"সে সময় মুমিনগন পরীক্ষিত হয়েছিল এবং ভীষণ ভাবে প্রকম্পিত হয়েছিল৷"

লিখেছেন লিখেছেন শেখের পোলা ২৮ আগস্ট, ২০১৪, ০২:৩৪:৩৫ রাত

(উর্দূ বয়ানুল কোরআনের সরল বাংলা অনুবাদ)

সুরা আল আহযাব রুকু;-২ আয়াত;-৯-২০

আগেই বলা হয়েছে যে, প্রথম রুকুটির বিষয় বস্তু চতুর্থ রুকুর বিষয় বস্তুর সাথে মিশে যাবে৷ দ্বিতীয় ও তৃতীয় রুকুতে পাওয়া যাবে আহযাবের রবা খন্দকের যুদ্ধের বিষয়৷

এটি ছিল মদীনার নব্য মুসলীমদের জন্য একটি চরম সংকটময় সময়৷ কিন্তু প্রকৃত ইসলামী খেলাফতের সূচনা হয় এ সংকটের পর৷

পঞ্চম হিজরীতে কোরাইশদের চক্রান্তে যখন মদীনায় চলছিল চরম খাদ্যাভাব, সাথে ছিল প্রচণ্ড শীত, তখনই ঘটে ঘটনাটি৷ বিশ্বাস ঘাতকতা ও চুক্তি ভঙ্গের কারণে বনু উজাইর গোত্র মদীনা হতে বিতাড়িত হয়ে খয়বরের আশপাশে বসতি গাড়ে কিন্তু পুনরায় মদীনায় ফিরে আসার জন্য মুসলীমদের পরাস্ত করার সুযোগ খুঁজতে থাকে৷ আবু আমের রাহী, যার শত্রুতার কথা আমরা সুরা ‘তওবায়’ জেনে এসেছি, সে মুসলীমদের বিরুদ্ধে মক্কার কোরাইশদের সহযোগীতা করার জন্য বনু উজাইয়েরের লোকদের উসকানী দিতে থাকে৷ এদিকে দীনার ইহুদীরা আশপাশের অন্যান্ন গোত্রগুলিকেও মুসলীমদের বিরুদ্ধে গোপনে উদ্বুদ্ধ করতে থাকে৷ মুসলীমদের সাথে চুক্তিবদ্ধ বলিষ্ঠ কাবিলা বনু কোরাইজার বিশ্বাস ঘাতকতার আভাস পাওয়া যায়৷ ফলে মুসলীমদের সামনে একটি মহা সংকট ঘনিয়ে আসে৷ রসুল সঃ সাহাবীদের সাথে পরামর্শে বসেন৷ হজরত সালমান ফারসী রাঃ তাঁর পরামর্শে মদীনা রক্ষার্থে চারিদিকে পরিখা থননের পরামর্শ দে, যা ইরাণ অঞ্চলে তৎকালে করা হত৷

মদীনার দুই পাশে ছিল লাভা নির্মিত মসৃন কাল পাথুরে চাটান, যা উট বা ঘোড়া চলাচলের পরিপন্থী৷ অনাহার অর্ধাহার ক্লিশ্ট সাহাবীদের নিয়ে রসুল সঃ নিজেও পরিখা খননে শামিল হন৷ এ ছিল প্রকৃত মুমিনদের ধৈর্য ও ইমানের পরীক্ষা আর মোনাফেকদের সর্বশেষ মুখোশ উন্মোচন৷

ঠিক এই সময় নও মুসলীম হজরত নঈম ইবনে মাসউদ ইবনে আমের আশজাই, যার ইমান আনার খবর শত্রুপক্ষের অজানা ছিল৷ সুল সঃ এর অনুমতি ক্রমে বিরোধী গোত্রগুলির পরষ্পের মাঝে সন্দেহ ও অবিশ্বাসের বীজ বপন করতে সক্ষম হন৷ ফলে তাদের মাঝে ভাঙ্গন দেখা দেয় ও যুদ্ধের সূচনা হওয়ার আগেই হতোদ্যম হয়ে পড়ে৷ বারো হাজার শত্রু সৈন্যের মোকাবেলায় মুসলীমদের সর্বসাকুল্যে মাত্র ছিল তিন হাজার সৈন্য৷ এমন সময় আল্লাহ তায়ালা প্রবল ধূলীঝড়ের সৃষ্টি করেন, যাতে তাদের অনেক তাঁবু উড়ে যায়, চুলার আগুনেও কিছু পুড়ে ছাই হয়৷ সবকিছু লণ্ড ভণ্ড হয়ে যায়৷

শত্রুদের পক্ষে সহজে খন্দক পার হয়ে মুসলীমদের মোকাবেলা করা বা গর্ত বুজিয়ে পার হবার মত যথেষ্ট সুযোগ ছিলনা৷ কিন্ত কোন এক সংকীর্ণ যায়গা ঘোড়া সহ অতিক্রম করে, আরবের কিংবদন্তী বীর আমর ইবনে আবদু ভীতরে প্রবেশ করে৷ তার মোকাবেলায় অনেকে অপারগ হলেও শেরে খোদা অকুতভয় হজরত আলী রাঃ এগিয়ে গেলেন৷ আমরের নিয়ম ছিল কারও সাথে লড়ার আগে তাকে তিনটি অপশন দেওয়া৷ হজরত আলী রাঃ তাকে তিনটি অপশনের কথা জানালেন৷ আমের প্রথমটি জানতে চাইলে প্রথম শর্ত ইমান আনার দাওয়াত বলে তিনি জানালেন৷ আমের অস্বীকার করলে দ্বিতীয়টি ফিরে যাবার অনুরোধ বলে জানালেন৷ আমের সেটিও অস্বীকার করলে তৃতীয়টি মোকাবেলায় আহবান বলে জানালেন ও অল্পক্ষনেই তাকে পরপারে পাঠালেন৷

৯/

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا اذْكُرُوا نِعْمَةَ اللَّهِ عَلَيْكُمْ إِذْ جَاءتْكُمْ جُنُودٌ فَأَرْسَلْنَا عَلَيْهِمْ رِيحًا وَجُنُودًا لَّمْ تَرَوْهَا وَكَانَ اللَّهُ بِمَا تَعْمَلُونَ بَصِيرًا

অর্থ;-হে মুমিনগন, তোমরা তোমাদের প্রতি আল্লাহর সে নেয়ামতের কথা স্মরণ কর, যখন শত্রু বাহিনী তোমাদের নিকটবর্তী হয়েছিল৷ অতঃপর আমি তাদের বিরুদ্ধে ঝঞ্ঝাবায়ু ও সৈন্যবাহিনী প্রেরণ করেছিলাম, যাদেরকে তোমরা দেখনি৷ তোমরা যা কর আল্লাহ তা দেখেন৷

# আল্লাহ তায়ালা ধূলীঝড় দিয়ে মবেত কাফেরদের অবস্থানকে লণ্ড ভণ্ড করে দিয়েছিলেন৷ সেই সাথে তিনি অদৃশ্য ফেরেশ্তা সৈন্যও পাঠিয়ে ছিলেন৷ কাফেরদের জন্য যা দৃশ্যমান ছিল

১০/

إِذْ جَاؤُوكُم مِّن فَوْقِكُمْ وَمِنْ أَسْفَلَ مِنكُمْ وَإِذْ زَاغَتْ الْأَبْصَارُ وَبَلَغَتِ الْقُلُوبُ الْحَنَاجِرَ وَتَظُنُّونَ بِاللَّهِ الظُّنُونَا

অর্থ;-যখন তারা তোমাদের নিকটবর্তী হয়েছিল, উচ্চভূমী ও নিম্নভূমী থেকে এবং যখন তোমাদের দৃষ্টিভ্রম হচ্ছিল, প্রাণ কন্ঠাগত হয়েছিল এবং তোমরা আল্লাহ সম্পর্কে নানা ধারণা পোষণ করতে শুরু করেছিলে৷

# হেজাজের এ সমভূমী উত্তর দক্ষিনে লম্বা ছিল৷ উপরের দিক বলতে উত্তরদিক আর নিম্নভূমী বলতে দক্ষীন দিক বোঝানো হয়েছে৷ একটি মাত্র আয়াতে আল্লাহ তায়ালা অবস্থার সার্বিক বর্ণনা দিয়েছেন৷

১১/

هُنَالِكَ ابْتُلِيَ الْمُؤْمِنُونَ وَزُلْزِلُوا زِلْزَالًا شَدِيدًا

অর্থ;-সে সময় মুমিনগন পরিক্ষীত হয়েছিল এবং ভীষণ ভাবে প্রকম্পিত হচ্ছিল৷

# নবুয়তের ৫ম হিজরীতে মক্কায় গোলাম ও সাধারণ নও মুসলীমদের উপর জুলুম অত্যাচার যেমন চরমে পৌঁছেছিল, আর তা ছিল তাদের ইমানের পরীক্ষা৷ ঠিক তমনই হিজরী ৫ম সনে মদীনায় মুমিনদের দিতে হল কঠিন পরীক্ষা৷

১২/

وَإِذْ يَقُولُ الْمُنَافِقُونَ وَالَّذِينَ فِي قُلُوبِهِم مَّرَضٌ مَّا وَعَدَنَا اللَّهُ وَرَسُولُهُ إِلَّا غُرُورًا

অর্থ;-আর যখন মোনাফেক ও যাদের অন্তরে রোগ ছিল তারা বলছিল আমাদেরকে দেওয়া আল্লাহ ও রসুলের প্রতিশ্রুতি প্রতারণা বৈ নয়৷

#৷৷ মোনাফেকরা আল্লাহর সাহায্য বোঝেনি আর অদৃশ্য ফেরেশ্তাদেরও দেখেনি৷ তাই আল্লাহ ও রসুলের ওয়াদাকে তারা ধাপ্পাবাজী বলে আখ্যায়িত করছিল৷

১৩/

وَإِذْ قَالَت طَّائِفَةٌ مِّنْهُمْ يَا أَهْلَ يَثْرِبَ لَا مُقَامَ لَكُمْ فَارْجِعُوا وَيَسْتَأْذِنُ فَرِيقٌ مِّنْهُمُ النَّبِيَّ يَقُولُونَ إِنَّ بُيُوتَنَا عَوْرَةٌ وَمَا هِيَ بِعَوْرَةٍ إِن يُرِيدُونَ إِلَّا فِرَارًا

অর্থ;-এবং যখন তাদের একদল বলছিল, হে ইয়াসরীব বাসী, এটা টিকে থাকার মত স্থান নয়, অতএব, ফিরে যাও৷ তাদেরই একদল নবীর কাছে অনুমতি প্রার্থনা করে বলেছিল, আমাদের বাড়ি ঘর খালি৷ অথচ সেগুলো খালি ছিলনা, পলায়ন করাই ছিল তাদের ইচ্ছা৷

# রসুল সঃ মদীনার সকল মুমিনদের নারী ও শিশুদের সুরক্ষিত রাখার ব্যবস্থা করেছিলেন, কিছুই অরক্ষিত ছিলনা৷ মোনাফেকরা শত্রু সমাবেশ দেখে, তাদের মোকাবেলায় টিকা দায় ভেবে পলায়নের পথ খুজছিল, তাই তাদের এ অজুহাত৷

১৪/

وَلَوْ دُخِلَتْ عَلَيْهِم مِّنْ أَقْطَارِهَا ثُمَّ سُئِلُوا الْفِتْنَةَ لَآتَوْهَا وَمَا تَلَبَّثُوا بِهَا إِلَّا يَسِيرًا

অর্থ;-আর যদি শত্রুপক্ষ চতুর্দিক হতে নগরে প্রবেশ করে তাদের সাথে মিলিত হত, অতঃপর বিদ্রোহ করতে প্ররোচিত করত, তবে তারা অবশ্যই বিদ্রোহ করত এবং তারা মোটেও বিলম্ব করত না্৷

# পলায়নেচ্ছু মোনাফেকদের কথা বলা হচ্ছে৷ যদি কোন না কোন ভাবে শত্রুরা এক যোগে মদীনায় ঢুঁকেই পড়ত এবং তাদের মুমিনদের সাথে বিদ্রোহ করতে বলত তবে তারা কাল বিলম্ব না করে বিদ্রোহ করত৷ সুযোগ বুঝে অবস্থান নেওয়াই মোনাফেকদের স্বভাব৷

১৫/

وَلَقَدْ كَانُوا عَاهَدُوا اللَّهَ مِن قَبْلُ لَا يُوَلُّونَ الْأَدْبَارَ وَكَانَ عَهْدُ اللَّهِ مَسْؤُولًا

অর্থ;-অথচ তারা পূর্বে আল্লাহর সাথে অঙ্গীকার করেছিল যে,তারা পৃষ্ঠ প্রদর্শণ করবেনা৷ আল্লাহর অঙ্গীকার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে৷

১৬/

قُل لَّن يَنفَعَكُمُ الْفِرَارُ إِن فَرَرْتُم مِّنَ الْمَوْتِ أَوِ الْقَتْلِ وَإِذًا لَّا تُمَتَّعُونَ إِلَّا قَلِيلًا

অর্থ;-বলুন, তোমরা যদি মৃত্যু অথবা হত্যা থেকে পলায়ন কর তবে এ পলায়ন তোমাদের কোন কাজে আসবে না৷ তখন তোমাদেরকে সামান্যই ভোগ করতে দেওয়া হবে৷

# পালিয়ে গিয়ে মৃত্যু বা নিহত হওয়া থেকে রেহাই পাওয়া যাবেনা৷ যথা সময়ে মৃত্য তথায় গিয়ে হাজির হবে৷

১৭/

قُلْ مَن ذَا الَّذِي يَعْصِمُكُم مِّنَ اللَّهِ إِنْ أَرَادَ بِكُمْ سُوءًا أَوْ أَرَادَ بِكُمْ رَحْمَةً وَلَا يَجِدُونَ لَهُم مِّن دُونِ اللَّهِ وَلِيًّا وَلَا نَصِيرًا

অর্থ;-বলুন, কে তোমাদেরকে রক্ষা করবে যদি তিনি তোমাদের অমঙ্গল ইচ্ছা করেন অথবা অনুকম্পার ইচ্ছা করেন৷ তারা আল্লাহ ব্যতীত নিজেদের কোন অভিভাবক ও সাহায্যদাতা পাবে না৷

# আল্লাহ যদি কারও অনিষ্ঠ করেন তবে তা প্রতিরোধ কার যেমন কেউ নেই, তেমনই যদি আল্লাহ কাউকে করুনা করতে চাণ তখনও কেউ নেই তা বন্ধ করে দেবার৷ আল্লাহর মোকাবেলায় তিনি ছাড়া কোন অভিভাবক বা সাহায্যকারী কারও জন্য আর কেউ নেই৷

১৮/

قَدْ يَعْلَمُ اللَّهُ الْمُعَوِّقِينَ مِنكُمْ وَالْقَائِلِينَ لِإِخْوَانِهِمْ هَلُمَّ إِلَيْنَا وَلَا يَأْتُونَ الْبَأْسَ إِلَّا قَلِيلًا

অর্থ;-আল্লাহ খুব জানেন তোমাদের মধ্যে কারা তোমাদেরকে বাধা দেয় এবং কারা তাদের ভাইদেরকে বলে আমাদের কাছে এস৷ তারা কমই যুদ্ধে অংশ গ্রহন করে

