দাজ্জাল ও ইয়াজুজ মাজুজ কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত প্রতারণাপূর্ণ বিশ্বব্যবস্হা (গ্লোবাল ভিলেজ), জেরুজালেম(ইজরাইল/ফিলিস্তিন)-বনী ইজরাঈল ও খৃষ্টান এবং যুদ্ধবিদ্ধস্ত মুসলিমদের ভবিষ্যৎ! ১ম পর্ব...

লিখেছেন লিখেছেন ঘুম ভাঙাতে চাই ১৭ জুন, ২০১৬, ০৪:২৪:২৬ বিকাল



আমরা যখন কিয়ামত সংক্রান্ত কুরআনের আয়াতগুলি ও ৬ টি বিশুদ্ধ হাদিস গ্রন্হের ''ফিৎনার প্রসার ও কিয়ামতের নিদর্শনসমূহ'' অধ্যায়গুলো নিয়ে বিস্তারিত গবেষনা করি, তখন একটি বিস্ময়কর ব্যাপার আমাদের চোখে খুব স্পষ্টভাবেই ধরা পরে আর সেটি হল:-

***কিয়ামতপূর্ব সময়ে বনী ইজরাইল তথা ইহুদি জাতিকে পুনরায় জেরুজালেম ভূমিতেই সংমিশ্রিত জাতি হিসেবে একত্রিত করা হবে।

***ইমাম মাহদি (আঃ) জীবন বাঁচাতে মদিনা থেকে মক্কায় আশ্রয়গ্রহণ করলেও তার খেলাফতের রাজধানী হবে সিরিয়ার দামেস্ক (دمشق) আর তার জীবনের প্রধান লক্ষ্য হবে দাজ্জাল নিয়ন্ত্রিত ইহুদিদের নিকট থেকে জেরুজালেম পুনরুদ্ধার।

***জেরুজালেমের গালিলী লেক (তবারিয়াহ) ও জাগার ঝর্ণার পানি সম্পূর্ণরূপে শুকিয়ে যাওয়ার পর দাজ্জালের আত্নপ্রকাশ ঘটবে এবং সে ইমাম মাহদি (আঃ) ও তার সঙ্গী-সাথীদেরকে সিরিয়ায় আবরুদ্ধ করবে।

***মুসলিমগণ কোণঠাসা হয়ে পড়বে যখন আর কোন আশাই বিদ্যমান থাকবেনা, সেই মুহূর্তে মুসলিমদের প্রতি মহান আল্লাহ অনুগ্রহ করবেন, ঈসা (আঃ) এর আগমণ ঘটবে আর পবিত্রভূমি (ফিলিস্তিন) তথা জেরুজালেমের মাটিতেই তিনি দাজ্জালকে হত্যা করবেন।

***জেরুজালেমই হল সেই ভূমি যেখানে আগমণ ঘটবে ইয়াজুজ-মাজুজ নামক দুটি ভয়ংকর মানব সম্প্রদায়ের যারা গালিলি লেকের সমস্ত পানি পান করে একে পানিশূন্য করে ছাড়বে এবং সমস্ত মানবজাতিকে পরাভূত করার পর এই ভূমিতে দাড়িয়েই আকাশের দিক তারা তীর ছুড়বে আসমানের অধিবাসীদের হত্যার জন্য।

***এই পবিত্র ভূমি জেরুজালেমের পাহাড়েই মহান আল্লাহ ঈসা (আঃ) ও মুসলিমদের রক্ষা করবেন ইয়াজুজ মাজুজের অনিষ্ট থেকে এবং নিজ অনুগ্রহে ইয়াজুজ মাজুজকে চিরতরে পৃথিবী থেকে নিঃচিহ্ন করে দিবেন।

***এটিই হবে সেই ভূমি যেখান থেকে ঈসা (আঃ) সমস্ত পৃথিবীর উপর খিলাফত ভিত্তিক শাসন পরিচালনা করবেন।

***জেরুজালেম বরকতময় ভূমি আশ-শামের অর্ন্তভুক্ত ৫ টি এলাকার মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূঅঞ্চল যেখানে কিয়ামতের বিচার হবে।

"লেখাটি কিভাবে সাজানো উচিত?" জানিনা, সম্ভবত নিজের ব্যক্তিগত মতামত ও অভিব্যক্তির বিপরীতে কুরআনকে প্রাধান্য দেয়ায় শ্রেয়। মহান আল্লাহ বলেন:-

আমি মানুষের জন্য এই কুরআনে বিভিন্ন উপমার দ্বারা আমার বাণী বিশদভাবে বর্ণনা করেছি। (কিন্তু) মানুষ অধিকাংশ ব্যাপারেই বিতর্কপ্রিয় (সত্য অনুধাবনে অক্ষম) (সূরা কাহাফ: ১৮:৫৪)

ইতিহাসের শুরু যেভাবে, পবিত্র কুরআনে ইবরাহীম (আঃ):

আমি তো এর ( কুরআন ) পূর্বে ইবরাহীমকে সৎপথের জ্ঞান দিয়েছিলাম এবং আমি তার সম্বন্ধে ছিলাম সম্যক পরিজ্ঞাত। (সূরা আম্বিয়া: ২১:৫১)

তার অপেক্ষা দীনে কে উত্তম, যে সৎকর্মপরায়ণ হয়ে আল্লাহর নিকট আত্নসমর্পণ করে এবং একনিষ্ঠভাবে ইবারাহীমের মিল্লাত ( দীনি আদর্শ) অনুসরণ করে? এবং আল্লাহ ইবরাহীমকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন। (সূরা নিসা: ৪:১২৫)

স্মরণ কর, যখন ইবরাহীমকে তার প্রতিপালক কতিপয় বিষয়ে পরীক্ষা (সূরা আম্বিয়া, সূরা নিসা ও সূরা ইবরাহীম পড়ুন) করেছিলেন অতঃপর সেগুলো সে পূর্ণ করল, (অতঃপর) আল্লাহ বললেন, আমি তোমাকে সমগ্র মানবজাতির ইমাম (ধর্মীয় ও আধ্যাতিক নেতা) হিসেবে মনোনিত করলাম। সে [ইবরাহিম (আঃ)] জিঙ্গেস করল, আমার বংশধরদের মধ্য থেকেও? (তারাও কি এই মর্যাদার অধিকারী হবে?) আল্লাহ বললেন, আমার এই অঙ্গীকার জালিমদের জন্য প্রযোজ্য নয়। (সূরা বাকারা: ২:১২৪)



মাতৃভূমি ইরাকের বাবেল/উর পরিত্যাগ এবং পবিত্র কুরআনে জেরুজালেমের সূচনা।

এবং আমি তাকে [ইবরাহীম (আঃ)] ও লুতকে (ভ্রাতুষ্পুত্র) উদ্ধার করে নিয়ে গেলাম সেই দেশে (জেরুজালেম, তৎকালীন কেন'আন), যেখানে আমি কল্যাণ রেখেছি বিশ্ববাসীর জন্য।(আম্বিয়া: ২১:৭১) ***এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, তার মুমিন স্ত্রী সারাহ (আঃ) ও তার সাথে ছিলেন কিন্তু তার কথা ইচ্ছাকৃতভাবে কুরআনে বলা হয়নি নারীর গোপনীয়তা রক্ষার শিষ্টাচারের প্রতি খেয়াল রেখেই যেটির ব্যাপারে হাদিসে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে। আধুনিক নারীবাদিদের জন্য এর মাঝে শিক্ষা রয়েছে

ইবরাহীম (আঃ) এর বংশধরগণগণ।

আর আমি ইবরাহীমকে [ ও তার স্ত্রী সারাহ (আঃ) কে] দান করেছিলাম ইসহাক ও ইয়াকূব (ইজরাইল), তাদের প্রত্যেককে সৎপথে পরিচালিত করেছিলাম; পূর্বে নূহকেও সৎপথে পরিচালিত করেছিলাম এবং তার (ইবরাহীমের) বংশধর দাউদ, সুলাইমান ও আইউব, ইউসুফ, মূসা ও হারূনকেও; আর এভাবেই আমি ( আল্লাহ) সৎকর্মপরায়ণদের পুরস্কৃত করি;

এবং যাকারিয়া, ইয়াহইয়া, ঈসা ও ইলিয়াসকেও সৎপথে পরিচালিত করেছিলাম। তারা সকলে সজ্জনদের (একে অন্যের বংশধর) অন্তর্ভুক্ত;

আরও সৎপথে পরিচালিত করেছিলাম ইসমাঈল [ইবরাহীম (আঃ) এর মিশরীয় স্ত্রী হাজেরা (আঃ) এর পুত্র], আল-য়াসা'আ, ইউনুস ও লুতকে; এবং শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছিলাম বিশ্বজগতের উপর প্রত্যেককে-

এবং তাদের পিতৃপুরুষ, বংশধর ও ভ্রাতৃবৃন্দের কিছুলোককে। আমি তাদের মনোনীত করেছিলাম এবং সরল পথে পরিচালিত করেছিলাম। (সূরা আনআম: ৬: ৮৪-৮৭)

আমি তো বনী ইজরাঈলকে কিতাব, কর্তৃত্ব ও নবুওয়াত দান করেছিলাম এবং তাদেরকে উত্তম জীবনোপকরণ দিয়েছিলাম এবং দিয়েছিলাম শ্রেষ্ঠত্ব বিশ্বজগতের উপর। (সূরা জাসিয়া ৪৫: ১৬)

