হতভাগার অনুমান
লিখেছেন লিখেছেন হতভাগা ৩০ মার্চ, ২০১৯, ০৭:৪৯:০৯ সকাল
বাংলাদেশে গত ৩ মাস ধরে বেশ কিছু নেগেটিভ ঘটনা ঘটে গেছে যার লেটেস্ট সংষ্করণ আজ সকালে গুলশান ডিসিসি মার্কেটে আগুন।
কেন এরকম ঘটনা গুলো ঘটতেছে ? চকবাজারের চুড়িহাট্টার পর পরই বিমান ছিনতাই। এর পর আরও কয়েক জায়গায় আগুন লাগবার পর গত ৩ দিনের ভেতরে ঢাকার সবচেয়ে অভিজাত জায়গা গুলশান-বনানী।
এসব ঘটনাগুলোকে কাকতালীয় মনে হয় না। মনে হচ্ছে কেউ এই ঘটনা গুলো ঘটিয়ে মানুষের ফোকাস এতে নিবদ্ধ রাখতে চাচ্ছে । পেছনে দিয়ে সেরে নিচ্ছে দেশের জন্য বিরাট কোন ক্ষতিকর ঘটনা । এ ঘটনাগুলো আড়াল করার জন্য ঘটানো হচ্ছে একের পর এক আগুন লাগানোর ঘটনা।
আজ থেকে ৪/৫ বছর পর হয়ত জানা যাবে যে দেশের জন্য ক্ষতিকর এই কাজ যখন হয়েছে তখন আমরা এই সব ঘটনা নিয়ে ফোকাসড ছিলাম। মিডিয়া আমাদেরকে এসব খবর দিতে পারে নি বা চায় নি ঐসব ঘটনায় আমাদের বিভোর রেখে।
২০১১ সালে বাংলাদেশে মেসিরা যখন নাইজেরিয়ার সাথে বাংলাদেশে আসে খেলতে সেই দিন মনমোহন সাহেবও এসেছিলেন। যার সাথে তিস্তা নিয়ে আলোচনায় বসার কথা সেই মমতা আসেন নি। মনমোহন দাদা তিস্তা না দিলেও ত্রিপুরা, আসাম এর মুখ্যমন্ত্রীদের নিয়ে এসেছিলেন। উনারা যা দিয়েছেন তার চেয়ে ঢের বেশী নিয়ে গিয়েছিলেন। পরে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ দিয়ে ছিলেন। কারণ তারা যে পরিমান জমি হস্তান্তর করেছে তার চেয়ে অনেক বেশী পরিমান জমি পেয়েছেন।
ভারতের ওয়াগন পার হবার জন্য তিতাস নদীকে মেরে তার উপর মাটি দিয়ে রাস্তা তৈরি করা হয়েছিল। পরে যখন কাজ শেষ হয়ে গেল এবং নদীকে আবার সচল করানো হল তখন এ দেয় ওর দোষ আর ও দেয় এর দোষ। আদালতও কিচ্ছু করতে পারে নি।
এসব ঘটনা পরে আমরা জেনেছি যখন আসলে কারও কিছু বলারও ছিল না । হয়ত সে সময়ে আমাদেরকে বেশ কিছু ঘটনায় এজগেজড করে রাখা হয়েছিল।
বিষয়: বিবিধ
১১০৫ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন