বিজয় এর মাস রমজান। মক্কা বিজয়।

লিখেছেন লিখেছেন রিদওয়ান কবির সবুজ ০৩ জুলাই, ২০১৫, ০৫:৫৫:১৫ বিকাল

৬ হিজরি সালে হুদায়বিয়ার সন্ধিচুক্তি সাক্ষর এর মাধ্যমে মক্কার কুরাইশ সহ আরবের অন্যান্য গোত্র গুলি মদিনা রাষ্ট্রকে স্বিকৃতি দেয়। এই স্বিকৃতি শুধু আরব জাহান এর মধ্যেই ছিলনা তৎকালিন অন্যতম পরাশক্তি রোম এর সম্রাট ও স্বিকৃতি দেন মদিনা কে। হুদায়বিয়ার এই সন্ধি ইসলাম কে প্রতিষ্ঠিত করার ক্ষেত্রে ছিল মাইলস্টোন। কিন্তু তখনও মক্কায় কুরাইশরা কিবলা তথা বায়তুল্লাহ এর নিয়ন্ত্রন ধরে রেখেছিল। ইসলাম কে পরিপুর্ন প্রতিষ্ঠিত করার জন্য যার নিয়ন্ত্রন মুসলিমদের হাতে আসা ছিল অতি জরুরি। শর্ত অনুযায়ি এই চুক্তি দশ বছর এর জন্য বলবৎ থাকার কথা হলেও মাত্র দুই বছর এর মধ্যে কুরাইশ রাই এই চুক্তি ভঙ্গ করে এবং পরিনামে ইসলাম বিস্তার লাভ করে সমগ্র বিশ্বে।

হুদায়বিয়ার চুক্তির শর্ত অনুযায়ি আরবের গোত্র সমূহ কুরাইশদের নেতৃত্ব মানতে আর বাধ্য ছিলনা। তারা কুরাইশ দের অনুমতি ছাড়াই মদিনার সাথে চুক্তিবদ্ধ হতে পারত এবং চুক্তিবদ্ধ গোত্রগুলির উপরও সন্ধির শর্তাবলি প্রযোজ্য হতো। এই নিতিতে অনেক আগে থেকে শত্রুতায় লিপ্ত দুটি গোত্র বনি খুযয়া মদিনার সাথে এবং বনি বকর কুরাইশদের সাথে চুক্তি বদ্ধ হয়। উভয় গোত্র মুসলিম দের উপর আক্রমন এর জন্য কুরাইশদের উদ্যোগে গঠিত সংঘ তে যোগদান করায় হুদায়বিয়ার সময় পর্যন্ত তাদের মধ্যে যুদ্ধ বন্ধ ছিল। কিন্তু হুদায়বিয়ার পর কুরাইশদের গঠিত জোট ভেঙ্গে গেলে উভয়ের মধ্যে পুরান শত্রুতা আবার জিবন্ত হয়ে উঠে। বনি বকর গোত্র প্রতিশোধ গ্রহন এর উদ্দেশ্যে তাদের মিত্র বনি আল-ওয়ায়ল কে বনি খুযয়ার উপর রাত্রিকালিন আক্রমন এ প্ররোচিত করে।এই আক্রমন এ বনি খুযায়া বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে তাদের এলাকা ছেড়ে অন্য এলাকায় আশ্রয় নেয়। এখানে বনি বকর গোত্র সরাসরি তাদের উপর হামলা করে এবং কুরাইশরা হুদায়বিয়ার সন্ধিচুক্তি ভঙ্গ করে বনি বকর কে অস্ত্র সরবরাহ সহ সরাসরি সৈন্য দিয়ে সহায়তাও করে। বনি খুযায়া তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে মসজিদুল হারাম এর সিমানায় আশ্রয় গ্রহন করে। এই অবস্থায় বনি খুযায়ার আমর বিন সালেম মদিনাতে উপস্থিত হন এবং সকল ঘটনা রাসুলে করিম (সাঃ) এর সামনে পেশ করেন। ইতঃমধ্যে আরেক নেতা বুদায়ল বিন ওয়ারাকা ও প্রতিনিধি দল সহ উপস্থিত হয়ে তার কথা সমর্থন করেন।

বনি খুযায়া এর উপর আক্রমন এর মাধ্যমে হুদায়বিয়ার সন্ধির সুস্পষ্ট লংঘন এর খবর মদিনায় পেীছেছে বলে খবর পাওয়ার পর মক্কায় কুরাইশদের মধ্যে চাঞ্চল্য এর সৃষ্টি হয়। তারা জানত এটা সন্ধি চুক্তির সুস্পষ্ট লংঘন এর জন্য তারা অপরাধি এবং এর প্রতিশোধ গ্রহন করা হবে। তারা পরামর্শ করে এই বিষয়ে আলোচনার জন্য আবু সুফিয়ানকে মদিনায় প্রেরন করে। আবু সুফিয়ান মদিনায় রাসুল(সাঃ) এর সাথে সাক্ষাত করেন কিন্তু রাসুল(সাঃ) তার কথার কোন জবাব দেননি। আবু সুফিয়ান একে একে হযরত আবুবকর( রাঃ),হযরত উমর (রাঃ) ও হযরত আলি(রাঃ) এর সাথে এই বিষয়ে কথা বলতে চায় কিন্তু প্রত্যাখ্যাত হয়। শেষ পর্যন্ত কাতর অনুরোধে হযরত আলি (রাঃ) তাকে পরামর্শদেন যে মসজিদে নববিতে গিয়ে নিরাপত্তা তথা তিনি মুসলিমদের সঙ্গে আর যুদ্ধে লিপ্ত হবেন না এই ঘোষনা দিয়ে মক্কায় ফিরে যেতে। আবু সুফিয়ান তাই করেন এবং মক্কায় ফিরে যান। মক্কায় ফিরে গেলে তার মুখে ঘটনা শুনে অন্যরা তাকে প্রশ্ন করে যে রাসুল(সাঃ) তার এই ঘোষনা কে অনুমোদন করেছেন কিনা। তিনি না সূচক জওয়াব দিলে সবাই ভিত হয় এবং বলে যে আলি(রাঃ) তার সাথে রসিকতা করেছেন। আবু সুফিয়ান বলেন যে তার আর কিছু করার ছিলনা।

আবু সুফিয়ান এর ফেরত যাওয়ার পর রাসুল (সাঃ) যুদ্ধের প্রস্ততি গ্রহন করেন। তিনি আবু কাতাদা (রাঃ) এর নেতৃত্বে একটি স্কাউট দল মদিনা থেকে ৩৬ মাইল দুরে বতনে আযম নামক একটি স্থানে প্রেরন করেন রমজান মাসের শুরুতে। এটি ছিল একটি সামরিক চাল। রাসুল (সাঃ) যে মক্কা অভিমুখে রওয়ানা হবেন সেটা কেউ বুঝতে পারেনি। সবাই মনে করেছিল তিনি সাকিফ বা হাওয়াজিন দের মুকাবেলায় অগ্রসর হবেন।কুরাইশ গুপ্তচর রা সঠিক সংবাদ সংগ্রহে ব্যার্থ হয়। ইতমধ্যে ৮ হিজরির ১০ ই রমজান রাসুল (সাঃ) এর নেতৃত্বে দশ হাজার মুজাহিদ এর একটি বাহিনি মক্কা অভিমুখে অভিযান শুরু করে। জাহফাতে হযরতআব্বাস (রাঃ) মক্কা থেকে এসে তার সাথে যোগদেন। আবওয়া তে পেীছলে আবু সুফিয়ান ইবনে হারেস এবং আবদুল্লাহ ইবনে উমাইয়া যারা ছিলেন যথক্রমে তার চাচাত ও ফুফাত ভাই তার কাছ উপস্থিত হন। জাহলি যুগে এরা রাসুল(সঃ) কে প্রচুর কষ্ট দিয়েছিলেন। রাসুল(সাঃ) তাদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেন। তাদের পেরেশান অবস্থা দেখে হযরত আলি পরামর্শ দেন যে তারা যেন রাসুল(সাঃ) এর কাছে গিয়ে হযরত ইউসুফ(আঃ) এর ভাইয়েরা তাকে যা বলেছিল তাই বলেন। রাসুল(সাঃ) এটা পছন্দ করবেন না যে তার থেকে আর কারো জবাব উত্তম হবে। এই পরামর্শ শুনে তারা পুনরায় রাসুল (সাঃ) এর কাছে উপস্থিত হন এবং বলেন যে ”আল্লাহর শপথ আল্লাহ নিশ্চয়ই আপনাকে আমাদের উপর প্রাধান্য দিয়েছেন এবং আমরা নিশ্চয়ই অপরাধি ছিলাম”(সুরা ইউসুফ আয়াত ৯১) । এবার রাসুলুল্লাহ তাদের দিকে তাকান এব্ং বলেন যে তাদের বিরুদ্ধে তাঁর আর কোন অভিযোগ নেই।

রাসুল(সাঃ) তার সফর অব্যাহত রাখেন। কোদায়েদ জলাশয় এর কাছে উপস্থিত হয়ে তিনি রোজা ভেঙ্গে ফেলেন এবং তার অনুসরনে সাহাবিরাও তাই করেন। এর পর রাত্রের জন্য মক্কার নিকটবর্তি মারযুয জাহরান প্রান্তরে অবস্থান নেন। রাসুল (সাঃ) এর নির্দেশে সকল মুজাহিদ আলাদা আলাদা আগুন জ্বালিয়ে খাবার রান্না করেন। উদ্দেশ্য ছিল এত অসংখ্য আগুন দেখে যেন কুরাইশদের গুপ্তচর রা ভয় পেয়ে যায় এবং বাহিনির প্রকৃত সংখ্যা অনুধাবনে ব্যার্থ হয়। পরদিন ১৭ ই রমজান রাসুল (সাঃ) সম্পুর্ন যুদ্ধ প্রস্ততি সহ মক্কা অভিমুখে রওনা দেন। আবু সুফিয়ান মুসলিম বাহিনির আগে আগে মক্কায় প্রবেশ করে এবং ঘোষনা করে যে রাসুল(সাঃ) বিরট এক বাহিনি নিয়ে আসছেন যাকে বাধা দেওয়া সম্ভব নয়। রাসুল (সাঃ) এর নির্দেশ মত তিনি এ্ও ঘোষনা করেন যে যারা আবু সুফিয়ান এর ঘরে প্রবেশ করবে বা নিজের ঘরে বন্ধ করে থাকবে কিংবা মসজিদুল হারামে আশ্রয় নেবে কেবল তারাই নিরাপত্তাপ্রাপ্ত হবে। এই ঘোষনা শুনে বেশিরভাগ মানুষই নিরাপদ আশ্রয় এর দিকে চলে যায়। তবে কিছু লোক অসৎ ও অদুরদর্শি যুবকদের উত্তজিত করে এবং তাদের মুসলিম বাহিনিকে বাধা দেওয়ার উদ্দেশ্যে প্রেরন করে। উদ্দেশ্য ছিল তারা যদি সফল হয় তবে তাদের সাথে তারাও যোগ দেবে নয়তো নিরাপদে থাকবে। এরা বনু বকর এর সাথে মিলিত হয়। বনু বকর যেহেতু সন্ধি ভঙ্গ করার জন্য দায়ি তাই তারা যুদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়।

রাসুল (সাঃ) যি তুবায় পেীছে অবস্থান নেন এবং তার সেনাবাহিনিকে চুড়ান্ত অভিযান এর জন্য সমাবেশ করেন। সামরিক পরিভাষায় যাকে বলা হয় ফর্মিং আপ প্লেস। বিস্তারিত সমর পরিকল্পনা ও তিনি এই সময় প্রকাশ করেন। যুবায়র (রাঃ) এর নেতৃত্বে একটি অশ্বারোহি বাহিনি দেওয়া হয় এবং রাসুল (সাঃ) তাকে অভিযান এর পতাকা প্রদান করেন। তাকে নির্দেশ দেওয়া হয় তিনি যেন মক্কার উচ্চ ভুমির জহুন এই পতাকা স্থাপন করেন এবং পরবর্তি নির্দেশ এর জন্য অপেক্ষা করেন। খালিদ(রাঃ) এর নেতৃত্বে একটি শক্তিশালি বাহিনি কে মক্কার পশ্চিম এর ঢালু এলাকা দিয়ে প্রবেশ করার জন্য প্রেরন করেন রাসুল(সাঃ)। এই দিকে ছিল বনু বকর সহ কুরাইশদের উগ্র মস্তিস্ক যুবক ও ভাড়াটিয়া বাহিনি গুলির অবস্থান। হযরত আবু উবায়দা (রাঃ) এর নেতৃত্বে একটি বাহিনি প্রান্তর দিয়ে মক্কার দিকে প্রেরন করা হয়। অবশিষ্ট বাহিনি নিয়ে রাসুল(সাঃ) আসাফির নামক এলাকা দিয়ে মক্কায় প্রবেশ করেন। রাসুল(সাঃ) সকল অধিনায়ক কে নির্দেশদেন যে তাদের উপর হামলা না হলে যেন তারা লড়াই না করে। তিনি এর সাথে কয়েকজন এর নাম ও বলে দেন যে তাদের কে গ্রেফতার করতে এবং তারা যদি বাধা দেয় তবে তাদের হত্যা করতে।

