নিউ ইয়র্ক টাইমস এর সম্পাদকীয়ঃ পতনের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
লিখেছেন লিখেছেন রক্তলাল ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ১২:৫১:৩৭ দুপুর
চরম রাজনৈতিক বিশৃংখলায় এখন বাংলাদেশ। এজন্য ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিরোধী বিএনপি, দুই পক্ষের অনড় অবস্থানই দায়ী। যদি দুই পক্ষই তাদের এই কট্টর অবস্থান থেকে সরে না আসে এবং তাদের সহিংসতায় নিয়োজিত পক্ষকে সংযত না করতে পারে এবং আন্তরিকভাবে সংলাপের মাধ্যমে গণতন্ত্রের চর্চাকে গ্রহণযোগ্য করে না তুলতে পারে তাহলে সহিংসতায় নিমজ্জিত দেশটির পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।
সর্বশেষ এই সংকট শুরু হয় গত বছরে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে সমস্যাযুক্ত নির্বাচনের প্রথম বার্ষিকী ৫ ই জানুয়ারীর ঠিক আগে। ১৯৯৬ থেকে প্রচলিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন না হওয়ার প্রতিবাদে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ২০১৪ সালের নির্বাচন বর্জন করে। যার ফলে অর্ধেকেরও আসনে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীরাই বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় নির্বাচিত হয়। এরই ধারাবাহিকতায় কার্যত মূল রাজনৈতিক ধারা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে বিএনপি। এতে বিএনপি ও তাদের রাজনৈতিক সহযোগী ইসলামপন্থী জামায়াতে ইসলামী মিলে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ অবস্থায় কোনো প্রকার সমঝোতার পথ না ধরে বরং বিরোধীদের নিষ্ক্রিয় করতেই মনোযোগী মনে হচ্ছে। ৩রা জানুয়ারীতে সরকার বিএনপি প্রধান যিনি নিজেও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে তার দলীয় কার্যালয়ে অবরুদ্ধ করে রাখে।
পাল্টা কর্মসূচী হিসাবে বেগম জিয়া ও তার দল অবরোধ ও হরতালের ডাক দেন। এই প্রতিরোধ কার্যকর করতে তাদের কর্মীদের সহিংসতায় ৭ ফেবরুয়ারী পর্যন্ত ৬৭ জনের প্রানহানি ঘটেছে। শেখ হাসিনা এর বিপরীতে কঠোর দমননীতি গ্রহণ করেন।
যদিও সহিংসতার জন্য দায়ী ব্যাক্তিদের গ্রেফতার করে শাস্তি দেওয়া উচিত, শেখ হাসিনার কট্টর পন্থা পরিস্থিতিকে আরো উত্তপ্ত করে তুলছে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল তার কর্মীবাহিনীকে সহিংস কর্মকান্ড থেকে নিবৃত করা ও জামায়াতে ইসলামীর সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে রাজপথে শক্তির রাজনীতি পরিহার করা উচিত। আবার শেখ হাসিনাকেও অবশ্যই সরকারিবাহিনীগুলোর শক্তির অপব্যাবহারকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। সরকারকে অবশ্যই নির্বাচনী সংস্কার ও গণতন্ত্রের পথে ফিরে যেতে বিরোধীদেরকে আমন্ত্রণ জানাতে হবে।
বাংলদেশে গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ এখন দোদুল্যমান অবস্থার মাঝে।
সূত্রঃ এডিটোরিয়াল - নিউ ইয়র্ক টাইমস
বিষয়: বিবিধ
১১৫৯ বার পঠিত, ২১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
যে ভারত সাহায্য করছিল, ঐ নেংটির দেশে গিয়ে ব্যাবসা করতে পারেন কি না দেখেন। নিংটিরা নিজেরাই এদেশে এসে কামলা খাটে।
এত দেশপ্রেম ত হাসিনার পোলা ঐ দেশে সিটিজেন হতে পেটিকোট ভিসার জন্য বিয়ে করল কেনো?
