সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরের এলাকায় জামায়াত নেতা জয়ী
লিখেছেন লিখেছেন চেতনাবিলাস ২৪ এপ্রিল, ২০১৬, ০৭:৩৫:৩১ সকাল
এইযে জামায়াতের উপর বর্তমান সরকারের এত অত্যাচার তার পরও আমার মতো অনেক মানুষই তাদের ভালবাসে | মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর এলাকায় মানুষ যেমন স্থানীয় সরকার নির্বাচনে জামায়াত নেতাদের ভোট দেয় তেমনি কট্টর আওয়ামী পন্থী আসাদুজজেমান নূরের এলাকার মানুষ ও জামায়াত নেতাদের ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত করে।
জামায়াত এর বিরুদ্ধে এতযে অপপ্রচার তার পরও তাদের প্রতি মানুষের অকুণ্ঠ সমর্থনই প্রমাণ করে এদেশে মুমিন মুসলমান কোন কিছুতেই জামায়াতকে অবিশ্বাস্য করেনা |
সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরর এলাকা
নীলফামারীর সোনারায় ইউনিয়নের জামায়াতের এক
নেতা ইউপি নির্বাচনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত
হয়েছে।
শনিবার রাতে ভোট গোনার পর সোনারায়ের
রির্র্টানিং কর্মকর্তা এন.এম শরীফুল ইসলাম জানান,
সোনারায় ইউনিয়নে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র
প্রার্থী মোস্তফা কামাল।
মোস্তফা কামাল ওই এলাকার নয় নম্বর ওয়ার্ডের
জামায়াতের আমির।
তিনি টেলিফোন প্রতীক নিয়ে ৫ হাজার ৪৯১ ভোট
পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের
বিদ্রোহী প্রার্থী অশ্বিনী কুমার বিশ্বাস
মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫ হাজার ৫ ভোট।
এছাড়া তৃতীয় দফা ইউপি নির্বাচনের বেসরকারি
ফলাফলে নীলফামারী সদর উপজেলার অন্য চারটি
ইউনিয়নে দুটি করে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির ‘বিদ্রোহী’
প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছে।
বিষয়: বিবিধ
৯২৭ বার পঠিত, ১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
জামায়াতের পোলাপানেরা তো এদেশেরই মানুষ । কিন্তু তাদের ৭১ এর আগের নেতারা এসব কচি মনের পোলাপানদের মাথানষ্ট করে দিয়েছে ।
এরা যদি তাদের নেতাদের ৭১ এ কৃত পাপের জন্য ক্ষমা চাইতো তাহলে আজকে জামায়াত অনেক টপ পজিশনে থাকতো ।
জামায়াতের সমস্যা হচ্ছে যে তারা ৭১ এর জন্য ক্ষমা তো কখনই চায় নি বরং এটা নিয়ে দম্ভ করে বেড়িয়েছে ।
জামায়াতবিরোধীরা এটাই চায় যে জামায়াত এই ইগো নিয়েই থাকুক । তাহলে জামায়াতকে সামনে রেখে তাদের সুবিধা হাসিল করা সহজ হবে ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন