মদ খাবার গ্লাসটি কি হালাল কোম্পানীর?

লিখেছেন লিখেছেন মাই নেম ইজ খান ০৫ জানুয়ারি, ২০১৪, ০৬:০৭:৫৯ সন্ধ্যা



মনে করুন একজন লোক মদ খাবেন। ওয়েটার তাকে রাশিয়ান স্পেশ্যাল মদ 'ভদকা' এনে দিয়েছে গ্লাসে করে। কিন্তু গ্লাসটি ভদ্রলোকের পছন্দ হচ্ছে না। তিনি গ্লাসের বিভিন্ন সমস্যা ও তার ইসলামী সমাধান নিয়ে চিন্তিত। সবচেয়ে বেশি পেরেশান হচ্ছে মদের গ্লাসটি কোনো 'হালাল' কোম্পানীতে প্রস্তুত কি না। গ্লাস নির্মাতা কোম্পানীতে গ্লাসের মান নিরীক্ষার জন্য মুফতি বোর্ড আছে কি না। ইত্যাদি ইত্যাদি। -আর সব ভাবনা যার জন্য তা হচ্ছে তিনি সেই গ্লাসে মদ খাবেন!

অবস্থাটা কেমন একটু চিন্তা করুন।

মদের বিষয়টি আমাদের সহজে বুঝে আসলেও যে বিষয়টি বুঝতে আমাদের অনেক সমস্যা হয় তাহলো গণতন্ত্র ও তার নির্বাচন।

নির্বাচন বিষয়টি গ্লাসের মতোই একটি উপকরণ। বিষয় হচ্ছে আপনি সেই উপকরণ দ্বারা কি করতে চাচ্ছেন?

গণতন্ত্রের আর সকল বিষয় বাদ দিলেও এর মূলগত যে তিনটি বিষয়:

১. জনগণের ভোটে

২. জনগণের মধ্য থেকে নির্বাচিত প্রতিনিধিরা

৩. জনণের জন্য আইন প্রণয়ন করবেন

অথচ ইসলাম তার অনুসারীদের জন্য এটি হারাম করেছে। আইনদাতা হচ্ছেন একমাত্র আল্লাহ তা'আলা।

গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে স্বার্বভৌমত্ব হবে মানুষের।

ইসলামে স্বার্বভৌমত্ব আল্লাহর।

-আইন প্রণয়ন, স্বার্বভৌমত্ব ইত্যাদি নিয়ে আল্লাহর সাথে সরাসরি বিদ্রোহকারী মানুষ যখন নির্বাচনের বিষয়টিতে জনগণের সস্তা সমর্থন পেতে তাদের ধর্মীয় অনুভূতি ব্যবহারের জন্য মাথায় টুপি, হেজাব, তাসবীহ, দান-সদকা, অনেক আলেম-উলামার সমর্থন, বিবৃতি ইত্যাদি ব্যবহার করেন এবং বলেন তারা ইসলাম বিরোধী আইন করবেন না বা ইসলামী মূল্যবোধে মধ্যে থেকেই (সমাজে যিনার লাইসেন্স অব্যাহত রাখবেন, সূদী কার্যক্রমকে বেগবান করবেন, মদের নাইটক্লাব আর বারগুলোকেও বিস্তৃত করবেন) দেশ চালাবেন তখন আমার মতো কিছু 'ইচরে পাকা' বালক যদি বিষয়টিকে 'মদ' খাবার জন্য গ্লাসটি কি হালাল কোম্পানীর কি না? -জাতীয় উপমা পেশ করে তাহলে কি বিষয়টি খুবই অপ্রাসঙ্গিক হবে?

