আমার কিছু প্রিয় বই সম্পর্কে
লিখেছেন লিখেছেন রিদওয়ান কবির সবুজ ২১ মে, ২০১৫, ১০:৩৭:১৮ রাত
প্রিয় বই কিংবা প্রিয় লেখক নির্ধারন করা প্রায় অসম্ভব ব্যাপার! কারন একের অধিক বই ই প্রিয় হতে পারে আবার প্রিয় লেখক এর সব বই প্রিয় না ও হতে পারে। তাই প্রিয় বই নির্ধারন করা বেশ কঠিন। আবার পবিত্র কুরআন শরিফ এবং এর তাফসির প্রিয় হলেও একে প্রিয় বই এর তালিকায় ফেলা যায়না কারন এটি কোন সাধারন বই নয়। কুরআন শরিফ এবং হাদিস গ্রন্থগুলি অবশ্যই সবচেয়ে বেশি প্রিয়। তাই প্রিয় বই এর তালিকায় এগুলিকে সবার উর্দ্ধে রেখে আমার বিশটি প্রিয় বই নিয়ে এই পোষ্ট টি দিচ্ছি।
১. কুরআন, হাদিস এবং সিরাত গ্রন্থগুলির পরে আমার সবচেয়ে প্রিয় বইটি হচ্ছে নসিম হিজাজির 'কায়সার ও কিসরা'। উর্দু সাহিত্য এবং ঐতিহাসিক উপন্যাস রচনায় অপ্রতিদ্বন্দি লেখক নসিম হিজাজি। ’কায়সার ও কিসরা’ তার নিজের মতে তার শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ। ইসলাম পূর্ব বিশ্বের দুই পরাশক্তি রোম ও ইরান এর ক্ষমতার দ্বন্দ এবং সামাজিক অবস্থা এই উপন্যাসটির উপজিব্য। সেই সঙ্গে ইসলাম পূর্ব আরব এর সামাজিক অবস্থা ও ইহুদিদের ষড়যন্ত্রের বিবরন এর সাথে আসেম ও ফুসতিনার রোমান্টিক কাহিনি একে একটি অতি সুখপাঠ্য গ্রন্থে পরিনিত করেছে। একই সঙ্গে বিনোদন এবং শিক্ষার জন্য এই বইটি অত্যন্ত ভাল। ’কায়সার ও কিসরা’ নিঃসন্দেহে বিশ্ব সাহিত্যের একটি শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ।
২. আমার প্রিয় বই এর মধ্যে দ্বিতিয় স্থানে থাকবে নসিম হিজাজির ই দুটি গ্রন্থ ’মোয়াজজম আলি’ বাংলা অনুবাদে ’খুন রাঙ্গা পথ’ এবং ’আওর তলোয়ার টুট গেয়ি’ বাংলা অনুবাদে ’ভেঙ্গে গেল তলোয়ার’ দুটি আলাদা উপন্যাস হলেও কাহিনির ধারাবাহিকতা ও চরিত্র এক হওয়ায় এক সাথেই এই দুটি বই এর উল্লেখ করছি। এই উপন্যাস দুটিতে বর্ণিত হয়েছে পলাশির যুদ্ধের পূর্ব হতে মহিশুর এর বাঘ সুলতান টিপুর পরাজয় পর্যন্ত। মুর্শিদাবাদ এর বাসিন্দা এবং নবাব আলিবর্দি খান ও সিরাজদেীলার অধিনে কাজ করা সেনানায়ক মুয়াজজম আলির জিবন এর সাথে বর্নিত হয়েছে বাংলায় মারাঠাদের আক্রমন এর সুযোগে ইংরেজদের ক্ষমতা বৃদ্ধি। ষড়যন্ত্রের মুখে পলাশিতে স্বাধিনতার সমাপ্তি। পানিপথের তৃত্বিয় যুদ্ধ এবং অযোধ্যার নবাব সুজাউদ্দেীলার বোকামির সুযোগে দিল্লির সিমানা পর্যন্ত ইংরেজদের দখলে যাওয়া। এরপর মহিশুরে হায়দার আলির উত্থান এবং নানামুখি ষড়যন্ত্রের মুখে তার জিবন পর্যন্ত বর্ণিত হয়েছে প্রথম উপন্যাসে। দ্বিতিয় উপন্যাস মুয়াজজম আলির দুই পুত্র আনোয়ার অলি ও মুরাদ আলি কে কেন্দ্র করে বর্নিত হয়েছে সুলতান টিপুর সংগ্রাম এবং শেষ পরাজয় এর কথা। উপমহাদেশের ইতিহাস এ মুসলিম ও মোগল সাম্রাজ্যের পতন এত সুন্দর এবং যুক্তিযুক্ত ভাবে অনেক ইতিহাস গ্রন্থেও বর্নিত হয়নি যেভাবে এই উপন্যাসগুলিতে বর্নিত হয়েছে। সকলকে এই উপন্যাসগুলি পড়ার জন্য আমি অনুরোধ করছি।
