কাঁপে যখন ভূমি!!
লিখেছেন লিখেছেন কুশপুতুল ১২ মে, ২০১৫, ০৩:৩৬:৪৬ দুপুর
কিরে!!
মাথা ঘুরায় কেন?
ওরে আল্লাহ্, চেয়ার টেবিল দালান বাড়ি
হেলছে আর দুলছে
দৌড় দে-
কিশের আবার দৌড় দেবো
দিলাম জোরে লম্ফ
দাঁড়িয়ে আবার দেখো কি?
হচ্ছে ভুমিকম্প!!
দিলাম দৌড় হুড়মুড়িয়ে
সিঁড়িকোঠায় মাথা ঘুরিয়ে
মিতু আপু সামনে গিয়ে উপুড় হয়ে পড়লো;
গণিত মেডাম ইয়া মোটা
ভয়ে কিযে করলো।
ইংরেজি মেডাম থেমে থেমে
একটু হেঁটেই হাঁপায়
যাকে পায় তাকেই বলে
ধর, আমারে কাঁপায়!
আমার পিছে আষ্ট নজন
পিলার ধরে দাঁড়িয়ে
পারভিন মেডাম মুখ শুকিয়ে
হাত দুটি দেয় বাড়িয়ে।
হায় হায় হায় হায়
হঠাৎ দেখি টিউলিপ আপু
পাক খেয়ে যায় পড়ে
ধর ধর ধর পানি ঢালি
করছে কেমন ডরে!
কয়েক সেকেণ্ড কাঁপন দিয়ে, থামলো বাড়ি ঘর
ভয়ের কাঁপন থামল না রে, কাঁপছি থর থর।
প্রভু,
একটুখানি ঝাকি দিলা
এতেই দিশে হারা
কেমনে বলো মুক্তি পাবো
তোমার দয়া ছাড়া!!
বিষয়: বিবিধ
২১২৮ বার পঠিত, ১২৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
________>
চারিদিকে ছিমছাম বৈশাখ আসেরে
ছেলেবুড়ো সব্বাই আনন্দে হাসেরে
মেলা হবে সারাদিন জিলিপির গন্ধে
যাবোরে মেলাতে নাচানাচি ছন্দে
আকাশেতে ছেলেরা টেলেঙ্গা উড়াবে
উঠোনেতে দিনরাত লাটিমটা ঘুরাবে
আয় আয় বৈশাখ আয় ঘরে আয়রে
তোকে যদি হাতে পাই আর কে পায়রে।
ফল নিয়ে জৈষ্ঠ্য ওই বুঝি এলো রে
আমা জাম কাঁঠালের ছড়া লিখো আপুরে
কাঁচা আম খাই বসে, মেঘলা এই দুপুরে!
কাসন্দ দিয়ে কাচা আমের মাখানো কি যে মজা আহহহহহ জিভে পানি এসে গেল বোলে
ধন্যবাদ।
The server encountered an internal error or misconfiguration and was unable to complete your request.
Please contact the server administrator, and inform them of the time the error occurred, and anything you might have done that may have caused the error.
More information about this error may be available in the server error log.
এটা কি? মানে বুঝলাম না।
ত এখন লিখলাম কেমনে??
বার করে দেবে উদরে তার যা কিছু রবে৷
পুছিবে মানুষ, কি হল, কিহল,কেন দূর্ভোগ?
ব্যক্ত করিবে পৃথিবী তার যত অভিযোগ৷
এছিল তার প্রভুর আদেশ,
দলে দলে মানুষ হবে সমাবেশ৷
দেখানো হবে আমলের খতিয়ান৷
অনু পরিমান নেকী যার রবে,
তাহাকে সেটুকই দেখানো হবে,
বদীও দেখিবে সঠিক সঞ্চয় সমান৷"
-----'সুরা যীল যাল'
একটি ছোট্ট ছড়ার পেটে অনেক কথা লুকিয়ে থাকে যা আপনাকে ছুঁতে পারছে না। দুঃখিত।
ছড়া পড়তে সবাই ভালোবাসে। বহু পাঠক পড়ে এবং মজা করে পড়ে। যা গদ্যের বেলায় ততটা হয় না।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
যে ব্লগে ছড়া ছাড়া হিসেবে পড়া সম্ভব হয়না। ছড়াটি ছড়া রূপে পেলে আমিও খুশি হতাম, কারন আমিও মাঝেমধ্যে ছড়া লিখি। কর্তৃপক্ষ এর কোন সমাধান দিচ্ছেনা।
সাধারণত মানুষ বিপদে আপদে যে ভাবে কথা বলে সেভাবেই এখানে বলার চেষ্টা করেছি। এ ছড়ায় রম্য, দুঃখবোধ, আবেগ, হতাশা, কষ্ট, প্রকৃতির কাছে মানুষের অসহায়ত্ব, স্রস্টার শ্রেষ্ঠত্ব ও অতপর তাঁর কাছে করুণা প্রার্থনা করা হয়েছে।
ধন্যবাদ।
বিপদের কথা বিপদের মতোই হিবিজিবি করে পেশ করেছি। হি: হিঃ
বিপদের কথা বিপদের মতোই হিবিজিবি করে পেশ করেছি। হি: হিঃ
আমি আমার মতো করে কিছু করতে চাই।
অন্ত্যমিল ছাড়াও ছড়া হয়। আমি সেটাও চেষ্টা করছি।
চার মাত্রা আর তিন মাত্রার ছড়াতো চলছেই। এর বাইরে কি বের হওয়া যায় না?
চেষ্টা করছি নতুনত্ব আনতে। ধন্যবাদ।
আপনাকে নিচে নামিয়ে দেয়ার কোন ইচ্ছে আমার নেই।
আপনি উপরই থাকেন, আপনি কতটুকু ভিন্ন ধারার লেখা লিখেন তা আপনার ব্লগে গিয়ে দেখে আসলাম, কিন্তু আপনার কথার সাথে তেমন মিল নেই।
যত ইচ্ছে হয় ততই আপনি নিজেকে উপরে তুলুন আমার কোন সমস্যা নাই। ১০০% সত্যি কথা হল এই পোস্টটি স্টিকির যোগ্য নহে......
সুতারাং কথা না পেচিয়ে হাসতে থাকুন সম্পাদকের বিচক্ষণতার অভাবের ফসল এই স্টিকি পোস্ট নিয়ে।।
স্টিকি কোনটি হবে কোনটি হবে না সেটা মডারেটররাই জানেন।
একটি ক্ষুদ্র ছড়ার ভেতরে বৃহৎ শক্তি লুকিয়ে থাকে। এমন শক্তি যে অন্য কোন লেখায় এত শক্তি সহজে প্রকাশ করা যায় না। ছড়ার ভেতরের হাস্যরস, চঞ্চলতা ও ছুটে চলার আনন্দ আবহটা বুঝতে হবে। নইলে ছড়ার মর্যাদা বুঝা যাবে না।
আপনি লিংক দিয়ে ছড়ার ছন্দ-তালের-মিলের উদাহরণ টানলেন। দেখে এলাম।
ছন্দ-জ্ঞান নিয়ে দ্বন্দ্ব!!
তোমার দয়া ছাড়া!!
আসছে বারে বার
তবুও কেন হচ্ছি না আমরা
নবীজীর আর্দসে বলিয়ান।
হে নারী তুমি চলচ কেন
পুরুষের সাথে পাল্লা দিয়ে
তোমাকে তো চলতে বলছে
পর্দানশীন আদর্শ নারী হয়ে।
আবারো ভূমিকম্প অনুভুত! মুমিনদের জন্য এর চেয়ে বড় আর কি সতর্কতা হতে পারে?
হে আল্লাহ তা'আলা আমাদের সকলকে এ সকল গুনাহ থেকে বেঁচে থাকার তৌফিক দান করুন এবং সকল ধরনের অপমৃত্যূ থেকে হেফাযতে রাখুন।
সেই মানুষ গূলো ভুমিকম্পন থামার সাথে সাথে আবার সব ভুলে যায় । কোন দিন মরবে সেই কথাটাও মনে আনতে চায় না ।
আল্লাহ আমাদের হেদায়াতের উপর রাখ । দুনিয়াবী আযাব থেকে আমাদের রক্ষা কর ।
আবার দেৌড়ােদৌড়ি করেও অঘটন ঘটে।
আল্লাহই আমাদের সবাইকে রক্ষা করতে পারেন।
একটুখানি ঝাকি দিলা
এতেই দিশে হারা
যাদের বোঝার তারা বুঝছে
বাকিরা সব সারা।
ধন্যবাদ পুতুল
ধন্যবাদ।
আপনি শিরোনামটিকে "বাজে" বললেন। শিরোনাম খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটা গোটা লেখার প্রতিচ্ছবি যা পাঠককে লেখার গভীরে টেনে নিয়ে যায়। সামান্য লেখক হিসেবে মানুষের মনের কথা ও অনুভূতি বোজার চেষ্টা করে এ শিরোনাম দিয়েছি। অশ্লীল কিছু লিখিনি এখানে।
ভূমিকম্পের সময় আতংকিত মানুষ যে আচরণ করে, যেভাবে কথা বলে থাকে ছোটাছুটি ও হায় হুতাশ করে এবং শেষে আল্লাহর সাহায্য কামনা করে তা-ই এখানে বলা হয়েছে।
লেখকের উচিৎ মানুষের মনের ভাব ও অনুভূতি বোঝা এবং সেটা সেভাবেই তুলে ধরার চেষ্টা করা।
যে লেখা মানুষের হৃদয় ষ্পর্শ করে না সে লেখা সহজে টিকে থাকতে পারে না।
আর 'কষ্ট' পাবো কেনো ভাই? কেউ আমাকে টোকা দিলেই লাফিয়ে উঠি না, শেখার চেষ্টা করি। আমি সমালোচনাকে সম্মানের সাথে গ্রহণ করি এবং সমালোচনাই একজন লেখককে সমৃদ্ধ ও বিশুদ্ধ করে তুলতে পারে। সমালোচকই হলো আসল বন্ধু।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
এই জন্যই সমালোচনা করেছি।
আবারো বলছি লেখাটি ভালো হয়েছে কিন্তু স্টিকি পোস্ট হওয়ার মত লেখা নয়! লেখাটি বেশি পঠিত হওয়ার কারণ প্রথমত স্টিকি পোস্ট, দ্বিতীয়ত সমসাময়ীক ঘটনা নিয়ে লিখেছেন। কিন্তু শিরোনাম ভালো হয় নি।
আপনি ভালো লিখেন, আগেও আপনার অনেক লেখা পড়েছি এবং প্রশংসাও করেছি, অস্বীকার করছি না, কিন্তু আমার চোখে যা বাজে, আমি রাখ ঢাক না রেখে বলে ফেলি, হয়তো কেউ কষ্ট পেয়ে যায়, তাঁর জন্য আমি দুঃখিত কিন্তু অনুতপ্ত নই।
আর কী কী দুর্বলতা বা অসম্পূর্ণতার জন্য এটা যোগ্য মনে করছনে না তা বুঝতে পারতাম।
আশা করি জানাবেন।
প্রথমত শিরোনাম আকর্ষণীয়, মানানসই হবে, লেখার সাথে শিরোনামে মিল থাকবে, লেখার উপস্থাপনা হৃদয়গ্রাহী হবে, বেশ কিছু যুক্তি তর্ক থাকবে, থাকবে নিজের বিশ্লেষণ, সব শেষে ভালো কিছু বার্তা অথবা শিক্ষা ইত্যাদি। ছড়ার মধ্যে এতোসব প্রয়োজন হয় না, আপনার লেখায় কিছুটা ফান ছিল, ছিল শেষে একটা শিক্ষা। আমি অনেক বার বলেছি আপনার লেখাটি ভালো হয়েছে, কিন্তু একই দিনে আরো বেশ কিছু লেখা পোস্ট হয়েছে স্টিকি হওয়ার মত, কিন্তু তাদেরগুলো স্টীকি হয়য় নি।
ভূমিকম্প হুশিয়ার করছে। এখনও বেঁচে থাকা মানে তওবার সুযোগটা এখনও খোলা, এখনও খুব দেরী হয়ে যায় নি।
ধন্যবাদ আপনাকে, ছড়া পড়তে ভালো লাগে। ছন্দ ব্রেনকে ভালো একটা রেস্ট দেয়। এই স্পেস পাওয়াটা মনযোগ সৃষ্টি করতে সহায়তা করে। ছন্দের সাথে ভাবনার খোরাক, ভালো কম্বিনেশান। শিরানামটা মানানসই হয় নি। আমার ভুলও হতে পারে। আমি একটু ক্ল্যাসিক ভার্শনের ভক্ত। লেখালেখিতে 'ক্যান'জাতীয় চলিত শব্দ এবং চলিত ভাবের ব্যাবহারের বিপক্ষে। তবে এটা আমার ব্যক্তিগত পছন্দের অবস্থান। কারো মানতেই হবে এমন কোনো কথা নেই।
ভালো থাকুন।
আমি যতটুকুন লেখক তার অনেকটাই সমালোচকদের অবদান। কারণ সমালোচনা আমাকে পথ দেখায়।
অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
ব্গের সবচাইতে চমৎকার দিকটা হচ্ছে মন্তব্য। আপনি কিছু একটা লেখার পর প্রকাশ করলেন পাঠকের কাছে এবং পাঠক বোবার মতো কেবল সেটা পড়েই ক্ষান্ত হবে ব্যপারটা এমন না। ব্লগে পাঠক সরাসরি লেখার সাথে, লেখকের সাথে, লেখার মূল বক্তব্যের সাথে অংশগ্রহণ করতে পারে। নিজের মতামত জানাতে পারে। এই যোগাযোগ কোয়ালিটি বাড়াতে সাহায্য করে।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। নামটা পরিবর্তন করেছেন এবং নতুন নামটা ভালো হয়েছে। আমি কেবল আমার মতামত জানিয়েছিলাম, যদি কষ্ট পেয়ে থাকেন তবে ক্ষমাপ্রার্থী। যদি আনন্দিত হোন তবে ভালো লাগবে।
এবং আপনাদের প্রতি বিশেষভাবে কৃতজ্ঞ।
নুর আয়শা আব্দুর রহিম
গাজী সালাউদ্দিন
আহসান সাদী
আমার ধন্যবাদ নিন।
কীসের জানি মিল?
বাটিত নিয়ে চিংড়ি ছেঁচা
চাটগাইয়া স্যুপ!
তাই মাথা মাথা তুলে দাড়াবার একটু চেষ্টায় কেঁপে উঠলো ।
কিন্তু আমাদের অন্তর এখনো কাপেনী ।
পাপের কাজ চলছে অবিরাম...........
ভালো লেখক আর পাঠকেরাই সমালোচনা করতে পারেন। আমিতো কোন রকম পাঠক, তাই ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ।
মোবাইলফোনের ছবি দিয়ে, করেন এত বড়াই।
এখন সবার হাতে হাতে ঘুরছে মোবাইলফোন
ফালদা উঠি মাঝে মধ্যে শুনলে রিং টোন।
এখন...
মোবাইলফোনের এমন দশা দেখলে লাগে শরম
আপনার অনেক টাকা আছে, দেখান টাকার গরম!
বুঝেছেন এবার??
টাকার গরম করবনা আর দিয়ে যাব যুক্তি
উঁকি মারি দেখতে চাই এটাকি সেই মুক্তি !!
আমি কোনো মুক্তি না। বুঝেছেন এবার?
কী বলবেন, না বলবেন, সিদ্ধান্তটা ইওর!
আপনি আমার ধন্যবাদ নিন।
খুশি হলাম।
একটুখানি ঝাকি দিলা
এতেই দিশে হারা
কেমনে বলো মুক্তি পাবো
তোমার দয়া ছাড়া!!
জাঝাক আল্লাহ বি খাইর।
এই বাক্যটার মানে বুঝলাম না।
ধন্যবাদ হবে।
আপনি লিখতে গেলে "ধ" ছুটে যায়
"ধ" কে দিবেন মাইর,
"ধ" পেয়েছেন কষ্ট করে
জাঝাক আল্লাহ বি খাইর।
মন্তব্য করতে লগইন করুন