"তোমরা অন্যায় ভাবে একে অন্যের সম্পদ ভোগ করোনা------"৷

লিখেছেন লিখেছেন শেখের পোলা ১৬ জুন, ২০১৫, ০৮:১১:৫৯ রাত

(উর্দু বয়ানুল কোরআনের বাংলা অনুবাদ)

সুরা বাক্বারা, রুকু;-২৩ আয়াত;-১৮৩-১৮৮

সাধারনতঃ ইবাদত দুই প্রকারে হয়ে থাকে, শারীরিক ও অর্থনৈতীক। রোজা শারীরিক ইইবাদের অন্তর্ভুক্ত। নামাজ অপেক্ষা রোজা কঠিনতর ইবাদত। কোন কঠিন কাজে অন্যের সহযোগীতা বা আর কেউ করেছে শুনলে, মনে সাহসের সঞ্চার হয়। তাই রোজার ঘোষনার সাথে, আল্লাহ তায়ালা পূর্ববর্তী উম্মত গনের উপর রোজা ফরজ ছিল বলে সাহস দেবার চেষ্টা করছেন। পবিত্র কোরানে অন্যান্ন ইবাদত বা শরিয়তের বিধান গুলি বভিন্ন জায়গায়, ভিন্ন ভিন্ন ভাবে বর্ণনার মাধ্যমে পূর্নাঙ্গ হয়েছে, কিন্তু রোজার বিধি বিধানগুলি এই রুকুর ছয়টি আয়াতের মাঝেই পরিপূর্ণ করা হয়েছে।

প্রথম দুটি আয়াতে মূলতঃ সাবেকা উম্মতের রোজার কথাই বলা হয়েছে। মক্কার লোকদের শরিয়ত ছিলনা, তাই তারা শরিয়তে অজ্ঞ ছিল। অবশ্য তারা ঘোড়াকে রোজা রাখাতো, অর্থাৎ অনাহারে দীর্ঘ সময় থাকার অভ্যাস করাতো। কারণ মরুভুমিতে কাফেলা লুট করা তাদের পেশার অংশ ছিল। উট মরুভূমির বাহন। কিন্তু উটদিয়ে একাজ সুবিধা হয়না। চাই দ্রুতগামী বাহন। ঘোড়া দ্রুতগামী, কিন্তু মরুভূমীর কষ্ট ও অনাহার সইতে পারে না। তাই তাকে অভ্যস্থ করানো হত। হুজুর সঃ যখন মদীনায় এলেন, দেখলেন ইহুদীরা রোজা রাখে। প্রতি মাসের ১৩, ১৪, ১৫ তারিখে। রসুল সঃ সেই সঙ্গে আশুরা বা ১০ তারিখ যোগ করে রোজা রাখতেন।

১৮৩/يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ كُتِبَ عَلَيْكُمُ الصِّيَامُ كَمَا كُتِبَ عَلَى الَّذِينَ مِن قَبْلِكُمْ لَعَلَّكُمْ تَتَّقُونَ

[i]অর্থাৎ;-হে ইমানদার গন, তোমাদের উপর রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেরূপ ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের উপর, যেন তোমরা পরহেজগারী অর্জন করতে পার। [/i]

# পূর্ববর্তী উম্মতের রোজার ধরণ ভিন্ন ছিল। ইফতারের পর ঘুমানোর পরই পরের দিনের রোজা শুরু হত। অর্থাৎ রাতও রোজার মধ্যে শামিল ছিল। ‘কামা কুতেবা’ বলে রোজার ফরজিয়ত ও তাকওয়া অর্জনের ব্যপারটিই বলা হয়েছে৷

১৮৪/أَيَّامًا مَّعْدُودَاتٍ فَمَن كَانَ مِنكُم مَّرِيضًا أَوْ عَلَى سَفَرٍ فَعِدَّةٌ مِّنْ أَيَّامٍ أُخَرَ وَعَلَى الَّذِينَ يُطِيقُونَهُ فِدْيَةٌ طَعَامُ مِسْكِينٍ فَمَن تَطَوَّعَ خَيْرًا فَهُوَ خَيْرٌ لَّهُ وَأَن تَصُومُواْ خَيْرٌ لَّكُمْ إِن كُنتُمْ تَعْلَمُونَ

অর্থাৎ;-গননার কয়েকটি দিনের জন্য, অতঃপর তোমাদের মধ্যে যে অসুস্থ থাকবে বা সফরে থাকবে, তাকে অন্য সময় পূরণ করে নিতে হবে, এতে সামর্থবান ফিদিয়া স্বরূপ মিসকীনকে খাদ্য দেবে, যে ব্যাক্তি খুশীর সাথে সৎকর্ম করে, তা তার জন্য কল্যান কর, আর যদি রোজা রাখো তা তোমাদের জন্য কল্যানকর, যদি তোমরা তা জানতে।

# ‘মায়দুদাত’ শব্দটি ‘জমা কিল্লাত’ এর কার্য্যকারিতা ৯ এর মধ্যে সীমাবদ্ধ। এখানে সাবেকা উম্মতের প্রতি মাসে ৩ দিন রোজার কথাই বলা হয়েছে। ‘ইয়ুতীকুনাহু’ অর্থ সামর্থ। রোজাও ফিদিয়া দুটোতেই সামর্থ আছে এমন লোকেরা ফিদিয়া দিলেই আদায় হত, তবে রোজা রাখাই উত্তম। আবার উভয়টিই আদায় অতি উত্তম বলা হয়েছে। পরবর্তী আয়াত নাজিলের দ্বারা এ নিয়মের অবসান হয়। রসুল সঃ এর কিছু অংশ বাকি রেখেছেন, রোজায় অসমর্থ ব্যাক্তি মিসকীনকে খাদ্য দিয়ে রোজার হক আদায় করতে পারবেন। আদি কালে সফর অনেক কষ্টকর ছিল, তাই মুসাফীরের জন্য সফর শেষে কাযা রোজা করার বিধান করা হয়েছে। পায়ে হাঁটা মুসাফীর তিন মঞ্জিল যাবার পর, মুসাফীর বলে গন্য হবেন, বিশেষজ্ঞ গন এমন মত দিয়ে থাকেন। বর্তমানে কার, ট্রেন, বিমানে ভ্রমন মুসাফীরের জন্য এ বিধানের কার্য্যকারিতা বিবেচনার দাবী রাখে।

১৮৫/ شَهْرُ رَمَضَانَ الَّذِيَ أُنزِلَ فِيهِ الْقُرْآنُ هُدًى لِّلنَّاسِ وَبَيِّنَاتٍ مِّنَ الْهُدَى وَالْفُرْقَانِ فَمَن شَهِدَ مِنكُمُ الشَّهْرَ فَلْيَصُمْهُ وَمَن كَانَ مَرِيضًا أَوْ عَلَى سَفَرٍ فَعِدَّةٌ مِّنْ أَيَّامٍ أُخَرَ يُرِيدُ اللّهُ بِكُمُ الْيُسْرَ وَلاَ يُرِيدُ بِكُمُ الْعُسْرَ وَلِتُكْمِلُواْ الْعِدَّةَ وَلِتُكَبِّرُواْ اللّهَ عَلَى مَا هَدَاكُمْ وَلَعَلَّكُمْ تَشْكُرُونَ

অর্থাৎ;-রমজান মাসই হল সেই মাস, যাতে কোরান অবতীর্ন করা হয়েছে, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্য পথযাত্রীদের জন্য সুস্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও আন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী, কাজেই তোমাদের মধ্যে যে এ মাসটি পাবে,সে এমাসের রোজা রাখবে, আর যে অসুস্থ বা মুসাফীর অবস্থায় থাকবে, সে অন্য দিনে গননা পূরণ করবে, আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান, জটিল করতে চাননা, যাতে তোমরা গননা পূরণ কর, আর হেদায়েত দান করার জন্য আল্লাহর মহত্ব বর্ণনা কর, আর যাতে তোমরা কৃতজ্ঞ হও।

# এ আয়াতের দ্বারা ‘মা’দুদাত’ দিনের রোজা রহীত করে রমজান মাসের রোজায় সীমাবদ্ধ করা হল। প্রতি মাসে ৩ দিনের বদলে একত্রে মহীমাময়, ফজিলতের মাস, রমজান মাসে একত্রিভূত হল। অতএব, যিনি রমজান মাস পাবেন, তিনিই রোজা পালন করবেন। আল্লাহ সহজ করতে চান, এই অজুহাতে সুবিধামত মাসকে রোজার মাস পালন করার কোনই অবকাশ নেই।

১৮৬/ وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ فَلْيَسْتَجِيبُواْ لِي وَلْيُؤْمِنُواْ بِي لَعَلَّهُمْ يَرْشُدُونَ

অর্থাৎ;-আর যখন আমার বান্দা আমার ব্যপারে, তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে, আমি সন্নিকটেই রয়েছি, যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করি, কাজেই আমার হুকুম মান্য করা ও আমার প্রতি বিশ্বাস করা একান্ত কর্তব্য, যাতে তারা সঠিক পথে চলতে পারে।

# আল্লা বলেন, তিনি অতি নিকটেই রয়েছেন। প্রার্থনাকারীর প্রার্থনা তাৎক্ষনিক ভাবে কবুল করেন। কিন্তু আমাদের অভিজ্ঞতা ভিন্ন। এব্যাপারে ১৮৮ নং আয়াতে কিছু শর্ত আরোপ করা হয়েছে। এ আয়াতেও বলা হয়েছে,আমাকে মান্য করো ও আমার প্রতি ইমান আনো। এ শর্ত আমরা স্মরণে রাখিনা তাই আমাদের অভিজ্ঞতাও ভিন্ন।

১৮৭/أُحِلَّ لَكُمْ لَيْلَةَ الصِّيَامِ الرَّفَثُ إِلَى نِسَآئِكُمْ هُنَّ لِبَاسٌ لَّكُمْ وَأَنتُمْ لِبَاسٌ لَّهُنَّ عَلِمَ اللّهُ أَنَّكُمْ كُنتُمْ تَخْتانُونَ أَنفُسَكُمْ فَتَابَ عَلَيْكُمْ وَعَفَا عَنكُمْ فَالآنَ بَاشِرُوهُنَّ وَابْتَغُواْ مَا كَتَبَ اللّهُ لَكُمْ وَكُلُواْ وَاشْرَبُواْ حَتَّى يَتَبَيَّنَ لَكُمُ الْخَيْطُ الأَبْيَضُ مِنَ الْخَيْطِ الأَسْوَدِ مِنَ الْفَجْرِ ثُمَّ أَتِمُّواْ الصِّيَامَ إِلَى الَّليْلِ وَلاَ تُبَاشِرُوهُنَّ وَأَنتُمْ عَاكِفُونَ فِي الْمَسَاجِدِ تِلْكَ حُدُودُ اللّهِ فَلاَ تَقْرَبُوهَا كَذَلِكَ يُبَيِّنُ اللّهُ آيَاتِهِ لِلنَّاسِ لَعَلَّهُمْ يَتَّقُونَ

অর্থাৎ;-রোজার রাতে তোমাদের জন্য স্ত্রীসম্ভোগ বৈধ করা হল, তারা তোমাদের পরিচ্ছদ, তোমরা তাদের পরিচ্ছদ, আল্লাহ অবগত আছেন যে, তোমরা পরষ্পর গোপনে যা করতে, তিনি তোমাদের দিকে ফিরেছেন এবং ক্ষমা করেছেন, সূতরাং এখন তাদের সাথে সঙ্গত হও, এবং আল্লাহ তোমাদের জন্য যা বিধিবদ্ধ করেছেন তা কামনা কর, আর পানাহার কর যতক্ষন না কাল রেখা থেকে ভোরের শুভ্র রেখা পরিষ্কার দেখাযায়, অতঃপর রোজাপূর্ণ কর রাত পর্য্যন্ত, স্ত্রীদের সাথে মিশোনা যতক্ষন মসজিদে ইতেকাফে অবস্থান কর, এই হল আল্লাহ প্রদত্ত সীমানা, অতএব এর কাছেও যেওনা, এভাবেই আল্লাহ তার আয়াত সমুহ বর্ণনা করেন, যাতে তারা তাকওয়া অর্জন করতে পারে।

# সাবেকা উম্মতের রোজার ভিতর রাত শামিল ছিল তাই তাদের স্ত্রীসম্ভোগে বিরত থাকতে হত। উম্মতে মোহাম্মদী সঃ এর জন্য রাতকে রোজার বাইরে ও স্ত্রীসম্ভোগ বৈধ কর হল, কোন কোন সাহাবী স্ত্রীসহবাসের পর নিজেকে অপরাধী মনেকরে কুন্ঠিত হতেন, তাদের কুন্ঠা দূরীকরণের জন্য এ আয়াতের মাধ্যমে, ইতেকাফ বা রোজার শেষ দশকে, একান্ত চিত্তে মসজিদে অবস্থান বাদে অন্য রাতে সম্ভোগ বৈধ করা হলও অহেতুক সন্দেহ দূর করে, স্বামী স্ত্রী উভয়ে উভয়ের অতি নিকটজন, ঠিক পোষাকের মত বলা হল। সেই সঙ্গে রোজার দুই প্রান্ত বলে দেওয়া হল।

১৮৮/ وَلاَ تَأْكُلُواْ أَمْوَالَكُم بَيْنَكُم بِالْبَاطِلِ وَتُدْلُواْ بِهَا إِلَى الْحُكَّامِ لِتَأْكُلُواْ فَرِيقًا مِّنْ أَمْوَالِ النَّاسِ بِالإِثْمِ وَأَنتُمْ تَعْلَمُونَ

অর্থাৎ; তোমরা অন্যায় ভাবে একে অপরের সম্পদ ভোগ কোরনা, অন্যের ধন সম্পদের অংশ বিশেষ জেনে শুনে অন্যায় ভাবে গ্রাস করার জন্য বিচারকের কাছে পেশ কোরনা।

# জীবন ধারণ ও বংশ বিস্তারের জন্য মানুষ পশু নির্বিশেষে তিনটি জিনিষ অত্যন্ত প্রয়োজন, তা হল খাদ্য, পানীয় ও যৌন প্রবৃত্তি। কিন্তু মানুষের বেলায় আরও একটা প্রয়োজন প্রকট হয়ে দেখা দেয়, তা হল সম্পদের আকাঙ্খা। আকাঙ্খার বশবর্তী হয়ে মানুষ ক্রমশঃ সৎ পথ ত্যাগ করে, অসৎ পথে সম্পদ আহরণে লিপ্ত হয়ে পড়ে। ফলে চুরি-ডাকাতী, সূদ-ঘুষ, তহবীল তসরুপেও মত্ত হয়। অনেক সময় অন্যায় ভাবে অন্যের সম্পদ গ্রাস করার জন্য, প্রভাবশালী বা বিচারককেও ঘুষের দ্বারা প্রভাবিত করে। শুধু মাত্র শুকরের মাংস ও মদকে হারামের তালিকায় রেখে আর গুলোকে মুছে ফেলে। অসৎ পথে অর্জিত মালও হারাম। হারাম খাদ্যও তা দ্বারা ক্রীত পোষাক, ‘আমি বান্দার অতি নিকটে ও প্রার্থনা কারীর প্রর্থনা তাৎক্ষনিক ভাবে কবুল করি’ আল্লার এ উক্তির পরও দোওয়া কবুল না হওয়ার এটাই কারণ।

শরীরকে শুদ্ধি করার জন্য দিনে রোজা ও আল্লার নৈকট্য লাভের জন্য চাই রাতে ইবাদত। আহার্যের জন্য চাই সৎপথে অর্জিত আহার। তবেই আত্মার শুদ্ধি ও আল্লার নৈকট্য লাভ সম্ভব।

বিষয়: বিবিধ

১২৭৭ বার পঠিত, ২৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

326223
১৬ জুন ২০১৫ রাত ০৯:০১
আফরা লিখেছেন : । আল্লাহ আমাদের সবাইকে আগত মাহে রামাজান থেকে সর্বোচ্চ ফায়দা হাসিলের তৌফিক দিন ।আমীন ।

আমাদের এখানে প্রথম রোজা হবে প্রায় ২১ ঘন্টা ।ইনশা আল্লাহ রোজা মিস করব না যত কষ্টই হোক যখনি মনে পড়ে রোজার প্রতিদান দিবেন আল্লাহ নিজ হাতে তখন মনে অনেক আনন্দ লাগে ।

জাজাকাল্লাহ খাইরান চাচাজান ।
১৬ জুন ২০১৫ রাত ১১:২৬
268558
শেখের পোলা লিখেছেন : আমাদের ১৭ ঘন্টা৷ ভাল থাক৷ সকলের জন্য রমজানের শুভেচ্ছা রইল৷
326229
১৬ জুন ২০১৫ রাত ০৯:১৩
নারী লিখেছেন : ভালো লাগলো।ধন্যবাদ
১৬ জুন ২০১৫ রাত ১১:২৭
268560
শেখের পোলা লিখেছেন : ভাল লাগায় উৎসাহ বাড়ে৷ ধন্যবাদ৷
১৭ জুন ২০১৫ দুপুর ০১:৪৫
268719
নারী লিখেছেন : চালিয়ে যান
326233
১৬ জুন ২০১৫ রাত ০৯:২৮
কথার_খই লিখেছেন : অনেক অনেক ধন্যবাদ, সুন্দর লেখাটি উপহার দেবার জন্য।
১৬ জুন ২০১৫ রাত ১১:২৮
268561
শেখের পোলা লিখেছেন : আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য৷
326236
১৬ জুন ২০১৫ রাত ০৯:৪৩
এ,এস,ওসমান লিখেছেন : আলহামদুল্লিলাহ। ভাল লাগলো।
লেখাটা প্রিয়তে রাখলাম।
১৬ জুন ২০১৫ রাত ১১:২৯
268562
শেখের পোলা লিখেছেন : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ৷ আর আশাাকরি সাথে থাকবেন৷
326262
১৬ জুন ২০১৫ রাত ১১:২৪
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
আল্লাহতায়লা আমাদের রমজান মাস এর সর্বোচ্চ উপাকারিতা গ্রহন এর সুযোগ দিন।
১৬ জুন ২০১৫ রাত ১১:৩২
268563
শেখের পোলা লিখেছেন : আমিন৷ যে যেখানে আছেন লকলের জন্য আল্লাহ রোজাকে সহজ করেদিন আর অল্প আয়ের রোজাদারদের বরকতময় করুক৷
326306
১৭ জুন ২০১৫ রাত ০৩:১৪
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম!

লিখাটি সংক্ষিপ্ত কিন্তু খুব তাৎপর্যময়! পড়ে উপকৃত বোধ করেছি আলাহামদুলিল্লাহ!

আল্লাহ আমাদের রমাদান মাসে সিয়াম, কিয়াম এবং কোরআনের যথাযথ হক আদায় করতে সাহায্য করুন! আমীন! আপনাদের দোআয় আমাদের শামিল রাখার আবেদন রইলো!

জাযাকাল্লাহু খাইর!
১৭ জুন ২০১৫ রাত ০৩:৩৩
268622
শেখের পোলা লিখেছেন : অআলাইকুমুসসালাম৷ আপনাকে অনেক ধন্যবাদ৷ আল্লাহ আমাদের সকলের ভাল উদ্দেশ্য সফল করুক৷ আমিন৷
326338
১৭ জুন ২০১৫ সকাল ০৮:২৩
ঝিঙেফুল লিখেছেন : ধন্যবাদ Rose
১৭ জুন ২০১৫ সকাল ০৯:০৮
268663
শেখের পোলা লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ৷Good Luck Good Luck Good Luck
326409
১৭ জুন ২০১৫ বিকাল ০৫:৩৮
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : ধন্যবাদ শেখ ভাই। কুরআনের ব্যাখ্যা ভালই লাগছে। আল্হামদুলিল্রাহ। আশাকরি চালিয়ে যাবেন, সাথে পাবেন..আল্লাহপাক রমাদানের হক যথাযথভাবে পালন করার তৌফিক দিন । আমিন..
১৭ জুন ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:২৫
268760
শেখের পোলা লিখেছেন : আপনার ভাল লাগায় উৎসাহ বৃদ্ধি হবে৷ সাথে থাকলে পথ চলা সহজ হবে৷ ধন্যবাদ৷
326584
১৮ জুন ২০১৫ দুপুর ০১:৫২
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : সময়োপযোগী লেখাটির জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আল্লাহ আমাদেরকে তাঁর নির্দেশিত পথে চলার তাওফিক দান করুন।
১৮ জুন ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:১৯
268956
শেখের পোলা লিখেছেন : আমিন৷ ধন্যবাদ আপনাকেও৷
১০
326624
১৮ জুন ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:১৯
শেখের পোলা লিখেছেন : আমিন৷ ধন্যবাদ আপনাকেও৷
১১
326630
১৮ জুন ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৪২
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : চমৎকার শিক্ষণীয় পোস্ট। মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে কবুল করে নিন।আমীন।
১৯ জুন ২০১৫ রাত ০২:২০
269014
শেখের পোলা লিখেছেন : আমিন সুম্মা আমিন৷ধন্যবাদ৷
১২
328401
০৩ জুলাই ২০১৫ রাত ০৩:১১
ক্ষনিকের যাত্রী লিখেছেন : জাযাকাল্লাহু খাইরান সুন্দর প্রয়োজনীয় পোস্টটির জন্য। Good Luck Good Luck Good Luck
০৩ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৭:৫৬
270667
শেখের পোলা লিখেছেন : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ৷ ইমেইল নং দিলে পুরা অনুবাদটাই পেতে পারেন৷ ধন্যবাদ৷

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File