জামাত কেন ক্ষমতায় যাবে না (২)

লিখেছেন লিখেছেন থার্ড আই ০২ মে, ২০১৪, ০৯:২১:৫৪ রাত

প্রথম পর্বে বলেছিলাম জামাত অমুসলিমদের ইগনোর করে। সমান অধিকার দিতে চায়না। এবার লিখব , আরেকটি শ্রেনীর কথা যেটা জামাত এর কাছে অবহেলিত।

সেটা হচ্ছে নারী সমাজ। দেশের ৫০% ভাগ মানুষ হচ্ছে নারী। আর ই ৫০% ভাগ জনগোস্ঠী জামাত কে পছন্দ করেনা। কেন ?

কারন, জামাত নারীদের সমান অধিকার দেয় না। বা জামাত ক্ষমতায় গেলে নারীদের অবস্থা কি হবে তাও পরিস্কার না। কেননা ইসলামিক দেশ সৌদি আরবে নারীদের কোন অধিকার নেই। ফলে নারীরা জামাত কে ভয় পায়।

জামাতের একটা নারী সংগঠন আছে যেটা একটা গোপন সংগঠনের মত। যাদেরকে প্রকাশ্যে কোন কাজ করতে দেখা যায়না। এটা মুলত জামাতের নেতা কর্মীদের স্ত্রী , মেয়েদের সংগঠন। দেশের ব্যাপক নারী জনগোস্ঠীর কাছে জামাতের কোন গ্রহনযোগ্যতা নাই।

নারীরা বর্তমানে গৃহবন্দী নয়। তারা সবপেশায় কাজ করছে। রাজনীতি, গার্মেন্টস, পুলিশ, আর্মি, খেলাধুলা, ব্যাংক, আদালত সবখানেই নারীরা সাফল্যের সাথে কাজ করছে।

নারীরা বন্দী থাকতে চায় না। তারা চায়না আর অধিনস্ত থাকতে। কিছু পুরুষ গুন্ডা পান্ডা তাদের হেনস্তা করে বলে তাদের ঘরের কোনে থাকতে হবে তার কোন মানে নেই। জামাত বা ধর্মীয় নেতাদের কথা, তোমরা ঘরে থাকো তোমরা নিরাপদ থাকবে।

সব মিলিয়ে বলা যায় নারীদের মধ্যে জামাতের সমর্থন শুণ্যের কোঠায়। দেশের অর্ধেক জনগোস্টিকে ইগনোর করে ক্ষমতায় যাওয়া যায়না।

বিষয়: বিবিধ

২৬৪২ বার পঠিত, ৫৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

216657
০২ মে ২০১৪ রাত ০৯:৪০
বিন হারুন লিখেছেন : জামাত নয় কোন ইসলামীদল বাংলাদেশের ক্ষমতায় যেতে পারবে না. কারন দেশের চারপাশের প্রতিবেশিরা ইসলাম বিরোধী. তাদের চক্রান্ত অত্যন্ত ভয়ঙ্কর. আপনি হয়তো জানেন না, জামাতেও ইসলামী ছাত্রী সংস্থা আছে তারাও কিন্তু নারী.
০২ মে ২০১৪ রাত ০৯:৪৬
164831
থার্ড আই লিখেছেন : ইসলামী ছাত্রি সংস্থা মুলত জামাতে নেতা কর্মীদের বোন বা আত্নীয় স্বজন দের সংগঠন।সাধারন ছাত্রীদের কাছে এর গ্রহন যোগ্যতা নাই। এরা প্রকাশ্য কোন কার্যক্রম চালায় না। সব কাজ গোপন। ফলে নারীরা এধরনের সংগঠনের উপর আস্থা রাখতে পারে না।
০২ মে ২০১৪ রাত ০৯:৫২
164839
থার্ড আই লিখেছেন : শালীনতার মধ্যে ও প্রকাশ্য কাজ করা যায়। ইরানী মেয়েরা তো ঢাকা স্টেডিয়ামে ফুটবল খেলে গেলো।
০২ মে ২০১৪ রাত ১১:৫৮
164885
বিন হারুন লিখেছেন : জামাতের আত্মীয়-স্বজনদের মাঝেও কিন্তু মহিলা কম না. তাহলে ৫০% এর হিসেবটা ভুল হয়ে গেল
216658
০২ মে ২০১৪ রাত ০৯:৪৫
নীল জোছনা লিখেছেন : সব মিলিয়ে বলা যায় নারীদের মধ্যে জামাতের সমর্থন শুণ্যের কোঠায়। দেশের অর্ধেক জনগোস্টিকে ইগনোর করে ক্ষমতায় যাওয়া যায়না।

একদম সত্যি কথা।
216660
০২ মে ২০১৪ রাত ০৯:৫৮
সুশীল লিখেছেন : জামাত ক্ষমতায় যাবে না
216682
০২ মে ২০১৪ রাত ১০:৪৪
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন :

ব্লগার থার্ড আই-এর সাথে ১০০ % এক মত ।

সবাইকে আমার এই লেখাটা পড়ার অনুরোদ করছি :
জামায়াতের নেতা-কর্মীরা আসলে কি চান ? কেউ বলবেন কি ?

http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/34569



এই লেখার মন্তব্যে অনেকে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রী সংস্হার প্রসঙ্গ এনেছেন । বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রী সংস্হা কি জিনিস বা কোন ধরনের সংগঠণ তা আমি ভাল করেই জানি । আমি নিজেই বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবিরের সাথে যুক্ত ছিলাম । আমি ঢাকা মহানগরী উত্তর, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এবং বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় শাখায় কাজ করেছি । সাংগঠিক মান ছিল সাথী । ছাত্র শিবিরের মুখপাত্র ছাত্র সংবাদে টানা তিন বছর লেখেছি । ছাত্র শিবির দ্বারা পরিচালিত শিশু কিশোর ম্যাগাজিন কিশোর কন্ঠে আমি কম করে হলেও আমার ৩৫ বার লেখা ছাপা হয়েছে । এই পত্রিকায় উইটস্ কম্পিউটার শিক্ষণ বিভাগটা আমি নিজে পরিচালনা করতাম ও লিখতাম ২৭ পর্বের পর শিবিরের এক সদস্য লেখা শুরু করেন ।

ছাত্র শিবির আর ছাত্রী সংস্হা বলতে গেলে একই মায়ের দুই সন্তান । কারণ এই দুইটাই বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহযোগি সংগঠণ । জামায়াত, ছাত্র শিবির ও ছাত্রী সংস্হা - এই তিন সংগঠনের প্রধান ব্যক্তি হলেন ভারতে জন্মগ্রহণকারী পাকিস্তানী নাগরিক ও রাজনীতিবিদ সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী ।

আমি সদস্য হওয়ার জন্য পড়াশোনা করতে যেয়ে আমি বুঝতে পারি সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী-র দৃষ্টিভঙ্গি বাংলাদেশের মুসলিমদের জন্য ক্ষতিকর । এই ব্যাপারটা বোঝার পর আমি এই সংগঠণ মানষিকভাবে ত্যাগ করি ২০০৪ সালে । তবে তার পরও কয়েক বছর শিবিরের লোকদের সাথে যোগাযোগ ছিল ।

সুতরাং আপনি সহজেই বোঝতে পারছেন, সাংগঠনিক কারণেই আমার সাথে সামান্য হলেও ছাত্রী সংস্হা ও জামায়াতের মহিলা শাখার মহিলাদের সাথে যোগাযোগের সুযোগ বা জানা-শোনার ক্ষেত্র তৈরী হয়েছিলো । উপরন্তু আমি এক সময় দৈনিক ইনকিলাবে লেখালেখি করতাম । সেখানে খাতুনে জান্নাত কনা - সহ বেশ কিছু ছাত্রী সংস্হার নেত্রী কাজ করতো । তাদের কাছেও ছাত্রী সংস্হার মেয়েরা আসতো । তাদের কথা-বার্তা-চাল-চলন-হাব-ভাব দেখে তো আমার সামান্য হলেও তাদের দৃষ্টিভঙ্গি কি তা আমি অবশ্যই বুঝতে পেরেছি । তারা যতই কালো বোরকা আর নিকাব দিয়ে তাদেরকে আড়াল করে রাখুক না কেন ? তাদের কালো বোরকা আর নিকাবও তাদের দৈনন্দিন কার্যক্রম ও মনজগতকে বুঝার ক্ষেত্রে আমাকে বিন্দু মাত্র বাঁধা সৃষ্টি করেনি । তাদের কার্যক্রম বাংলাদেশের মেয়েদের জন্য কেন ক্ষতিকর তা আমি আমার এক লেখায় তুলে ধরবো ।

আশা করি আমার সাথেই থাকবেন ।

পরিশেষে বলছি :
১.গঠণমূলক সমালোচনা করার সুযোগ জামায়াত-শিবিরের মধ্যে নেই । কোন পরামর্শই কখনোই গৃহীত হয় না । কারণ মওদুদী দর্শন এবং ওহাবী মতবাদ হতে জামায়াতে ইসলামী কখনোই বিন্দুমাত্র সরে আসবে না ।

২.জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের নারী সমাজের জন্য ক্ষতিকর । ঠিক তেমনি দেওবন্দী আলেম সমাজ ও কওমী মাদ্রাসা এবং ওহাবী সম্প্রদায় (আহলে হাদিস) বাংলাদেশের মেয়েদের জন্য ক্ষতিকর । তাদের দৃষ্টিভঙ্গির ভুল দিকগুলো ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা যারাই করবে তাদের জীবন এবং দৈনন্দিন কার্যক্রমকে এসব অশুভ শক্তি অতিষ্ট করে তুলে । কারণ তাদের দৃষ্টিভঙ্গি চরম গোড়ামি ও কুসংস্কারের উপর প্রতিষ্ঠিত ।


৩.তাদের সমালোচকদেরকে তারা সর্বত্র অশালীনভাবে আক্রমনই করে ক্ষ্যান্ত হয় না , তারা তাদের সমালোচকদের মা-বোন-স্ত্রীদেরও রেহাই দেয় না ।


আল্লাহ আমাদের এই অশুভশক্তির রাহুরগ্রাস হতে আমাদের রক্ষা করুন ।

আসুন বলি, আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হুজনি
ওয়া আজুবিকা মিনাল আজ্জি ওয়াল কাসলি
ওয়া আজুবিকা মিনাল বুখলি ওয়াল জুবনি
ওয়া আজুবিকা মিন গালাবাতিত দাইনি ওয়া কাহরির রিজাল । আমিন ।

এই দুয়াটা মিশকাত শরীফে আছে । এই দুয়ায় আট ধরনের বিষয় ও লোক হতে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাইতে বলা হয়েছে । সর্বশেষে বলা হয়েছে খারাপ লোকদের অনিষ্টের কথা ।


আপনাকে ধন্যবাদ ।



০৩ মে ২০১৪ সকাল ০৮:০৩
164952
শেখের পোলা লিখেছেন : ফখরুল সাহেবের এটা কি ফোর্থ আই এর জরীপ?
216688
০২ মে ২০১৪ রাত ১১:০৩
সন্ধাতারা লিখেছেন : I do not agree with this thought that jamat is against women it is absolutely vogas.
০২ মে ২০১৪ রাত ১১:৩৬
164870
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : পোস্টদাতা যা বলেছেন তা ১০০ % সত্যি ।
০৪ মে ২০১৪ বিকাল ০৪:২৯
165521
থার্ড আই লিখেছেন : How
216698
০২ মে ২০১৪ রাত ১১:২৩
মনসুর আহামেদ লিখেছেন : @মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম,ইসলামী ছাত্রী সংস্হা এবং মহিলা জামাতের
সমান্তরালে একটা সংগঠন দাড় করান।
আপনি ফালতু লেখালেখি বন্ধ করুন। আপনি
জামাতের রোকনশীপ হারিয়ে এখন আবল তাবল বলছেন। আপনার ভাল না লাগলে
অন্য দল করেন।
০২ মে ২০১৪ রাত ১১:৩৫
164869
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : আমি জামায়াতের রুকন ছিলাম বা জামায়াতের সাথে জড়িত ছিলাম । এই কথা আমি কোথাও বলি নাই । আমি শিবির করতাম - তা আমি এই পোস্ট ছাড়াও নেটের বেশ কয়েক জায়গায় উল্লেখ করেছি ।

গঠণমূলক সমালোচনার কথা আসলে আগে একটা সংগঠণ বানান, মাইন্ড সেট হয় নাই বলে সংগঠণের বিরোধীতা করেন অথবা আরো পড়াশোনা করেন - এসব কথা বলা জামায়াত-শিবিরের লোকদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য ।

আমি কোন ফালতু আর অসত্য বানোয়াট কথা বলি না ।

দয়া করে আমাকে বলবেন কি :
১।ছাত্রী সংস্হার কয়টা মেয়ে ৪ দলীয় জোট ক্ষমতায় থাকার সময় বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছিলো ?

২।দয়া করে বলবেন কি সামরিক বাহিনী আর পুলিশের মধ্যে কত জন ইসলামী ছাত্রী সংস্হার কর্মী আছে ? যদি না থাকে তাহলে এর কারণ কি ?

৩।সমাজের লোকরা এদেরকে কেন উপহাস করে পাত্রী সংস্হা বলে থাকে ?

৪।এই সংগঠণ মুসলিম মেয়েদের জন্য কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে ?

৫। বাংলাদেশের নারী আন্দোলন ও নারীদের সমস্যা সমাধানে এই সংগঠণ কতটা সোচ্চার ? আর এই ক্ষেত্রে তাদের অবদান কতটুকু ?


পরিশেষে বলছি : সংগঠণ বানানোর প্রয়োজনবোধ করছি এবং এর কাজ আল্লাহ চাহেত শুরু হবে ।
216707
০৩ মে ২০১৪ রাত ১২:১০
মনসুর আহামেদ লিখেছেন : @মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম , আপনি নিজেই
স্বিকার করেছেন। আপনার লেখায় তারা চাঁদ
ভাই কমেন্ট করেছিল। যেহেতু বাংলাদেশে
থাকি না। বাকী গুলোর উত্তর দিলাম না।
আপনি জামায়াতের রুকন ছিলেন বা জামায়াতের সাথে জড়িত ছিলেন আপনার লেখা থেকে প্রকাশ পেয়েছে। সেই সোনার বাংলা ব্লগ থেকে আজ অবধি জামাত শিবির,
বিরুদ্ধে লিখে যাচ্ছেন। এক সময় মাসুদুল হক মজুমদার এবং আহমেদ আবদুল কাদের আপনার মত কথা বলতো। আপনার গড়া
সংগঠন আলোর মুখ দেখবে না।
০৩ মে ২০১৪ রাত ০১:১৩
164916
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : শুনেন । আলোর মুখ দেখবে কি দেখবে না - সেটা আল্লাহ নির্ধারণ করবে । আমি আহমেদ আব্দুর কাদের (আব্দুর কাদের বাচ্চু - শিবিরের সাবেক ও নির্যাতিত কেন্দ্রিয় সভাপতি ) এর উপর কীভাবে নির্যাতনের স্টীম রোলার শিবির চালিয়েছিলো - তা যেনে আমি নিজেও শিহরিত হই । সংগঠণ ভেঙ্গে নতুন সংগঠণ হওয়া বা করা নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতি । এই বিষয়টা কখনোই ফ্যাসিবাদী ও মেকিয়াভ্যালী রাজনীতি চর্চাকারীরা স্বীকার করে না ।

রুকনিয়ত অনেকের বাদ হয়ে গিয়েছে ৪ দলীয় জোট সরকারের সময় । কারণ তারা নিজামী-মুজাহিদ-সাইদির গোলাম হয়নি । আমার এলাকার অনেক ভাইয়ের বাদ হয়ে গিয়েছিল । আমি সেই কথাটা বলতে চেয়েছি ।

কে জামায়াত করে কি করে না - তার ডেটাবেজ জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আছে বলে জানি । সেখানে সার্চ দিয়েও আমার নাম পাবেন না । তবে আমি শিবির করতাম - তা আমার পরিবার কেন আমার এলাকার লোক, স্কুল - কলেজের লোকরা ভাল করেই জানে ।

যাদের সাথে আমার সরাসরি কথা হয়েছে - তারা আমার রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি ভাল করেই জানে । কারণ আমি কোন কিছু গোপন করি না ।
216710
০৩ মে ২০১৪ রাত ১২:২১
জিনান মামনি লিখেছেন : মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম aita ki kore possible j apni ঢাকা মহানগরী উত্তর, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এবং বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় শাখায় kaj korchan? Apni jodi CU ar student hon then ঢাকা মহানগরী উত্তর, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় a kaj korte parben, But বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় শাখায় ki kore? Fazlami ta charen....
০৩ মে ২০১৪ রাত ০১:০৬
164912
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : হ্যা । সম্ভব । ১৯৯৩ সাল হতে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত ঢাকা মহানগরী উত্তর । ১৯৯৭ সাল হতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় । ২০০২ সাল বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা (তখন বলা হতো ইউনিভার্সিটি স্টুডেন স্টাডি ফোরাম ) । কলেজে থাকতে কলেজটা ছিল একটা উপশাখা । আমাদের কলেজটার নাম ছিল : রাইফেলস্ পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ । এখন নাম পরিবর্তন করে হয়েছে । বর্তমান নাম : কলেজটার বর্তমান নাম বীরশ্রেষ্ঠ নুর মোহাম্মদ পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ ।
http://www.noormohammadcollege.ac.bd
এই কলেজটা বিডিআর সদর দপ্তরের মধ্যে । এই কলেজের সামনেই সেনা বাহিনীর সদস্যদের হত্যা করা হয়েছিলো বিডিআর বিদ্রোহের সময় ।

আমি যখন শিবির করা শুরু করি, তখন শিবিরের কেন্দ্রিয় সভাপতি ছিলেন রফিকুল ইসলাম খান । তিনি বর্তমান ঢাকা মহানগরী জামায়াতের আমীর ।

আমি যখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে যাই, তখন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিবিরের সভাপতি ছিলেন জিএম রহীমুল্লাহ । কিছু দিন পর শিবিরের সভাপতি হন, মাহবুবুর রহমান । বর্তমানে তিনি চট্টগ্রাম আন্তজার্তিক ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিতের শিক্ষক । তখন সেক্রেটারী ছিলেন মজিবুর রহমান মঞ্জু । তিনি বন্ধ হয়ে যাওয়া টিভি চ্যানেল দিগন্ত টিভির ডিএডি ছিলেন ।

আল্লাহ যদি আমাকে এতগুলো জায়গায় কাজ করার সুযোগ দেয়, তাহলে এটা তো আমার দোষ নয় । আমাকে শিবির এতগুলো জায়গায় কাজে লাগাতে পেরেছে এজন্য শিবির সৌভাগ্যবান । আর শিবির আমাকে এতগুলো জায়গায় পদায়ন করেছিলো সেজন্য আমিও নিজেকে সম্মানিতবোধ করার পাশাপাশি জ্ঞান অর্জন-চরিত্র গঠণ-সমাজ বিপ্লবের কাজে অংশ নিতে পেরে আনন্দিত ।

তবে বর্তমানে শিবির যে অবস্হায় আছে তাতে মনে হয়, শিবিরের সেই যুগ আর নেই ।

আপনাকে ধন্যবাদ ।
216724
০৩ মে ২০১৪ রাত ০১:৩১
আহমদ মুসা লিখেছেন : লেখকের বিশ্লেষণ যথার্থ মনে হচ্ছে না।
প্রথমত আগে আমাদের ক্লিয়ার ধারণা থাকতে হবে নারীর অধিকার বলতে আসলে কি বোঝানো হচ্ছে। আর জামায়াতের বর্তমান গঠনতন্ত্র এবং তাদের লক্ষ্য উদ্দেশ্য, কাদেরকে নিয়ে জামায়াতের অগ্রযাত্রা বা সহযাত্রা ইত্যাদি বিষয়গুলো বিবেচনায় নেয়া উচিত।
জামায়াতের গঠনতন্ত্রের কোথায় লেখা আছে যে নারীদের সমান অধিকার দেয় না বা নারীদের সমান অধিকার স্বীকার করে না? বিষয়টা মনে হচ্ছে তথ্য বিব্রাট!
সৌদিয়া সম্পর্কে আপনার ধারণাটি সঠিক নয়। বর্তমানে সৌদিয়াতে কোন ইসলামী শাসন ব্যবস্থা নেই। সৌদি রাজা বংশের কর্তৃত্ব ঠিকিয়ে রাখার জন্য ওরা ইসলামের কিছু অংশ যা নিজের কর্মকান্ডের ফেভারিটে যুক্তি ধার করাতে পারবে ততটুকুই ইসলাম সে দেশের জনগণের উপর চাপিয়ে দেয়া হয়েছে। অথচ বর্তমান সৌদি শাসকরা ততটুকুও নিজেরা মানছে না।
আর জামায়াতে ইসলামীও কোথাও বলেনি বা ঘোষণা করেনি যে, তারা ক্ষমতায় গেলে সৌদি স্টাইলে আমাদের দেশে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করবে!
১০
216737
০৩ মে ২০১৪ রাত ০৪:০৪
থার্ড আই লিখেছেন : নারী অধিকার বলতে বুঝায় নারী রা ও পুরুষদের মত সমান অধিকার ভোগ করবে। তারা পুরুষদের অধিনস্ত থাকবেনা।

জামাত কখনো ই নারীদের সমান অধিকার দেয়নি। বরং নারীদের পর্দার অন্তরালে রেখেছে। জামাতের নারী সংগঠন গুলিকে প্রকাশ্য পর্যন্ত কাজ করতে দেয়া না।
অথচ বর্তমানে নারীরা আর্মি, পুলিশ, সাংবাদিক, ইন্জিনিয়ার সহ অনেক প্রফেশনে এগিয়ে আসছে।

অন্যদিকে জামাত নেতারা প্রকাশ্যে ঘোষনা দিয়ে বসে আছেন। নারী নেতৃত্ব হারাম।

বর্তমান দুনিয়াতে সৌদি এবং ইরানেই ইসলামী শাসন কায়েম আছে। যার মধ্যে সৌদিতে নারীদের অবস্থা খুবি খারাপ। জামাত কি স্টাইলে ইসলাম প্রতিস্ঠা করবে তা জামাত নিজে জানে না বলে মনে হয়।
০৩ মে ২০১৪ দুপুর ০১:৫০
165085
ইবনে হাসেম লিখেছেন : ইসলাম বা ইসলামী শাসন সম্পর্কে আপনার যে দু আনাও ধারণা নেই এই পোস্ট ই তার জ্বলন্ত স্বাক্ষী।
কত করে মাসোহারায় ঠিক হয়েছে আপনার এই জামায়াত বিরোধী অভিযান?
হাতি ঘোড়া গেল তল, ইঁদুর বলে কত জল?
১১
216741
০৩ মে ২০১৪ রাত ০৪:৪৫
দুর দিগন্তে লিখেছেন : মুনাফেকের প্রধান বৈশিষ্ঠ হলো..
অপরের দুর্নাম রটানো,গীবত আর কু-সমালোচনা করা । এই বৈশিষ্ঠ যখন কারো ভিতর পইদা হয়, তখন সে যে কোনো সত্য আন্দোলন থেকে গলা ধাক্কা খায় । অত্যান্ত অপনিত হয়ে ছিটকে পড়ে । আল্লাহ তখন সে সমস্ত নরকের কীটদের শাস্তি স্বরুপ দুনিয়াতে কুট সমালোচক বানিয়ে দেন । ফাসাদ সৃস্টিই তাদের কাজ ।

পাপ মোচন হলে কাউকে সত্যের পথে ফিরে আসার সুযোগ দেন । তবে অধিকাংশৈ কিয়ামতে আব্দুল্লাহ বিন ওবায়ের নেতৃত্বে উপস্থিত হবে ।

আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন ।
০৩ মে ২০১৪ রাত ১০:২৯
165203
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : আল্লাহ আমাদের প্রতারক ও মিথ্যুক এবং বিশ্বাসঘাতক নেতাদের ও তাদের সমর্থকদের হতে দুরে থাকুন । এসব লোকদের তুলনা হয় শুধুমাত্র ইয়াজিদ-এর সাথে ।
১২
216750
০৩ মে ২০১৪ সকাল ০৬:২৯
ইবনে হাসেম লিখেছেন : আপনি যে জামায়াত বিদ্দিষ্ট হয়ে এই লিখা দিয়েছেন জামায়াতের বিরুদ্ধে তা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। আমি এখানে মোটা দাগে শুধু কয়েকটা উদাহরণ তুলে ধরতে চাই আপনার পোস্ট থেকে:
১)প্রথম কথাটিই বলেছেন জনগোষ্ঠীর ৫০ ভাগ নারী আর এই ৫০ ভাগই জামায়াতকে পছন্দ করেনা। কত বোতল খাইলে কেউ এমন কথা বলতে পারে?
২)বর্তমানের সৌদী আরবে কোনদিন থেকে ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থা চালু হয়েছে, কারা চালু করেছে জানাবেন কি?
৩) জামায়াত নারীর অধিকারের ব্যাপারটি অস্পষ্ট রেখেছে আপনার এই বক্তব্যের স্বপক্ষে যুক্তি দিতে পারবেন কি কোন?
৪) জামায়াতের নারী সংগঠন গোপন সংগঠন, এটা ঠিক বলেন নি, কারণ বিগত ৫ বছরের জালিমশাহীর আমলে জামায়াতের নারী সংগঠনের কর্মীরাই জেল জুলুমের শিকার হয়েছে,এবং তা এক দুইজন নয়, দলে দলে, যা কিনা এদেশের ইতিহাসে প্রথম।
৫) যে দেশে টুপি দাড়িয়ালা পুরুষরাই ইসলামী রাজনীতির কারণে রাজপথে দাঁড়াতে পারেনা, সেদেশে ইসলামপন্থী নারীরা কতটুকু প্রকাশ্যে কাজ করতে পারে, তাহা যার মাথায় এতটুকু ঘিলু আছে তারা ঠিকই অনুধাবন করতে পারে, আপনার মতো জামায়াত বিদ্বেষীদের তা বুঝার কথা নয়।
৬) আপনার যুক্তি অনুসারেই আপনার পরবর্তী বাক্যে আপনি নিজেই ধরা খাইলেন। নারী সংগঠন যদি শুধু জামায়াতের নেতাকর্মীদের মা-বোন খালাদেরই সংগঠন হয়ে থাকে তাহলেও কিভাবে আপনি এর গ্রহণযোগ্যতা শূণ্যের কোঠায় সাব্যস্ত করলেন? মেট্রিক এ অংকে কতো পাইছিলেন ভাই? পাশ মার্ক ছিল তো????
০৩ মে ২০১৪ রাত ১০:২৭
165202
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : ১)প্রথম কথাটিই বলেছেন জনগোষ্ঠীর ৫০ ভাগ নারী আর এই ৫০ ভাগই জামায়াতকে পছন্দ করেনা। কত বোতল খাইলে কেউ এমন কথা বলতে পারে?

উত্তর : জামায়াতের সমর্থন বড় জোড় ১২ % । কারণ কোন নির্বাচনেই জামায়াত ১২ % এর বেশী ভোট পায়নি ।

বিস্তারিত পরিসংখ্যান হলো :
১৯৯১ সালে সাধারণ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীর ভোট প্রাপ্তির হার ছিল ১২.১৩ শতাংশ।
১৯৯৬ সালে সাধারণ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীর ভোট প্রাপ্তির হার ছিল ০৮.৬১ শতাংশ।
২০০১ সালে সাধারণ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীর ভোট প্রাপ্তির হার ছিল ০৪.২৮ শতাংশ।
২০০৮ সালে সাধারণ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীর ভোট প্রাপ্তির হার ছিল ০৪.৭০ শতাংশ।


সুতরাং নারী ভোট জামায়াত কতটুকু পায় এই পরিসংখ্যান হতে প্রমাণিত ।

২.২)বর্তমানের সৌদী আরবে কোনদিন থেকে ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থা চালু হয়েছে, কারা চালু করেছে জানাবেন কি?

উত্তর : কথায় কথায় জামায়াতের লোকরা সৌদি আরবের উদাহরণ টানে । তারা বলেন, " সৌদি আরবে নামাজ কায়েম আছে । ইসলামী রাষ্ট্রের প্রধান বৈশিষ্ট্য রাষ্ট্রে নামাজ কায়েক থাকা এবং যাকাত ভিত্তিক অর্থনীতি থাকা । " তবে সৌদি আরবে রাজতন্ত্র আছে - এই ব্যাপারে তারা সম্পূর্ণ নিরব ।

৩) জামায়াত নারীর অধিকারের ব্যাপারটি অস্পষ্ট রেখেছে আপনার এই বক্তব্যের স্বপক্ষে যুক্তি দিতে পারবেন কি কোন?

উত্তর : এই বিষয়টা বোঝার জন্য যুক্তির প্রয়োজন হয় না । জামায়াতের লোকদের কথা-বার্তা এবং তাদের বিভিন্ন বইয়ের উদৃতিই যথেষ্ঠ ।

৪) জামায়াতের নারী সংগঠন গোপন সংগঠন, এটা ঠিক বলেন নি, কারণ বিগত ৫ বছরের জালিমশাহীর আমলে জামায়াতের নারী সংগঠনের কর্মীরাই জেল জুলুমের শিকার হয়েছে,এবং তা এক দুইজন নয়, দলে দলে, যা কিনা এদেশের ইতিহাসে প্রথম।

উত্তর : এই কথিত নারী সংগঠণগুলো বাংলাদেশের নারী সমাজের জন্য কি অবদান রেখেছে ? নারী আন্দোলন, নারী শ্রমিকদের ন্যায্য মুজরী, তিন তালাক-হিল্লা বিবাহ, নারী উপর সহিংসতার উপর এই সংগঠণগুলোর ভুমিকা কি ছিল ?


৫) যে দেশে টুপি দাড়িয়ালা পুরুষরাই ইসলামী রাজনীতির কারণে রাজপথে দাঁড়াতে পারেনা, সেদেশে ইসলামপন্থী নারীরা কতটুকু প্রকাশ্যে কাজ করতে পারে, তাহা যার মাথায় এতটুকু ঘিলু আছে তারা ঠিকই অনুধাবন করতে পারে, আপনার মতো জামায়াত বিদ্বেষীদের তা বুঝার কথা নয়।

৬) আপনার যুক্তি অনুসারেই আপনার পরবর্তী বাক্যে আপনি নিজেই ধরা খাইলেন। নারী সংগঠন যদি শুধু জামায়াতের নেতাকর্মীদের মা-বোন খালাদেরই সংগঠন হয়ে থাকে তাহলেও কিভাবে আপনি এর গ্রহণযোগ্যতা শূণ্যের কোঠায় সাব্যস্ত করলেন?

উত্তর : জামায়াত ইসলামীর ভোটের পরিমান কত তা আগেই পরিসংখ্যানে উল্লেখ করেছি । আর দলীয় নেতা-কর্মীদের স্ত্রী-মেয়ে-মা-দের সংগঠণ হলে সেটা কি গ্রহণযোগ্য সংগঠণ হয় । জনসমর্থন সমৃদ্ধ সংগঠণ হতে হলে বস্তি এলাকার মেয়ে থেকে শুরু করে সমাজের এলিট শ্রেণীর মেয়েদের অংশগ্রহণ থাকা জরুরী নয় কি ?




অন্ধ দলবাজি করে নিজেকে প্রবোধ দেওয়া যায় । কিন্তু জনসমর্থন আদায় করা যায় না বা অন্যকে নিজ দলের আদর্শে দীক্ষিত করা যায় না ।
১৩
216752
০৩ মে ২০১৪ সকাল ০৬:৩৮
ইবনে হাসেম লিখেছেন : @ মো ফখরুল ইসলাম সাহেব, আমার উপরের মন্তব্যটিতে চোখ বুলিয়ে নিন, এবং তারপরে আবার বলুন তো দেখি, ব্লগার থার্ড আই এর সাথে আপনি ১০০% সহমত??
০৩ মে ২০১৪ রাত ১০:০৫
165199
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : আমি যুক্তি সংগত কারণেই সহমত পোষন করছি ।

এই ব্যাপারে আমি নিজেই লিখবো ।
১৪
216755
০৩ মে ২০১৪ সকাল ০৭:১২
ইবনে হাসেম লিখেছেন : ''নারীরা বর্তমানে গৃহবন্দী নয়। তারা সবপেশায় কাজ করছে। রাজনীতি, গার্মেন্টস, পুলিশ, আর্মি, খেলাধুলা, ব্যাংক, আদালত সবখানেই নারীরা সাফল্যের সাথে কাজ করছে।''
ব্লগার মহাশয়ের উপরের বাক্যটিই স্পষ্ট বলে দিচ্ছে উনি মুসলিম নারীকে কি ভূমিকায় দেখতে আগ্রহী। সুতরাং তাঁর মূখে একটি ইসলামী দলে নারীর কি অবস্থান সে বিষয় নিয়ে বুলি ছাড়া একেবারেই বেমানান নয় কি?? পাঠকরাই বলুন। নারীদের যে পুরুষের অধীন করে দেয়া হয়েছে এইটা জামায়াতের নির্ধারিত নয়, এটা স্বয়ং প্রভূই নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন পবিত্র গ্রন্থে।
০৩ মে ২০১৪ রাত ১০:০৭
165200
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : আপনার উল্লেখিত ইসলামী দলের নারী সম্পর্কে দৃষ্টিভঙ্গি কি ? রাজনীতি, গার্মেন্টস, পুলিশ, আর্মি, খেলাধুলা, ব্যাংক, আদালতের সব কার্যক্রমে নারীদের অংশ গ্রহণ করা সম্পর্কে আপনার দলের অবস্হান কি ?


আশা করি উত্তর দিবেন ।
০৪ মে ২০১৪ সকাল ০৭:৫৪
165300
ইবনে হাসেম লিখেছেন : একটি ইসলামী সংগঠন হিসেবে দলের অবস্থানটা যে পবিত্র কোরআন ও হাদিসে বর্ণিত অবস্থান এইটা বলে দেয়ার অপেক্ষা রাখেনা। তবে, এটা সত্য, এই অবস্থানে পৌঁছা ইসলামবিহীন সমাজব্যবস্থায় ১০০ ভাগ সম্ভব নয়, তাই জামায়াতকে এ ব্যাপারে খুব ভেবে চিন্তেই অগ্রসর হতে হচ্ছে। আর যেখানে বাধা বিপত্তি সেখানে অবস্থানটি্ও অতো স্পষ্ট হয়ে ধরা দেয়না। এটাই স্বাভাবিক।
০৪ মে ২০১৪ দুপুর ০১:৫৫
165453
থার্ড আই লিখেছেন : ইসলামে কোথায় লেখা আছে যে নারীদের ঘরে বসে থাকতে হবে। ইসলামের ইতিহাস পড়ুন। খাদিজা (রাHappy একজন ধনী ব্যবসায়ী ছিলেন। বরং কিছু মৌলানা মুফতিরা তাদের পুরুষতান্ত্রিক চিন্তা চেতনার উর্ধে উঠতে না পেরে নারীদের অবদমন করে রাখতে চায়।
১৫
216806
০৩ মে ২০১৪ সকাল ১১:০৬
জিনান মামনি লিখেছেন : মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম dhore nilam apni prothom ঢাকা মহানগরী উত্তর a kaj korten then CU ta coz apni CU ta admission niachilan... Tarpor । Tarpor ইউনিভার্সিটি স্টুডেন স্টাডি ফোরাম a ki kore possible? Tao abar Raifal Public a? Tokhon ki Kono member chilo na, j apnak e dite holo? Ar 2009 sal porjonto ইউনিভার্সিটি স্টুডেন স্টাডি ফোরাম Dhaka West ar under a chilo.....Then alada shaka hoicha YBF name....Jar prothom president chilo Shibly Vai..........Vondami ta charen....
০৩ মে ২০১৪ রাত ১০:০৪
165198
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : এটা তো কমনসেন্সের বিষয় । আগে লোকেরা কলেজে পড়ে । যেমন : আমি রাইফেলস্ পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে পড়েছি । তারপর পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ।

কেহ কি আগে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার পর ইন্টার পড়ে নাকি ?

আমি কলেজে পড়ার সময় ওয়ার্ড সভাপতি হয়েছিলাম এবং কলেজেও উপশাখা সেক্রেটারীর কাজ করেছিলাম । তারপর বাকিগুলো । আমাদের সময় " ইউনিভার্সিটি স্টুডেন স্টাডি ফোরাম " - এর সভাপতি ছিলেন মহিউদ্দীন আল গাজী । তিনি হুজুরদের মতো দেখতে ছিলেন । মতিউর রহমান মাদানীর মতো পোষাক পড়তেন । তিনি উত্তরার দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে পড়তেন ।


যাদের নেতারা আজীবন বাংলাদেশের জনগণের সাথে ভন্ডামী করে এসেছে তারা সবাইকে ভন্ড মনে করে থাকে ।

সুতরাং আমার আর কিছু বলার নেই ।
১৬
217007
০৩ মে ২০১৪ রাত ১০:০৪
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : এটা তো কমনসেন্সের বিষয় । আগে লোকেরা কলেজে পড়ে । যেমন : আমি রাইফেলস্ পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে পড়েছি । তারপর পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ।

কেহ কি আগে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার পর ইন্টার পড়ে নাকি ?

আমি কলেজে পড়ার সময় ওয়ার্ড সভাপতি হয়েছিলাম এবং কলেজেও উপশাখা সেক্রেটারীর কাজ করেছিলাম । তারপর বাকিগুলো । আমাদের সময় " ইউনিভার্সিটি স্টুডেন স্টাডি ফোরাম " - এর সভাপতি ছিলেন মহিউদ্দীন আল গাজী । তিনি হুজুরদের মতো দেখতে ছিলেন । মতিউর রহমান মাদানীর মতো পোষাক পড়তেন । তিনি উত্তরার দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে পড়তেন ।


যাদের নেতারা আজীবন বাংলাদেশের জনগণের সাথে ভন্ডামী করে এসেছে তারা সবাইকে ভন্ড মনে করে থাকে ।

সুতরাং আমার আর কিছু বলার নেই ।
১৭
217096
০৪ মে ২০১৪ সকাল ০৫:৫৩
স্বপন২ লিখেছেন : ফখরুল ইসলামকে বেন করা দরকার। মাওলানা
পায়ের ধুলার কাছেও না। সে একটা মোনাফেক।
০৪ মে ২০১৪ বিকাল ০৪:০২
165508
থার্ড আই লিখেছেন : জামাত ছাড়া অন্যকোন দলে গেলেই মুনাফেক ? দুনিয়াতে জামাত ই খালি মুসলিম ?
১৮
217134
০৪ মে ২০১৪ সকাল ০৮:৪৩
ইবনে হাসেম লিখেছেন : সন্ধাতারা লিখেছেন : I do not agree with this thought that jamat is against women it is absolutely vogas.

মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : পোস্টদাতা যা বলেছেন তা ১০০ % সত্যি''

@ফখরুল সাহেব, আপনি যদি নিজ থেকে বলতেন, থার্ড আইয়ের কাঁচা হাতের লিখাটিকে ১০০ ভাগ সত্যি বলে সাপোর্ট না করতেন, তাহলেও হয়তঃ আপনার বক্তব্যে কিছুটা ধার থাকতো, সেটাকে বিবেচনায় নেয়া যেতো। কিন্তু যেহেতু আপনি একটি থার্ড ক্লাস মার্কা পোস্টকে অন্ধের হাতি দেখার মতোই ১০০ ভাগ সমর্থন করেই যাচ্ছেন, করেই যাচেছন, সেহেতু আপনার এই পোস্টে যতোটুকু গ্রহণযোগ্যতা থাকার কথা ছিল, ততোটুকুও আপনি নিজ একগুঁয়েমির কারণে হারিয়ে ফেলেছেন। আপনি আমার উপরের মন্তব্যে যে পরিসংখ্যান দিয়ে জামায়াতের অজনপ্রিয়তার প্রমাণ পেশ করেছেন তা নিম্নলিখিত কারণে অগ্রহণযোগ্যঃ
১) পরিসংখ্যানের সবটুকুই এমন সোর্স থেকে এসেছে, যেগুলোর ৮০% ভাগই ইসলাম বিদ্বেষী মিডিয়ার তৈরী;
২) বাংলাদেশের নির্বাচনগুলো কখনোই সে অর্থে নিরপেক্ষ হয়নি, যে অর্থে সেগুলোকে নিরপেক্ষ ধরা যেতে পারে। সাম্প্রতিক উপজেলা নির্বাচনগুলোকে সামনে রাখুন। সরকারী প্রশাসনের সবরকমের অসহযোগিতা ও ভয়ভীতি ছাপিয়েও প্রথম দিককার নির্বাচনগুলোতে এক হিসেবে ১৯ দলীয় জোট তথা জামায়াতের ভোটের হার দেখে দিশেহারা হয়ে পরবর্তী কিস্তির নির্বাচনে তারা যে সহিংসতার সাথে ভোটকে তাদের পক্ষে নিয়ে গেছে, তা যদি না হতো, তাহলে এই নির্বাচনে এক নম্বরে বিএনপি ও দুই নম্বরে যে জামায়াত থাকতো সেটা অস্বীকার করার কোনই উপায় নেই। এটা বিশেষজ্ঞদের সবার অভিমত।
৩) যদি ৭১ এর একটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্তকে অস্ত্র করে ইসলাম বিদ্বষী শক্তি সিন্ডিকেটেড উপায়ে জামায়াতের বিপক্ষে প্রচারণা -প্রোপাগান্ডার সবগুলো মেশিনারীজ ওপেন না করে দিতো, তাহলে জামায়াতের মাঠে ময়দানে কাজ করা আরো সহজ হতো, জনগনের কাছে যাবার সুযোগ হতো, যা কিনা তাগুতের কারণে বলা যায় ৫০ ভাগই ব্যাহত হয়েছিল। তার উপরে রয়েছে মরার উপর খাঁড়ার ঘায়ের মতো কওমীদের বিরোধীতা। এমনকি তারা আজ পর্যন্ত এই তাগুতী শক্তির পক্ষেই কাজ করে যাচ্ছে। যদিও তাদের ১৩ দফা দাবী নিয়ে আন্দোলনের এক পর্যায়ে এটা ধারণা করা গেছিল যে এখন হয়তঃ ইসলামী সবদল একত্র হয়ে তাগুতীদের নির্মূল করা যাবে। কিন্তু তা কি হলো? কতো দূর্ভাগ্যজনকভাবে ওরা আবারো তাগুতী শক্তিরই হাতের ক্রীড়নক হয়ে গেল। এখন একটি দলের ৫০ ভাগ শক্তিকে যদি নিষ্ক্রিয় থাকতে হয় তাহলে তার আউটপুট ১০০ ভাগ সে কি করে দেখাবে? কিভাবে সে আপামর জনসাধারণের কাছে দাওয়াত পৌঁছাবে?
আপনি সৌদী আরবের ইসলামী রাষ্ট্র হওয়া সম্পর্কিত আমার প্রশ্নকে এড়িয়ে সম্পূর্ণ অন্য প্রসঙ্গের অবতারণা করে একটি চালাকী করেছেন এমনটি কি ভাবা যায়না? অন্য একটি প্রশ্নের জবাবে আপনি বলেছেন, 'এই বিষয়টা বোঝার জন্য যুক্তির প্রয়োজন হয় না । জামায়াতের লোকদের কথা-বার্তা এবং তাদের বিভিন্ন বইয়ের উদৃতিই যথেষ্ঠ', এটাও আমার প্রশ্নকে পাশ কাটিয়ে দায়িত্বটা প্রশ্নকর্তার উপরই ছেড়ে দিয়েছেন। অভিযোগটি যখন আপনারা করেছেন, তখন সে অভিযোগের স্বপক্ষে যুক্তি প্রমাণ পেশ না করলে সেটাকে স্ট্যান্ড করাবেন কি দিয়ে?...নিদেনপক্ষে বইয়ের বিভিন্ন উদ্বৃতি থেকেই কিছুটা পাঠকের জন্য তুলে দেয়া উচিত ছিল নয় কি? আমাদের মতো মূর্খরা ও তাতে কিছুটা উপকৃত হতে পারতাম।
০৪ মে ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৮
165505
থার্ড আই লিখেছেন : জামাতের ভোট ঘুরে ফিরা ৫ থেকে ৮ ভাগ আজ ৪০ বছর ধরে। একটুও বাড়ছেনা।
সৌদি আরব ও ইসলামী রাস্ট্র নয়। ইরান ও নয়। আফগানিস্তান ও নয়। তালেবান ও নয়। তাহলে কোন টি ইসলামী রাস্ট্র আছে বা ছিল?
১৬ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫১
169692
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : @ হাসেমের পোলা! থার্ড আই এবং ফখরুল ইসলাম যে একই ব্যক্তি নয়- তারও তো কুনো প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে না।
১৯
217253
০৪ মে ২০১৪ দুপুর ০২:৩৪
পরবাসী লিখেছেন : وقرن في بيوتكن ولا تبرجن تبرج الجاهلية الاولى
অর্থ :হে নারীরা তোমরা গৃহাভ্যন্তের অবস্থান করবে আর প্রাচীন জাহেলী যুগের মত নিজেদের সৌন্দর্য প্রকাশ করে বেড়াবে না। (সূরা আল আহযাব আয়াত ৩৩)

কয়েকদিন আগে সৌদী আরবে একজন নারী মন্ত্রী এবং মজলিসে শুরায় ২৫ জন নারী নিযুক্ত হয়েছে সে দেশের বাদশা কতৃক। আর বাংলাদেশেও জামা'তের নারী সংগঠন আছে আর তার ৩৩% নারী সদস্য রাখার ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের সাথে কমিটেড। যদিও নারীদের কাজ ছিল ঘরে অবস্থান করা তাতে একটা আদর্শ সমাজ গঠন হত।

ব্যাপার হচ্ছে , জামা'ত,সৌদী আরব এরা পুরোপুরি (নারীর কর্মপরিধীর ব্যাপারে)কুরআনের দিকেও আসতে পারে নাই আবার তথাকথিত নারীর ক্ষমতায়নেও আসতে পারে নাই। না ঘরকা না ঘাটকা
০৪ মে ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৩
165500
থার্ড আই লিখেছেন : আপনি যে আয়াত টির কথা লিখেছেন, সেটা স্পস্ট ভাবে রাসুল(সাHappy এর স্ত্রীদের নির্দেশ করে বলা হয়েছে।
রাসুল(সাHappy স্ত্রীদেরকে কোরানে অনেক নির্দেশ দেয়া হয়েছে যে সকল নারীদের উদ্দেশ্যে নয়।

সুতরাং নারীদেরকে যে ঘরে বসে থাকবে তা ঠিক নয়।
২০
217411
০৪ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০৬
যায়েদ ভাই লিখেছেন : শিবিরের সাথি হয়েছেন কি গাঞ্জা খেয়ে??? আপনার মতো মুনাফিক সংগঠন থেকে ছিটকে পড়বেননাতো কি করবেন.....? সংঘবদ্ধ সংগঠনে আল্লাহ সবাই কে কবুল করেননা। আল্লাহ আপ্নাকেও কবুল করেন্নি। দেশেতো ইসলামি সংগঠনের অভাব নাই।যেটা ভালো মনে হয় সেটা করুন। কিন্ত, অপদার্থ এর মত সমালোচনা করা রাম গাধার লক্ষণ।

তারপরে ও দোয়া রইলো, আল্লাহ যেন আপনার মতো মুনাফিকদের সঠিক পথ দেখান।
০৪ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৭
165603
ইবনে হাসেম লিখেছেন : নো, নো, নো, যায়েদ ভাই, এভাবে এ ভাষায় সমালোচনা করা ইসলামী পন্থা নয়, আপনার ভাষাকে আরো মার্জিত করুন। মনে রাখতে হবে, দায়ী ইলাল্লাহর সবচেয়ে বড় বাহন হলো তার সুরুচিপূর্ন মার্জিত ভাষা। ভবিষ্যতে আশা করে ব্যাপারটি মনে রাখবেন...
০৫ মে ২০১৪ রাত ১২:৩৯
165715
থার্ড আই লিখেছেন : জামাত না করলে কি মুসলিম হওয়া যায়না। উনি উনার ইচ্ছামত দল করবেন বা করবেন না। তাতে উনি কিভাবে মুনাফিক হয়ে যায়।
১৬ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৪
169693
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : @ যায়েদ ভাই সাহেব! ইসলামকে আপনারা স্রস্টার পক্ষ থেকে নিজেদের জন্য হান্ডেট পার্সেন্ট ষোল এজেন্ট নিয়ে ফেলেছেন?
২১
217429
০৪ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫২
ইবনে হাসেম লিখেছেন : @ জনাব থার্ড আই সাহেব (মনে হয় আপনিই থার্ড আই, আপনিই মোঃ ফখরুল ইসলাম), আপনি শুধু একটা কথাকেই বার বার তেনা পেঁচানোর মত সামনে নিয়ে আসছেন যে, নারীদেরকে কোথায় ইসলামে ঘরে বসায়ে রাখার কথা বলা আছে। আপনি, যে ব্যাপারটি নিয়ে তেনা প্যাঁচাচ্ছেন, সে ব্যাপারে জামায়াত কখন কোথায় বলেছে যে তাঁরা কখনো অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে অংশ নিতে পারবেনা? আগে প্রমাণ হাজির করুন, তারপরে বিতর্কতে অংশ নিন...
০৫ মে ২০১৪ রাত ০২:৪২
165731
থার্ড আই লিখেছেন : দেখুন এখানে আমি প্রমান হাজির করতে আসিনি। আমার কাছে মনে হয়েছে মেয়েরা জামাতকে ভয় পায় কারন জামাত নারীদের সমান অধিকার দিবে না। এটাই তুলে ধরেছি। আমি বরং জামাতের কিছু দুর্বলতা ধরিয়ে দিচ্ছি/
২২
217482
০৪ মে ২০১৪ রাত ০৯:৩৩
আলমগীর মুহাম্মদ সিরাজ লিখেছেন : দেশের ৫০% ভাগ মানুষ হচ্ছে নারী। আর ই ৫০% ভাগ জনগোস্ঠী জামাত কে পছন্দ করেনা।(খ্যাক খ্যাক) কতজন নারীর ভিৎরে ঢুকে আপনি এই কথাটা বলছেন?

জামাত নারীদের সমান অধিকার দেয় না। কিসের সমান অধিকার? সমান অধিকার বলতে? যেমন?
ইসলামে সমান অধিকার নই, সুষম অধিকারে বিশ্বাসী। (যেমন বড় ভাইয়ের ৩০টাকা, আর ছোট ভাইয়ের ২০টাকা এটাই আমার কাছে সুষম)‘আররিজালু কাওয়ামুনা আলাননিসা’ পুরুষরাই নারীদের পরিচালক।

ইসলামিক দেশ সৌদি আরবে নারীদের কোন অধিকার নেই। ফলে নারীরা জামাত কে ভয় পায়। সৌদি আরবে নারীদের অধিকার নাই, তাই বাংলাদেশের নারীরা জামায়াতকে ভয় পাই। -এ কথা শোনলে আমাদের স্যারের ভাষায় গরুও হাসবে।

জামাত বা ধর্মীয় নেতাদের কথা, তোমরা ঘরে থাকো তোমরা নিরাপদ থাকবে। ছাগলের মত শুধু মে মে চিল্লায়লে তো হবে না, জামায়াতের কোন নেতা এ কথা বলেছে? আর অন্য কোন দলের নেতা এ কথা বলে থাকলে সে দায় জামায়াতের কেন?

সব মিলিয়ে বলা যায় নারীদের মধ্যে জামাতের সমর্থন শুণ্যের কোঠায়। উপজেলা নির্বাচনে মেয়েরা জামায়াতকে মনে হয় ভোট দেয় নাই। আমাদের এলাকায় অনেক মেয়েরা এখন জামায়াত শিবিরকে ভালোবাসে। জামায়াত শিবির সম্পর্কে সরকার যত পানি ঘোলা করছে মানুষ ততই জামায়াত শিবিরের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে।
০৫ মে ২০১৪ রাত ১২:৪৩
165720
থার্ড আই লিখেছেন : শতকরা ৫০ ভাগ মানে দেশের অর্ধেক লোক। তারা জামাত কে সমর্থন দেয়না বলেই গত ৫০ বছর ধরে জামাত শতকরা ৭/৮ ভাগের বেশী ভোট পায়না। বর্তমানে নারীরা অনেক ক্ষেত্রে পুরুষের চেয়েও এগিয়ে।তারা সকল ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিচ্ছে। জামাত নেতারা তো বলে থাকেন। নারী নেতৃত্ব হারাম। তারা কি নারীদের নেতৃত্ব মেনে নিবে।
০৫ মে ২০১৪ দুপুর ০২:০৩
165827
আলমগীর মুহাম্মদ সিরাজ লিখেছেন : ৫০% নারীর ২০% ঠিকমত ভোটও দেয় না। হুম ২০০৮ সালের পর থেকে জামায়াতের যে জনপ্রিয়তা বাড়ছে, আপনি মনে হয় তা চোখে দেখেনওনি। দেখবেনইবা কেমনে আপনি তো জামায়াতের ক্ষেত্রে এক চোখা হরিনই হয়ে আছেন। যাই হোক, নারী নেতৃত্ব হারাম তো জামায়াত করেনি করেছেন স্বয়ং আল্লাহই, সো এই ক্ষেত্রে আপনি কি বলবেন?

আর আমার কমেন্টে যে প্রশ্নগুলো ছিল তার তো কোন উত্তরই দিলেন না, আবারও সেই একই বকবকানি...থার্ড পারসন সিনগুলার নাম্বার হলে নাকি একটা এস বা ইএস যোগ করতে হয়, আপনার থার্ড আই’র ক্ষ্রেত্রে একটা মোটা বাঁশ এড করে নিলেন কিছুটা ঠিক হয়ে যেতে পারে...গফেষক!
০৬ মে ২০১৪ রাত ০৯:৩৯
166317
থার্ড আই লিখেছেন : কোরানে কোথাও লেখা নেই নারী নেতৃত্ব হারাম। আর যে হাদিসে এটা আছে সেটা দুরবল হাদিস।
সুষম অধিকার এর নামে নারীদের দমিয়ে রাখার চেস্টা আর কত। নারীর বর্তমানে শিক্ষা দিক্ষায় পুরুষদের চেয়ে অনেক এগিয়ে।
জামাতের সমর্থনের ব্যারোমিটার যে গত ৫০ বছর ধরে একজায়গায় দাড়িয়ে তার পরিসংখ্যান ই বলে দেয়।
২৩
218480
০৭ মে ২০১৪ দুপুর ০১:৩১
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : লেখকের কিছু বিষয়ের সাথে একমত হওয়া যায়। যে সমস্ত ভুল তথ্য দিয়েছেন তার সাতে একমত না হলেই হল।
১৬ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৯
169694
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : আমার কাছে মনে হচ্ছে এই বেচারা নিজ নামের নিকটা (মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম) দিয়ে পোস্ট দিলে তেমন হালে পানি পাচ্চে না। তাই অন্য নিক দিয়ে আজাইরা আবুল তাবুল বলে ব্লগারদের নজর কাড়ার চেষ্টা করছে।
২৪
219707
১০ মে ২০১৪ সকাল ১০:১১
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : সেটা হচ্ছে নারী সমাজ। দেশের ৫০% ভাগ মানুষ হচ্ছে নারী। আর ই ৫০% ভাগ জনগোস্ঠী জামাত কে পছন্দ করেনা। কেন ?

আপনার লিখায় আরও বিশ্লেষণ ও গাম্ভীর্যপুর্ন আলোচনা আশা করেছিলাম। কিন্তু যেভাবে সরাসরি আঘাত করে শূরু করলেন, বুঝা গেল আপনি বিরোধীতার পথটাই বেচে নিলেন। ধন্যবাদ।
১৪ মে ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৯
168953
থার্ড আই লিখেছেন : নির্দিস্টভাবে বললে ভাল হয়।
২৫
224883
২৩ মে ২০১৪ রাত ১২:০২
শাহ আলম বাদশা লিখেছেন : আমি লক্ষ্য করেছি যে, থার্ড আইয়ের লেখায় ফখরুল থাকবে আর ফখরুলের পোস্টে থার্ড আই থাকবে--মানে খুব সোজা একজনের নিক দুইটাই

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File