&&& আমাদের উপর কোরআনের কোন (আছর) প্রতিক্রীয়া না হওয়ার কারণ৷ &&&
লিখেছেন লিখেছেন শেখের পোলা ০২ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০৯:২২:৫২ রাত
(মূল বক্তব্য মরহুম ডাঃ ইসরার আহমাদ রঃ)
পবিত্র কোরআনের সুরা হা মীম সাজাদাহের ৫ নং আয়াতে আল্লাহ বলেন;-
وَقَالُوا قُلُوبُنَا فِي أَكِنَّةٍ مِّمَّا تَدْعُونَا إِلَيْهِ وَفِي آذَانِنَا وَقْرٌ وَمِن بَيْنِنَا وَبَيْنِكَ حِجَابٌ فَاعْمَلْ إِنَّنَا عَامِلُونَ
অর্থ;-তারা বলে, আপনি যে বিষয়ের উপর আমাদের দাওয়াত দেন, সে বিষয়ে আমাদের অন্তর আবরণে আবৃত, আমাদের কানে আছে বধিরতা, আমাদের ও আপনার মাঝে রয়েছে পর্দা৷ অতএব, আপনি আপনার কাজ করুন এবং আমরা আমাদের কাজ করি৷
সুরা বণী ইস্রাঈলের ৪৫ নং আয়াতে আল্লাহ আরও বলেছেন;-
وَإِذَا قَرَأْتَ الْقُرآنَ جَعَلْنَا بَيْنَكَ وَبَيْنَ الَّذِينَ لاَ يُؤْمِنُونَ بِالآخِرَةِ حِجَابًا
অর্থ;-যখন আপনি কোরআন পাঠ করেন তখন আমি আপনার মধ্যে ও যারা আখেরাতে বিশ্বাস রাখেনা তাদের মধ্যে এক প্রচ্ছন্ন পর্দা রেখে দেই৷
কোরআনের দু যায়গায় এসেছে যেখানে মক্কার অস্বীকার কারী মুশরিকরা রসুল সঃ কে বলছে যে, হে মোহাম্মদ (সঃ) তুমি যতই আমাদের কোরআন শোনাওনা কেন, তাতে আমাদের কিছুই হবেনা৷ কারণ আমাদের ও কোরআনের মাঝে পর্দা আছে যাতে আমরা তা শুনতে পাইনা৷৷ উপরের প্রথম আয়াতটি তারই একটি৷ দ্বিতীয় আয়াতটিতে আল্লাহ তায়ালা রসুলকে অবগত করাচ্ছেন যে, কেন তাদের ও কোরআনের মাঝে তিনি আড়াল দিয়ে দেন৷ কারণটি হল তারা আখেরাতে ইমান রাখেনা, অর্থাৎ তাদের ইমান নেই৷
চিন্তার বিষয়, আমরা যখন সেই কোরআন শুনি, বার বার শুনি কিন্তু তা আমাদের অন্তরে আশর করেনা কেন? তবে কি আমাদের মাঝেও আল্লাহ আড়াল দিয়ে দিয়েছেন? অথচ সেই একই কোরআন যখন মানুষের মাঝে পড়া হত, তখন তাদের চোখে অঝোর ধারায় অশ্রু নামত, আর তারা চি্ল্লায়ে বলতো, হে আল্লাহ আমরা ইমান আনলাম৷ শাহেদীনদের মধ্যে আমাদের গণ্য করে নেন৷
সুরা ক্বাসাসে এসেছে,
وَإِذَا يُتْلَى عَلَيْهِمْ قَالُوا آمَنَّا بِهِ إِنَّهُ الْحَقُّ مِن رَّبِّنَا إِنَّا كُنَّا مِن قَبْلِهِ مُسْلِمِينَ
অর্থ;-যখন তাদের কাছে এটা পাঠকরা হয়, তখন তারা বলে, আমরা এর প্রতি ইমান আনলাম, এটা আমার পালনকর্তার পক্ষ থেকে সত্য৷ আমরা এর পূর্বেও আজ্ঞাবহ ছিলাম৷
যারা হাবশা থেকে এসেছিল কোরআন শোনার পর উপরের কথাগুলি তারাই বলেছিল৷ এ ছাড়া জ্বীনদের কথা স্মরণ করুন, যারা ওয়াদিয়ে নাখলায় রসুল সঃ এর নামাজের ক্বেরাতে মাত্র এক বারই যৎ সামন্য কোরআন শুনে নিজ কওমে গিয়ে বলেছিল;-‘ইন্না সামেয়’না কুরআনান আজাবা’ আমরা এক আশ্চর্য কোরআন শুনে এলাম৷ শুধু তাই নয় তারা ইমান এনেছিল আর তাদের কওমের জন্য দাঈ বনে গিয়েছিল৷
যে কোরআন দাওয়াতের জন্য ছিল শ্রেষ্ঠ হাতিয়ার, রসুলের জীবন্ত মোজেজা৷ সেই কোরআনই তিনি তাঁর উম্মতকে দিয়ে গেছেন, যা কেয়ামত অবধি জীবন্ত মোজেজা হয়েই থাকবে৷ যার বদৌলতে আজও অমুসলীমরা আকৃষ্ট হচ্ছে, অথচ আমাদের বেলায় তার কোন প্রতিক্রীয়া নেই কেন? এই কেনর একাধিক উত্তরের মধ্যে এটাও বলা যায় যে, এক সময় যে কোরআন ছিল ইমানের হাতিয়ার, তা কোরআন সম্পন্ন ও শরিয়ত প্রতিষ্ঠার পর হয়ে গেছে ইসলামের হাতিয়ার৷ আর তাই আশরেও তারতম্য হয়েছে৷ আমাদের ইসলামী শিক্ষার মূল মাধ্যম এখন আর কোরআন নয়, ফেকাহ সে জায়গা দখল করেছে৷
আরও একটি কারণ যা মরহুম প্রফসর সেলীম চিশতী সাহেবর উক্তি হতে পাওয়া যায় তা হল; যখন পূঁজিপতি, ধনপতী ও বাদশাহদের জমানা শুরু হল তখন মুসলমানদের দৃষ্টিকে কোরআন থেকে অন্যত্র সরিয়ে দেওয়া হল৷ কেননা কোরআন সাধারণ মুসলীমদের বাদশার বিরুদ্ধে উসকে দিত৷ তাদের আশংকা ছিল সত্যটি জনগন বুঝে গেলে তাদের তক্তা উল্টে যাবে৷
হজরত মুয়াবিয়া রাঃ যাকে আরবের কিসরা বলা হত, তার শাসন শুরু হলে হজরত আবু হোরায়রা রাঃ বলেছিলেন যে, ‘আমি রসুলের কাছে জ্ঞান শিখে দুটি পাত্রে ভরে রেখেছি৷ একটি যা তোমাদের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে আর অন্যটিতে যা আছে তা যদি তোমাদের দেই তো আমার গর্দান যাবে৷’ আমির মুয়াবিয়া রাঃ জণগনের কল্যান চাইলেও তার শাসন খোলাফায়ে রাশেদিনের শাসন ছিলনা৷ তাই তখনও গর্দান যাবার ভয় ছিল৷
এখন আসল কথায় ফিরে আসা যাক৷ বর্তমানে আমাদের দেশে কোরআনের অনুবাদ, তাফসীর পড়া বা জানা লোকের অভাব নেই৷ যারা নুরানিয়া মক্তবে পড়ে কোরআন খতম দেয়া শিখেছেন বা রমজানে তারাবীতে শুনেথাকেন তাদের কথা আলাদা৷ তারা সওয়াবের উদ্দেশ্যেই করে থাকেন৷ আলালাহ অবশ্যই তাদের সওয়াব দেবেন৷ আর যারা উত্তম ক্যারিয়ার, মোটা বেতন, উন্নত ভবিষ্যতের জন্য ২০/২৫ বৎসর লেখাপড়া করেন, তারা কিন্তু কোরআন বুঝে পড়ার মত আরবী শেখার সময়টুকুও পাননা৷ কিন্তু যারা মোটামুটি বোঝেন ও অনেকটাই বোঝেন, তাদের মধ্যে আছেন ওলামা সম্প্রদায়৷ এ ছাড়া আছে কোরআনের ভাষাই যাদের আপন ভাষা৷ তাদের উপরেওতো আশর হয়না৷ তাহলে কি মক্কার মুশরিকদের মত আল্লাহ আমাদের সববার মাঝেই পর্দা ঝুলিয়ে দিয়েছেন?
হয়ত এমনও হতে পারে যে, যাদের ভাষা আরবী বা যারা আরবী বোঝেন, কোরআনও বোঝেন, যখন মক্কী কোরআন (যা রসুল সঃ এর মক্কী জীবনে নাজিল হয়ে ছিল) পড়েন বা শোনেন, যাতে অধিকাংশই আছে ইমানের কথা, তৌহীদের কথা, আল্লাহর কুদরতের কথা, শির্কের কথা, আর তা ছিল কাফের মুশরিকদের জন্য, তারা ভাবতে পারেন যে, মাশাআল্লাহ, আমাদেরতো ইমান আছে, তৌহীদেও বিশ্বাসী, আমাদেরতো কোন মূর্তীও নেই৷ অতএব, কোরআনের এ অংশের সাথে আমাদের কি সম্পর্ক? এ অংশে আরও আছে আম্বাউ রসুল ও ক্বাসাসুন নাবিইন ও তাঁদের অবাধ্য উম্মতের কথা৷ যা আজ ইতিহাসের গল্প৷ আর কোন নবী নাই আসবেনও না৷ আর আমরা আমাদের নবীর অবাধ্যও নই৷ হয়তোবা এমন ধারণাই আাদের মাঝে পর্দা হয়ে গেছে৷ আমরা ইমানের দাবী করলেইবা কি? আসলেতো আমাদের ইমান নেই৷ আর যদি থাকেও তা সেই বেদুইনের মত, যাকে বলা হয়েছিল তুমি মুমিন হওনি মুসলীম হয়েছ৷ কারণ তোমার অন্তরে এখনও ইমান প্রবেশ করেনি৷
আমরা দাবী করি যে আমরা শির্ক করিনা৷ আমাদের কোন লাত মানাত উজ্জা শীব দূর্গা নেই৷ কিন্তু আমরা জানিনা আমাদের জান্তে অজান্তে আমরা প্রতি নিয়ত শির্ক করেই চলেছি৷ হজরত নূহ আঃ এর কওমেরও লাত মানাত উজ্জা ছিলনা৷ কিন্তু ছিল পাঁচ জন মহা শক্তিশালী উপাস্য, ওদ্দান, সোয়ায়ান, ইয়াইয়ুসা, ইয়াযুকা ও নাসারা৷ এরা কাল্পনিক ছিলেন না৷ এরা ছিলেন একদার ওলী আউলিয়া৷ যেমনটি আমাদেরও আছে৷ শির্নী, নজর নেওয়াজ, তোহফা, মানত, আগরবাতী, মোমবাতী, ওরষ, ফুলমাল্য৷ আমাদেরও আছে৷ যাদের আমরা পার্থিব দণ্ডমুণ্ডের কর্তা বানাই তাদের নির্বাচন শুরু হয় মাজার থেকেই৷ এ ছাড়াও আছে ‘তাগলু ফি দদ্বীনেকুম’ এর অস্বীকার৷ খ্রীষ্টানরা ঈশা আঃ কে এই গুলু বা বাড়াবাড়ি করেই আল্লার পুত্র বানিয়ে ছেড়েছে৷ আমরা করেছি অন্যভাবে৷ ‘সরওয়ারে কায়েনাত’ ‘সরওয়ারে দো জাহান’ আখ্যা দিয়ে৷ যা একমাত্র আল্লাহর জন্যই প্রযোজ্য৷ যেখানে বলা হয়েছে, ‘ইনিল হুকমো ইল্লা বিল্লাহ’, হুকুমাত বা বাদশাহী একমাত্র আল্লাহর৷ লাম ইয়াকুন্লাহু শরিকুন ফিল মুলকে৷ লাহু মুলকুস সামাওয়াতে ওয়াল আরদে,- বাদশাহীতে কাউকে তার শরিক করোনা৷ আসমান ও জমিনের মালিকানা তারই৷ আল্লাহর রসুল সঃ নিজেই বলেছেন, ‘আমি তোমাদের লাভ লোকসানের জিম্মাদার নই৷ তোমাদের কি হবে আর আমারই বা কি হবে তাও আমার জানা নেই৷ আমার উপর ওহী আসে যা তোমাদের পৌঁছে দেওয়াই আমার দায়িত্ব৷’
নামাজ, রোজাা, জাকাত, হজ্জ, হালাল, হারাম, পর্দা, হেজাব এ সবের কথা কোথাও কোথাও এসেছে, কিন্তু তা কোরআনের কত অংশ! তা ছাড়া আমরা সাধ্য মত এ সব পালন করি৷ মাদানী কোরআনের অধিকাংশ জুড়ে রয়েছে মুনাফেকদের কথা৷ তাও আমাদের জন্য নয়৷ কেননা আমরা মুনাফেক নই৷ অতএব ও অংশও আমাদের জন্য নয়৷ হাদিশে এসেছে যে, নেফাক সম্পর্কে সন্দেহ থাকে মুমিনের মনে আর নিশ্চিন্ত থাকে মুনাফেক৷ গালিব বলেন, যার কিছু আছে তার চুরি হবার ভয় থাকে৷ আর যার কিছু নেই সে নিশ্চিন্ত৷
হজরত ওমর রাঃ, যার কথা রসুল সঃ বলেছেন যে, তাঁর পরে কেউ নবী হলে ওমর হবেন৷ আর সাহাবী হজরত হুজায়ফা, যাকে রসুল সঃ মদীনার যত মুনাফেকদের নাম বলে কাউকে না জানাতে আদেশ দিয়েছিলেন৷ এ জন্য তাঁকে রসুলের রাজদান বা গোপনীয়তা রক্ষাকারী বলা হত৷ সেই ওমর রাঃ একদিন হুজাইয়ফা রাঃ কে আল্লাহর কসম দিয়ে জানতে চাইলেন যে, তাঁর নামটা সেই তালিকায় আছে নাকি৷ এ ঘটনাও আমাদের অন্তরে কাঁপন জাগায়না৷
এ ছাড়াও আছে জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ, কেতাল ফি সাবিলিল্লাহ, নিফাক (খরচ) ফি সাবিলিল্লাহ৷ আমরা জানি এ সব ফরজে আয়েন নয় ফরজে কিফায়া, যা কেউনা কেউ করলেই হয়৷ আমরা চিন্তা করিনা আমরা কোথায় দাঁড়িয়ে আছি৷
এর পর আছে পশ্চিমা শিক্ষা, সংষ্কৃতি, রাজনীতি, অর্থনীতি, যা আমাদের নিজস্যগুলি থেকে বহু দূরে নিয়ে গেছে৷ এটিও একটি বড় পর্দা৷৷
আমলী বিষয়বস্তুর জন্য আমাদের যেতে হবে পিছনে৷ প্রয়োজনে একেবারে রসুলের চরণতলে৷ কেননা আমাদের শরিয়ত পূর্ণ হয়ে গেছে৷
মহান আল্লাহ বলেন, ‘অচিরেই আমি শূণ্যে এবং তোমাদের মাঝে এমন কিছু নিদর্শন দেখাব যাতে কোরআনের সত্যতার প্রমান পাবে৷’এটিই হল বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রা৷ এ বিষয়ে রসুল সঃ উৎসাহ দিয়েছেন৷ মক্কায় কোন ফষল হতনা৷ কিন্তু মদীনায় ছিল খেজুর চাষ৷ অধিক উৎপাদেনর জন্য চাষীরা খেজুরের ফুলে কৃত্রীম পরাগায়ণ করতেন৷ রসুল সঃ তা দেখে বললেন বিষয়টাতো প্রাকৃতিক৷ তোমরা না করলে কি হয়? চাষীরা একেই নিষেধ ধরে নিয়ে বিরত থাকলেন৷ ফলে ফষল কম হল৷ সাহাবীরা ভয়ে ভয়ে রসুলের কাছে আরজ করলেন যে, পরাগায়ন না করায় ফলণ কম হয়েছে৷ রসুল সঃ উত্তরে বললেন, যে দুনিয়াবী বিষয়ে তোমরা আমার চেয়ে অনেক অভিজ্ঞ৷ আমি তোমাদের হেদায়েত শেখাতে এসেছি, বিজ্ঞান নয়৷ সেই বিজ্ঞানে আমাদের কোন অবদান আছেকি? বরং অনেক আবিষ্কারকে আমরা হেয় প্রতিপন্ন করে থাকি৷
মাতৃ গর্ভের আলাকাকে আমাদের কোন মুফাস্সীর জমাট রক্ত ছাড়া ভাবতে পারেননি৷ অথচ ডঃ কীথ মূর গবেষণায় প্রমান করলেন এটি জমাট রক্ত নয় জোঁক সদৃশ মানব শিশুর একটি স্তর যা কোরআন ১৪০০ বছর আগেই ঘোষণা দিয়ে গেছে৷ কীথমূর ও কোরআনের মাঝে কোন পর্দা এখানে পড়েনি৷ বিজ্ঞানী মরিস বুকাইলী দুনিয়ায় চ্যালেঞ্জ দিলেন যে, বিজ্ঞানের কোন আবিষ্কারই কোরআনের একটি আয়াতকেও ভুল প্রমান করতে পারবেনা৷ বলা বাহুল্য এই কোরআনকে বোঝার জন্যই তিনি পরিনত বয়সে গ্রামার সহ আরবী ভাষা শিখেছিলেন৷ সেখনেও কোন পর্দা ছিলনা৷
আসলে আমরা কোরআনকে হেদায়েত হাসিলের জন্য নয় অন্য কিছুর হাতিয়ার বানিয়ে নিয়েছি৷ নামাজের শর্ত ‘মুখলেসীনা লাহুদ্বীন’ আমাদের নামাজে নেই৷ আরাফাতের ময়দানে ত্রিশ লক্ষ্য মুসলীমের দোয়ার কোন প্রতিফলন নাই কারণ, সেখানেও শর্ত আছে ‘মুখলেসীনা লাহুদ্বীন’৷
আমরা তাগুতী নিজামে (অনৈসলামিক শাসসণ ব্যবস্থায়) নিশ্চিন্তে বসবাস করে সূদ ঘূষে আকন্ঠ নিমজ্জিত হয়ে আরাম আয়েশে ঘর সংসার, ব্যবসা বানিজ্য, ব্যাঙ্ক ব্যালান্স, গাড়ি বাড়ী বাড়িয়েই চলেছি৷ আসুন এ সব পরিহার করে জীবন জীবিকা সংক্ষেপ করে ‘মুখলেসীনা লাহুদ্বীন’ সহ ইবাদত করি আর আল্লাহর নেজাম কায়েমের লক্ষ্যে আমৃত্যু সাধ্য মত সংগ্রামের শপথ নিই৷ পর্দা উঠেও যেতে পারে৷ ‘লা তাকনাতু মির রহমাতিল্লাহ’৷
(মূল বক্তব্য মরহুম ডাঃ ইসরার আহমাদ রঃ)
বিষয়: বিবিধ
১৫১৫ বার পঠিত, ২০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
Very well explained.
Thank you. I have post the book on 27th November.❄️
নিজের অবস্থা তো যাচাই করতেই ভয়- কারণ সেই ভয়ঙ্কর সতয়ের সামনে দাঁড়ানোর সাহস আমরা হারিয়ে ফেলেছি!!
তবে "ম্যানেজ" করা বিদ্যা অনুসরণে আমার অন্তরে সমস্যা হয়না!
মন্তব্য করতে লগইন করুন