হযরত যুবায়র(রাঃ) বিনা বাধায় মক্কার উচ্চভুমি অধিকার করে সেখানে পতাকা স্থাপন করেন। বর্তমানে যেখানে মসজিদে ফতেহ নির্মিত হয়েছে। অন্যান্য বাহিনিও কোনরুপ যুদ্ধ ছাড়াই মক্কায় প্রবেশ ও নির্ধারিত অবস্থান গ্রহন করে। কেবল খান্দামা এলাকায় হযরত খালিদ (রাঃ) এর নেতৃত্বাধিন বাহিনির উপর বনু বকর এবং কুরাইশ যুবকদের মিলিত বাহিনি আক্রমন করে। বনু বকর যেহেতু অপরাধি ছিল তাই নিজেদের রক্ষার জন্য তারা যুদ্ধ করাই প্রয়োজন মনে করেছিল। খালিদ(রাঃ) এত জোড়ে পাল্টা আক্রমন করেন যে ১৪ জন পেীত্তলিক নিহত হয় এবং মাত্র অল্প কিছুক্ষন যুদ্ধের পরেই তারা পালিয়ে যায়। অতঃপর খালিদ (রাঃ) প্রয়োজনিয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করে মক্কায় প্রবেশ করেন।

রাসুল(সাঃ) তার মুজাহিদদের সহকারে প্রবেশ করেন মক্কায় এবং প্রথমে প্রবেশ করেন মাসজিদুল হারাম এ। তিনি সেখানে নামাজ আদায় করেন এবং কাবা গৃহে স্থাপিত মুর্তিগুলি ভেঙ্গে ফেলার নির্দেশ দেন। তিনি হাতের লাঠি দিয়ে মুর্তিগুলিতে গুতো দিচ্ছিলেন আর মুখে উচ্চারন করছিলেন কুরআন এর আয়াত ”সত্য এসেছে এবং অসত্যের চলাফেরা শেষ হয়ে গেছে”। এরপর রাসুল (সাঃ) তওয়াফ করেন এবং কাবা গৃহের ভিতরে প্রবেশ করেন। কাবা গৃহের ভিতরে থাকা ছবি ও মুর্তিগুলিও নষ্ট করা হয়। রাসুল (সাঃ) এরপর কাবা গৃহের দরজায় দাড়িয়ে ভাষন দেন। সেই ভাষনে তিনি সবার জন্য নিরাপত্তা ও ক্ষমার ঘোষনা দেন। তার নির্দেশে হযরত বিলাল (রাঃ) কাবার ছাদে উঠে আযান দেন এবং তিনি শুকরানার নামাজ করেন। এই ভাবে সম্পুর্ন হয় মক্কা বিজয়।

বিশ্ব ইতিহাসের বড় টার্নিং পয়েন্ট গুলির অন্যতম হচ্ছে মক্কা বিজয়। যদিও হুদায়বিয়ার সন্ধির পর মদিনার মুসলিম রাষ্ট্র সকলের স্বিকৃতি পেয়েছিল কিন্তু মুসলিমদের প্রধান ইবাদত এর স্থান পবিত্র কাবা শরিফ কুরাইশ পেীত্তলিক দের নিয়ন্ত্রন এ থাকা ছিল একটি সমস্যা। মক্কার নিয়ন্ত্রন থাকায় কুরাইশরা তখনও যে কোন সময় আরবের প্রাধান্য দাবি করতে পারত এই যুক্তিতে। বিভিন্ন যুদ্ধে প্রচুর লোক ও সম্পদ হারিয়ে হুদায়বিয়ার সন্ধিতে আবদ্ধ হওয়া কুরাইশদের উদ্দেশ্যই ছিল দশ বছর যুদ্ধ বিরতির সুযোগে তাদের হারান সম্পদ পুনঃগঠন করা। কিন্তু তাদের হঠকারিতায় তারা নিজেরই চুক্তি ভঙ্গ করে বসে। বৈষয়িক দিক এর পাশাপাশি তারা নৈতিক ও মানসিক দিক দিয়েও পর্যদুস্ত ছিল। এই অবস্থা থেকে ফিরে যাওয়ার আগেই আল্লাহতায়লা তাদের মধ্যে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করে দিয়েছিলেন। যার ফলে শুধু বিশাল বাহিনির উপস্থিতির কথা শুনেই তারা মনোবল হারিয়ে ফেলে। প্রায় বিনা রক্তপাতে বিজয় হয় মুসলিম বাহিনির। এই বিজয় এর ফলে সকল ইসলাম বিরোধি শক্তি পর্যদুস্ত হয় অন্য দিকে এতদিন সাধারন মানুষের সামনে নেতাদের মিথ্যা আশ্বাস ও দেবতাদের ভয় নষ্ট হয়ে যায়। যার ফলে সবাইই ইসলাম এর সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে ইসলাম গ্রহন করেন।

