আমাদের মাঝে খালিদ বিন ওয়ালিদ, সালাহউদ্দিন আইয়ুবীরা জন্ম নেয়না, কারণ আমাদের মাঝে ফাতিমা, আইশারা হারিয়ে গেছে!!!

লিখেছেন লিখেছেন ঘুম ভাঙাতে চাই ১৩ এপ্রিল, ২০১৬, ১২:১৬:১২ রাত



গত কিছুদিন তনুর ধর্ষণ আর হত্যার ব্যাপার নিয়ে বেশ কিছু নারীর স্টাটাস পড়লাম। ঘটনার মূলে না গিয়ে ছেলে জাতকে গালাগালি করছেন অনেকেই।

একটা সত্যি কথা বলি আপিরা?

যদি নারীর নিরাপত্তার জন্য সব পুরুষকে হত্যা করে শুধুমাত্র নারীদের রাখা হয়, সম্পূর্ণ নারী সমাজ গঠন করা হয়, তবুও নারী ধর্ষণ হবেই!!!

শুনবেন কিভাবে?

কারণ তখন নারীই অন্য নারীকে ধর্ষণ করবে, যার বাস্তব উদাহরণ পশ্চিমা দেশগুলি। মানুষের জৈবিক চাহিদা প্রকৃতি প্রদত্ত, তাই প্রকৃতি বিরাজমান থাকা পর্যন্ত আপনি জৈবিক চাহিদাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেননা মোটেও। মানুষকে বৈধ পথে জৈবিক চাহিদা মেটাতে না দিলে সে অবৈধ পথ খুঁজবে। বিপরীত লিঙ্গকে সরিয়ে দিলে সে সমলিঙ্গের দিক ঝুকবে বা সমকামিতায় আকৃষ্ট হবে আর এটাই বাস্তবতা। তাই অনলি ছেলেদের গালি দিয়ে লাভ নেই।

তো আমাদের মায়েদের, বোনেদের কি অবস্হা?

ভারতীয় কালচার এদেশের প্রত্যেকটা ঘরে ঘরে স্হায়ী নিবাস গেড়েছে যার মূল কারণ নারীদের ভারতীয় সিরিয়াল ও কালচার এর প্রতি অতি আসক্তি। একটা ছোট ছেলে যখন দেখে, ঘরে তার মা, বোন সারাদিন ভারতীয় সিরিয়াল নিয়ে পরে আছে কথায়, পোশাকে ভারতীয় কালচারের ছোয়া- তখন খুব স্বাভাবিকভাবেই ছেলেটার মনে ভারতীয় কালচারের প্রতি পজিটিভ ধারণার সৃষ্টি হয়, আকর্ষণ তৈরী হয়। সে আস্তে আস্তে তখন হিন্দি সিনেমা, হিন্দি গানকে জীবনের সঙ্গী বানিয়ে নেয়, নিজেকে শাহরুখদের আবয়বে দেখতে ভালবাসে- যা অশ্লীলতায় পরিপূর্ণ কিন্তু মায়েরাও, মেয়েরাও তাদের বাধা দেননা, বরং স্বাভাবিক ভাবেই মেনে নিতে বাধ্য হন। কারণ নিজেরাই যে ভারতীয় সিরিয়ালে, কালচারে আসক্ত!! তাই বাঁধা দেয়ার মত নৈতিক অবস্হান আগেই তারা হারিয়ে বসেন। এভাবেই একটা ছেলের সকাল থেকে রাত কাটে ছোট পোশাক পরা ইন্ডিয়ান নায়িকাদের নগ্ন শরীর দেখে। আবার এই পথেই ইন্ডিয়া প্রীতির হাত ধরে পরিচয় হয় সানি লিওনদের সাথে আর চিনতে অসুবিধা হলে বোনাস হিসেবে বন্ধুবান্ধব তো আছেই দিকনির্দেশনা দেয়ার জন্য। তারপর আবার এখন কম্বাইন্ড শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছাড়া পড়াশুনাই হয়না। সারারাত কাটে সানি লিওন দের সাথে যেই স্মার্ট তরুণদের, তাদের দিন কাটে স্কুল, কলেজে মেয়ে বন্ধুদের সাথে। আর স্কুল-কলেজ-ভার্সিটির ছেলে বন্ধুদের আড্ডায় তো ক্লাসমেট মেয়েদের নিয়ে কত অশ্লীল চর্চাই না হয়!!

আমার ভার্সিটিতে ছেলে মেয়ে সবাই ছিল কিন্তু আলাদা আলাদা ক্লাস হত এটা নিয়ে অধিকাংশ মেয়েদের মুখেই হতাশার কথা শুনতাম। কমন অভিযোগ ছিল, যখন একই ভার্সিটিতে পড়ি তখন আবার সেপারেশন কেন? আমরা কি স্কুল কলেজে পড়ি নাকি? এই ভার্সিটির অথরিটি আসলেই খুব ন্যারো মাইন্ডের। ফেসবুক, টুইটার থেকে শুরু করে প্রত্যেকটা সোশ্যাল ওয়েবসাইট ইউজ করার অভিজ্ঞতা আমার আছে। সব খানেই কমন একটা ব্যাপার ছিল, "মেয়েরা মেয়েদের ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট এক্সেপ্ট করতোনা। তাদের ফ্রেন্ডলিস্টে ৪০০ জন থাকলে ৩৮০ জনই হবে ছেলে বাকি ২০ জন মেয়ে আবার এই ২০ জনের সাথেও তার কথাবার্তা খুব কম।

এই যে "ছেলেদের সাথে পড়তে হবে, ফ্রেন্ড হিসাবে ছেলেদেরকেই বেছে নিতে হবে" এই মানষিকতাটা মেয়েদের কিভাবে তৈরী হল?

প্রেমের গান, জাফর উপন্যাস, তাহসান নামক ভদ্র লুইচ্চাদের কাছে আসার গল্প ইত্যাদি অনুষঙ্গের প্রভাবই মূল কারণ যা এখন মেয়েদের মানষিকতাকেও নষ্ট করে দিয়েছে।

আমরা ভালবাসা মানে আজ বুঝি: একটু বয়স হলেই পাশ্চাত্যের অনুকরনে গার্ল ফ্রেন্ড বয় ফ্রেন্ড জুটানো, ভালবাসার নাম দিয়ে অবিবাহিত নারী পুরুষের মাঝে জেনা,ব্যভিচারের সম্পর্ক তৈরী করা- এটাই হল ভালবাসা। এটাকে ভালবাসা বলেনা, বলে শয়তানের ধোঁকা। ডাক্তারি ভাষায় বললে: you are not in love, you are hormonal. ভালবাসা এমন এক অনুভব বা রিলেশন যা আল্লাহ প্রদত্ত মহান নেয়ামত যা মুখের কথায় বা গায়ের জোড়ে কোন মানুষের পক্ষে আদৌ সম্ভব না তৈরী করা।

কুরআনে আল্লাহ জানাচ্ছেন, আল্লাহই মা বাবার মনে সন্তানের প্রতি মায়া-মমতা-ভালবাসা সৃষ্টি করে দেন।

ভাবুন তো, আপনার বাবা মায়ের কিসের ঠেকা পরেছে যে আপনার হাজারটা খারাপ ব্যবহার পাবার পরেও আপনার জন্য লাখ লাখ টাকা ব্যয় করার? আপনার হাজারটা আবদার পুরণ করার?? আপনার পেছনে ব্যয় করে কি লাভ? ভবিষ্যৎে বৃদ্ধ বয়সে আপনি যে তাদের দেখাশুনা করবেন, তার কি কোন নিশ্চয়তা আছে? এই টাকা ব্যাংকে ফেলে রাখলেও প্রতি মাসে বড় অংকের এমাউন্ট তারা মুনাফা পেতেন। সেই মুনাফার টাকায় গাড়ি, বাড়ি, বিদেশ ভ্রমণ আরো কত শখ পুরণ করতে পারতেন!! কিন্তু তারা সেটা না করে পুরোই লস প্রজেক্ট আপনার পেছনে ব্যয় করছেন। এটা কি বোকামি না? আর এই বোকামিটাই হল ভালবাসা যা আল্লাহ প্রদত্ত টান। মুখের কথায় এসব প্রতিষ্ঠা করা যায়না। গায়ের জোড়ে বা মুখের কথায় আপনার মত আনাড়ির জন্য কেউ একটা টাকাও ব্যয় করবেনা। রাস্তায় ফকিরগুলো যখন দুই টাকার জন্য হাত পাতে, আপনি কয়জনকে দান করেন? এজন্যই ইসলাম এসব মুখের জোড়ে বানানো প্রেমের ভালবাসায় বিশ্বাস করেনা, বলে, বিয়ের কথা কারণ হাজবেন্ড ওয়াইফের মাঝে ভালবাসা আল্লাহই সৃষ্টি করে দেন, তার জন্য ৫ বছর প্রেম করে ভালবাসা জন্মানো লাগেনা, চরিত্রকে বিসর্জন দিতে হয়না।

যাইহোক, স্মার্ট ছেলে মেয়েরা স্মার্ট way তে খুঁজে নেয় বয় ফ্রেন্ড, গার্ল ফ্রেন্ড। স্মার্ট পোশাকে ঘুরে বেড়ায় পার্ক,শপিং মল, রেস্তোরা। আর ইট কাঠের খাঁচার ভেতরে, আড়ালে আবডালে কত কিছুই হয়!!! তা না হয় নাই মুখে আনি। তো উপরে বর্ণিত সমস্ত কাজকর্ম গুলো প্রত্যক্ষ করে আরেকদল তরুণ। এরা আসলে সমাজের সুবিধাবঞ্চিত শ্রেণী। গরীব, নেশাগ্রস্ত,হতাশ। মূলত রাজনৈতিক নেতাদের কামলা খেটে এদের পেট চলে, জোটে নেশার খোড়াক। এদের না আছে গার্ল ফ্রেন্ড জোটানোর মত শিক্ষাগত যোগ্যতা আর না আছে অর্থনৈতিক সক্ষমতা। কিন্তু সব রকম অশ্লীলতা দ্বারা এরাও আচ্ছন্ন। এদের সামনে দিয়ে যখন স্মার্ট তরুণেরা স্মার্ট গার্লফ্রেন্ড নিয়ে ঘুরেফীরে তখন এদেরও মনে সুপ্ত বাসনা জেগে ওঠে কিন্তু মেয়েরা কেন এদের দিকে তাকাবে? কোন যোগ্যতা দেখে পাত্তা দিবে? তাই এদের নজর থাকে তনুর মত নীরিহ মেয়েগুলোর প্রতি। এরা সব গায়ের জোড়ে পেতে চায় তনুদের। দীর্ঘদিন রাজনৈতিক কামলা খাটার জন্য এরা কোন অপরাধকে আর অপরাধ ভাবেনা। তাই সুযোগ পেলেই তনুদের উপর ঝাপিয়ে পরে, গলাটা কেটে ফেলে দিতেও এদের বিবেকে লাগেনা। তনুদের খবরে আবার মিডিয়ার লাভ কারণ পত্রিকার কাটতি বাড়ে, মিডিয়ায় শুরু হয় সুশীল নামক অমানুষগুলোর আনাগোনা। আর ফেসবুকে স্মার্ট বয়ফ্রেন্ডরাই আবার তার প্রতিবাদে ফেসবুকে তারই ছবি দিয়ে বিচার চেয়ে দুচারটা লাইক, কিছু মেয়েদের সিমপ্যাথি ইনকাম করে। ভালই হয় কারণ এই ভালমানুষী দিয়ে আবার যদি দুচারটা গার্লফ্রেন্ড জোটানো যায়, মন্দ কি?

ঘটনার সূত্রপাত কিন্তু ঐ ঘর থেকেই তাই ঘরগুলোকে মানুষের বসবাস যোগ্য করুন মানুষ তৈরী হবে, রেপিস্ট না।

তনু,''তুমি কেমন ছিলে?'' তা না জানলেও আমার চলবে, তোমার হত্যার বিচার আল্লাহর উপরই ছেড়ে দিলাম। সেসব মানুষের কাছে বিচার চাওয়ার কোন কারণ দেখিনা যারা নিজেরাই এই সামাজিক অনাচারের জনক।

যখন দেহের সাথে আত্নাগুলোকে আবার জুড়ে দেয়া হবে

যখন (নির্মমভাবে)জীবন্ত পুঁতে ফেলা কণ্যা-শিশুকে প্রশ্ন করা হবে,কোন অপরাধে তাকে হত্যা করা হয়েছিলো?

যখন আমলনামাগুলো খুলে ধরা হবে,

যখন আসমানের পর্দা সরিয়ে ফেলা হবে,

যখন জাহান্নামকে উসকে দেয়া হবে আর জান্নাতকে নিকটবর্তী করা হবে

তখন প্রত্যেক ব্যক্তি জানতে পারবে সে কি (আমল)সাথে করে নিয়ে এসেছে(সূরা আত-তাকভীর,আয়াত: ৭-১৪)

বিষয়: বিবিধ

২৩৬৩ বার পঠিত, ৪২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

365549
১৩ এপ্রিল ২০১৬ রাত ১২:৪৯
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : লেখাটা রিপিট হয়েছে, ঠিক করে নেবেন
আমার কেন জানি মনে হচ্ছে আপনি মানারাতের স্টুডেন্ট। তবে আরও দুইটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছেলে এবং মেয়েদের শাখা আলাদা: BIU & In. Islamic University। এই দুইটার যেকোন একটাও হতে পারেন।
আমি অনেক দিন ঢাকায় এক আত্মীয়ের বাসায় তাদেরই বিপদের সময়ে থেকেছি। দেখেছি বাচ্চারা কিভাবে স্কুল, টিউটরের কাছে পড়ার সময়টা বাদ দিয়ে বাকি সারা সময় হিন্দি কার্টুন, সিরিয়াল, মুভি গিলে থাকে। খাওয়ানোর জন্য জোর করেও টিভির সামনে থেকে উঠানো যায়না।
যথার্থই বলেছেন, আগে ঘর ঠিক করা দরকার।
১৩ এপ্রিল ২০১৬ রাত ১২:৫৭
303270
আফরা লিখেছেন : বাপ রে বাপ আমি একটু ফাষ্টু হতে চেয়ে ছিলাম কানা মানুষটার জন্য পারলাম না .। Time Out Time Out Time Out Time Out Time Out Time Out Time Out Time Out
১৩ এপ্রিল ২০১৬ সকাল ১০:৫৯
303304
বিবর্ন সন্ধা লিখেছেন : হি হি
কানাদের তো হাতে একটা লাঠি থাকে,
সেটা আমাদের হাত থেকে লম্বা হয়,
তাই তারা ফাস্টু হয়ে যায়। Rolling on the Floor Rolling on the Floor Surprised
১৩ এপ্রিল ২০১৬ দুপুর ১২:০৬
303307
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ব্যক্তিগত তথ্যতো শেয়ার করা যাবেনা ভাইয়া। Happy
হুম এটা শুধু আপনার আত্নীয় না,প্রতিটি ঘরেরই অবস্হা। কি হুজুরবাড়ি আর কি সাধারণ বাড়ি ঘুরেফীরে একই অবস্হা। ইসলামি ব্যাংকে যখন ইন্টার্ণি করছিলাম তখন দেখতাম ব্যাংক কর্মকর্তা ও বউ বাচ্চারাও ভারতীয় সিরিয়ালে কি পরিমাণ আসক্ত। মনে আছে আমাদের পাশের ফ্ল্যাটে হটাৎই নতুন এক পরিবার আসল বাবা, মেয়ে আর তার হাজবেন্ড। লক্ষীপুরে বাড়ি। আমাকে একদিন সেই আপু বললেন, লক্ষীপুরের বেশিরভাগ মানুষই খুব ধার্মিক কিন্তু অবাক করা ব্যাপার কি জানেন? দেখবেন সন্ধা হলেই লম্ব লম্বা দাড়ির হুজুররাও স্টার জলসা নিয়ে বসে পরে। তো ভাইয়া এই হল আমাদের তথাকথিত ইসলামী মতাদর্শের লোকজন যারা মুখে ভারতীয় কালচারের বিরোধীতা করলেও ঘরে বসে ঠিকই আরামে জলসা, জি বাংলায় চোখ শীতল করে।
১৩ এপ্রিল ২০১৬ দুপুর ১২:৪৫
303312
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : আফরা সাইয়ারা আমি আপনাদের মত এত জনপ্রিয় ব্লগার না। তাই আমার লেখায় আগে পরে মন্তব্য তেমন কোন পার্থক্য গড়ে দেয়না।
365560
১৩ এপ্রিল ২০১৬ রাত ০১:১৯
আফরা লিখেছেন : লিখাটা একেবারেই বাস্তব গো প্রিয় বান্ধুবী ।

২০১০ দেশে গিয়ে ছিলাম আমার খালাত ভাই বোনদের ও মামাতু ভাই বোনদের ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা সব হিন্দিতে কথা বলে । আর বড়রা আলোচনা করে কি সিরিয়ালে কোন নায়িকা কে কি করল কে কোন ড্রেস পড়ল এসব নিয়ে । ঘটনা কি আমি তো বুজি না দুইদিন পর বুঝলাম দিনে ছেলে মেয়েরা দেখি হিন্দি কার্টুন আর আর রাতে চলে সিরিয়াল ।

লিখাটা খুব ভাল হয়েছে অবশ্যি আপনি ভাল ই লিখেন ।ধন্যবাদ ভাইয়া



১৩ এপ্রিল ২০১৬ দুপুর ১২:৫৫
303313
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : কি করবো গো! আমি তো আর আপনার মত রোমান্টিক উপন্যাস লিখতে পারিনা। যেটা চোখে দেখি, মন দিয়ে বুঝি ও আমার বিচার বুদ্ধিতে বিশ্লেষণ করতে পারি, আমি সেটাই লিখি এর বেশি কিছুই না। আমি জাস্ট লিখার জন্য লিখিনা নিজের জন্যেও লিখি কারণ আমিও তো এই সমাজেরই অংশ এর খারাপ প্রভাবগুলো আমার উপর এসেও পরে তাই নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টা হয়ত লেখাগুলো তাই লিখি। আর এই অবস্হা সব ঘরেই। আমার ঘরেও কিছু করার নেই আসলে কারণ আমি তো আর আমার ঘরের নিয়ন্ত্রক নই। আর সবাই বুঝে কিন্তু স্রোতের বিপরীতে কেই চলতে চায় বলুন? পহেলা বৈশাখের মার্কেটিং আমার দুভাইয়ের বাড়িতেই হয়েছে, বোনেরও কিছু প্ল্যান-পোগ্রাম আছে। যেহেতু গতবার রমনায় বিপদ ঘটেছে তাই তারা ঐ মুখো না হলেও বাসার কাছে লেক পর্যন্ত তো অবশ্যই যাবে, কিছু ছবি তুলে ফেসবুকে না দিলে তো আর চলেনা। এবার বুঝুন আমি কাদের সাথে থাকি!!জাঝাক আল্লাহ আফরা সাইয়ারা। Good Luck
365565
১৩ এপ্রিল ২০১৬ রাত ০১:৩৩
শেখের পোলা লিখেছেন : তোমার কলম জেহাদ হিংসা করার মত৷ খুব বাস্তব সম্মত হয়েছে৷ বেশী বেশী লিখে যাও৷ ভাল থাকো৷
১৩ এপ্রিল ২০১৬ দুপুর ১২:৫৯
303314
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : চাচাজান কলম জিহাদ শব্দটা না আনাই ভালো কারণ গত কয়েকবছর এই কলম জিহাদের অনেক রকম সংজ্ঞা বের হয়েছে, এটাকে ইসলামি তকমা লাগানো হোক, তা চাইনা। আপনার উপস্হিতি সর্বদাই আমার প্রেরণা হয়। আমার বাবাকে যদি আপনার মত একটু লেখালেখি করাতে পারতাম! আব্বু অবসরে যাবার পর থেকে ঘরে বসে, সিরিয়াল দেখে সময় কাটান কোন কাজও নেই তাই মানা করলেই বা কি? তারও তো সময় কাটানোর মত কোন কাজ নেই। Good Luck Good Luck
১৩ এপ্রিল ২০১৬ সন্ধ্যা ০৭:৪৭
303352
শেখের পোলা লিখেছেন : উনি যদি বই পড়তে ভাল বাসেন তবে তাঁকে একটা আউলিয়া দের বই যেমন আওলিয়া দরবেশ কিনে দিও বা এমন বই যাতে ইন্টারেষ্ট আছে আর কিছু ভাল লোকের গল্পও আছে৷ এ ভাবে আস্তে আস্তে তার মাইণ্ডে চেঞ্জ আনতে হবে৷ এটাকে তোমার দায়িত্ব মনে করবে৷ সম্ভব হলে হজ্জে পাঠাতে হবে৷ ভাল থাক৷
365579
১৩ এপ্রিল ২০১৬ সকাল ০৭:২৭
তট রেখা লিখেছেন : খুবই ভালো লাগল, বাস্তব সম্মত বিশ্লেষনের জন্য ধন্যবাদ। এ রকম লিখা মেয়েদের কাছে থেকেই আসা উচিৎ, তাতে অনেক বেশী গ্রহণযোগ্যতা থাকে।
১৩ এপ্রিল ২০১৬ দুপুর ০১:০৪
303319
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ভাইয়া সাদাচোখে ভাইয়া আর আপনার সাথে যৌথভাবে কাজ করতে ইচ্ছা হয়। এসব যে কেন হচ্ছে? তার উত্তর হাদিসেই দেয়া আছে। আর জানি সব মানুষকে বাঁচানোও যাবেনা। এজন্যই হাদিসে বলা হয়েছিল: ইসলাম এসেছে অপরিচিত অবস্হায় অল্প কিছু লোকের দ্বারা আর ইসলাম বিদায়ও নিবে অপরিচিত অবস্হায় অল্প কিছু লোকের দ্বারা সেই অপরিচিত ব্যক্তিদের জন্য তুবাহ। তাই এই অপরিচিতদের দলে যদি যোগ হতে পারি, সেটাই হয়ত সাফল্য হবে। অন্যরা ভাল বললেও আপনি তো জানেন এসব লেখা সময়ের অপচয়, নামকুড়ানো ছাড়া আর কিছুই নয় কারণ আমাদের সমস্যা আরো গভীরে।
১৩ এপ্রিল ২০১৬ দুপুর ০১:১৯
303322
তট রেখা লিখেছেন : আমি এই লেখা লেখি সময়ের অপচয় বলে ভাবতে রাজী নই, কারণ এর দ্বারা যদি ১০০০ বারের প্রচেষ্টায় যদি ১ জনও পথ-প্রাপ্ত হয়, তাতেই সাফল্য। আর যদি কেউই পথ প্রাপ্ত না হয়, আমরা তো আমাদের কাজটি করলাম, আল্লাহ ন্যায় বিচারক।
জাজাকিল্লাহ খায়রান। Good Luck Good Luck Good Luck
365582
১৩ এপ্রিল ২০১৬ সকাল ০৯:০৩
হতভাগা লিখেছেন : কারণ তখন নারীই অন্য নারীকে ধর্ষণ করবে