বিষয়: বিবিধ

১৪৯৫ বার পঠিত, ২১ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

159288
০৫ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪৫
চোথাবাজ লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
০৫ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫০
114035
মাই নেম ইজ খান লিখেছেন : আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
159321
০৫ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৮
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : বিষয়টা নিয়ে অনেক গবেষনা প্রয়োজন। আপনার চিন্তায় - গনতন্ত্র বলতে যে তিনটি বিষয়কে এক করেছেন, তা আপনার মূ্ল্যায়ন। এবং তা বর্তমান বাস্তবতায় একেবারে সত্য। কিন্তু জনাব খান সাহেব,
কেন এর বিকল্প হিসাবে এখনো সার্বজনীন গ্রহনযোগ্য কিছু দাঁড় করাতে পারলাম না?
মদ তো হারাম, গ্লাস টা হারাম কিনা তা তারাই বিবেচ্য করে যারা খন্ডিত ইসলামকে দেখতে চায়।
আপনাকে ধন্যবাদ।
০৫ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৪৮
114085
শেখের পোলা লিখেছেন : আহমদ ভাই,'সার্বজনীন গ্রহনযোগ্য' বলে কি বোঝাতে চেয়েছেন তা বুঝলামনা৷ সেটাওকি সেই গনতন্ত্র না আর কিছু? তা যত ভালই হোক মুসলীম দবীদার হিসেবে আমরা তা গ্রহন করতে পারিনা৷ যদি বিশ্বাস করেন যে আল্লাহ মানুষকে তার প্রতিনীধি (খলিফা)করে পাঠিয়েছেন, তবে তার পাঠানো গাইড মতই আমাদের চলা উচিৎ, নয়কি? আর তা করতে না পারার কারণ, আমরা এখনও দনো মনো অবস্থায় আছি৷ পুরা মুসলীম হতে পারিনি৷ যার জন্য শয়তান আমাদের কান ধরে উঠ বোস করাচ্ছে৷ খান সাহেবের বিষটি সুন্দর তবে উপমাটি একটু দূর্বোদ্ধ৷
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:০৬
114357
মাই নেম ইজ খান লিখেছেন : বিষয়টি গভীরভাবে ভাবার মতো।

এ বিষয়ে আমাদের আরো গবেষণা করা উচিত বলে মনে করি।
159332
০৫ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৩
সিকদারর লিখেছেন : সহমত। আল্লাহর আইন ছেড়ে মানব রচিত আইনের জন্যই আমরা নির্বাচন করি ভোটে দাড়াই এবং ভোট দেই । এই সব করে আবার নিজেকে বলি আমি খাঁটি মুসলমান।
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:০৬
114358
মাই নেম ইজ খান লিখেছেন : আমীন। আমীন। Praying Praying
159353
০৫ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৫
ভিশু লিখেছেন : যুতসই উপমা!
০৫ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৩৬
114083
ধ্রুব নীল লিখেছেন : তাই? মানতে পারলাম না।
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:০৭
114359
মাই নেম ইজ খান লিখেছেন : আন্তরিক ধন্যবাদ।

একজনের মতের সাথে অন্য কারো ভিন্নতা থাকতেই পারে।
159367
০৫ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৮
শফিউর রহমান লিখেছেন : যিনি, বা যারা এমন কথা বলেন তাদের জন্য ধন্যবাদ প্রাপ্য অবশ্যই। কিন্তু তারা যদি এমন হন যে, তারা মদতো অহরহই পান করছে। কিন্তু সে মদ পান করতে গ্লাসটাও পাচ্ছে না, পুরা বোতলসহই পান করে যাচ্ছে। তাদেরকে দেখা যায় না পূর্ণাঙ্গ ইসলাম যাতে সমাজে কায়েক হয় সেজন্য প্রচেষ্টা চালাতে, বা জনসমর্থন আদায়ে কাজ করতে। তারা ভোট না দিলেইকি তাদের দ্বায়িত্ব পালন হয়ে গেল। অনেক ক্ষেত্রে তারা সেকুলারকে বেছে নেয় ভোট দেয়ার সময়।
০৫ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৩৬
114082
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : খুবই যৌক্তিক লেখা। ধন্যবাদ দিয়ে খাটো করবো না।

