...জেন্টেল জোকস...
লিখেছেন লিখেছেন প্রবাসী আশরাফ ১২ নভেম্বর, ২০১৪, ০৫:০৬:৪৭ বিকাল
জোকস নাম্বার ১:
এক চোর একবার এক বাড়িতে চুরি করার জন্য ঢুকল !!!!! সবাই-ই ঘুমিয়ে পড়লেও ওই বাড়ির শুধু পিচ্চি বল্টুটা জেগে ছিল।
চোর সবকিছু চুরি করে চলেই যাচ্ছিল ঠিক তখনই পিচ্চি বল্টু বলল: . . . . . . ওই মিয়া, আমার স্কুল ব্যাগ আর বই- খাতা নিয়া যাও। নইলে কিন্তু সবাইরে জাগাইয়া দিমু
জোকস নাম্বার ২:
মেয়ে : আমার মোবাইলটা বেশিরভাগ সময় আম্মুর হাতে থাকে।
ছেলে : তাহলেতো বিপদ যদি ধরা পরে যাই?
মেয়ে : চিন্তা করনা আমি তোমার নাম low battery নামে সেভ করে রাখছি, তুমি কল করলেই আম্মু আমার কাছে ফোন চার্জ দিতে বলে।হা হা হা...এই হলো ডিজিটাল মেয়ে।
জোকস নাম্বার ৩:
একদিন বল্টু গেল ক্রিকেট ম্যাচ এর আম্পায়ারিং করতে।
.
শুরু হল খেলা।
বোলার বল করল এবং বল লাগলো ব্যাটসম্যান এর গায়ে।
বল্টুসাথে সাথে আউট দিয়ে দিল।ব্যাটসম্যান তো টাসকি বোলার ও অবাক!
উত্তেজিত ব্যাটসম্যান বল্টুকে বলল,"এইডা কি আউট দিলেন
আপনি?"
বল্টুর জবাব, "রান আউট" ব্যাটসম্যান অবাক হয়ে বলল আমি রান নিলাম কখন?
বল্টু মৃদু হেসে বলল, "রানে বল লাগসে তাই রান আউট "
জোকস নাম্বার ৪:
গভীর রাত। প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে। কেউ একজন চিৎকার করে বলছে, ‘এই যে ভাই, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দেবেন?’
চিৎকার শুনে ঘুম ভেঙে গেল মিসেস মলির। মলি তাঁর স্বামী রফিক সাহেবকে ধাক্কা দিয়ে বললেন, ‘এই যে, শুনছো,কে যেন খুব বিপদে পড়েছে!’ ঘুমাতুর কণ্ঠে বললেন রফিক, ‘আহ্! ঘুমাও তো! লোকটার কণ্ঠ শুনে মাতাল মনে হচ্ছে।’
অভিমানের সুরে বললেন মলি, ‘মনে আছে সেই রাতের কথা?
সেদিন তোমার কণ্ঠও মাতালের মতোই শোনাচ্ছিল।’রফিক
বললেন, ‘মনে আছে। সে রাতেও প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছিল। তোমার খুব শরীর খারাপ করেছিল।গাড়িতে করে তোমাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলাম।হঠাৎ গাড়ি বন্ধ হয়ে গেল। সেদিন
আমিও চিৎকার করেছিলাম, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দিয়ে দেবেন?’
মলি বললেন,‘মনে আছে তাহলে। সেদিন যদি তোমার চিৎকার
শুনে একটা লোকও এগিয়ে না আসত,কী হতো বলো তো? আজ অন্যের বিপদে তুমি যাবে না? প্লিজ, একটু গিয়ে দেখো না!’
অগত্যা উঠতে হলো রফিক সাহেবকে। ভিজে চুপচুপা হয়ে কাদা-
পানি মাড়িয়ে এগিয়ে চললেন তিনি শব্দের উৎস লক্ষ্য করে বললেন, ‘কোথায় ভাই আপনি?’
শুনতে পেলেন, ‘এই তো, এদিকে।বাগানের দিকে আসুন।’ রফিক সাহেব এগোলেন। আবারও শুনতে পেলেন, ‘হ্যাঁ হ্যাঁ…ডানে আসুন।নিম গাছটার পেছনে…।’ রফিক সাহেব আরও
এগোলেন।
‘আহ্! ধন্যবাদ! আপনার ভাই দয়ার শরীর। কতক্ষণ ধরে দোলনায় বসে আছি, ধাক্কা দেওয়ার মতো কাউকে পাচ্ছি না!’
বলল মাতাল!:-P
জোকস নাম্বার ৫:
দুটো পাগল মেন্টাল হাসপাতাল থেকে পালানোর প্ল্যান করলো।
১ম পাগলঃ আমরা সকাল সকাল মেইন গেটে গিয়ে পাহারাদার কে খুব করে মারবো, তারপর গেট খুলে পালিয়ে যাবো।
২য় পাগলঃ হ্যাঁ, এটাই ঠিক হবে।
পরেরদিন পাগল দুটো তাদের প্ল্যান মতো মেইন গেটে উপস্থিত হলো, কিন্তু গেটে কোনো পাহারাদার ছিল না, আর গেটও খোলা ছিল। পাহারাদারকে সেখানে দেখতে না পেয়ে নিরাশ হয়ে,
১ম পাগল বললঃ ইসসসসসস.....আমাদের প্ল্যানটাই ভেস্তে গেল।শালা পাহারাদারটা কোথায় মরতে গেছে কে জানে !!!
আজ ও থাকলে আমরা পালিয়ে যেতে পারতাম..।
২য় পাগলঃ হুমমমমম....মেইনগেটও বন্ধ নেই যে, খুলে পালিয়ে যাবো। আজ ফিরে যাই চল....
অন্যদিন আবার ট্রাই করবো....।
জোকস নাম্বার ৬:
"জামাইঃ একটা জিনিস খেয়াল করলাম আব্বা । একটু চালাক
না হইলে দুনিয়াতে টেকা খুব কঠিন !!!
শ্বশুরঃ যেমন??
জামাইঃ এই যে যেমন, একই রেজাল্ট আপনি করলেন ২ বছর লেখা- পড়া কইরা, আর আমি ১ দিন প্রশ্নের পিছনের দৌড়াইয়া!! হ্যাঁ??
শ্বশুরঃ প্রশ্ন পাইয়া A+ পাইলেই কি মেধাবী হওয়া যায় ?
জামাইঃ হে! হে! কেন যাবে না ?
শ্বশুরঃ অতি চালাকের ভবিষ্যত কিন্তু ভালো হয় না ।।
.......[কয়েক মাস পর ... ].......
বৌঃ আমি যাবো না!!
জামাইঃ কেন যাবা না ??
শ্বশুরঃ কি হইসেরে মা ?
বৌঃ আব্বা, আপনার জামাই খালি প্রশ্নের
পিছনে ঘুর ঘুর করে !!! আর কি লেখা-পড়া করছে, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়েও চান্স পায় না!
জামাইঃ হইছে কি আব্বা, প্রশ্ন পাই নাই তো !!
শ্বশুরঃ প্রশ্ন তো আমিও পাই নাই !
জামাইঃ ইয়ে মানে ….........আব্বা
শ্বশুরঃ শোন, পরীক্ষায় A+পাইতে গিয়া তুমি সময় ব্যয় করছ প্রশ্নের পিছনে দৌড়াইয়া !আর আমি নিজেরমেধা দিয়ে লেখা- পড়া কইরা ।।
জামাইঃ ইয়ে মানে...
শ্বশুরঃ মানে পরিশ্রম যে বেশী করে তার ফলও একটু বেশীই প্রাপ্য হয় ।"
...ফেইসবুক থেকে সংগ্রহ করা
জোকস নাম্বার ১:
এক চোর একবার এক বাড়িতে চুরি করার জন্য ঢুকল !!!!! সবাই-ই ঘুমিয়ে পড়লেও ওই বাড়ির শুধু পিচ্চি বল্টুটা জেগে ছিল।
চোর সবকিছু চুরি করে চলেই যাচ্ছিল ঠিক তখনই পিচ্চি বল্টু বলল: . . . . . . ওই মিয়া, আমার স্কুল ব্যাগ আর বই- খাতা নিয়া যাও। নইলে কিন্তু সবাইরে জাগাইয়া দিমু
জোকস নাম্বার ২:
মেয়ে : আমার মোবাইলটা বেশিরভাগ সময় আম্মুর হাতে থাকে।
ছেলে : তাহলেতো বিপদ যদি ধরা পরে যাই?
মেয়ে : চিন্তা করনা আমি তোমার নাম low battery নামে সেভ করে রাখছি, তুমি কল করলেই আম্মু আমার কাছে ফোন চার্জ দিতে বলে।হা হা হা...এই হলো ডিজিটাল মেয়ে।
জোকস নাম্বার ৩:
একদিন বল্টু গেল ক্রিকেট ম্যাচ এর আম্পায়ারিং করতে।
.
শুরু হল খেলা।
বোলার বল করল এবং বল লাগলো ব্যাটসম্যান এর গায়ে।
বল্টুসাথে সাথে আউট দিয়ে দিল।ব্যাটসম্যান তো টাসকি বোলার ও অবাক!
উত্তেজিত ব্যাটসম্যান বল্টুকে বলল,"এইডা কি আউট দিলেন
আপনি?"
বল্টুর জবাব, "রান আউট" ব্যাটসম্যান অবাক হয়ে বলল আমি রান নিলাম কখন?
বল্টু মৃদু হেসে বলল, "রানে বল লাগসে তাই রান আউট "
জোকস নাম্বার ৪:
গভীর রাত। প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে। কেউ একজন চিৎকার করে বলছে, ‘এই যে ভাই, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দেবেন?’
চিৎকার শুনে ঘুম ভেঙে গেল মিসেস মলির। মলি তাঁর স্বামী রফিক সাহেবকে ধাক্কা দিয়ে বললেন, ‘এই যে, শুনছো,কে যেন খুব বিপদে পড়েছে!’ ঘুমাতুর কণ্ঠে বললেন রফিক, ‘আহ্! ঘুমাও তো! লোকটার কণ্ঠ শুনে মাতাল মনে হচ্ছে।’
অভিমানের সুরে বললেন মলি, ‘মনে আছে সেই রাতের কথা?
সেদিন তোমার কণ্ঠও মাতালের মতোই শোনাচ্ছিল।’রফিক
বললেন, ‘মনে আছে। সে রাতেও প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছিল। তোমার খুব শরীর খারাপ করেছিল।গাড়িতে করে তোমাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলাম।হঠাৎ গাড়ি বন্ধ হয়ে গেল। সেদিন
আমিও চিৎকার করেছিলাম, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দিয়ে দেবেন?’
মলি বললেন,‘মনে আছে তাহলে। সেদিন যদি তোমার চিৎকার
শুনে একটা লোকও এগিয়ে না আসত,কী হতো বলো তো? আজ অন্যের বিপদে তুমি যাবে না? প্লিজ, একটু গিয়ে দেখো না!’
অগত্যা উঠতে হলো রফিক সাহেবকে। ভিজে চুপচুপা হয়ে কাদা-
পানি মাড়িয়ে এগিয়ে চললেন তিনি শব্দের উৎস লক্ষ্য করে বললেন, ‘কোথায় ভাই আপনি?’
শুনতে পেলেন, ‘এই তো, এদিকে।বাগানের দিকে আসুন।’ রফিক সাহেব এগোলেন। আবারও শুনতে পেলেন, ‘হ্যাঁ হ্যাঁ…ডানে আসুন।নিম গাছটার পেছনে…।’ রফিক সাহেব আরও
এগোলেন।
‘আহ্! ধন্যবাদ! আপনার ভাই দয়ার শরীর। কতক্ষণ ধরে দোলনায় বসে আছি, ধাক্কা দেওয়ার মতো কাউকে পাচ্ছি না!’
