ইবলিশ শয়তানও হার মানবে আওয়ামী পুলিশের কাছে। ধর্ষকের বিচার চাইতে গিয়ে দাদাকেই নাতির ধর্ষক বানাল আদাবর থানা পুলিশ। দাদাকে হত্যা অথবা লজ্জায় দাদার আত্নহত্যা করলেন।
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ আবদুর রহমান সিরাজী ০২ আগস্ট, ২০১৬, ১০:১১:০৭ সকাল
গার্মেন্টস শ্রমিক নাতনীকে গার্মেন্টস কর্মকর্তা নিয়মিত পাশবিক নির্যাতন করতেন। ঐ কর্মকর্তাকে গ্রেফতারের পর দাদা আবদুল মন্নাস (৫৮) কে সাথে নিয়ে আদাবার থানায় যান নাতনী ঐ কর্মকর্তার নামে মামলা করতে। কিন্তু টাকা নিয়ে পুলিশ ধর্ষককে ছেড়ে দেয়। দাদা এর প্রতিবাদ করেন। এরপর দাদা-নাতনীকে আটক করে পুলিশ। অশিক্ষিত গার্মেন্টস কর্মীকে দিয়ে দাদার নামেই 'ধর্ষন মামলা' করান আদাবর থানা পুলিশ। নির্যাতন করে হত্যা করা হয় দাদাকে।অথবা দাদাই লজ্জায় আত্বহত্যা করেন। এভাবেই টাকার বিনিময়ে ইবলিশ শয়তানকে হার মানানো নাটক সাজালো আদাবর থানা পুলিশ। এই নাটকের নাটের গুরু তেজগাঁও জোনের কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার বলেছেন, আবদুল মন্নাছ আত্নহত্যা করেছেন। প্রশ্ন হচ্ছে থানা হাজতে কিভাবে অন্য হাজতীদের সাথে থাকা বৃদ্ধ কিভাবে আত্নহত্যা করেছেন। প্রতিটি থানা হাজতই সিসি ক্যামেরা থাকে, গেটের সামনে প্রহরী থাকে, হাজতে অন্যান্য হাজতী থাকে সেখানে কি আত্নহত্যা করা সম্ভব?
আসলে মাছের রাজা ইলিশ খুনী-জঙ্গিদের গডফাদার পুলিশ।
বিস্তারিত টিভি রিপোর্ট এই লিঙ্কে,
Click this link
বিষয়: বিবিধ
১৭০৫৪ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
হরতালের সময় জয়নাল যখন বাসের দিকে মোবাইল ছুড়ে মারছিলেন তখন এই পুলিশই তাকে বিরাট ধমক দিয়ে পুলিশ ডিপার্টমেন্টে চমক নিয়ে এসেছিলেন।
পুরষ্কার হিসেবে মোহাম্মাদপুর আদাবর এলাকায় পোস্টিং । এখানে পোস্টিং পাওয়া যে কোন পুলিশ কর্মকর্তার জন্য খুবই আরাধ্যের বিষয়।
আরেকজন তো সরকারী খরচে কানাডায়
মন্তব্য করতে লগইন করুন