ভিটামিন ক্যাপসুল ও কৃমির ওষুধ খেয়ে সারা দেশে হাজার হাজার শিশু অসুস্থ.।>>>>

লিখেছেন লিখেছেন হেলাল আলনুর ১৩ মার্চ, ২০১৩, ০৯:৩৭:৪৯ সকাল

সারা দেশে শিশুদের জন্য সরকারিভাবে সরবরাহ করা ভিটামিন এ ক্যাপসুল ও পলিও এবং কৃমির ওষুধ খেয়ে বিভিন্ন স্থানে হাজার হাজার শিশু অসুস্থ হয়ে পড়ছে।

ভিটামিন খাওয়ানোর পরপরই শিশুরা নানা জটিলতায় আক্রান্ত হয়েছে বলে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আমাদের সংবাদদাতা এবং মোবাইল ফোনে নয়া দিগন্তের পাঠকেরা জানিয়েছেন। চট্টগ্রামে ভিটামিন খেয়ে মারা যাওয়ার খবরও ছড়িয়ে পড়ে। তবে এ খবরের সত্যতা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি।

এ অবস্থায় অভিভাবকেরা আতঙ্কিত হয়ে শিশুদের নিয়ে হাসপাতালে ভিড় জমান। কোথাও কোথাও শিশুদের হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। আবার প্রাথমিক চিকিৎসা এবং কিছুক্ষণ পর্যবেক্ষণে রেখে অনেককে ছেড়ে দেয়া হয়েছে।

রাজধানীর বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, খালিপেটে ভিটামিন খেলে কিছুটা জটিলতা সৃষ্টি হতেই পারে। তবে এটা আতঙ্কিত হওয়ার মতো কিছু না। এদিকে বিভিন্ন স্থানে ভিটামিন এ ও কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়ার পর অনেক শিশু অসুস্থ হয়ে পড়ে। এদের মধ্যে গত রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত শতাধিক শিশুকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ও শিশু হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়।

চট্টগ্রাম : নগরী ও আশপাশের বিভিন্ন উপজেলায় ভিটামিন খাওয়ার পর শিশুরা অসুস্থ হয়ে পড়ার খবর ছড়িয়ে পড়ে। এতে অভিভাবকেরা দুপুরের পর থেকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজে ভিড় জমায়। চট্টগ্রামের পটিয়া-চন্দনাইশের অনেক শিশুকে ভিটামিন খাওয়াননি অভিভাবকেরা। সেই সাথে কৃমির ওষুধও খাওয়ানো হয়নি কয়েক হাজার শিশুকে। পটিয়া-চন্দনাইশে ভিটামিন ও কৃমির ওষুধ খেয়ে শিশুরা মারা যাচ্ছে এমন খবর পেয়ে কয়েক হাজার অভিভাবক শিশুদের ভিটামিন ও কৃমির ট্যাবলেট না খাইয়েই চলে যান। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ায় কোথাও কোথাও স্থানীয়দের সাথে টিকা খাওয়ানোর সহায়তাকারীদের সাথে অভিভাবকদের হাতাহাতি হয়। তবে সিভিল সার্জন অফিস থেকে এটাকে গুজব বলে উড়িয়ে দেয়া হয়। চন্দনাইশের বরমা গ্রামের জাবেদ গাউস মিল্টনের বরাত দিয়ে সংবাদদাতা জানান, সকালে মিল্টনের দেড় বছরের ছেলে হাদিনকে ভিটামিন খাওয়ানোর পর সে অসুস্থ হয়ে পড়ে।

নোয়াখালী জেলায় শিশুদের ভিটামিন খাওয়ানোকে কেন্দ্র করে মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পড়ে। খাওয়ানোর এক ঘণ্টা পর বমি ও মুখ থেকে লালা পড়তে শুরু করে। এ ধরনের ১২টি শিশুকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে কিছুটা সুস্থ হলে তাদের ছেড়ে দেয়া হয়।

দাগনভূইয়া : ভিটামিন ও কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর পর এখানকার অনেক শিশু অসুস্থ হয়ে পড়ে। মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পড়লেও এর সত্যতা পাওয়া যায়নি।

নীলফামারী : এখানে ভিটামিন এ ক্যাপসুল ও কৃমিনাশক ট্যাবলেট খেয়ে প্রায় দুই শতাধিক শিশু অসুস্থ হয়ে পড়েছে। অসুস্থ শিশুদের স্বজনরা আতঙ্কিত হয়ে তাদের নিয়ে গতকাল সন্ধ্যা থেকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এ ঘটনায় পুরো জেলায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লে উপজেলা ও জেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোতে ভিড় বাড়তে থাকে অভিভাবকদের।

জলঢাকা (নীলফামারী) সংবাদদাতা জানান, জলঢাকা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঁচ শতাধিক শিশুকে নিয়ে হাসপাতালে আসেন অভিভাবকেরা। এই শিশুদের অনেকেই বমি করছিল, মুখ থেকে লালা পড়ছিল। কেউ কেউ ঝিমাচ্ছিল।

লক্ষ্মীপুর : জেলার কমলনগরে ভিটামিন ও কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর পর অনেক শিশুকে হাসপাতালে নিয়ে আসতে হয়। সেখানে চরজগবন্ধু এলাকার মো: ফারুক জানান, ভিটামিন ও কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়ানোর পর তার দুই বছরের ছেলে ইমরান হোসেনের বমি শুরু হলে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এসব খবরে অনেক শিশুকে ওষুধ না খাইয়েই বাড়ি ফিরিয়ে নেন অভিভাবকেরা।

বান্দরবান : জেলার বলিপাড়া ও রাজবিলা এলাকায় ১৫ শিশু অসুস্থ হয়ে পড়ার খবর স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান নিশ্চিত করেছেন। অসুস্থ হওয়ার খবর পেয়ে বান্দরবানে ৬ মাস থেকে ১১ মাস বয়সীদের ভিটামিন খাওয়ানো বন্ধ রাখা হয়েছে।

চাঁদপুর জেলার শাহারাস্তিতে শতাধিক শিশুকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

ভিটামিনটি শিশুর জন্য শতভাগ নিরাপদ বলে দাবি করেছেন জনস্বাস্থ্য ও পুষ্টি প্রতিষ্ঠানের (আইপিএইচএন) পরিচালক অধ্যাপক ডা: এখলাসুর রহমান। গতকাল রাতে অধ্যাপক এখলাসুর রহমান বলেন, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, পটুয়াখালী থেকে এ ধরনের খবর আমরা পেয়েছি। তবে সেসব এলাকার সিভিল সার্জনরা হাসপাতালে আসা শিশুদের পরীক্ষা করে তাদের স্বাভাবিক পেয়েছেন। তিনি বলেন, নোয়াখালীতে ভিটামিন খাওয়ার পর ঝিমুনিভাব নিয়ে হাসপাতালে আনা হয়। তিনি বলেন, বিকেলে শিশু দু’টি স¤পূর্ণ সুস্থ হয়ে গেলেও আমরা একদিন তাদের হাসপাতালে রাখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু অভিভাবকেরা তাদের বাড়িতে নিয়ে যান। পটুয়াখালীতেও এ ধরনের খবর ছড়িয়ে পড়ে। তবে স্থানীয় সিভিল সার্জন খবরের সত্যতা পাননি। এ ছাড়া ভোলা, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার এবং কুলাউড়া থেকে একই খবর পাওয়া গেছে।

আইপিএইচএন থেকে গতকাল গণমাধ্যমে ভিটামিন নিয়ে প্রকাশিত খবরের প্রতিবাদ জানিয়েছেন। সংস্থা থেকে এ ধরনের খবরকে অসত্য ও বিভ্রান্তিকর বলে মন্তব্য করা হয়। প্রতিবাদপত্রে বলা হয়, সরবরাহকৃত ভিটামিন দু’টি আন্তর্জাতিক গবেষণাগারে পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার রিপোর্ট মানসম্মত, জীবাণুমুক্ত এবং নিরাপদ ও মেয়াদোত্তীর্ণ নয় বলে নিশ্চিত হয়েই সরকার ভিটামিনটি খাওয়ানোর অনুমোদন দেয়।

কুলাউড়া (মৌলভীবাজার) : জেলার কুলাউড়ায় ভিটামিন এ ও কৃমিনাশক ওষুধের ডোজ খেয়ে কয়েক হাজার শিশু অসুস্থ হয়ে কুলাউড়া হাসপাতালে গতকাল সন্ধ্যা থেকে ভিড় জমায়। হাসপাতাল কর্তৃপ অসুস্থ শিশুদের চিকিৎসা দিতে হিমশিম খায়। রাত পৌনে ৮টায় কুলাউড়া হাসপাতালে অগণিত পুরুষ-মহিলা তাদের পাঁচ বছরের নিচের শিশুদের হাসপাতালে আনেন। কুলাউড়া হাসপাতালের টিএইচও, আরএমওসহ ১০ ডাক্তার শিশুদের পরীা করে অনাশিয়া নামে ওষুধ ও খাবার স্যালাইন প্রেসক্রিপশন লিখে দিচ্ছেন। অনেকে হাসপাতাল থেকে স্যালাইন দাবি করলেও কর্তৃপ কোনো ওষুধ ও স্যালাইন না দিয়ে ফার্মেসিতে পাঠায়।

চরফ্যাসন (ভোলা) : এখানে ভিটামিন এ ক্যাপসুল এবং ক্রিমিনাশক ট্যাবলেট খাওয়ানোর পর পার্শ¦প্রতিক্রিয়ায় আক্রান্ত শত শত শিশুকে নিয়ে অভিভাবকেরা হাসপাতালে ভিড় করেন। হাসপাতালমুখী শিশু ও অভিভাবকদের ভিড় সামাল দিতে গতকাল চিকিৎসকদের হিমশিম খেতে হয়। বিকেল থেকে মোবাইল ফোনে দেশের বিভিন্ন স্থানে ভিটামিন ক্যাপসুল ও ক্রিমিনাশক খেয়ে শত শত শিশুর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর আতঙ্কিত অভিভাবকেরা শিশুদের নিয়ে হাসপাতালে ছুটে আসেন।

ফরিদগঞ্জে অসুস্থ শত শত শিশু : চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে ভিটামিন এ ক্যাপসুল ও কৃমিনাশক ট্যাবলেট খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে শত শত শিশু। গত রাত ৯টায় এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত প্রায় অর্ধশত শিশু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছে।

জানা গেছে, গতকাল সারা দেশের মতো ফরিদগঞ্জেও ছয় মাস থেকে পাঁচ বছর বয়সী শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল ও কৃমিনাশক ট্যাবলেট খাওয়ানো হয়। এতে দিনের বেলা কোনো সমস্যা দেখা না দিলেও সন্ধ্যার পর থেকে হঠাৎ করেই উপজেলা ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে শিশুদের নিয়ে অভিভাবকেরা ভিড় করতে থাকেন। তাদের অনেকেই জানান, শিশুদের কৃমিনাশক ট্যাবলেট খাওয়ানোর পর থেকে ২-৩ বার করে বমি ও পাতলা পায়খানা করতে থাকে।

এ ব্যাপারে ফরিদগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্বরত চিকিৎসক তানভীর আহম্মদ ও হোসাইন আহম্মদ টিটু বলেন, সন্ধ্যার পর থেকে হঠাৎ করেই শিশুদের নিয়ে অভিভাবকেরা আসতে থাকেন। আমরা তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিচ্ছি তবে এখন পর্যন্ত কোনো শিশুকেই ভর্তি করতে হয়নি। তারা আরো জানান, খালি পেটে কৃমিনাশক ট্যাবলেট খেলে শিশুদের একটু বমি বা পাতলা পায়খানা হতে পারে। এতে আতঙ্কের কিছু নেই। এর মধ্যে অনেকেই গুজবে কান দিয়ে সুস্থ শিশুদেরও নিয়ে হাসপাতালে ভিড় করছেন।

বগুড়া : এ জেলায় ভিটামিন এ ক্যাপসুল ও কৃমিনাশক বড়ি খেয়ে অসংখ্য শিশু অসুস্থ হয়ে পড়েছে। বগুড়ার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে শত শত শিশু ভর্তি করা হয়েছে। তবে কোনো মৃত্যুর খবর নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

গতকাল সারা দিন সরকার ঘোষিত বিভিন্ন ক্যাম্পে ৫ বছর পর্যন্ত বয়সী শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল ও কৃমিনাশক ট্যাবলেট খাওয়ানো হয়। সন্ধ্যার পর থেকে হাজার হাজার শিশু একাধিকবার বমি করে এবং জ্বর ও মাথা ব্যথায় অসুস্থ হয়ে পড়ে। এতে অভিভাবকরা উদ্বিগ্ন হয়ে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, মোহাম্মদ আলী হাসপাতালসহ সব বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান। রাত ৯টার মধ্যে সব সরকারি হাসপাতাল রোগীতে পরিপূর্ণ হয়ে যায়। জায়গা না পেয়ে শত শত শিশুকে বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রাত সাড়ে ৯টায় বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতাল রোগীতে ভরে যায়।

সারিয়াকান্দি সংবাদদাতা জানান, উপজেলা হাসপাতালে শত শত শিশু নিয়ে গেছেন অভিভাবকরা। তাদের ভর্তি করা হচ্ছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া : ভিটামিন এ ক্যাপসুল ও কৃমিনাশক ট্যাবলেট খেয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শত শত শিশু অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে আসছে। এর মধ্যে অর্ধশতাধিক শিশুকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ নিয়ে এখন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অভিভাবকদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। গতকাল সন্ধ্যার পর থেকে বহু শিশুকে নিয়ে তাদের অভিভাবকেরা বিভিন্ন হাসপাতালে আসতে থাকেন।

সরাইলে সহস্রাধিক শিশু অসুস্থ

সরাইল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) : উপজেলায় সরকারি ভিটামিন-এ ও কৃমিনাশক ট্যাবলেট খেয়ে সহস্রাধিক শিশু অসুস্থ হয়ে পড়েছে। এতে এলাকায় মা ও অভিভাবকদের মাঝে চরম আতংক দেখা দিয়েছে।

সরাইল উপজেলার ২৭টি ইপিআই সেন্টারে ছয় মাস থেকে ছয় বছরের প্রায় অর্ধল শিশুকে ভিটামিন এ ও কৃমিনাশক ট্যাবলেট খাওয়ানো হয়। গতকাল সন্ধ্যা থেকে ভিটামিন-এ ও কৃমিনাশক ট্যাবলে খেয়ে অসুস্থ শিশুদের নিয়ে তাদের মা ও অভিভাবকরা সরাইল হাসপাতালে আসতে থাকেন। হঠাৎ করে শিশুদের একাদিকবার বমি হওয়া, ঘামা ঘামা ভাব দেখে অভিভাবকরা আতঙ্কিত হয়ে একের পর এক হাসপাতালে শিশুদের নিয়ে এলেও কর্তব্যরত ডাক্তার আক্রান্ত শিশুদের হাসপাতালে ভর্তি না করে এসব গুজবের কথা বলে উড়িয়ে দেন। এ সময় হাসপাতাল চত্বরে ভরপুর শত শত অভিভাবকদের মাঝে উত্তেজনা ও উদ্বেগের সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে সরাইল থানা পুলিশ হাসপাতালে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। এ ব্যাপারে সরাইল হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার ডা: মোহাম্মদ নোমান মিয়া বলেন, ভিটামিন এ ও কৃমি নাশক ট্যাবলেট খেয়ে শিশুরা আক্রান্ত হয়নি। অভিভাবক মহলে হঠাৎ করে আতঙ্ক সৃষ্টি হওয়ায় শিশুদের নিয়ে তারা হাসপাতালে আসছেন।

জয়পুরহাট হাসপাতালে আতঙ্কিত অভিভাবকদের ভিড় : ভিটামিন এ-প্লাস ক্যাপসুল খেয়ে শিশু মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পড়ায় হাজার হাজার আতঙ্কিত অভিভাবক রাতে জয়পুরহাট জেলা হাসপাতালে ভিড় করতে থাকেন। অন্য দিকে এ-প্লাস ক্যাপসুল খেয়ে হাজার হাজার শিশু অসুস্থ হয়ে পড়েছে। জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, জেলা পরিষদ প্রশাসক, বিভিন্ন পৌরসভার মেয়র ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানেরা হাসপাতালে ছুটে আসেন।.http://www.dailynayadiganta.com/new/?p=138082

বিষয়: বিবিধ

১৬৪৯ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File