১৯/

أَشِحَّةً عَلَيْكُمْ فَإِذَا جَاء الْخَوْفُ رَأَيْتَهُمْ يَنظُرُونَ إِلَيْكَ تَدُورُ أَعْيُنُهُمْ كَالَّذِي يُغْشَى عَلَيْهِ مِنَ الْمَوْتِ فَإِذَا ذَهَبَ الْخَوْفُ سَلَقُوكُم بِأَلْسِنَةٍ حِدَادٍ أَشِحَّةً عَلَى الْخَيْرِ أُوْلَئِكَ لَمْ يُؤْمِنُوا فَأَحْبَطَ اللَّهُ أَعْمَالَهُمْ وَكَانَ ذَلِكَ عَلَى اللَّهِ يَسِيرًا

অর্থ;-তারা তোমাদের প্রতি কুন্ঠাবোধ করে৷ যখন বিপদ আসে তখন আপনি দেখবেন মৃত্যু ভয়ে অচেতন ব্যক্তির মত চোখ উল্টিয়ে তাা আপনার প্রতি তাকায়৷ অতঃপর যখন বিপদ চলে যায় তখন তারা ধন-সম্পদ লাভের আশায় তোমাদের সাথে বাকচাতুরীতে অবতীর্ণ হয়৷ তারা মুমিন নয়৷ তাই আ্লাহ তাদের কর্ম সমূহ নিষ্ফল করে দিয়েছেন৷ এটা আল্লাহর জন্য সহজ৷

২০/

يَحْسَبُونَ الْأَحْزَابَ لَمْ يَذْهَبُوا وَإِن يَأْتِ الْأَحْزَابُ يَوَدُّوا لَوْ أَنَّهُم بَادُونَ فِي الْأَعْرَابِ يَسْأَلُونَ عَنْ أَنبَائِكُمْ وَلَوْ كَانُوا فِيكُم مَّا قَاتَلُوا إِلَّا قَلِيلًا

অর্থ;-তারা মনেকরে শত্রুবাহিনী চলে যায়নি৷ যদি শত্রুবাহিনী আবার এসেপড়ে তবে তারা কামনা করবে যে, ভাল হত যদি তারা মরুবাসীদের কাছথেকে তোমাদের সংবাদ জেনে নিত৷ তারা যদি তোমাদের সঙ্গে থেকেও যেত তবে খুব সামান্যই যুদ্ধ করত৷

# আহযাব যুদ্ধের সংকটময় মুহূর্তে ও কঠিন পরীক্ষায় মোনাফেকদের স্বরূপ কি ছিল আর তাদের অন্তরের লুকানো যাবতীয় কথা যা প্রকাশ হয়ে পড়েছিল তা এ রুকুটিতে জানিয়ে দেওয়া হল৷

বিষয়: বিবিধ

১২৬২ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

259054
২৮ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৬:০৫
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : সময়ের অভাবে পড়তে পারলাম না, তবে সেইভ করে রেখেছি, ইনশাআল্লাহ পড়ে নেব। ধন্যবাদ।
২৮ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৭:১০
202787
শেখের পোলা লিখেছেন : বেড়াতে আসা ও আল্লাহর বাণী পড়ার আগ্রহ প্রকাশের জন্য, প্রথম হওয়ার জন্যও ধন্যবাদ৷
259074
২৮ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:৩৬
বুড়া মিয়া লিখেছেন : এই লেখাগুলোই কি পাবলিশ হবে? নাকি অন্য কিছু?
২৮ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৩
203030
শেখের পোলা লিখেছেন : এ গুলোই হবে ইনশাআল্লাহ৷ তবে প্রথমে প্রথম খণ্ড, সুরা তওবার শেষ পর্যন্ত৷ যার অনেক রুকু এ ব্লগে আমার পাতায় আছে৷ দোওয়া করবেন৷
259220
২৮ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৫:১১
আবু সাইফ লিখেছেন : কিন্তু প্রকৃত ইসলামী খেলাফের সূচনা হয় এ সংকটের পর৷

এটা কি খেলাফতের হবে??
২৮ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৫
203033
শেখের পোলা লিখেছেন : ঠিকই বলেছেন৷ টাইপের মিসটেক৷ ধন্যবাদ৷ আবার আসবেন৷

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File