নবম শ্রেণীর ‘ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা’ বইয়ে ভয়াবহ ইসলাম অবমাননা : দেবদেবীর নামে উত্সর্গীকৃত পশুর গোশত খাওয়া হালাল! : আল্লাহ ও দেবদেবী সমান্তরাল (নাউজুবিল্লাহ), আলেমরা বললেন— ক্ষমা নেই ।

লিখেছেন লিখেছেন মাহমুদুলহাসান ০৮ মার্চ, ২০১৩, ০১:২৯:৩৯ রাত

দেবদেবীর নামে উত্সর্গীকৃত পশুর গোশত খাওয়া হালাল! নবম দশম শ্রেণীর ‘ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা’ সরকারি পাঠ্য বইয়ে এমন কথাই লেখা হয়েছে। বইটির শরিয়তের উত্স অধ্যায়ে ইসলাম অবমাননার ওই ধৃষ্টতার বিষয়টি পাওয়া গেছে। ৮২ নম্বর পৃষ্ঠায় হালাল-হারাম অংশে হারাম বিষয় ও দ্রব্যের তালিকায় উল্লেখ করা হয়েছে-‘দেবদেবীর বা আল্লাহ ব্যতীত অন্যের নামে উত্সর্গীকৃত পশুর গোশত হারাম ।’ বইটিতে ইসলামী শরিয়ত হালাল-হারাম’ এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ে আল্লাহর সঙ্গে দেবদেবীকে সমান্তরাল (নাউজুবিল্লাহ) করে দেয়া হয়েছে। অথচ আল্লাহ পবিত্র কোরআনের সূরা বাকারার ১৭৩ নম্বর আয়াতে বলেছেন, ‘তিনি তোমাদের উপর হারাম করেছেন, মৃত জীব, রক্ত, শূকর মাংস এবং সেসব জীব-জন্তু যা আল্লাহ ব্যতীত অপর কারও নামে উত্সর্গ করা হয়।’

ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি মোহাম্মদ ফয়জুল্লাহ বলেছেন, ইসলামবিদ্বেষী সরকার এমন ধৃষ্টতা দে...খিয়ে সরাসরি আল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে।

জানুয়ারিতে নবম-দশম শ্রেণীর ২০১৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন ওই বইটি তুলে দেয়া হয়। সরকার জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) বইটি প্রকাশ করে।

১৭৮ পৃষ্ঠার বইটিতে মোট পাঁচটি অধ্যায়। প্রথম অধ্যায় ‘আকাইদ ও নৈতিক জীবন’, দ্বিতীয় অধ্যায় ‘শরিয়তের উত্স’, তৃতীয় অধ্যায় ‘ইবাদত’, চতুর্থ অধ্যায় ‘আখলাক’ এবং পঞ্চম অধ্যায় ‘আদর্শ জীবনচরিত’। এরমধ্যে ৮১ ও ৮২ পৃষ্ঠায় শরিয়তের উত্স অধ্যায়ের পাঠ-২৪ (শরিয়তের আহকাম সংক্রান্ত পরিভাষা) ‘হালাল-হারাম’ বিষটি আলোচনা করা হয়েছে। ৮২ পৃষ্ঠায় হালাল-হারামের সংজ্ঞাও দেয়া হয়েছে। সেখানে লেখা হয়েছে যেহেতু হারাম সীমিত সংখ্যক, সেহেতু নিম্নে বর্তমান সমাজে প্রচলিত কতিপয় হারাম বিষয় ও দ্রব্যের তালিকা উল্লেখ করা হলো- ১. মৃত জীবজন্তু (তবে মৃত মাছ খাওয়া হারাম নয়), ২. রক্ত পান করা (তবে হালাল জন্তুর গোশত লেগে থাকা রক্ত হারাম নয়), ৩. মানুষের গোশত খাওয়া, ৪. শূকরের গোশত খাওয়া, ৫. দেবদেবীর বা আল্লাহ ব্যতীত অন্যের নামে উত্সর্গীকৃত পশুর গোশত খাওয়া। এরকম ১৭ নম্বর তালিকা পর্যন্ত হারাম বিভিন্ন বিষয় ও দ্রব্যের তালিকা দেয়া হয়েছে। বইটিতে ইসলামী শরিয়তবিরোধী দেবদেবীর সঙ্গে কেন আল্লাহর সমান্তরাল তুলনা করায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়, এনসিটিবি, বইটির লেখক ও সম্পাদকের দায়ী করেছেন শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও আলেম সমাজ।

নবম শ্রেণীর ‘ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা’ বইয়ে ভয়াবহ ইসলাম অবমাননা : দেবদেবীর নামে উত্সর্গীকৃত পশুর গোশত খাওয়া হালাল! : আল্লাহ ও দেবদেবী সমান্তরাল (নাউজুবিল্লাহ), আলেমরা বললেন— ক্ষমা নেই দেবদেবীর নামে উত্সর্গীকৃত পশুর গোশত খাওয়া হালাল! নবম দশম শ্রেণীর ‘ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা’ সরকারি পাঠ্য বইয়ে এমন কথাই লেখা হয়েছে। বইটির শরিয়তের উত্স অধ্যায়ে ইসলাম অবমাননার ওই ধৃষ্টতার বিষয়টি পাওয়া গেছে। ৮২ নম্বর পৃষ্ঠায় হালাল-হারাম অংশে হারাম বিষয় ও দ্রব্যের তালিকায় উল্লেখ করা হয়েছে-‘দেবদেবীর বা আল্লাহ ব্যতীত অন্যের নামে উত্সর্গীকৃত পশুর গোশত হারাম ।’ বইটিতে ইসলামী শরিয়ত হালাল-হারাম’ এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ে আল্লাহর সঙ্গে দেবদেবীকে সমান্তরাল (নাউজুবিল্লাহ) করে দেয়া হয়েছে। অথচ আল্লাহ পবিত্র কোরআনের সূরা বাকারার ১৭৩ নম্বর আয়াতে বলেছেন, ‘তিনি তোমাদের উপর হারাম করেছেন, মৃত জীব, রক্ত, শূকর মাংস এবং সেসব জীব-জন্তু যা আল্লাহ ব্যতীত অপর কারও নামে উত্সর্গ করা হয়।’ ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি মোহাম্মদ ফয়জুল্লাহ বলেছেন, ইসলামবিদ্বেষী সরকার এমন ধৃষ্টতা দেখিয়ে সরাসরি আল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। জানুয়ারিতে নবম-দশম শ্রেণীর ২০১৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন ওই বইটি তুলে দেয়া হয়। সরকার জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) বইটি প্রকাশ করে। ১৭৮ পৃষ্ঠার বইটিতে মোট পাঁচটি অধ্যায়। প্রথম অধ্যায় ‘আকাইদ ও নৈতিক জীবন’, দ্বিতীয় অধ্যায় ‘শরিয়তের উত্স’, তৃতীয় অধ্যায় ‘ইবাদত’, চতুর্থ অধ্যায় ‘আখলাক’ এবং পঞ্চম অধ্যায় ‘আদর্শ জীবনচরিত’। এরমধ্যে ৮১ ও ৮২ পৃষ্ঠায় শরিয়তের উত্স অধ্যায়ের পাঠ-২৪ (শরিয়তের আহকাম সংক্রান্ত পরিভাষা) ‘হালাল-হারাম’ বিষটি আলোচনা করা হয়েছে। ৮২ পৃষ্ঠায় হালাল-হারামের সংজ্ঞাও দেয়া হয়েছে। সেখানে লেখা হয়েছে যেহেতু হারাম সীমিত সংখ্যক, সেহেতু নিম্নে বর্তমান সমাজে প্রচলিত কতিপয় হারাম বিষয় ও দ্রব্যের তালিকা উল্লেখ করা হল:- ১. মৃত জীবজন্তু (তবে মৃত মাছ খাওয়া হারাম নয়), ২. রক্ত পান করা (তবে হালাল জন্তুর গোশত লেগে থাকা রক্ত হারাম নয়), ৩. মানুষের গোশত খাওয়া, ৪. শূকরের গোশত খাওয়া, ৫. দেবদেবীর বা আল্লাহ ব্যতীত অন্যের নামে উত্সর্গীকৃত পশুর গোশত খাওয়া। এরকম ১৭ নম্বর তালিকা পর্যন্ত হারাম বিভিন্ন বিষয় ও দ্রব্যের তালিকা দেয়া হয়েছে। বইটিতে ইসলামী শরিয়তবিরোধী দেবদেবীর সঙ্গে কেন আল্লাহর সমান্তরাল তুলনা করায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়, এনসিটিবি, বইটির লেখক ও সম্পাদকের দায়ী করেছেন শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও আলেম সমাজ।

বিষয়: বিবিধ

১১২১ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File