ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট এর প্রতিষ্ঠাতা। মেজর আবদুল গনি।

লিখেছেন লিখেছেন রিদওয়ান কবির সবুজ ১১ নভেম্বর, ২০১৪, ০৯:৫০:২৫ রাত

এই লিখাটি চার বছর আগে সোনারবাংলাদেশ ব্লগে লিখেছিলাম। এখনও মনে হয় এর প্রাসঙ্গিকতা শেষ হয়নি তাই আবার রিপোষ্ট করলাম।

১১ ই নভেম্বর ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট এর প্রতিষ্ঠাতা মরহুম মেজর আবদুল গনির মৃত্যু বার্ষিকি। বাংলাদেশের স্বাধিনতার পিছনে যেই রেজিমেন্ট এর সৈনিক দের অবদান সর্বাধিক। কিন্তু বাংলাদেশের পত্রিকাগুলির মত ব্লগেও তাকে স্মরন করার অভাব দেখে সত্যিই অবাক হয়েছি।

ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশিত তার ছোট জীবনিটি অবলম্বনে এই লেখাটি লিখছি।

মেজর আবদুল গনি ১৯১৫ খ্রিষ্টাব্দের ১লা ডিসেম্বর কুমিল্লার বুড়িচং এর নাগাইস গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন। তার পিতা শরাফত আলি ছিলেন একজন মধ্যবিত্ত কৃষক। সে সময়ে তিনি এন্ট্রান্স বর্তমান এস,এস,সি সমমানের শিক্ষা লাভ করেছিলেন যা তখনকার মুসলিমদের মধ্যে দুর্লভ ছিল সেই সঙ্গে এন্ট্রান্স পাস করেও কোন চাকরি গ্রহন না করে স্বাধিন ভাবে নিজের জমিজমার দেখাশোনা করে জীবিকা নির্বাহ করাও ছিল অভিনব। মেজর আবদুল গনি আড়াই বছর বয়সেই মা জোবেদা খাতুনকে হারান। আবদুল গনি প্রাথমিক শিক্ষা জীবন শুরু হয় মাদ্রাসায়। প্রাথমিক মাদ্রাসা শিক্ষা শেষে তিনি চট্টগ্রাম হাই মাদ্রাসায় ভর্তি হন। এ সময় তিনি চট্টগ্রামে কর্মরত মুসলিম ম্যাজিস্ট্রেট হামিদ হাসান নোমানির দৃষ্টি আকর্ষন করেন। নোমানি সাহেব তাকে নিজের কাছে নিয়ে আসেন এবং চট্টগ্রাম মুসলিম হাই স্কুলে ভর্তি করে দেন। স্কুলে নিচের ক্লাশে ভর্তি হতে বাধ্য হওয়ার কারনে কয়েক বছর পিছিয়ে পড়লেও নোমানি সাহেবের সহায়তায় তিনি ১৯৩৬ সালে খুলনা জেলা স্কুল থেকে মেট্রিক পরীক্ষায় উত্তির্ন হন। এর পর কলকতা ইসলামিয়া কলেজে ভর্তি হন এবং আই,এ পাস করেন। এরপর একই কলেজে বি,এ তে ভর্তি হন। পরীক্ষার ফলাফল দেয়ার আগেই তিনি কলকাতা ফায়ার ব্রিগেডে অফিসার হিসেবে যোগদান করেন। তিনি ছিলেন ফায়ার ব্রিগেডের প্রথম মুসলিম অফিসার। দ্বিতিয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে তৎকালিন বৃটিশ সেনাবাহিনীতে ভারতিয় ও বিশেষ করে বাঙ্গালিদের যোগদান সহজ করা হয়। এই সময় তিনি সেনাবাহিনীতে যোগদেন এবং কিংস কমিশন অফিসার হিসেবে মনোনিত হন। তিনি প্রথমে ইন্ডিয়ান পাইওনিয়ার কোরে নিযুক্ত হন। পাইওনিয়ার কোর মুলত যুদ্ধের সময় সাময়িকভাবে রিক্রুট করা সৈনিকদের নিয়ে গঠিত হয়। এরা সাধারনত সম্মুখ যুদ্ধে অংশগ্রহন করেনা। কিন্তু তৎকালিন ক্যাপ্টেন আবদুল গনিকে বার্মা ও আরাকানে সম্মুখ যুদ্ধের জন্য প্রেরন করা হয় তার কোম্পানি সহ। যুদ্ধ শেষে ক্যাপ্টেন গনি তার মায়ের চাচাত ভাই মাওলানা আবদুল গফুরের কন্যা আসিয়া বেগম কে বিয়ে করেন। যুদ্ধের পর ভারতিয় পাইওনিয়ার কোরের অধিকাংশ ইউনিট ভেঙ্গে দেয়া হলেও বিশেষ কৃতিত্ব প্রদর্শন করায় মেজর আবদুল গনির কোম্পানি সহ বাঙ্গালি মুসলিমদের নিয়ে গঠিত দুটি কোম্পানী (কোম্পানী নং ১২৫৬ ও ১৪০৭) কে নিয়মিত সেনাবাহিনীর অন্তর্ভুক্ত করা হয়। মেজর গনি ১৯৪৭ সালে তৎকালিন স্বাধিন রাজ্য হায়দারাবাদের ঝালনায় পাইওনিয়ার কোর সেন্টার এ কর্মরত ছিলেন। উপমহাদেশের বিভক্তি নিশ্চিত হলে তিনি পাকিস্তানের পক্ষে অপশন দেন এবং ১৯৪৭ সালের আগষ্ট মাসে হায়দারাবাদ থেকে ৭০০ মুসলিম সৈনিক সহ ঢাকায় আগমন করেন। ঢাকায় এসেই ক্যাপ্টেন আবদুল গনি বাঙ্গালি মুসলিমদের নিয়ে একটি সতন্ত্র রেজিমেন্ট গড়ে তোলার জন্য চেষ্টা শুরু করেন। এই উদ্দেশ্যে তিনি তৎকালিন পাকিস্তান সেনাবাহিনি প্রধান জেনারেল স্যার ফ্রান্ক মেজারভির কাছে পরিকল্পনা উপস্থাপন করেন। তার এই তৎপরতা উচ্চ পদস্থ অনেকেরই পছন্দ হয়নি। তাকে সেনাবাহিনীর বাইরে ন্যাশনাল গার্ডে ডেপুটেশনে পোস্টিং দেয়া হয়। কিন্তু তৎকালিন প্রধানমন্ত্রি খাজা নাজিমুদ্দিনের হস্তক্ষেপে তাকে শেষ পর্যন্ত রিক্রুটিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব দেয়া হয়। এই পদে থেকে তিনি দ্রুততার সাথে একটি ব্যাটালিয়ন তৈরির জন্য প্রয়োজনিয় জনশক্তি রিক্রুট করে ফেলেন। অবশেষে ১৯৪৮ সালের ১৫ ই ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিক ভাবে লেঃকর্নেল ভি,জে,ই প্যাটারসন কে কমান্ডিং অফিসার করে ১ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট গঠিত হয়। এই অনুষ্ঠানে তৎকালিন পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল ও অবিসংবাদি নেতা মুহাম্মদ আলি জিন্নাহ উপস্থিত ছিলেন এবং গার্ড অফ অনারে সালাম গ্রহন করেন। মেজর আবদুল ওয়াহিদ চেীধুরি ট্রেনিং কোম্পনির অধিনায়ক নিযুক্ত হন এবং আরো একটি ব্যাটালিয়ন প্রতিষ্ঠার কার্যক্রম শুরু হয়। ক্যাপ্টেন আবদুল গনি রিক্রুটিং অফিসার হিসেবে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের জন্য সৈন্য সংগ্রহ করতে থাকেন। ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট এর দ্রুত প্রসার অনেকেরই পছন্দ হয়নি। ক্যাপ্টেন গনিকে আবারও পাকিস্তান ন্যাশনাল গার্ডে নিযুক্ত করা হয়। পরে তাকে পাঞ্জাব রেজিমেন্ট এ পোস্টিং দেয়া হয়। ১৯৫৩ সালে তিনি সময়মত প্রমোশন ও যোগ্যতা অনুযায়ি পোস্টিং না দেওয়ার প্রতিবাদে অবসর গ্রহন করেন। অবসরের পূর্বে তাকে মেজর পদে পদোন্নতি দেয়া হয়। অবসর গ্রহনের পর মেজর গনি জীবন ধারনের জন্য ব্যবসা শুরু করেন পাশাপাশি রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডেও জড়িত হয়ে পরেন। ১৯৫৪ সালের ঐতিহাসিক নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট ও আওয়ামি লিগ থেকে মনোনয়ন পেলেও তিনি তা প্রত্যাখান করেন। একই সাথে মুসলিম লিগের কাজ দেখে তার প্রতিও বিতঃশ্রদ্ধ হয়ে তিনি সতন্ত্র প্রার্থি হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহন করেন এবং যুক্তফ্রন্ট ও মুসলিম লিগ উভয়ের প্রার্থিকে পরাজিত করে প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর তিনি মুসলিম লিগের বিকল্প হিসেবে ইসলামি আদর্শ ভিত্তিক একটি দল প্রতিষ্ঠার জন্য চেষ্টা চালাতে থাকেন। ১৯৫৭ সালে তিনি দ্বিতিয় বিশ্বযুদ্ধের প্রাক্তন সৈনিকদের নিয়ে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে পাকিস্তানের প্রতিনিধি হিসেবে যোগদানের জন্য তৎকালিন পশ্চিম জার্মানির রাজধানি বন নগরীতে গমন করেন। সম্মেলন শেষে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই তিনি ১৯৫৭ সালের এগারই নভেম্বর ইন্তেকাল করেন। তার মৃতদেহ দেশে ফেরত আনা হয় এবং কুমিল্লা সেনানিবাসে কবর দেয়া হয়। ব্যাক্তিগত জীবনে মেজর গনি ছিলেন একজন অত্যন্ত ধর্মপরায়ন ব্যাক্তি। এমনকি সেনাবাহিনিতে কর্মরত থাকা অবস্থায়ও তিনি ধর্মপরায়ন ছিলেন। সেনাবাহিনির তৎকালিন সংস্কৃতিতে মদ্যপান প্রচলিত থাকলেও তিনি কোনদিন মদ পান করেননি। সেনাবাহিনিতে প্রচলিত পার্টিতে তার স্ত্রীকে কখনই নিয়ে জাননি। তার স্ত্রীও ছিলেন একজন ধার্মিক মহিলা। মেজর গনি খেলাধুলা পছন্দ করতেন এবং একজন দানশীল ব্যাক্তি হিসেবে তার এলাকায় খ্যাত ছিলেন। মেজর গনি তিন কন্যা ও দুই পুত্রের জনক ছিলেন। তার উভয় পুত্রই বাংলাদেশ সেনাবাহিনিতে কমিশন্ড অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট এর প্রতিষ্ঠায় মেজর আবদুল গনির অবদান সর্বাধিক। এই ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টই ১৯৭১ সালের মুক্তযুদ্ধ ও বর্তমান বাংলাদেশ সেনাবাহিনির নিউক্লিয়াস্। তথাপি মেজর আবদুল গনির মত ব্যাক্তিকে স্মরনকরতে আমাদের অনেক মিডিয়ার দৈন্যতা ব্যথিত করছে আমাকে।

বিষয়: বিবিধ

১৮২৬ বার পঠিত, ২৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

283370
১১ নভেম্বর ২০১৪ রাত ১১:১৭
মাটিরলাঠি লিখেছেন :
ভালো লাগলো উনার সম্বন্ধে জেনে। অনেক অনেক ধন্যবাদ। Good Luck Good Luck
১২ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:১৯
226684
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ।
283379
১১ নভেম্বর ২০১৪ রাত ১১:৫২
আফরা লিখেছেন : মেজর আবদুল গনি সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম যা আমি জানতাম না ।অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া শেয়ার করার জন্য ।
১২ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:২০
226685
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : মন্তব্যটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।
তারমত অনেক মানুষকেই আমাদের দেশে উপেক্ষা করা হচ্ছে।
283386
১২ নভেম্বর ২০১৪ রাত ১২:১৩
অনেক পথ বাকি লিখেছেন : পড়ছি আগে। তারপরও নতুন করে পড়লাম অনেক ধন্যবাদ
১২ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:২০
226686
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ।
283394
১২ নভেম্বর ২০১৪ রাত ১২:২৮
লজিকাল ভাইছা লিখেছেন : ভালো লাগলো , অনেক ধন্যবাদ ।
১২ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:২১
226687
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ
283486
১২ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:২৯
মামুন লিখেছেন : এই বিষয়ে নিজের জ্ঞান সমৃদ্ধ হল। মেজর গণি সম্পর্কে জানানোর জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। Rose Rose Rose
১২ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:২১
226688
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : মেজর গনি বা জেনারেল ইশফাকুল মজিদ কে এখন আমাদের ইতিহাস থেকে মুছে দেওয়া হচ্ছে।
অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যটির জন্য।
283574
১২ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:৩২
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ।
বহুদিন পর ব্লগে লগইন করলাম । দোয়া করবেন ।
১২ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:৫৭
226828
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আস সালাম।
স্বাগতম!!!!
আর যেন লগআউট না হয়!!!
ধন্যবাদ মন্তব্যটির জন্য।
283608
১২ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৪
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম শ্রদ্ধেয় রিদওয়ান কবির সবুজ ভাইয়া। আপনার গুরুত্বপূর্ণ সুন্দর লিখাটি পড়ে এই মহৎ ব্যক্তিটি মেজর আব্দুল গনি সম্বন্ধে নতুন অনেক কিছু জানা হল। আল্লাহ্‌ পাক আপনার কলমকে আরও শাণিত ও নিয়মিত করুণ। জাজাকাল্লাহু খাইর।
১২ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:৫৮
226830
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ওয়ালাইকুমআসসালাম
সুন্দর মন্তব্যটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।
283612
১২ নভেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৪:৩৫
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : এ বরেণ্য ব্যক্তিদের ইতিহাস হতে মুছে ফেলা হচ্ছে, মুছে ফেলার ষড়যন্ত্র হচ্ছে।

এভাবে চলতে থাকলে এদেশের আগামী প্রজন্ম ভুলে যাবে মেজর আবদুল গনিদের নাম। ভুলে যাবে বিশ্বকবি ও মহাকবি স্যার ড. আল্লামা ইকবাল, মহাকবি শেখ সাদী, মহাকবি হাফিজ শিরাজী,মুনসী মেহেরউল্লা, কবি সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী, হবিবুর রহমান সাহিত্যরত্ন, আবদুল করীম সাহিত্যবিশারদ, কবি কায়কোবাদ, কবি বন্দে আলী মিয়া, কবি গোলাম মোস্তফা, মওলানা মুহম্মদ আকরাম খাঁ প্রমুখ মুসলিম মনীষীদের।
১২ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:০৯
226832
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : মুছে ফেলা হচ্ছে বলে বসে থাকলে তো চলবে না!!!
তাদেরকে উপস্থাপন করতে হবে। তাদের সম্পর্কে পরিপুর্ন ভাবে জানাতে হবে মানুষকে। আজকে মাওলানা মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদির একটি অনুষ্ঠান থেকে আসলাম। সেখানে তাকে কেবলি বাংলা বিভাগের বিরোধি প্রমান এর চেষ্টা হয়েছে। কিন্তু তিনি যে মুসলিম সাতন্ত্র নিয়ে অনেক কাজ করেছেন ইসলামি শিক্ষা প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেছেন সেই উল্লেখ কেউ একবারও করলেন না।
283816
১৩ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:২০
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনার পোস্টের মাধ্যমে অনেক অজানা বিষয়কে জানতে পারি। এ ধরণের লিখা আরও লিখলে আমাদের জানার পরিধিটা আরেকটু বাড়বে। ধন্যবাদ।
১৩ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:০১
226960
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যটির জন্য।
সৈয়দ মুজতাবা আলির একটি ঘটনা মনে পড়ছে! এক পাঠান তাকে বেশি খবর রাখেন দেখে জিজ্ঞেস করল বাঙ্গালি এত খবর রাখে কেন? সৈয়দ সাহেব তারাতারি(পাঠানের মেজাজ এর ঠিক নাই) উত্তর দিলেন আপনারা একটু বেশি খবর রাখলে দেখবেন আমি কম খবর রাখি!!!
১৩ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:০৪
226962
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : কি বুঝাইতে চাইলেন ঠিক বুঝলামনাWaiting
১৩ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:১৯
226973
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : তাই বলে মারবেন!!! Crying Crying Crying
১৩ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:২৭
226992
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : মারলাম কোথায়?!!!Surprised

আমিতো আপনার জবাবের জন্য যে অপেক্ষা করছি তার ইমু দিলামCrying Crying Crying Crying
১০
283881
১৩ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:৪৫
তোমার হৃদয় জুড়ে আমি লিখেছেন : নতুন তথ্য পেলাম। সবুজ ভাইকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা। Rose Rose
১৩ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:৩৯
227148
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আপনাকেও শুভেচ্ছা এবং ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যটির জন্য।
১১
285944
১৯ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:২৯
সায়িদ মাহমুদ লিখেছেন : বিদ্যামান মিডিয়া কেন "মেজর গণিদের মতো মহান বাংলাদেশীদের ইতিহাস বলবেন? এই মিডিয়াতো একটি নিদৃষ্ট গোষ্টির নির্দৃষ্ট পারপাজে সৃষ্টি।
১৯ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:৪৮
229321
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ঠিক কথা!!
মেজর গনি কে ভুলিয়ে না দিলে "স্বাধিনতা ভারতের দান" এই মিথ্যাটি প্রতিষ্ঠিত করা কঠিন।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যটির জন্য।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File