ইসলাম বিদ্বেশীদের অভিযোগ: "ইসলাম যুদ্ধবন্দী নারীকে ধর্ষণের নির্দেশ দেয়" সাদাচোখে সত্যতা যাচাই। (পর্ব ১)
লিখেছেন লিখেছেন ঘুম ভাঙাতে চাই ২৪ এপ্রিল, ২০১৬, ০৪:১৩:০৫ রাত
উইকিপিডিয়ার দেয়া তথ্যমতে- ইজরাইল, আমেরিকা, বৃটেন, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, ফ্রান্স, জার্মানি, নরওয়ে, আয়ারল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, গ্রীস, রাশিয়া, সুইজারল্যান্ড, ভারত সহ অধিকাংশ অমুসলিম দেশগুলির আইনে ধর্ষণের শাস্তি হল, সর্বনিম্ন এক বছর থেকে সর্বোচ্চ ২০ বছর (দেশভেদে ভিন্ন ভিন্ন) পর্যন্ত কারাদন্ড ও অর্থদন্ড। ভারতের নতুন আইন অনুসারে, যদি ধর্ষণের পর ভিকটিমকে হত্যা করা হয়, সেক্ষেত্রে ধর্ষক প্রাপ্তবয়ষ্ক হলে তার মৃত্যুদন্ড হতে পারে। এছাড়া চীনের সাম্প্রতিক আইন অনুসারেও, তথ্য প্রমাণাদি ও অপরাধের মাত্রার উপর নির্ভর করে ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড হতে পারে।
আর মরুভূমির মধ্যযুগীয় ধর্ম- "ইসলামী আইনে ধর্ষণের শাস্তি কি?"
#ইসলামে ধর্ষণের শাস্তি হল, রজম অর্থাৎ, জনসম্মুখে পাথর মেরে ধর্ষককে হত্যা করা।
ইসলামে যৌনতার অবস্হান কি?
শুধুমাত্র হাজবেন্ড-ওয়াইফের মধ্যকার যৌন সম্পর্ক ছাড়া বাকি সব ধরণের যৌনতা (বিপরীত লিঙ্গ বা সমলিঙ্গের সাথে বা একাকি হস্তমৌথুন) ইসলামী আইনে অবৈধ। আবার নিছক যৌনতা নিবারণের উদ্দেশ্যেও ইসলাম বিয়ে করতে নিষেধ করেছে। (সূরা নিসা: আয়াত ২৪)। এই যৌনতার মাঝেও ইসলাম ন্যায়-অন্যায়ের রেখা টেনেছে। তাই যৌনকাজের সব পদ্ধতিও ইসলামের দৃষ্টিতে হালাল নয়। স্ত্রীর পায়ুপথে যৌনাচার হারাম (নিকৃষ্ট কাজ ও আল্লাহর অভিশাপ রয়েছে এমন কাজে অংশ নেয়া ব্যক্তির প্রতি)। এছাড়া যৌনকাজের সময় পরস্পরকে গালাগালি দেয়া, কোন অঙ্গ নিয়ে অশোভন কোন কথা বলাও হারাম। হাজবেন্ড ওয়াইফের একে অন্যের লজ্জাস্হানের প্রতি দৃষ্টিপাত করা সুন্নাহ সম্মত নয়। ( রাসূল (সাঃ) এর স্ত্রীদের ভাষ্যমতে, তিনি কখনো তার কোন স্ত্রীর লজ্জাস্হানের দিক দৃষ্টিপাত করতেন না, তার স্ত্রীরাও তার লজ্জাস্হান দেখতেননা এবং নগ্ন না হয়ে তারা শরীরকে চাদর দ্বারা ঢেকে রাখতেন -মিশকাত- ইবনে আব্বাস রাঃ হতে বর্ণিত হাদিসে, স্ত্রীর যোনীপথের দিকে দৃষ্টিপাত করতে নিষেধ করা হয়েছে)। পুরুষের জন্য তার স্ত্রীর সাথে তার যৌনতার বিষয়ে কোন সংবাদ অন্য কারো কাছে প্রকাশ করা হারাম, তেমনি নারীর জন্যও তার হাজবেন্ডের সাথে তার যৌনতা বিষয়ক কোন সংবাদ অন্যের কাছে প্রকাশ করা হারাম।
মুসলিম হাজবেন্ড ওয়াইফকে যৌন সম্পর্ক স্হাপনের আগে মহান আল্লাহর কাছে একটি বিশেষ দোয়া পড়তে হয় যা নিম্নরূপ:-
হে আল্লাহ!তুমি আমাদের নিকট থেকে শয়তানকে দূরে রাখো (শয়তান মানুষকে অশ্লীল কাজের নির্দেশ দেয়) এবং আমাদেরকে যে সন্তান দান করবে তার থেকেও শয়তানকে দূরে রাখো। ( বুখারী, অধ্যায়: ৫৮/বিবাহ, হাদিস নং:৪৭৮৭, পাবলিশার: ইফাবা)
কেন এমন দোয়া? কারণ "সন্তান চাইনা তবে যৌন সম্পর্ক স্হাপন করব নিছক ভোগের জন্য, আনন্দ-ফুর্তির জন্য"- এমন চিন্তাধারা ইসলামে বাতিল। একারণেই ইসলাম বিনা ওজরে আযল হারাম করেছে। আযল কি জিনিস? তৎকালীন আরবের সনাতন জন্ম নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্হা যেখানে, "পুরুষেরা সন্তান না নেয়ার জন্য স্ত্রী মিলনের সময় যৌনাঙ্গের বাইরে বীর্যপাত করত" কিন্তু ইসলাম তাতে বাঁধা দেয়। রাসূল ﷺ স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন, এরূপ না করলে তোমাদের কি ক্ষতি হবে? জেনে রেখো, কেয়ামত পর্যন্ত যতগুলো প্রাণের আগমণ ঘটবার কথা আছে, ততগুলোর আগমণ ঘটবেই, যদিও পাথরের উপর বীর্যপাত করা হয় (বুখারী, হাদিস সংখ্যা: ৩৮৩২, পাবলিশার: ইফাবা, ৭ম খন্ড)।
তাই আলিমদের ইজতিহাদ হল: দুই সন্তানের মাঝে প্রয়োজনীয় বয়সের ব্যবধান সৃষ্টি করা ও স্ত্রীর শারিরিক অসুস্হতা যার জন্য গর্ভধারণে তার জীবন হুমকির মুখে পরতে পারে- এমন সকল পরিস্হিতি ছাড়া আযল হারাম। কাজেই যৌনতাকে ইসলাম মানব বংশবৃদ্ধির শুদ্ধতম একটি প্রক্রিয়া হিসেবে সমাজে বা মানব মনে দাড় করায় এবং তা থেকে পৃথক করে সকল নোংরামি ও নিছক ভোগ-বিলাসী মনোভাবকে। এজন্যই ইসলামে ব্যভিচার এত ঘৃণিত অপরাধ কারণ তাতে অবৈধ যৌনসম্ভোগ, অন্যের সন্মান হরণ, যৌনতাকে কলুষিত করা ছাড়া সৎ কোন উদ্দেশ্য থাকেনা।তাই বিবাহিত হবার পরেও যদি কোন নারী/পুরুষ অন্য কোন নারী-পুরুষের সাথে ব্যভিচারে জড়ায়, তবে তার শাস্তি মৃত্যুদন্ড আর অবিবাহিত হলে ৮০ টি চাবুকের আঁঘাত। এমনকি যদি মুসলিম মালিকানায় (অভিভাবকত্বে) থাকা দাস-দাসী ব্যভিচারে জড়ায় তবে তাদেরকেও স্বাধীন নারী-পুরুষের অর্ধেক শাস্তি ভোগ করতে হবে। অর্থাৎ,মুসলিম সমাজে একজন দাস-দাসী ব্যভিচারে লিপ্ত হবে, এটাও ইসলাম বরদাশত করতে নারাজ!! গার্ল ফ্রেন্ড-বয় ফ্রেন্ড সম্পর্ককে ইসলাম কোন চোখে দেখে? একে বলা হয়, জেনা অর্থাৎ, ব্যভিচারের কাছাকাছি যদিও, ব্যভিচারের ঘটনা না ঘটে থাকে।
এখন প্রশ্ন হল, "যে ইসলাম ধর্ষণ ও যে কোন ধরণের অবৈধ যৌনাচারের ব্যাপারে এতটা কঠোর অবস্হান নেয়, এমনকি হাজবেন্ড-ওয়াইফের গোপন যৌন সম্পর্কের মাঝেও হস্তক্ষেপ করে তার মাঝে স্পষ্টভাবে হালাল-হারামের সীমারেখা টেনে দেয়, সেই ইসলামের বিরুদ্ধে যখন অভিযোগ তোলা হয়, "ইসলাম যুদ্ধবন্দী নারীদের ধষর্ণের নির্দেশ দেয়" তখন তা কতটুকু সত্য হিসেবে মেনে নেয়া যায়??????
দুঃখিত! ইসলাম বিদ্বেশীদের সুক্ষ্ণ মিথ্যাচারগুলো দেখে লজ্জার মাথা খেয়ে এসব কথাগুলো আজ বলতে বাধ্য হয়েছি।
চলবে_______________________(ইনশাআল্লাহ)
বিষয়: বিবিধ
২২২০ বার পঠিত, ২৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
কিছু বিষয় আগে ই জানতাম, তোমার লিখায় তা আবার ক্লিয়ার ভাবে জানলাম। ;
জাঝাক আল্লাহ খাইরান।
আমার মনে হয়, স্বামী স্ত্রীর যৌন বিষয় গুলো নিয়ে, এই ধরনের আলোচনা খুবই জরুরি ,
অনেকের ই অনেক কিছু জানার ইচ্ছা থাকে,
কিন্তু গোপন বিষয়, তাই লজ্জায় কারো কাছে জিজ্ঞাসা করতে পারে না।
রাগ বুঝি একটু কমলো??
কথায় আছে ,
"রেগে গেলে তো হেরে গেলে "
এই দেখে আজ ঠান্ডা মাথায় কি ভালো একটা লেখা
শুরু করতে পেরেছো,
বাকি টুকুতে ও যেন এই ধারাবাহিকতা বজায় থাকে
সেই প্রার্থনায়।
রাগটা আসা স্বাভাবিক যারা নিজেদের ইসলামী মানুষিকতার ব্লগার মনে করে, তারা কেন জানি গা বাঁচিয়ে চলতে ভালবাসে। বিতর্কিত জিনিসগুলি নিয়ে কখনো কথা বলতে চায়না যার কারণে ইসলাম বিদ্বেশীরা যখন এসব মিথ্যাচার প্রচারের জন্য নিত্য নতুন ব্লগ বানায়, বই ছাপায়- তখন ইসলামী মানুষিকতার ব্লগাররা অন্যের সমালোচনা, আবেগবাজি, আড্ডাবাজি দিয়ে সময় কাটায় তারা দৃশ্যত কোন সমাধানে যেতে চায়না তাই সাধারণদের মনে ইসলাম বিদ্বেশীদের কথায় বিভ্রান্তি তৈরী হয়।
হুম যদি ভূমিকম্পে চাঁপা না পরি, নিশ্বাসটা সচল থাকে তবে তো ইনশাআল্লাহ অবশ্যই শেষ করব। জাঝাক আল্লাহ
চিপায় চাপায়!
আগের লেখাটা সরিয়ে ফেলার কারণ কি শুধুই কারও কারও কষ্ট অনুভূত হওয়া নাকি নাকি কারও মন্তব্য হজম করে উঠতে না পারা?
আযল করতে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে, নিষেধ করেনি। আর নিরুতসাহ এমন কাজ যা না করলেই নয়। সর্বশেষ রাস্তা। তবে কেউ যদি করেও উদ্দেশ্য হতে পরিষ্কার, যা আপনি বলার চেষ্টা করেছেন।
আজকাল আসল পুরুষ হয়ে উঠার যে উপাদান বাজারে বিক্রি হয়, তাই আযলের মডার্ণ ভার্সন। তখন যে উদ্দেশ্যে আযল করা হত, এখন উদ্দেশ্যটা ভিন্ন. যা জোড়াতালি দিয়েও জায়েজ বলা যায়না।
রাসূল (সা) সংক্ষিপ্ত যুদ্ধনীতি (বন্দীদের ব্যাপারসহ) এই :
আদর্শ সেনাপতি হিসাবে তাঁর যুদ্ধ নীতিতে অসাধারণ দূরদর্শিতার প্রমাণপাওয়া যায়। যুদ্ধপরবর্তী যে নৈরাজ্য, লুন্ঠন, হত্যা, লুঠতরাজ, নারী-শিশুদের উপর নির্যাতন, সম্পদহানি, কুকুর দিয়ে বন্দী নির্যাতন প্রভৃতি নিষ্ঠুরতা দেখি আমরা তৎকালীন এবং বর্তমান বিশ্বের সর্বত্রই। রাসূল (সা) যুদ্ধনীতি তার সম্পূর্ণ বিপরীত। বৃদ্ধ, নারী, শিশুদের উপর নির্যাতন করা যাবেনা। বন্দীদের উপর নির্যাতন করা যাবে না। ধর্মস্থান, পর্যটক, অসুস্থ রোগী, পাগল, ভিক্ষুক, সংসারত্যাগী, সন্ন্যাসী, অন্ধ ব্যক্তির উপর আক্রমণ করা যাবে না। কোন লুটতরাজ করা যাবে না। ক্ষেতের ফসল, বৃক্ষাদি ধ্বংস করা যাবে না। কোন কিছু আগুনে পুড়িয়ে দেয়া যাবে না। লাশকে বিকৃত করা যাবে না। প্রতিপক্ষের সাথে ওয়াদা ভঙ্গ করা যাবে না। কোন দুত বা প্রতিনিধিকে হত্যা করা যাবে না। শত্রুর প্রতি অশালীন ভাষায় কথা বলা যাবে না। শত্রুকে তিনটি প্রস্তাব পেশ করতে হবে : ১) ইসলাম গ্রহণ, ২) জিজিয়া প্রদান ও ৩) যুদ্ধ আহ্বান। রাসূল (সা)এর ১০ বৎসরের সামরিক জীবনে প্রায় ৩০ লক্ষ বর্গমাইল এলাকার শাসক হয়েছিলেন। এই যুদ্ধগুলোতে মাত্র ২৫১ জন প্রতিপক্ষ সৈন্য নিহত এবং মুসলমানদের পক্ষে শহীদ হয়েছিলেন মাত্র ১২০ জন মুজাহিদ। মক্কা বিজয় হয়েছিল বিনা রক্তপাতে। এভাবে রাসূল (সা) এমন যুদ্ধনীতি অবলম্বন করেছিলেন যাতে রক্তপাত কম হয় এবং যুদ্ধ প্রস্তুতিকালে সৈনিকদের থেকে কৌশল নিয়ে পরামর্শও নিতেন, যেমনটি আমরা দেখতে পাই খন্দকের যুদ্ধে হযরত সালমান ফারসী (রা)এর পরিখা খননের ব্যাপারে। রাসূলুল্লাহর যুদ্ধনীতি সম্পর্কে আবু দাউদ শরীফের হাদীস থেকে জানা যায়, হযরত আনাস ইবনে মালেক(রা) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সা) বলেছেন, (শত্রুর বিরুদ্ধে যুদ্ধের সময়) বিসমিল্লাহ বলে, আল্লাহর উপর ভরসা করে এবং আল্লাহর রাসূলের দ্বীনের উপর অবিচল থেকে রওয়ানা হও। কিন্তু অতিশয় বৃদ্ধ, অল্প বয়সী শিশু এবং নারীদেরকে হত্যা করো না। গণীমতের সম্পদ আত্মসাৎ করোনা। যুদ্ধলদ্ধ সম্পদ একস্থানে জমা করো এবং সংস্কার-সংশোধন ও কল্যাণের পথ অবলম্বন করো। কারণ আল্লাহ কল্যাণকামীদের ভালবাসেন। তিরমিযী ও মুসলিম শরীফের হাদীসে বর্ণিত আছে, রাসূল (সা) বলেছেন, আল্লাহর নাম নিয়ে যাও এবং তাঁর পথে যুদ্ধ করো। যে আল্লাহর বিরুদ্ধাচরণ করে তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করো, কিন্তু প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করোনা। মৃতদেহকে বিকৃত করোনা এবং কোন শিশুকে হত্যা করো না। যুদ্ধবন্দীদের সাথে ব্যবহার সম্পর্কে আল্ কোরআনে বলা হয়েছে, “অতঃপর হয় অনুগ্রহ করে ছেড়ে দিতে হবে, নতুবা বিনিময় গ্রহণ করে ছেড়ে দিতে হবে-যতক্ষণ না যোদ্ধারা অস্ত্র ত্যাগ করে।” (সূরা মোহাম্মদ-৪) এই আমাদের রাসূলের যুদ্ধনীতি। যার সুমহান নীতির পরিপ্রেক্ষিতে যুদ্ধের ময়দানে অনেক শত্রু সৈন্য ইসলামে দীক্ষিত হয়েছিল। (রাসূল সা. আমার ভালবাসা-গ্রন্থ থেকে)
-মানবতার বন্ধু মুহাম্মদ সা.এর প্রতি আপনার ভালবাসার প্রতিদান কাল কিয়ামতের দিন দান করুন। আমিন।
দেখতে পারেন : http://www.bdeditor.net/blog/blogdetail/detail/11098/MinhazMasum/71390#.VyB3hdR97IV
-ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলে আপনার পোষ্টগুলো পড়লে অনেক প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায়। ষ্টাডি করেও পাওয়া যায়, তবে প্রবাসে বসে ষ্টাডি করার মত সময় ও সুযোগ অনেকটা কঠিন।
আপনার কষ্ট হলেও আপনার লিখার কারণে যে অনেকের উপকার হচ্ছে, তার ছাওয়াবের অংশতো কাউকে দিবেন না। তাহলে কষ্টটা অন্য দিতে চান কেন?
আপনার জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা রইল, যেন হতাশা কেটে আশার আলোয় জ্বলমলিয়ে উঠতে পারেন। জাযাকিল্লাহ খাইর
জাঝাক আল্লাহ
শান্ত চিত্তে ধৈর্য সহকারে ইসলামের সেবা চালিয়ে যাও! অন্ধ ও চক্ষুস্মান কী এক? বোন।
মহান প্রভু কাকে সৎ পথ দেখাবেন সেটা একমাত্র তাঁরই এখতিয়ারভুক্ত। আর দ্বায়ীদের কাজ হল তাদের দায়িত্ব পালন করা।
ভালো থাকো আর বোনের জন্য বেশী বেশী দোয়া করিও।
মন্তব্য করতে লগইন করুন