(মরহুম ডঃ ইসরার আহমাদ সাহেবের উর্দু মুন্তাখাব নিসাব এর সংক্ষিপ্ত বাংলা অনুবাদ।) পবিত্র কোরআনের নির্বাচিত বিশেষ বিশেষ অংশের সংক্ষীপ্ত পরিক্রমা।

লিখেছেন লিখেছেন শেখের পোলা ১৫ মে, ২০১৮, ১২:১৭:১৭ রাত

(মূল উৎস সুরা ওয়াল আসরে)

بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيم

রাব্বিস রাহলী সাদরী অইয়াস্সীরলি আমরি। নাহমাদুহু অনুসাল্লি আলা রাসুলিহীল কারিম।

১/ وَالْعَصْرِ

২/ إِنَّ الْإِنسَانَ لَفِي خُسْرٍ

৩/ إِلَّا الَّذِينَ آمَنُوا وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ وَتَوَاصَوْا بِالْحَقِّ وَتَوَاصَوْا بِالصَّبْرِ

পবিত্র কোরআনের ক্ষুদ্রতম সুরা গুলির মধ্যে এ সুরাটি একটি। নিয়ম মোতাবেক, তিন আয়াতের কমে কোন সুরা হয়না। আর তাই নামাজে সুরা ফাতেহার পরে কোন সুরা বা কমপক্ষে তিন আয়াত তেলাওয়াতের বিধান রয়েছে। অবশ্য যদি কোন আয়াত তিন আয়াতের সমান বা তার অপেক্ষা বড় হয় তবে তা ভিন্ন কথা। সেখানে এক আয়াতই যথেষ্ট।

কোরআন অবতীর্ণের ধারায় এ সুরাটি নবুওতের প্রাথমিক অবস্থার সুরা৷ সহজতর সুরাগুলির মধ্যে এটি একটি, কেননা সুরায় ব্যবহৃত শব্দগুলির বেশ কয়েকটি আমরা সচরাচর ব্যবহার করে থাকি৷ যেমন, ‘ইনসান’ ‘আমল’ ‘হক্ব’ ‘সবর’ প্রভৃতি।

প্রাথমিক সুরাগুলি মানুষকে চমকে দেবার উপযুক্ত যা আয়তনে ছোট হলেও তা অত্যন্ত প্রোফাউণ্ড, তার অন্তর্নিহীত ভাব সুদূরপ্রসারী। এ সুরাটি তারই একটি। যেমন- আল ক্বারিয়াতো মাল ক্বারিয়া, মহা পলয়! কি সে মহা প্রলয়! আল হাক্বাতু মাল হাক্বা, সেই ঘটনা, কি সেই ঘটনা! চমকে দেয় বৈকি! হালী রঃ বলেছেন যে, এ সুরাগুলি বিজলীর চমকের ন্যায় চতুর্দিকে ত্রাসের সৃষ্টি করার উপযুক্ত।

অবতীর্ণের ধারা যত এগিয়ে গেছে সুরাগুলি আয়তনে বড় হয়ে চলেছে। ১৫/১৬ বছরে তা বিশাল রুপ ধারণ করেছে। যেমন, সুরা ‘বাক্বারা’, সুরা ‘আলে ইমরাণ’ ‘সুরা নিসা’ প্রভৃতি। মুসহাফে শেষের সুরাগুলিকে প্রথমে আর প্রথমের সুরাগুলিকে শেষে স্থান দেওয়া হয়েছে। আর ক্রমশঃ তা পরিষ্কার হয়েছে। আল্লাহ তাই সুরা ‘হূদ’ এর প্রথম আয়াতে বলেদিয়েছেন-

১/الَر كِتَابٌ أُحْكِمَتْ آيَاتُهُ ثُمَّ فُصِّلَتْ مِن لَّدُنْ حَكِيمٍ خَبِيرٍ

অর্থ;-‘আলিফ, লাম, রা’ এটি এমন কিতাব যার আয়াত সমুহ সুদৃঢ়, আর বিশদ ভাবে বর্ণনা হয়েছে এমন সত্তার তরফ থেকে যিনি প্রজ্ঞাময়, সর্বজ্ঞ।

