ভুলে যাওয়া ইতিহাস। চট্টগ্রাম এর একশত মুসলিম মনিষা।
লিখেছেন লিখেছেন রিদওয়ান কবির সবুজ ২৯ আগস্ট, ২০১৫, ০১:১৭:১০ দুপুর
সাগর ও পাহাড়ের সন্ধিস্থলে বাংলাদেশের সর্বদক্ষিন ভুখন্ড চট্টগ্রাম। ঐতিহাসিকভাবে এই এলাকা বিখ্যাত তার বন্দর এর জন্য। বৃটিশ ভারতে চট্টগ্রামকে বলা হত শেষ গুরুত্বপুর্ন শহর। মোগল ও তৎপূর্ব আমলেও চট্টগ্রাম ছিল একটি অতি গুরুত্বপূর্ন অঞ্চল। সুলতানি আমলে চট্টগ্রামে আলাদা প্রশাসক নিয়োজিত ছিল যিনি সরাসরি সুলতান এর কাছে দায়ি ছিলেন। বাংলাদেশে ইসলামের প্রবেশদার ছিল চট্টগ্রাম। প্রাক ইসলামি যুগ থেকেই চট্টগ্রাম এর সাথে নৌবানিজ্য সম্পর্ক ছিল আরব থেকে চিন পর্যন্ত। চট্টগ্রামে এখনও মালয়শিয়া-ইন্দোনেশিয়ার অধিবাসি অনেকে বিবাহসুত্রে আছেন। সেসব দেশেও আছেন অনেকে। মালয়শিয়ার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রি মাহাথির মুহাম্মদ এর পূর্বপুরুষ ও চট্টগ্রামের অধিবাসি ছিলেন।
এই চট্টগ্রামে জন্ম নিয়েছেন কিংবা তার কার্যকাল অতিবাহিত করেছেন অনেক বিখ্যাত মনিষি। হিন্দু-মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের মানুষ অবদান রেখেছেন সাহিত্য,সংস্কৃতি,অর্থনিতি ও রাজনিতিতে। কবি নবীনচন্দ্র সেন থেকে ডঃ জামাল নজরুল ইসলাম পর্যন্ত মানুষেরা এই চট্টগ্রামের অধিবাসি ছিলেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় এই চট্টগ্রামের অনেক বিখ্যাত মুসলিম মনিষির জিবন সম্পর্কে আমরা অনেকেই অজ্ঞ। বৃটিশ বিরোধি সংগ্রাম থেকে শুরু করে অন্যান্য অনেক ক্ষেত্রে মুসলিম মনিষিদের অবদান কে সুকেীশলে আড়াল করে রাখা হয়েছিল অনেকদিন। যারা এই কাজ করেছেন তারা ছিলেন সংকির্ন সাম্প্রদায়িকতায় আক্রান্ত। এখনও চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থানের নামকরন দেখলে মনে হবে এই এলাকা যেন মুসলিম সংখ্যালঘিষ্ট। অথচ সত্য হচ্ছে বৃটিশ ভারতের যে অল্প কয়েকটি বড় শহরে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ জনসংখ্যা ছিল তার মধ্যে চট্টগ্রাম প্রধান। চট্টগ্রামের এই ভুলে যাওয়া মনিষিদের সম্পর্কে মানুষকে জানানর জন্য এক অতি পরিশ্রম সাধ্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বিশিষ্ট ব্লগার ও লেখক রায়হান আযাদ এবং গবেষনা সংস্থা "সেন্টার ফর রিসার্চ এন্ড পলিসি ষ্টাডিজ" এর উদ্যোগে প্রকাশিত হয়েছে এবং হচ্ছে চট্টগ্রামের একশত মুসলিম মনিষা নামে চার খন্ডে একটি গ্রন্থ। এই গ্রন্থে বৃটিশ আমল থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত চট্টগ্রামের একশত জন মুসলিম মনিষির সংক্ষিপ্ত জিবনি সংকলন করা হয়েছে। বইটির লেখক রায়হান আযাদ ভাই অত্যন্ত পরিশ্রম সাধ্য এই জরুরি কাজটি সম্পাদন করেছেন। চার খন্ডের বইটির মধ্যে তিন খন্ড ইতঃমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। লেখক রায়হান আযাদ ভাই দির্ঘদিন সাংবাদিকতা ও গবেষনার কাজে নিয়োজিত আছেন। তিনি বাংলা সাহিত্য এবং ইসলামি স্টাডিজে উচ্চতর ডিগ্রির অধিকারি। ইতঃপূর্বে তিনি চট্টগ্রামের বিখ্যাত মসজিদগুলির বিষয়েও দুই খন্ডে একটি গ্রন্থ লিখেছেন। এই গ্রন্থটির জন্যও তিনি অনেক পরিশ্রম করেছেন।
একটা প্রশ্ন উঠতে পারে শুধু মুসলিম মনিষিদের নিয়ে এই বই কেন। এই প্রশ্নের জবাব শুরুতেই দেওয়া হয়েছে যে মুসলিম মনিষিদের অবদান কোন হীন উদ্দেশ্যে এতদিন গোপন রাখার চেষ্টা হয়েছে। চট্টগ্রামের অন্য ধর্মাবলম্বি মনিষিদের জিবন নিয়ে অনেক বই পাওয়া যায়। সেখানে মুসলিম মনিষিদের এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে কিংবা তাদের অবদান কে বিকৃত করা হয়েছে। অনেক সচেতন মুসলিম তরুনকেও দেখেছি বৃটিশ বিরোধি আন্দোলন এর অগ্র সেনাপতি সুফী নুর মুহাম্মদ নিজামপুরি কিংবা ভাষা আন্দোলন এর স্থপতি অধ্যাপক আবুল কাসেম সম্পর্কে অজ্ঞ। এই বইটির উদ্দেশ্য তাদের অবদান সম্পর্কে সকলকে সচেতন করা। চট্টগ্রামের বিশিষ্ট ব্যাবসায়িরা যে একসময় জাহাজ ব্যবসায় এবং জাহাজ নির্মান শিল্পের পাইওনিয়ার ছিলেন এবং এই দেশের অর্থনিতিতে তাদের বিরাট অবদান আছে সেটাও এখন আমরা প্রায় ভুলে গেছি। এই বইটি আমাদের সেই হারিয়ে যাওয়া ইতিহাসকে পুনঃউদ্ধার করেছে।
আমি সবাইকে এই বইটি পড়তে এবং বাংলাদেশের সব অঞ্চলের ভুলে যাওয়া মনিষিদের জিবন ইতিহাস মনে করিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়ার আহব্বান জানাই।
তিন খন্ডে প্রকাশিত বইটির প্রত্যেকটি খন্ডের মুল্য ১৫০ টাকা।
প্রাপ্তিস্থান,এবিসি পাবলিকেশন্স ৪৩,শাহি জামে মসজিদ মার্কেট আন্দরকিল্লা চট্টগ্রাম।
প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন। ০১৮১৮৫৯৫৮৯৪ এই নম্বরে।
যাদের জিবনি এই বইটিতে আলোচিত হয়েছে
১ম খন্ড
১. ছুফি নূর মোহাম্মদ নিজামপুরী রহ, (বালাকোটের গাজি,বৃটিশ বিরোধি সংগ্রাম এর বীর যোদ্ধা)।
২. মাওলানা আবদুল হাকীম (দক্ষিন চট্টগ্রামে ইসলামি শিক্ষা প্রসারের অগ্রদূত)।
৩. মাওলানা শাহ আবুল হাসান (ইসলামি চিন্তাবিদ ও শিক্ষাবিদ)।
৪. খান বাহাদুর মেীলভি নাছির উদ্দিন খান (চিন্তাবিদ ও প্রশাসক)।
৫. খান বাহাদুর মেীলভি হামিদুল্লাহ খান ( ঐতিহাসিক এবং প্রশাসক)।
৬. ছুফি ফতেহ আলি ওয়াইসি (বুজর্গ এবং কবি)।
৭. কবি বেগম রহিমুন্নেসা (বাংলা সাহিত্যেও প্রথম মহিলা কবি)।
৮. শেখ ই চাটগাম কাজেম আলি মাষ্টার ( রাজনিতিবিদ ও শিক্ষাবিদ)।
৯. মাওলানা ওবায়দুল হক। (ইসলামি শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার অগ্রদূত)।
১০. শাহ মোহাম্মদ বদিউল আলম (সাহিত্যিক ও সাংবাদিক)।
১১. মাওলানা আবদুল কাদের ( শিক্ষাবিদ)।
১২. খান বাহাদুর মাওলানা গোলাম কাদের চেীধুরি (রাজনিতিবিদ ও সমাজসেবক)।
১৩. মাওলানা শাহ হাবিবুল্লাহ রহ. (হাটহাজারি মাদ্রাসার প্রধান প্রতিষ্ঠাতা।
