হতভাগার জিজ্ঞাসা

লিখেছেন লিখেছেন হতভাগা ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬, ০১:১২:০৮ দুপুর

এরকম অনেক প্রশ্ন আমার কাছে সব সময়ই ঘুরপাক খায়।

টুডে ব্লগে থেকে বুঝতে পারলাম যে আল'হামদুলিল্লাহ এই ব্লগে বেশ ভাল কয়েকজন আলেম ঘরানার লোক আছেন । তাদের সহ অন্যান্য সব ব্লগারদের কাছেই আমার এই প্রশ্ন গুলোর উথ্থাপন । কারও সঠিক জানা থাকলে জানাবেন । এতে শুধু আমার না অন্যান্য ব্লগারদেরও উপকার হতে পারে ইন শা আল্লাহ ।

১. সূর্য ওঠার পর প্রথম ২৩ মিনিট কেন নামাজ পড়া যাবে না ?

২. ফজরের নামাজের ২ রাকাত সুন্নত যদি ফরযের আগে না পড়া সম্ভব হয় তাহলে সেটা কেন সূর্য ওঠার ২৩ মিনিট পর পড়তে হয় ?

৩. আসরের ফরজ নামাজের পর মাগরিব পর্যন্ত কেন নামাজ পড়া নিষিদ্ধ ?

৪. মাগরিবের আযান দেওয়া এবং ইকামতের এই মধ্যবর্তী সময়ে নফল নামাজ পড়ার কি কোন বিরাট ফজিলত আছে ?

৫. বৈঠকে আত্তাহিয়্যাতু পড়ার সময় কেন ডান হাতের তর্জনী উঁচু করে রাখতে হয় ?

৬. অতীতে না আদায় করা নামাযের কি কোন কাযা আছে ? না থাকলে এর থেকে ক্ষমা পাবার উপায় কি ?

৭. মাসিকের সময় স্ত্রীর কাছে যেতে নিষেধ করা হয়েছে । এর মানে কি একই বিছানায় শয়ন না করা ?

৮. সন্তান কার (একেবারে সুনির্দিষ্টভাবে বলতে গেলে) ? বাবার না মায়ের ?

তালাক হয়ে গেলে দুধের শিশুকে স্তন্যদান করার সময় মা যদি তার স্বামীর কাছে পারিশ্রমিক দাবী করে তাহলে সেটা সন্তানের পিতাকে দিতে হবে বা পিতা অন্য কোন মহিলাকে নিযুক্ত করতে পারে তার সন্তানকে দুধ পান করানোর জন্য (যদি সন্তানের মা বেশী পারিশ্রমিক দাবী করে)।

এ থেকে কি এটা মনে হয় না যে সন্তান হল পিতার , কারণ পিতাকেই সন্তানের জন্য ব্যয় করতে হচ্ছে ।

কাউকে লালন পালন করার জন্য কেউ যদি আরেকজনের কাছ থেকে পারিশ্রমিক নেয় তাহলে কি এটা বোঝা যায় না যে , যে পারিশ্রমিক দিচ্ছে সেই পালিতের অভিভাবক , যে পালন করছে টাকার বিনিময়ে সে নয় ?

৯. যাকাত কি নির্দিষ্ট ব্যক্তির উপর ফরয ? আমার যাকাতের জন্য নিসাব পরিমান অর্থ থাকার পরেও সেটা কি আমার পক্ষে অন্য কেউ দিয়ে দিলে চলবে ?

স্ত্রীর যাকাত কি স্বামীকেই দিয়ে দিতে হবে ?

১০. স্বামী কি তার সামর্থ্যের মধ্যে স্ত্রীকে চালাবে নাকি স্ত্রীর চাহিদা অনুযায়ী চালাবে ?

বিষয়: বিবিধ

৪৬৮৪ বার পঠিত, ৩২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

358701
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ দুপুর ০১:৪৮
জেদ্দাবাসী লিখেছেন : ৫. বৈঠকে আত্তাহিয়্যাতু পড়ার সময় কেন ডান হাতের তর্জনী উঁচু করে রাখতে হয় ?
এই প্রশ্ন আমি ছোটকালে ইমাম সাহেবকে করেছিলাম, অল্প শিক্ষিত মসজিদের ইমাম কিছু না বলে চুপ থাকাটাই ভাল মনে করেছিল। সউদি এসে জেনেছি তর্জনী উঁচু করাটা তাওহীদের ইশারা।
সূর্য ওঠার পর ইসরাকের নামাজ পড়া হয় এটা জানি।
ফজরের নামাজের ২ রাকাত সুন্নত যদি ফরযের আগে পড়া সম্ভব না হয় তাহলে সেটা সূর্য ওঠার পর পড়া জরুরি নয়।
রাছুলের সা. জীবনিতে পড়েছিলাম এক সাহাবা ফরযের পরে নামাজে দাড়ালে তাকে বল্লেন ফরযের পর আর কোন নামাজ নেই, সাহাবা জবাবে বল্লেন ফরযের আগের দুই রাকাত পড়িনাই সেই নামাজ পড়তেছি ।
রাছুলের সা. নিশ্চুপ রইলেন।

দেখা যাক আলেম সাহেবেরা কি বলেন।
আমি আলেম নয় সাধারন একজন অল্পশিক্ষিত মুসলিম।
জাযাকাল্লাহ খায়ের







০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ দুপুর ০২:০১
297526
হতভাগা লিখেছেন : শুনেছি যে , রাসূল(সাঃ) কসরের সময় ফযরের দু'রাকাত সুন্নত ও বেতরের নামাজ বাদ দিতেন না ।
358705
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ দুপুর ০২:২৮
শরফুদ্দিন আহমদ লিংকন লিখেছেন : সন্তান কার (একেবারে সুনির্দিষ্টভাবে বলতে গেলে) ? বাবার না মায়ের ?

আমার কাছে এর একটা সুন্দর জবাব আছে।

আমি যখন ভালো কিছু করি বা কোন কিছুতে সাফল্য লাভ করি, তখন সেটা আব্বু আগে জানলে আব্বু আম্মুকে বলেন- আমার ছেলে আজ এটা করেছে। আর যদি আম্মু আগে জানেন, তবে তিনি আব্বুকে বলেন- দেখছো, আমার ছেলে আজ এটা করেছে।

আর যদি খারাপ কিছু করি, তবে আব্বু আম্মুকে বলেন- তোমার ছেলে এ কী করলো!!! আর তা যদি আম্মু আগে জানেন, তবে তিনি আব্বুকে বলেন, তোমার ছেলে এ কী করলো!!! Happy
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ দুপুর ০২:৪৯
297530
হতভাগা লিখেছেন : আপনার উত্তরটা সবারই উত্তর । তবে সেটা বাবা মা এক সাথে থাকলে ।

তালাক হয়ে গেলে সন্তান স্পেসিফিকভাবে কার ?
358709
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ দুপুর ০৩:০০
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ১. সূর্য ওঠার পর প্রথম ২৩ মিনিট কেন নামাজ পড়া যাবে না ?

উ: আমি সাধারন মুসলিম কিন্তু কুরআন সুন্নাহ সম্পর্কে অল্প ারনা আছে,আর যেটুকু জানি বলতে পারি স্পষ্ট। সূর্য ওঠার সময় ও অস্তমিত হওয়ার মুহুর্তে নামাজ পড়া নিষেধ। ২৩ মিনিটের বিষয়টি কোনো হাদীসে আসেনি।সূর্য উপাসকগণ সে সময়ে ইবাদত করে বা করত। তবে বেশীরভাগ আদেশ নিষেধের অন্তর্নিহিত তাৎপর্য আল্লাহ উম্মুক্ত করেননি। এটা মেনে চলার মধ্যেই কল্যান রয়েছে বলে বিশ্বাস করতে হবে। সব বিষয়ে আমাদের কাছে পুরো ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি।

২. ফজরের নামাজের ২ রাকাত সুন্নত যদি ফরযের আগে না পড়া সম্ভব হয় তাহলে সেটা কেন সূর্য ওঠার ২৩ মিনিট পর পড়তে হয় ?

উ: আমি হাদীস থেকে যেটা জেনেছি বা দেখেছি তা হল, উক্ত ২ রাকাত সুন্নতকে খুবই গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এটা পড়লে ব্যপক সওয়াব। তবে ফরজ নামাজগুলোর বাইরে যেসব সুন্নত নামাজ রয়েছে তা না পড়লে পাপ হবেনা বলে হাদীসের উপর পি.এইচ.ডি করা আলেমগনের কাছে শুনেছি। একটি হাদীসে দেখেছি এসব সুন্নত ও নফল নামাজসমূহ হাশরের মাঠে ফরজ নামাজের পূরন হিসেবে ব্যবহৃত হবে বা আল্লাহ গ্রহন করবেন মিসিং ফরজের স্থলে।

৩. আসরের ফরজ নামাজের পর মাগরিব পর্যন্ত কেন নামাজ পড়া নিষিদ্ধ ?
উ: আমার জানামতে এ ব্যাপারে হাদীসে কোনো ব্যাখা দেওয়া হয়নি। তবে নিষেধাজ্ঞাটি সহি। আল্লাহ জানাননি এ জ্ঞান।

৪. মাগরিবের আযান দেওয়া এবং ইকামতের এই মধ্যবর্তী সময়ে নফল নামাজ পড়ার কি কোন বিরাট ফজিলত আছে ?

উ: রসূল(সাঃ)যখন মসজিদে প্রবেশ করতেন তখন ২ রাকাত নামাজ(দুখুলুল মাসজিদ)না পড়ে কখনও বসতেন না। কিন্তু যদি এমন হয় যে আমি মসজিদে গেলাম আর ফরজ নামাজের জামাত শুরু হল,তখন জামাতে শরিক হতে হবে। রসূল(সাঃ)বলেন-ফরজ শুরু হলে আর কোনো সালাত নেই। মানে অন্য সালাত না পড়ে ফরজে সামিল হতে হবে। আর মিসিং সুন্নত পরে আদায় করলেও চলবে। একবার রসূল(সাঃ)অতিরিক্ত ২ রাকাত নামাজ পড়াতে এক সাহাবী জানতে চাইলেন এটা কি। তিনি(সাঃ)বললেন-যোহরের ফরজের পর ২ রাকাত নামাজ পড়তে বাকী ছিলো ,সেটা এ সময়ে এসে পড়লাম।

৫. বৈঠকে আত্তাহিয়্যাতু পড়ার সময় কেন ডান হাতের তর্জনী উঁচু করে রাখতে হয় ?

উ: এ বিষয়ে আলেমদের মধ্যে মত দ্বৈততা রয়েছে এবং উভয় পাশে সুহি হাদীস রয়েছে। বেশীরভাগ হাদীসে তর্জনী ক্রমাগত নড়তে থাকার বিষয়ে রয়েছে। তবে তা কতটা দ্রতি হবে সে ব্যাপারে বলা হয়নি। আবার তর্জনী উপরে খাড়া করে তোলার কথাও এসেছে। আর এটা কি কারনে তা আমাদের জানানো হয়নি। তবে এক হাদীসে দেখেছি উক্ত তর্জনী নাড়ানোটা শয়তানের কাছে অত্যন্ত ভয়াবহ শাস্তি স্বরূপ।

৬. অতীতে না আদায় করা নামাযের কি কোন কাযা আছে ? না থাকলে এর থেকে ক্ষমা পাবার উপায় কি ?

উ: এ বিষয়ে প্রথম সারীর বিজ্ঞ আলেমদের থেকে জেনেছি যে এ বিষয়ে তওবা করতে হবে এবং নামাজ শুরু করতে হবে,কিন্তু পূর্বের না পড়া ফরজ নামাজের কাযা আদায় করতে হবেনা। .....তবে পিতা,মাতার কাযা ফরজ রোজা সন্তানরা আদায় করে দিবে,এ মর্মে নির্দেশ এসেছে হাদীসে।

৭. মাসিকের সময় স্ত্রীর কাছে যেতে নিষেধ করা হয়েছে । এর মানে কি একই বিছানায় শয়ন না করা ?

: এ বিষয়ে ইসলামের নির্দেশনা স্পষ্ট। সে সময় তারা একই বিছানায় শয়ন করবে। সে সময় কেবল স্ত্রীর উক্ত স্থানের সংস্পর্শ ছাড়া অন্য সকল স্থান স্পর্শ, আলিঙ্গন করতে পারবে। এ বিষয়ে অনেক সংখ্যক হাদীস রয়েছে।


. সন্তান কার (একেবারে সুনির্দিষ্টভাবে বলতে গেলে) ? বাবার না মায়ের ?
উ: এ বিষয়ে হাদীসে যেমনটা দেখেছি সে অনুযায়ী সন্তান পিতার। কিন্তু এখানে আলোচনার দুয়ার খোলা রাখা হয়েছে। আর এ বিষয়ে অনেক মাসয়ালা রয়েছে। শিশু দুগ্ধপোশ্য হওয়ার সময় তালাক হলে কত দিন পর্যন্ত সে সন্তানের,স্ত্রীর ভরন পোষণ দিতে হবে সেটা বিজ্ঞ আলেমদের থেকে জেনে নিতে হবে। এখানে ফিকি মাসয়ালা রয়েছে।

তালাক হয়ে গেলে দুধের শিশুকে স্তন্যদান করার সময় মা যদি তার স্বামীর কাছে পারিশ্রমিক দাবী করে তাহলে সেটা সন্তানের পিতাকে দিতে হবে বা পিতা অন্য কোন মহিলাকে নিযুক্ত করতে পারে তার সন্তানকে দুধ পান করানোর জন্য (যদি সন্তানের মা বেশী পারিশ্রমিক দাবী করে)।

এ থেকে কি এটা মনে হয় না যে সন্তান হল পিতার , কারণ পিতাকেই সন্তানের জন্য ব্যয় করতে হচ্ছে ।

কাউকে লালন পালন করার জন্য কেউ যদি আরেকজনের কাছ থেকে পারিশ্রমিক নেয় তাহলে কি এটা বোঝা যায় না যে , যে পারিশ্রমিক দিচ্ছে সেই পালিতের অভিভাবক , যে পালন করছে টাকার বিনিময়ে সে নয় ?

উ: এ বিষয়ে তারা আলোচনা করবে। বিজ্ঞ আদালতের শ্মরনাপন্নও হতে পারে। আলিমদের কাছে যাবে। যৌক্তিক হবে উভয়ে।

৯. যাকাত কি নির্দিষ্ট ব্যক্তির উপর ফরয ? আমার যাকাতের জন্য নিসাব পরিমান অর্থ থাকার পরেও সেটা কি আমার পক্ষে অন্য কেউ দিয়ে দিলে চলবে ?


স্ত্রীর যাকাত কি স্বামীকেই দিয়ে দিতে হবে ?

উ: যাকাত নির্দিষ্ট ব্যক্তি উপর ফরজ। সেটা নিসাব পরিমান হলেই ফরজ। আর স্বামী তার স্ত্রীর যাকাত দিবেন না। বরং স্ত্রী যাকাতের উপযুক্ত হলে নিজেরটা প্রদান করবেন। তার গচ্ছিত স্বর্ণ,রৌপ্য এর অলঙ্কার সাড়ে ৭ তোলা অথবা সাড়ে ৫২ তোলা বা বেশী হলে এটার সে সময়ের বিক্রীত বাজার দর হিসাব করে ২.৫% যাকাত প্রদান করবেন।

১০. স্বামী কি তার সামর্থ্যের মধ্যে স্ত্রীকে চালাবে নাকি স্ত্রীর চাহিদা অনুযায়ী চালাবে ?

উ: অবশ্যই সামর্থের বাইরে কেউ চালাতে পারেনা। স্ত্রী অতিরিক্ত দাবী করলে তা অন্যায় হবে।

যা বললাম তা অামার সুন্নাহ ভিত্তিক ক্ষুদ্র জ্ঞান থেকে বললাম। অনেকে বিজ্ঞ আলেম আছেন এখানে। আমার ভুল হয়ে থাকলে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাচ্ছি।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ দুপুর ০৩:২৪
297536
বিবর্ন সন্ধা লিখেছেন : আলহামদুলিললাহ
ভালো কিছু জানলাম,Good Luck

০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ দুপুর ০৩:২৯
297537
আফরা লিখেছেন : ব্লগ হুজুর মোবারকবাদ !!
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ দুপুর ০৩:৩০
297538
হতভাগা লিখেছেন : ৪. অন্যান্য ওয়াক্তের চেয়ে মাগরিবের সময়েই এটা দেখা যায় বেশী বিধায় প্রশ্ন করেছি । কারণ সাধারনত মাগরিবের ৩ রাকাত ফরজের পর আমরা ২ রাকাত সুন্নত পড়ে থাকি । কিন্তু আযানের পর পরই ফরজের আগে যে নামাজ পড়া হয় সেটা পড়তে মুসল্লীদের এত সিরিয়াসনেস কেন - এটাই মনে হিট করেছে বেশী ।

তবে এক হাদীসে দেখেছি উক্ত তর্জনী নাড়ানোটা শয়তানের কাছে অত্যন্ত ভয়াবহ শাস্তি স্বরূপ।


০ এটা নাকি শয়তানকে লোহার চাকুব দিয়ে আঘাত করার মত একটা তরিকা ।

৮.
উ: এ বিষয়ে তারা আলোচনা করবে। বিজ্ঞ আদালতের শ্মরনাপন্নও হতে পারে। আলিমদের কাছে যাবে। যৌক্তিক হবে উভয়ে।


০ মনুষ্য আইনে বলে যে, ছেলে সন্তান ৭ বছর এবং মেয়ে সন্তান ১৪ বছর বয়স হওয়া পর্যন্ত মায়ের হেফাজতে থাকবে - তবে সন্তানের ভরনপোষনের টাকা বাবাকেই দিতে হবে ।

সন্তানকে টাকা দেওয়া হবে সন্তানের মায়ের কাছে যার সাথে তার তালাক হয়ে গেছে এবং সন্তানের সাথে দেখা করতে গেলে সাবেক স্ত্রীর বর্তমান স্বামীর মুখোমুখি হতে হওয়াটাও অস্বাভাবিক নয় ।
এটা একজন পুরুষের জন্য গ্লানীকর যে , একই কাজের জন্য তার সাবেক স্ত্রীকে কোন গ্লানিকর পরিস্থিতিতে পড়তে হয় না এবং সন্তানের উসিলাতেই এটা হয় , যে সন্তান কি না আদতেই তার নয়।

ডিভোর্স হয়ে গেল , সন্তানদেরও নিয়ে গেল তার সাবেক-স্ত্রী , সেই সন্তানদের ভরনপোষনের টাকাও তাকেই দিতে হবে স্ত্রীর কাছে গিয়ে স্ত্রীর চাহিদা মোতাবেক- অথচ সন্তান তারই । আর এত বছর মায়ের সাথে থাকার পর সন্তান কি আর বাবার কাছে ফিরে গিয়ে কমফোর্ট ফিল করবে ? ফলে অপেক্ষা করেও সে তার সন্তানকে পাবার সম্ভাবনা ৫০/৫০। কি আফসোসের কথা !

**************

মাশা আল্লাহ ! ভাল বলেছেন । আল্লাহ আপনার ভাল করুন । আল্লাহই সর্বজ্ঞানী ।

০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ বিকাল ০৫:২৪
297550
কুয়েত থেকে লিখেছেন : মাশা'আল্লাহ উত্তর ভালো দিয়েছেন অনেক অনেক ধন্যবাদ। ইসলাম র্চচার মাধ্যমেই জ্ঞানের পরিধী বৃদ্ধি পায় এবং নেতৃত্বের গুণবৈশিষ্ট বিকসিত হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ রাত ০৯:২৩
297573
শেখের পোলা লিখেছেন : আলেম তো নইই বরং তালেবে ইলমও নই৷ আমার জানা মতে যা বলব তা আমার বিজ্ঞ ভাতিজা 'দ্য শ্লেভ'ই বলে দিয়েছেন৷ তাকেই পুরা সমর্থন দিলাম৷ সকলকে ধন্যবাদ৷
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ রাত ০১:৪২
297585
দ্য স্লেভ লিখেছেন :
যেহেতু মাগরিবের আযানের পরপরই জামাত শুরু হয় তাই হয়ত তাড়াহুড়া করে কেউ কেউ উক্ত ২ রাকাত নামাজ পড়ে থাকবে।...

সন্তান ছোট থাকা অবস্থায় তালাক হলে সেটা অনেক জটিল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। সবথেকে খারাপ পরিনতি বহন করে শিশুটি। শিশু তার পিতা মাতাকে একসাথে দেখতে চায়। নইলে তার মনের উপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া হতে পারে। পাশ্চাত্যে শিশু,কিশোরদের নেশা আসক্ত ও ক্রেজী হয়ে ওঠার অন্যতম প্রধান কারন। আর উক্ত অবস্থায় সন্তানের জন্যে স্বামী স্ত্রীর দেখা হয়ে যায়। তবে তখন যেহেতু উনি আর স্বামী নন তাই পর্দা করতে হবে। তবে ব্যয় বহন করতে হবে। সেই সন্তান তারই সন্তান যদিও মায়ের কাছে থাকে। উক্ত সন্তান পিতার সম্পদের উত্তরাধীকারও পাবে। বাপ শিশু সন্তানকে কাছে পেতে চাইলেও পালন করা তার জন্যে কষ্টকর। তাই সে মায়ের সাথেই থাকে আর খরচ প্রাপ্ত হয়।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সকাল ০৭:৫২
297590
হতভাগা লিখেছেন : @ ব্লগার দ্যা স্লেভ ,

সন্তানের জন্য পিতা নিজের মা/বোন/ফুফুকে এনগেজড করতে পারে কি ? বা কোন গভর্নেসকে ?
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সকাল ১১:৪১
297603
দ্য স্লেভ লিখেছেন : আল কুরআনে আল্লাহ তায়ালা উভয় পক্ষের অভিভাবক বা মুরব্বীদের মাধ্যমে সালিশ করতে বলেছেন যখন সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা কষ্টকর। এক্ষেত্রে যদি স্ত্রীর গর্ভজাত সন্তান থাকে সেটার কি হবে তাও আলোচনায় আসবে। পিতা যেহেতু তালাক হওয়া সত্ত্বেও তার সন্তানের মঙ্গল চান,তাই স্ত্রীর সাথে আলোচনা করবেন। স্ত্রী যদি তার সন্তানকে স্বেচ্ছায় প্রদান করতে চান তাহলে স্বামী তার সন্তানের ভার ইচ্ছানুযায়ী অন্যের উপর ন্যস্ত করতে পারবে। আমার এক বন্ধুর স্ত্রী সন্তান রেখে চলে গিয়েছিলো ,তখন সে তার মায়ের কাছে রেখে মেয়েকে লালন পালন করতে থাকে।

আর সন্তানের মা যদি লালন পালনের দায়িত্ব নেয় তবে তাকে খরচ প্রদান করতে হবে। এ বিষয়টি আপোষের বিষয়। তবে পরিস্থিতি জটিল হলে আদালতে যেতে পারে।
358712
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ দুপুর ০৩:২৬
আফরা লিখেছেন : ব্লগে অনেক ইসলামি স্কলার আছেন ঠিকই কিন্তু আমি খেয়াল করেছি কখনো ইসলাম সম্পর্কে কোন প্রশ্ন রাখা হলে কেউ এগিয়ে আসে না ।

০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ দুপুর ০৩:৩৬
297539
হতভাগা লিখেছেন : তাদেরকে তো ফোকাস করেই তো এই পোস্ট । জ্ঞান এমন এক জিনিস যেটা শেয়ার করলে কমে না বরং বাড়ে ।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ দুপুর ০৩:৪১
297540
আফরা লিখেছেন : জী ভাইয়া আমি আগেও এরকম পোষ্ট মানে উনাদের ফোকাস করেই করা হয়েছিল । কিন্তু কোন আলেম ই উত্তর দিতে এগিয়ে আসে নি আমি জানি না কেন !এতে আমরা সাধারনরাও উপকৃত যেমন হব ,আমার বিস্বাস উনারা ও । হয়তবা উনাদের সময় নেই ।

ধন্যবাদ ভাইয়া ।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ বিকাল ০৫:৫৯
297553
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..

আমি "আলিম" বা "মুফতী" নই, কখনো কোন মাদ্রাসায় পড়িনি! তবে ইসলামী ফিকাহ আমার খুব প্রিয় একটা বিষয়- জানার কৌতূহল থেকেই প্রচেষ্টা!!
তাই, দৃষ্টি এড়িয়ে না গেলে আমি ফিকহ বিষয়ক যেকোন পোস্টে নজর রাখি!
যখন দেখি অন্যরা কথা বলছেন, আমি চূপ থাকি!
যদি আমার জানার সাথে না মিলে, তখন আলোচনায় আসি!

এখানেও অনেকে কথা বলেছেন, বলবেন
আমি সুযোগমত সবগুলো পড়বো ইনশাআল্লাহ!

তারপর যদি কোথাও কিছু বলার থাকে বলবো ইনশাআল্লাহ!


@আফরা- আপনার অভিযোগে আমার নিজেকে অপরাধী মনে হচ্ছে! গত কয়েকমাসে আমি অনেক পোস্ট পড়তে পারিনি, অনেক অনুরোধ রক্ষিত হয়নি!!


জাযাকুমুল্লাহ..
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ রাত ০৯:৪৪
297574
আবু জান্নাত লিখেছেন : ব্লগে যারা ইসলামীক স্কলার আছেন, তাদের মধ্যে মানুষকে সত্য পথ দেখানোর চেয়ে পরের সমালোচনার অভ্যাসটাই বেশি দেখা যায়।

তাই ধর্মের ব্যপারটি অনেকেই ব্লগে এড়িয়ে চলতে পছন্দ করেন।

আল্লাহ মাফ করুক।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ রাত ০১:৪৭
297586
দ্য স্লেভ লিখেছেন : @ আফরা আপনি ঠিকই বলেছেন। আলেমরা ভয় পায় যে ভুলভাল হয়ে যায় কিনা। কিন্তু চোরের নেই বাটপারের ভয়,তাই আমি চেষ্টা করি উত্তর দিতে। অনেক আলিম হয়ত মনে করেন আরও বড় পরিসরে তাদের বক্তব্য প্রদানের সুযোগ রয়েছে। আবার অনেকে অন্য লোক কি ভাববে মনে করে এড়িয়ে যায়। অনেকে অঅসলেই ব্লগে ঢোকার সময় পায়না। অনেকে মনে করে আমার ভিন্ন মতটা অঅবার কোনো বিরোধ সৃষ্টি করে কিনা....এসব অনেক কারনে অনেকে এড়িয়ে যায়...
358715
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ দুপুর ০৩:৪৪
বিবর্ন সন্ধা লিখেছেন : ৬. রোজার কাযা কিংবা কাফফারা আছে ,
তবে নামাজের কাযা নাই কিনতু অসুসথ লোকের নাকি নামাজের কাফফারা দিতে হয় ,? কেউ যদি জেনে থাকেন , একটু জানালে ভালো হতো


৭. যতটুকু শুনেছিলাম ,শুধু সহবাস করা নিষেদ ,
হাদিসে এসেছে ,রাসুল (সHappy সেই সময় আয়েশা (রাHappy চুমো ও খেয়েছিলেন ।

৮. যতদুর জানি , হাসরের মাঠে ,পিতার নাম নিয়ে
সন্তান কে ডাকা হবে ,তবে তো পিতার ই হবার কথা ,
কিনতু যেহেতু সন্তানের জন্য মাকে বেশি কষট করতে হয় ,সেহেতু বলা হয়েছে ,মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের জাননাত ,

(আললাহ ভুল হলে মাফ করো
)
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ দুপুর ০৩:৫৬
297543
হতভাগা লিখেছেন : ৬. নামাজের কোন মাফ নেই , আপনার জ্ঞান থাকা পর্যন্ত আপনাকে নামাজ পড়তে হবে । শুয়ে শুয়ে হলেও । ইশারা ইঙ্গিতে ।
আমার এক আত্মীয় (নানা -লেবেলের) উনি আইসিইউতে সজাগ হয়ে গিয়েছিলেন যখন তখন ইশারায় নামাজ পড়েছিলেন বলে শুনেছি।

৭. জ্বি এটা আমিও বুঝেছিলাম , আনো্যেরা এটাকে কিভাবে নিয়েছে বা আলেমদের কি ব্যাখ্যা এতে সেটাই জানতে চেয়েছি।

মাসিকের সময় অন্য কিছুও করলে পিরিয়ডের ব্লিডিং বেশী হয়

০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সকাল ১১:৪৮
297604
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জ্ঞান থাকা পর্যন্ত নামাজ পড়তে হবে। সেটা ইশারায় হলেও।

প্রাচীন,মধ্যযুগে ইউরোপে হায়েজ অবস্থার নারীকে চরম অপবিত্র মনে করা হত। এসময়ে তাদেরকে গরু,ঘোড়ার খোয়াড়ে অবমাননাকর অবস্থায় রাখার নিয়ম ছিলো।এরা সে সময় অস্পৃশ্য থাকত। তাদেরকে অকল্যানের প্রতিক মনে করা হত।নানান কু সংষ্কার চালু ছিলো এসময়ের নারীদের নিয়ে। ভারতবর্ষেও জঘন্য অবস্থা ছিলো। ইসলাম এসে সেসবকে কবর দিয়ে নারীকে মর্যাদা দান করে। আর তাকে উক্ত অসুস্থতার সময়ে ইবাদত থেকেও অবসর দেয়। স্বামীর সাথে অবস্থান করিয়ে সম্মান দান করে। অন্যরা নারীকেই অপবিত্র বলেছে,আর ইসলাম উক্ত হায়েজকেই কেবল অপবিত্র ও অসুস্থ্যতা বলেছে,নারীকে নয়....
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ দুপুর ০২:৩০
297610
বিবর্ন সন্ধা লিখেছেন : আমার মা ,মারা যাবার মাস ছয়েক আগে ব্রেইন ষ্ট্রোক করেছিলো ,সেই থেকে নামাজ ,রোজা কোনটা ই আর করতে পারে নি ,,

এখন এই নামাজ বা রোজার কি হবে ???
358727
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ বিকাল ০৫:৩২
কুয়েত থেকে লিখেছেন : লেখাটি খুবই তাৎপর্যপুর্ণ অনেক উত্তর এসে গেছে। সূর্য উঠার সময় এবং সূর্য স্থীর হলে এবং সূর্য ডুবার সময় নামাজ পড়া নিষেধ তবে এই তিন সময়েও যদি কেউ মসজিদে প্রবেশ করে তখন তাকে মসজিদে ডুকে বসার পূর্বে দুই রাকাত নামাজ পড়তে হবে এটা মসজিদের হক। আপনাকে অনেক অনেক অসংখ্য বার ধন্যবাদ
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সন্ধ্যা ০৬:১৪
297554
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..

বিতর্কের জন্য নয়- জানার কৌতূহল থেকে প্রশ্নটি করছি!

নামাজ তো আল্লাহর হক! সেই তিনিই নামাজের জন্য নিষিদ্ধ সময়ের বিধান দিয়েছেন!
(১)মসজিদে ঢুকলে বসার পূর্বে দু'রাকায়াত পড়ার নির্দেশনা এবং (২)নামাজের নিষিদ্ধ সময়- এ দু'য়ের সমন্বয় করলে নিষিদ্ধ সময়ে দুখুলুল মসজিদের নামাজও নিষিদ্ধ হওয়ার কথা!

সুতরাং "আল্লাহতায়ালার হক"-এর চেয়ে "মসজিদের হক" অগ্রাধিকার পাওয়ার দালিলিক ভিত্তি এবং যুক্তি কী!

যদি একথা বলা হয় যে, রসূলুল্লাহﷺর কথাটি নিষিদ্ধ সময়ের জন্য প্রযোজ্য নয়!!
তাছাড়া মসজিদের হকটি ওয়াজিব নয়, কিন্তু নিষিদ্ধ সময়ের ব্যাপারটি ওয়াজিব!! তাই ওয়াজিব-ই অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত নয়কি?

রসূলুল্লাহﷺর কথা বুঝতে ভিন্নতা তো সাহাবায়ে কিরাম রাঃর মাঝেই দেখা গেছে! তাই "মসজিদের হক" ও "নিষিদ্ধ সময়" নিয়েও তেমনটা হচ্ছে বলে আমা মনে হয়!!

যা ওয়াজিব নয় তার সওয়াব নিতে গিয়ে ওয়াজিব উপেক্ষা করা সঙ্গত মনে হয়না!!

আল্লাহতায়ালাই ভালো জানেন!!
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ রাত ০৮:৪৮
297569
হতভাগা লিখেছেন : মুমিনদের জন্য নির্দিষ্ট সময়ে নামাজ পড়ার বিধান দিয়েছেন আল্লাহ ।

মাসজিদে প্রবেশ করে যে নামাজ পড়তে হয় সেটা কি এমন যে তা ৫ টি ওয়াক্তের ফরজ নামাজের মতই ?

দিনে কয়বার দুখুলুল মাসজিদ পড়ার কথা বলা আছে ? প্রতিবার মাসজিদে প্রবেশ করার সময়ই এটা পড়তে হবে ?
358767
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ রাত ০৪:০৭
কাহাফ লিখেছেন :
গুরুত্বপু্র্ণ দ্বীনী আলোচনার পোস্ট!
ধন্যবাদ ও জাযাকুমুল্লাহু খাইর!
মুহতারাম দ্য স্লেভ ভাইয়ার জবাবমুলক সুন্দর মন্তব্যে উত্তর এসে গেছে!
আমাদেরও জানা হল!
সবাই কে আবারও ধন্যবাদ!!
358776
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সকাল ০৭:৩৮
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : হতভাগা সাহেব প্রশ্ন ব্লগে করেছেন ভালো কথা। তবে ভালো কোন রিসার্চ সেন্টারে করতে পারেন। সেটাই বেশ ভালো হবে।
ধন্যবাদ।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সকাল ০৭:৫৬
297591
হতভাগা লিখেছেন : রিসার্চ সেন্টারের লিংক দেন যেখানে মেইল করলে যায় এবং তারা সেটার উত্তর দেয় ।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ দুপুর ০২:৩২
297611
বিবর্ন সন্ধা লিখেছেন : জী ,
আমার ও কিছু বিষয় জানার ছিল
359562
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সকাল ০৯:০৪
কাঁচের বালি লিখেছেন : ১/ ঘুম হতে নামায উত্তম, সূর্য উঠার আগেই নামায শেষ করতে হবে

২.২৩ মিনিটের কোন হাদিস আমার জানা নেই তাই ওসব না ভেবেব এটা ভাবতে হবে কি করে সূর্য উঠার আগে ফজর শেষ করা যায়

৩. আসরের ফরজ নামাজের পর মাগরিব পর্যন্ত নফল নামায পরার কথা শুনেছি এই সময়তুকু কুরআন পড়া অতি উত্তম যদি অন্য নামায পড়তে না চান কুরআন পড়ুন ।
৪. মাগরিবের আযান দেওয়া এবং ইকামতের এই মধ্যবর্তী সময়ে বাদেও নফল নামাজের ফজিলত অনেক

৫. আঙ্গুলি উচু করা মানে হল আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় এটাকে বুঝায়

৬. ক্বাযা বলে কোন কথা নাই নামায ওয়াক্ত মতো পড়তে নির্দেশ দেওয়া আছে আপনি চাইলে মাফ চাইতে পারেন আল্লাহর কাছে আমার মনে হয় ওয়াক্ত মতো নামায পড়লে ক্বাযার প্রসঙ্গ আসে না

৭. স্বামী স্ত্রী উভয়ে একি বিছানায় থাকতে পারে সহবাস বাদ দিয়ে ।
৮. তালাক হলে ১৮ বছর পর্যন্ত বাচ্ছার দেখাশনার খরচপত্র বহন করতে হয় ের বেশী কিছু জানিনা

৯. যাকাত আপনার আয়ের ২.৫% দিতে হবে সেটা ডিপেন্ড করে বাড়ি , গাড়ি , গহনা টাকা পয়সার উপড়ে স্ত্রীর যাকাত কি স্বামী দিতে চাইলে দেবে তবে মনে হয় স্বামীকেই দিতে হয়

১০. স্বামী কি তার সামর্থ্যের মধ্যে স্ত্রীকে চালাবে , স্ত্রীকে ও তার স্বামীর সাধ্যমতো চলেতে হবে ।
আমার জানার মধ্যে উত্তর দেবার চেষ্টা করলাম মাত্র ।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ রাত ০৯:১৮
298221
হতভাগা লিখেছেন : ৯। সামর্থ্য হয়ে গেলেও একজনের যাকাত যদি আরেকজনকে দিয়ে দেওয়া লাগে তাহলে একজনের নামাজ আরেকজন পড়ে দিলেও হবে - কি বলেন ?

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File