আম ও কাঠাল জনতা
লিখেছেন লিখেছেন মনিরুল এম জেড টি ইসলাম ০৫ মার্চ, ২০১৩, ০৮:৪৬:১১ রাত
আম জনতা দিনের পর দিন কিছু কাঠাল জনতা দ্বারা ব্যাবহৃত হয়ে চলেছে।দুই দলই জনতা কিন্তু পার্থক্য আম আর কাঠালের। ২০-২৫ টা আম কোথাও গড়াগড়ি খাইলে যেমন ক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ে না ঠিক তেমনি কাঠাল অপেক্ষাকৃত স্বাস্থ্যবান হওয়ায় খুব সহজেই ওই কুড়ি পচিশটা আমকে একটা কাঠাল একাই আড়াল করতে পারে।আর ক্যামেরা আলারাও ওইসব ছোট মোট কিছু ক্যামেরাই ধারন করে কোন লোভ্যংশ খুজে পাই না।তাই বৃহদাকৃতির কাঠাল মশাইকেই উপস্থাপন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে,দেখতেও বেশ বড় সড় উপরুন্তু কিছু লোভ্যংশের দেখা মেলে সর্বপরি টিকে থাকার লড়াইয়ে একেই জয় হিসেবে মেনে নেয়।আর এই সুযোগে কাঠাল মশাই তো একেবারে কেল্লা ফতে করে ফেলে।তাই যে নিজেকে কাঠাল জনতা ভাবে সে কখনো আম জনতার জন্য কিছু করবে না কেন না তাতে তার সম্মানহানী ও লোভ্যংশ খোয়া যাওয়ার আশংকা থাকে।আর এই আম জনতা কখনোই ক্যামেরার সামনে নাচন কুদন করতে পারবে না কেন না এই নাচন কুদন ক্যামেরায় একটু ব্যাতিক্রম দেখা যাই মানে কিছু ক্ক্ষুব্ধ হিংস্র পশুর সহিংসতার মত।এটা অবশ্য কাঠাল জনতার লিডারের ইনগ্গিত প্রাপ্ত ক্যামেরা আলার নিপুন কর্মদক্ষতা।আম জনতা আর কাঠাল জনতার মধ্যে সুসম্পর্ক স্থাপন করার শ্রেষ্ঠ চেষ্টাকারী হিসেবে সীক্রীতি পাওয়া কিছু মাথামোটা বুদ্ধিজীবী সেই লোভ্যংশকে প্রাধান্য দিয়ে ফেলে আর তাই তাদের লেখনীতে কাঠাল জনতার কিঞ্চিত সমর্থন পরিলক্ষিত হয়।
বিষয়: বিবিধ
১৪০২ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন