আচিপ মিয়ার ভক্ত-মুরীদানদের প্রতি...
লিখেছেন লিখেছেন মাই নেম ইজ খান ২১ জানুয়ারি, ২০১৪, ০৭:৩৭:৪৭ সকাল
বাংলাদেশের বলদ নাস্তিক কূল শিরোমণি আচিপ মিয়া অবশেষে তার প্রভূদের হালকা নজর কাড়তে সক্ষম হয়েছেন। কোনো মতে প্রাণ ভিক্ষা দিয়ে তারা তাকে জার্মানী পর্যন্ত টেনে এনেছেন। তবে এখনও তারা তাকে জাতে ওঠায় নি। তারা দেখতে চাচ্ছেন এই বলদটা তাদের কতোটুকু দালালী আর পা চাটতে পারে।
ফলে আপাতত: জার্মানীতে তার দু'বেলা দু'মুঠো খাবার আর কোনো এক বস্তিতে অবস্থানের ব্যবস্থা হলেও চাহিদানুরুপ সূরাপান কিংবা নারীসঙ্গ লাভের ব্যবস্থা হয়নি। এমনকি সামান্য একটি মোবাইলও নাকি এখনও সে কিনতে পারেনি, বা তাকে কেউ দান করে নি। (ইসলামিকদের ক্ষেত্রে এটি দান হলেও তাদের জন্য অবশ্য ডোনেশন) তাই সে বারবার তার সাম্প্রতিক বিভিন্ন স্ট্যাটাসে ইনিয়ে বিনিয়ে নিজের অসহায়ত্ব আর প্রভূদের পদচুম্বন আর উচ্ছিষ্ট চেটেপুটে একাকার করে দিচ্ছে। পূর্ণদ্যোমে দালালী করা শুরু করেছে তার প্রভূদের। দেখা যাক কতোদিনে সে কতদূর যেতে পারে!
তবে আপাতত: সে তাকিয়ে আছে তার অনলাইনের বলদ ফ্রেন্ড আর ২২৬৪৮ মুরীদানদের দানবাক্সের দিকে। দেখা যাক কেউ অন্তত: তাকে একটি মোবাইল দান করে কিনা।
(তার সকল ভক্ত মুরীদান নাস্তিকদের প্রতি অনুরোধ অন্তত: নিজেদের বলদ এই ম্যাসেঞ্জার এর প্রতি একটু দয়া করুন। একটি মোবাইল কিনে দিন তাকে। দুনিয়া ও আখেরাতে অশেষ আযাব হাসিল করতে পারবেন কোনো সন্দেহ নেই।)
قُلْ إِنَّ الْمَوْتَ الَّذِي تَفِرُّونَ مِنْهُ فَإِنَّهُ مُلاقِيكُمْ ثُمَّ تُرَدُّونَ إِلَى عَالِمِ الْغَيْبِ وَالشَّهَادَةِ فَيُنَبِّئُكُمْ بِمَا كُنْتُمْ تَعْمَلُونَ (8)
অর্থ: "হে নবী! আপনি তাদেরকে বলে দিন, তোমরা যে মৃত্যু থেকে বাঁচার আশায় পলায়ন করছো তা নিশ্চয়ই নির্দিষ্ট সময়ে তোমাদের সাথে অবশ্যই অবশ্যই সাক্ষাত করবে। এরপর তোমরা উপস্থাপিত হবে তোমাদের মহান প্রতিপালক সকল অদৃশ্যের জ্ঞানী ও প্রত্যক্ষদর্শী মহান রবের সম্মুখে। তখন তিনি তোমাদের দুনিয়ার সকল কৃত-কর্মের বিষয় গুলো তুলে ধরবেন তোমাদের সামনে।" (সূরা জুমুআ, আয়াত ৮)
বিষয়: বিবিধ
২৫৫৬ বার পঠিত, ১৭ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
পরে সেখান থেকে ঠেলতে ঠেলতে এখন কলিকাতা । সবখানেই তাকে টলারেন্সের মাত্রা দিনকে দিন কমে এসেছে ।
অনূকুল পরিবেশ ধীরে ধীরে প্রতিকূল হয়ে এসেছে তার কাছে । কারণ ঐসব খানেও মানুষ কোন না কোন ধর্ম পালন করে । কতদিন এই ইসলাম বিদ্বেষী/নাস্তিককে ফোলানো যায়/পোষা যায় ?
এক সময়ে ঐসব স্থানের মানুষও তাকে দৌড়ানী দেওয়া শুরু করে ।
ধর্মহীন(নাস্তিক) মানুষ পশুর তুল্য ।
আর ইসলাম বিদ্বেষীতাই যাদের মূল পুঁজি তাদের তো আখেরাত নেইই , দুনিয়াতেও তারা খুব বেশী সুবিধাজনক অবস্থায় যেতে পারে না ।
আন্তরিক ধন্যবাদ।
পবিত্র কোরআনের বাণী ও ভাষা শৈলী কতই না মধুর!! এখানেই কোরআনের মোজেজাহ নিহিত রয়েছে। অথচ এই কোরআন শুধু মাত্র তার অনুসারীদের জন্যই অবতীর্ণ হয়নি। বরং এই কোরআন গোটা মানবগোষ্ঠী এবং দুনিয়ার সমস্ত মাখলুকাতের যাবতীয় অধিকার বাস্তবায়ন, সংরক্ষণ ও ভোগের জন্য নিশ্চয়তার পূর্ণাঙ্গ দিক নির্দেশিকাও বটে। কিন্তু আমরা যারা কোরআনের অনুসারী বলে মনে করে থাকি তাদের অনেকেরই জীবনে কোরআনের দেয়া নির্দেশনা অনুযায়ী নিজের অনুভূতি প্রকাশ করতে ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছি। আমাদের খেয়াল রাখতে হবে যেন কারো সমালোচনা করতে গেলে, কিংবা কোন বিপদগামী মানুষরূপি শয়তানের নাফরমামানীর মুখোশ উন্মুচোন করতে গিয়ে নিজেও যেন কোরআন ও সুন্নাহর কালজয়ী আদব ও রুচিবোধের প্রকাশ ঘটে। আমাদের মনে রাখতে হবে কোন পাগলা কুত্তার কামড়ের প্রতিকার কোন অবস্থাতেই পাল্টা কামড় দিয়ে নয় বরং এই কুত্তাকে শায়েস্তা করার জন্য প্রয়োজন শক্ত বেথের লাঠি কিংবা সে জাতীয় প্রতিরোধী সরঞ্জাম।
বি. দ্র. ধন্যবাদ মুহতারাম মাওলানা সাহেবকে একটি সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য। আমার কথায় মনে কষ্ট পেলে আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
দুই পাশে দুই প্রতিবন্ধী আর তেতুঁল নিয়ে আমাদের আচিপ মিয়া... ধান্দা আর অপেক্ষায়...
মন্তব্য করতে লগইন করুন