একজন সৎ রাজনীতিবিদ ও সফল রাষ্ট্র নায়ক এরকমই হওয়া উচিত
লিখেছেন লিখেছেন হতভাগা ২৯ জুন, ২০১৮, ০৬:৪০:২৮ সন্ধ্যা
গত বুধবার রাতে জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশনে শেখ হাসিনা বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী হয়েও সন্তানের পড়ার খরচ দিতে পারিনি। আমি প্রধানমন্ত্রী, আমার দ্বিধা হলো- কাকে বলবো টাকা দিতে বা কীভাবে আমি টাকা পাঠাবো বুঝতে পারিনি। কার কাছে দেনা করবো। আমার কারণে তার পড়া হলো না। দুটো সেমিস্টার করে তাকে বিদায় নিতে হলো। তারপর সে চাকরিতে ঢুকলো।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৭ সালে বউ-মা অসুস্থ হলে দেখতে গেলাম। তখন তাকে অনুরোধ করলাম, কারণ আমার ভেতরে এই জিনিসটা খুব কষ্ট লাগতো যে, আমি প্রধানমন্ত্রী হলেও তার পড়ার খরচ দিতে পরিনি। তখন আমি বললাম তুমি হার্ভার্ডে আবেদন করো। আমি অনুরোধ করার পর সত্যি সে আবেদন করলো। চান্স পেয়ে গেলে। আমি কথা দিয়েছিলাম, ফাস্ট সেমিস্টারের টাকা আমি দেবো। কিন্তু দুর্ভাগ্য, তার আগে গ্রেফতার হয়ে গেলাম। তবে আমি চেয়েছিলাম, চান্স যখন পেয়েছে যেভাবে পারুক চালাক। পরে বাড়ি ছেড়ে দিয়ে তা ভাড়া দিয়ে, সেই ভাড়ার টাকা দিয়ে, কলেজ থেকে দূরে বাসা নিলো সে (সজীব ওয়াজেদ জয়) যাতে সস্তায় বাসা পায়, গাড়ি রেখে মোটরসাইকেল চালিয়ে সে আসতো। রেহানার মেয়ে অক্সফোর্ডে চান্স পেয়েছে, সে পড়াশুনা করলো স্টুডেন্ট লোন নিয়ে, তারপর পড়াশুনা শেষে চাকরি করে লোন শোধ দিলো।’
মন্তব্য : বঙ্গবন্ধু যেমন ছিলেন তেমনি তার তনয়া ও দৌহিত্র সবসময়ই দেশের স্বার্থকে আগে রেখেছেন। এজন্যই আওয়ামী লীগ গণ মানুষের দল , এত জনপ্রিয় । উনার ক্যারিশমা এমনই যে তার বিরোধী দলের নেতারাও চায় সামনের নির্বাচনেও সরকারের ধারা অব্যহত থাকুক।
গত বুধবার রাতে জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশনে শেখ হাসিনা বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী হয়েও সন্তানের পড়ার খরচ দিতে পারিনি। আমি প্রধানমন্ত্রী, আমার দ্বিধা হলো- কাকে বলবো টাকা দিতে বা কীভাবে আমি টাকা পাঠাবো বুঝতে পারিনি। কার কাছে দেনা করবো। আমার কারণে তার পড়া হলো না। দুটো সেমিস্টার করে তাকে বিদায় নিতে হলো। তারপর সে চাকরিতে ঢুকলো।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৭ সালে বউ-মা অসুস্থ হলে দেখতে গেলাম। তখন তাকে অনুরোধ করলাম, কারণ আমার ভেতরে এই জিনিসটা খুব কষ্ট লাগতো যে, আমি প্রধানমন্ত্রী হলেও তার পড়ার খরচ দিতে পরিনি। তখন আমি বললাম তুমি হার্ভার্ডে আবেদন করো। আমি অনুরোধ করার পর সত্যি সে আবেদন করলো। চান্স পেয়ে গেলে। আমি কথা দিয়েছিলাম, ফাস্ট সেমিস্টারের টাকা আমি দেবো। কিন্তু দুর্ভাগ্য, তার আগে গ্রেফতার হয়ে গেলাম। তবে আমি চেয়েছিলাম, চান্স যখন পেয়েছে যেভাবে পারুক চালাক। পরে বাড়ি ছেড়ে দিয়ে তা ভাড়া দিয়ে, সেই ভাড়ার টাকা দিয়ে, কলেজ থেকে দূরে বাসা নিলো সে (সজীব ওয়াজেদ জয়) যাতে সস্তায় বাসা পায়, গাড়ি রেখে মোটরসাইকেল চালিয়ে সে আসতো। রেহানার মেয়ে অক্সফোর্ডে চান্স পেয়েছে, সে পড়াশুনা করলো স্টুডেন্ট লোন নিয়ে, তারপর পড়াশুনা শেষে চাকরি করে লোন শোধ দিলো।’
মন্তব্য : বঙ্গবন্ধু যেমন ছিলেন তেমনি তার তনয়া ও দৌহিত্র সবসময়ই দেশের স্বার্থকে আগে রেখেছেন। এজন্যই আওয়ামী লীগ গণ মানুষের দল , এত জনপ্রিয় । উনার ক্যারিশমা এমনই যে তার বিরোধী দলের নেতারাও চায় সামনের নির্বাচনেও সরকারের ধারা অব্যহত থাকুক। আগামী দিনের কান্ডারী হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলার সঠিক পথেই আছে জয়।
বিষয়: বিবিধ
১৪৩০ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন