপ্রক্রিয়া শুরুর নির্দেশ দেওয়া হয়। শুক্রবার দুপুরে রায় ঘোষণা করেছেদেশটির আদালত। রায়ে আসামি বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে। রায় ঘোষণার পর অবিশ্বাস্য দ্র্রুততায় সে মুক্তি পেয়েছে।এই রায়ে ফেলানীর বাবা-মা বলেছেন, এ রায়ের মাধ্যমে বিচারের নামে তামাশা করা হয়েছে। তারা আন্তর্জাতিক আদালতে ফেলানী হত্যার বিচারের দাবি জানিয়েছেন। এর আগে বাংলাদেশ সরকার এই বিচার কে নিয়ে এক মস্ত বড় রাজনীতি করেছে ,তারা হই হুল্লোর করে বলে আসছিল ফেলানির বিচার শুরুর মাধ্যমে প্রমান হলো বর্তমান সরকারের কুটনৈতিক হাত অনেক শক্ত আরো বলেছিল এই বিচারের মাধ্যমে নাকি কুটনৈতিক বিজয় হয়েছিল ,আসলে যে এই বিচার ছিল বর্তমান সরকারের এক বিরাট রাজনীতি তা বাংলাদেশের জনগণ এখন পরিষ্কার বুঝে গেছে। কারণ বাংলাদেশের সরকার কেন আন্তর্জাতিক আদলতে বিচার চাইল না ?ভারতের বিচার ভারতীয় আদালতে আসলেই রাজনীতি ছাড়া অন্য কিছু নয়। এই বিচার বাংলাদেশের জনগনের সাথে যেমন তামাশা ছিল বাংলাদেশ সরকারের তেমনি তামাশা ছিল ভারত সরকারের।

বিষয়: বিবিধ

২২১৮ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File