তবে লোহা দিয়ে যেমন লোহা কাটতে হয়, তেমনি গনতন্ত্রকে উচ্ছেদ করতে হলে প্রাথমিক ভাবে গনতন্ত্রকে পালতে হবে বলে আমার ধারণা।
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:০৮
114360
মাই নেম ইজ খান লিখেছেন : ''তাদেরকে দেখা যায় না পূর্ণাঙ্গ ইসলাম যাতে সমাজে কায়েক হয় সেজন্য প্রচেষ্টা চালাতে, বা জনসমর্থন আদায়ে কাজ করতে। তারা ভোট না দিলেইকি তাদের দ্বায়িত্ব পালন হয়ে গেল। অনেক ক্ষেত্রে তারা সেকুলারকে বেছে নেয় ভোট দেয়ার সময়।''

আপনার কথারও বাস্তবতা কিছুটা আছে। চিন্তার বিষয়।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে সকল হারাম পরিত্যাগের তাওফীক দিন। আমীন।
159404
০৫ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৩৫
ধ্রুব নীল লিখেছেন : কোন দেশে আল্লাহর আইন চলে?
সউদী আরবের কথা বলবেন?
যারা খেলাফত খেলাফত করছে, তাদের কি যোগ্যতা আছে খেলাফত প্রতিষ্ঠা করার?
পশ্চিমা দেশের সাথে টক্কর দেয়ার মত শক্তি আছে কি?
বিস্তারিত জবাব চাই।
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:১১
114361
মাই নেম ইজ খান লিখেছেন : প্রত্যেকের মাঝেই কিছু ভালো দিক এবং খারাপ দিক আছে।

আসুন আমরা সবাই সবার ভালো বিষয়গুলো গ্রহণ করার চেষ্টা করি। মন্দ দিক গুলো বর্জন করি।

পশ্চিমা বিশ্বের চেয়েও আবু জাহেলের বাহিনী বেশি শক্তিশালী ছিলো। পশ্চিমাদের নিজেদেরই এখন ছেড়ে 'দে মা কেদে বাঁচি অবস্থা।'

'ক্রেডিট কার্ড' সমস্যাতেই তাদের আহার বন্ধ হয়ে গেছে। চাকরি হারিয়েছে কোটি মানুষ।

ডলার যেদিন ডাউন হবে সেদিন তারা গলায় দড়ি দেয়ার জন্য কচু গাছও খুঁজে পাবে না।
159485
০৬ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:১৯
বইঘর লিখেছেন : গণতন্ত্র হারাম হারাম বলেই আমরা জীবন পার কলামা। তবে এ কথা সত্য যে গনতন্ত্র হারাম। কিন্তু এ পর্যন্ত কোন একটি পথ কি আমাদেরকে কেউ দেখাতে পারছে যে পথ সত্যিকার ভাবে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে? যে দিকেই হাটি কিছু দুর এগুনোর পর দেখি সেখানেই ভেজাল। ভেজাল আর ভেজাল!!!
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:১২
114362
মাই নেম ইজ খান লিখেছেন : কবে যে সঠিক পথের দিশা আমরা পাবো!