তাদেরকে আমি বারোটি গোত্রে বিভক্ত করেছি। মূসার সম্প্রদায় যখন তার নিকট পানির প্রার্থনা করল, তখন তার প্রতি প্রত্যাদেশ করলাম, তোমার লাঠি দ্বারা পাথরে আঁঘাত কর, ফলে তা হতে বারোটি প্রস্রবণ প্রবাহিত হল। প্রত্যেক গোত্র নিজ নিজ পানস্হান চিনে (নির্ধারণ করে) নিল এবং মেঘ দ্বারা তাদের উপর (তীহ মরুভূমিতে) ছায়া বিস্তার করেছিলাম। তাদের (খাদ্যের চাহিদা দূর করার জন্য) নিকট মান্না সালওয়া পাঠিয়েছিলাম এবং বলেছিলাম, উত্তম যা কিছু তোমাদেরকে দান করেছি তা হতে আহার কর। তারা আমার প্রতি কোন জুলুম করেনি, কিন্তু তারা নিজেদের প্রতিই জুলুম করেছিল। (সূরা আরাফ: ৭:১৬০)

বনী ইসমাইল/আরবগণ এবং মক্কা:

হে আমার পালনকর্তা! আমি আমার পরিবারের কিছু সদস্যকে ( ২য় স্ত্রী হাজেরাহ ও পুত্র ইসমাঈল) তোমার মর্যাদামন্ডিত গৃহের সন্নিকটে চাষাবাদহীন উপত্যকায় (তোমার নিদের্শে) বসবাসের জন্য রেখে যাচ্ছি। হে প্রভূ! যাতে তারা সালাত কায়েম করে। (অভিভাবক হলেও নিরুপায় হয়ে তাদেরকে আমার আশ্রয় থেকে মুক্ত করে তোমার নির্দেশে এই জনহীন ভূমিতে অনিশ্চিয়তায় রেখে যাচ্ছি) অতএব কিছু লোকের অন্তরকে তুমি তাদের প্রতি আকৃষ্ট দাও (দয়া, মায়া, সহমর্মিতা) এবং তাদেরকে (এই ভূমিতে উৎপাদিত) ফল-ফলাদী দ্বারা রূজি দান কর। যেন তারা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে। ( সূরা ইবরাহীম: ১৪:৩৭)

হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের উভয়কে (ইবরাহীম (আঃ) ও ইসমাঈল আঃ) তোমার একান্ত অনুগত কর এবং আমাদের বংশধর হতে তোমার এক অনুগত উম্মাত (জাতি) করিও। আমাদেরকে ইবাদাতের নিয়ম-পদ্ধতি দেখিয়ে দাও এবং আমাদের প্রতি ক্ষমাশীল হও। তুমি অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (বাকারা ১২৮)

***বস্তুত: ইবরাহীম (আঃ) এর পরবর্তী সকল নবী-রাসূল তার বংশধর ছিলেন। আলে ইমরান বলতে ইমরান পুত্র মূসা ও হারুন ও তাদের বংশধর দাউদ, সুলাইমান, ঈসা প্রমূখ নবীগণকে বুঝানো হয়েছে। যারা সবাই ছিলেন ইবরাহীম (আঃ) ও সারাহ (আঃ) এর পুত্র ইসহাকের বংশধর। অপরদিকে, শেষনবী মুহাম্মাদ (সাঃ) ছিলেন তার জেষ্ঠ পুত্র ইসমাইল (আঃ) এর বংশধর- যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন তার ২য় স্ত্রী হাজেরাহ (আঃ) এর গর্ভে। ঘটনাপ্রবাহে হাজেরা (আঃ) এর অনুরোধে ইয়েমেনের বনু জুরহুম গোত্র মক্কায় বসতি স্হাপন করে। বড় হয়ে এই গোত্রেই ইসমাইল (আঃ) বিবাহ করেন এবং এই আত্নীয়তার বন্ধনের জন্য তারা কাবা গৃহের খাদেম হন আর এদের শাখা গোত্র কুরাইশ বংশে রাসূল (সাঃ) এর জন্ম হয়।

পাঠক, কাজেই এটি নিজেদের মস্তিষ্কে স্হায়ীভাবে গেঁথে নিন যে, ইবরাহীম (আঃ) ও সারাহ (আঃ) দুজনই ছিলেন ইরাকের অধিবাসী এবং তাদের পুত্র ইসহাক (আঃ) এর বংশধর "বনী ইজরাইল" এর সাথে সাদা চামড়ার ইউরোপিয়ানদের বিন্দুমাত্র কোনরকম বংশীয় বা জীনগত সম্পর্ক নেই ।

চলবে ইনশাআল্লাহ_____________________

বিষয়: বিবিধ

৪৪০৬ বার পঠিত, ৬১ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

372258
১৭ জুন ২০১৬ বিকাল ০৪:৫২
দুষ্টু পোলা লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ পিলাচ
১৭ জুন ২০১৬ বিকাল ০৫:১৮
309043
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ভাইয়া আপনি সবসময় একই কমেন্ট করেন কেন? Crying Crying আচ্ছা আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ প্রথম মন্তব্য করার জন্য। Good Luck Good Luck
372261
১৭ জুন ২০১৬ বিকাল ০৪:৫৪
শেখের পোলা লিখেছেন : তথ্যবহুল লেখাটি বড় হলেও উপকারী ও কষ্টার্জিত।অনেক বিষয় সমৃদ্ধ। শুভেচ্ছা নিও।
১৭ জুন ২০১৬ বিকাল ০৫:০০
309041
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : চাচাজান যতটুকু দিয়েছি তা কি বড় হয়ে গেছে? আরেকটু ছোট করব? আসলে ব্যাপারটা খুব জটিল তাই ক্লিয়ারলি বোঝানোর জন্য এ টু জেড সব না আনলে কেউ ভালভাবে বুঝবেনা। কোরানের আয়াত, হাদিস এসব দেখলে পাঠকরা এড়িয়ে যায় তাই বুঝতে পারছিনা এটাকে আর কত ছোটভাবে বুঝাবো। চাচাজান যেটুকু পোস্ট করেছি এটাকে কি আরেকটু ছোট করব??
১৭ জুন ২০১৬ বিকাল ০৫:২৭
309046
শেখের পোলা লিখেছেন : আমার কাছে বড় মনে হলেও সবার কাছে নাও হতে পারে। নিরুৎসাহিত হয়োনা। এমন তথ্যবহুল লেখার প্রয়োজনিয়তা অনেক অনেক বেশী।
372263
১৭ জুন ২০১৬ বিকাল ০৫:০৬
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু ছোট আপি। তোমার লিখাটি পড়ে অনেক ভাবনার উদ্রেক হল মনে। আল কোরআনের অকাট্য বাণীর মহাসত্যের দৃশ্যপটগুলো যেন একে একে চোখের সামনে ভেসে উঠলো।

**কিয়ামতপূর্ব সময়ে বনী ইজরাইল তথা ইহুদি জাতিকে পুনরায় জেরুজালেম ভূমিতেই সংমিশ্রিত জাতি হিসেবে একত্রিত করা হবে।

***ইমাম মাহদি (আঃ) জীবন বাঁচাতে মদিনা থেকে মক্কায় আশ্রয়গ্রহণ করলেও তার খেলাফতের রাজধানী হবে সিরিয়ার দামেস্ক (دمشق) আর তার জীবনের প্রধান লক্ষ্য হবে দাজ্জাল নিয়ন্ত্রিত ইহুদিদের নিকট থেকে জেরুজালেম পুনরুদ্ধার।

***জেরুজালেমের গালিলী লেক (তবারিয়াহ) ও জাগার ঝর্ণার পানি সম্পূর্ণরূপে শুকিয়ে যাওয়ার পর দাজ্জালের আত্নপ্রকাশ ঘটবে এবং সে ইমাম মাহদি (আঃ) ও তার সঙ্গী-সাথীদেরকে সিরিয়ায় আবরুদ্ধ করবে।

***মুসলিমগণ কোণঠাসা হয়ে পড়বে যখন আর কোন আশাই বিদ্যমান থাকবেনা, সেই মুহূর্তে মুসলিমদের প্রতি মহান আল্লাহ অনুগ্রহ করবেন, ঈসা (আঃ) এর আগমণ ঘটবে আর পবিত্রভূমি (ফিলিস্তিন) তথা জেরুজালেমের মাটিতেই তিনি দাজ্জালকে হত্যা করবেন।

***জেরুজালেমই হল সেই ভূমি যেখানে আগমণ ঘটবে ইয়াজুজ-মাজুজ নামক দুটি ভয়ংকর মানব সম্প্রদায়ের যারা গালিলি লেকের সমস্ত পানি পান করে একে পানিশূন্য করে ছাড়বে এবং সমস্ত মানবজাতিকে পরাভূত করার পর এই ভূমিতে দাড়িয়েই আকাশের দিক তারা তীর ছুড়বে আসমানের অধিবাসীদের হত্যার জন্য।

***এই পবিত্র ভূমি জেরুজালেমের পাহাড়েই মহান আল্লাহ ঈসা (আঃ) ও মুসলিমদের রক্ষা করবেন ইয়াজুজ মাজুজের অনিষ্ট থেকে এবং নিজ অনুগ্রহে ইয়াজুজ মাজুজকে চিরতরে পৃথিবী থেকে নিঃচিহ্ন করে দিবেন।

***এটিই হবে সেই ভূমি যেখান থেকে ঈসা (আঃ) সমস্ত পৃথিবীর উপর খিলাফত ভিত্তিক শাসন পরিচালনা করবেন।

***জেরুজালেম বরকতময় ভূমি আশ-শামের অর্ন্তভুক্ত ৫ টি এলাকার মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূঅঞ্চল যেখানে কিয়ামতের বিচার হবে।


অনেক শ্রমসাধ্য লিখাটিতে ইসলামের পূর্বাপর বিষয়গুলো সুন্দর ও হৃদয়গ্রাহীভাবে উপস্থাপিত হয়েছে মাশাআল্লাহ।

তোমার জন্য শুধুই দোয়া ও শুভেচ্ছা।
১৭ জুন ২০১৬ বিকাল ০৫:১৭
309042
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম আপি। রোজা শুরুর পর থেকে আমি এই লেখাটা শেষ করার আপ্রাণ চেষ্টা করছি। প্রায়দিনই রাতে না ঘুমিয়ে জেগে থেকেছি। অনেকবার, অনেকভাবে লিখে আবারো পুরোটা কেটে দিয়েছি। বাসার কাজের ফাঁকে ফাঁকে যখনই সময় পাচ্ছি বসছি। কিভাবে আরো সহজভাবে লেখা যায়? পাঠকদের ক্লিয়ার ধারণা দেয়া যায়? ভেবেছি কিন্তু আমি জানি এসব লেখা অধিকাংশ ব্লগারই এড়িয়ে চলবে,তাদের দৃষ্টি দুনিয়ার দিকেই। আর কোরান-হাদিস দিয়ে সব সাজালে মানুষজন স্বভাবতই কেন জানি তা এড়িয়ে চলে বিশেষত তারাই যারা কুরআন-হাদিস এর কথা বলে, কুরআন ভিত্তিক সমাজের স্বপ্ন দেখায়!! জানিনা এটার ইতি কিভাবে টানতে পারব? তবে চেষ্টাটাতো করি, বাকিটা আল্লাহর হাতে। আর আমার হিদায়াতের জন্য বেশি বেশি দোয়া করবে। আসলে আমি না অনেক ভীতু, ভয় পাই। বেশিরভাগ মানুষ যা আশেপাশে পৃথিবীতে ঘটছে তা দুনিয়াবি চোখে দেখে তাই মনে হয় এত চিন্তাশূণ্য থাকতে পারে। জাঝাক আল্লাহ আপি। Good Luck Good Luck
১৭ জুন ২০১৬ বিকাল ০৫:৪৫
309053
সন্ধাতারা লিখেছেন : প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখো নিশ্চয়ই উত্তম পুরুস্কার আল্লাহ্‌র কাছেই আমানত আছে।
০৮ জুলাই ২০১৬ রাত ০৩:০৫
310434
সাদাচোখে লিখেছেন :
আর কোরান-হাদিস দিয়ে সব সাজালে মানুষজন স্বভাবতই কেন জানি তা এড়িয়ে চলে বিশেষত তারাই যারা কুরআন-হাদিস এর কথা বলে, কুরআন ভিত্তিক সমাজের স্বপ্ন দেখায়!! জানিনা এটার ইতি কিভাবে টানতে পারব?

ইসলাম প্রিয় এ সব ভাইবোনদের এ এক অদ্ভুত ক্যামিস্ট্রির সংমিশ্রন যেন। আমি কোন সেন্স খুঁজে পাইনা এক্সেপ্ট এক্সট্রিম ঐ রেফারেন্স দুটি ছাড়া যেখানে রাসুল সঃ বলছেন আল্লাহ আদম আঃ কে আদেশ দেবেন ৯৯৯ জনকে দোযখের দিকে নিতে প্রতি ১০০০ এ। আর ঐ হাদীসটির কথাও মাথায় আসে যে প্রতিটি ইয়াজুজ ও মাজুজ মৃত্যুর আগে আরো হাজার জনকে তার কার্বন কপিতে রূপান্তর করে।

আল্লাহ ভাল জানেন।
372271
১৭ জুন ২০১৬ বিকাল ০৫:৩০
ছালসাবিল লিখেছেন : Day Dreaming ঘুমমমমআপপপপি Day Dreaming

এতততত স্ট্যাডি Surprised বর্তমানে কি খিলাফাত সম্ভব Day Dreaming Love Struck
১৭ জুন ২০১৬ বিকাল ০৫:৩৯
309052
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ষ্টাডি করেন ভাইয়া তাহলেই জানতে পারবেন। নাহ সম্ভব না কারণ আল্লাহ এই অবস্হা একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত জারি রাখবেন তবে এই সময়ের পেক্ষাপটে করণীয় বিষয়ে হাদিসে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা আছে। যা আমরা মানব বলে কোনভাবেই মনে হয়না। জাঝাক আল্লাহ ভাইয়া। Good Luck Good Luck
১৭ জুন ২০১৬ রাত ১১:১৩
309087
ছালসাবিল লিখেছেন : Love Struck কোননটি আমরা মানবো না Love Struck আপপপপপপপি Smug
০৮ জুলাই ২০১৬ রাত ০৩:০৮
310435
সাদাচোখে লিখেছেন : @ ছালসাবিলঃ
টাকা পয়সা, ভোগ বিলাস ও ক্যারিয়ার এবং সাথে ছকছকে এই পৃথিবীর আরাম আয়েশ ও সুখ শান্তি????
১৪ জুলাই ২০১৬ সকাল ০৮:৫৫
310756
ছালসাবিল লিখেছেন : Smug Smug Smug এগুলো একটিও আমমার নাইইই্ Love Struck Love Struck Love Struck পাশ Tongue Tongue Smug Applause
372279
১৭ জুন ২০১৬ সন্ধ্যা ০৬:২৪
নিশা৩ লিখেছেন : সবটা শেষ করতে পারিনি। অনেক গুরুত্বপূর্ন একটি লেখা। ছোট ছোট পর্বে ভাগ করে দিলে পাঠকের মনোযোগ ধরে রাখবে। আল্লাহ আপনার কঠোর পরিশ্রমকে কবুল করুন। অনেক ভালো লাগলো।
১৭ জুন ২০১৬ সন্ধ্যা ০৭:৫০
309061
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : জি, আপু ছোট করে দিয়েছি। এবার চেক করুন। আসলে আপু কয় পর্বে এটা শেষ হবে আল্লাহ ভাল জানেন। সুপরামর্শ দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু। জাঝাক আল্লাহ Good Luck Good Luck
372298
১৭ জুন ২০১৬ রাত ০৮:৩৭
আবু জান্নাত লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। বড় লিখা পড়ার ধৈর্য আমার আছে। সময় করে পড়ে মন্তব্য করবো ইন শা আল্লাহ্
১৮ জুন ২০১৬ রাত ০৮:২০
309184
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ভাইয়া। যা ভেবেছিলাম এটা তার চেয়েও অনেক বড় হতে যাচ্ছে Crying আল্লাহই জানেন পাঠকরা এখনি ভাগবে কিনা?Worried Worried
372301
১৭ জুন ২০১৬ রাত ০৮:৫৯
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ ভালো লাগলো
ইয়াজুজ মাজুজ বনি ইসরাইল এর সাথে সম্পর্কযুক্ত না ও হতে পারে।
১৮ জুন ২০১৬ রাত ০৮:২৫
309186
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া। সাধারণত আপনি আমার লেখা পড়েননা তাই হয়ত আপনি ভাবছেন আমি কোন অনুমান নির্ভর লেখা লিখতে বসলাম কিনা?ভাইয়া আমার আগেরলেখাগুলো দেখতে পারেন আমি কোন অনুমাণ নিয়ে কিছু লিখিনা যেটা প্রমাণ করার জন্য আল্লাহ ও তার রাসূল কোন নিদর্শন তথা আয়াত প্রদান করেননি। ভাইয়া হতে পারে, নাও হতে পারে এসব অনুমান নির্ভর কথা বলে আমার কি লাভ? আমি ইনশাআল্লাহ লেখা দিয়েই এর জবাব দিতে চাই যদি আল্লাহ সাহায্য করেন।
ভাইয়া আমি প্রথমেই বলেছি বিস্ময়করভাবে বনী ইজরাঈল, দাজ্জাল, ইয়াজুজ মাজুজ এরা সবাই একটি নির্দিষ্ট ভূমির সাথে জড়িত। সবাই এর দখল চায়। তাহলে সম্পর্ক ছাড়া হল কিভাবে বলুন?
জাঝাক আল্লাহ ভাইয়া। Good Luck Good Luck
372312
১৭ জুন ২০১৬ রাত ১০:৩৪
আফরা লিখেছেন : এত ব্রেন নিয়ে ঘুমান কি ভাবে প্রিয় বান্ধুবী ? আমার জন্য একটু দুয়া করিয়েন যাতে আমি আপনার মত বেশী না হলে একটু জ্ঞানী হই ।

লিখা খুব ভাল লেগেছে চালিয়ে যান ।

ধন্যবাদ ।
১৮ জুন ২০১৬ রাত ০৯:০৫
309188
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : সত্যিই না ঘুমাতে পারিনা। কালরাতে আমি ভেবেছিলাম মারা যাব আল্লাহ বাঁচিয়েছেন। তীব্র মাথা ব্যাথা শুরু হল রাতে কিছুতেই ঘুমাতে পারছিলাম না, মাঝরাতে শুরু হল স্বাসকষ্ট, হাত-পা একদম নরম হয়ে গেল কোন শক্তি পাচ্ছিলাম না। সেন্স চলে যাচ্ছিল আবার ফীরছিল আমি ভাবছিলাম আমি মারা যাব। কিন্তু ভয় হচ্ছিল এটা ভেবে আমার তো কোন ভাল আমলই নেই আমি কবরে কি উত্তর দিব? হালকা ঘুম আসছিল কিন্তু খুব ভয়ের সব স্বপ্ন দেখছিলাম আর বারবার জেগে উঠছিলাম নিস্বাস বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল। আমি পরিচিত মানুষজনকে এস এম এস, ফোন দিয়ে ক্ষমা চাচ্ছিলাম। সকালের দিক আল্লাহ আমাকে কিছুটা সারিয়ে তুল্লেন। আলহামদুলিল্লাহ। Good Luck Good Luck
২০ জুন ২০১৬ সন্ধ্যা ০৭:২১
309350
নিশা৩ লিখেছেন : ঘুম ভাঙাতে চাই, আপি আপনি অনেক বেশি দুশ্চিন্তা করছেন। এবং আপনার কাজের চাপ অনেক বেশি। আমার এ অবস্থায় সবসময় মনে করে রব্বিশ রাহলি সাদরি পড়ি। আর পড়ি 'হুয়ার রাহমানুর রহিম'। নিজেকে স্মরন করিয়ে দেই যে তিনি অপার করুনার আধার। অনেক শান্তি পাই তাতে। আল্লাহ আপনাকে সার্বিক সুস্থতা দান করুন।
372318
১৮ জুন ২০১৬ রাত ১২:৫১
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ***এটিই হবে সেই ভূমি যেখান থেকে ঈসা (আঃ) সমস্ত পৃথিবীর উপর খিলাফত ভিত্তিক শাসন পরিচালনা করবেন।...

সম্ভবত উনি ঈমাম মাহদীর(আঃ)সময়ে আসবেন। শাসক বা খলিফা হবেন মাহদী। কিন্তু ঈশা(আঃ) শাসক হবেন না। তার মিশন হল দাজ্জালকে সমূলে ধ্বংস করা। তার সাথীরাই প্রকৃত মুসলিম হবে। খ্রিষ্টানদের একটি দলও ইসলামে আসবে।

আর মানব সভ্যতার ইতিহাস স্পষ্ট নয়। ইব্রাহিম(আঃ)থেকে যেভাবে চিত্রায়িত করেছেন সেটাই একমাত্র মত নয়। মানুষের ইতিহাস এখনও পর্যন্ত প্রমানিত হল ৮০ হাজার বছরের পুরোনো। আমাদের কাছে অনেক তথ্যই নাই। নূহ(আঃ)এর পর অনেক গ্যাপ আছে এবং অনেক তথ্যই আল্লাহ জানাননি। ...আল্লাহই ভালো জানেন।
১৮ জুন ২০১৬ সন্ধ্যা ০৬:৫৮
309176
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : আপনাকে আমি ইসলাম সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণার একজন মানুষ মনে করতাম কিন্তু আপনার এই মন্তব্য আমাকে খুব হতাশ করল।
ইসহাক (রহঃ) আবূ হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কসম সেই সত্তার, যার হাতে আমার প্রান, অচিরেই তোমাদের মাঝে মারিয়ামের পুত্র ঈসা আলাইহি ওয়া সাল্লাম শাসক ও ন্যায় বিচারক হিসেবে অবতরণ করবেন। তিনি ‘ক্রুশ’ ভেঙ্গে ফেলবেন, শূকর মেরে ফেলবেন এবং তিনি যুদ্ধের পরিসমাপ্তি ঘটাবেন। তখন সম্পদের স্রোত বয়ে চলবে। এমনকি কেউ তা গ্রহন করতে চাইবে না। তখন আল্লাহকে একটি সিজ্দা করা সমগ্র দুনিয়া এবং তার মধ্যকার সমস্ত সম্পদ থেকে বেশী মূল্যবান বলে গণ্য হবে। এরপর আবূ হুরায়রা (রাঃ) বলেন, তোমরা ইচ্ছা করলে এর সমর্থনে এ আয়াতটি পড়তে পারঃ কিতাবীদের মধ্যে প্রত্যেকে তাঁর [ঈসাআলাইহি ওয়া সাল্লাম এর] মৃত্যুর পূর্বে তাঁকে বিশ্বাস করবেই এবং কিয়ামতের দ্বীন তিনি তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিবেন।
ইবনু বুকায়র (রহঃ) আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমাদের অবস্থা কেমন (আনন্দের) হবে যখন তোমাদের মাঝে মারিয়াম তনয় ঈসা আলাইহি ওয়া সাল্লাম অবতরণ করবেন আর তোমাদের ইমাম [ইমামুল মাহদি (আঃ)]তোমাদের মধ্য থেকেই হবে। অতঃপর ঈসা আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও মুসলমানদের ইমাম হবেন বটে কিন্তু তিনি কুরআন ও সুন্নাহ মোতাবেক শাসনকার্য চালাবেন, ইন্জিল মতে নয়। তিনি ইসলাম ধর্মের অনুসারী হয়ে আসবেন। -(আইনী)
(সহীহ বুখারী: অধ্যায়: ৫০/আম্বিয়া কিরাম, হাদিস সংখ্যা: ৩২০৫,৩২০৬ পাবলিশার: ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ)
তার খিলাফত কাল হবে ৭ বছর যেটা মুসলিম শরীফের অধ্যায় ফিৎনা ও কিয়ামতের আলামত/৫৫, পাবলিশার: ইসলামি ফাউন্ডেশন: এই অধ্যায়ে ১৭৭ এর মত হাদিস আছে এবং এখানকার দাজ্জাল, ঈসা (আঃ), ইয়াজুজ মাজুজ ও কিয়ামত সংক্রান্ত হাদিসগুলি সুবিশাল তাই উল্লেখ করছিনা তবে এসব হাদিসে অসংখ্যবার বলা হয়েছে তার শাসন হবে ৭ বছর। এই মুহূর্তে ৭১১৪ নাম্বার হাদিসের কথা মনে পরছে।
আর হাদিসের মতে, ইমাম মাহদি (আঃ) ও মদিনা থেকে পালিয়ে মক্কায় কাবাঘরে আশ্রয় নিবেন। যাইহোক এটি অনেক বিশাল হাদিস। তিনিও ৭ মতান্তরে ৮ বছর খেলাফত পরিচালনা করবেন। শেষ বছরটিতে ৭০,০০০ ইহুদি আর্মি তুরষ্ক দখল করে নিবে তিনি তা পুনরুদ্ধার করবেন এরপরই ৭ বছরের মাথায় দাজ্জাল স্বশরীরে বেরিয়ে আসবে। অর্থাৎ প্রথম ৩ দিন পার হবার পর ৪র্থ দিন যেদিন থেকে তার দিন হবে পৃথিবীর সময়ের।
ভাইয়া আমার কেন জানি মনে হচ্ছে আপনি আমার লেখাটায় জাস্ট চোখ বুলিয়ে শেষ করেছেন পুরোটি পড়েননি, নাহলে মানুষের বংশানুক্রম নিয়ে দ্বিমত করতেন না। আমি সব মানুষের বংশতালিকা নিয়ে মোটেও কোন কথা বলিনি। আমি বনী ইজরাইল বা ইহুদি জাতি নিয়ে কথা বলেছি আর কুরআন নিজেই স্পষ্টভাবে তাদের বংশতালিকা আয়াত দ্বারা ব্যক্ত করেছে। আর আপনি হয়ত জানেন ইহুদিরা নিজেদের ব্যতীত অন্য কোন ধর্মে বা অন্য জাতির মানুষের সাথে বিবাহ এর মত সম্পর্কে কখনো জড়াতোনা। তারা নিজেদের স্বাতন্ত্র বজায় রেখেছে সবসময়ই। আর তারা গত দুহাজার বছরও যেখানেই বসতি স্হাপন করেছে সেখানেই মানুষ তাদের উপর অত্যাচার চালিয়েছে, তাদেরকে একঘরে করে রেখেছে, তাদের সাথে কোন সম্পর্কে যায়নি আর তারাও এব্যাপারগুলো সিরিয়াসলি মেইনটেইন করে। এমনকি আজো। আপনি হয়ত বলবেন, কেন জুকারবার্গ চায়নিজ বিয়ে করেছে, অমুকে তাকে ইত্যাদি। কিন্তু আপনি তো জানেন পরিসংখ্যানে বলা হয়, ব্যতিক্রম কখনোই উদাহরণ হতে পারেনা। আমি সেই জিনিসটিই তুলে ধরেছি। সম্ভবত আলোচনা আগালে ইনশাআল্লাহ অনেক প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন। জাঝাক আল্লাহ ভাইয়া। আশা করি আপনি মোটেও রাগ করবেননা। Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck
১৮ জুন ২০১৬ রাত ১১:১২
309198
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ঈশা(আঃ)সংক্রান্ত হাদীসগুলো আমি আগে পড়েছি। তবে অনেককিছু ভুলে গেছি। ঈমাম মাহদীর সময়ে যেহেতু তিনি আসবেন,তাই ভেবেছিলাম উনি হয়ত শাসক হবেন না,কারন মাহদী(আঃ)ই তো তখন খলিফা। এটা ছিলো আমার মনের যুক্তি। কিন্তু যখন আপনি হাদীস পেশ করলেন তখন আমার যুক্তি মূল্যহীন।

আর বনি ইস্রাইলের বিষয়ে যা বলেছেন সেটা ঠিক। ইয়াকুব(আঃ)এর থেকে.......তারা স্বতন্ত্র বজায় রাখত। তবে তাদের উপর অত্যাচারের পেছনে তাদের কর্মই দায়ী। জাজাকাল্লাহ খায়রান। সুন্নাহ অনুযায়ী ভুল ধরলে আমার মাইন্ড করার কানো কারন নেই। Happy
০৮ জুলাই ২০১৬ রাত ০৩:২৪
310443
সাদাচোখে লিখেছেন : @ দ্য স্লেভঃ আমার মনে হয় এ তথ্যটিও আপনার জানা থাকলে এ লিখাটির পরের পর্বগুলো আপনার কাছে আরো অধিকতর সেন্স তৈরী করবেঃ

ইয়াহুদী রাবাই রা জেরুজালেম এ যখন ঈসা আঃ কে ক্রুশবিদ্ধ করার পরিকল্পনা করেছিল তখন তারা এ মর্মে প্রায় নিশ্চিত ছিল যে ঈসা আঃ ই প্রমিজড মসীহ (এক্সেপ্ট পিতৃহীনতার বিষয়টি ছাড়া) - যার জন্য তারা তাওরাতের নির্দেশানুযায়ী - ব্যাবিলনের নির্বাসিত জীবন হতে ফিরে সোলেমন টেম্পল তৈরী করে পশু বলিদান এর ব্যবস্থা করেছিল।

সো তারা টেস্ট করতে চাইছিল যেহেতু তাওরাতে বলা হয়েছে যে, মসীহ আসলে সে জেরুজালেম হতে পৃথিবী শাসন করবে এবং পৃথিবীতে শান্তি নিশ্চিত করবে - সেহেতু সব চেয়ে হীনতমভাবে, চক্রান্ত করে রোমান শাসকদের দিয়ে তাকে হত্যা করাতে পারলে - প্রমান হবে সে মসীহ নয়। আর হত্যা করাতে না পারলে আমরা মেনে নিতে কোন সমস্যা নেই যে - সে মসীহ। কিন্তু আল্লাহ তাদের ঐ চক্রান্তের জন্য মসীহকে চিনতে দেয়নি - যে কিনা তাদেরকে পাপ মুক্ত করার কথা ছিল। এবং এর পরিনতিতে আল্লাহ তাদেরকে পরের দুই হাজার বছরের জন্য সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিয়ে ব্যান্ড করে দিয়েছিল - যাতে তারা ফিরতে না পারে জেরুজালেম এ।
১০
372321
১৮ জুন ২০১৬ রাত ০১:২৪
কায়সার আহমেদ (কায়েস) লিখেছেন : এখন পুরোটি পড়লাম, বেশ গুছিয়ে লিখেছেন। তবে এভাবে ভুমিকা থেকে শুরু করলে লেখা অনেক বড় হয়ে যাবে আবার এতে অনেক সময় লাগবে। এই ব্লগে আপনি একমাত্র এস্কেটলোজি নিয়ে লিখে যাচ্ছেন। আপনি মনে হয় নূহ আর এর পুত্র ইয়াফেস এর বংশ তালাস করছেন ইউরোপে। আপনার প্রচেষ্টা কে সাধুবাদ জানাই। আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিক।

Islamic Eschatology [শেষ জামানার ভবিষ্যৎবাণী ও বর্তমান দুনিয়া] নামক ফেইসবুকে আমাদের একটা পেইজ রয়েছে এটা একমাত্র বাংলাই এস্কেটলোজি তে গবেষণাধর্মী পেইজ। এখানে আবারো আপনাকে আমন্ত্রণ জানালাম।

সময় অনেক ফুড়িয়ে আসছে বিশ্ব এখন মহাযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে। মধ্যপ্রাচ্য জ্বলে পুরে ছাই হচ্ছে। রুম এর সাথে এলায়েন্স হতে চলছে। এই সব নিয়ে অসংখ্য চিন্তা গবেষণার প্রয়োজন আছে। বিশেষ করে রুম বলতে রাসিয়া কে চিহ্নিত করতে গিয়ে অনেক বেশি প্রতিবন্ধকতা এসেছে। আর এই বল্গ তো এরোডগান কে মূলত মুসলিম জাতির প্রধান রক্ষাকর্তা মনে করছে। তাই এখানে এই নিয়ে আরো আলোচনার প্রয়োজন আছে। ওয়াসসালাম
১৮ জুন ২০১৬ রাত ০৯:১৪
309190
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : বেশি বড় করলে ব্লগাররা পড়বেনা আবার কম যুক্তি দিয়ে বোঝাতে গেলে তারা নিজেদের পালিত মতবাদ, তত্ত্বের উপর ভর করে অযথা আমার সাথে বিতর্কে লিপ্ত হবে তাই যুক্তি-প্রমাণে দূর্বলতাও রাখা যাচ্ছেনা। এজন্যই এই পথে হাটা ভাইয়া। আল্লাহ যেন দ্রুত শেষ করার তৌফিক দান করেন। আসলে ভাইয়া আমি ফেসবুক ইউজ করিনা একটা আইডি ছিল সেটা অনেকদিন আগে deactivated করে রেখেছিলাম আর সেটা একটিভ করা হয়নি। ফেসবুক আমার কাছে ফেৎনার নবরূপ মনে হয়। যদি কখনো ফেসবুক ওপেন করি ইনশাআল্লাহ অবশ্যই যাব। জাঝাক আল্লাহ ভাইয়া।Good Luck Good Luck
১১
372335
১৮ জুন ২০১৬ রাত ০৪:০২
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম।

শুরুটা অনেক চমৎকার হয়েছে যেহেতু পয়েন্টগুলো সংক্ষেপে দেয় আহয়েছে,মূল কথা সহজেই বোঝা গেছে আলহামদুলিল্লাহ।

জাস্ট কিউরিসিটি, তোমার বেশীর ভাগ লিখা দাজ্জাল ফোকাসড কেনো আপু? আমি কিন্তু অনেকটা ভয়েই কম পড়ি এ টপিক ! আল্লাহ আমাকে মাফ করুন ।

কষ্টসাধ্য লিখার জন্য শুকরিয়া। শরীর কেমন ? শুভকামনা রইলো Good Luck
১৮ জুন ২০১৬ সন্ধ্যা ০৭:৪৪
309178
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..

আপনার প্রশ্নের জবাবটি আমারও জানতে ইচ্ছে হয়! অপেক্ষায় থাকি!
১৮ জুন ২০১৬ রাত ০৯:৪৮
309191
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম। ইস! কতদিন পর আসলে তুমি! আপি রাসূল (সাঃ) বলেছেন, আদম থেকে শুরু করে আমি মুহাম্মাদ (সাঃ) প্রত্যেক নবীই নিজ নিজ জাতিকে দাজ্জালের ফেৎনার ব্যাপারে সতর্ক করেছি।
রাসূল (সাঃ) বলেন, কিয়ামতের অন্যতম নিদর্শন দাজ্জালের আগমণের নিদর্শন হল, মানুষ দাজ্জালের কথা ভুলে যাবে, মসজিদের মিম্বর (খুৎবায়) থেকে দাজ্জালের আলোচনা হারিয়ে যাবে, আলিমরা আর তার ব্যাপারে আলোচনা করবেনা, যাদেরকে সতর্ক করা হয়েছে তারাও দাজ্জালকে চিনতে পারবেনা, দূর্বল ঈমানের মুসলিমরাও তাকে অনুসরণ করবে। রাসূল (সাঃ) পরবর্তী সময়ে জুমআর নামাজের খুৎবায় দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করা হত কিন্তু আজ কি কোন মসজিদে দাজ্জালের ব্যাপারে কোন
আজ কি কোন মসজিদের খুৎবায় তাকে নিয়ে কোন আলোচনা হয়?? আলিমরা তার ব্যাপারে কোন আলোচনা করে? উপরন্তু কিছু কিছু মডারেট ইসলামিস্ট যেমন ইবনে খালদুন, আল্লামা ইকবাল তারা ইমাম মাহদি, দাজ্জাল ইত্যাদি ব্যাপারগুলিগে নাকোচ করে দিয়েছেন। তারা এই বিষয়ে গবেষণা করতে গিয়ে উল্টো বিভ্রান্ত হয়েছেন তাই শুধু তারাই নয় তাদের মত বেশ কিছু বিক্ষাত মুসলিম ব্যক্তিত্বও এসবকে শিয়াদের বানানো কল্পকাহিনী বলে মতামত পেশ করেছেন। দাজ্জালের কথা এলে আমাদের সবসময় কমন ডায়ালগ থাকে, আরে তার কপালে কাফির লেখা থাকবে, এক চোখ কানা, সে ইহুদি যুবক হবে দেখেই তো চিনে ফেলব। বিষয়টা কি সত্যিই এত সহজ? যদি ব্যাপারটি এতই সহজ বিষয় হয়, তবে ১,২৪,০০০ হাজার নবী রাসূল এত লাখ লাখ বছর আগে থেকে লাখ লাখ বছর ধরে মানুষকে কেন সতর্ক করবে?? রাসূল (সাঃ) বারবার সূরা কাহাফ পড়তে বললেন দাজ্জালকে চিনার জন্য। আমরা এতবার পড়লাম কিন্তু কিছুই বুঝতে পারছিনা তাহলে সমস্যাটা কোথায়? মুসলিমরা আজ নানান সমস্যায় জর্জরিত
মুসলিমদের একেকদল ইসলামকে ভিত্তি করে সামাজিক, রাজনৈতিক একেক স্তরের মতবাদ তৈরী করেছে এবং দাবি করছে, সেটিই সঠিক, সেটিই সমাধান। কিন্তু আমরা গত করে কয়েশত বছরের ইতিহাস ও নিজেদের চোখেই দেখছি এসব তাদের আদৌ কোন সমাধানে পৌছে দেয়নি বরং তারা নিজেরাই নিজেদের মতবাদ দ্বারা নিজেদের কবর খুড়েছেন। আপি, আমরা বলছি ইসলাম পরিপূর্ণ জীবনবিধান অথচ বাস্তবে আমি দেখছি আমরা আমাদের পরিচিতদের মাঝে, সমাজে বিদ্যমান নানান মতবাদের মাঝে যেসব ইসলাম পাচ্ছি সেসব মডারেট ইসলাম বা নতুনভাবে তৈরী করা মতবাদ মোটেও বর্তমান বাস্তবতাকে কুরআন-হাদিস দিয়ে বিশ্লেষণ করতে সক্ষম নয়, কোন সমাধানের রাস্তা দেখাতেও ব্যর্থ। তা শুধুই আমাকে শিখাচ্ছে, নিজের রক্ত ঝড়াও কাজে দিবে কিন্তু আমি কেন রক্ত দিচ্ছি? কার জন্য দিচ্ছি? আমি নিজেও জানিনা। এই ইসলাম জাস্ট একটা নিছক বিশ্বাসের পর্যায়ে এসে ঠেকেছে, বিশ্বাস থাকলে আমি আস্তিক না থাকলে নাস্তিক। কিন্তু যুক্তি-প্রমাণ, সমস্যা সমাধানের রাস্তা না থাকলে মানুষ কতদিন নিছক একটা বিশ্বাসের উপর নির্ভর করবে??
তাই সম্ভবত যা আমরা এতদিন হিমঘরে রেখে দিয়েছিলাম সেই ইসলামকে নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণের সময় এসেছে। যদি এই ইসলাম আমাকে সমাধানের রাস্তায় আনতে পারে তবে অবশ্যই তা আল্লাহর পক্ষ থেকে অন্যথায়??
আমি সেটাই করছি। এখানে আমাকে কারো এজেন্ট, পেইড এসব ভাবার কিছু নেই। শরীর ইদানিং তেমন ভালোনা অনেকগুলি অসুখ বাঁধিয়ে বসে আছি। জাঝাক আল্লাহ আপি। মাঝে মাঝে এসো প্লিজ। Good Luck Good Luck
১৯ জুন ২০১৬ সকাল ০৭:৩০
309212
জ্ঞানের কথা লিখেছেন : শুধু দাজ্জাল নয়, খিলাফাত সম্মন্ধ্যেও আপনার লেখা খুবই বেশি। মাঝে মাঝে মিসটেক হয়। মানুষ মাত্রই ভুলকারী।
২৬ জুন ২০১৬ দুপুর ০২:৫৯
309789
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : সুন্দর বিশ্লেষনের জন্য আবারো শুকরিয়া। Praying
০৮ জুলাই ২০১৬ রাত ০৩:৩৫
310444
সাদাচোখে লিখেছেন : আমার কাছে অদ্ভুত লাগে এইভেবে যে আমরা মুসলিম রা যেন বুঝতেই পারছিনা সামহাউ আমরা আল্লাহর পরিবর্তে অন্য আর একটা স্বত্তাকে 'রব' এর আসনে ইতোমধ্যে বসিয়েছি, তার আদেশ নিষেধকে জীবনে ধারন করে আছি অথচ ভাবছি আমরা আল্লাহকে রব বলে বিশ্বাস করছি ও ঘোষনা করছি - এটাই যথেষ্ট মানার কিছু নেই।
মুসলমানদের সামহাউ 'রব' এর কনসেপ্টটিতে আর ডিফলী ঢুকা দরকার আর তার জন্য দরকার দজ্জাল, ইয়াজুজ মাজুজ ও খেলাফতের ধারনা সমূহে আরো স্বচ্ছতা, আরো গবেষনা ও ভাবনা।
১২
372338
১৮ জুন ২০১৬ রাত ০৪:০৮
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রাহামাতুল্লাহি ওবারাকাতুহু। প্রিয়তে রাখলাম পরে পড়ে নেব ইনশাআল্লাহ।
১৮ জুন ২০১৬ রাত ০৯:৫০
309192
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওবারাকাতুহ। হুম! ভাইয়া মনে করে পড়তে হবে।পরের পর্বগুলোও পড়ার জন্য অনুরোধ থাকল। জাঝাক আল্লাহ ভাইয়া। Good Luck Good Luck
১৩
372348
১৮ জুন ২০১৬ সকাল ০৯:০৪
হতভাগা লিখেছেন : মাশা আল্লাহ ! সুন্দর উপস্থাপন করেছেন । ইন শা আল্লাহ চেষ্টা করবো বাকি পর্বগুলোও পড়ার ।

কিয়ামতের পূর্বে পশ্চিম দিক হতে একটি অদ্ভুত জন্তুর আগমন ঘটবে , সে নাকি কে কাফির আর কে মুসলিম এটা কপালে ষ্পর্শ করে জানান দিয়ে যাবে ।
১৮ জুন ২০১৬ রাত ০৯:৫২
309194
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : পশ্চিম দিক থেকে সূর্য উঠার কথা বলা হয়েছে ভাইয়া। আর জমিন থেকে পশু বের করার কথা বলেছেন মহান আল্লাহ। আপনার ধৈর্য আছে জানি কারণ ব্লগার বলতে যা বোঝায় তা আপনার মাঝে পুরোদস্তুর আছে। জাঝাক আল্লাহ ভাইয়া। Good Luck Good Luck
১৪
372367
১৮ জুন ২০১৬ দুপুর ০১:৫০
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : বর্তমান সংঘাত-বিক্ষুব্ধ পরিস্তিতি সেটাই বলে দিচ্ছে। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। জাযাকাল্লাহ..
১৮ জুন ২০১৬ রাত ১১:০৫
309197
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : হ্যা ভাইয়া অবস্থা তো তাই কিন্তু আমরা দুনিয়া নিয়েই বিজি। আজ পরের পর্ব পোস্ট করেছি পড়ার আমন্ত্রণ রইল জাঝাক আল্লাহ
১৫
372418
১৮ জুন ২০১৬ সন্ধ্যা ০৭:৫০
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..

কুরআন থেকে ধারণা/জ্ঞানলাভ এবং পূর্বধারণার সপক্ষে দলিল অনুসন্ধানে কুরআন অধ্যয়ন দুটো সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়!

আপনার লেখায়/মন্তব্যে প্রায়শঃই আমি এমন দ্বিধায় পড়ে যাই- আপনি কোন পথের যাত্রী!
দুঃখিত, আমার অনুভূতিটা বললাম!

জাযাকিল্লাহ..
১৮ জুন ২০১৬ রাত ১১:০২
309195
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ভাইয়া। সাদিয়া অপিকে যা বলেছি সেটাতে হয়ত আপনার কথার জবাবও দেয়া হয়ে গিয়েছে নতুন আর কি বলব?
আমার বাবার কাছে ছোট থাকতেই আমি দুপারা কুরআন মুখস্ত করেছি। ৩০ পারাটা সম্পূর্ণ আমার মুখস্ত এছাড়া ইয়াসিন, রহমান এবং বিভিন্ন প্রয়জনীয় আয়াত আমার মুখস্ত আলহামদুলিল্লাহ। আরবি গ্রামার, আরবি ভাষার অল্প কিছু আমি বুঝি। আলহামদুলিল্লাহ। আমার নানা আলিম ছিলেন এবং নানিও ইসলাম এর ব্যাপারে অনেক জানতেন আমার জীবনে সবচেয়ে বেশি প্রভাব ছিল তাদের। মরহুম আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর সম্পর্কে আমার খালু ছিলেন, আমার বাসায় ছোটকালে আমি এত বেশি পরিমান নির্ভরযোগ্য ইসলামী বই-পুস্তক পেয়েছি বলার বাইরে। কাজেই বুঝতে পারছেন যদিও আমি মাদ্রাসা পড়ুয়া আলিম নই তবুও ছোটকাল থেকেই আমি একটা ইসলামী পরিবেশে বড় হয়েছি তাই ব্যাপারটা এমন না যে আমি দুদিন ধরে কোরানের বাংলা অনুবাদ পড়ছি আর নিজের মত ব্যাখ্যা দাড় করাচ্ছি। আপনি দেখেছেন কিনা জানিনা যেহেতু আমি আলিম না, তাই আমি কখনো মাসালা বিষয়ে কোন কথা বলিনা কারন সেটা আমার টপিক হতে পারেনা।জাঝাক আল্লাহ
০৮ জুলাই ২০১৬ রাত ০৪:৪৮
310445
সাদাচোখে লিখেছেন : @ আবু সাইফ ভাই, আসসালামুআলাইকুম। ব্যাক্তিগতভাবে বিভিন্ন সময়ে আপনার লিখা ও কমেন্ট আমি গুরুত্ব সহকারে পড়ি, আপনাকে সন্মান করি ও আল্লাহর জন্যই ভালবাসি।

দয়া করে আমার প্রতি বিরুপ হবেন না। আমি একটা প্রশ্নের যথার্থ ও ডেটেইল উত্তর খুঁজছি অনেক অনেক দিন ধরে - কিন্তু পরিতৃপ্তির সাথে পাচ্ছিনা। উপরের কমেন্ট এ আপনি বললেন আপনার আনুভূতিটি উল্লেখ করেছেন এবং আমার মনে হয়েছে হয়তো আপনি অকপটে কিছু কথা বললে আমার মনের ভিতরে থাকা কোয়ারি টির একটি দিক নির্দেশনা পাব।

ব্যাক্তিগতভাবে আমি দেখিছি আখেরি জামানা নিয়ে কেউ আলাপ আলোচনা কিংবা লিখালিখি করলে - ইসলামপ্রিয় ভাইরা কেন যেনঃ
- হাদীস কোরান ও ফ্যাক্টস ফিগার এর প্রতি অমনোযোগীতা দেখান।
- ক্ষেত্র বিশেষে অস্বীকার করেন, নেগলেক্ট করেন, এ্যাভয়েড করেন।
- ষঢ়যন্ত্র ত্বত্ত বলে শুনতে চান না, পড়তে চান না, দেখতে চান না।
- হাজার কিংবা শত বছরের পুরোনো কোন একজন আলেম কিংবা ওলামার ব্যাখ্যা বিশ্লেষন দিয়ে কাউন্টার দিতে যান এবং আলোচনায় কিংবা বিচার বিশ্লেষনে নিয়োজিত হতে চান না, বাই পাস করেন।
- এবং সব শেষে আলোচ্য ইস্যু ছেড়ে ব্যাক্তির চরিত্র, ব্যাক্তির ধর্মে বিশ্বাস, নলেজ এর অভাব, সার্টিফিকেট কতটুকু, জানাশোনা কোন লেভেল এর, কোন সেক্ট কিংবা মাজহাব ইত্যাদির অবতারনা করেন।

আপনার কাছে আমার কোয়ারিজ হলঃ যদি আপনার নিজস্ব অভিজ্ঞতা দিয়ে আমাকে বলেন কেন ইসলাম প্রিয় ভাই বোন রা এ বিষয়টিকে এভাবে হেলা ফেলা করে? ঠিক কি মনে উদয় হয় আপনার মত মানুষদের যখন আপনারা এ নিয়ে পড়েন, কিংবা আলোচনা শুনেন? ঠিক কি হয় একজন পড়ালিখা করা আলেম এর? টিভি ব্যাক্তিত্বের? ঠিক কি কারনে আলেম রা মুসলিমদের বিরুদ্ধের দুনিয়ায় সংঘঠিত এ সব বিষয়ের কোরান ও হাদীসের আলোকে গ্রহনযোগ্য ব্যাখ্যা বিশ্লেষন সামনে আনতে ব্যার্থ হয় কিংবা হচ্ছে? আর যারা আনার চেষ্টা করছে তাদেরকে গ্রসলি ক্রুশবিদ্ধ করার চেষ্টা করে?

আমি অনেস্টলী এ প্রশ্ন সমূহের উত্তর খুঁজছি - যদি দয়া করে কিছুটা সময় নিয়ে কনভিন্সিংলী আলোক পাত করেন - উপকৃত হব।
১৮ জুলাই ২০১৬ রাত ১২:৫৩
310935
আবু সাইফ লিখেছেন : @ঘুম ভাঙাতে চাই : আবারো আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ.. ।
পেশাগত ব্যস্ততায় ব্লগে খুবই অনিয়মিত হয়ে যাওয়াতে আপনার মন্তব্য / প্রশ্ন গুলো আমার দেখা হয়নি! যাহোক, আমি সময় সুযোগ করে জবাব দিতে চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।
পেশাগত কারণে ইমেইলে থাকতে হয় ১২-১৫ঘণ্টা, সেটাতে আলাপ করা আমার জন্য সুবিধাজনক, আলাদা সময় বের করতে হয়না! আপনার যদি আপত্তি না থাকে-
০৩ আগস্ট ২০১৬ রাত ১০:০২
311627
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..
@সাদাচোখে: আপনার প্রশ্ন গুলোর জবাব

*আখেরি জামানা নিয়ে কেউ আলাপ আলোচনা কিংবা লিখালিখি করলে -
কেন ইসলাম প্রিয় ভাই বোনরা এ বিষয়টিকে এভাবে হেলা ফেলা করে?
জবাবঃ যে বিষয়ে জ্ঞান নেই সেটার পিছে লাগতে (সেটা নিয়ে কথা বলতে) আল্লাহতায়ালা নিষেধ করেছেন (সূরা ইসরা আয়াত ৩৬)! আবার মুতাসাবেহাতের পিছে লাগাকেও ভর্তসনা করা হয়েছে (সূরা আলেইমরান আয়াত ৭)!
কোন বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে যদি আমার অজ্ঞতাই প্রকাশ পায় তবে সেটাতে জড়াতে চাইবো কেন?
আখেরী জামানা প্রসঙ্গে বর্ণনাগুলো সকলের বোধগম্য হবার বিষয় নয়! তাই পাঠক থাকলেও মন্তব্য করতে অনেকেই পারঙ্গম নয!
সুতরাং বিষয়টিকে "এভাবে হেলা ফেলা করে?" এ ধারণা সঠিক নয়!
*ঠিক কি মনে উদয় হয় আপনার মত মানুষদের যখন আপনারা এ নিয়ে পড়েন, কিংবা আলোচনা শুনেন?
জবাবঃ আমার কথা বলি- অন্যদেরগুলো তো জানিনা, কারো সাথে আলাপও হয়নি! আমার মনে হয়- কিছু অনুসন্ধিৎসু মানুষ দ্বীনের একটা বিষয় নিয়ে গবেষণা করছেন, তাঁদের উতসাহিত করা উচিত! আর এজন্য তাদেরকে এমনভাবে খোঁচানো প্রয়োজন যেন আড়ালে থাকা প্রসংগও তাঁরা সামনে নিয়ে ভাবতে ও লিখতে পারেন!
*ঠিক কি হয় একজন পড়ালিখা করা আলেম এর? টিভি ব্যাক্তিত্বের?
জবাবঃ সবার সব বিষয়ে আগ্রহ থাকা জরুরী নয়, এটাও তেমনি! এর বেশী কিছু মনে করিনা!
*ঠিক কি কারনে আলেমরা মুসলিমদের বিরুদ্ধে দুনিয়ায় সংঘঠিত এ সব বিষয়ের কোরান ও হাদীসের আলোকে গ্রহনযোগ্য ব্যাখ্যা বিশ্লেষন সামনে আনতে ব্যর্থ হয় কিংবা হচ্ছে?
জবাবঃ আপনি যেভাবে মনে করছেন তার সাথে আমি একমত না-ও হতে পারি! সেক্ষেত্রে আপনি যেটাকে জরুরী ভেবে আমার ব্যর্থতা বলছেন আমি তার সাথে একমত নই বলেই ওটা নিয়ে কিছু করছিনা বা বলছিনা, আপনি এটাকে ব্যর্থতা বললেও আমি তা মানিনা!
*আর যারা আনার চেষ্টা করছে তাদেরকে গ্রসলি ক্রুশবিদ্ধ করার চেষ্টা করে?
জবাবঃ এটা আপনার অনুচিত ধারণা মাত্র (বরং কুধারণা বলা যায়)!

আরো কথা হতে পারে...
১৬
372560
২০ জুন ২০১৬ সকাল ০৭:১০
কুয়েত থেকে লিখেছেন : চমৎকার হয়েছে পয়েন্টগুলো সংক্ষেপে হয়েছে,মূল কথা সহজেই বোঝা গেছে আলহামদুলিল্লাহ جزاك الله خيرا وشكرا
২১ জুন ২০১৬ রাত ০২:০৪
309394
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ভাইয়া আমি অবাঞ্ছিত, অতিরিক্ত কথাবার্তা একদম আনতে চাইনি যা লেখার মূল টপিক থেকে পাঠকদের বিরক্তি বাড়ায়, তাদের মনোযোগ অন্যদিক নিয়ে যায়। যেহেতু এটা আমার জীবনের লেখা সবচেয়ে লম্বা ব্লগ হতে যাচ্ছে ইনশাআল্লাহ। জাঝাক আল্লাহ ভাইয়া আমাকে উৎসাহিত করার জন্য। Good Luck Good Luck
১৭
372711
২১ জুন ২০১৬ দুপুর ০১:১৭
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম, মুহতারাম আপনার লিখাটি খুব ভালো লাগলো। প্রথমদিকের লিখাগুলোর রেফারেন্স দিলে আরোও ভালো লাগতো। ধন্যবাদ আপনাকে
২২ জুন ২০১৬ রাত ১০:৩৮
309597
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম। সবই তো কুরানের আয়াত রেফারেন্স বলতে কি বুঝাচ্ছেন, বুঝতে পারছিনা
১৮
372920
২৩ জুন ২০১৬ দুপুর ০২:৩০
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন :
***কিয়ামতপূর্ব সময়ে বনী ইজরাইল তথা ইহুদি জাতিকে পুনরায় জেরুজালেম ভূমিতেই সংমিশ্রিত জাতি হিসেবে একত্রিত করা হবে।

***ইমাম মাহদি (আঃ) জীবন বাঁচাতে মদিনা থেকে মক্কায় আশ্রয়গ্রহণ করলেও তার খেলাফতের রাজধানী হবে সিরিয়ার দামেস্ক (دمشق) আর তার জীবনের প্রধান লক্ষ্য হবে দাজ্জাল নিয়ন্ত্রিত ইহুদিদের নিকট থেকে জেরুজালেম পুনরুদ্ধার।

***জেরুজালেমের গালিলী লেক (তবারিয়াহ) ও জাগার ঝর্ণার পানি সম্পূর্ণরূপে শুকিয়ে যাওয়ার পর দাজ্জালের আত্নপ্রকাশ ঘটবে এবং সে ইমাম মাহদি (আঃ) ও তার সঙ্গী-সাথীদেরকে সিরিয়ায় আবরুদ্ধ করবে।

***মুসলিমগণ কোণঠাসা হয়ে পড়বে যখন আর কোন আশাই বিদ্যমান থাকবেনা, সেই মুহূর্তে মুসলিমদের প্রতি মহান আল্লাহ অনুগ্রহ করবেন, ঈসা (আঃ) এর আগমণ ঘটবে আর পবিত্রভূমি (ফিলিস্তিন) তথা জেরুজালেমের মাটিতেই তিনি দাজ্জালকে হত্যা করবেন।

***জেরুজালেমই হল সেই ভূমি যেখানে আগমণ ঘটবে ইয়াজুজ-মাজুজ নামক দুটি ভয়ংকর মানব সম্প্রদায়ের যারা গালিলি লেকের সমস্ত পানি পান করে একে পানিশূন্য করে ছাড়বে এবং সমস্ত মানবজাতিকে পরাভূত করার পর এই ভূমিতে দাড়িয়েই আকাশের দিক তারা তীর ছুড়বে আসমানের অধিবাসীদের হত্যার জন্য।

***এই পবিত্র ভূমি জেরুজালেমের পাহাড়েই মহান আল্লাহ ঈসা (আঃ) ও মুসলিমদের রক্ষা করবেন ইয়াজুজ মাজুজের অনিষ্ট থেকে এবং নিজ অনুগ্রহে ইয়াজুজ মাজুজকে চিরতরে পৃথিবী থেকে নিঃচিহ্ন করে দিবেন।

***এটিই হবে সেই ভূমি যেখান থেকে ঈসা (আঃ) সমস্ত পৃথিবীর উপর খিলাফত ভিত্তিক শাসন পরিচালনা করবেন।

***জেরুজালেম বরকতময় ভূমি আশ-শামের অর্ন্তভুক্ত ৫ টি এলাকার মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূঅঞ্চল যেখানে কিয়ামতের বিচার হবে।
২৬ জুন ২০১৬ রাত ০৮:৪৭
309816
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : আমি সাধারণত ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশিত হাদিসের গ্রন্হগুলি থেকে রেফারেন্স দেই। আপনি যার ব্যাপারে রেফারেন্স দাবি করেছেন তা দিতে গেলে রীতিমত দুটি ব্লগ লিখতে হবে কারণ এগুলি প্রচুর হাদিসের খন্ড খন্ড অংশকে একসাথে জোড়া করা হয়েছে। আপনাকে বলব, বুখারীর অধ্যায় ৮১/ফিৎনা, ৮৫/কুরান সুন্নাহকে আকড়ে ধরা, ৫০/আম্বিয়া কিরাম। সহীহ মুসলিম অধ্যায়: ৫৫/ফিৎনা ও কিয়ামতের নিদর্শনাবলী, সুনানে আবু দাউদ: অধ্যায়:- ৩০/ফিৎনা, ৩১/মাহদী (আঃ), ৩২/যুদ্ধ বিগ্রহ, সুনানে তীরমীজী অধ্যায়: ৩৬/ফিৎনা, ইবনে মাজাহ অধ্যায় ৩০/কলহ বিপর্যয়/ফিৎনা- এই সকল অধ্যায়গুলি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন ইনশাআল্লাহ প্রতিটি হাদিস এবং তার সত্যতা পেয়ে যাবেন জাঝাক আল্লাহ।
২৮ জুন ২০১৬ বিকাল ০৫:০২
309957
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : ধন্যবাদ আপনাকে
১৯
373790
০৩ জুলাই ২০১৬ রাত ১২:৫৭
আবু জান্নাত লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ
অনেক গবেষণার ফসল। তবে একটি কথা হলো ইয়াজুজ মাজুজ তো প্রাচির ভেঙ্গে আসার কথা, তাহলে তো জিউরজিয়া থেকে আসার কথা, কিন্তু ইসরাইল থেকে বের হওয়ার কথাটা কেমন যেন নতুন নতুন লাগছে।

আল্লাহই ভালো জানেন।
আপনার গবেষনা ও পরিশ্রমের উত্তম বিনিময় কামনা করছি। জাযাকিল্লাহ খাইর

২০
374183
০৮ জুলাই ২০১৬ সকাল ০৫:০৫
সাদাচোখে লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম।
আজকের সময়ে উম্মাহর জন্য প্রয়োজনীয় একটা বিষয়ে লিখছেন - ওভার অল মনে হচ্ছে চমৎকার শুরু হয়েছে।

আশা করবো সামহাউ এটা শেষ হবে, ইনশাল্লাহ্‌। আমি কয়েকবার শুরু করে ও শেষ করতে পারি নি।

পাঠকের কিছু কিছু কমেন্ট এ - আমি কমেন্ট না করে পারছিলাম না - শুধু মাত্র এ জন্য যে - সামহাউ ওনারা (যারা বিজ্ঞ এবং ক্যাপাবল) যদি বিষয়টাকে সিরিয়াসলী নেন এবং এর উপর আরো আরো বেশী আলাপ আলোচনা করেন এবং মুসলমান রা আরো সচেতন হয়, রাসুলুল্লাহ সঃ এর বানীর সত্যতা অনুভব করতে পারে এবং তারপর করনীয়কে সহজে নিতে পারে।
১৮ জুলাই ২০১৬ রাত ০১:০০
310936
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..

১৫নম্বর মন্তব্যে আপনার বক্তব্যের জবাব:
পেশাগত ব্যস্ততায় ব্লগে খুবই অনিয়মিত হয়ে যাওয়াতে আপনার মন্তব্য / প্রশ্ন গুলো আমার দেখা হয়নি! যাহোক, আমি সময় সুযোগ করে জবাব দিতে চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।
পেশাগত কারণে ইমেইলে থাকতে হয় ১২-১৫ঘণ্টা, সেটাতে আলাপ করা আমার জন্য সুবিধাজনক, আলাদা সময় বের করতে হয়না! আপনার যদি আপত্তি না থাকে-
২১
375052
২১ জুলাই ২০১৬ দুপুর ১২:৩৩
মেঘবালক লিখেছেন : মহাগ্রন্থ আলকুরআন কত গভীর রহস্যপূর্ণ। আমরা তার সামান্যতম অনুসন্ধান করতে আগ্রহী নই। অথচ এই কুরআনই আমাদের ইহকাল ও পরকাল দু’জীবনের জন্যই সুখের বার্তায় ভরা।

সুন্দর লেখা উপহার দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। পরের লেখাগুলোও সংগ্রহে আছে সময়নিয়ে পড়বো ইনশাআল্লাহ।
২৮ জুলাই ২০১৬ সকাল ১১:৩৬
311286
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : মেঘ ভাইয়া আপনার সুন্দর মন্তব্য সত্যিই প্রেরণাদায়ক। এটাকে নিছক লেখা হিসেবে শেষ করতে চাইনা কিন্তু মানুষকে বাস্তবতা বোঝাতে চাই যদি আল্লাহ সহায় হন। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া জাঝাক আল্লাহ।
২২
375396
২৭ জুলাই ২০১৬ সন্ধ্যা ০৭:৩৫
আসমানি লিখেছেন : পরবর্তী পর্ব শেষ করে তার পর কমেন্ট করবো
২৮ জুলাই ২০১৬ সকাল ১১:৩৭
311287
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : আপনি পর্বগুলো নিয়মিত পড়ুন তাহলেই অনেক কমেন্ট গুরুত্বপূর্ণ নয়। জাঝাক আল্লাহ
২৩
381449
২৪ জানুয়ারি ২০১৭ দুপুর ০৩:০০
মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি লিখেছেন : অনেক শ্রমসাধ্য লিখাটিতে ইসলামের পূর্বাপর বিষয়গুলো সুন্দর ও হৃদয়গ্রাহীভাবে উপস্থাপিত হয়েছে মাশাআল্লাহ।
জাযাকাল্লাহ খায়ের
অনেক ধন্যবাদ

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File