সন্তান লালনে ১০ করণীয়

লিখেছেন লিখেছেন মাটিরলাঠি ১৩ জুন, ২০১৪, ০১:৪০:৫৭ রাত



সুসন্তান স্রষ্টার এক নেয়ামত। কিন্তু সন্তান যদি অমানুষ হয়, অসুখী বা ব্যর্থ হয় তাহলে এ সন্তানই হতে পারে নরক যন্ত্রণার উৎস। আর এর প্রায় অনেকটাই নির্ভর করে আপনি আপনার সন্তানকে কীভাবে লালন করছেন তার ওপর। জেনে নিন অনন্য সন্তান পালনে ১০ করণীয়:

১. গর্ভ থেকেই শুরু করতে হবে এ লালন:

গর্ভে সন্তান এলে তাকে কাঙ্ক্ষিত ও প্রত্যাশিত মনে করুন। পৃথিবীতে তার আগমনকে হাসিমুখে বরণ করে নিন। কারণ গর্ভাবস্থায় মায়ের চিন্তা-আবেগ সবকিছুই সঞ্চারিত হয় গর্ভের সন্তানের মধ্যে। সন্তান অনাকাঙ্ক্ষিত হলে সে জন্ম নেবে এক গভীর অনিশ্চয়তাবোধ নিয়ে। সুস্থ-আলোকিত সন্তানের জন্যে এ সময় উৎফুল্ল থাকুন, সৎ চিন্তা করুন । আপনার অনাগত সন্তানের জন্যে মনছবি দেখুন। মেধায়-মননে-সৃজনে তাকে যেভাবে দেখতে চান ঠিক সেভাবে দেখুন। মনছবি যত নিখুঁত ও পরিপূর্ণ হবে তত বেশি তা সন্তানের মধ্যে প্রতিফলিত হবে। শিশুর জন্মের পর সুষম পুষ্টির জন্যে মা হিসেবে শিশুকে বুকের দুধ দিন। এতে আপনার সাথে তার ভালবাসার অচ্ছেদ্য বন্ধনও গড়ে উঠবে

২. মনে রাখুন আপনাদের স্বামী-স্ত্রীর মধ্যকার সম্পর্ক আপনার সন্তানের ওপর প্রভাব ফেলবে:

ড্রাগ এডিক্ট ও সন্ত্রাসীদের পারিবারিক ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায় অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এরা ব্রোকেন ফ্যামিলির সন্তান। একটি শিশু যখন তার বাবা-মাকে ঝগড়া করতে দেখে সে অনিশ্চয়তায় ভুগতে শুরু করে। অবচেতনভাবেই সে ভাবতে থাকে বাবা-মা’র যদি বিচ্ছেদ হয়ে যায় তাহলে আমার কী হবে? তার মধ্যে দেখা দেয় নানা মনোবৈকল্য। এমনকি আপনাদের সুসম্পর্ক কৃত্রিম না আন্তরিক সেটাও সন্তান বুঝতে পারে। সন্তান নেবার আগেই তাই ভেবে দেখুন আপনাদের দাম্পত্য সম্পর্কের অবস্থানটা কী? কতটা সুস্থির? চাওয়া-পাওয়ার ব্যবধান কি আছে? যদি থাকে, তাহলে সেটা নিয়েও একটা সিদ্ধান্তে আসুন। সেই সাথে দুজনে মিলে ঠিক করুন সন্তানকে আপনারা কী শেখাবেন? কারণ সন্তানকে নিয়ে যদি আপনাদের মধ্যে বিতর্ক, মতানৈক্য বা কথা কাটাকাটি হয়, সেটার প্রথম শিকার হবে সন্তান নিজেই।

৩. অনেক খেলনা পোশাক বা কার্টুন নয়, আপনার সন্তানের প্রয়োজন আপনাকেই:

বাবা-মায়েরা অনেক সময় সন্তানকে সময় দিতে না পারার ক্ষতিপূরণ করতে চান তাকে অনেক খেলনা, পোশাক বা কার্টুন কিনে দিয়ে। কিন্তু মনে রাখুন, এসব করে আপনি আপনার অভাব তো পূরণ করতে পারছেনই না, উল্টো তার পণ্য-চাহিদাকে বাড়িয়ে দিচ্ছেন। সন্তানকে পর্যাপ্ত মনোযোগ না দিলে স্বাভাবিকভাবেই পরিবারের প্রতি তার আকর্ষণ কমতে থাকবে। বিনোদন বা সময় কাটানোর জন্যে সে বেছে নেবে মোবাইল, ভিডিও গেমস, টিভি, ইন্টারনেট, পর্নোছবি বা খারাপ বন্ধুর মতো অসৎ সঙ্গকে। আর এর ফলে এমনও হতে পারে যে চিরকালের জন্যে আপনাকে আফসোস করতে হচ্ছে। তাই ঠিক করুন, প্রতিদিন আপনারা দুজনই কিছুটা সময় সন্তানের সাথে কাটাবেন। এটা যে অনেক সময় হতে হবে, তা নয়। গুরুত্বপূর্ণ হলো, এ সময়টা আপনারা কাটাচ্ছেন কীভাবে। সন্তানকে পাশে বসিয়ে টিভি দেখতে দেখতে আপনি যদি ভাবেন বেশ সময় দিচ্ছেন, তাহলে আপনি ভুল করবেন। দেয়ার মতো করে মাত্র ১ ঘণ্টা সময়ও যদি দিনে আপনি সন্তানকে দিতে পারেন, তাহলে সে ঐ ১ ঘণ্টা সময়ই অপেক্ষা করবে।

৪. আপনি যা বলেন সেটা নয়, আপনি যা করেন সেটাই শেখে সন্তান:

আপনি যা বলেন সেটা নয়, সন্তান শেখে আপনি যা করেন সেটাই। ধরুন আপনি আপনার বুড়ো বাবা-মাকে অবহেলা করছেন। কখনো প্রত্যাশা করবেন না যে আপনার সন্তান আপনার বুড়োবয়সে খুব সেবা-যত্ন করবে। আপনি বিশৃঙ্খল জীবন যাপন করবেন আর আপনার সন্তানকে বলবেন নিয়মানুসারী হতে, সেটা কখনো হবে না। কাজেই বাবা-মা হওয়ার আগে নিজেকে যাচাই করুন। সন্তানের রোল মডেল হওয়ার যোগ্যতা কি আপনি অর্জন করেছেন? আপনার কোন কোন গুণ তার মধ্যেও বিকশিত হোক এটা আপনি চান? আর কোন দোষগুলো তার মধ্যে সংক্রমিত হোক তা আপনি চান না? নিজেকে সেভাবেই গড়ে তুলুন। বাবা-মা হিসেবে সন্তানকে যে উপদেশ পরামর্শ দেন, চেষ্টা করুন সেগুলো আগে নিজে করার। সন্তানের কাছে নিজেকে নিষ্পাপ, নির্ভুল,অভ্রান্ত হিসেবে তুলে ধরবেন না। কারণ কখনো যদি আপনার ভুল প্রকাশিত হয়ে পড়ে তখন সে বিভ্রান্ত হবে। ভুল করে ফেললে অকপটে দুঃখ প্রকাশ করুন। এতে আপনার প্রতি সন্তানের শ্রদ্ধাবোধ যেমন বাড়বে তেমনি আপনিও তার মডেল হতে পারবেন।

৫. সন্তানকে না বলতে শিখুন:

আপনি যদি আপনার সন্তানকে কোনোকিছু চাওয়ামাত্র পাওয়ায় অভ্যস্ত করে তোলেন, সে কখনো ধৈর্য, কৃতজ্ঞতা বা পরিশ্রমের গুরুত্ব বুঝবে না। সন্তানের প্রতিটি চাওয়াই পূরণ করার কোনো প্রয়োজন নেই। এমনকি দেয়ার আগেও তাকে কিছুটা অপেক্ষায় অভ্যস্ত হতে দিন। এতে তার মধ্যে ধৈর্য এবং সহনশীলতার গুণাবলি গড়ে উঠবে। সে বুঝবে পেতে হলে কষ্ট করতে হয়, অপেক্ষা করতে হয়। আর সব চাওয়াই কল্যাণকর না-ও হতে পারে। পরিবারের আর্থিক সামর্থ্য ও বাস্তব অবস্থা সম্পর্কে যথাযথ ধারণা দিন। আর্থিক ব্যাপারে ভুল ধারণা দেবেন না। আসলে সন্তানের সাথে প্রয়োজনে দৃঢ় হতে দ্বিধা করবেন না। আপনার দৃঢ়তা তার নিরাপত্তাবোধকেই বাড়াবে।

৬. সন্তানকে লালন করুন আদর ও শাসনের সমন্বয়ে:

সন্তানের বেড়ে ওঠার জন্যে আদর ও শাসন দুটোরই প্রয়োজন আছে। অধিকাংশ বাবা-মায়েরা এখানেই ভুল করেন। ছোটবেলা অতিরিক্ত আহ্লাদ দেন। কিন্তু একটু বড় হয়ে যখন বখে যেতে শুরু করে, তখন শাসন করতে যান। কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। তাই সন্তানের বয়স যদি ৩ বছর হয়ে যায় তাহলে তখন থেকেই কোনো অন্যায় করলে তাকে বোঝাতে শুরু করুন। ভুল করে ফেললে তার মাশুল পেতে দিন। প্রয়োজনে শাস্তি দিন। তখন পরিণতি থেকে সে শিক্ষা নিতে পারবে। সন্তানের বদভ্যাসকে অঙ্কুরে বিনাশ করুন। তবে মারবেন না এবং অন্যের সামনে বকবেন না বা ভুল ধরিয়ে অপ্রস্তুত করবেন না। আড়ালে সংশোধন করে শুধরে নিতে দিন। তবে মনে রাখুন, শুধু শাসন করে সন্তান মানুষ করা যায় না। তার মেধার বিকাশে আপনার স্নেহ, মমতা ও সমমর্মিতার প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি। যেকোনো ভালো কাজে সন্তানকে উদ্বুদ্ধ করুন। কাজে সংযুক্ত না রাখলে খেয়ালীপনায় সে তার সময় নষ্ট করবে।

৭. ননীর পুতুল না বানিয়ে সন্তানকে কষ্টসহিষ্ণু ও পরিশ্রমী হতে শেখান:

বাবা-মায়েদের একটা প্রবণতা হলো বাস্তবজগতের সকল বৈরিতা, বিপদ আপদ থেকে সন্তানকে আগলে বড় করতে চান তারা। তারা চান ছেলেমেয়েরা সারাক্ষণ যেন শুধু লেখাপড়া নিয়েই থাকে। আর এর ফলে আজকালকার ছেলেমেয়েরা বেড়ে উঠছে বাস্তবজ্ঞানবর্জিত জীবন-জগৎ সম্পর্কে অনভিজ্ঞ একটা আবহে। যারা পরিশ্রম করতে জানে না। বোঝে না বইয়ের বাইরের কোনোকিছুই। আপনার সন্তানকে তাই ছোটবেলা থেকেই পরিশ্রমে অভ্যস্ত করে তুলুন। একটু একটু করে দায়িত্ব দিয়ে তাকে স্বাবলম্বী করে তুলুন। তার কাজ যতটা সম্ভব তাকেই করতে উদ্বুদ্ধ করুন।

৮. সন্তানকে দিতে শেখান:

যে দিতে জানে সে-ই জানে ভালোভাবে বাঁচতে। শিশুকাল থেকেই আপনার সন্তানের মধ্যে দাতার অভ্যাস গড়ে তুলুন। দেয়ার আনন্দের স্বাদ তাকে পেতে দিন। যেমন, আপনার পরিবারে হয়তো কাউকে কোনো গিফট দেবেন। গিফটটি আপনার সন্তানের হাত দিয়ে দেয়ান। এতে তার মধ্যে দাতার অভ্যাস গড়ে উঠবে।

৯. ধৈর্য ধরুন:

সন্তানের মধ্যে রাতারাতি ভালো গুণাবলি দেখতে চাইবেন না। ধৈর্য ধরে পরিবর্তনের জন্যে তাকে উদ্বুদ্ধ করুন। তা নইলে আপনি হতাশায় ভুগবেন। আপনি হয়তো এমন প্রতিক্রিয়া করে ফেলতে পারেন, যা সন্তানের জন্যে আরো বিপজ্জনক হবে।

১০. সন্তানের ব্যাপারে সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি ধারণ করুন:

সন্তানের প্রতি আসক্ত হবেন না। সে আপনার সম্পত্তি নয়, আপনার কাছে স্রষ্টার আমানত। তাকে যথাযথ শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও নৈতিকগুণে গুণাণ্বিত করে অনন্য মানুষরূপে গড়ে তোলা পর্যন্তই আপনার দায়িত্ব। আর সন্তানের প্রতি আপনার কর্তব্য পালনের জন্যে প্রতিদানের আশা করবেন না। বার্ধক্যে তাকেই আশ্রয়স্থল হিসেবে ভাববেন না। স্রষ্টাই প্রকৃত আশ্রয়দাতা। (সংগৃহীত)

"নিঃসন্দেহ তোমাদের ধনদৌলত ও তোমাদের সন্তানসন্ততি তো এক পরীক্ষা। আর আল্লাহ্‌, তাঁরই কাছে রয়েছে বিরাট প্রতিদান।" (আল-কুরআন, ৬৪:১৫)

"নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের রাজত্ব আল্লাহ তা’আলারই। তিনি যা ইচ্ছা, সৃষ্টি করেন, যাকে ইচ্ছা কন্যা-সন্তান এবং যাকে ইচ্ছা পুত্র সন্তান দান করেন।

অথবা তাদেরকে দান করেন পুত্র ও কন্যা উভয়ই এবং যাকে ইচ্ছা বন্ধ্যা করে দেন। নিশ্চয় তিনি সর্বজ্ঞ, ক্ষমতাশীল।" (আল-কুরআন, ৪২:৪৯-৫০)

*পূর্বের পোস্টঃ অতিপ্রাকৃত অভিজ্ঞতা (??) - মাখন মামার পাহাড় অভিযান।

বিষয়: বিবিধ

১৯১৭ বার পঠিত, ২৯ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

234395
১৩ জুন ২০১৪ রাত ০২:১১
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : যারা চাকুরী করেন তাদের সন্তানদের জন্য আরো বিস্তারিত ট্রিপস হলে ভাল হত।তার পর ও অনেকের জন্য সেটা ভাল হয়। আরেকটি কথা -
প্রবাসী আছেন যারা তাদের সন্তানদের জন্য কিছু ট্রিপস দিয়ে আলাদা পোষ্ট দিতে পারেন।
১৩ জুন ২০১৪ রাত ০২:৩৬
181094
মাটিরলাঠি লিখেছেন : আপনার প্রস্তাবটি সুন্দর। প্রবাসী ভাইদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, এ বিষয়ে তাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য।

ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য। Good Luck Good Luck
234396
১৩ জুন ২০১৪ রাত ০২:১৮
সন্ধাতারা লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ খুব ভালো লাগলো লিখাটি।
১৩ জুন ২০১৪ রাত ০২:৩৭
181095
মাটিরলাঠি লিখেছেন : অনেক অনেক ধন্যবাদ। Good Luck Good Luck
234404
১৩ জুন ২০১৪ রাত ০৩:৪১
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : যাযাকুমুল্লাহ।
১৩ জুন ২০১৪ রাত ০৪:৪৩
181103
মাটিরলাঠি লিখেছেন : যাযাকুমুল্লাহ। Good Luck Good Luck
234444
১৩ জুন ২০১৪ সকাল ০৮:১৯
নূর আল আমিন লিখেছেন : মা বাবা বড় শিক্ষক
১৩ জুন ২০১৪ সকাল ১০:৪৩
181152
মাটিরলাঠি লিখেছেন :
মা বাবা বড় শিক্ষক। অসাধারণ সত্য। অনেক অনেক ধন্যবাদ। Good Luck Good Luck
234581
১৩ জুন ২০১৪ রাত ০৯:০৭
লেখার আকাশ লিখেছেন : বিদেশে সন্তান পালনে সবচেয়ে বেশী অভাববোধ করি দাদা-দাদী বা নানা-নানীর। এই সে্নহ বাচ্চাদের খুব জরুরী।
১৪ জুন ২০১৪ রাত ০৩:১৬
181303
মাটিরলাঠি লিখেছেন : ঠিক বলেছেন। সুন্দর মন্তব্যটির জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। Good Luck Good Luck
234604
১৩ জুন ২০১৪ রাত ১০:১৫
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ। আদর্শ পিতা হিসেবে দেয়া পোষ্টটি থেকে শেখার অনেক কিছুই আছে। ভাল লাগার মতই।

আপনি যা বলেন সেটা নয়, আপনি যা করেন সেটাই শেখে সন্তান:

দারুন কমেন্টস।
১৪ জুন ২০১৪ রাত ০৩:১৯
181304
মাটিরলাঠি লিখেছেন : আমার যা কিছু খারাপ অভ্যাস আছে, মানে উনি পছন্দ করেন না, শত চেস্টা সত্বেও আমার সন্তানরা তা পেয়ে যাচ্ছে। Happy

অনেক অনেক ধন্যবাদ। Good Luck Good Luck
234818
১৪ জুন ২০১৪ রাত ০৮:৩৩
সিটিজি৪বিডি লিখেছেন : ভালো লাগলো
১৪ জুন ২০১৪ রাত ০৮:৪৬
181483
মাটিরলাঠি লিখেছেন : আপনাকে দেখে খুবই ভালো লাগছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ। Good Luck Good Luck
234918
১৫ জুন ২০১৪ রাত ০২:৩২
মুহম্মদ ইমাম উদ্দীন লিখেছেন : প্রয়োজনীয় পোস্ট।
শিখে নিলাম। পোলার বাব হলে কামে লাগামু।
লেখক কে ধন্যবাদ।
১৫ জুন ২০১৪ সকাল ১০:২৪
181635
মাটিরলাঠি লিখেছেন : আপনার কমেন্টটি মজার। অনেক অনেক ধন্যবাদ। Good Luck Good Luck
235392
১৬ জুন ২০১৪ দুপুর ০২:৪০
আবু তাহের মিয়াজী লিখেছেন : মুগ্ধতা ছড়ানো একটি পোস্ট! খুব ভাল লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
১৬ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:১৬
182000
মাটিরলাঠি লিখেছেন : আপনার অনুপ্রেরণা মূলক কমেন্টি খুবই ভালো লাগলো। অনেক অনেক ধন্যবাদ। Good Luck Good Luck
১০
237740
২৩ জুন ২০১৪ রাত ০৩:১০
ভিশু লিখেছেন : আদর্শ মা-বাবাদের জন্য অত্যন্ত চমৎকার একটি পোস্ট! খুব ভালো লাগ্লো...Happy Good Luck
২৩ জুন ২০১৪ রাত ০৩:৪১
184318
মাটিরলাঠি লিখেছেন : আমার ব্লগে আপনাকে দেখে খুবই ভালো লাগছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ। Good Luck Good Luck
১১
241930
০৫ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:০৩
ঈপ্সিতা চৌধুরী লিখেছেন : অনেক সুন্দর একটি পোস্ট ! যারা বাবা/মা হয়েই গেছেন তাদের জন্য তো ভালই, আর যারা হতে যাচ্ছেন তারাও অনেক কিছু শিখে নিতে পারবেন! আর আমিও দেখে রাখলাম, সময় হলে আর একবার দেখে নেবো!
০৬ জুলাই ২০১৪ রাত ০৮:২০
188174
মাটিরলাঠি লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য ও আমার ব্লগে আসার জন্য।Good Luck Good Luck
১২
320276
১৬ মে ২০১৫ রাত ০১:২৮
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : চমৎকার একটি পোস্ট । অনেক ধন্যবাদ ।
১৬ মে ২০১৫ রাত ১১:২৯
261500
মাটিরলাঠি লিখেছেন : আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভালোলাগা রেখে যাবার জন্য। Good Luck Good Luck
১৩
320572
১৭ মে ২০১৫ বিকাল ০৪:৫৭
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : ধন্যবাদ ভাইয়া।
১৪
321563
২১ মে ২০১৫ দুপুর ১২:৫৯
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : চমৎকার একটি পোস্ট, খুব ভাল লাগলো, এই কথাগুলো সব মা-বাবার মেনে চলা দরকার। ধন্যবাদ আপনাকে
২২ মে ২০১৫ রাত ১২:৫৮
262761
মাটিরলাঠি লিখেছেন : ধন্যবাদ আপনাকেও। Good Luck Good Luck
১৫
321738
২২ মে ২০১৫ রাত ০২:৩৭
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম ।

সুন্দর বিষয়টি শেয়ার করার জন্য শুকরিয়া!
২২ মে ২০১৫ রাত ১১:০১
262981
মাটিরলাঠি লিখেছেন : আপনাকেও অনেক অনেক শুকরিয়া। Good Luck Good Luck

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File