হাসিনার দেশ থেকে পালাতে হলে ঐ এমেরিকাতে গিয়া মরতে হয়।
ভাইগ্য ভাল এরা এই দেশে নাই!
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 10348
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
একজন আল্যার বান্দা ধরা পরেছে........
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 10348
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
হুমম, আল্যায় ইসলামের বিজয় ঘটাবেন!
মাগরিব থেকে মাশরিক পর্যন্ত কার শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষিত হয়?
এমেরিকার ডিয়ারবর্ন, মিশিগান (মধ্যপ্রাচ্যের বাইরে দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম জনবহুল এলাকা), টেক্সাস, নিউ ইয়র্ক, কেলিফোর্নিয়া, কানাডা, ফিলিপিনের মিন্দানাও, চীনের মুসলিম স্বায়ত্বশাসিত যিনজিয়াং প্রদেশ, ১০ শতাংশ মুসলিমের দেশ ফ্রান্স... পৃথিবীর কোন প্রান্ত নেই যেখানে উচ্চারিত হচ্ছেনা আযানের ধ্বনি।
হিংসুটেরা এভাবেই অন্ধ গোয়ার থেকে অশান্তির অনলে জ্বলবে।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 10348
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> মুক্তিযুদ্ধের কন্যা লিখেছেন : চীনের মুসলিম স্বায়ত্বশাসিত যিনজিয়াং প্রদেশপ্রনিধানযোগ্য, যিনজিয়াং প্রদেশের সরকার মুমিনের রোজা এবং পোদ উচু করে মাটিতে মাথা ঠুকাঠুকি বন্দ করকে দেতা হায়। আর ফিলিপিনে আল্যার অসভ্য মুমিনদের গতিবিধি সে দেশের চকিদার বাহিনী কড়া নজরে রাখেন। মায়ামন সরকার রহিঙ্গা মুমিনদের ভোটাধিকার বাতিল করনে দেতা যায়।
সত্যিকার অর্থে মুমিনের কোন সুস্থ সবল দেশ নেই। আছে আইসিস, ইসলামী খেলাফত, বোকোহারাম, তালেবান, রাজা/বাদশার তালুক, শেখ/আমিরের মুল্লুক, সেনা শাসক, স্বৈর শাসন... এই, এই তো। আজও মুমিন স্বর্গ! ফাঁকিস্তানের পেশোয়ারে প্রতিদ্বন্দি মুমিনের গুলিতে জুম্মা মসজিদে ২০ মুমিন ধারাশায়ি হয়েছে। Click this link
আপনার বাদবাকি প্রশ্নের সাথে আমি একমত। ধন্যবাদ। মূলত- টেক্সাস, নিউ ইয়র্ক, কেলিফোর্নিয়া, কানাডা, ফ্রান্স,বৃটেন, অস্ট্রেলিয়ার ইহুদী-নাসারা-নাস্তিক'দের মানবিক উদারতার করুনায় আল্লার মুমিনরা বেঁচে আছে। যদিও আপনার আল্যা ইহুদী-নাসারা-নাস্তিকের জন্য হাবিয়া দোজগ বানিয়ে রেখেছেন। এবার বুঝুন হিংসুটে কে @ ছাগুলাল??
