"হে মানব কূল, আমি তোমাদেরকে এক পুরুষ ও এক নারী থেকে সৃষ্টি করেছি----৷"

লিখেছেন লিখেছেন শেখের পোলা ০৮ জানুয়ারি, ২০১৫, ০৯:১৭:০০ সকাল

( উর্দু বয়ানুল কোরআনের বাংলা অনুবাদ)

{{{{{সকল ব্লগার ও ভিজিটর ভাইদের পড়ার অনুরোধ রইল}}}}

সুরা আল হুজরাত রুকু;-২ আয়াত;-১১-১৮ (শেষ)

১১/يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا يَسْخَرْ قَومٌ مِّن قَوْمٍ عَسَى أَن يَكُونُوا خَيْرًا مِّنْهُمْ وَلَا نِسَاء مِّن نِّسَاء عَسَى أَن يَكُنَّ خَيْرًا مِّنْهُنَّ وَلَا تَلْمِزُوا أَنفُسَكُمْ وَلَا تَنَابَزُوا بِالْأَلْقَابِ بِئْسَ الاِسْمُ الْفُسُوقُ بَعْدَ الْإِيمَانِ وَمَن لَّمْ يَتُبْ فَأُوْلَئِكَ هُمُ الظَّالِمُونَ

অর্থ;-হে মুমিন গন, তোমাদের কেউ যেন কাউকে উপহাস না করে৷ কেননা সে উপহাসকারী অপেক্ষা উত্তম হতে পারে৷ আর না কোন নারী অপর নারীকে উপহাস করে৷ কেননা সে উপহাস কারিনী অপেক্ষা উত্তম হতে পারে৷ তোমরা একে অপরের প্রতি দোষারোপ করোনা৷ এবং একে অপরকে মন্দ নামে ডেকো না৷ ইমান আনার পর ফাসেক হওয়া অতি গর্হিত কাজ৷ যারা এ কাজে তওবা না করে, তারাই জালেম৷

# ইসলামী সমাজের দুইটি বড় বিষয়ে সতর্কতা বা পরামর্শ দুটি আয়াতে দেওয়া হয়েছে৷ এ আয়াতে তিনটি ছোট বিষয়ের সতর্কতা এসেছে যা সাধারনতঃ সামনা সামনি ঘটে৷ প্রত্যেক পুরুষ কিংবা নারী এ কে অপরকে উপহাস করা থেকে দূরে থাকবে৷ হতে পারে যার উপহাস করা হচ্ছে তিনি তা নন বরং উপহাস কারী অপেক্ষা ভাল৷ একে অপরের বদনাম করা থেকে দূরে থাকবে৷ আর কেউ কাউকে মন্দ নাম বা বিকৃত নামে ডাকবে না, তা সে যে কারণেই হোক৷ কেননা তাকওয়ার বষয়ে তারা অনেক ভাল হতে পারে৷ উপরন্তু এ গুলি ফাসেক বা খারাপ কাজ৷ তওবা করে এ সমস্ত বদ অভ্যাস ত্যাগ করাই উচিৎ৷

১২/يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا اجْتَنِبُوا كَثِيرًا مِّنَ الظَّنِّ إِنَّ بَعْضَ الظَّنِّ إِثْمٌ وَلَا تَجَسَّسُوا وَلَا يَغْتَب بَّعْضُكُم بَعْضًا أَيُحِبُّ أَحَدُكُمْ أَن يَأْكُلَ لَحْمَ أَخِيهِ مَيْتًا فَكَرِهْتُمُوهُ وَاتَّقُوا اللَّهَ إِنَّ اللَّهَ تَوَّابٌ رَّحِيمٌ

অর্থ;-হে মুমিন গন, তোমরা অনেক অনুমান থেকে দূরে থাক৷ নিশ্চয় কোন কোন অনুমান গোনাহ৷ কারও গোপন বিষয়ে গোয়েন্দা গীরি করো না৷ তোমাদের কেউ যেন কারও গীবত না করে৷ তোমাদের কেউকি তার মৃত ভাইয়ের মাংস খাওয়া পছন্দ করবে? বস্তুতঃ তোমরা এটা ঘৃনাই করো৷ আল্লহকে ভয় কর, নিশ্চয় আল্লাহ তওবা কবুল কারী, পরম দয়ালু৷