০ পুরাই অস্থির ! কেমনে কি ? যদি একটু ব্যাখ্যা করতেন (সমস্যা হলে থাক )।

ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা ধর্মের (ইসলামের)প্রতি বেশী উদাসীন কারণ তারা মনে করে যে ইসলাম তাদেরকে ঠকিয়েছে ( নাউজুবিল্লাহ ) এবং এটা তাদের কাজ কর্মেই বোঝা যায় । আল্লাহর আইনের বাইরে মনুষ্য আইন বানিয়ে সুবিধা ভোগ করতে মেয়েরা স্বচ্ছন্দই বোধ করে । মেয়েদের মধ্যে সাজগোজ করার প্রবনতা পুরুষের চেয়ে লক্ষগুন বেশী এবং এটা তারা করে পর পুরুষকে আকর্ষন করার জন্য , স্বামীকে নয় ।

আর দুনিয়াবী চাকচিক্যের সে সমারহ আমরা চারপাশে দেখতে পাই সেখানে দেখবেন মেয়েদের স্বতঃষ্ফুর্ত , হাস্যোজ্জল অংশগ্রহন - যেটা ধর্মীয় বিষয়ে কল্পনা করাই যায় না ।
১৩ এপ্রিল ২০১৬ দুপুর ০১:২৬
303323
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : দেখেন ভাইয়া আমরা এমন এক সমাজে ইসলামের কথা বলছি, যেখানে মানুষ পাপকে, পাপ বলেই বিশ্বাস করেনা। আর নারীরা তো এই সমাজের পাপেট। তারা অন্যের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত অথচ বিশ্বাস করে এই পাপেট শো-ই তাদের স্বাধীনতা। কি আর করার। আর ভাইয়া,কত পার্সেন্ট মেয়ে কেমন পথে চলে? কত পার্সেন্ট পুরুষ খারাপ? এসব আমার কাছে মোটেও পাত্তা দেয়ার মত বিষয় বলে মনে হয়না। আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ হল, আমি কেমন? যারা আমার মত ভাবছে? তারা কেন? কুরআন আমাকে স্পষ্ট জানিয়ে দিচ্ছে, পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ নিজ খেয়াল খুশি অনুযায়ী চলে। হাদিস আমাকে বলছে, ইসলাম এসেছে অপরিচিত অবস্হায় অল্প কিছু লোকের দ্বারা আর ইসলাম বিদায়ও নিবে অপরিচিত অবস্হায় অল্প কিছু লোকের দ্বারা সেই অপরিচিত ব্যক্তিদের জন্য তুবাহ।
তাই আমি জানি আমি জানি পার্সেন্ট হিসাব করে আমি সমাজ পরিবর্তন করে ফেলতে পারবোনা। আমি কিছু লোককেই শুনাতে পারবো, মানাতে পারবো তারা হয়ত নারী অথবা পুরুষ। তারা নিজেদের শুধরে নিবেন। অন্যের অপকর্মে আমি যেমন দোষীনা, তেমনি আমার ভালো কাজেও অন্যেরা সাধু না। হাদিস থেকে জানা যায়, রাসূল সল্লাললাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন বলছিলেন, আমি জাহান্নামের অধিবাসীদের অধিকাংশই পেয়েছি নারী, তখন তিনি খুব ইমোশনাল ছিলেন, তার কন্ঠ কষ্টমিশ্রিত ছিল তিনি সাথে সাথে বললেন, হে মুসলিম নারীরা তোমরা অধিক পরিমাণে সদাকা, দান খয়রাত করতে থাকো। অর্থাৎ,তিনি মুসলিম নারীদের ভবিষ্যত নিয়ে উদ্বিগ্ন ছিলেন, শঙ্কিত ছিলেন। এই কথা দ্বারা বোঝা যায় তিনি নারীদের কল্যাণ চিন্তা নিয়ে তাদের আসন্ন বিপদের হাত থেকে রক্ষার জন্য এসব বলেছিলেন, জাহান্নামে নারীদের শতকরা হার পুরুষদের চেয়ে বেশি- একথা বলে নারীদের অপমান করার মানষিকতা মোটেও ছিলনা।
কিন্তু আমরা যখন এগুলো বলি, তখন কেন জানি আমরা নারীদের দিকে আঙ্গুল তুলে বোঝাতে চাই, তোমরা নারী তোমরা খারাপ আর হাদিসও বলে তোমরাই বেশি জাহান্নামী। এটার মাঝে কোন কল্যাণ চিন্তা, নারীদের প্রতি সহমর্মিতার ব্যাপার আদৌ থাকেনা। ভাইয়া আমার কথাগুলো পজিটিভ ওয়েতে নিবেন প্লিজ।
আর আমি তো ব্যাখ্যা দিয়েছি ভাইয়া। যদি নারী সমাজ গঠন করা হয়, পুরুষদের হত্যা করা হয় তখন সমাজে শুধুই নারীরা থাকবে। কিন্তু সমস্যা হল জৈবিক চাহিদা আল্লাহ প্রদত্ত। এটা মানবীয় দুর্বলতা। কাজেই পুরুষ জাত শেষ করে দিলেও তো জৈবিক চাহিদা বাষ্প হয়ে উড়ে যাবেনা। তাই নারীরা নারীর দিকেই ঝুকবে। অপরাধ তখন নারীকেন্দ্রীক হয়ে যাবে। কেউ যৌনতায় রাজিনা হলে জোড় করে ধর্ষণ করবে।
১৭ এপ্রিল ২০১৬ দুপুর ১২:০৬
303599
হতভাগা লিখেছেন : কোন এক জরিপে জেনেছি যে ছেলেদের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়েছিল তাদের সবচেয়ে কাম্য বস্তু কি ? সবার উঃ একই ছিল ।

আর নারীদের ক্ষেত্রে বিভিন্নতা ছিল ।

প্রচন্ড ভীড়ে কোন পুরুষ যদি কোন নারীকে টাচ করে তাহলে সেটার রিয়েকশন আর কোন নারী যদি কোন পুরুষকে টাচ্‌ করে উভয়টাতে কি একই রিয়েকশন হয় ?

একজন পুরুষ একজন নারীর দিকে তাকালে সেটাকে চোখের দ্বারা ধর্ষনের কালার দেওয়া হয় , কিন্তু একজন নারী যদি একজন পুরুষের দিকে তাকায় সেটাকে কি একই ভাবে রঙ দেওয়া হয় ?

আপনারা যারা নারীরা আছেন তারা বলেই থাকেন যে , আপনার স্বামী/প্রেমিক যদি কোন মহিলার দিকে তাকায় আপনি পাশে থাকা অবস্থায় - সে তাকানোর মধ্যে সেই নারীকে পাবার কামনা থাকে । আর আপনারা যদি আপনাদের স্বামী/প্রেমিকের পাশে থেকে আরেকজন পুরুষের দিকে তাকান তখন সেটাকে বলে বুঝাতে চান যে এটা কোন কামুক দৃষ্টি নয় । ঐ পুরুষের পার্সোনালিটি তাকে তাকাতে বাধ্য করেছে !তার মানে একজন মেয়ে একজন ছেলের দিকে তাকাতে পারে সেটাতে সমস্যা খোঁজা মেয়েটাকে অবমূল্যায়ন করা । আর একজন ছেলেকে মেয়েরা লুচ্ছা ভাবতেই পারে/বলতে পারে - এটা মেয়েটার রাইট , এবং সত্য মিথ্যা যাই হোক - মেয়েটাই সঠিক !

দৈহিক মিলনে ছেলেরা একটিভ আর মেয়েরা হয় প্যাসিভ পাটনার । ছেলেদের যৌনাকাঙ্্খা মেয়েদের চেয়ে বেশী ।

মেয়েরা যেখানে অপজিট সেক্সের সাথে সেক্স করতে নানা বাহানা করে সেখানে একই সেক্সের সাথে কিভাবে জোর করে সেক্স করবে ?

বাস্তবতা অন্য খানে । মেয়েদের যত চাওয়া সব পুরুষের কাছে , মেয়েরা কখনও স্বগোত্রীয়দের কাছে কিছু চায় না - ইগো সমস্যা থেকে । না হলে আজকে গত দুই দশক ধরে নারীশাসিত বাংলাদেশে নারীরা এতটা নির্যাতনের স্বীকার হত না ।

দুনিয়াতে কোন পুরুষ যদি না থাকে তাহলে নারীরা নিজেরাই নিজেদের অশ্লীল গালি গালাজ করে সমাজটাকে দূর্গন্ধময় করে তুলবে , কামড়া-কামড়ি চুলোচুলি করে নিজেদের শেষ করে ফেলবে ।
365598
১৩ এপ্রিল ২০১৬ সকাল ০৯:৫৫
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : আল্লাহভীরুতাই পারে মানুষকে পাপ কর্ম হতে বিরত রাখতে। জাযাকাল্লাহ।
১৩ এপ্রিল ২০১৬ দুপুর ০১:২৮
303324
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : আমরা এমন এক সমাজে বসবাস করছি যেখানকার মানুষ পাপকে পাপ বা অন্যায় বলে বিশ্বাসই করেনা। আর যারা প্রকাশ্যে আল্লাহভীরুতার কথা বলছেন, তারা কি সত্যি নিজ ঘরে, পরিবারে আল্লাগভীরু?
365613
১৩ এপ্রিল ২০১৬ সকাল ১০:৫৬
বিবর্ন সন্ধা লিখেছেন : আসসালামু আসসালামু Love Struck

ইসসসিরেএ
পড়তে দেরি হয়ে গেলো Crying

এখন আসল কথায় আসি,

সিংহের কানে সুড়সুড়ি দিলে, সিংহ ক্ষেপে আসবে ই,
বাঘের খাচার ভিতর হাত ঢুকিয়ে নাড়াচাড়া করলে, বাঘ কামড় দিতে আসবে ই,
এই কথা গুলো ই যেন আমরা মানতে নারাজ,
ছেলেরা বলবে , মেয়েরা আগে পরদা করো,
মেয়েরা বলে আগে, দৃষ্টি ভংগি পাল্টাও।
আচ্ছা, মহান আল্লাহ কি কাউকে আগে পরে করতে বলেছেন???
আমরা একসাথে ইসলামি আঈন মনতে রাজী নই কেন??
তবে হিজাব করলে ই যথেস্ট নয়, পরিপুরন পরদা করতে হবে, যে ভাবে ইসলাম করতে বলেছে।
কারন হিজাবের উপর যখন আমরা দোষ দেই, তখন তা ইসলাম কে ঈঙ্গিত করে ই দেই, ইসলাম শুধু চুল ঢেকে রাখতে ই বলে নি, বুক, পিঠ, বাহুর সেপ যেন বুঝা না যায়, সেই দিকে ও সতর্ক করেছে।

আজকালকার ছেলে মেয়েদের কাছে বফ / গফ
না থাকাটা যেন, নিজেকে হিজরা বানিয়ে রাখা,
কেউ কেউ অনেকটা বাধ্য হয়ে ই যেন এই পথে পা বাড়ায়।

আমি ও মনে করি ঘর ই হলো, মুল জায়গা, তবে বাইরের ব্যাপারে ও বাবা মা কে সজাগ থাকা জরুরি।

আরো কিছু বলার ছিল, কিন্তু মোবাইলে লিখতে এত্ত সময় লাগে, তাছাড়া সংসারের টুকিটাকি তাড়া তো আছে ই

খুব সুন্দর একটা লিখার জন্য,
জাঝাক আল্লাহ খাইরান।

যারা নেক পথে চলতে চায়, মহান আল্লাহ
যেন তাদের পথ চলা সহজ করে দেন,
আমিন
১৩ এপ্রিল ২০১৬ সকাল ১১:৩৭
303306
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম আপি। আপি তুমি বলেছ,
তবে হিজাব করলে ই যথেস্ট নয়, পরিপুরন পরদা করতে হবে, যে ভাবে ইসলাম করতে বলেছে।
কারন হিজাবের উপর যখন আমরা দোষ দেই, তখন তা ইসলাম কে ঈঙ্গিত করে ই দেই, ইসলাম শুধু চুল ঢেকে রাখতে ই বলে নি, বুক, পিঠ, বাহুর সেপ যেন বুঝা না যায়, সেই দিকে ও সতর্ক করেছে।
আমার কাছে এই কমন চিন্তাটাকেই শুভঙ্করের ফাঁকি মনে হয়। এটা নিয়ে ৩ টা লিখাও লিখেছিলাম।
http://www.bdnow.net/blog/blogdetail/detail/3557/warrior2013/70976#.Vw3X3UXRbR0
http://www.bdnow.net/blog/blogdetail/detail/3557/warrior2013/68839#.Vw3YEUXRbR0
http://www.bdnow.net/blog/blogdetail/detail/3557/warrior2013/64084#.Vw3YREXRbR0
একজন নারী বোরখা পরুক আর নাই পরুক, রাস্তায় একাকি সে সর্বাবস্হায় অসহায়, নিরাপত্তাহীন। ইসলাম নারীকে একা বাইরে বের হতে মানা করে। হাজবেন্ড, বাবা, ছেলে, মামা, চাচা, দাদা, নানা, ভাগ্নে,ভাতিজা, শ্বশুর এসব পুরুষকে সাথে রাখতে বলে। কারণ চুমকিদের একা পেলেই তো দস্যুরা গান ধরে, চুমকি চলেছে একা পথে, সঙ্গী হলে দোষ কি তাতে? সুন্দরী চলেছে একা পথে... তাই আমাদের চিন্তারও পরিবর্তন জরুরী।
আর এটা তো কালচার হয়ে দাড়িয়েছে, নারীরা বলবে, পুরুষকে আগে পর্দা করতে বলা হয়েছে, আমি যাই পরি পুরুষ কেন দেখবে? আর পুরুষের অমিয়বাণী তুই ভাল পোষাক পরিসনা কেন? বাহ! দুই ভন্ডের সমাহার কেউ মানবেনা এটাই আসল কথা। আর আপু একটা কাজ কর এখন খুব দামে ট্যাবলেট পিসি পাওয়া যায় এগুলোতে কিবোর্ড মাউস লাগিয়ে একদম কম্পিিউটারের মত ব্যবহার করা যায়। আমি তো তাই করেছি।
১৪ এপ্রিল ২০১৬ রাত ০১:২০
303392
বিবর্ন সন্ধা লিখেছেন : হুম্ম
পড়লাম লিখাগুলো,
কিন্তু এখনো সব পড়া হয় নি, আমার একটা বদভ্যাস আছে, কোন লিখা ভালো হলে, তার মন্তব্য, পালটা মন্তব্য গুলো ও আমাকে পড়তে হবে।
ব্লগের কয়েকজন লেখকের সব গুলো লিখা ই পড়ার ইচ্ছা আছে ক্রমান্নয়ে, তার মধ্যে তুমি ও একজন।
পড়ে নিবো ইন শাহ আল্লাহ
কারন এই লিখা গুলোতে জানার আছে অনেক কিছু।Good Luck

হি হি
আপুনিরে ঘরে ল্যাপটপ, ডেস্কটপ দুটুই আছে, কিন্তু দুটু ই ওর দখলে, তাছড়া এগুলো দুই দিন পর পর ই দেখি এটা সেটা নস্ট হয়, তাই আমার মোবাইল ই সম্বল Love Struck
365623
১৩ এপ্রিল ২০১৬ সকাল ১১:৫৯
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ খায়রান। আপনার লেখা রিচ। আপনি যথার্থই বলেছেন। ১৫ বছর আগেও দেশে এমন মহামারি হয়নি। এখন তো মনে হচ্ছে মূল্যবোধটাই ভেঙ্গে গেছে। এক অসম প্রতিযোগীতায় তলিয়ে যাচ্ছে। কোথায় যাচ্ছে তাও জানেনা। সুন্দর লিখেছেন
১৩ এপ্রিল ২০১৬ দুপুর ০১:৩৪
303325
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : মনে যা আসে তাই লিখি ভাইয়া রিচ, পোর এর হিসাব করিনা। আর আমার দৃষ্টিতে যা সঠিক, অন্যের দৃষ্টিতে তা বেঠিকও হতে পারে। যারা মূল্যবোধ বা সহজ কথায় ইসলামের ধার ধারে তাদের নিকট এটা গ্রহণযোগ্য হলেও অন্যদের কাছে তা অগ্রহণযোগ্যই হবে। অন্য জায়গায় এই একই লেখার জন্য সিরিয়াল প্রেমী নারীরা আমাকে সেইরকম পঁচানোর চেষ্টা করেছেন, যাচ্ছেতাই বলেছেন। লক্ষহীন সমাজের শেষ আশ্রয়স্হল ধ্বংশ ও অন্য জাতির স্লেভারি তাই হবে।
১৩ এপ্রিল ২০১৬ রাত ১১:৩৬
303384
দ্য স্লেভ লিখেছেন : মুমনি আল্লাহ ছাড়া আর কাওকে পরোয়া করেনা। আর তারা আপনাকে যত গালি দিবে তত নেকী পাবেন। আপনার মর্যাদা বাড়বে। আর এরপরও আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করবেন। এগিয়ে যাবেন...ওটাই পরিক্ষা। সবাই ভালোবাসলে তো জান্নাত জাহান্নামের প্রসঙ্গ আসেনা
365633
১৩ এপ্রিল ২০১৬ দুপুর ০৩:০৭
আবু জান্নাত লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ আপি, লিখাটি পড়ে অনেক প্রশ্নের উত্তর পেলাম।
যেমন দুদিকের লিখালিখি, একে অন্যকে উপদেশ দিতেই থাকা, ব্লগে, ফেবুতে লিখালিখি সবই প্রশ্নের উদ্রেক করে। আপনার লিখাটি মনে হলঃ সব সমস্যার মাঝে সমাধানের বাতি।

কোরআনের উদ্ধৃতি লিখাটিকে পূর্ণতা দিয়েছে।

আপনার অনুমতি ছাড়াই কিছু অংশ ফেবুতে শেয়ার করেছি, অবশ্য সূত্র হিসেবে "টুডে ব্লগ" উল্লেখ করেছি।

সুন্দর লিখাটি উপহার দেওয়ার জন্য অনেক অনেক শুকরিয়া, এ ধরনের লিখা সব সময়ই চাই।

এখনতো কিবোর্ড যোগে টেব ব্যবহার করছেন, আশাকরি "নিজের কম্পিউটার নাই" এ অসুবিধা মুক্ত হয়েছেন। Give Up Give Up

জাযাকিল্লাহ খাইরান। Rose Rose

১৩ এপ্রিল ২০১৬ বিকাল ০৪:৩১
303327
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম প্রিয় ভাইয়া। হুম! কিছু ধারদেনা করে একটা ট্যাবলেট পিসি কিনে ফেললাম আলহামদুলিল্লাহ। অবশ্য ধারদেনাগুলো পরিশোধ নিয়ে একটু ভয়ে আছি। হুম! ভালই করেছেন আগে দেখতাম আমার অনেক লেখাই অনেকে নিজ নামে চালিয়ে দিত। বেওয়ারিশ লেখাতো!! আমি চিন্তা করি মানুষের কাছে সঠিক বার্তাটি পৌছানোর জন্য। নিজের মনগড়া, আবেগ নিস্মৃত কোন মতামত কখনই কাউকে বলার চেষ্টা করিনা। মানুষ হিসেবে আমার অবশ্যই একটা জেন্ডার আছে কিন্তু লেখার সময় আমি নিজেকে নারী পুরুষের মিশ্রণে তৈরী মানুষ ছাড়া অন্য কিছু ভাবতে ভালবাসিনা। তাই পুরুষ কি ভাবছে? নারী কি ভাবছে? তারা যা ভাবছে তা কতটুকু সঠিক? ইত্যাদি বিবেচনা করেই লিখি। যদিও আমি জানি মানুষ হিসেবে আমিও ভুলের উপরে না।
আর মাশাআল্লাহ কোন কিছু লিখতে ফেলেই কোরান-হাদিস থেকে রেফারেন্স পেয়ে যাই তখন সেটা দিয়ে যাঁচাই করি আমার ধারণা সঠিক কিনা? যদি দেখি হ্যা ! তখন সামনে আগাই।
আর ভাইয়া ব্লগ লিখা সত্যিই খুব কষ্টের কাজ আগের মত সেভাবে ছ্বন্দগুলো আনতে পারিনা হয়না আসলে। সাথে তো ব্যক্তিজীবনের কিছু হতাশা, সমস্যা আছেই যেগুলো দূরে সরিয়ে রাখে। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার হৃদয়ছোয়া মন্তব্য প্রদানের জন্য।Good Luck Good Luck
১০
365739
১৪ এপ্রিল ২০১৬ সন্ধ্যা ০৬:০২
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। মাপ করবেন কেন জানি মনে হচ্ছে আপনার লেখাটা অসম্পূর্ণ । আর কিছু লেখার বাকি ছিল কিন্তু কেন জানি হঠাৎ থেমে গেছেন । তারপরও যতটুকু পেয়েছি তার জন্য জাজাকাল্লাহু খায়রান।
১৫ এপ্রিল ২০১৬ রাত ১২:৩০
303453
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ভাইয়া। যেটা অসম্পূর্ণ তা আপনি পূরণ করে দিন তাহলেই সম্পূর্ণতা পাবে। ভাইয়া আমি আসলে এত হিসেব কষে লিখিনা। যেটা মনে আসে লিখে ফেলি। মানুষ তো! ভুল তো হতেই পারে, তাইনা ভাইয়া? সুন্দর মন্তব্যের জন্য জাঝাক আল্লাহ। Good Luck
১১
365743
১৪ এপ্রিল ২০১৬ সন্ধ্যা ০৬:৪৭
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..


কিছু মন্তব্য ও জবাব এখনো পড়তে পারিনি, কিন্তু উঠতে হচ্ছে! পরে যদি মন্তব্য করতে ভুলে যাই- তাই হাজিরা দিলাম!

বড় মন্তব্য প্রয়োজন/সুযোগমত করা যাবে ইনশাআল্লাহ!

আপনার ও আপনার কলমের জন্য দোয়া করি জাযাকুমুল্লাহ
১৫ এপ্রিল ২০১৬ রাত ১২:৩২
303454
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ। ঠিক আছে ভাইয়া আমিও ইনশাআল্ললাহ ওয়েট করব। জাঝাক আল্লাহ Good Luck Good Luck
১২
366042
১৭ এপ্রিল ২০১৬ রাত ১০:৫৮
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম।

লিখা এবং মন্তব্য উভয় পড়লাম। মাশা আল্লাহ, জাযাকিল্লাহ মূল্যবান উপলব্ধি শেয়ার এর জন্য!
২০ এপ্রিল ২০১৬ দুপুর ০২:৫৩
303991
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম। তোমার উপর অনেক অভিমান জমা হয়ে আছে। এতদিনে আমাকে মনে পরল, তাইনা? আপি উপলব্ধি না, আপি ভয় হয় খুব। একটা রাতও ঘুমাতে পারিনা। একটু বিছানায় শুই আবার মনে ভয় কাজ করে তখন আবার অজু করে দুরাকাত নামাজ পড়ি কিন্তু তাতেও স্বস্হি পাইনা একদম। যেহেতু হাদিস বলছে, যখন কোন কওমের উপর শাস্তি আসে, তখন সেখানে মুমিন পাপাচারী কেউ রেহায় পায়না- তখন নিজেকে অস্তিত্বহীন মনে হয়। বারবার মনে হয় আমি যে এখন মারা যাবো আমি কি ৩ না প্রশ্নের এনসার দিতে পারবো? বুঝি আসলে পারবোনা। তাই সব এলোমেলো লাগে। আর আমার পরিবারের লোকদের সাথে আমি পেরে উঠছি না। তারা ইচ্ছামত চলছে, নামাজ-পর্দা কোন কিছু নেই। মুভি, মাস্তি, মিউজিক, পার্টি, রেস্টুরেন্ট। তারা যদি ভূমিকম্পের মত একটু আল্লাহকে ভয় করত!! আজ আছি তাই ব্লগে দু কথা লিখতে পারছি কিন্তু কে জানে কাল হয়ত জানা যাবে ভূমিকম্পে বাংলাদেশের অনেক মানুষ মারা গেছে, তখন যখন দেখা যাবে ঘুমের কোন লেখা নেই- তখন বুঝে নিতে হবে সেই হয়ত কোন দালানের নীচে চাঁপা পরে পরপারে চলে গিয়েছে।তার সাথে আবার এখন দেশের যা অবস্হা!! মুনাফিক আর খোদাদ্রোহীরাতো ঘিরেই ফেলেছে শুধু অপেক্ষা ঝাপিয়ে পরার। হয়ত সেটাও হবে। দুনিয়াকে প্রাধান্য দিলে এরা নিরাপত্তা দিবে কিন্তু মৃত্যু হলেই আল্লাহ ধরবে। আর দুনিয়াকে পায়ে ঠেলে আল্লাহকে ধরলে, এরা চেপে ধরবে । কি আজব জায়গায় আল্লাহ পাঠিয়েছে।
১৩
366430
২০ এপ্রিল ২০১৬ দুপুর ০২:০৫
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম প্রিয়ভাই আপনার লিখাটা খুব ভাল লাগলো, সমাজের চলমান বাস্তব কথাগুলোই আপনার লিখায় ফুটে উঠেছে। ধন্যবাদ আপনাকে
২০ এপ্রিল ২০১৬ দুপুর ০২:৫৫
303992
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : দিল মোহাম্মাদ মামুন ভাইয়া আপনার উপস্হিতি সবসময়ই প্রেরণাদায়ক। সমস্যা নিয়ে অনেক কথা হয়েছে সম্ভবত সমাধানের উপায় বের করাই এখন সময়ের দাবী। আল্লাহ যেন আমাদের সে পথেই হাটার যোগ্যতা দান করেন। Good Luck Good Luck
১৪
366615
২১ এপ্রিল ২০১৬ সকাল ১১:৪১
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : এসবই অপসংস্কৃতির বিভীষিকার ফসল। ব্রাক্ষণ্যবাদী সংস্কৃতির ছোবলে বাংলাদেশ বিপর্যস্ত..মুসলমানিত্ব যাচ্ছে, বাংলাদেশীত্ব যাচ্ছে আর এখন তো বা..লী ত্বের জন্যই সকল ধানাই পানাই। ক'দিন আগে মোহাম্মদ আবদুল মান্নান সাহেবের "বাংলা ও বাঙালী-মুক্তি সংগ্রামের মূল ধারা, এস,এম.নজরুল ইসলামের "ইসলামের পুণর্জাগরণের রূপকার ও রূপরেখা" এবং সরকার সাহাবুদ্দিন আহমদের "ইতিহাসের আলোকে রবীন্দ্র-নজরুল চরিত" পড়েছি। দ্বীন-এ- ইলাহীর আধুনিক সংস্করণ বা অসমাপ্ত অধ্যায়ের শেষ পর্ব চলছে এখন। জানি না আর কত কী দেখতে হয়! মাছের পচন হয় মাথা থেকে। অতএব এ জাতির অবস্থা ভবিষ্যতে কী হবে বর্তমানই তার প্রচ্ছন্ন ইঙ্গিত।
আপনি মেয়েতে মেয়েত যা বলেছেন তা তো তসলিমারই স্বপ্ন। আজ ঘরে ঘরে কত শত তসলিমারা আছে-শাহবাগের নর্দন-কুর্তন দেখলেই বুঝা যায়।
২২ মে ২০১৬ রাত ০৯:৫৫
306909
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : আব্দুল মান্নান স্যার আমার খুব প্রিয় ব্যক্তিত্ব। স্যারের সব বইগুলো পড়েছি আমি। হ্যা ভাইয়া, খুব সুন্দর মন্তব্য করেছেন জাঝাক আল্লাহ। Good Luck Good Luck
১৫
367349
২৮ এপ্রিল ২০১৬ সকাল ০৬:৩৪
awlad লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
১৬
368801
১২ মে ২০১৬ সকাল ০৮:০৬
awlad লিখেছেন : যখন আমলনামাগুলো খুলে ধরা হবে,

যখন আসমানের পর্দা সরিয়ে ফেলা হবে,

যখন জাহান্নামকে উসকে দেয়া হবে আর জান্নাতকে নিকটবর্তী করা হবে

তখন প্রত্যেক ব্যক্তি জানতে পারবে সে কি (আমল)সাথে করে নিয়ে এসেছে(সূরা আত-তাকভীর,আয়াত: ৭-১৪) ভালো লাগলো অনেক অনেক ধন্যবাদ Assalamualaikum
২২ মে ২০১৬ রাত ০৯:৫৬
306910
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। আপনাকে কি ভাবে ডাকা যায় একটু বলে দিননা, আমি তো সম্পর্কটা ঠিক করতে পারছিনা। Yawn
১৭
369844
২২ মে ২০১৬ রাত ১০:৪৩
awlad লিখেছেন : We are all Brother and sister,just Vai is ok. Thanks jajakallahkhayran
১৮
375484
২৯ জুলাই ২০১৬ রাত ০২:৫৩
আসমানি লিখেছেন : আমি এই ব্লগে নতুন।
ব্লগ সম্পর্কে আমার ভালো ধারণা নেই।
তবে আপনার লিখা গুলো যত পড়ছি তত ই আমাকে আকর্ষণ করছে।
গুরুত্ব পূর্ন লিখাটা পোস্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
২৯ জুলাই ২০১৬ দুপুর ১২:৪১
311333
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : বাংলাদেশে তো টুডে ব্লগ ব্লকড আপনি ঢুকছেন কিভাবে? এরপর যদি না ঢুকতে পারেন তখন খারাপ লাগবেনা? এখানে আগে প্রচুর ব্লগার ছিল কিন্তু বারবার বাংলাদেশ থেকে ব্লকড করায় এখন আর তেমন কেউ নেই কারণ ঢুকতে অনেক রকম কেরামতি ফলো করতে হয়। আমি নিজেই free proxy server ঢুকি। অবশ্য এন্ডয়েডে দেখি সরাসরিই ঢুকে যায় কোন কিছুই লাগেনা। ব্লগ কর্তৃপক্ষের অনেক বড় দোষ আছে তারাও ব্লগটাকে পুরোপুরি দলীয় প্লাটফর্ম এ পরিণত করেছিল, কেউ তাদের মতের বিপরীত হলেই সব দোষ তার। তাই অনেক ভাল ব্লগাররাও চলে গেছে আর দলীয় মনোভাবের জন্য বাংলাদেশ থেকেও এটাকে বারবার বন্ধ করা হচ্ছে।
যাইহোক কিন্তু আমার দেখা অন্যসব ব্লগ থেকে এটা সম্পূর্ণই ভিন্ন। ভাল মানুষিকতার লোক বলতে গেলে সবাই। কোন গালগালি নেই, মেয়েরা যথেষ্ট সন্মান পায়, তাদেরকে সুযোগ অনেক বেশি দেয়া হয়। আপনার মাসাআল্লাহ জানার আগ্রহ আছে। আমি টুকটাক জানি কিন্তু মানতে পারি খুবই কম আর নিজের ব্যক্তিজীবনের সমস্যার জন্য খালি হায় হুতাশ করি অবশ্য তা মানুষকে বলতে যাইনা নিজের মাঝেই রাখি।কম জানুন কিন্তু আমলে বেশি হওয়াটাই জরুরী যা আমার মাঝে নেই।
আপনি এই ব্লগ পোস্টগুলো পড়ুন লিংক দিচ্ছি। আপনার দাজ্জাল নিয়ে জানার আগ্রহ আছে। এই ৩টা লিংকের লেখা পড়ুন।
https://eu1.proxysite.com/process.php?d=joV9rFmPUFxXlMOSV1OdgMFSeHkMhWw9rMm4xy6OqPOvGyqkbX07TmYDuEW0mqWaHErlkiMuyaFD%2BzTE9pjFog%3D%3D&b=1
https://eu1.proxysite.com/process.php?d=joV9rFmPUFxXlMOSV1OdgMFSeHkMhWw9rMm4xy6OqPOvGyqkbX07TmYDuEW0mqWaHErlkiMuyaFD%2BzTE95vIpA%3D%3D&b=1
https://eu1.proxysite.com/process.php?d=joV9rFmPUFxXlMOSV1OdgMFSeHkMhWw9rMm4xy6OqPOvGyqkbX07TmYDuEW0mqWaHErlkiMuyaFD%2BzTF%2Fp%2FGoQ%3D%3D&b=1
https://eu1.proxysite.com/process.php?d=joV9rFmPUFxXlMOSV1OdgMFSeHkMhWw9rMm4xy6OqPOvGyqkbX07TmYDuEW0mqWaHErlkiMuyaFD%2BzTF85zGpQ%3D%3D&b=1
যদি লিংকে কাজ না করে তবে আমার পাতার ২য় পেজে "প্যারিস এট্যাক ও হলিউড মুভি "দ্যা ম্যাটরিক্স" অতঃপর ইলিমুনাতি-দাজ্জাল ও আধুনিক গ্লোবাল ভিলেজ বিশ্লেষণ।" শিরোনামের লেখাটা পড়ুন।
হাদিস: তখন তোমরা কি করবে যখন ইরাক, আশ-শাম, মিশর তার অর্থব্যবস্হাকে প্রত্যাখ্যান করবে এবং যুদ্ধ ও দারিদ্রতায় ধ্বংশ হবে??
খিলাফাহ আর কোনদিনই ফীরবেনা!! ব্লগার মোহাম্মাদ ফখরুল ইসলামের মিথ্যাচারের জবাব।
এই ৩টি লেখাই পড়বেন।
৩য় পেজে "আমার ভোট আমি দিব, যাকে খুশি তাকেই ক্ষমতায় আনব!"

ইসলামী গণতন্ত্র! আমরা কি নিজেরাই নিজেদের ধোঁকা দিচ্ছিনা? ৩ পর্বের লেখাটা পড়বেন।
Survival of the fittest!! পরিবার প্রথা কি বিলুপ্ত হয়ে যাবে?
এই লেখাটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ দাজ্জাল বিষয়ক ব্যাপারটা বোঝার জন্য।
আর সাধারণভাবে ২টা সিরিজ বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
২য় পেজের
সাদাচোখে বিশ্লেষণ: "যয়নাব বিনতে জাহাশ (রাঃ) এর সাথে মুহাম্মাদ ﷺ এর বিয়ে কি অজাচার (Incest) ছিল, নাকি ইতিহাস নিয়ে ইসলাম বিদ্বেশী মহলের চরম মিথ্যাচার?" এটা ৩টা পর্ব আছে।
১ম পেজের বনু মুস্তালিক যুদ্ধ ও জুওয়ায়রিয়া বিনতে হারিস (রাঃ) এর সাথে রাসূল ﷺ এর বিয়ে নিয়ে ইসলাম বিদ্বেশীদের মিথ্যাচার আর কতদিন?
ইসলাম বিদ্বেশীদের অভিযোগ: "ইসলাম যুদ্ধবন্দী নারীকে ধর্ষণের নির্দেশ দেয়" সাদাচোখে সত্যতা যাচাই। ১ম পর্ব ও ২য় পর্ব গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো পড়তে পারেন। অনেক ভাল থাকেন।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File