কোরআনেই বলা হয়েছে যে, প্রথমের ভাব-গাম্ভির্যপূর্ণ সুরাগুলির বিশদ ব্যাখ্যা পরে দেওয়া হয়েছে। ঠিক যেমন একটি আমের আঁটি প্রথমে দুটি পাতা ছেড়ে তার অস্তিত্ব জানান দেয়। পরে ক্রমে ক্রমে তা বিশাল বৃক্ষের আকারে পত্র-পল্লবে বিস্তৃতি লাভ করে, এ যেন তেমনই। সুরা ক্বামার এর চার যায়গায় আল্লাহ বলেন, অবশ্যই আমি কোরআনকে সহজ করে দিয়েছি, কেউ আছেকি উপকার গ্রহন করে?

সুরার প্রথমেই মহান আল্লাহ ধাবমান সময়ের শপথ করেছেন বা সাক্ষী মেনেছেন।। আমরা শপথ করি চাক্ষ্যুসদর্শী কোন মহান ব্যক্তিত্বের। কেননা সাক্ষী তিনিই যিনি উপস্থিত থেকে বিষয়টি অবলোকন করেন। মহান আল্লাহ সর্বদ্রষ্ঠা, সর্বশ্রেষ্ঠ, তার শপথের জন্য কোন শ্রেষ্ঠত্বেরপ্রয়োজন নেই, তাই তিনি তার সৃষ্টিরই শপথ করেছেন ও আরবী ব্যাকরণের সম্ভাব্য সব উপকরণগুলি শপথের জন্য ব্যবহার করেছেন।

সাধারণ ভাবে সুরাটির অর্থ করলে দাঁড়ায়;-

শপথ প্রবহমান সময়ের,(প্রবহমান সময় সাক্ষ্বী) নিশ্চয়ই মানুষ ভীষণ ক্ষতির মধ্যে রয়েছে, কিন্তু তারা নয়, যারা বিশ্বাস স্থাপন করে,(ইমান আনে) সৎকর্ম করে এবং একে অপরকে সত্যের তাকীদ করে ও একে অন্যকে ধৈর্যের তাকীদ দেয়।

বিশেষ বিশেষ সুরাকে বিশেষ বিশেষ বিষয় বিবেচনায় শ্রেষ্ঠত্ব দেওয়া হয়েছে। যেমন তৌহীদের বিষয়ে ‘সুরা ইখলাস’,যাকে কোরআনের ১/৩ অংশের সমান বলা হয়েছে। ‘সুরা ফাতিহা’কে উম্মুল কোরআন ও কোরআনে আজীম বলা হয়েছে, যার বারংবার ব্যবহৃত সাতটি আয়াতকে কোরআনের সমান বলা হয়েছে। ‘সুরা ফাতিহায়’ আমরা সিরাতাল মুস্তাকীমের কথা পেয়েছি; আর ‘সুরা আল আসর’ সেই সিরাতাল মুস্তাকীমেরই বৈশিষ্ঠমণ্ডিত। সিরাতাল মুস্তাকীমের নির্দেশনা রয়েছে সুরা আসর’এ৷

ইমাম শাফী রঃ বলেছেন যে, যদি কেউ শুধুমাত্র সুরা আল আসর’ নিয়ে গবেষণা করে তবে তার হেদায়েতের জন্য এ সুরাই যথেষ্ট। এ কথাটাই মুফতী মোহাম্মদ আবদুহু তাঁর আমপারার তাফসীরে নকল করে বলেছেন, ‘লাও লাম ইউনাজ্জিল মিনাল কোরআনে সিওয়া হা লাকা-ফাতিন্নাস’৷ কোরআন মজিদের এই ‘সুরা আল আসর’ ছাড়া যদি আর কিছুই নাজিল না হত তবুও তা মানুষের হেদায়েতের জন্য যথেষ্ট ছিল। আমার মতে পুরা কোরআনের বিষয়বস্তু গুলির একটা ‘ইনডেক্স’ এ সুরায় পাওয়া যাবে।