জার্মানী তে -
রাশিয়ার ভিতরে -
জাপানে -
চীনে -
আফ্রিকার প্রান্তে - আটলান্টিকের উপরে -
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 10348
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
প্রনিধানযোগ্য, যিনজিয়াং প্রদেশের সরকার মুমিনের রোজা এবং পোদ উচু করে মাটিতে মাথা ঠুকাঠুকি বন্দ করকে দেতা হায়। আর ফিলিপিনে আল্যার অসভ্য মুমিনদের গতিবিধি সে দেশের চকিদার বাহিনী কড়া নজরে রাখেন। মায়ামন সরকার রহিঙ্গা মুমিনদের ভোটাধিকার বাতিল করনে দেতা যায়।
সত্যিকার অর্থে মুমিনের কোন সুস্থ সবল দেশ নেই। আছে আইসিস, ইসলামী খেলাফত, বোকোহারাম, তালেবান, রাজা/বাদশার তালুক, শেখ/আমিরের মুল্লুক, সেনা শাসক, স্বৈর শাসন... এই, এই তো। আজও মুমিন স্বর্গ! ফাঁকিস্তানের পেশোয়ারে প্রতিদ্বন্দি মুমিনের গুলিতে জুম্মা মসজিদে ২০ মুমিন ধারাশায়ি হয়েছে। Click this link
আপনার বাদবাকি প্রশ্নের সাথে আমি একমত। ধন্যবাদ। মূলত- টেক্সাস, নিউ ইয়র্ক, কেলিফোর্নিয়া, কানাডা, ফ্রান্স,বৃটেন, অস্ট্রেলিয়ার ইহুদী-নাসারা-নাস্তিক'দের মানবিক উদারতার করুনায় আল্লার মুমিনরা বেঁচে আছে। যদিও আপনার আল্যা ইহুদী-নাসারা-নাস্তিকের জন্য হাবিয়া দোজগ বানিয়ে রেখেছেন। এবার বুঝুন হিংসূটে কে @ ছাগুলাল??
সাম্প্রদায়িক দাংগা কোন দেশে বেশী হয়? বার্মা, ইন্ডিয়াতে নাকি বাংলাদেশে।
আর নাস্তিকের কথা কইস না। নাস্তিক আবার কোন দেশের শাসনে?
মুসলমানরা ত মরার পরে হাবিয়া দোযখ রাখছে। যেটা সব ধর্মেই আছে।
কিন্তু ইসরাইলি আর কম্যুনিস্টরা ত দুনিয়াতেই নরক বানাই ফেলছে হোয়াইট ফসফরাস দিয়ে শিশুদের আর মিলিয়ন মিলিয়ন রাশিয়ানদের হত্যা করে।
ভারতে পুড়িয়ে আর বার্মাতে জানোয়ার হায়েনার মত নরকের চেয়েও অধম করে রেখেছে।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 10348
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> মুক্তিযুদ্ধের কন্যা লিখেছেন : দাঙ্গাবাজ মুমিনের জন্য আক্ষেপ করে লাভ নেই। এরা সুযোগ পেলেই খুনখারাবি শুরু করে দেয়।A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 10348
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
Click this link
Click this link
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 10348
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> মুক্তিযুদ্ধের কন্যা লিখেছেন : হাঁ, ধর্মীয় দমন(Religious oppression) আমিও সমর্থন করি না। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্ট, ইহুদী, শিখ, যৈন.......... সব ধর্মে সারা বিশ্বের মানুষের জন্য শান্তির অহিংস বানী প্রচার করা হয়।কিন্তু ব্যাতিক্রম শুধু বর্বর ইসলাম ধর্মে। মুমিনের আরবী প্রর্থনা, নামাজ, মোনাজাত...... এর পরতে পরতে অনুসলিমদের ধ্বংস করে মুমিনের রাজ্য কায়েমের উস্কানি, ঘৃণা ছড়ানো হয়। সাম্য।মৈত্রি, ভালোবাসার বিরুদ্ধে পুরো কোরণ গ্রন্থই একটি বিষ ফোঁড়া।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 10348
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
কিন্তু ব্যাতিক্রম শুধু বর্বর ইসলাম ধর্মে। মুমিনের আরবী প্রর্থনা, নামাজ, মোনাজাত...... এর পরতে পরতে অনুসলিমদের ধ্বংস করে মুমিনের রাজ্য কায়েমের উস্কানি, ঘৃণা ছড়ানো হয়। সাম্য,মৈত্রি, ভালোবাসার বিরুদ্ধে পুরো কোরণ গ্রন্থই একটি বিষ ফোঁড়া।
মন্তব্য করতে লগইন করুন