"নিশ্চয়ই আল্লাহ মানুষের প্রতি বিন্দুমাত্র জুলুম করেন না, বরং মানুষই নিজেদের প্রতি জুলুম করে৷"

লিখেছেন লিখেছেন শেখের পোলা ১৭ মে, ২০১৫, ০৭:৫৬:৪৭ সন্ধ্যা

(উর্দু বয়ানুল কোরআনের ধারা বাহিক বাংলা অনুবাদ)

ইউনুস রুকু;-৫ আয়াত;-৪১-৫৩

৪১/وَإِن كَذَّبُوكَ فَقُل لِّي عَمَلِي وَلَكُمْ عَمَلُكُمْ أَنتُمْ بَرِيئُونَ مِمَّا أَعْمَلُ وَأَنَاْ بَرِيءٌ مِّمَّا تَعْمَلُونَ

অর্থ;-আর যদি তারা আপনার প্রতি মিথ্যা আরোপ করে তবে, আপনি বলুন; আমার জন্য আমার কর্ম এবং তোমাদের জন্য তোমাদের কর্ম৷ তোমরা সে বিষয় থেকে দায়মুক্ত যা আমি করি, এবং আমিও দায় মুক্ত তাথেকে যা তোমরা কর৷

# আল্লাহ ভাল করেই জানেন, কারা ইমান আনবে আর কারা শত চেষ্টা করেও তা আনবে না৷ আল্লাহ বলেন, হে নবী, আপনার এত চেষ্টা করার পরও যদি তারা আপনার কথা অবিশ্বাসই করে, তবে বলে দিন, তাদের দায় দায়িত্ব তাদেরই থাক, আপনার উপর তাদের কোন দায় নেই৷ ঠিক তেমনই আপনার কোন কাজের দায়ভার তাদের উপরও থাকবেনা৷

৪২/وَمِنْهُم مَّن يَسْتَمِعُونَ إِلَيْكَ أَفَأَنتَ تُسْمِعُ الصُّمَّ وَلَوْ كَانُواْ لاَ يَعْقِلُونَ

অর্থ;-আর তাদের মধ্যে কতক এমন লোকও আছে যারা, মনযোগ সহ আপনার কথা শোনে৷ তবেকি আপনি বধিরকে শোনাতে চান, যদিও তারা না বোঝে?

# বিশিষ্ট জনদের মধ্যে এমন কিছু লোক ছিল, যারা সাধারণ লোকদের প্রতিনিধি রূপে রসুল সঃ এর মজলিশে এসে এমন ভান করত যে তারা খুব মনযোগ দিয়ে শুনছে৷ কিন্তু আসলে এরা শুনতো না৷ শুধুই মানুষকে উল্টো সিধে বুঝিয়ে দলে রাখার চেষ্টা করত মাত্র৷ আল্লাহ এদের বধির বা কানে শোনেনা এমন লোক বলেছেন৷

৪৩/

وَمِنهُم مَّن يَنظُرُ إِلَيْكَ أَفَأَنتَ تَهْدِي الْعُمْيَ وَلَوْ كَانُواْ لاَ يُبْصِرُونَ

অর্থ;-তাদের মধ্যে কেউ কেউ আপনার দিকে তাকিয়ে থাকে৷ আপনি কি অন্ধকে পথ দেখাতে চান, যদিও তারা মোটেও দেখেনা?

# আর কিছু লোক আছে, মজলিশে বসে শুধু তাকিয়েই থাকে, কিন্ত চাক্ষুস তাকিয়েে থাকলেও তাদের অন্তরের চোখ বন্ধই থাকে৷ আসলে তারা কিছুই দেখেনা৷ আল্লাহ এদেরকে অন্ধ বলেছেন৷ যে শোনেনা তাকে শোনানোর চেষ্টা করা আর যে দেখেনা তাকে দেখানোর চেষ্টা করা উভয়ই বেকার৷

৪৪/إِنَّ اللّهَ لاَ يَظْلِمُ النَّاسَ شَيْئًا وَلَـكِنَّ النَّاسَ أَنفُسَهُمْ يَظْلِمُونَ

অর্থ;-নিশ্চয় আল্লাহ মানুষের প্রতি বিন্দুমাত্র জুলুম করেন না, বরং মানুষই নিজেদের প্রতি জুলুম করে৷

# আল্লাহ কারও উপরেই কোন রকম বাড়া বাড়ি বা জুলুম করেন না৷ মানুষ নিজেই বাড়াবাড়ি করে তার কর্মফল ভোগকরে৷

৪৫/وَيَوْمَ يَحْشُرُهُمْ كَأَن لَّمْ يَلْبَثُواْ إِلاَّ سَاعَةً مِّنَ النَّهَارِ يَتَعَارَفُونَ بَيْنَهُمْ قَدْ خَسِرَ الَّذِينَ كَذَّبُواْ بِلِقَاء اللّهِ وَمَا كَانُواْ مُهْتَدِينَ

অর্থ;-আর যেদিন তাদেরকে সমবেত করা হবে, যেন তারা অবস্থান করেনি, তবে দিনের এক দণ্ড মাত্র, একে অপরকে চিনবে৷ নিঃসন্দেহে তারাই ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে, যারা আল্লাহর সাথে সাক্ষাতকে অস্বীকার করেছে আর তারা সৎপথ প্রাপ্ত ছিলনা৷

# কেয়ামতের দিন যখন সকলকে সমবেত করা হবে, সে দিনটি এতই লম্বা হবে যে সে তুলনায় দুনিয়ায় ও কবরে অবস্থানকে অতি সামান্য, দিনের একটি দণ্ডের সমান মনে হবে৷ সেখানে একে অপরকে চিনতে পারবে৷ আর যারা দুনিয়ায় সঠিক পথ অবলম্বন করেনি তারা সেদিন ক্ষতির সন্মুখীন হবে, এতে কোন সন্দেহ নেই৷

৪৬/وَإِمَّا نُرِيَنَّكَ بَعْضَ الَّذِي نَعِدُهُمْ أَوْ نَتَوَفَّيَنَّكَ فَإِلَيْنَا مَرْجِعُهُمْ ثُمَّ اللّهُ شَهِيدٌ عَلَى مَا يَفْعَلُونَ

অর্থ;-আর তাদের সাথে আমি যে শাস্তির ওয়াদা করেছি তার কিছু যদি আপনাকে দেখাই বা আপনাকে ওফাত দান করি, যাই হোক আমার কাছেই তাদের ফিরে আসতে হবে৷ তার পর তাদের কৃত কর্মের জন্য আল্লাহই সাক্ষী৷

# রসুল সঃ জীবদ্দশায় বা তাঁর ওফাতের পর যখনই হোক তাদের কিছু শাস্তি দেখানো হতেও পারে আবার নাও হতে পারে৷ সে যাই হোক সকলকে সেই আল্লাহর কাছে ফিরে যেতেই হবে, যিনি সকলের সকল কর্মের সাক্ষী৷ এবং তখনই তাদের কৃত কর্মের শাস্তি নিতেই হবে৷

৪৭/وَلِكُلِّ أُمَّةٍ رَّسُولٌ فَإِذَا جَاء رَسُولُهُمْ قُضِيَ بَيْنَهُم بِالْقِسْطِ وَهُمْ لاَ يُظْلَمُونَ

অর্থ;-প্রত্যেক উম্মতের জন্য রয়েছে একজন রসুল৷ আর যখন তাদের রসুল এসেগেছে তখন তাদের মাঝে ন্যায় ভাবে মিমাংসা করা হয়েছে৷ এবং তাদের প্রতি জুলুম করা হয়নি৷

# নবী নয় রসুলের কথা বলা হয়েছে৷ প্রত্যেক কওমের জন্য রসুল নির্দিষ্ট ছিল৷ যখন রসুল তাদের মাঝে এলেন, সর্বশেষ প্রচেষ্টা দিয়েও যাদেরকে সুপথে আনতে বিফল হলেন, তখনই তারা শাস্তি যোগ্য হয়ে গেল৷ এমন অনেক কওমের কথা আমরা জেনে এসেছি৷ হজরত নূহ আঃ সাড়ে নয় শত বৎসর তাঁর কওমকে সুপথের দাওয়াত দিয়ে মত ভেদে মাত্র আশি জনকে সুপথে আনতে পেরে ছিলেন, বাকীদের ধ্বংস হতে হয়ে ছিল৷ এমনই আদ জাতী, সামুদ জাতী, সদুম আমুরার অধিবাসীগন, হজরত লূত, শোয়াইব আঃ এর কওমের অবাধ্যজনদের শাস্তির কথা আমরা জানি৷ আল্লাহ বলেন, কারও উপর কোন রকম জুলুম বা বাড়াবাড়ি বা অন্যায় করা হয়নি৷ মক্কার মুশরীগনের এ সব জানা হয়ে গেছে৷ তার পরও তারা আজাব দেখতে চায়৷

তবে অন্য সব কওমের সাথে এ কোরাইশদের কিছুটা ভিন্নতা আছে৷ হজরত আবুবকর, ওমর, তালহা, যুবায়ের, হামজা রাঃ গন, এদেরই বিশিষ্ট জনেরা, ইতি মধ্যে মুমিন হয়েছেন৷ আমরা এ কওমের অবাধ্য জনদের সাজা, যা দুই কিস্তিতে দেওয়া হয়েছে তা জেনে এসেছি৷ এবং তা রসুল সঃ এর জীবদ্দশাতেই দেওয়া হয়েছে৷

৪৮/وَيَقُولُونَ مَتَى هَـذَا الْوَعْدُ إِن كُنتُمْ صَادِقِينَ

অর্থ;-আর তারা বলে, এ ওয়াদা কবে আসবে? যদি তোমরা সত্যবাদী হও৷

৪৯/قُل لاَّ أَمْلِكُ لِنَفْسِي ضَرًّا وَلاَ نَفْعًا إِلاَّ مَا شَاء اللّهُ لِكُلِّ أُمَّةٍ أَجَلٌ إِذَا جَاء أَجَلُهُمْ فَلاَ يَسْتَأْخِرُونَ سَاعَةً وَلاَ يَسْتَقْدِمُونَ

অর্থ;-আপনি বলেদিন, আমি আমার নিজের ক্ষতি কিংবা লাভের মালিক নই, আল্লাহ যা ইচ্ছা করেন তা ছাড়া৷ প্রত্যেক উম্মতের জন্য রয়েছে একটি নির্দিষ্ট মেয়াদ৷ যখন তাদের নির্দিষ্ট সময় আসবে তখন তারা মুহূর্তকাল পিছনে সরতে পারবেনা এবং অগ্রসর হতেও পারবেনা৷

# আগে বলা হয়েছে, প্রত্যেক কওমের জন্য একজন রসুল আছেন, রসুল না আসা পর্যন্ত তাদের শাস্তি হয়নি৷ এখানে বলা হচ্ছে, প্রত্যেক কওম বা উম্মতের জন্য রয়েছে একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ, ব্যক্তিগত পর্যায়ে যাকে আয়ু বলা হয়৷ সেই নির্দিষ্ট সময়ের আগেও কাউকে শাস্তি দেওয়া হয়না৷ আবার নির্দিষ্ট সময়টি এসে গেলে এক মুহূর্ত তা সামনে পিছনে নড়াচড়া করবে না৷ এটাই আল্লাহর নিয়ম৷ তাই আজাব দেখতে চাইলেই তা দেখা যাবেনা৷ কিন্তু সময় মত ঠিকই এসেছিল৷ প্রথমবার বদরের যুদ্ধে আর দ্বিতীয়টি নবম হিজরীতে, যা সুরা তওবার শুরুতেই ঘোষণা করা হয়েছে৷

৫০/قُلْ أَرَأَيْتُمْ إِنْ أَتَاكُمْ عَذَابُهُ بَيَاتًا أَوْ نَهَارًا مَّاذَا يَسْتَعْجِلُ مِنْهُ الْمُجْرِمُونَ

অর্থ;-বলুন, তোমরা কি ভেবে দেখেছ, যদি রাতে কিংবা দিনে তার আজাব এসে পড়ে, এর মধ্যে কি আছে যার কারণে অপরাধীরা ত্বরান্বিত করতে চায়৷

৫১/أَثُمَّ إِذَا مَا وَقَعَ آمَنْتُم بِهِ آلآنَ وَقَدْ كُنتُم بِهِ تَسْتَعْجِلُونَ

অর্থ;-তবেকি তা এসে যাবার পর বিশ্বাস করবে? হাঁ, এখন স্বীকার করলে, তখন তোমরা এরই তাগাদা করতে৷

৫২/ثُمَّ قِيلَ لِلَّذِينَ ظَلَمُواْ ذُوقُواْ عَذَابَ الْخُلْدِ هَلْ تُجْزَوْنَ إِلاَّ بِمَا كُنتُمْ تَكْسِبُونَ

অর্থ;-অতঃপর জালীমদের বলা হবে, অনন্ত আজাবের স্বাদ গ্রহন করতে থাকো৷ তোমরা যা করতে তার বদলা ছাড়া আর কিছু নয়৷

# আল্লাহ রসুল সঃ কে জানতে বলেন, তারা যে আজাব আনো আজাব আনো বলে ব্যস্ত হচ্ছে, কি এমন জিনিষ আছে যার বলে তারা এ সাহস দেখাচ্ছে৷ তারা কি মনে করে, আজাব দেখে, তার গুরুত্ব অনুভব করে তবে ইমান আনবে৷ তখন বড়ই দেরী হয়ে যাবে৷ সে সময় পাবেনা৷ বরং তখন বলা হবে, এই সেই আজাব৷ যার জন্য অপেক্ষায় ছিলে, তা এখন ভোগ কর৷ আর এটা তোমাদেরই কর্মফল৷

৫৩/وَيَسْتَنبِئُونَكَ أَحَقٌّ هُوَ قُلْ إِي وَرَبِّي إِنَّهُ لَحَقٌّ وَمَا أَنتُمْ بِمُعْجِزِينَ

অর্থ;-আর তারা আপনার কাছে খবর জানতে চায়, এটা কি সত্য? আপনি বলেদিন, হাঁ, আমার রবের কসম, এটা অবশ্যই সত্য৷ আর তোমরা তা রদ করতে পারবেনা৷



# অনেক ক্ষেত্রে আমরা দেখেছি, কোরআন সার্চিং প্রশ্ন করে৷ ঠিক তেমই একটা সার্চিং প্রশ্ন মুশরীকরা রসুলের কাছে করেছে যে, আজাব সত্যই কি আসবে! আল্লাহর কথা মত রসুল সঃ ও তেমনই জোর দিয়ে উত্তর দিচ্ছেন, আমার রবের কসম, এটা অবশ্যই সত্য৷ আর তা রদ করার সাধ্য তোমাদের নেই৷

বিষয়: বিবিধ

১৬৯৯ বার পঠিত, ২০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

320615
১৭ মে ২০১৫ রাত ০৮:০১
আফরা লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ খাইরান চাচাজান ।
১৭ মে ২০১৫ রাত ০৮:১৫
261714
শেখের পোলা লিখেছেন : মামনী, কেমন আছ৷ প্রথম হবার জন্য শুভেচ্ছা নিও৷
320619
১৭ মে ২০১৫ রাত ০৮:১৮
চাটিগাঁ থেকে বাহার লিখেছেন : আপনার এই মহান খেদমত কে আল্লাহ কবুল করুন । Praying Praying Praying
১৮ মে ২০১৫ রাত ১২:৩৩
261745
নীলাঞ্জনা লিখেছেন : আরবী আল্লা কি করতে পারেন, আর পারেন্না- এই শুকনো কথার চর্বিত চর্বন আর কত শুনতে হবে?
মানুষের দান ভিক্ষা না পেলে যে আল্লা মসজিদের ইসলাম সাহেবের বেতন দিতে পারেন্না, সেই তিনি পরকালে খুরমা খেজুর খাওয়াবেন বিশ্বাস হয় না।
১৮ মে ২০১৫ সকাল ১০:১৫
261817
শেখের পোলা লিখেছেন : আমিন৷ আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ৷
১৮ মে ২০১৫ সকাল ১০:১৮
261818
শেখের পোলা লিখেছেন : নীলাঞ্জনাকে অনুরোধ করব৷ যার দয়ায় যার দুনিয়ায় এত লম্বা কথা বলার আর এত অহংকারের সাযোগ পেয়েছেন তার পথে চলার অন্যথায় আমার ব্লগে ল্যাদাতে না আসার৷
320627
১৭ মে ২০১৫ রাত ০৯:৩২
তিমির মুস্তাফা লিখেছেন : দ্বীনের জন্য আপনার এ খেদমত আল্লাহ্ পাক কবুল করুন এবং সমানভাবে আপনাকে পুরস্কৃত করুন। আমীন।
১৮ মে ২০১৫ রাত ১২:৩২
261744
নীলাঞ্জনা লিখেছেন : আরবী আল্লা কি করতে পারেন, আর পারেন্না- এই শুকনো কথার চর্বিত চর্বন আর কত শুনতে হবে?
মানুষের দান ভিক্ষা না পেলে যে আল্লা মসজিদের ইসলাম সাহেবের বেতন দিতে পারেন্না, সেই তিনি পরকালে খুরমা খেজুর খাওয়াবেন বিশ্বাস হয় না।
১৮ মে ২০১৫ সকাল ১০:২১
261819
শেখের পোলা লিখেছেন : আমিন৷ মুস্তাফা ভাইকে ধন্যবাদ আর নাস্তিক নীলাঞ্জনা কে আমার ব্লগে না আসার জন্য ধন্যবাদ৷
320630
১৭ মে ২০১৫ রাত ০৯:৪৯
এ,এস,ওসমান লিখেছেন : আলহামদুল্লিলাহ। আল্লাহ আপনাকে দ্বীনের খাদেম হিসেবে কবুল করুন।
১৮ মে ২০১৫ সকাল ১০:২১
261820
শেখের পোলা লিখেছেন : আমিন৷ ধন্যবাদ৷
320662
১৮ মে ২০১৫ রাত ১২:২৯
নীলাঞ্জনা লিখেছেন : আরবী আল্লা কি করতে পারেন, আর পারেন্না- এই শুকনো কথার চর্বিত চর্বন আর কত শুনতে হবে?

১৮ মে ২০১৫ সকাল ১০:২২
261821
শেখের পোলা লিখেছেন : তফাৎ গেলে ভাল হয়৷
320695
১৮ মে ২০১৫ রাত ০২:৩৭
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম, ভাইয়া, আপনার কোরান সমৃদ্ধ লিখাটা অনেক ভাল লেগেছে। সুন্দর একটা পোস্টের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৮ মে ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৫৯
261979
শেখের পোলা লিখেছেন : কোরআনের কথা পড়তে আসার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ৷ অয়াস সালাম৷
320701
১৮ মে ২০১৫ রাত ০৩:০০
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম!

আমরা আল্লাহর ভয়াবহ সেই কঠিন আযাব থেকে পানাহ চাই! আল্লাহ আমাদের হিফাজত করুন অন্ধ, গোমড় হয়ে যাওয়া থেকে! আমীন!

শুকরিয়া আপনাকে!
১৮ মে ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:০১
261980
শেখের পোলা লিখেছেন : অ আলাইকুমুস সালাম৷ আমিন, আপনাকেও ধন্যবাদ৷ আসুন আমরা সকল অন্যায়ের জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই৷
320744
১৮ মে ২০১৫ দুপুর ১২:২৭
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ ভাই। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম গ্রন্থটি থেকে আমাদেরকে উপহার দেয়ার জন্যে। আপনার দাওয়ার কাজ অবিরাম চলুক এই প্রত্যাশায়। আরও লিখুন..কলম যেন বন্ধ না হয়।..

১৮ মে ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:০৩
261981
শেখের পোলা লিখেছেন : আপনাকে ধন্যবাদ৷ দাওয়ার কাজ নিয়মিত চলবে ইনশাআল্লাহ৷ এখন থেকে ধারা বাহিক পোষ্ট করব ইনশা আল্লাহ৷ সাথে থাকার অনুরোধ রইল৷
১৮ মে ২০১৫ রাত ০৯:০৭
262004
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : দাওয়াত হচ্ছে মু’মিন জীবনের মিশন।
আর
“কলম যেন বন্ধ না হয়” কথাটা কারান্তরীত সাংবাদিক মাহমুদুর রহমানের। কথাটা আমার খুবই পছন্দ। তাই লেখক এবং ব্লগারবন্ধুদের সবাইকে এ কথা বলি। আপনাকে ধন্যবাদ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File