নারীকে নিয়ে পুরুষেরা লিখে, হাজারো কবিতা গান
লিখেছেন লিখেছেন কুশপুতুল ১৯ অক্টোবর, ২০১৪, ০৩:২৮:১৩ দুপুর
হায়রে পুরুষ জাতি...
নারীরা লিখে না পুরুষের কবিতা
এতেই মাতামাতি!
নারীকে নিয়ে পুরুষে লিখে
গল্প-কবিতা-গান
পুরুষে দেয় দেহখানি তার
নারীরা দেয় প্রাণ।
নারীরা সাজায় ঘর সংসার
প্রেরণায় জাগে দেশ
নারী-পুরুষের হাতে হাতে
গড়ে উঠে পরিবেশ।
নারীর পেটে পুরুষ জন্মে লালন পালনে নারী
নারীর কারণে টিকে আছে দেখো, ছোট বড় ঘর বাড়ি।
নারীকে নিয়ে পুরুষেরা লিখে, হাজারো কবিতা গান
নারীরা তাতে উজার করে ভালবাসা করে দান।
বিষয়: সাহিত্য
৭৬৫৩ বার পঠিত, ১১৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
নারীরা তাতে উজার করিয়া ভালবাসা করে দান।
বেসম্ভব ভালো লাগলো।
দুইহাতে তুমি রচনা করো গল্প কবিতা গান।
এমনতরো বাহাস না হলে কি আর ব্লগপাড়া মজে!!! )
জোনাকী, সখিনা সুন্দরী, আরো কারা কারা যেন
উনারা সব কোথায়!! ^^
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, জাযাকিল্লাহ
অন্য মেয়েদের নাম শুনলে কারো কারো মনে হিংসে জেগে যায়-
অবশ্য আপনি তাদের দলে নন
কী মজা!!
আপনার পোস্টের তিনদিনের ফাঁসির হুকুম হয়েছে!!!
স্টিকি পোস্টে অভিনন্দন
উপরের কবিতা আমাদের মুখস্হ না হওয়ার আগ পর্যন্ত মডারেশন ফাঁসি কর্যকর করবেন না!
ফাঁসিতে ঝুলানো তো হয়েই গেছে
তিনদিনের আগে সরবেনা [ইনশাআল্লাহ]
তবে আপনি যদি নিজের গলায় ফাঁস পরতে পারেন
[মানে ঝুলানোর মত একটা পোস্ট]
তবে মেয়াদ কমানোর আবেদন করা যেতে পারে
যেন সে ফুলের বাগান৷
ভ্রমর সম পুরুষেরা ওড়ে চারিদিকে,
গুনগুন করে গায় গান৷
নারীদের চোখে পুরুষেরা কি,
এতই মূ্ল্য হীন!
কোন উপমাই তার কাছে নাই!
দেখিনাতো কোন দিন৷
নারীরা যে মা পুরুষেরা তাই
কৃতজ্ঞ তাদের কাছে৷
তাদেরই পদতলে পুরুষের
পরকাল পড়ে আছে৷
এ কথা সবার জানা
বাবা ও মায়ের অবাধ্য হতে
তাই করেছে মানা।
চমতকার ।
গুনগুন গান গায়
মানুষের মতো মানুষ হও
এ কথাটি বলে যায়!
বলে মা ও বাবা
মাঝে মাঝে বলে দেখি
আমি নাকি হাবা!
কঠিন সমস্যার সহজ সমাধান।
কেক খেও লাচ্ছা।
কেক গিলেছি ফাও
..............
.....
শেখের পোলাও এলো
অন্যরা এখনো এলোনা যে কেন-
জানিনা কার কী হলো??
....................
......................
কবিতায় ও গল্পে
আপন হাতে ভালবাসা গড়ে
নারীরা অল্পে অল্পে।
তাঁর রচনায় পেয়েছি খুঁজে নারীর অবদান।
আসলে কেউ একলা পরিপূর্ণ নয়।
নারীর জন্য পুরুষের দরকার আবার পুরুষের জন্য ও নারী
তাহলে পরিপূর্ণ হইবা
দোষটা হবে কার?
ধরা পড়ে গেলে বউয়ের কাছে
করবেন হাহাকার!
মনে মনে তুমি আকাশে উড়াও
নানা রঙের ফানুস।
বেডিগো লইয়া কবিতা লেখার সাধটি কেনো জাগে
নারীরা দেয় প্রাণ
নারীকে ছাড়া পুরুষের লেখা
হয়ে যায় ম্রীয়মান।
ধন্যবাদ নিন।
একটা নারী চাক্কা লাগায় রইল কী আর বাকি?
সামনে পেলে আপু তোমায়, দিতাম একটা হাসির ঢিল।
তুমি অনেক মজার মানুষ, তোমায় ভালবাসি
কমেন্টস ঘরে রেখে যেও, তোমার মুখের হাসি।
নারীর প্রতি হিংসা কেন তা ধিন তাধিন তাই
আপনার কবিতার টানে আমারো বহু আগে পড়া বিদ্রোহী কবির কবিতার এবং পছন্দের দুটো লাইন মনে পড়ে গেল- 'বিশ্বের মাঝে যাহা কিছু আছে চির কল্যাণকর, অর্ধেক তার গড়িয়াছে নারী অর্ধেক তার নর'(ভূল হইলে মার্জনীয়)
আমায় নাকি অনেকে পায় ভয়
আমি নাকি পাকনাবুড়ি পাকনামিতে পাকা
আমার নাকি ঘাড়ের রগ অনেক ত্যাড়া-বাঁকা!
(ভুল করে 'ভূল'লিখেছেন ইবনে হাসেম ভাই)
''বিশ্বে যাকিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর,
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর''
অনেক ধন্যবাদ, জাযাকুমুল্লাহ
'নারীবাদী' বলে ছুঁড়ে ফেলো কেনো, হিংসা-দ্বেষের চোটে?
একটি কবিতা লেখো তো দেখি, নারীর কথাটি ছাড়া
দেখবে তোমার কবিতাখানি, তোমাকে করবে তাড়া।
যে কবিতায় উঠবে ফুটে ভালবাসার ছবি।
সেটা হবে অকবিতা পড়বেনানে পাঠক
হয়তো সেটা হতে পারে অকবিতার নাটক।
নান্দনিক কাব্যিকতার ছোয়া পেলাম, অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা আপনাকে।
আসলে.... বিভেদের দেয়াল না বাড়িয়ে পারস্পরিক সহযোগীতা-সহমর্মিতা নিয়ে আগানো উচিত আমাদের....।
নারী-পুরুষের ভালবাসাতে, বিশ্বে আনে শান্তি।
সত্যি সবার মন ছুঁয়েছে
পুরুষের নারী আছে বলেই
ভালবাসার নহর বয়েছে।
চমৎকার লাগল আপনার কবিতা শুধু
নারীরা সাজায় দেশ লাইনটা ছাড়া
সাজিয়ে রাখে নারী
সাজানো বাগান নষ্ট হয়
করলে বাড়াবাড়ি।
বাস স্টপেজ লঞ্চ ঘাটে।
পুরুষের কারণে টিকে আছে দেখো কত ছোট বড় পরিবার দেখো কত বাড়ি,পুরুষ যদি না তাকতো তারা তাকতো না বাড়ি।
নারী-পুরুষে মিলেমিশে তাই, সুখেতে বাস করে।
দুই 'বাদী'তে মিলবেনারে, সবাই হবে প্রতিবাদী
দেশটা এগোয় তালে তালে, নারী-পুরুষের হাতে
নারী-পুরুষে এক হলেই, থাকব দুধে-ভাতে।
সরল মনে সরল ভাষায়, কমেন্টখানি লেখেন।
ছন্দে ছন্দে
পারিনা আমি
কিছুই লিখতে
শুকরিয়া আপনাকে
অভিনন্দন স্টিকি পোস্টে
ছন্দতালে ভেজাল হলে, ভালর চেয়ে মন্দ।
টেকাগুলা জলে যাবে, খাব একটা ধরা!!!
আমার এত টেকা নাই, ঢালব কিবায় জলে
পরের লাইন আপনি লিখেন...
পুরুষদের নিয়ে কেন লিখে না নারী?
এই প্রশ্ন যদি করি তবে কি হবে
খুব বেশি বাড়াবাড়ি ??
পুরুষদের মত নারীদেরও
লিখতে হবে পুরুষদের নিয়ে,
লেখার প্রতিদান
দিতে হবে লেখা দিয়ে।
...............................
অনেকদিন পরে উঁকি দিলেন যে!!~:>
চেয়ারম্যানের বউ জনবিচ্ছিন্ন হলে আগামীতে চেয়ারম্যানের পাশ করা কঠিন হয়ে যাবে কিন্তু
অনেক ধন্যবাদ, জাযাকিল্লাহ
কোন চেয়ারম্যান!
কাগজের মালা গলায় পরে
বিলায় যিনি জ্ঞান?
ভালো ভালো ভালো
চেয়ারম্যানের বউ হয়েও
দূর করা যায় কালো।
দেখিনি যে কতকাল,
বাসর সাজাতে ভুলে যাওনিত তব
ঘুমিয়ে কাটাওনি কাল?
কত শিহরণ, কত অভিমানে
দাওয়াত দিয়েছিলে হায়,
মহাসাগর সাতরে ফিরেছি কেদে
কুশপুতুল নাহি সেই গায়।
আম কাঠাল আর ফলের জুড়িতে
আতিথেয়তার নেই শেষ,
কবিতার শব্দে মিছে খেলাম সব
বাস্তবে নেই কোন লেশ।
তবু অবেলায় ফিরেছ বলে
স্বাগতম হে কালের কবি,
দাওয়াত আজি নাইবা খেলাম
খুশী হয়েছি দেখে ছবি।
তুমি থাক অনেক দূরের দেশে
আম-কাঁঠালের দাওয়াত করেছিলাম
আসতে যদি একটু ভালবেসে।
তোমরা যারা বিদেশ পড়ে আছ
তাদের জন্য আমার অনেক মায়া
ইট পাথর আর মরূভূমির দেশে
কোথায় পাবে একটু সুখের ছায়া।
তাইতে আমি দাওয়াত করেছিলাম
আসতে যদি একটু সময় করে
দেখতে আমি কী যে রেধেছিলাম
খেতে সবাই নিজের হাতে ধরে।
দাওয়াত দিলাম সামনের জষ্ঠিমাসের
ছুটি নিয়ে এসো আমার বাড়ি
নিজের হাতে খাবে দাবে শেষে
সঙ্গে করে নেবে পিঠার হাঁড়ি।
তবে কথায় কথায় খোটা শুনতে হয়।
খোটা না হয় শুনলে
তাঁর অবদান কতটা অসীম
হিসেব পাবে গুণলে।
মন্তব্য করতে লগইন করুন