ফারাবী তো অন্য ব্লগারদের খোঁজ নেওয়ার জন্য বলত, আমরা কি ফারাবীর খোঁজ নেব?
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ আবদুর রহমান সিরাজী ০৬ মার্চ, ২০১৫, ০৮:০৩:৪৪ সকাল
১৫ ফেব্রুয়ারী ফারাবী আমাকে লিখেছিল, "ভাইয়া আমার নামে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের যে মামলা টা আছে তার সাক্ষ্যগ্রহন শুরু হয়ে গেছে। আমাকে মামলা টা হাইকোর্টে স্টে করতে হবে। মামলার পিছে আমার পরিবার প্রচুর অর্থ খরচ করেছে। আমার পরিবার বর্তমানে আমার অনেক আত্মীয় স্বজনের কাছে আর্থিক ভাবে ঋণী। আপনি যদি পারেন তাইলে আমাকে একটু আর্থিক সাহায্য করিয়েন। আমার বিকাশ নাম্বার এটা 01836638195
আমার মোবাইল নাম্বারো এটা। আপনি যা পারেন দিয়েন ভাইয়া।" ফারাবীর অন্য ব্লগারদের নিয়ে লেখা-
থাবা বাবার হত্যাকান্ডে অভিযুক্ত নর্থসাউথের ৬ জন ছাত্রের কথা কি আমরা ভুলে গেছি ?
বাংলাদেশ by শাফিউর রহমান ফারাবী
======================্
আজ থাকে ৪ বছর পূর্বে এমন একটা সময় ছিল যখন বাংলাদেশের অনলাইন জগতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলিইহি ওয়া সাল্লাম কে নিয়ে প্রচুর অশ্লীল কথা বলা হত কিন্তু অফলাইনে প্রতিবাদ করার মত কেউ ছিল না। ঐ অনলাইনেই আমরা কিছু ইসলামিস্ট ব্লগাররাই নাস্তিকদের যুক্তি খন্ডন করে বিভিন্ন ইসলাম বিষয়ক ব্লগ লেখার চেষ্টা করতাম। সদালাপ ব্লগটা ঠিক এই উদ্দেশ্যেই তৈরি করা হয়েছিল
আজ থেকে ৪ বছর পূর্বে দেশের আলেম উলামারা খুব কমই জানত যে বাংলাদেশের অনলাইন জগতে খুব বিশ্রী ভাষায় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলিইহি ওয়া সাল্লাম কে নিয়ে প্রচুর অশ্লীল কথা বলা হয়। কিন্তু এই বছর ফেব্রুয়ারী মাসে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন যখন তুঙ্গে ঠিক তখনই শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের কর্মী ব্লগার থাবা বাবা ওরফে রাজীব নিহত হয়। থাবা বাবা নিহত হবার পর শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ থেকে দাবী করা হয় যে থাবা বাবা হচ্ছে ২য় মুক্তিযুদ্ধের ১ম শহীদ। আর আমরা মুসলমানরা বলতে থাকি যে রাজীব হচ্ছে একটা নরকের কীট। এই রাজীব দীর্ঘদিন ধরে তার ফেইসবুক আইডি ও বিভিন্ন ব্লগে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলিইহি ওয়া সাল্লাম ও উম্মুল মুমেনীনদের কে নিয়ে প্রচুর অশ্লীল কথা বলে যাচ্ছে। রাজীবের মৃত্যুর পরের দিন ১৬ ফেব্রুয়ারী দুপুর বেলা আমি আমার ফেইসবুকে একটা status দিয়ে বলি যেই ইমাম রাজীবের জানাযা পড়াবে সেই ইমাম কেও হত্যা করা হবে।
farabi+2
এর পরের দিন ১৭ ফেব্রুয়ারী কালের কন্ঠ পত্রিকার ১ম পৃষ্ঠায় আমার ছবি সহ খবর ছাপায়। কালের কন্ঠ পত্রিকা, একুশে টিভি, ৭১ টিভি সহ বিভিন্ন বামপন্থী মিডিয়া গুলি রাজীবের জানাযার ইমাম কে হত্যার হুমকী সম্বলিত আমার ফেইসবুক Status টি প্রচুর প্রচার করে। বিভিন্ন বামপন্থী মিডিয়ায় রাজীবের জানাযার ইমাম কে হত্যার হুমকী সম্বলিত আমার ফেইসবুক Status টি প্রচার করার কারনে এবং আমার দেশ, নয়া দিগন্ত ও ইনকিলাব পত্রিকায় আল্লাহ ও তাঁর রাসূল কে নিয়ে রাজীবের সকল কুৎসিত লেখা গুলি যখন ছাপার অক্ষরে প্রকাশ করে তখন দেশবাসী রাজীব সম্পর্কে একটি স্বচ্ছ ধারনা পায় যে রাজীব একটা নাস্তিক ছিল।
আর আমিও আমার গ্রেফতারের আগ পর্যন্ত অর্থ্যাৎ ২৪ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত আমার ফেইসবুক আইডিতে ও বিভিন্ন ব্লগে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলিইহি ওয়া সাল্লাম কে নিয়ে রাজীবের বিভিন্ন কুৎসিত লেখার লিংক গুলি প্রচার করতে থাকি। দূঃখজনক হলেও সত্য ১৭ ফেব্রুয়ারী কালের কন্ঠ পত্রিকার ১ম পৃষ্ঠায় আমার ছবি সহ আমাকে নিয়ে news ছাপা হওয়ার পর ফেইবুকের অনেক popular ID যাদের এক একটা Status এ হাজারের উপর Like পরে তারা আর কেউই থাবা বাবার বিরুদ্ধে একটা লাইনও লিখে নাই। আর তাছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজীবের বাসায় যাওয়ার পর সব হিসাব নিকাশ উলট পালট হয়ে যায়। আমি জানতাম রাজীবের জানাযার ইমাম কে হত্যার হুমকি দেয়ার কারনে আমি গ্রেফতার হব কিন্তু তা সত্ত্বেও আমি রাজীবের বিরুদ্ধে লেখা বন্ধ করি নাই। ১৭ ফেব্রুয়ারী বিকাল বেলায় শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ থেকে ইমরান এইচ সরকার যখন আমার ফাঁসি দাবি করে ঠিক সেই রাতেই ফেইসবুক, আমার ব্লগ ও ধর্মকারীতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলিইহি ওয়া সাল্লাম কে নিয়ে রাজীবের বিভিন্ন কুৎসিত লেখার লিংক গুলি দিয়ে আমি একটা Status দেই। আমার সেই Status টা দেয়ার পর বাংলাদেশের সকল শিক্ষিত ব্যক্তি স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিল যে থাবা ওরফে রাজীব আসলেই দীর্ঘদিন ধরে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলিইহি ওয়া সাল্লাম কে নিয়ে অনেক অশ্লীল কথা বলেছে। ফেব্রুয়ারী ১৭ তারিখ পুরা জাতি কে আমি রাজীবের ব্যাপারে এক করেছিলাম আমার এই status টি দিয়ে। এই লিংক https://www.facebook.com/shafiur2012/posts/618543981505723 এ যেয়ে আপনারা আমার ঐ status টি পড়েন।
১৭ ফেব্রুয়ারী রাতের বেলা দেয়া আমার সেই ফেইসবুক Status টি ৯০০ বার Share হয়েছিল। কিন্তু BTRC থেকে থাবা বাবার সকল লেখা মুছে ফেলায় আমার ঐ Status এ রাজীবের লেখা অনেক ব্লগের লিংক গুলি এখন কাজ করে না। আজকে বাংলাদেশে এই যে নাস্তিকতা বিরোধী এত গনজোয়ার এর কিছুই হত না যদি না রাজীব হত্যাকান্ড সংঘঠিত না হতো। রাজীব নিহত হবার পর পরই বাংলাদেশে নাস্তিকদের পেন্ডোরার বাক্সটি খুলে গেছে যার ফলে আমরা এখন নাস্তিকদের ব্যাপারে অনেকটাই সচেতন। এখন তো বাংলাদেশের সবাই এক একজন Anti-Atheist Writter !
এইজন্য অবশ্যই রাজীব হত্যাকান্ডে অভিযুক্ত নর্থ সাউথের ৬ জন ছাত্র অনিক দ্বীপ রুম্মান সাদমান নাফিস ও ইরাদদের ধন্যবাদ প্রাপ্য। কিন্তু দূঃখজনক হলেও সত্য আজও অনিক দ্বীপ রুম্মান সাদমান নাফিস ইরাদ ও সাদমানরা জালিমের কারাগারে বন্দী।
images (11)
থাবা বাবা/রাজীব হত্যাকান্ডে জড়িত থাকার অপরাধে নর্থসাউথের ৬ জন ছাত্র অনিক দ্বীপ রুম্মান নাফিস ও ইরাদ আজকে প্রায় ১১ মাস ধরে জালিমের কারাগারে। আমরা কি তাদের কোন খোঁজ খবর রাখছি যে তারা কেমন আছে তাদের পরিবারের কি অবস্থা ? আমাদের জাতীয় এই ৬ বীর গাজীপুর জেলায় অবস্থিত কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী আছে। যারা ঢাকা বা ঢাকার আশপাশে থাকেন তারা চাইলে খুব সহজেই রাজীব হত্যাকান্ডে অভিযুক্ত নর্থ সাউথের এই ৬ জন ছাত্রের সাথে দেখা করতে পারেন। বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসাবে আপনি কারাগারের সাক্ষাৎ কক্ষে যেয়ে যে কারো সাথে দেখা করতে পারেন এই জন্য আপনাকে কখনোই কোন পুলিশী ঝামেলায় পড়তে হবে না। এখন আমি আপনাদের কে অনিক দ্বীপ রুম্মানদের সাথে কারাগারে যেয়ে দেখা করার নিয়মটা বলব।
কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার টি গাজীপুর জেলার জয়দেবপুর চৌরাস্তার কোণাবাড়ির দিকে অবস্থিত। আপনি প্রথমে কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে অভ্যর্থনা কক্ষে যেয়ে বন্দীদের সাথে সাক্ষাত্ করার একটা ফরম নিবেন। তারপর সেই ফরমে আপনি যার সাথে দেখা করতে চান তার নাম, তার পিতার নাম, থানা ও জেলার নাম লিখবেন। তারপরই তাকে জেল কর্তৃপক্ষ ডেকে দিবে। আপনি চাইলে একসাথে ৬ জনের ফরমই কাটতে পারেন ও একসাথে ৬ জনের সাথেই দেখা করতে পারেন।
এখন আমি আপনাদের কে এখন ধারাবাহিক ভাবে দ্বীপ, রুম্মান, অনিক, নাফিস ইরাদ ও সাদমানের নাম ঠিকানা দিব।
১.দ্বীপ
পিতাঃ মোহাম্মদ আবু নাইম
থানাঃখিলগাও,
জেলাঃঢাকা।
২. রুম্মান
পিতাঃ মোহাম্মদ আলী রেজা
থানাঃ মহেশপুর
জেলাঃ ঝিনাইদহ।
৩. অনিক
পিতাঃ আব্দুল হাফিয,
থানাঃ কেরানীগঞ্জ
জেলাঃ ঢাকা।
৪. নাফিস ইমতিয়াজ,
পিতা: হুমায়ন কবির,
থানা: সন্দ্বীপ,
জেলা: চট্টগ্রাম।
৫. নাঈম শিকদার ইরাদ,
পিতা: মুকীম শিকদার,
থানা: ব্রাক্ষণবাড়িয়া সদর,
জেলা: ব্রাক্ষণবাড়িয়া।
৬. সাদমান
পিতাঃ হাসিব মাহমুদ
থানাঃ ধানমন্ডী
জেলাঃ ঢাকা।
মুফতী জসীম উদ্দীন রহমানীও কাশিমপুর কারাগারে থাকেন। আপনারা তার সাথেও দেখা করতে পারেন।
১. মুফতী জসীম উদ্দিন রহমানী
পিতাঃ নুর মোহাম্মদ
থানাঃ বরগুনা সদর,
জেলাঃ বরগুনা।
আপনারা যদি নর্থ সাউথের এই ৬ জন ছাত্রের সাথে কারাগারে গিয়ে দেখা করেন তাইলে তারা মানসিক ভাবে শান্তি পাবে। একজন মুসলমান ভাই হিসাবে আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত অনিক দ্বীপ রুম্মানদের সাথে দেখা করা। ঢাকার মিন্টু রোডের ডিবি অফিসে আমার আর নর্থ সাউথের এই ৫ জন ছাত্রের রিমান্ড একসাথেই চলেছিল। দীর্ঘ ৬ মাস আমি আর নাফিস ও ইরাদ কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের চন্দ্রা ভবনের ৪ তলায় এক সাথেই ছিলাম। আজকে আমি জামিনে মুক্ত কিন্তু নাফিস ইরাদ রা এখনো জামিন পায় নি। তাই আমাদের উচিত অনিক দ্বীপ রুম্মানদের জন্য দোয়া করা যেন তারা দ্রুত জামিন পায়।
সরকারের কাছে নর্থ সাউথের এই ৬ জন ছাত্র, বুয়েটের দ্বীপ হত্যা মামলার আসামী মেছবাহ এবং মুফতী জসীম উদ্দীন রহমানীর নিঃশর্ত মুক্তি দাবী করার জন্য আমি হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের দৃষ্টি আকর্ষন করছি। হেফাজতে ইসলামের উচিত নর্থ সাউথের এই ৬ জন ছাত্র, বুয়েটের দ্বীপ হত্যা মামলার আসামী মেছবাহ এবং মুফতী জসীম উদ্দীন রহমানীর নিঃশর্ত মুক্তি চেয়ে কঠোর কর্মসুচি দেয়া। কারন তাদের কারনেই আজ হেফাযতে ইসলামের সুচনা।
নাফিস ইরাদদের পরিবারের সাথে আমার যোগাযোগ আছে। কারো যদি কোর্ট কাচারির এমন কোন লিংক থাকে যার মাধ্যমে নর্থ সাউথের এই ৬ জন ছাত্রের দ্রুত জামিন হবে তাইলে তাকে আমার সাথে Facebook এ যোগাযোগ করার অনুরোধ করছি। আমার ফেইসবুক আইডির লিংক টা হল এটা https://www.facebook.com/shafiur2012
যেই জাতি তার মেধাবী সন্তানদের কে জেলে আটকিয়ে রাখে সেই জাতি কিভাবে উন্নতি লাভ করবে ? আমার দৃষ্টিতে নাস্তিকরা হচ্ছে পোকামাকড় আর পোকামাকড়দের মরে যাওয়াই ভাল। থাবা বাবার মত নাস্তিকদের কে রাম দা দিয়া কুপাইয়া কুপাইয়া ফালা ফালা কইরা দেয়া উচিত। যত্তসব নরকের কীট।
images (12)
ধান ক্ষেতে সরিষার ক্ষেতে আগাড়ে বাগাড়ে কত লাশ পইড়া থাকে তার কোন খবর নাই আর কোথাকার কোন রাজীব যে ছিল একটা নরকের কীট যে রাজীব সারাজীবন অনলাইনে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে নিয়ে চরম অশ্লীল কথা বলেছিল তার হত্যাকান্ডের বিচার হওয়ার জন্য আওয়ামী লীগের সে কি তোড়জোড়! আর তাছাড়া জামিন পাওয়া তো একজন বাংলাদেশী নাগরিকের মৌলিক অধিকার। জেলখানায় আমি এরকম অনেক হত্যা মামলার আসামী দেখেছি যে মাত্র ৩ মাসেই জর্জকোর্ট থেকে জামিন পেয়ে যায় আর সেইখানে আজ অনিক দ্বীপ রুম্মান নাফিস ইরাদরা প্রায় ১১ মাস ধরে জেলে পচতাছে। আর তাছাড়া তারা প্রত্যেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র তাদের একাডেমিক পড়াশোনা আছে সেই বিবেচনায় তারা তো জামিন পেতেই পারে। ভোটের রাজনীতির জন্য রাজনীতিবীদরা কি না করে থাকে! লোকসভা নির্বাচনে জেতার জন্য মমতা বন্দোপাধ্যায় আযানের সময় মাথা ঢেকে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পর্যন্ত বলেছেন, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রা নির্বাচনে জেতার জন্য নির্বাচনের আগে ঠিকই পাত্তানী প্রদেশের মুসলমানদের কাছে ক্ষমা চেয়েছিল আর সেইখানে আওয়ামী লীগ সরকার যদি রাজীব হত্যাকান্ডে অভিযুক্ত নর্থসাউথের এই ৬ জন ছাত্র কে জামিন দেয় তাইলে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা বাড়বে বৈ কমবে না। আর তাছাড়া বিভিন্ন হত্যা মামলার আসামীরা যেহেতু প্রতিদিনই কেউ না কেউ কোর্ট থেকে জামিন পাচ্ছে তাই অনিক দ্বীপ রুম্মান নাফিস ইরাদদের জামিন দিলে তো আর সংবিধান অশুদ্ধ হয়ে যাবে না। আমি ফারাবী ৬ মাস জেল খেটেছি থাবা বাবার জানাজার ইমাম কে হত্যার হুমকি দেয়ার জন্য তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মামলায়। আর নাফিসরা জেল খাটতাছে রাজীব হত্যাকান্ডে অভিযুক্ত হবার জন্য। নাফিসরা কেউই কোন রাজনৈতিক দলের সাথে যুক্ত না বা কোন রাজনৈতিক কর্মকান্ডে জড়িত হবার জন্যও তারা জেল খাটছে না। শুধুমাত্র আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে ভালবেসে থাবা বাবা/রাজীব কে হত্যা করার জন্যই আজকে নাফিসরা জেলে। তাই আপনাদের সাধারন মানুষের ভালবাসাই নাফিসদের কাম্য।
http://www.farabiblog.com/?p=262
বিষয়: বিবিধ
১৭৪৯ বার পঠিত, ৭ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন