@@@@ মাুনষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য ও কর্তব্য @@@@

লিখেছেন লিখেছেন শেখের পোলা ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৪:২৩:৫০ রাত



(মূল বক্তব্য মরহুম ডাঃ ইসরার আহমাদ, ইউ টিউব)

وَمَا خَلَقْتُ الْجِنَّ وَالْإِنسَ إِلَّا لِيَعْبُدُونِ

অর্থ;-আমি জ্বীন ও ইনসানকে সৃষ্টি করেছি কেবল মাত্র এজন্য যে, যেন তারা আমারই ইবাদত করে৷

হাদীশে আছে যে, এক বেদুঈন সাহবী রসুল সঃ এর হুজুরে হাজির হয়ে আরজ করলেন যে, আমি লম্বা চওড়া হেদায়েত বুঝিনা, আপনি আমাকে সংক্ষেপে এক কথায় কিছু হেদায়েত করুন যাতে আমি নাজাত পেতে পারি৷ রসুল সঃ তাকে বললেন যে, বল ‘আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু অ আশহাদু আন্না মোহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহু, আর এর সাথে লেপ্টে থাক’৷তিনি মানুষের জ্ঞানের স্তর অনুযায়ী হেদায়েত করতে পরামর্শ দিয়েছেন৷ এটি তরই নমুনা৷

এখন যদি প্রশ্ন হয় মানুষের কাছে আল্লাহর দাবী সংক্ষেপে কি? তাহলে উপরের আয়াত অনুযায়ী উত্তর হবে ‘ইবাদত’৷

আমরা জানি মানুষের কাছে আল্লাহর দাবী একাধিক, যেমন, ইমান, নামাজ, রোজা, জাকাত, হজ্জ, এ ছাড়া শূয়র ও মদ খেও না, চুরি কোরনা, জেনা করোনা, মিথ্যা বলোনা, সূদ ঘুষ বর্জন করো, জুয়া খেলোনা, দ্বীন কায়েম কর প্রভৃতি৷

সুরা নূহের তৃতীয় আয়াতে বলা হয়েছে যে, নূহ আঃ তাঁর কওমকে বললেন, যে, তোমরা আল্লাহর ইবাদত কর, তাঁকে ভয় কর এবং আমার আনুগত্য কর৷মক্কী কোরআনে একাধিক জায়গায় পাওয়া যেবে যে, ‘উলিল আমর’ রসুল গন আপন কওমকে আল্লাহর ইবাদত ও রসুলের আনুগত্যেরই আদেশ দিয়েছেন৷ মনে রাখতে হবে যে এই ইবাদতের মূল অংশই হল দাসত্ব বা গোলামী৷ যাকে ফার্সীতে বন্দেগী বলা হয়ছে৷ বন্দেগী বা গোলামীর ধারণা পেতে ক্রীতদাস প্রথাকে বুঝতে হবে৷ যা আমলা, কর্মচারী বা চাকর থেকে আলাদা৷ গোলাম বা ক্রীতদাস তার মালিকের সম্পত্তি রুপে গন্য হত, তার কাজ ছিল সর্বক্ষন মালিকের আনুগত্য করা, যা গৃহভৃত্য, চাকর কর্মচারীর ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সময়ের মাঝে সীমাবদ্ধ ছিল বা আজও আছে৷ নির্দিষ্ট সময়ের পরে সে তার মনিবের আনুগত্য করতে বাধ্য নয়৷ আবার মনিব ইচ্ছা করলে গোলাম কে জবাই করতেও বাধা ছিলনা, যা গৃহভৃত্য, চাকর, কর্মচারীর বেলায় অচল৷ তাহলে ফল দাঁড়াল গোলামীর সঙ্গে সার্বক্ষনিক আনুগত্য ওতপ্রোত ভাবে জড়িত অতএব, আল্লাহর ইবাদতের সঙ্গে বান্দার সার্বক্ষনিক আনুগত্য জরুরী৷ এই আনুগত্যেরও আবার প্রকার ভেদ আছে৷ ব্রিটিশের আমরা আনুগত্য করতাম কিন্তু তাদের উপাসনা বা ইবাদত কেউ করতনা৷ তেমনই বণী ইস্রাঈল ফেরাউনের গোলাম ছিল, কোরআনে তদের ফেরাউনের ভাষায় আবেদ কওম বলা হয়েছে৷ এই আবেদরাও ফেরাউনের ইবাদত করত না৷ করত যা তা আনুগত্য৷ এ আনুগত্যে মুহব্বত ছিলনা কিন্তু আল্লাহর আনুগত্যে মুহব্বত থাকতেই হবে৷মুহব্বত আনুগত্য তথা ইবাদতের রুহ৷ রুহ বিহীন মানুষের দেহ যেমন পরিত্যজ্য৷ মুহব্বত বিহীন ইবাদতও তেমনই পরিত্যজ্য৷ শরীর দেখা যায়, রুহ দেখা যায়না৷ তেমনই ইবাদত দেখা যায় মুহব্বত দেখা যায়না৷ কোরআনে বলা হয়েছে, ‘আল্লাজিনা আমানু আসাদ্দো হুব্বান লিল্লাহে’, অর্থাৎ যারা ইমান এনেছে তাদের মধ্যে রয়েছে আল্লাহর জন্য প্রগাঢ় (শাদীদ) মুহব্বত৷ রসুল সঃ বলেছেন, ‘লা ইয়ুমেনু আহাদুকুম হাত্তা আকুনা আহাব্বান ইলাইহীম মিন ওয়ালেদিহী, ওয়ালাদেহী অন্নাসে আজমাঈন’৷ অর্থাৎ তোমাদের মধ্যে কেউই মুমিন হতে পারবে না যতক্ষন না নিজ পিতা-মাতা, সন্তান ও সমস্ত মানুষ অপেক্ষা আমাকে বেশী ভাল বাসবে৷ কেননা অন্যান্ন উম্মতের ন্যায় উম্মতে মোহাম্মদী সঃ দেরও রসুলের আনুগত্যের আদেশ বার বার করা হয়েছে৷ রসুলের আনুগত্যই দেখাবে আল্লাহর আনুগত্যের পথ৷

এ দিকে আমরা ইবাদতকে নামাজ, রোজা, জাকাত, হজ্জ, তবলীগ, ওয়াজ দান খয়রাতের মধ্যে আবদ্ধ করে নিয়েছি৷ প্রশ্ন হতেই পারে, তাহলেকি আমরা ২৪ ঘণ্টাই নামাজে রত থাকব বা ৩৬৫ দিনিই রোজায় কাটাব? আসলে তা নয়৷ আসল ইবাদত সার্বক্ষনিক আনুগত্য৷ আনুগত্য করাও সহজ কাজ নয়৷ মানুষের নফস তাকে বদ অভ্যাস গুলিতে বিভোর করে রাখে৷ নফস কে পরাস্ত করেই ভোরে সুখের ঘুম ত্যাগ করে ফজর, জীবিকার ব্যস্ততা ত্যাগ করে জোহর, আসর মগরীব ঈশা৷ রোজার বেলাতও তাই৷ নফসের চাহিদা জলঞ্জলী দিয়েই দান খয়রাত জাকাত দিতে হয়৷

আর নামাজ হল তার আনুগত্যের স্মরণীকা বা রিমাইণ্ডার৷আল্লাহর আনুগত্যে আমাদের মাঝে না ভাঁটা পড়ে৷ তাই ২৪ ঘণ্টায় ৫বার নামাজ সেই আনুগত্যের কথা মনে করিয়ে দেয়৷ প্রতি নামাজে আমরা ওয়াদা করি, ‘ইইয়াকা না’বুদু অ ইইয়াকা নাসতাঈন’, আমরা এক মাত্র তোমারই ইবাদত করি ও করব আর এক মাত্র তোমারই কাছে সাহায্য চাই ও চাইব৷ নামাজের মাধ্যমে আমরা এই স্বীকারোক্তি ও ওয়াদাকেই রিনিউ করি৷ টেবিলে ফ্রীজে নানান রকম উপাদেয় হালাল খাবার মজুদ কিন্ত আল্লাহর হুকুম রোজা রাখ, তাই ক্ষুধার্থ হয়েও তা খাওয়া যাচ্ছে না৷ রোজাকে হাদিশে ঢাল বলা হয়েছে৷ ঢাল যেমন যোদ্ধাকে আগলে রাখে তেমনই এক মাসের রোজা বাকী এগারো মাস হারাম থেকে আগলে রাখবে৷ এটাই কামনা৷ আর জাকাত মানুষকে সম্পদের মুহব্বত থেকে বাঁচাবে৷ হজ্জে রয়েছে এর সব কটি গুন৷এ গুলি মানুষকে মুত্তাকী বানায়৷

ইমান হল ইসলামের ভীত, যা দেখা যায়না আর বাকী চারটি হল স্তম্ভ, অন্যগুলি ছাদ৷ ছাদ বিহীন স্তম্ভ স্মৃতি সৌধ ছাড়া কিছুই বোঝায় না৷ ইসলামের বাকী ইবাদত গুলি এই চারটি স্তম্ভ বা খুঁটির উপরই অবস্থান করছে৷

ইমারত কে মজবুত রাখতে যেমন তার বুনিয়াদ বা ফাউণ্ডেশনকে মজবুত রাখতে হয় তেমনই ইসলাম নামক এই অট্টালিকাকে মজবুত রাখতে তার বুনিয়াদ তথা ইমানকে পোক্ত রাখতেই হবে৷ সুরা হুজরাতের ১৪ নং আয়াতে বলা হয়েছে;-

قَالَتِ الْأَعْرَابُ آمَنَّا قُل لَّمْ تُؤْمِنُوا وَلَكِن قُولُوا أَسْلَمْنَا وَلَمَّا يَدْخُلِ الْإِيمَانُ فِي قُلُوبِكُمْ وَإِن تُطِيعُوا اللَّهَ وَرَسُولَهُ لَا يَلِتْكُم مِّنْ أَعْمَالِكُمْ شَيْئًا إِنَّ اللَّهَ غَفُورٌ رَّحِيمٌ

অর্থ;-মরুবাসীরা বলে, আমরা ইমান এনেছি৷ বলুন, তোমরা ইমান আনো নি, বল মুসলীম হয়েছি৷ এখনও তোমাদের অন্তরে ইমান প্রবেশ করেনি৷ যদি তোমরা আল্লাহ ও রসুলের আনুগত্য কর, তবে তোমাদের কর্মসমুহ বিন্দু মাত্র নিষ্ফল করা হবে না৷ নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম মেহেরবান৷

এই আয়াতের আবেদন অনুযায়ী বলাযায় যে ইমান এনেছি বা মুখে কলেমা উচ্চারণই মুমিন হওয়ার জন্য যথেষ্ট নয়৷ মুমিন হতে হলে ইমান বা বিশ্বাসকে অন্তরে ধারণ করতে হবে৷ তবে হাঁ, যেহেতু কলেমা পড়েছে তাই এরা আইনী ইমান এনেছে, যা ইসলামের সমান সমান হলেও তা আখেরাতে অচল আর দুনিয়ায় সচল৷ প্রশ্ন হতে পারে তাহলে প্রকৃত ইমান কি? একই সুরায় পরের আয়াতে ইমান অন্তরে ধারণ করেছে বলে কারা প্রমানিত হতে পারে তাদের ধরণ বলা হয়েছে৷ আর সে ইমান আখেরাতে আমলে আনা হবে৷

إِنَّمَا الْمُؤْمِنُونَ الَّذِينَ آمَنُوا بِاللَّهِ وَرَسُولِهِ ثُمَّ لَمْ يَرْتَابُوا وَجَاهَدُوا بِأَمْوَالِهِمْ وَأَنفُسِهِمْ فِي سَبِيلِ اللَّهِ أُوْلَئِكَ هُمُ الصَّادِقُونَ

অর্থ;-প্র্রকৃত মুমিনতো তারাই যারা ইমান এনেছে আল্লাহ ও তাঁর রসুলের প্রতি, অতঃপর কখনই মনে সন্দেহ পোষন করেনি এবং আল্লাহর পথে প্রাণ ও ধন-সম্পদ দ্বারা জেহাদ করে৷ তারাই সেই (সাদেকীন) সত্যনিষ্ঠ৷

অন্তরে ইমান ধারণ করেছে এবং সে বিশ্বাসে কখনও মনে সন্দেহের যায়গা দেয়নি, উপরন্তু আল্লাহর পথে নিজের জান মাল দিয়ে জেহাদ (সংগ্রাম) করেছে৷ একমাত্র তারা যদি নিজেকে মুমিন বলে দাবী করে তো তারাই সত্য কথা বলছে৷ সুরা আনফালের ২, ৪, ও ৭৪ নং আয়াতেও প্রকৃত মুমিনের সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে;-বলা হয়েছে যে, মুমিনতো তারই যাদের অন্তর ভীত হয়ে পড়ে যখন তারা আল্লাহকে স্মরণ করে৷ তেলাওয়াত শুনলে তাদের ইমান আরও বেড়ে যায়৷