৩. আমার প্রিয় তালিকায় তৃতিয় স্থানে রয়েছে আরো একটি ঐতিহাসিক উপন্যাস। এই উপন্যাসটির লেখক হলেন শিকড় সন্ধানি ঔপন্যাসিক শফিউদ্দিন সরদার। উপন্যাসটি হলো ’বারো পাইকার দুগ’। বাংলার ইতিহাসে সুলতানি আমল এর এক পর্যায়ে সুলতান রুকুনউদ্দিন বারবক শাহ এর কথা বর্ণিত হয়েছে এই উপন্যাসে। আরো রয়েছে আরব থেকে আগত দরবেশ শাহ ইসমাইল গাজি এর কথা। যিনি তৎকালিন বাংলাদেশে এসেছিলেন মানব সেবার উদ্দেশ্যে। সুলতান এর উদারতার সুযোগ নিয়ে তার হিন্দু সভাসদদের ষড়যন্ত্র এবং শেষ পর্যন্ত সুলতান কে বিভ্রান্ত করে শাহ ইসমাইল গাজিকে হত্যা করা এই উপন্যাস এর মূল কাহিনি। সাথে রয়েছে রোমান্টিক ঘটনা। বাংলা সাহিত্যে এ রকম মেীলিক কোন ঐতিহাসিক উপন্যাস আমার এখনও চোখে পড়েনি।
৪. চতুর্থ স্থানে রয়েছে আরো একটি অনুদিত উপন্যাস। এটি হলো কুরবান সাইদ রচিত ও বুলবুল সারওয়ার অনূদিত ’ আলি ও নিনো’ । কুরবান সাইদ মুলত আজারবাইজানি ঔপন্যাসিক ইউসুফ ওয়াজির কারমানজামিনির ছদ্বনাম। উপন্যাসটির নায়ক আলি খান একজন আজারবাইজানি মুসলিম। নায়িকা নিনো একজন জর্জিয় খৃষ্টান নারি। উভয় এর প্রেম দিয়ে তারা একটি শান্ত বিশ্ব নির্মান এর সপ্ন দেখে। কিন্তু প্রথমে জার রাশিয়ার শাসন এবং পরে কম্যুনিষ্ট রাশিয়ার আক্রমন এর মুখে আজারবাইজান এর পতন এর সময় শহিদ হয় আলি খান। এই উপন্যাসটি বিশ্বে অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপন্যাস এবং আজারবাইজানে জাতিয় গ্রন্থ হিসেবে স্বিকৃত। বুলবুল সারওয়ার এর অনুবাদ অত্যন্ত চমৎকার। বইটি সবাইকে পড়তে অনুরোধ করি।
৫. তালিকায় পঞ্চম স্থানে থাকছে প্রথম নন-ফিকশন। উপমহাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ মনিষি সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদির ’খিলাফত ও রাজতন্ত্র’। ইসলাম এর গনতান্ত্রিক খিলাফত ব্যবস্থা কিভাবে পরিনত হলো রাজতন্ত্রে এবং এর ফলাফল কি হলো সেটা জানতে ও শিখতে এই বই অবশ্যপাঠ্য। এই বইটি নিয়ে বিতর্ক ও কম হয়নি। কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে এর প্রতিবাদে লিখিত বেশিরভাগ বই ই যুক্তিপুর্ন সমালোচনার বদলে ব্যাক্তিগত আক্রমন এবং ভুল উদ্ধৃতি দিয়ে আলোচনা। সাহাবিদের প্রতি অত্যধিক সন্মান দেখাতে ও শিয়া বিরোধিতা করতে গিয়ে যে অনেকে ভুলে খলিফা হযরত আলি (রাঃ) কে অসন্মান করে ফেলেছেন সেটা অনেক সমালোচকই খেয়াল করেননি। বইটির বক্তব্য নিয়ে যে মতই পোষন করুন বইটি ইসলামে ইতিহাসের গুরুত্বপুর্ন কিছু শিক্ষার সুযোগ আছে।
৬. ছয় নম্বরে আছে প্রথম কবিতা গ্রন্থ। অবশ্য একক কোন গ্রন্থ নয়। আল্লামা ইকবালের উল্লেখযোগ্য কবিতা গুলির বাংলা অনুবাদে ’ইকবাল কাব্য সঞ্চয়ন’। এই অনুবাদ গুলি করেছেন কবি মনিরুদ্দিন ইউসুফ। ইকবাল এর জিবিত কালিন সময় হতেই তার কবিতাগুলির বাংলা অনুবাদ হয়ে আসছে। অমিয় চক্রবর্তি, ফররুখ আহমদ ও অনুবাদ করেছেন। মনিরুদ্দিন ইউসুফ ইকবাল এর সকল কাব্যগ্রন্থ থেকে উল্লেখযোগ্য বিভিন্ন কবিতা তে যে ছন্দে ও ভাষায় অনুবাদ করেছেন তা সহজ বোধ্য এবং হৃদয়গ্রাহি। শিকওয়া ও জওয়াবে শিকওয়া সহ তার উল্লেখযোগ্য কবিতার এই সংকলন আমার অন্যতম প্রিয় গ্রন্থ।
৭.সাত নং স্থানে আসবে সাইয়েদ আমির আলির ’দি স্পিরিট অফ ইসলাম’। শিয়া দৃষ্টিভঙ্গি এবং ইউরোপিয় ওরিয়েন্টালিষ্ট দের অনুসরনে রচিত হলেও ঐতিহাসিক এবং গবেষক এর নির্লিপ্ত সত্য দৃষ্টি এই বইটিকে অত্যন্ত সন্মান এর আসনে বসিয়েছে। প্রায় শতবর্ষ অতিক্রান্ত হলেও এই বইটি ইসলাম এর প্রাথমিক ইতিহাস এবং এর মর্মবানি জানার জন্য এখনও পর্যন্ত একটি শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ। যারা ইসলামের ইতিহাস এবং এর মর্ম সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক বইটি তাদের জন্য অত্যন্ত উপযোগি। ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশিত দরবেশ আলি খান অনূদিত বইটি প্রয়োজনিয় টিকা সম্বৃদ্ধ এবং সুপাঠ্য।
৮. আট নম্বরে আসছে প্রথম আত্মজিবনি গ্রন্থ। মরহুম জাতিয় অধ্যাপক সৈয়দ আলি আহসান এর আত্মজিবনি ’জিবনের শিলান্যাস’ ও এর পরের পর্ব ’ যখন সময় এল’ এই দুটি বই ই আমাদের দেশের ইতিহাস এর একটি গুরুত্বপুর্ন দলিল। নিজের ব্যাক্তিগত জিবনের সাথে বৃটিশ শাসন এর শেষ পর্ব ও পাকিস্তান এর রাজনৈতিক ও সামাজিক অবস্থা বর্নিত হয়েছে প্রথম বইটিতে। আর দ্বিতিয় বইটিতে মুক্তিযুদ্ধকালিন সময়ে তার অভিজ্ঞতার কথা লিখা হয়েছে। উভয় গ্রন্থ মিলিয়ে একটি অত্যন্ত শিক্ষনিয় বইটি সবার পড়া প্রয়োজন।
৯.নয় নম্বরে আসবে আরেকটি উপন্যাস। বিখ্যাত ভারতিয় ঔপন্যাসিক খুশবন্ত সিং এর ’দিল্লি’। দিল্লি নগরির হাজার বছরের ইতিহাস বর্ণিত হয়েছে এই উপন্যাসে খুশবন্ত সিং এর স্বভাবসুলভ রসিকতা এবং যেীনতার সাথে। কিন্তু তথাপি এটি অত্যন্ত ভাল একটি বই।
১০. দশম স্থানে আসবে জাতিয় কবি কাজি নজরুল ইসলাম এর কাব্যগ্রন্থ ’জিঞ্জির’। এই গ্রন্থেরই অন্তর্ভুক্ত জাতিয় কবির কয়েকটি বিখ্যাত কবিতা ’খালেদ’,’উমর ফারুক’, ’ঈদ মুবারক’। হৃদয়কে উদ্দিপিত করার মত এই কবিতাগুলি সকলের জন্য পড়া জরুরি।
এই দশটি বই ছাড়াও আরো কয়েকটি বই ভাল লাগে সেগুলি হচ্ছে।
১১. শংকর এর চেীরঙ্গি।
১২. আবুল মনসুর আহমদ এর ’আমার দেখা রাজনিতির পঞ্চাশ বছর’।
১৩.নেলসন ম্যান্ডেলার ’লং ওয়াক টু ফ্রিডম’।
১৪. আলিয়া ইজত বিগোভিচ এর ’ইসলাম বিটুইন ইষ্ট এন্ড ওয়েস্ট’।
১৫. অধ্যাপক গোলাম আযম এর ’জিবনে যা দেখলাম’।
১৬. সিরাজুর রহমান এর ’এক জিবন এক ইতিহাস’।
১৭. বুলবুল সরওয়ার এর ’ঝিলাম নদির দেশে’।
১৮. আশকার ইবনে শাইখ এর নাটক ’রাজা-রাজ্য-রাজধানি’।
১৯. আইজাক আসিমভ এর ’ফাউন্ডেশন সিরিজ’।
২০. হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড এর ’অ্যালান কোয়াটারমেইন’।
বিষয়: বিবিধ
৩২১৩ বার পঠিত, ৪৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
অনেকদিন অপেক্ষার পর পেয়ে গেলাম
আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই জ্ঞানের সাগর থেকে মুক্তা সেঁচে আমাদের সম্মূখে তুলে ধরার জন্য।
ভাইয়া হাজিরা দিয়ে গেলাম।
জাজাকাল্লাহ....
সম্ভব হলে সবগুরো বইই আমাকে সংগ্রহ করে দিবেন। নসীম হিযাজীর সব বই পড়েছিলাম দুই যুগ আগে।
নসিম হিজাজির সব বাংলায় অনুদিত বই ই আমার সংগ্রহে আছে। ইনশাআল্লাহ আপনার জন্যও সংগ্রহ হয়ে যাবে।
আলমারির সামনে সবগুলি বই , নতুন বইয়ের সতেজ ঘ্রান , পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা উল্টিয়ে হারিয়ে যেতে ইচ্ছে করছে বইয়ের সাম্রাজ্যে!
পোস্টটি প্রিয়তে নিলাম! বইগুলো সংগ্রহ করার ইচ্ছে পোষন করছি!
কিছু মনে না করলে ছোট পরামর্শ- সম্ভব হলে বিশটি বইয়ের মাঝে একটি বিশেষ বই নির্বাচন করে তার উপর বিস্তারিত লিখুন। তাহলে সহজেই একটি বই এর উপর বিস্তারিত ধারনা লাভ, লিখক পরিচিতি, ঘটনাপ্রবাহ, ভালোলাগার কারন পড়ে বই সম্পর্কে পাঠক খুব বেশি উপকৃত হতে পারবে!
আপনার সফলতা কামনা করছি! শুভকামনা রইলো!
নতুন বই এর গন্ধ যেন নেশা ধরিয়ে দেয় তেমনি পুড়ান বই ও। আসলে প্রতিযোগিতার লেখা হিসাবে সব প্রিয় বই এর কথা লিখেছি। এর বাইরেও কিন্তু অনেক প্রিয় বই আছে! আপনার পরামর্শমত লিখতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
আঁধার রাতের মুসাফির এবং এর পরবর্তি পর্ব 'কলিসা আউর আগ' বাংলায় শেষ রাতের মুসাফির নামে অনূদিত বইদুটি তে ইসলামের শেষ যুগে স্পেন এর যে অবস্থার বিবরন দেওয়া হয়েছে আমাদের অবস্থাও এখন প্রায় তাই।
চমৎকার একটি পোস্ট।
অনেক ধন্যবাদ।
ব্যস্ততাহেতু এবারের প্রতিযোগীতা মিস করবো হয়তো। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইলো।
ঢাকা ডাইজেষ্ট এ সম্পুর্ন নয় প্রধান পরিচ্ছেদগুলির অনুবাদ বের হয়েছিল। আনোয়ার হোসেন মঞ্জুই খুশবন্ত সিং এর বেশিরভাগ লিখার বাংলা অনুবাদক।
আমি ও পড়ব আল্লাহ যদি হায়াতে বাচিয়ে রাখেন পড়াশুনা শেষ হলেই অনেক বই পড়ব ।ইনশা আল্লাহ ।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
পড়াশুনা কবে শেষ হবে আর কবে বই পড়বেন??? পড়াশুনার সাথেসাথেই অন্য বই পড়া উচিত। তা হৃদয়কে শান্ত রাখবে এবং একাডেমিক পড়াশুনা যে মানসিক বদ্ধতা সৃষ্টি করে তার থেকে মুক্তি দেবে।
আসলেই তাই প্রিয় বই এর শেষ নাই। একবছর পরও এই তালিকা পরিবর্তিত হয়ে যেতে পারে।
আপনার লিস্ট পেলে এই লিস্ট এর সাথে কিছু সংযুক্ত হত আরকি তখন একটু লম্বা হবে্ হয়ত!!
আপনার তালিকার বেশ কয়েকটি বই আমার পড়া হয়নি। সংগ্রহ করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ্
বইগুলির বেশিরভাগই পাওয়া যায়।
ধন্যবাদ আপনাকেও।
আপনার টিউটর নজরুল ইসলাম টিপু ভাইয়ের সাথে কালকে উনার দোকানে গিয়ে দেখা করেছিলাম। আপনার ও আপনর পরিবার সমপরকে অনেক কিছুই উনার কাছ থেকে জানলাম।
ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ আপনাকে। উনার সাথে আবার দেখা হলে আমার সালাম জানাবেন।
মন্তব্য করতে লগইন করুন