# এ আয়াতে আরও তিনটি ছোট বিষয়ে সাবধানতা দেওয়া হয়েছে৷ যা সাধারনতঃ কারও পিছনে বা অবর্তমানে ঘটে৷ অনুমান বা আন্দাজের উপর ভিত্তি করে কারও বিষয়ে কোন মন্তব্য করা৷ কারও গোপন বিষয়ে গোয়েন্দাগীরি করে তাকে অপদস্ত করা৷ আরও পিছনে তার গীবত করা বা মন্দ বলা৷ এ গুলি থেকে দূরে থাকতে বলা হয়েছে৷ এতে সমাজের শৃঙ্খলা নষ্ট হয়, সম্পর্ক ছিন্ন হয়৷ মানুষের অন্তরে আঘাত লাগে৷ গীবতের বিষয়ে রসুল সঃ জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে যদি দোষটি তার থেকে থাকে৷ উত্তর হয়েছিল, তাহলেই গীবত নয়ত বদনাম, যা আরও খারাপ৷ গীবতের ব্যাপারে মৃত ভাইের গোশ্ত খাওয়ার উপমা দেওয়া হয়েছে যা শুধু ঘৃণারই নয় ভাই জীবিত অবস্থায় তা অসম্ভব, জুলম৷ এ বদ অভ্যাস থেকে তওবা করা উচিৎ৷

১৩/يَا أَيُّهَا النَّاسُ إِنَّا خَلَقْنَاكُم مِّن ذَكَرٍ وَأُنثَى وَجَعَلْنَاكُمْ شُعُوبًا وَقَبَائِلَ لِتَعَارَفُوا إِنَّ أَكْرَمَكُمْ عِندَ اللَّهِ أَتْقَاكُمْ إِنَّ اللَّهَ عَلِيمٌ خَبِيرٌ

অর্থ;-হে মানব কূল, আমি তোমাদেরকে এক পুরুষ ও এক নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদেরকে ভিন্ন জাতি, গোত্রে বিভক্ত করেছি, যাতে তোমরা পরষ্পরে পরিচিত হও৷ নিশ্চয় সে আল্লাহর কাছে সর্বাধিক সম্ভ্রান্ত যে সর্বাধিক পরেজগার৷ নিশ্চয় আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সব কিছুর খবর রাখেন৷

# এ সুরার ১২টি আয়াতে অন্ততঃ পাঁচবার মুমিনদের সন্বোধন করা হয়েছে, কিন্তু এখানে সমগ্র মানব জতিকে সন্বোধন করা হয়েছে৷ মানুষ মাত্রেই একজন পুরুষ, আদম আঃ ও এক জন নারী, হাওয়া আঃ থেকেই সৃষ্ট হয়েছে৷ তাদের বিভিন্ন জাতি, গোত্র, বর্ণ, ভাষা প্রভৃতির ভিত্তিতে আলাদা করা হয়েছে যাতে তাদের চিনে নেওয়া যায়৷ কিন্তু এই ভিন্নতা কারও মর্যাদা ক্ষুন্ন করেনি৷ মানুষ হিসেবে সকলেই সমান৷ রসুল সঃ এর বিদায় হজ্জের খোৎবায় তা পরিষ্কারই শুধু হয়নি বরং অনেক বিধর্মী দুশমনও মানতে বাধ্য হয়েছে যে শুধু বাক সর্বস্য নয়, পৃথিবীর ইতিহাসে মোহাম্মদই (সঃ) প্রথম সমাজে সকলের মর্যাদা সমান প্রতিষ্ঠা করে দেখিয়েছেন৷

ইসলামী সমাজে বা রাষ্ট্রে শুধু মুসলীমই নয় অন্যান্ন ধর্মের মানুষও থাকতে পারে৷ তাদের মর্যাদাও যাতে ক্ষুন্ন না হয় তাই এ আয়াতের শুরু হয়েছে হে মানব কূল বলে৷ আল্লাহর কাছে মানুষের মর্যাদার হিসাব হবে তাকওয়ার ভিত্তিতে, জাতি, গোত্র, বর্ণ, ভাষার ভিত্তিতে নয়৷

১৪/قَالَتِ الْأَعْرَابُ آمَنَّا قُل لَّمْ تُؤْمِنُوا وَلَكِن قُولُوا أَسْلَمْنَا وَلَمَّا يَدْخُلِ الْإِيمَانُ فِي قُلُوبِكُمْ وَإِن تُطِيعُوا اللَّهَ وَرَسُولَهُ لَا يَلِتْكُم مِّنْ أَعْمَالِكُمْ شَيْئًا إِنَّ اللَّهَ غَفُورٌ رَّحِيمٌ

অর্থ;-মরুবাসীরা বলে, আমরা ইমান এনেছি৷ বলুন, তোমরা ইমান আনোই নি, বল মুসলীম হয়েছি৷ এখনও তোমাদের অন্তরে ইমান প্রবেশ করেনি৷ যদি তোমরা আল্লাহ ও রসুলের আনুগত্য কর, তবে তোমাদের কর্ম সমুহ বিন্দু মাত্র নিষ্ফল করা হবে না৷ নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম মেহেরবান৷

# পবিত্র কোরআনে এটিই একমাত্র আয়াত যেখানে ইমান ও ইসলাম তথা মুমিন ও মুসলীমকে আলাদা করে দেখানো হয়েছে৷ আর ঘটনাটি ছিল যখন আরবভূমে ইসলামের বিজয় ঘোষিত হল, কোন কোন বেদুইন গোত্র, ‘ইমান আনো নয়তো আরব ছাড়ো’ অপশণে পড়েছিল৷ মোকাবেলা করার মত পরিস্থিতি অবশিষ্ট ছিলনা৷ তারা পূর্ণাঙ্গ আনুগত্য স্বীকার করে ইমান এনেছিল৷ লক্ষনীয় যে মদীনায় তিন ধরণের মুসলীম ছিল, এক যারা মনেপ্রাণে ইমান এনেছিল, দ্বিতীয় যারা জান বাঁচাতে বা ধোঁকা দেবার জন্য ইমান এনেছিল৷ প্রথমটি পোজেটিভ, দ্বিতীয়টি নেগেটিভ, এ দুয়ের মাঝে থাকে একটি নিরপেক্ষ জিরো৷ এই বেদুইনরা ছিল সেই জিরো পয়েন্টের মুসলীম৷ প্রথম দলের মত এদের ইমান জোরালো ছিলনা বা দ্বিতীয় দলের মত মোনাফেকও ছিলনা৷ কেনোনা মোনাফেকদের সব আমল বাজেয়াপ্ত হবে৷ এদের আমল বাজেয়াপ্ত হবেনা৷ সামনে বলা হয়েছে এরা যদি বহাল থাকে তবে এদের অন্তরেও ইমান প্রবেশ করবে৷ সত্যি কথা বলতে আমরাও অধিকাংশ এই জিরো পয়েন্টের মুসলীম৷

ইসলামী রাষ্ট্রে কোন কিছুই ইমানের উপর নিরূপিত হয়না, হয় ইসলমের উপর৷৷ মুমিন হিসেবে কোথাও পরিচয় দিতে হয়না৷ দুনিয়ার যাবতীয় বিষয় চলে মুসলীম পরিচয়ে আর আখেরাতের সকল বিষয় নির্ভর করবে ইমানের উপরে৷

১৫/إِنَّمَا الْمُؤْمِنُونَ الَّذِينَ آمَنُوا بِاللَّهِ وَرَسُولِهِ ثُمَّ لَمْ يَرْتَابُوا وَجَاهَدُوا بِأَمْوَالِهِمْ وَأَنفُسِهِمْ فِي سَبِيلِ اللَّهِ أُوْلَئِكَ هُمُ الصَّادِقُونَ

অর্থ;-প্র্রকৃত মুমিনতো তারাই যারা ইমান এনেছে আল্লাহ ও তাঁর রসুলের প্রতি, অতঃপর কখনই মনে সন্দেহ পোষন করেনি এবং আল্লাহর পথে প্রাণ ও ধন-সম্পদ দ্বারা জেহাদ করে৷ তারাই সেই (সাদেকীন) সত্যনিষ্ঠ৷

# প্রকৃত মুমীনরা ইমান আনার পর তাদের অন্তরে কখনও সে বিষয়ে কোন সন্দহ জাগেনি৷ ইমানের কোন বিষয়ে পিছপা হননি৷ শ্রেষ্ঠ উদাহরণ, হজরত খাদিজা রাঃ সিদ্দীকে কোবরা ও হজরত আবুকর রাঃ সিদ্দীকে আকবর৷

ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভ, কলেমা, নামাজ, রোজা, জাকাত ও হজ্জ৷ এই পাঁচটি যথাযত পালনের মাধ্যমে মুসলীম হওয়া যায়৷ কিন্তু মুমিন অন্য জিনিষ৷ সুরা আনফালের ২ ও ৩ আয়াত ও শেষের আগের দুটি আয়াতে প্রকৃত মুমিনের আলোচণা ছিল৷ এখানে একই আয়াতে পরিষ্কার করা হয়েছে৷ প্রকৃত মুমিন হতে হলে পাঁচটি রুকনের সাথে আরও দুটি যোগ করতে হবে, যার একটি অন্তরের, একীন বা দৃঢ় বিশ্বাস, অপরটি আমলী, জান মাল দিয়ে আল্লাহর দ্বীন (নিজাম)কে প্রতিষ্ঠা করার পথে জিহাদ৷ এই সাতটি যার মধ্যে নাই সে মুসলীম বলে দুনিয়ায় গন্য হলেও আল্লাহর খাতায় মুমিন গণ্য হবে না৷ ঠিক তেমনই তাগুতে আনুগত্য করে তার আশ্রয়ে আরাম আয়েশে দিন কাটালেও মুমিন হওয়ার সম্ভাবনা নেই৷

১৬/قُلْ أَتُعَلِّمُونَ اللَّهَ بِدِينِكُمْ وَاللَّهُ يَعْلَمُ مَا فِي السَّمَاوَاتِ وَمَا فِي الْأَرْضِ وَاللَّهُ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ

অর্থ;-বলুন, তোমরাকি তোমাদের ধর্মপরায়নতা সম্পর্কে আল্লাহকে অবহিত করছ! অথচ আল্লাহ জানেন যা কিছু আছে ভূ মণ্ডলে এবং যা কিছু আছে নভোমণ্ডলে৷ আল্লাহই সর্ব বিষয়ে সম্যক অবগত৷

# কিছু লোক যারা স্বেচ্ছায় ইসলাম গ্রহণ করেছিল, যাদের বিরুদ্ধে কোন অভিযান করতে হয়নি৷ তারা রসুল সঃ এর কাছে নিজেদর সাফাই গেয়ে কিছু বাড়তি সুবিধার দাবী করত, ও তারা ইসলাম কবুল করে নবীকে ধন্য করেছে এমন ভাব দেখাত৷ তাদের জন্যই এ আয়াত৷ তাদের জবাব পরের আয়াতে আছে৷

১৭/يَمُنُّونَ عَلَيْكَ أَنْ أَسْلَمُوا قُل لَّا تَمُنُّوا عَلَيَّ إِسْلَامَكُم بَلِ اللَّهُ يَمُنُّ عَلَيْكُمْ أَنْ هَدَاكُمْ لِلْإِيمَانِ إِن كُنتُمْ صَادِقِينَ

অর্থ;-তারা মুসলমান হয়ে আপনাকে ধন্য করেছে মনে করে৷ বলুন, তোমরা মুসলমান হয়ে আমাকে ধন্য করেছ মনে করোনা৷ বরং আলল্লাহ তোমাদেরকে ইমানের পথে পরিচালিত করে ধন্য করেছেন৷ যদি তোমরা সত্যনিষ্ঠ হয়ে থাক৷

# লক্ষ্যনীয় যে এ আয়াতে ইমান শব্দ ব্যবহার না করে ইসলাম শব্দ ব্যবহার হয়েছে৷ মুসলীম হয়ে যারা রসুল সঃ কে ধন্য করেছে মনে করে, তাদের মনে কিন্তু আছে তাই তারা মুমিন নয়৷ বলা হয়েছে যে, আল্লা তোমদের যে অনুগ্রহ দেখিয়েছেন তাতে যদি অটল থাক তবে তোমাদের অন্তরে ইমান পয়দা হবে৷ হেদায়েতের পথই ইমানের সন্ধান দেবে৷ সেপথেই আল্লাহ তোমাদের ওঠার তৌফিক দিয়েছেন৷ তোমাদেরই ধন্য করেছেন৷

১৮/إِنَّ اللَّهَ يَعْلَمُ غَيْبَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَاللَّهُ بَصِيرٌ بِمَا تَعْمَلُونَ

অর্থ;-আল্লাহ নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলের অদৃশ্য বিষয় জানেন৷ তোমরা যা কর আল্লাহ তা জানেন৷

(সুরা হজরাত শেষ হল, শেষ হল পঞ্চম গ্রুপ সেই সঙ্গে শেষ হল ৬ষ্ঠ মঞ্জীল)

বিষয়: বিবিধ

১১৭১ বার পঠিত, ১৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

299768
০৮ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ০৯:৪৮

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 10348

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 764

"> মুক্তিযুদ্ধের কন্যা লিখেছেন : মানব কুল যে নর-নারী থেকে সৃষ্টি এটাতো ছাগলও বুঝে।
০৮ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ০৯:৫৮
242658
শেখের পোলা লিখেছেন : ছগলটা এর চাইতেও বেশী বুঝুক, এটাই চাই৷ এতটুকু বোঝার জন্য ধন্যবাদ৷
299796
০৮ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ১১:০৮
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : গুরুত্বপুর্ন ও সময়পোযোগি এই পোষ্টটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।
বিশেষ করে গিবত এখন আমাদের মধ্যে মারাত্মক ভাবে ছড়িয়ে গিয়েছে।
১১ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ০৮:৫৩
242897
শেখের পোলা লিখেছেন : পড়া ও মন্তব্যের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ৷
299800
০৮ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ১১:২০
দ্য স্লেভ লিখেছেন : সত্যি কথা বলতে আমরাও অধিকাংশ এই জিরো পয়েন্টের মুসলীম৷

বাস্তবতা সেটাই বলে
০৮ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ১১:৩৪
242733
শেখের পোলা লিখেছেন : মার খাবার ভয় ছিল৷ সাহস পেলাম৷ ধন্যবাদ৷
299865
০৯ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ১২:৪৪
এলিট লিখেছেন : জিরো পয়েন্টের মুসলীম - এমনই তো দেখা যাচ্ছে
১০ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ১২:৪৩
242798
শেখের পোলা লিখেছেন : হাঁ ভাই তার আগেও না পরেও না৷ধন্যবাদ৷
299890
০৯ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ০৩:২৪
শেখের পোলা লিখেছেন : হাঁ ভাই তার আগেও না পরেও না৷ধন্যবাদ৷
299925
০৯ জানুয়ারি ২০১৫ দুপুর ০১:১১
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : শিক্ষণীয় পোস্টের জন্য আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন। আমীন।
১০ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ১২:৪৪
242799
শেখের পোলা লিখেছেন : আল্লাহ তাতে আপনাকেও শামিল করুন, আমিন৷
300102
১১ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ০৩:৫৮
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম...........শ্রদ্ধেয় সুহৃদ ভাইয়া। চমৎকার শিক্ষণীয় লিখাটির জাজাকাল্লাহু খাইর।
১১ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ০৮:৫৪
242898
শেখের পোলা লিখেছেন : আমিন, সাথে থাকার অনুরোধ রইল৷ ধন্যবাদ৷

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File