জনাব শাহ ওয়ালী উল্লাহ রঃ তাঁর ‘ফওজুল কবির’ গ্রন্থে কোরআনের বিষয় গুলিকে পাঁচ ভাগে ভাগ করেছেন। আমিও সেই পাঁচ ভাগেই ভাগ করি, তবে ভিন্ন আঙ্গিকে, ‘সুরা আসর’ এ ব্যবহৃত শব্দ গুলির ভিত্তিতে, এবং তা নিম্নরূপ।

(১) কোরআনের একটা বড় অংশ ইতিহাস রূপে বিস্তৃত, যা আম্বিয়া রসুলগনের অবস্থা, তাঁদের উপর আপতীত সংকট সমূহ, যা ‘নও ইনসানের’ জন্য ইতিহাস হয়ে আছে, যা কাল বা সময়ের গর্ভে রয়েছে, সেই সময়ের স্মরনিকার মাধ্যমেই শুরু হয়েছে।

(২)আদীতে যা ঘটেছে, যেমন, আদম আঃ কে সৃষ্টি, ফেরেশ্তগণকে আদম আঃ প্রতি অবনত হবার আদেশ, আদম আঃ এর অবস্থান, এক কথায় বলা যায় ‘জামানা’ বা কাল এ সমস্তই তার অধীনে নিয়ে রেখেছে। সৃষ্টির আদী থেকে অন্ত পর্যন্ত এই কাল বা সময় যেন একটি লম্বা চাদরে সবকিছু ঢেঁকে রাখেছে। আর এই সময়ই যাবতীয় ঘটনার চাক্ষ্যুস সাক্ষী৷ কওমে নূহ আঃ কে বন্যায় তলিয়ে যেতে দেখেছে। দেখেছে কওমে লূত আঃ সহ অন্যান্নদের ধ্বংস হতে। এবং আজও যথারীতি অবলোকন করেই চলেছে। এ জন্যই ‘অয়াল আসর’ শব্দ এখানে ব্যবহৃত হয়েছে। এর পর রয়েছে ইমান ও তৌহীদের কথা, তার দলীল, ইমানের বিরুদ্ধে যা ছিল তা রদ করার বিষয়ও এসেছে।

(৩) আমলে সালেহ এর কথা এসেছে। প্রথমে ব্যক্তি পর্যায়ে, একজন মানুষের স্বভাব চরিত্র কেমন হবে। তার পর পারিবারিক, পরিবারের সদস্যদের আচরণ কেমন হবে। এর পর বৃহৎ পরিসরে রাষ্টের নাগরিকদের আচরণ কেমন হবে। কোরআনে এ বিষয়েও বিভিন্ন ভাবে আলোকপাত করা হয়েছে। এ সুরাতেও সেই আমলে সালেহের কথা এসেছে।

(৪) দাওয়াত ইলাল্লাহ, দাওয়াত ইলাল হক,আল্লাহর পথে আহবান করা। আমর বিল মা’রুফ আর নেহি আনিল মুনকার, শাহাদাতে হক্, ইকামতে দ্বীন, জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ। পবিত্র কোরআনের এ বিষয়গুলিও এ সুরায় এসেছে।

(৫) সবর, ইয়া আইয়ুহাল্লাজিনা আমানুস বেরু ওয়া রাবেতু, এ বিষয়টিও কোরআনে বর্ণীত হয়েছে যা এ সুরাটিতেও আছে। এ গেল সাধারণ ভাবে সুরাটির বক্তব্য বিষয়। এখন একটু বিশ্লেষণে যাওয়া যাক।