৮ম হিজরির ১৮ ই রমজান এভাবেই ইসলাম প্রতিষ্ঠায় সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন বিজয় সাধিত হয়।

বিষয়: বিবিধ

১৪৬৩ বার পঠিত, ১৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

328463
০৩ জুলাই ২০১৫ রাত ০৮:০০
ক্ষনিকের যাত্রী লিখেছেন : ইসলামের বিজয় নিয়ে চমৎকার পোস্টটির জন্য জাযাকাল্লাহু খাইরান। Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck
০৩ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:৩৬
270731
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : সুন্দর মন্তব্যটির জন্য ধন্যবাদ।
328469
০৩ জুলাই ২০১৫ রাত ০৯:১৬
এমরুল কায়েস ভুট্টো লিখেছেন : দ্যা ম্যাসেজ মুভিতে দেখেছি শর্ত ভঙ্গের পর মুসলিমরা মক্কা ছেড়ে চলে যাওয়ার সময় আবু সুফিয়ান অনেক অনুয়ন বিনয় করে বলে "আমরা শর্ত ভঙ্গ করেনি। অন্য ৩য় কোন পক্ষ শর্ত ভঙ্গ করেছে।" যদিও পরে সে ইসলাম গ্রহন করতে দেখা যায়।
০৩ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:৩৮
270732
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : চুক্তির শর্ত অনুযায়ি বনু বকর এর আচরন এর জন্য কুরাইশরা দায়ি ছিল। তারা শর্ত ভঙ্গ করে বনু বকর কে সহায়তা করেছিল। বনু খুযয়া হারাম এর সিমানায় আশ্রয় নেওয়ার পর ও তারা আক্রমন করেছিল।
328475
০৩ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:২৬
চোথাবাজ লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
০৩ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:৩৮
270733
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ।
328493
০৪ জুলাই ২০১৫ রাত ০১:১৯
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : চির সবুজ ইসলাম
রিদওয়ান কবির সবুজ নাম,
পোস্টের জন্য জানাই সালাম।
০৪ জুলাই ২০১৫ বিকাল ০৫:০৭
270808
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ওয়ালাইকুমআসসালাম!!!
ধন্যবাদ এর সাথে নিলাম!!
328723
০৫ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০১:০৩
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদ
০৫ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০৩:৪৪
270973
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ।
328737
০৫ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০২:২৩
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
০৫ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০৩:৪৫
270974
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : খাইছে!!!
গ্যাঞ্জাম খানের ভাল লাগে কেমনে!!
328899
০৬ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:৩৪
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ খায়রান। দারুন বর্ণনা দিলেন
০৬ জুলাই ২০১৫ রাত ১১:১৫
271159
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : সুন্দর মন্তব্যটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।
328909
০৬ জুলাই ২০১৫ রাত ১১:৪৮
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : সীরাতে মুস্তাফা (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসালাম) - মাওলানা ইদ্রীস কান্ধলবী (রহ.)
বইটি পড়লাম এবং মক্কা বিজয়ের ঘটনা আদ্যপান্ত পড়লাম !
আপনার পোষ্ট পড়ে সেটা আবার স্মরন হলো।
ধন্যবাদ
০৭ জুলাই ২০১৫ রাত ০১:৫২
271169
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : সুন্দর মন্তব্যটির জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File