১৪. আবদুল করিম সাহিত্য বিশারদ (সাহিত্যিক এবং গবেষক)।
১৫. আবদুল বারী চেীধুরি (ব্যবসায়ি ও সমাজসেবক)
১৬. খান বাহাদুর আবদুল হক দোভাষ ( ব্যাবসায়ি এবং রাজনিতিবিদ)।
১৭. মাওলানা মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদি (মুসলিম সাংবাদিকতার অগ্রপথিক)।
১৮. আল্লামা শাহ জমিরুদ্দিন রহ. ( পটিয়া মাদ্রাসার প্রধান প্রতিষ্ঠাতা)।
১৯. খান বাহাদুর আবদুস সাত্তার (রাজনিতিবিদ)।
২০. ফখরে বাংলা মাওলানা আবদুল হামিদ (আলিম ও বৃটিশ বিরোধি সংগ্রাম এর অগ্রসৈনিক)।
২১. শায়খুল হাদিস মাওলানা সায়ীদ আহমদ সন্দীপী রহ. (শিক্ষাবিদ)।
২২. মাওলানা শাহ আহমদ হাসান। (শিক্ষাবিদ জিরি মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা)।
২৩. মাওলানা ওলি আহমদ নিজামপুরি। (আলিম ,গবেষক ও শিক্ষাবিদ)।
২৪. শায়খুল হাদিস আল্লামা ফজলুর রহমান (হাদিস গবেষক ও শিক্ষাবিদ)।
২৫. খান বাহাদুর বদি আহমদ চেীধুরি (রাজনিতিবিদ,সমাজসেবক)।
২য় খন্ড
২৬. শায়খুল হাদিস শাহ আবদুল ওয়াদুদ ( ইসলামি চিন্তাবিদ)।
২৭. ডঃ আতাউল হাকিম (গবেষক ও অধ্যাপক)।
২৮. মেীলভি নূর আহমদ চেয়ারম্যান (রাজনিতিবিদ চট্টগ্রাম পেীরসভার দির্ঘ ৩০ বছর এর নির্বাচিত চেয়ারম্যান)।
২৯. আল্লামা শাহ নজির আহমদ।
৩০. এডভোকেট নুরুল হক চেীধুরি।
৩১. মুফতি ফয়জুল্লাহ ( ইসলামি চিন্তাবিদ)।
৩২. মাওলানা শহ আবদুল মজীদ ( গারাঙ্গিয়ার পির সাহেব)।
৩৩. আবদুর রশিদ ছিদ্দিকি (সাংবাদিক)।
৩৪. খান বাহাদুর মাওলানা জিয়াউল হক।
৩৫. আল্লামা ফজলুল্লাহ (ইসলামি গবেষক ও চিন্তাবিদ)।
৩৬. আবদুল খালেক (বাংলার প্রথম মুসলিম ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, প্রকাশক ও সাংবাদিক)।
৩৭. শেখ রফিউদ্দিন আহমদ ছিদ্দিকি (রাজনিতিবিদ, সমাজ সেবক)।
৩৮. মাহবুবুল আলম (সাহিত্যিক,সাংবাদিক ,প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সৈনিক)।
৩৯. জাকির হোসেন ( আইজি পুলিশ,পূর্ব পাকিস্তান এর গভর্নর)।
৪০. মুফতি মোহাম্মদ আমিন ।
৪১. ডা জাকির হোসেন (হোমিও চিকিৎসার অগ্রদূত)।
৪২. মাওলানা শাহ রফিকুর রহমান (ইসলামি চিন্তাবিদ)।
৪৩. মাওলানা শাহ ইলাহি বক্স।
৪৪.আবদুর রহমান (শিক্ষাবিদ ও সাহিত্যিক)।
৪৫. ড. এনামুল হক ( উপাচার্য,সাহিত্যিক,শিক্ষাবিদ)।
৪৬.মাওলানা ছিদ্দিক আহমদ (বিশিষ্ট আলিম এবং পার্লামেন্ট সদস্য)।
৪৭.মাওলানা ওবায়দুল হক (শিক্ষাবিদ গবেষক)।
৪৮.মুফতি আযিযুল হক (শিক্ষাবিদ)।
৪৯. মাওলানা হাফেজ আহমদ ( পির এবং সমাজ সংস্কারক)।
৫০. মাওলানা শাহ মুহাম্মদ হারুন বাবুনগরি।
৩য় খন্ড
৫১. মাওলানা সৈয়দ আবদুল আহাদ আল মাদানি ( শাহি জামে মসজিদ চট্টগ্রাম এর খতিব ও বিশিস্ট চিন্তাবিদ)।
৫২. মাওলানা শাহ আবদুর রশিদ সিদ্দিকি।
৫৩.ব্যারিস্টার মাওলানা ড. সানাউল্লাহ (শিক্ষাবিদ আইনজিবি ও রাজনিতিবিদ)।
৫৪. একে খান (বাংলাদেশের শিল্পায়ন এর অগ্রদুত)।
৫৫. মাওলানা শাহ মুহাম্মদ ইউনুস ।
৫৬.মাওলানা কাজী ওবায়দুর রহমান (সাহিত্যিক ,রাজনিতিবিদ)।
৫৭. মাওলানা আবুল মোজাফফর (শিক্ষবিদ)।
৫৮. শাহ মাওলানা মীর মোহাম্মদ আখতার (বায়তুশ শরফ এর প্রতিষ্ঠাতা)।
৫৯. শাহ মাওলানা আলী আহমদ বোয়ালভি।
৬০. শাহ আবদুল মালেক আল কুতুবি ( আলিম ও পির)।
৬১. আবু আহমদ কাওয়াল ( ইসলামি সংঙ্গিত এর অগ্রদূত)।
৬২. মাওলানা মুজহের আহমদ (শিক্ষাবিদ)।
৬৩. আল্লামা আবুল খায়ের (আলিম)।
৬৪. মাওলানা আবু তাহের মুহাম্দ নাযের (আলিম ও শিক্ষাবিদ)।
৬৫. বাদশাহ মিঞা চেীধুরি (বিশিষ্ট ব্যবসায়ি ও সমাজসেবক)।
৬৬. অধ্যাপক সুলতানুল আলম চেীধুরি (গবেষক ও শিক্ষাবিদ)।
৬৭. হাকিম মাওলানা ইসমাইল হিলালি ( হাকিম ও শিক্ষাবিদ ও কবি)।
৬৮. মাওলানা ওবায়দুল আকবর।
৬৯. একেএম ফজলুল কাদের চেীধুরি (বিশিষ্ট রাজনিতিবিদ পাকিস্তান এর অস্থায়ি প্রেসিডেন্ট)।
৭০. অধ্যক্ষ আবুল কাসেম (ভাষা আন্দোলন এর স্থপতি)।
৭১. মাওলানা মতিউর রহমান নিযামী (বিশিষ্ট আলিম)।
৭২. ইউসুফ চেীধুরি ( ব্যাবসায়ি এবং সাংবাদিক)।
৭৩. আবদুল হক চেীধুরি (গবেষক)।
৭৪. শায়খুল হাদিস মাওলানা মুহাম্মদ আমিন (হাদিস বিশারদ)।
৭৫. রফিকুল্লাহ চেীধুরি (ভাষা সৈনিক ও রাজনিতিবিদ)।
৪র্থ খন্ড(প্রকাশিতব্য)
৭৬.এডভোকেট মৌলভী ফরিদ আহমদ (রাজনীতিবিদ)
৭৭. ব্যারিস্টার সুলতান আহমদ চৌধুরী
৭৮. এ এ রেজাউল করিম চৌধুরী (শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক)।
৭৯. শায়খুল হাদিস নেছারুল হক
৮০. বিচারপতি আবদুল কুদ্দুস চৌধুরী ( বিচারপতি, আইন সচিব)
৮১.এডভোকেট বদিউল আলম (রাজনিতিবিদ)।
৮২. প্রফেসর ড. আবদুল করিম ( ইতিহাসবিদ, চবি উপাচার্য)।
৮৩. প্রফেসর ডা. নুরুল ইসলাম (জাতিয় অধ্যাপক, চিকিৎসক)।
৮৪. মোয়াহেদুল মাওলা প্রকাশ জামসেদ উকিল এমপিএ ।
৮৫. শায়খুল হাদীস মাওলানা কবির আহমদ ।
৮৬. মাওলানা ছিদ্দিক আহমদ আযাদ ।
৮৭. শায়খুল হাদীস মাওলানা কামাল উদ্দীন।
৮৮. মাওলানা মুহাম্মদ শামসুদ্দীন (শিক্ষাবিদ,সমাজসেবক)।
৮৯. প্রফেসর ড. আবদুল গফুর ।
৯০. উপাধ্যক্ষ মাওলানা ছলিমুর রহমান ক্বমরী
৯১. পীরে বায়তুশ শরফ শাহ মাওলানা আবদুল জাব্বার
৯২. অধ্যাপক শামসুদ্দন মোহাম্মদ ইসহাক
৯৩. এডভোকেট আবু মোহাম্মদ য়্যাহয়া
৯৪. ইঞ্জিনিয়ার মনওয়ার আহমদ
৯৫. মাওলানা মুহাম্মদ হারুন ইসলামাবাদী
৯৬. সাংবাদিক নজীর আহমদ
৯৭. আলহাজ্ব রফীক আহমদ চৌধুরী
৯৮. অধ্যক্ষ মাওলানা মুছলেহ উদ্দীন
৯৯. প্রফেসর ড. জামাল নজরুল ইসলাম
১০০. মাওলানা বদিউল আলিম
বিষয়: বিবিধ
৩৫৯৭ বার পঠিত, ২৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ঢাকায় কোথায় পাওয়া যাবে বইটি?
অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যটির জন্য।
আপনার প্রোফা্ইল পিক টা দেখাচ্ছেনা ব্লগে!
শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন