জামাত কেন ক্ষমতায় যাবে না (২)
লিখেছেন লিখেছেন থার্ড আই ০২ মে, ২০১৪, ০৯:২১:৫৪ রাত
প্রথম পর্বে বলেছিলাম জামাত অমুসলিমদের ইগনোর করে। সমান অধিকার দিতে চায়না। এবার লিখব , আরেকটি শ্রেনীর কথা যেটা জামাত এর কাছে অবহেলিত।
সেটা হচ্ছে নারী সমাজ। দেশের ৫০% ভাগ মানুষ হচ্ছে নারী। আর ই ৫০% ভাগ জনগোস্ঠী জামাত কে পছন্দ করেনা। কেন ?
কারন, জামাত নারীদের সমান অধিকার দেয় না। বা জামাত ক্ষমতায় গেলে নারীদের অবস্থা কি হবে তাও পরিস্কার না। কেননা ইসলামিক দেশ সৌদি আরবে নারীদের কোন অধিকার নেই। ফলে নারীরা জামাত কে ভয় পায়।
জামাতের একটা নারী সংগঠন আছে যেটা একটা গোপন সংগঠনের মত। যাদেরকে প্রকাশ্যে কোন কাজ করতে দেখা যায়না। এটা মুলত জামাতের নেতা কর্মীদের স্ত্রী , মেয়েদের সংগঠন। দেশের ব্যাপক নারী জনগোস্ঠীর কাছে জামাতের কোন গ্রহনযোগ্যতা নাই।
নারীরা বর্তমানে গৃহবন্দী নয়। তারা সবপেশায় কাজ করছে। রাজনীতি, গার্মেন্টস, পুলিশ, আর্মি, খেলাধুলা, ব্যাংক, আদালত সবখানেই নারীরা সাফল্যের সাথে কাজ করছে।
নারীরা বন্দী থাকতে চায় না। তারা চায়না আর অধিনস্ত থাকতে। কিছু পুরুষ গুন্ডা পান্ডা তাদের হেনস্তা করে বলে তাদের ঘরের কোনে থাকতে হবে তার কোন মানে নেই। জামাত বা ধর্মীয় নেতাদের কথা, তোমরা ঘরে থাকো তোমরা নিরাপদ থাকবে।
সব মিলিয়ে বলা যায় নারীদের মধ্যে জামাতের সমর্থন শুণ্যের কোঠায়। দেশের অর্ধেক জনগোস্টিকে ইগনোর করে ক্ষমতায় যাওয়া যায়না।
বিষয়: বিবিধ
২৬৪২ বার পঠিত, ৫৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
একদম সত্যি কথা।
ব্লগার থার্ড আই-এর সাথে ১০০ % এক মত ।
সবাইকে আমার এই লেখাটা পড়ার অনুরোদ করছি :
জামায়াতের নেতা-কর্মীরা আসলে কি চান ? কেউ বলবেন কি ?
http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/34569
এই লেখার মন্তব্যে অনেকে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রী সংস্হার প্রসঙ্গ এনেছেন । বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রী সংস্হা কি জিনিস বা কোন ধরনের সংগঠণ তা আমি ভাল করেই জানি । আমি নিজেই বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবিরের সাথে যুক্ত ছিলাম । আমি ঢাকা মহানগরী উত্তর, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এবং বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় শাখায় কাজ করেছি । সাংগঠিক মান ছিল সাথী । ছাত্র শিবিরের মুখপাত্র ছাত্র সংবাদে টানা তিন বছর লেখেছি । ছাত্র শিবির দ্বারা পরিচালিত শিশু কিশোর ম্যাগাজিন কিশোর কন্ঠে আমি কম করে হলেও আমার ৩৫ বার লেখা ছাপা হয়েছে । এই পত্রিকায় উইটস্ কম্পিউটার শিক্ষণ বিভাগটা আমি নিজে পরিচালনা করতাম ও লিখতাম ২৭ পর্বের পর শিবিরের এক সদস্য লেখা শুরু করেন ।
ছাত্র শিবির আর ছাত্রী সংস্হা বলতে গেলে একই মায়ের দুই সন্তান । কারণ এই দুইটাই বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহযোগি সংগঠণ । জামায়াত, ছাত্র শিবির ও ছাত্রী সংস্হা - এই তিন সংগঠনের প্রধান ব্যক্তি হলেন ভারতে জন্মগ্রহণকারী পাকিস্তানী নাগরিক ও রাজনীতিবিদ সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী ।
আমি সদস্য হওয়ার জন্য পড়াশোনা করতে যেয়ে আমি বুঝতে পারি সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী-র দৃষ্টিভঙ্গি বাংলাদেশের মুসলিমদের জন্য ক্ষতিকর । এই ব্যাপারটা বোঝার পর আমি এই সংগঠণ মানষিকভাবে ত্যাগ করি ২০০৪ সালে । তবে তার পরও কয়েক বছর শিবিরের লোকদের সাথে যোগাযোগ ছিল ।
সুতরাং আপনি সহজেই বোঝতে পারছেন, সাংগঠনিক কারণেই আমার সাথে সামান্য হলেও ছাত্রী সংস্হা ও জামায়াতের মহিলা শাখার মহিলাদের সাথে যোগাযোগের সুযোগ বা জানা-শোনার ক্ষেত্র তৈরী হয়েছিলো । উপরন্তু আমি এক সময় দৈনিক ইনকিলাবে লেখালেখি করতাম । সেখানে খাতুনে জান্নাত কনা - সহ বেশ কিছু ছাত্রী সংস্হার নেত্রী কাজ করতো । তাদের কাছেও ছাত্রী সংস্হার মেয়েরা আসতো । তাদের কথা-বার্তা-চাল-চলন-হাব-ভাব দেখে তো আমার সামান্য হলেও তাদের দৃষ্টিভঙ্গি কি তা আমি অবশ্যই বুঝতে পেরেছি । তারা যতই কালো বোরকা আর নিকাব দিয়ে তাদেরকে আড়াল করে রাখুক না কেন ? তাদের কালো বোরকা আর নিকাবও তাদের দৈনন্দিন কার্যক্রম ও মনজগতকে বুঝার ক্ষেত্রে আমাকে বিন্দু মাত্র বাঁধা সৃষ্টি করেনি । তাদের কার্যক্রম বাংলাদেশের মেয়েদের জন্য কেন ক্ষতিকর তা আমি আমার এক লেখায় তুলে ধরবো ।
আশা করি আমার সাথেই থাকবেন ।
পরিশেষে বলছি :
১.গঠণমূলক সমালোচনা করার সুযোগ জামায়াত-শিবিরের মধ্যে নেই । কোন পরামর্শই কখনোই গৃহীত হয় না । কারণ মওদুদী দর্শন এবং ওহাবী মতবাদ হতে জামায়াতে ইসলামী কখনোই বিন্দুমাত্র সরে আসবে না ।
২.জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের নারী সমাজের জন্য ক্ষতিকর । ঠিক তেমনি দেওবন্দী আলেম সমাজ ও কওমী মাদ্রাসা এবং ওহাবী সম্প্রদায় (আহলে হাদিস) বাংলাদেশের মেয়েদের জন্য ক্ষতিকর । তাদের দৃষ্টিভঙ্গির ভুল দিকগুলো ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা যারাই করবে তাদের জীবন এবং দৈনন্দিন কার্যক্রমকে এসব অশুভ শক্তি অতিষ্ট করে তুলে । কারণ তাদের দৃষ্টিভঙ্গি চরম গোড়ামি ও কুসংস্কারের উপর প্রতিষ্ঠিত ।
৩.তাদের সমালোচকদেরকে তারা সর্বত্র অশালীনভাবে আক্রমনই করে ক্ষ্যান্ত হয় না , তারা তাদের সমালোচকদের মা-বোন-স্ত্রীদেরও রেহাই দেয় না ।
আল্লাহ আমাদের এই অশুভশক্তির রাহুরগ্রাস হতে আমাদের রক্ষা করুন ।
আসুন বলি, আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হুজনি
ওয়া আজুবিকা মিনাল আজ্জি ওয়াল কাসলি
ওয়া আজুবিকা মিনাল বুখলি ওয়াল জুবনি
ওয়া আজুবিকা মিন গালাবাতিত দাইনি ওয়া কাহরির রিজাল । আমিন ।
এই দুয়াটা মিশকাত শরীফে আছে । এই দুয়ায় আট ধরনের বিষয় ও লোক হতে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাইতে বলা হয়েছে । সর্বশেষে বলা হয়েছে খারাপ লোকদের অনিষ্টের কথা ।
আপনাকে ধন্যবাদ ।
সমান্তরালে একটা সংগঠন দাড় করান।
আপনি ফালতু লেখালেখি বন্ধ করুন। আপনি
জামাতের রোকনশীপ হারিয়ে এখন আবল তাবল বলছেন। আপনার ভাল না লাগলে
অন্য দল করেন।
গঠণমূলক সমালোচনার কথা আসলে আগে একটা সংগঠণ বানান, মাইন্ড সেট হয় নাই বলে সংগঠণের বিরোধীতা করেন অথবা আরো পড়াশোনা করেন - এসব কথা বলা জামায়াত-শিবিরের লোকদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য ।
আমি কোন ফালতু আর অসত্য বানোয়াট কথা বলি না ।
দয়া করে আমাকে বলবেন কি :
১।ছাত্রী সংস্হার কয়টা মেয়ে ৪ দলীয় জোট ক্ষমতায় থাকার সময় বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছিলো ?
২।দয়া করে বলবেন কি সামরিক বাহিনী আর পুলিশের মধ্যে কত জন ইসলামী ছাত্রী সংস্হার কর্মী আছে ? যদি না থাকে তাহলে এর কারণ কি ?
৩।সমাজের লোকরা এদেরকে কেন উপহাস করে পাত্রী সংস্হা বলে থাকে ?
৪।এই সংগঠণ মুসলিম মেয়েদের জন্য কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে ?
৫। বাংলাদেশের নারী আন্দোলন ও নারীদের সমস্যা সমাধানে এই সংগঠণ কতটা সোচ্চার ? আর এই ক্ষেত্রে তাদের অবদান কতটুকু ?
পরিশেষে বলছি : সংগঠণ বানানোর প্রয়োজনবোধ করছি এবং এর কাজ আল্লাহ চাহেত শুরু হবে ।
স্বিকার করেছেন। আপনার লেখায় তারা চাঁদ
ভাই কমেন্ট করেছিল। যেহেতু বাংলাদেশে
থাকি না। বাকী গুলোর উত্তর দিলাম না।
আপনি জামায়াতের রুকন ছিলেন বা জামায়াতের সাথে জড়িত ছিলেন আপনার লেখা থেকে প্রকাশ পেয়েছে। সেই সোনার বাংলা ব্লগ থেকে আজ অবধি জামাত শিবির,
বিরুদ্ধে লিখে যাচ্ছেন। এক সময় মাসুদুল হক মজুমদার এবং আহমেদ আবদুল কাদের আপনার মত কথা বলতো। আপনার গড়া
সংগঠন আলোর মুখ দেখবে না।
রুকনিয়ত অনেকের বাদ হয়ে গিয়েছে ৪ দলীয় জোট সরকারের সময় । কারণ তারা নিজামী-মুজাহিদ-সাইদির গোলাম হয়নি । আমার এলাকার অনেক ভাইয়ের বাদ হয়ে গিয়েছিল । আমি সেই কথাটা বলতে চেয়েছি ।
কে জামায়াত করে কি করে না - তার ডেটাবেজ জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আছে বলে জানি । সেখানে সার্চ দিয়েও আমার নাম পাবেন না । তবে আমি শিবির করতাম - তা আমার পরিবার কেন আমার এলাকার লোক, স্কুল - কলেজের লোকরা ভাল করেই জানে ।
যাদের সাথে আমার সরাসরি কথা হয়েছে - তারা আমার রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি ভাল করেই জানে । কারণ আমি কোন কিছু গোপন করি না ।
http://www.noormohammadcollege.ac.bd
এই কলেজটা বিডিআর সদর দপ্তরের মধ্যে । এই কলেজের সামনেই সেনা বাহিনীর সদস্যদের হত্যা করা হয়েছিলো বিডিআর বিদ্রোহের সময় ।
আমি যখন শিবির করা শুরু করি, তখন শিবিরের কেন্দ্রিয় সভাপতি ছিলেন রফিকুল ইসলাম খান । তিনি বর্তমান ঢাকা মহানগরী জামায়াতের আমীর ।
আমি যখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে যাই, তখন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিবিরের সভাপতি ছিলেন জিএম রহীমুল্লাহ । কিছু দিন পর শিবিরের সভাপতি হন, মাহবুবুর রহমান । বর্তমানে তিনি চট্টগ্রাম আন্তজার্তিক ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিতের শিক্ষক । তখন সেক্রেটারী ছিলেন মজিবুর রহমান মঞ্জু । তিনি বন্ধ হয়ে যাওয়া টিভি চ্যানেল দিগন্ত টিভির ডিএডি ছিলেন ।
আল্লাহ যদি আমাকে এতগুলো জায়গায় কাজ করার সুযোগ দেয়, তাহলে এটা তো আমার দোষ নয় । আমাকে শিবির এতগুলো জায়গায় কাজে লাগাতে পেরেছে এজন্য শিবির সৌভাগ্যবান । আর শিবির আমাকে এতগুলো জায়গায় পদায়ন করেছিলো সেজন্য আমিও নিজেকে সম্মানিতবোধ করার পাশাপাশি জ্ঞান অর্জন-চরিত্র গঠণ-সমাজ বিপ্লবের কাজে অংশ নিতে পেরে আনন্দিত ।
তবে বর্তমানে শিবির যে অবস্হায় আছে তাতে মনে হয়, শিবিরের সেই যুগ আর নেই ।
আপনাকে ধন্যবাদ ।
প্রথমত আগে আমাদের ক্লিয়ার ধারণা থাকতে হবে নারীর অধিকার বলতে আসলে কি বোঝানো হচ্ছে। আর জামায়াতের বর্তমান গঠনতন্ত্র এবং তাদের লক্ষ্য উদ্দেশ্য, কাদেরকে নিয়ে জামায়াতের অগ্রযাত্রা বা সহযাত্রা ইত্যাদি বিষয়গুলো বিবেচনায় নেয়া উচিত।
জামায়াতের গঠনতন্ত্রের কোথায় লেখা আছে যে নারীদের সমান অধিকার দেয় না বা নারীদের সমান অধিকার স্বীকার করে না? বিষয়টা মনে হচ্ছে তথ্য বিব্রাট!
সৌদিয়া সম্পর্কে আপনার ধারণাটি সঠিক নয়। বর্তমানে সৌদিয়াতে কোন ইসলামী শাসন ব্যবস্থা নেই। সৌদি রাজা বংশের কর্তৃত্ব ঠিকিয়ে রাখার জন্য ওরা ইসলামের কিছু অংশ যা নিজের কর্মকান্ডের ফেভারিটে যুক্তি ধার করাতে পারবে ততটুকুই ইসলাম সে দেশের জনগণের উপর চাপিয়ে দেয়া হয়েছে। অথচ বর্তমান সৌদি শাসকরা ততটুকুও নিজেরা মানছে না।
আর জামায়াতে ইসলামীও কোথাও বলেনি বা ঘোষণা করেনি যে, তারা ক্ষমতায় গেলে সৌদি স্টাইলে আমাদের দেশে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করবে!
জামাত কখনো ই নারীদের সমান অধিকার দেয়নি। বরং নারীদের পর্দার অন্তরালে রেখেছে। জামাতের নারী সংগঠন গুলিকে প্রকাশ্য পর্যন্ত কাজ করতে দেয়া না।
অথচ বর্তমানে নারীরা আর্মি, পুলিশ, সাংবাদিক, ইন্জিনিয়ার সহ অনেক প্রফেশনে এগিয়ে আসছে।
অন্যদিকে জামাত নেতারা প্রকাশ্যে ঘোষনা দিয়ে বসে আছেন। নারী নেতৃত্ব হারাম।
বর্তমান দুনিয়াতে সৌদি এবং ইরানেই ইসলামী শাসন কায়েম আছে। যার মধ্যে সৌদিতে নারীদের অবস্থা খুবি খারাপ। জামাত কি স্টাইলে ইসলাম প্রতিস্ঠা করবে তা জামাত নিজে জানে না বলে মনে হয়।
কত করে মাসোহারায় ঠিক হয়েছে আপনার এই জামায়াত বিরোধী অভিযান?
হাতি ঘোড়া গেল তল, ইঁদুর বলে কত জল?
অপরের দুর্নাম রটানো,গীবত আর কু-সমালোচনা করা । এই বৈশিষ্ঠ যখন কারো ভিতর পইদা হয়, তখন সে যে কোনো সত্য আন্দোলন থেকে গলা ধাক্কা খায় । অত্যান্ত অপনিত হয়ে ছিটকে পড়ে । আল্লাহ তখন সে সমস্ত নরকের কীটদের শাস্তি স্বরুপ দুনিয়াতে কুট সমালোচক বানিয়ে দেন । ফাসাদ সৃস্টিই তাদের কাজ ।
পাপ মোচন হলে কাউকে সত্যের পথে ফিরে আসার সুযোগ দেন । তবে অধিকাংশৈ কিয়ামতে আব্দুল্লাহ বিন ওবায়ের নেতৃত্বে উপস্থিত হবে ।
আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন ।
১)প্রথম কথাটিই বলেছেন জনগোষ্ঠীর ৫০ ভাগ নারী আর এই ৫০ ভাগই জামায়াতকে পছন্দ করেনা। কত বোতল খাইলে কেউ এমন কথা বলতে পারে?
২)বর্তমানের সৌদী আরবে কোনদিন থেকে ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থা চালু হয়েছে, কারা চালু করেছে জানাবেন কি?
৩) জামায়াত নারীর অধিকারের ব্যাপারটি অস্পষ্ট রেখেছে আপনার এই বক্তব্যের স্বপক্ষে যুক্তি দিতে পারবেন কি কোন?
৪) জামায়াতের নারী সংগঠন গোপন সংগঠন, এটা ঠিক বলেন নি, কারণ বিগত ৫ বছরের জালিমশাহীর আমলে জামায়াতের নারী সংগঠনের কর্মীরাই জেল জুলুমের শিকার হয়েছে,এবং তা এক দুইজন নয়, দলে দলে, যা কিনা এদেশের ইতিহাসে প্রথম।
৫) যে দেশে টুপি দাড়িয়ালা পুরুষরাই ইসলামী রাজনীতির কারণে রাজপথে দাঁড়াতে পারেনা, সেদেশে ইসলামপন্থী নারীরা কতটুকু প্রকাশ্যে কাজ করতে পারে, তাহা যার মাথায় এতটুকু ঘিলু আছে তারা ঠিকই অনুধাবন করতে পারে, আপনার মতো জামায়াত বিদ্বেষীদের তা বুঝার কথা নয়।
৬) আপনার যুক্তি অনুসারেই আপনার পরবর্তী বাক্যে আপনি নিজেই ধরা খাইলেন। নারী সংগঠন যদি শুধু জামায়াতের নেতাকর্মীদের মা-বোন খালাদেরই সংগঠন হয়ে থাকে তাহলেও কিভাবে আপনি এর গ্রহণযোগ্যতা শূণ্যের কোঠায় সাব্যস্ত করলেন? মেট্রিক এ অংকে কতো পাইছিলেন ভাই? পাশ মার্ক ছিল তো????
উত্তর : জামায়াতের সমর্থন বড় জোড় ১২ % । কারণ কোন নির্বাচনেই জামায়াত ১২ % এর বেশী ভোট পায়নি ।
বিস্তারিত পরিসংখ্যান হলো :
১৯৯১ সালে সাধারণ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীর ভোট প্রাপ্তির হার ছিল ১২.১৩ শতাংশ।
১৯৯৬ সালে সাধারণ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীর ভোট প্রাপ্তির হার ছিল ০৮.৬১ শতাংশ।
২০০১ সালে সাধারণ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীর ভোট প্রাপ্তির হার ছিল ০৪.২৮ শতাংশ।
২০০৮ সালে সাধারণ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীর ভোট প্রাপ্তির হার ছিল ০৪.৭০ শতাংশ।
সুতরাং নারী ভোট জামায়াত কতটুকু পায় এই পরিসংখ্যান হতে প্রমাণিত ।
২.২)বর্তমানের সৌদী আরবে কোনদিন থেকে ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থা চালু হয়েছে, কারা চালু করেছে জানাবেন কি?
উত্তর : কথায় কথায় জামায়াতের লোকরা সৌদি আরবের উদাহরণ টানে । তারা বলেন, " সৌদি আরবে নামাজ কায়েম আছে । ইসলামী রাষ্ট্রের প্রধান বৈশিষ্ট্য রাষ্ট্রে নামাজ কায়েক থাকা এবং যাকাত ভিত্তিক অর্থনীতি থাকা । " তবে সৌদি আরবে রাজতন্ত্র আছে - এই ব্যাপারে তারা সম্পূর্ণ নিরব ।
৩) জামায়াত নারীর অধিকারের ব্যাপারটি অস্পষ্ট রেখেছে আপনার এই বক্তব্যের স্বপক্ষে যুক্তি দিতে পারবেন কি কোন?
উত্তর : এই বিষয়টা বোঝার জন্য যুক্তির প্রয়োজন হয় না । জামায়াতের লোকদের কথা-বার্তা এবং তাদের বিভিন্ন বইয়ের উদৃতিই যথেষ্ঠ ।
৪) জামায়াতের নারী সংগঠন গোপন সংগঠন, এটা ঠিক বলেন নি, কারণ বিগত ৫ বছরের জালিমশাহীর আমলে জামায়াতের নারী সংগঠনের কর্মীরাই জেল জুলুমের শিকার হয়েছে,এবং তা এক দুইজন নয়, দলে দলে, যা কিনা এদেশের ইতিহাসে প্রথম।
উত্তর : এই কথিত নারী সংগঠণগুলো বাংলাদেশের নারী সমাজের জন্য কি অবদান রেখেছে ? নারী আন্দোলন, নারী শ্রমিকদের ন্যায্য মুজরী, তিন তালাক-হিল্লা বিবাহ, নারী উপর সহিংসতার উপর এই সংগঠণগুলোর ভুমিকা কি ছিল ?
৫) যে দেশে টুপি দাড়িয়ালা পুরুষরাই ইসলামী রাজনীতির কারণে রাজপথে দাঁড়াতে পারেনা, সেদেশে ইসলামপন্থী নারীরা কতটুকু প্রকাশ্যে কাজ করতে পারে, তাহা যার মাথায় এতটুকু ঘিলু আছে তারা ঠিকই অনুধাবন করতে পারে, আপনার মতো জামায়াত বিদ্বেষীদের তা বুঝার কথা নয়।
৬) আপনার যুক্তি অনুসারেই আপনার পরবর্তী বাক্যে আপনি নিজেই ধরা খাইলেন। নারী সংগঠন যদি শুধু জামায়াতের নেতাকর্মীদের মা-বোন খালাদেরই সংগঠন হয়ে থাকে তাহলেও কিভাবে আপনি এর গ্রহণযোগ্যতা শূণ্যের কোঠায় সাব্যস্ত করলেন?
উত্তর : জামায়াত ইসলামীর ভোটের পরিমান কত তা আগেই পরিসংখ্যানে উল্লেখ করেছি । আর দলীয় নেতা-কর্মীদের স্ত্রী-মেয়ে-মা-দের সংগঠণ হলে সেটা কি গ্রহণযোগ্য সংগঠণ হয় । জনসমর্থন সমৃদ্ধ সংগঠণ হতে হলে বস্তি এলাকার মেয়ে থেকে শুরু করে সমাজের এলিট শ্রেণীর মেয়েদের অংশগ্রহণ থাকা জরুরী নয় কি ?
অন্ধ দলবাজি করে নিজেকে প্রবোধ দেওয়া যায় । কিন্তু জনসমর্থন আদায় করা যায় না বা অন্যকে নিজ দলের আদর্শে দীক্ষিত করা যায় না ।
এই ব্যাপারে আমি নিজেই লিখবো ।
ব্লগার মহাশয়ের উপরের বাক্যটিই স্পষ্ট বলে দিচ্ছে উনি মুসলিম নারীকে কি ভূমিকায় দেখতে আগ্রহী। সুতরাং তাঁর মূখে একটি ইসলামী দলে নারীর কি অবস্থান সে বিষয় নিয়ে বুলি ছাড়া একেবারেই বেমানান নয় কি?? পাঠকরাই বলুন। নারীদের যে পুরুষের অধীন করে দেয়া হয়েছে এইটা জামায়াতের নির্ধারিত নয়, এটা স্বয়ং প্রভূই নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন পবিত্র গ্রন্থে।
আশা করি উত্তর দিবেন ।
কেহ কি আগে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার পর ইন্টার পড়ে নাকি ?
আমি কলেজে পড়ার সময় ওয়ার্ড সভাপতি হয়েছিলাম এবং কলেজেও উপশাখা সেক্রেটারীর কাজ করেছিলাম । তারপর বাকিগুলো । আমাদের সময় " ইউনিভার্সিটি স্টুডেন স্টাডি ফোরাম " - এর সভাপতি ছিলেন মহিউদ্দীন আল গাজী । তিনি হুজুরদের মতো দেখতে ছিলেন । মতিউর রহমান মাদানীর মতো পোষাক পড়তেন । তিনি উত্তরার দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে পড়তেন ।
যাদের নেতারা আজীবন বাংলাদেশের জনগণের সাথে ভন্ডামী করে এসেছে তারা সবাইকে ভন্ড মনে করে থাকে ।
সুতরাং আমার আর কিছু বলার নেই ।
কেহ কি আগে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার পর ইন্টার পড়ে নাকি ?
আমি কলেজে পড়ার সময় ওয়ার্ড সভাপতি হয়েছিলাম এবং কলেজেও উপশাখা সেক্রেটারীর কাজ করেছিলাম । তারপর বাকিগুলো । আমাদের সময় " ইউনিভার্সিটি স্টুডেন স্টাডি ফোরাম " - এর সভাপতি ছিলেন মহিউদ্দীন আল গাজী । তিনি হুজুরদের মতো দেখতে ছিলেন । মতিউর রহমান মাদানীর মতো পোষাক পড়তেন । তিনি উত্তরার দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে পড়তেন ।
যাদের নেতারা আজীবন বাংলাদেশের জনগণের সাথে ভন্ডামী করে এসেছে তারা সবাইকে ভন্ড মনে করে থাকে ।
সুতরাং আমার আর কিছু বলার নেই ।
পায়ের ধুলার কাছেও না। সে একটা মোনাফেক।
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : পোস্টদাতা যা বলেছেন তা ১০০ % সত্যি''
@ফখরুল সাহেব, আপনি যদি নিজ থেকে বলতেন, থার্ড আইয়ের কাঁচা হাতের লিখাটিকে ১০০ ভাগ সত্যি বলে সাপোর্ট না করতেন, তাহলেও হয়তঃ আপনার বক্তব্যে কিছুটা ধার থাকতো, সেটাকে বিবেচনায় নেয়া যেতো। কিন্তু যেহেতু আপনি একটি থার্ড ক্লাস মার্কা পোস্টকে অন্ধের হাতি দেখার মতোই ১০০ ভাগ সমর্থন করেই যাচ্ছেন, করেই যাচেছন, সেহেতু আপনার এই পোস্টে যতোটুকু গ্রহণযোগ্যতা থাকার কথা ছিল, ততোটুকুও আপনি নিজ একগুঁয়েমির কারণে হারিয়ে ফেলেছেন। আপনি আমার উপরের মন্তব্যে যে পরিসংখ্যান দিয়ে জামায়াতের অজনপ্রিয়তার প্রমাণ পেশ করেছেন তা নিম্নলিখিত কারণে অগ্রহণযোগ্যঃ
১) পরিসংখ্যানের সবটুকুই এমন সোর্স থেকে এসেছে, যেগুলোর ৮০% ভাগই ইসলাম বিদ্বেষী মিডিয়ার তৈরী;
২) বাংলাদেশের নির্বাচনগুলো কখনোই সে অর্থে নিরপেক্ষ হয়নি, যে অর্থে সেগুলোকে নিরপেক্ষ ধরা যেতে পারে। সাম্প্রতিক উপজেলা নির্বাচনগুলোকে সামনে রাখুন। সরকারী প্রশাসনের সবরকমের অসহযোগিতা ও ভয়ভীতি ছাপিয়েও প্রথম দিককার নির্বাচনগুলোতে এক হিসেবে ১৯ দলীয় জোট তথা জামায়াতের ভোটের হার দেখে দিশেহারা হয়ে পরবর্তী কিস্তির নির্বাচনে তারা যে সহিংসতার সাথে ভোটকে তাদের পক্ষে নিয়ে গেছে, তা যদি না হতো, তাহলে এই নির্বাচনে এক নম্বরে বিএনপি ও দুই নম্বরে যে জামায়াত থাকতো সেটা অস্বীকার করার কোনই উপায় নেই। এটা বিশেষজ্ঞদের সবার অভিমত।
৩) যদি ৭১ এর একটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্তকে অস্ত্র করে ইসলাম বিদ্বষী শক্তি সিন্ডিকেটেড উপায়ে জামায়াতের বিপক্ষে প্রচারণা -প্রোপাগান্ডার সবগুলো মেশিনারীজ ওপেন না করে দিতো, তাহলে জামায়াতের মাঠে ময়দানে কাজ করা আরো সহজ হতো, জনগনের কাছে যাবার সুযোগ হতো, যা কিনা তাগুতের কারণে বলা যায় ৫০ ভাগই ব্যাহত হয়েছিল। তার উপরে রয়েছে মরার উপর খাঁড়ার ঘায়ের মতো কওমীদের বিরোধীতা। এমনকি তারা আজ পর্যন্ত এই তাগুতী শক্তির পক্ষেই কাজ করে যাচ্ছে। যদিও তাদের ১৩ দফা দাবী নিয়ে আন্দোলনের এক পর্যায়ে এটা ধারণা করা গেছিল যে এখন হয়তঃ ইসলামী সবদল একত্র হয়ে তাগুতীদের নির্মূল করা যাবে। কিন্তু তা কি হলো? কতো দূর্ভাগ্যজনকভাবে ওরা আবারো তাগুতী শক্তিরই হাতের ক্রীড়নক হয়ে গেল। এখন একটি দলের ৫০ ভাগ শক্তিকে যদি নিষ্ক্রিয় থাকতে হয় তাহলে তার আউটপুট ১০০ ভাগ সে কি করে দেখাবে? কিভাবে সে আপামর জনসাধারণের কাছে দাওয়াত পৌঁছাবে?
আপনি সৌদী আরবের ইসলামী রাষ্ট্র হওয়া সম্পর্কিত আমার প্রশ্নকে এড়িয়ে সম্পূর্ণ অন্য প্রসঙ্গের অবতারণা করে একটি চালাকী করেছেন এমনটি কি ভাবা যায়না? অন্য একটি প্রশ্নের জবাবে আপনি বলেছেন, 'এই বিষয়টা বোঝার জন্য যুক্তির প্রয়োজন হয় না । জামায়াতের লোকদের কথা-বার্তা এবং তাদের বিভিন্ন বইয়ের উদৃতিই যথেষ্ঠ', এটাও আমার প্রশ্নকে পাশ কাটিয়ে দায়িত্বটা প্রশ্নকর্তার উপরই ছেড়ে দিয়েছেন। অভিযোগটি যখন আপনারা করেছেন, তখন সে অভিযোগের স্বপক্ষে যুক্তি প্রমাণ পেশ না করলে সেটাকে স্ট্যান্ড করাবেন কি দিয়ে?...নিদেনপক্ষে বইয়ের বিভিন্ন উদ্বৃতি থেকেই কিছুটা পাঠকের জন্য তুলে দেয়া উচিত ছিল নয় কি? আমাদের মতো মূর্খরা ও তাতে কিছুটা উপকৃত হতে পারতাম।
সৌদি আরব ও ইসলামী রাস্ট্র নয়। ইরান ও নয়। আফগানিস্তান ও নয়। তালেবান ও নয়। তাহলে কোন টি ইসলামী রাস্ট্র আছে বা ছিল?
অর্থ :হে নারীরা তোমরা গৃহাভ্যন্তের অবস্থান করবে আর প্রাচীন জাহেলী যুগের মত নিজেদের সৌন্দর্য প্রকাশ করে বেড়াবে না। (সূরা আল আহযাব আয়াত ৩৩)
কয়েকদিন আগে সৌদী আরবে একজন নারী মন্ত্রী এবং মজলিসে শুরায় ২৫ জন নারী নিযুক্ত হয়েছে সে দেশের বাদশা কতৃক। আর বাংলাদেশেও জামা'তের নারী সংগঠন আছে আর তার ৩৩% নারী সদস্য রাখার ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের সাথে কমিটেড। যদিও নারীদের কাজ ছিল ঘরে অবস্থান করা তাতে একটা আদর্শ সমাজ গঠন হত।
ব্যাপার হচ্ছে , জামা'ত,সৌদী আরব এরা পুরোপুরি (নারীর কর্মপরিধীর ব্যাপারে)কুরআনের দিকেও আসতে পারে নাই আবার তথাকথিত নারীর ক্ষমতায়নেও আসতে পারে নাই। না ঘরকা না ঘাটকা
রাসুল(সা স্ত্রীদেরকে কোরানে অনেক নির্দেশ দেয়া হয়েছে যে সকল নারীদের উদ্দেশ্যে নয়।
সুতরাং নারীদেরকে যে ঘরে বসে থাকবে তা ঠিক নয়।
তারপরে ও দোয়া রইলো, আল্লাহ যেন আপনার মতো মুনাফিকদের সঠিক পথ দেখান।
জামাত নারীদের সমান অধিকার দেয় না। কিসের সমান অধিকার? সমান অধিকার বলতে? যেমন?
ইসলামে সমান অধিকার নই, সুষম অধিকারে বিশ্বাসী। (যেমন বড় ভাইয়ের ৩০টাকা, আর ছোট ভাইয়ের ২০টাকা এটাই আমার কাছে সুষম)‘আররিজালু কাওয়ামুনা আলাননিসা’ পুরুষরাই নারীদের পরিচালক।
ইসলামিক দেশ সৌদি আরবে নারীদের কোন অধিকার নেই। ফলে নারীরা জামাত কে ভয় পায়। সৌদি আরবে নারীদের অধিকার নাই, তাই বাংলাদেশের নারীরা জামায়াতকে ভয় পাই। -এ কথা শোনলে আমাদের স্যারের ভাষায় গরুও হাসবে।
জামাত বা ধর্মীয় নেতাদের কথা, তোমরা ঘরে থাকো তোমরা নিরাপদ থাকবে। ছাগলের মত শুধু মে মে চিল্লায়লে তো হবে না, জামায়াতের কোন নেতা এ কথা বলেছে? আর অন্য কোন দলের নেতা এ কথা বলে থাকলে সে দায় জামায়াতের কেন?
সব মিলিয়ে বলা যায় নারীদের মধ্যে জামাতের সমর্থন শুণ্যের কোঠায়। উপজেলা নির্বাচনে মেয়েরা জামায়াতকে মনে হয় ভোট দেয় নাই। আমাদের এলাকায় অনেক মেয়েরা এখন জামায়াত শিবিরকে ভালোবাসে। জামায়াত শিবির সম্পর্কে সরকার যত পানি ঘোলা করছে মানুষ ততই জামায়াত শিবিরের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে।
আর আমার কমেন্টে যে প্রশ্নগুলো ছিল তার তো কোন উত্তরই দিলেন না, আবারও সেই একই বকবকানি...থার্ড পারসন সিনগুলার নাম্বার হলে নাকি একটা এস বা ইএস যোগ করতে হয়, আপনার থার্ড আই’র ক্ষ্রেত্রে একটা মোটা বাঁশ এড করে নিলেন কিছুটা ঠিক হয়ে যেতে পারে...গফেষক!
সুষম অধিকার এর নামে নারীদের দমিয়ে রাখার চেস্টা আর কত। নারীর বর্তমানে শিক্ষা দিক্ষায় পুরুষদের চেয়ে অনেক এগিয়ে।
জামাতের সমর্থনের ব্যারোমিটার যে গত ৫০ বছর ধরে একজায়গায় দাড়িয়ে তার পরিসংখ্যান ই বলে দেয়।
আপনার লিখায় আরও বিশ্লেষণ ও গাম্ভীর্যপুর্ন আলোচনা আশা করেছিলাম। কিন্তু যেভাবে সরাসরি আঘাত করে শূরু করলেন, বুঝা গেল আপনি বিরোধীতার পথটাই বেচে নিলেন। ধন্যবাদ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন