নিরপরাধ মাওলানা নিজামিকে অপরাধী প্রমাণ করতে রাষ্ট্রীয় ষড়যন্ত্রের কিছু অংশ ফাঁস! !!!

লিখেছেন লিখেছেন চেতনাবিলাস ১০ এপ্রিল, ২০১৬, ১২:৪৫:০৯ দুপুর

নিজামীর রায় নিয়ে প্রধান বিচারপতি

সিনহা - মাহবুবে আলম কথোপকথন ফাঁস

টুডে ডেক্স ঃ

জামাত নেতা মতিউর রহমান নিজামীর রায় নিয়ে

প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা ও সরকারের

এটর্নী জেনারেল

মাহবুবে আলমের মধ্যে করা জেরার কিছু অংশ বের হয়ে

এসেছে। টুডের পাঠকদের জন্য কিছু অংশ প্রকাশ করা হলো-

The bench: Chief Justice Mr. Surendra Kumar Sinha(CJ), Justice Najmun Ara,

Justice S.M. Hossain, Justice Hasan Faiz Siddiqi

For Prosecution: Mr. Attorney General

For Appellant: Senior Advocate Mr. Mahbub Hossain, Advocate Mr. Shahjahan

চীফ জাস্টিস(সিজে): আচ্ছা এটা কি কারেক্ট? যে, ৭১ এর

পরে ৭২এ যেসব রাজাকারদের লিষ্ট বা কলাবোরেটর

অথবা আলবদরদের লিষ্টের কোথাও নাকি এপিলেন্টের

(নিজামী সাহেবের) নাম নাই?

এজি(এটর্নী জেনারেল): না ইন্টেলিজেন্সের

রিপোর্টে আছে বাট…. এসবি রিপোর্টে…

সিজে: এখনকার রিপোর্ট না তখনকার রিপোর্ট?

এজি: তখনকার রিপোর্ট……..

সিজে: এটাতো পত্রিকার রিপোর্টেও আছে,

পলিটিক্যাল স্পিচ, তারা বলছে পলিটিক্যাল স্পিচ ছিল..

আলবদর বা এরকম কিছু ছিল এটার কি আছে?

এজি: দেন পেইজ ১২৮৩….

সিজে: এটাও তো একই… হ্যা এগুলো সব পলিটিক্যাল,

আমরা কি প্রশ্ন করছি আর আপনি কি বলছেন?

এজি: এখানে আলবদরের কথা তো থাকবেনা:

সিজে: হ্যা আমরা সেটাই বলছি, আলবদরের ঐযে জঙ্গী বা

ঐ কিলিংয়ের ব্যাপারে স্কোয়াড আলবদর, এর সম্পৃক্ত সে

লিডার বা এই ধরনের কিছু কি আছে?

এজি: না আলবদর বা এরকম কিছু নাই, ইসলামী ছাত্র সংঘ..

সিজে: এটাতো পেপারেই আছে..

বিচারপতি নাজমুন আরা: উনারা যেটা বলছেন ১৯৮৬ এর

আগে, উনি আলবদর ছিলেন বা কোন কিছতে অংশ

নিয়েছেন এরকম কিছু (অভিযোগ) ছিল না…

এজি: না আছে বইতে আছে

নাজমুন আরা: বইটাও পরে ১৯৮৬ এর পরে পাবলিস্টএজি: ex-28

নাজমুন আরা : এটা কি বই?

সিজে: এটা [৮৬সালের আগে কি আছে] দেখাতে পারলে

আমাদের সংক্ষিপ্ত হয়ে যায়, কি আছে দেখান, এটাই

তারা [ডিফেন্স] খুব হিট করেছে, মিষ্টার মাহবুব

হোসেন খুব সংক্ষিপ্ত ইয়ে করেছেন, হ্যা আমি স্বীকার

করি, স্বীকারক্তি মানে এইটা, হ্যা আমি পলিটিক্যাল

স্পীচ দিয়েছি, আমি পাকিস্তানকে সমর্থন করেছি, আমি

হিরো বনে যেতাম যদি পাকিস্তান থাকত…..

এজি: এটা একটা বই এটা ex-28………….

নাজমুন আরা: এটা পাবলিশ হয়েছে কত সালে?

এজি: পাবলিস্ট ফ্রম ইউনিভার্সিটি অফ

ক্যালিফোর্নিয়া ১৯৯৪

সিজে: উনারা বলছেন পুরাতন কিছু নেই, পুরাতন ৮৬ এর

আগের কোন ডকুমেন্ট নেই যে আল….

এজি: এগুলোতো লেখা হয়েছে উইথ রেফারেন্স…

নাজমুন আরা: হ্যা উনাদের কথা হল ৮৬ এর পরে প্রথম তার

বিরুদ্ধে বলা হয়েছে…

এজি: না না ৮৬ না.. সংগ্রাম কাগজেও আছে…

সিজে: সংগ্রামে যেটা আছে সেটা হল ইসলামী ছাত্র

সংঘের পলিটিক্যাল স্পীচ

এজি: না না পলিটিক্যাল স্পীচ না

সিজে ও নাজমুন আরা: হ্যা হ্যাএজি: আমি ২৮/১ টা দেখাই

সিজে: দেখালেন তো এতো পড়লেন

এজি: না আরো আছে ৪টা বই

সিজে: এটাতো ৯৪ এর আমরা পুরাতন চাচ্ছিএজি: ২৮/১…..

নাজমুন আরা: এখানে এপিলেন্টের (নিজামী সাহেবের )

কথাতো নাই..

এজি: হ্যা সেভাবে নাই কিন্তু ইসলামী ছাত্র সংঘের..

সিজে: আপনার এত লম্বা… মিষ্টার মাহবুব হোসেনের

সাবমিশনের পরে এত কথা, উনার substance টা কি আপনি

ধরতে পেরেছেন? তিনি বলছেন হ্যা আছে, উনি স্বীকার

করে গেলেন, কি আছে স্বীকার করলেন? উনার

পলিটিক্যাল স্পীচ। ছাত্রসংঘের প্রেসিডেন্ট

হিসাবে…..না ছাত্রসংঘের প্রেসিডেন্ট হিসাবে উনার

রোল একেবারে যে নাই তা না.. হয়ত মেইন পলিটিক্যাল

stream এ চলে গিয়েছিল.. এছাড়া তার ডাইরেক্ট কোন,

please you follow us, এইগুলোতো আমরা পড়েছিও অনেকগুলা,

তার ডাইরেক্ট পারটিসিপেশন, ডাইরেক্ট একটিভিটিজ

কি আছে? যেমন সালাউদ্দীন কাদেরের ব্যাপারে, উনি

বললেন যে, এলিবাই প্লি যদি আপনারা বিশ্বাস করেন

তাহলে ইয়ে, বললাম মেরিটের ব্যাপারে, বললেন, না

মেরিটে আমার কিছু বলার নাই। মানে উনি মেনে

নিয়েছেন, ডাইরেক্ট এবং স্ট্রং এভিডেন্স। ……. কাদের

মোল্লার কেইস, ঠিক আছে। এখানে বলছেন সবগুলো যদি

আমি বিশ্বাস করি, যে এটা পলিটিক্যাল স্পীচ, উনি incite

করেছেন accept করেছেন, কিন্তু এই পর্যন্তই।

এজি: number one, they are not challenging that Albadr Force were created

out of the Islami Chatra Shanghai

CJ: হ্যা স্বীকার করছেন….AG: now there..

CJ: শুনেন শুনেন.. please আপনি মনে হয় আমাকে ফলো করেন

নাই, উনি ৭১ এর attrocites…. এই এখানে যত কিলিং সব গুলো

উনি স্বীকার করছেন, এগুলো হয়েছে, আমি স্বীকার

করছি। কিন্তু আমাকে কেন? আমাকে টার্গেট কেন? আমি

আমার কি সম্পৃক্ততা আছে? where are the evidence?

AG: that is i am telling you…CJ: হ্যা এটাই এটাই আমি বললাম.

এজি: Number one তারা এগুলো deny করছেনা, one thing is this,

he was the leader of Albadr, it has been reported in some books.

CJ: সেটা দেখান!এজি: এইতো দেখালাম তো একটা

নাজমুন আরা: এগুলোতো সব ৮৬ এর পরের

এজি: না না এটাতো…

সিজে: এর আগের কোন ইয়ে দেখাতে… এখানে একটা

legal প্রশ্ন আমাদের মনে আছে… সেটার আপনারা উত্তর

দিবেন

এজি: no no ২৮/১, ২৮/২…….. এগুলো উনার চ্যালেন্জ করছে

এগুলো বিদেশী লেখকদের লেখা, দেশে কখন আসেন

নাই……

সিজে: এগুলো উনি for argument sake বলেছেন, উনার

ফাইনাল ইয়ে হল, শোনেন mr. Attorney General, এই গুলো ঠিক

আছে, ultimately যা এভিডেন্স নিয়ে আসছে সবগুলো ধরলে

উনার maximum যেটা হবে life sentence. কিন্তু এর বাহিরে

আপনারা যেতে পারবেন না, যাওয়া উচিত না। পারবেন

না বলেন নাই, যাওয়া উচিত না।

এজি: this is not correct submission my lord…CJ: হ্যা আপনি দেখান

এ জি: এখন একটা একটা করে বলি। ২৮ সম্পর্কে তারা বলছে,

source is not genuine,

CJ: হ্যা আছে যে, তার এখানে…

এজি: ২৮ এর ব্যাপারে বলছে no source provided. All schooler….

CJ: হ্যা বুঝলাম!! শুনেন এই killing গুলা নিয়ে অনেক মামলা

হয়ে গেছে…. ৭১ এর পরে অনেকগুলো মামলা হয়েছে

সেখানে উনার নাম নাই এবং আমাদের intelligance report

কিংবা ইয়েতে কখন ও কোন রিপোর্টে নাম নাই। ৮৬

পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে এমন কিছু বাইর হয়নি যে তাকে ইয়ে

করা যায় যে, সে আল বদরের নেতা বা ইয়ে বা

পার্টিসিপেট করছেন

এজি: না নাসিজে: আপনি না না করলেতো হবে না….

এজি: আপনি আমাকে তো বলতে দেন.সিজে: হ্যা বলেন

এজি: উনার একটা বই সম্পর্কে কিছু বলেন নাই….. সেটা হল ৭১

এর দশ মাস…….১৯৯৭ এ প্রথম পাবলিশ কিন্তু fact is not that, it is a

compilaton of news paper, old news paper all old news papers….

সিজে: হ্যা আসল জায়গায় আসেন, উনি একেবারে pin point

করে বলছেন.. এটা satisfy করলে আমাদের আর কিছু লাগে

না।

এজি: মউদুদী বলছেন…..সিজে: …. আমরা মউদুদীর বিচার করছিনা…

এজি: না না,,, মতিউর রহমান নিজামী is not an isolated person,

মউদুদী যে লাইনে…. গোলাম আজম যে লাইনে…

সিজে: মি: এটর্নি জেনারেল আপনি যে রকম out spoken

আপনা বন্ধু বান্ধব আপনার লাইনের সবাই সেরকম out spoken না

এজি: এখানে সবার বক্তব্যই আছে…

সিজে: আপনি specific বক্তব্য দেখান আমাদের সময় নষ্ট

করবেন না।

এজি: ৩রা আগষ্ট ১৯৭১… বদর বাহিনী ও ইসলামী ছাত্র সংঘ

প্রধান মতিউর রহমান নিজামী বলেন…

সিজে: এটা কোথা থেকে বলছে

এজি: এটার সুত্রটা হল সংগ্রাম ৩/৮/১৯৭১…

বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী: সংগ্রামের ঐ

সংখ্যাটি কি এক্সিবিট করা হয় নাই?

এডভোকেট শাহজাহান: আছে আছে এক্সিবিট ২/৫

নাজমুন আরা: সংগ্রামে কি এই ঘটনা এই ভাবেই এসেছে?

এডভোকেট শাহজাহান: কিন্তু আমি (নিজামী) আলবদর

প্রধান হিসাবে আসে নাই, এখানে (এই বইয়ে) বলছে আল

বদরের প্রধান হিসাবে কিন্তু আমি দেখাবো ওখানে

(পত্রিকায়) আল বদরের প্রধান হিসাবে আমার নাম আসে

নাই।

সিজে: ওখানে ছাত্র সংঘের প্রধান হিসাবে নাম

এসেছে?

এডভোকেট শাহজাহান: ছাত্র সংঘের প্রধান হিসাবে

নাম এসেছে।

সিজে: শুনেন মি: এটর্নী জেনারেল। আপনার ফ্রেন্ড

(এডভোকেট শাহজাহান) কি বলল খেয়াল করলেন? ঐযে

(এই বইয়ে )শুধু এক জায়গায় আল বদরের প্রধান বলা হয়েছে,

সেট আবার dispute করছে এক্সিবিট ২/৫ এ।

সিজে: আপনে আসেন এখন মি: হোসেন এটাই বলছেন, ইসে

উনি যদিও আইনটা রেফার করেন নাই.. আমি আপনাকে

একটা প্রশ্ন করি, আইন নিয়ে। সব যদি মেনে নেই, উনি

উস্কানীমূলক কথা বলেছেন ইয়ে করেছেন, কিন্তু উনার যদি

ডাইরেক্ট পার্টিসিপেশন, ঐবাহিনীর কমান্ডার বা চীফ,

এটা যদি প্রমান করতে না পারেন তাহলে তাকে কোন

মতেই capital sentence দেয়া ঠিক হবে না, এটাই হল…..

এজি: উনাদের কথা হল উনি সেপ্টেম্বরের শেষ পর্যন্ত

ছাত্র সংঘে ছিলেন তার পর নভেম্বরে যে আর্টিক্যাল

টি লিখেছেন…

সিজে: এটা উস্কানি ছিল…

এজি: না না কি উস্কানি ছিল…..কি মাত্রায় ছিল..

দেখেন মাই লর্ড

সিজে: হ্যা instigations স্বীকার করেছেন, কিন্তু..

এজি: না মুজাহিদ যা করেছে, এ তার থেকেও বেশী

সিজে: তারতো (মুজাহিদ) ডাইরেক্ট পার্টিসিপেশন

ছিল, শুনেন উনাদের সাবমিশনটা হল, সংক্ষেপে আমি

বলি, মি: হোসেনের সাবমিশনটা হল, সবগুলো স্বীকার

করলে উনার অফেন্স হল এবেটমেন্ট, বুঝলেন না।

এবেটারকে কখন প্রিন্সিপাল অফেন্ডারকে বাদ দিয়া

capital sentence দেয়া উচিত না। উনার substance হল এটা।

ওখানে (মুজাহিদের মামলায় (আলবদরের) ছিল পরিস্কার

এভিডেন্স আসছে, এখানে এরকম কিছু নাই।

এজি: এই মামলায় বুদ্ধিজীবী হত্যার ব্যাপারে দুই মহিলার

বক্তব্য কিভাবে discard করবেন মাইলর্ড?

সিজে: এটা বলছেন উনি এই মহিলা আগে ইন্টারভিউ দেন

কিন্তু নিজামী সাহেবের নাম বলেন নাই। মহিলা এখন

একটা explanation দিয়েছেন, তখনকার সময়ে নিজামী

সাহেবের নাম বললে আমার বইটাই publish হতো না,

মাওলানা মান্নানের নম বলছেন নিজামীর নাম বলে

নাই। এসব ব্যাপারে বলছেন উনারা confusion একটা ফাক

থেকেই যাচ্ছে। আর death sentence দিতে হলে একেবারে

conclusive evidence লাগবে। এ রকম ২টা ভার্সন থাকলে

আসামী benefit of doubt পায়। এটাই হল তাদের submission. ……

তারা বলছে ২০১২/১৩ এর আগে এ কথাগুলো (নিজামী

সাহেবের জড়িত থাকার কথা ) তিনি কোথাও বলেন

নাই।

এজি: না না উনি যে বই লিখেছেন your lordship will kindly

remember 1991….

সিজে: হ্যা সম্ভব ছিল না, পরিবেশ অন্য রকম ছিল, তাই বলে

কিছুই থাকবেনা?…

এজি : এরপর সালমা মাহমুদ…

সিজে: হ্যা এটাও ঐরকম আপনার তাদের বক্তব্য হল এটাও

ডাইরেক্টলি ওকে নিয়ে যেতে দেখে নাই, সীনে ছিল

না। তাদের নির্দেশে তাহলে তো ঐ abbetment এই চলে

যায়।….. মি: আলম আপনাকে হ্যা, আমি ধরেই নিলাম উনি

যেহেতু পাওয়ারফুল লোক ছিলেন. হ্যা ভেরি

পাওয়ারফুল লোক ছিলেন, অস্বীকার করার উপায়

নাই,..হ্যা তার একটা প্লান হতে পারে বুদ্ধিজীবীদের

শেষ করে দেয়া কতগুলি বুঝলেন না, যাতে করে

বাংলাদেশ স্বাধীনতা পেলেও টিকে না থাকতে

পারে স্বাধীন দেশ হিসাবে… তার প্ল্যানে ছিল এটা

একটা বুদ্ধিজীবীদের খতম করার consperecy ছিল। is it sufficient

to award a death sentence?

এজি: absolutely justified, 2/ 22, your lordship kindly see 2/22, if i make a

exiting speech here, against one of my colleague, or against one political party

and thereafter if they are killed, who will be the responsible? I am, I have

instigated.

CJ: যেহেতু direct killer রা নাই, থকলে তাকে দিয়ে একে

দিলে হতো,… হ্যা এটাই উনি বলতে চাচ্ছেন।

CJ: না conviction ঠিক আছে, কিন্তু sentence টা..

AJ: আইনেই তো বলা আছে প্রথম মৃত্যুদন্ড দিতে হবে…..

সিজে: … ট্রাইব্যুনালকে ডেথ সেনটেনস আছে বলেই যে

ডেথ দিতে হবে তা না, proportionet তার gravity তার culpability

এগুলি বিবেচনা করে proportionate sentence দিতে হবে ….

মি. এটর্নী জেনারেল ছাত্র সংঘকে আলবদরে convert করা

হয় নাই। এভিডেন্সটা আসছে ছাত্র সংঘের সদস্যদের কাছ

থেকে বদর বাহিনী রিক্রুট হয়। সবাই conver হয়ে গেছে এমন

না। এক পলিটিক্যাল প্লাটফর্ম থেকে আরেক প্লাটফর্মে….

এজি: তার যে রাইটিং গুলি….সিজে: instigation, instigation

এজি: instigation sometime more than the direct participation. আমিতো

direct একটা লোককে মারতে পারি। but on my instigation

হাজার হাজার লোক মারা গেলে…

সিজে: যারা instigation এ আসছে, এদেরকে এখন আনছেন,

যারা ইয়ে করেছে (actual parpitrator) তাদেরকে যখন আনছেন

না, বুঝলেন না….

এজি: আমাদের আইনে বিচার করা যাবে, তাদের ছাড়াও

বিচার করা যাবে

সিজে: করা যাবে তো করা হয়েছে তো, অস্বীকার

করছিনা ঠিকই আছে…. আমাদেরকেতো আপনি

সেটিসফাই ইয়ে করে….. কিন্তু ঘুরে ফিরে সেই একই প্রশ্ন

আসছে..

এজি: আপনারা যদি ২/২২ একটু কনসিডার করেন… তার পরে

সেকি বন্দুক নিয়ে যাবে মারতে? লাঠি নিয়ে যাবে

মারতে? was it necessary? এই বক্তব্যের পরে এই স্পীচের পরে

এই লেখার পরে? দেখেন হিটলার কিন্তু কাওকে নিজের

হাতে মারে নাই, he wrote a book, main camap..

CJ: শোনেন নিজামী সাহেব তো আর ঐ status এ যায়নি

হিটলারের stage এ

এজি: আজকে যাকে আপনারা এত সৌম্য শান্ত দেখছেন,

তিনি কিন্তু ঐ বয়সে এরকম ছিলেন না

সিজে: আপনিও দেখেন নি আমি ও দেখিনি… আমরা

কাগজে যা পাচ্ছি

এজি: …. তিনি ১৯৬৪ থেকে ইনভলভড..

সিজে: শোনেন provocative statement, instigation সব ঠিক আছে,

বদর বাহিনী যেহেতু আজকের ইয়ে না.. তারা যদিও বলছে

old evidence নাই, old evidence আছে, কিন্তু এটা এ পর্যন্ত যে

তারা abbetment করেছে

এজি: আপনার উত্তরটা ৯১ এ এসে যাবে, the appellant prepare

Badr bahini, when he was president, at that time it was formed….

সিজে: এটা কার জাজমেন্ট?এজি: মুজাহিদের জাজমেন্ট

সিজে: মুজাহিদের direct evidence ছিল….

এজি: ….. the accused need not necessarily be physically present….

সিজে: আপনি এর চেয়ে আর improve করতে পারছেন না, এই

পর্যন্ত আপনার আর্গুমেন্ট,

এজি: না ইমপ্রুভমেন্ট না, এটা হল মনজগতের ব্যাপার…..

সিজে: lastly you are banking on Memons (yakub Memon of India) case…

এডভোকেট শাহজাহান: মাই লর্ড, একটা কথা শুধু এই যে,

এনটাইসমেন্ট, instigation হ্যা, there have been definite charges at the

time of trial, charge no. 11, 12, 13, 14. and all those 4 charges i was acquitted.

but there was no appeal from prosecution, instigation এর জন্যই যদি আমার

এরকম হয় তাহলে এই চার্জে আমি একুইটাল পেলাম।

সিজে: আছে আছে সবগুলোতেই আছে,

এডভোকেট শাহজাহান: না I beg pardon কিন্তু particularly for

enticement…….

সিজে: শোনেন আপনার সিনিয়রের আর্গুমেন্টের পরে

আর এগুলো বলতে পারেন না

বিষয়: রাজনীতি

৯৮৬ বার পঠিত, ৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

365206
১০ এপ্রিল ২০১৬ দুপুর ০১:৪১
শফিউর রহমান লিখেছেন : আপনাদের এতসব যুক্তি কি রাষ্ট্র-যন্ত্র দেখছে নাকি? তারাতো কোন কিছুর বিচার করছে না। করছে বিচারের নাম নিয়ে অপজিশন লিডারদেরকে (বিশেষ করে ইসলামী লিডারদেরকে) হত্যা। এটা অনেকটা এমন যে, মন্দিরে পূজা করতে যাওয়া আর জুতা চুরি করতে যাওয়ার মতো। দুটার জন্যইতো মন্দিরে যাওয়া লাগবে। সরকারও সেরকমভাবে কোর্টে গেছে। কিন্তু বিচার করতে নয, বরং হত্যা করতে।

আর আমাদের জাতি এখন নাকে তেল দিয়ে ঘুমাচ্ছে। আত্মতৃপ্তি পাচ্ছে এই ভেবে যে, তাকেতো হত্যা করা হচ্ছে না।
365209
১০ এপ্রিল ২০১৬ দুপুর ০১:৫৫
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাই চেতনাবিলাস
365213
১০ এপ্রিল ২০১৬ দুপুর ০২:০৩
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : মাওলানা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদি হুজুরের রায়ের আগেও স্কাইপি কেলেঙ্কারি হয়েছিল। কিন্তু রায়ের কোন পরিবর্তন হয়নি। পরিবর্তন হবেই বা কি করে পুরা যুদ্ধাপরাধী বিচার ব্যবস্থাই তো নাটক আর ষড়যন্ত্রে ভরা। তবে রাষ্ট্রীয় খুনীদের বিচার ইনশাআল্লাহ একদিন হবেই
365225
১০ এপ্রিল ২০১৬ বিকাল ০৪:০৬
কুয়েত থেকে লিখেছেন : বিচারতো অপরাধীর হচ্ছেনা বিচার হচ্ছে তিনি সৎ মন্ত্রী এই দেশে সৎ মন্ত্রী হয়..? তা ছাড়া সৎ মন্ত্রী হওয়া এই অবৈধ সরকারের জন্য বিরাট অপরাধ। শাস্তী পেতেই হবে। ধন্যবাদ আপনাকে
365272
১০ এপ্রিল ২০১৬ রাত ০৯:৫৭
আনিসুর রহমান লিখেছেন : Killing Alem Olema and Islamic leader as a part of Chanukah policy but not the whole lot. Because of they are trying to make Bangladesh as a part of RAM STATE. In fact they are making plans and Allah() also make plan but Allah() is the Best planner.

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File