হজরত আবু বকর রাঃ বলতেন, ‘হায় আমি যদি গাছের পাখিটির মত হতাম, যাকে কোন হিসাব দিতে হবেনা, হায়, যদি খড়কুটর মত হতাম, আজ আছে কাল পুড়ে শেষ হয়ে যাবে’৷ হজরত আলী রাঃ নামাজে দাঁড়িয়ে কাঁপতেন৷ মৃত্যু কালে হজরত ওমর রাঃ উদ্বেগে ছটফট করছেন৷ পুত্র বাপের মাথাটা নিজের কোলে নিয়ে সান্ত্বনা দিয়ে বললেন. ‘আব্বাজান, আপনিতো আশারায়ে মুবাশ্শারই এক জন, রসুল সঃ নিজেই আপনার জান্নাতের সুখবর দিয়েছেন৷’ বাপের উত্তর হল, ‘আমার মাথা মাটিতে নামিয়ে দাও৷ কাল কেয়ামতে যদি ওমর (রাঃ) সমানে সমান হয়ে উৎরে যেতে পারে তাই তার জন্য যথেষ্ট’৷

এ আলোচনায় এ কথা পরিষ্কার যে মুসলীম অপেক্ষা মুমিন অধিকতর তাৎপর্য পূর্ণ৷ আল্লাহ অন্যত্র বলেন, ‘হে মুমিনগন, তোমরা পূর্ণরূপে ইসলামে প্রবেশ কর’৷ মনে হতে পারে এ আয়াতে ইমান অপেক্ষা ইসলামকে বেশী গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে৷ ব্যাপারটি তেমন নয়, যদিও শব্দ দুটি একে অন্যের বদলে ব্যবহার হয়ে থাকে তার পরও এদের মাঝে ফারাক রয়েছে৷ মুসলীম তিনিই যিনি আল্লাহতে সমর্পীত হয়েছেন৷ সেই অর্থে ইসলাম বলতে আল্লাহর উপর আত্মসমর্ণন কে বোঝায়৷ এ আয়াতে আংশিক নয় আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আত্মসমর্পণের কথাই বলা হয়েছে৷আর তা প্রকাশ পাবে তখনই যখন বান্দা সর্বাবস্থায় তার সুখ দুঃখ বেদনা, লাভ লোকসান, প্রাপ্তি বঞ্চনা সবটাই আল্লাহর পক্ষ থেকে মনে করে তা সাদরে গ্রহণ করবে৷

প্রকৃত মুসলীম ও প্রকৃত মুমিন কারা তা পরিষ্কার৷ আসুন আমরা আমাদের অবস্থানটা যাচাই করি৷

সুরা ‘সাফ’ এর দ্বিতীয় রুকুতে আল্লাহ মুমিনদেরকে বলেন, ‘আমিকি তোমাদের এমন এক বানিজ্যের সংবাদ দেব, যা তোমাদের কঠিন আজাব থেকে রক্ষা করবে? আর তা হল, তোমরা আল্লাহ ও তার রসুলের প্রতি ইমান আনবে ও নিজের ধন-সম্পদ ও জীবন দিয়ে আল্লাহর পথে জেহাদ করবে৷ তোমরা যদি জ্ঞানী হও তো বুঝবে এটিই শ্রেয়’৷

প্রকৃত মুমিনের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে সুরা ‘হুজরাতে’ও এমন কথাই বলা হয়েছে৷ অতএব মুমিনের চরিত্রে জেহাদের বিকল্প নেই৷ শ্রেষ্ঠ জেহাদ সম্পর্কে রসুল সঃ কে প্রশ্ন করা হলে উত্তরে তিনি বললেন, ‘আন তুজাহিদা নাফসাকা ফি তায়াতিল্লাহ’, অর্থাৎ- নিজ নফসের বিরুদ্ধে জিহাদই শ্রেষ্ঠ জিহাদ৷ আপনি সরকারি গুরুত্বপূর্ণ পদে বহাল আছেন৷ যা বেতন পান তাতে মোটামুটি চলে যায়, কিন্তু স্ট্যাটাস বজায় রাখতে আপনাকে আভিজাত এলাকায় বেশী ভাড়া দিয়ে বাস করতে হয়, সমাজে পাল্লাদিয়ে চলতে হয়৷ নইলে ঘরে লড়াই শুরু হয়৷ ঘুষ বা উপরি ইনকামে লোভ নাই, কিন্তু আপনার নফস আপনার চাহিদা গুলোকে সামনে এনে উপরি ইনকামের গুরুত্ব বোঝাতেই থাকবে, ছেলে মেয়ের স্কুলের বেতন, নামী দামী প্রাইভেট টিউটর, গিন্নির নতুন নতুন দাবী এ সব বিষয়ে আপনার নফসের কাছে আপনি অসহায়৷ যদি এ সব এড়িয়ে শুধু বেতনেই চলতে পারেন তবেই হল আপনার নফসের বিরুদ্ধে জিহাদ৷

আসুন আমরা জিহাদে অভ্যস্ত হই৷

চলবে----

বিষয়: বিবিধ

১২৮১ বার পঠিত, ১৭ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

349651
১৪ নভেম্বর ২০১৫ সকাল ০৬:৫০
নাবিক লিখেছেন : ধন্যবাদ
১৪ নভেম্বর ২০১৫ সকাল ০৭:৫৬
290205
শেখের পোলা লিখেছেন : আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ৷
349673
১৪ নভেম্বর ২০১৫ দুপুর ০২:৩৯
এটোম বোম লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
১৪ নভেম্বর ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৪৫
290235
শেখের পোলা লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ৷
349677
১৪ নভেম্বর ২০১৫ দুপুর ০৩:১৫
আফরা লিখেছেন : নফসের বিরুদ্ধে জিহাদ হল বড় জিহাদ. অনেক কঠিন । ধন্যবাদ চাচাজান ।
১৪ নভেম্বর ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৪৬
290236
শেখের পোলা লিখেছেন : মামনিকে শুভেচ্ছা রইল৷
349685
১৪ নভেম্বর ২০১৫ বিকাল ০৫:৩৫
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ..চলুক, আপনার অসাধারণ দাওয়াহ্ র কাজ..
১৪ নভেম্বর ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৪৭
290237
শেখের পোলা লিখেছেন : সাথে থাকার আহবান জানাই, ধন্যবাদ৷
349727
১৪ নভেম্বর ২০১৫ রাত ১০:১০
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
১৫ নভেম্বর ২০১৫ রাত ০১:৫২
290260
শেখের পোলা লিখেছেন : আপনার জন্যও রইল অনেক ধন্যবাদ৷
349896
১৬ নভেম্বর ২০১৫ রাত ০৩:৫৯
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : নফসের বিরুদ্ধে জিহাদেই আমরা বেশি পরাজিত হই।
১৭ নভেম্বর ২০১৫ সকাল ০৫:০৮
290459
শেখের পোলা লিখেছেন : আমরা অন্য জেহাদ করব কেমন করে? তাই আসুন নফসের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করি৷ ধন্যবাদ৷
349969
১৬ নভেম্বর ২০১৫ রাত ০৮:১০
শেখের পোলা লিখেছেন : আমরা অন্য জেহাদ করব কেমন করে? তাই আসুন নফসের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করি৷ ধন্যবাদ৷
349981
১৬ নভেম্বর ২০১৫ রাত ১১:০৫
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ .

ইবাদাতের সঠিক হক আদায় করে যেনো চলতে পারি , আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই তৌফিক দান করুণ।

লিখাটা খুব ভালো লেগেছে, অনেক চিন্তার খোরাক এবং অনুভব জড়িয়ে আছে প্রতিটি লাইনে!

জাযাকাল্লাহ খাইর। মেইল পেয়েছি শুকরিয়া Praying
১৭ নভেম্বর ২০১৫ সকাল ০৫:১০
290460
শেখের পোলা লিখেছেন : অ আলায়কুমুস সালাম,আপনার জন্যও রইল অনেক শুকরিয়া৷ ভাল থাকেন৷
349995
১৭ নভেম্বর ২০১৫ রাত ০২:২২
রফিক ফয়েজী লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
১৭ নভেম্বর ২০১৫ সকাল ০৫:১০
290461
শেখের পোলা লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাাদ৷ভাল থাকেন৷

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File