জেন্টেল জোকস - ২
লিখেছেন লিখেছেন প্রবাসী আশরাফ ১৩ নভেম্বর, ২০১৪, ০৫:২৪:০৭ বিকাল
জোকস নাম্বার ১:
বুড়ো মকবুলের কথা মনে আছে?? সেই বুড়ো মকবুল জীবনে প্রথম থানায় গিয়ে নোটিশ বোর্ডে কয়েকটি ছবি দেখে জিজ্ঞেস করলো "এইগুলা কাদের ছবি?"
অফিসার বলল," আসামীর ছবি,এদের গ্রেফতার করতে হবে"
মকবুল আলী একটু ভেবে ক্রুদ্ধ কন্ঠে," ছবি তোলার সময় গ্রেফতার করলেন না কেন?"
জোকস নাম্বার ২:
পাবনার পাগলদের ১ বছর ভালভাবে টিটমেন্ট করার পর তাদের মানসিক উন্নতি হল কিনা দেখার জন্য একটি পরীক্ষা নেওয়া হল। -
একটি পাথরের ফুটবল দিয়ে মাঠে সব পাগলদের ছেড়ে দেওয়া হল খেলার জন্য।কারন যার মানসিক উন্নত হবে সে কখনো পাথরের বল দিয়ে খেলা করবে না
সব পাগল এই পাথরের বলটি কে আঘাত করতে শুরু করলো। শুধু মাত্র একজন বাদে, এবং সে আমাদের বল্টু। ডাক্তাররা মনে করলো তার মানসিক উন্নতি হয়েছে। তাই বল্টুর
কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলো।
ডাক্তারঃ এই তুমি খেলবে না? সবাই বল দিয়ে খেলা করছে । তার মানে নিশ্চয় তুমি ভাল হয়ে গেছ।
বল্টুঃ না, আমি ভাবছি বলটি কখন উপরে উঠবে আর হেড মারব....
জোকস নাম্বার ৩:
"পেট্রোল দান"
খবর পাঠক: কতিপয় সন্রাসী আমাদের প্রাণপ্রিয় প্রধান মন্রিকে অপহরণ করেছে এবং তারা ১০০ কোটি টাকা মুক্তিপণ দাবী করেছে। অন্যথায় তারা পেট্রোল ঢেলে তাকে পুরিয়ে মারবে। এমতবস্হায় আপনাদের প্রতি আমার আকুল আবেদন
আপনারা সবাই দয়া করে কিছু দান করুন। আমি নিজে ইতিমধ্যে ২ লিটার পেট্রোল দান করেছি।
জোকস নাম্বার ৪:
"সাদা চুল"
ছেলে :আচ্ছা মা, তোমার চুল এত সাদা কেন?
মা :ছেলেমেয়ে দুষ্টু হলে বাবা-মায়ের চুল এমনি এমনি সাদা হয়ে যায়।
ছেলে :ও, আচ্ছা, এ জন্যই তো নানির মাথার চুল আর বেশি সাদা!
জোকস নাম্বার ৫:
ছেলে তার মাকে জড়িয়ে ধরে বলল
ছেলে : আম্মু, আমি না আব্বুর ত্রিশ হাজার টাকা আয় করে দিলাম।
মা : তুই এত টাকা কোথায় পেলি?
ছেলে : আব্বু বলেছিল, পরীক্ষায় পাস করলেই আমাকে একটা কম্পিউটার কিনে দেবে। ওটা আর দিতে হবে না।
জোকস নাম্বার ৬:
বাবা ও ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছ:
বাবা : রেডিওটা ভোরবেলাতেই ছেড়ে রেখেছিস কেন? কী বিশ্রী চেঁচাচ্ছে মহিলা!
ছেলে : ওটা রেডিও না বাবা! মা তোমাকে বাজারে যেতে বলছেন।
জোকস নাম্বার ৭:
ভাড়াটে স্বাক্ষীকে টাকার লোভ দেখিয়ে তার কাঠগড়ায় তোলা হয়েছে।চুরির মামলা।
বিবাদী পক্ষের জাঁদরেল উকিল জানতে চাইলেনঃ তুমি কি চুরি
হতে দেখেছো?
--দেখেছি মানে, আমার সামনেই তো চুরি হলো।
-- তা সেটা কতো বড়ো ছিলো?
থতমত খেলো ভাড়াটে স্বাক্ষী,কি চুরি হয়েছে, তা জানা হয়নি।
তবে সে পেশাদার। তাই ভড়কে না গিয়ে বাম হাতটা উঁচু
করে ধরলো।
উকিল রেগে গিয়ে বললেন--চুরি হয়েছে দেশী ছাগল আর
তুমি দেখাচ্ছো অস্ট্রেলিয়ান গরুর সাইজ।
ভাড়াটে স্বাক্ষী হেসে বললো--সবে তো একটা হাত তুলেছি, এখন
অন্য হাতটা কোথায় রাখি দেখুন,তবে তো বুঝবেন।
জোকস নাম্বার ৮:
বাইরে থেকে দরজা নক করছে
ভেতর থেকে : কে?
বাইরে থেকে : আমি।
ভেতর থেকে : আমি কে?
বাইরে থেকে : আরে আপনি কে,আমি কী করে বলব?
জোকস নাম্বার ৯:
একদিন এক কৃষকের বাড়িতে হানা দিলেন এক গোয়েন্দা।
সহজ সরল কৃষককে ধমক দিয়ে গোয়েন্দা বললেন, ‘সরে দাঁড়াও,আজ তোমার বাড়িতে তল্লাশি করব!’কৃষক বললেন, ‘তল্লাশি করতে চান, করুন স্যার। কিন্তু দয়া করে বাড়ির উত্তর
দিকের মাঠটাতে যাবেন না।’ গোয়েন্দা কৃষকের নাকের ডগায়
পরিচয়পত্রটা ঝুলিয়ে বললেন, ‘এটা চেন? এখানে আমার নাম
লেখা আছে—গোয়েন্দা ছক্কু মিঞা! এটা দেখলে যে কেউ ভয়ে কুঁকড়ে যায়! আর তুমি কিনা আমার কাজে বাধা দিতে চাও?’
ঝাড়ি খেয়ে আর কিছু বললেন না কৃষক। কিছুক্ষণ পরই দেখা গেল, উত্তর দিকের মাঠ থেকে গোয়েন্দা ছক্কু মিঞার চিৎকার শোনা যাচ্ছে, ‘বাঁচাও! আমাকে বাঁচাও’।
কৃষক ছুটে গিয়ে দেখলেন, একটা ষাঁড় ছক্কু মিঞাকে তাড়া করছে। দূর থেকে কৃষক বললেন, ‘স্যার, ওকে আপনার পরিচয়পত্রটা দেখান!’
জোকস নাম্বার ১০:
প্রেমিকাঃ আমি তোমার জন্য সব ছাড়তে রাজি আছি।
প্রেমিকঃ সত্যি?
প্রেমিকাঃ হ্যাঁ।
প্রেমিকঃ তোমার বাবা-মাকেও?
প্রেমিকাঃ হ্যাঁ।
প্রেমিকঃ তোমার সমস্ত আত্মীয়-স্বজন, বিষয়-সম্পত্তি?
প্রেমিকাঃ হ্যাঁ।
প্রেমিকঃ স্টার জলসা?
প্রেমিকাঃ মুখ সামলে কথা বল!!!
জোকস নাম্বার ১১:
ইংলিশের ছাত্রী প্রশ্ন করেছে হিসাব বিজ্ঞানের ছাত্রকে:-
ছাত্রী: what is love?
ছাত্রের উত্তর: বিক্রয়মূল্য থেকে ক্রয়মূল্য বাদ দিলে যা অবশিষ্ট
থাকে তাকে লাভ বলে।
জোকস নাম্বার ১২:
শিক্ষক - তোমার মন খারাপ কেন ,কি হয়েছে ?
ছাত্র - না তেমন কিছু না ,তবে সব কথা সবার সাথে বলা যায় না ।
শিক্ষক - আরে তুমি বন্ধু ভেবে আমাকে খুলে বল।
ছাত্র - জানিস দোস্ত তোর মেয়েটা ইদানিং আমার সাথে দেখা করছে না ।
শিক্ষক - বেঁহুশ...........
-ফেইসবুক থেকে সংগ্রহ করা
বিষয়: বিবিধ
১৮৯৬ বার পঠিত, ১৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
বাবা : রেডিওটা ভোরবেলাতেই ছেড়ে রেখেছিস কেন? কী বিশ্রী চেঁচাচ্ছে মহিলা!
ছেলে : ওটা রেডিও না বাবা! মা তোমাকে বাজারে যেতে বলছেন
এই জোকসটা একটু বেশি ভাল লাগল। সত্যি মাঝে মাঝে এইরকম মজাদার কিছু না হলে ব্লগপাড়া কেমন বেসুরো লাগে।
বিশেষ ধন্যোবাদ আন্নন্দদানে আপনার প্রচেষ্টার জন্যো।
আর দশ নম্বর এর জন্য আপনাকে ১০ দিলাম। তার পরের জোক টা উল্টা হয়েছে। লাভ আসলে মেয়েরাই ভাল বুঝে!!
আনন্দের ভাগ ডবল করতেই কী কৌতুকের পোস্ট টা ২বার দেয়া হয়েছে! হা....হা.....হা.....!! ^^ ^^ ^^
মন্তব্য করতে লগইন করুন