বলল মাতাল!:-P
জোকস নাম্বার ৫:
দুটো পাগল মেন্টাল হাসপাতাল থেকে পালানোর প্ল্যান করলো।
১ম পাগলঃ আমরা সকাল সকাল মেইন গেটে গিয়ে পাহারাদার কে খুব করে মারবো, তারপর গেট খুলে পালিয়ে যাবো।
২য় পাগলঃ হ্যাঁ, এটাই ঠিক হবে।
পরেরদিন পাগল দুটো তাদের প্ল্যান মতো মেইন গেটে উপস্থিত হলো, কিন্তু গেটে কোনো পাহারাদার ছিল না, আর গেটও খোলা ছিল। পাহারাদারকে সেখানে দেখতে না পেয়ে নিরাশ হয়ে,
১ম পাগল বললঃ ইসসসসসস.....আমাদের প্ল্যানটাই ভেস্তে গেল।শালা পাহারাদারটা কোথায় মরতে গেছে কে জানে !!!
আজ ও থাকলে আমরা পালিয়ে যেতে পারতাম..।
২য় পাগলঃ হুমমমমম....মেইনগেটও বন্ধ নেই যে, খুলে পালিয়ে যাবো। আজ ফিরে যাই চল....
অন্যদিন আবার ট্রাই করবো....।
জোকস নাম্বার ৬:
"জামাইঃ একটা জিনিস খেয়াল করলাম আব্বা । একটু চালাক
না হইলে দুনিয়াতে টেকা খুব কঠিন !!!
শ্বশুরঃ যেমন??
জামাইঃ এই যে যেমন, একই রেজাল্ট আপনি করলেন ২ বছর লেখা- পড়া কইরা, আর আমি ১ দিন প্রশ্নের পিছনের দৌড়াইয়া!! হ্যাঁ??
শ্বশুরঃ প্রশ্ন পাইয়া A+ পাইলেই কি মেধাবী হওয়া যায় ?
জামাইঃ হে! হে! কেন যাবে না ?
শ্বশুরঃ অতি চালাকের ভবিষ্যত কিন্তু ভালো হয় না ।।
.......[কয়েক মাস পর ... ].......
বৌঃ আমি যাবো না!!
জামাইঃ কেন যাবা না ??
শ্বশুরঃ কি হইসেরে মা ?
বৌঃ আব্বা, আপনার জামাই খালি প্রশ্নের
পিছনে ঘুর ঘুর করে !!! আর কি লেখা-পড়া করছে, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়েও চান্স পায় না!
জামাইঃ হইছে কি আব্বা, প্রশ্ন পাই নাই তো !!
শ্বশুরঃ প্রশ্ন তো আমিও পাই নাই !
জামাইঃ ইয়ে মানে ….........আব্বা
শ্বশুরঃ শোন, পরীক্ষায় A+পাইতে গিয়া তুমি সময় ব্যয় করছ প্রশ্নের পিছনে দৌড়াইয়া !আর আমি নিজেরমেধা দিয়ে লেখা- পড়া কইরা ।।
জামাইঃ ইয়ে মানে...
শ্বশুরঃ মানে পরিশ্রম যে বেশী করে তার ফলও একটু বেশীই প্রাপ্য হয় ।"
...ফেইসবুক থেকে সংগ্রহ করা
বিষয়: বিবিধ
২৮২৩ বার পঠিত, ১৭ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
এখন মনে হয় কম্পিউটার,মোবাইল ব্যবসার খাতাপত্র(সাথে বউটা)যদি চোরে নিয়া যায় কত ভাল হয়!!!(খালি চেক বই আর এটিএম কার্ড বাদে)
৪ এবং ৫ নংটা কঠিন
নির্মল বিনোদনের আজ-কাল অনেক অভাব!
মাঝে-মাঝে এ ধরণের পোস্ট ভালই লাগে!
অসংখ্য ধন্যবাদ।।
মন্তব্য করতে লগইন করুন