প্রথমেই বলা হয়েছে যে, মানুষ ধ্বংসের প্রান্তসীমায় অবস্থান করছে। বাস্তবিকই মানুষ দুঃখ দুর্দশা, দূরবস্থার মাঝেই দিনাতিপাত করছে। পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষই উদয়াস্ত প্রাণপাত পরিশ্রম করেও দুবেলার আহার যোগাতে পারেনা। কঠিন পীড়ায় কাতর সন্তানের মুখে ওষুধ তুলে দিতে পারেনা। এদের সেই কলুর বলদ বা ভারবাহী পশুর সাথে তুলনা করা যেতে পারে। তবুও এদের মাঝে পার্থক্য রয়েছে। পশুর কোন দুশ্চিন্তা নেই, নেই কোন অনুশোচনা। তার সন্তানদের ভবিষ্যত বা পীড়ায় চিকিৎসার দুর্ভাবনা নেই। সর্বপরি নেই তার সৃষ্টিকর্তার সামনে জবাবদেহিতা। যা এত দুঃখ বঞ্চনার পরও মানুষকে মোকাবেলা করতেই হবে। এর পরও উপযুক্ত সন্তান বাবা মায়ের সামনে সীনা টান করে নিজের বুদ্ধীমত্তার পরিচয় দিয়ে তাদের হেয় করতেও পারে, যা পশুর বেলায় হয়না।

বেদনা, মনে হতে পারে অসহায় পরিশ্রমি মানুষই বুঝি শুধু এর শিকার। কিন্তু তা নয়। সবার মাঝেই রয়েছে দুঃখ বঞ্চনার হা-হুতাস। হয়ত তা ভিন্ন আঙ্গিকে। কায়ীক পরিশ্রমী মানুষ অন্ততঃ নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারে, কিন্ত মানসীক পরিশ্রান্ত মানুষের অধিকাংশই ঘুমের বড়ি নির্ভর। আল্লাহ এ কথা নিজেই ঘোষণা দিয়েছেন,-

1/لَا أُقْسِمُ بِهَذَا الْبَلَدِ

2/وَأَنتَ حِلٌّ بِهَذَا الْبَلَدِ

3/وَوَالِدٍ وَمَا وَلَدَ

/لَقَدْ خَلَقْنَا الْإِنسَانَ فِي كَبَدٍ

না, আমি শপথ করছি এই নগরীর, আর এই নগরীতে আপনার জন্য যুদ্ধকরা সিদ্ধ হবে। শপথ জন্মদাতার ও সন্তান সন্ততির, অবশ্যই আমি মানুষকে অত্যন্ত কষ্টের মধ্যে সৃষ্টি করেছি।

গালিব বলেছেন, মৃত্যুর আগে মানুষ এ থেকে রেহাই পাবে কেমন করে? যদি মরণের পরেও রেহাই না পায় তবে কেমন হবে।‘ সুরা ওয়াকেয়ায়’ আল্লাহ আরও বলেন, মৃত্যুপথযাত্রীরে পারলে ফেরত আনো। এ কথা স্মরণ করে সিদ্দিকে আকবর হজরত আবু বকর রাঃ, যিনি আশারায়ে মুবাশ্শারার এক জন, তিনিও আক্ষেপ করে বলতেন, ‘হায় আমি কেন গাছের ডালের পাখি হলাম না! কেন আমি তৃণখণ্ডটি হলাম না, যার কোন জবাবদেহীতা নেই’। সুরা নাবায় এসেছে তারই সূর,

- إِنَّا أَنذَرْنَاكُمْ عَذَابًا قَرِيبًا يَوْمَ يَنظُرُ

الْمَرْءُ مَا قَدَّمَتْ يَدَاهُ وَيَقُولُ الْكَافِرُ يَا لَيْتَنِي كُنتُ تُرَابًا

অর্থ;- আমি তোমাদের আসন্ন শাস্তি সম্পর্কে সতর্ক করলা্ম, সেদিন মানুষ প্রত্যক্ষ করবে যা সে স্বহস্তে প্রেরণ করেছিল; আর তখন কাফের ব্যক্তি বলবে, হায় আমি যদি মাটি হয়ে যেতাম!

কল্পণা করুন কপিলাবস্তুর রাজ কুমার সিদ্ধার্থ, যার পরবর্তি রাজা হবার নিশ্চিত সম্ভাবন। মানুষের দুঃখ দুর্দশা, ব্যাধি, জরা, অন্ধত্ব, খঞ্জ, আর মৃত্যুর কারণ ও তার প্রতিকারের চিন্তা করে বুঝলেন, ‘সর্বম দুঃখম’। দুঃখ সবার জন্যই। কিন্তু কেন, কি এর প্রতিকার? এ থেকে পরিত্রানের কি কোন উপায় আছে? উত্তর জানতে তিরিশ বছর বয়সে সুন্দরী স্ত্রী, ফুটফুটে একরত্তি সন্তান আর রাজ মহল ছেড়ে পথে বার হলেন। সারা জীবন বনে জঙ্গলে পাহাড়ে তপস্যা করে সেই দুঃখের প্রতিকার বা নির্বাণ খোঁজার চেষ্টা করলেন। তিনি তা পেয়েছিলেন কিনা, কিংবা কি পেয়েছেন তা আমাদের জানা নাই।

সেই ভুক্ত ভোগী মানুষ ক্ষতিরই প্রান্তসীমায় অবস্থান করছে, যা খুসরীন শব্দ দ্বারা বোঝানো হয়েছে। তা থেকে নির্বান, নাজাত বা সাফল্য পাবার উপায়ও আল্লাহ এই ক্ষুদ্রতম সুরাটির মাঝে বলে দিয়েছেন। আর একজন মুসলীমের একমাত্র কাম্যই সেই নাজাত বা সাফল্য। কাফেরদের যে দলকে জাহান্নামের দিকে টেনে নেওয়া হবে সে দলে শামিল না হয়ে মুমিনদের যে দলকে জান্নাতের দিকে হাঁকিয়ে নেওয়া হবে সেই দলে শামিল হতে পারবে। তার সকল জবাবদেহীতা সহজ করে আমলনামা খানি ডান হাতে এনে দেবে। তাকে আক্ষেপ করে বলতে হবেনা- এ কেমন আমলনামা যা ছোট বড় কোন কিছুই বাদ দেয়নি। বলতে হবেনা ইয়া লাইতানি কুন্তো তুরাবা। হায়! আমি কেন মাটি হলাম না।

চলবে--------

বিষয়: বিবিধ

১৩৫৫ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

385348
১৫ মে ২০১৮ রাত ১২:৫৩
কুয়েত থেকে লিখেছেন : মাশা আল্লাহ খুবই ভালো লাগলো তবে ঐমুন্তাখাবে আহাদিস গ্রন্তটি তাবলিগ জামায়াতের ছয় উসুলের ভিত্তিতেই রচিত হয়েছে। এর বাইরে তেমন কিছুই নেই। এই কুয়েতে তাবলিগে নিসাব এবং ফজায়েলে আমাল নিসিদ্ধ হওয়ার পরে ঐ মুন্তাখাবে আহাদিস দিয়েই তাদের কাজ ছালাচ্ছ। আপনার লেখাটির জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
১৫ মে ২০১৮ সকাল ০৮:৩৬
317682
শেখের পোলা লিখেছেন : পবিত্র কোরআনের নির্বাচিত অংশ। জামাতে ইসলামীর কিছু না,আর তাবলীগ তো সবেতেই থাকবে।এটা জরুরী। তবে ঠিক পথে হতে হবে। ডাঃ ইসরার আহমাদ সাহেবের নিজেরই একটা দল আছে। নাম তানজীমে ইসলাম। ছাত্র জীবনে উনি জমাতে ইসলামীর সাথেই ছিলেন। আমি এটার অনুবাদ শুরু করেছি, শেষ করব ইনশাআল্লাহ। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File