কবে যে মুসআব বিন উমায়েরের মতো কোনো সাহসী যুবক এগিয়ে আসবে...
159594
০৬ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:০২
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : কিন্তু ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হবে কি প্রকারে?
দেখুন বর্তমান সরকার মাদ্রাসাগুলি বন্ধ করে দিচ্ছে। ইস্কুলগুলিতে ধর্মিয় শিক্ষা যে অতি অল্প দেয়া হতো তাও বন্ধ করে দিচ্ছে। এখন আমরা কি গনতন্ত্র হারাম এটা মনে করে ঘরে বসে থাকব আর এই সুযোগে নাস্তিকরা আমাদেরই ট্যাক্স এর টাকায় আমাদের ক্ষতি করে যাবে!
আর আপনি যে তিনটি কারন দেখিয়েছেন তার মধ্যে ভুল আছে। আইন প্রনয়ন মানে আল্লাহর বিধান অগ্রাহ্য করা নয়। বরং কুরআন -হাদিসের আলোকে আধুনিক সমস্যাগুলির ব্যখ্যা হতে পারে। প্রথমত জনগনের দ্বারা নির্বাচিত ব্যক্তিরা সরকার গঠন করবেন এর মধ্যে ইসলাম বিরোধি কি আছে বুঝতে পারছিনা। দয়া করে আর কোন নিয়ম কি বলতে পারবেন এই জন্যে। আর আইন প্রনয়ন মানেই আল্লাহর বিধানের বিরোধিতা হলে তো ইজমা বা কিয়াসের কোন স্থান থাকেনা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কুরআন হাদিসে দেয়া আছে মূলনিতি। তার উপর ভিত্তি করে সময় ও স্থান সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত নেওয়ার অনুমতি ও আছে মূলনিতির সাথে কোন রকম বিরোধ না করে। যেমন ধূমপন বিষয়টা সম্পর্কে কুরআন ও হাদিসে তো কিছু বলা নাই। এই বিষয়ে আগের মুফতি বা মুজতাহিদগন মত দিয়েছিলেন যে ধূমপান জায়েজ তবে মুখে গন্ধ নিয়ে নামাজ আদায় করা যাবেনা। কিন্তু বর্তমানে ধূমপানের প্রানঘাতি বিষয়টি প্রমানিত হওয়ায় একে অনেকেই হারাম বলছেন। আর নির্বাচন ছাড়া কিভাবে মানুষ তার ইচ্ছা প্রকাম করবে?
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:১৪
114363
মাই নেম ইজ খান লিখেছেন : অনেক পয়েন্ট!

আলাদা পোষ্টের ইচ্ছা রইলো।
159607
০৬ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:২৬
আহমদ মুসা লিখেছেন : বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থা এবং আমাদের দেশের রাজনৈতিক দুর্বৃত্বায়নের শয়লাভ যেভাবে সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে পড়েছে তাতে জাতিকে সঠিক পথে পরিচালিত করার যারা কারিগর তাদের সংখ্যা খুবই সীমিত। আর এই সীমিত সংখ্যক গারিগররাও কিন্তু ঐক্যবদ্ধ নেই যেমনটি বলা হয়েছে পবিত্র কোরআনে- তোমরা আল্লাহর রজ্জুকে ভালভাবে আকড়ে ধরো এবং পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়োনা। কিন্তু আমাদের জাতির পকৃত কর্ণধাররা বহুদা গ্রুপ ও দলে বিভক্ত। এই সুযোগটাই নিচ্ছে প্রতিটি মুসলিম অধ্যুষিত জনপদে শয়তান তার তাগুতি কার্যক্রমের ভিন্ন ভিন্ন নাম ও কোলষে সফলভাবে পরিচালনা করতে। তাই ঢালাওভাবে গনতন্ত্রকে হারাম বলা কিংবা ঢালাওভাবে গনতন্ত্রকে একমাত্র মানুষের পার্থিব স্বার্থের অনুকুলে উপযুক্ত পদ্ধতি বলে স্বীকার করা কোনটিই উচিত নয়। বরং গনতন্ত্রের সঠিক সংজ্ঞায়নের মাধ্যমে তাকে ইসলামাইজড করার উপযুক্ত করাই হচ্ছে সঠিক কাজ। বর্তমান বিশ্বের দেশে দেশে যেখানে মানবতা ও মানবাধিকার হরণ করা হচ্ছে তার বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কিন্তু গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নামেই করা হচ্ছে। অথচ আমরা ইসলামের ইতিহাসের দিকে দৃষ্টিপাত করলে দেখতে পাই পকৃত গনতন্ত্রের উৎকৃষ্ট উদাহরণ সৃষ্টি করেছিলেন হযরত ওমার (রা) এর শাসনামলে। অর্ধেক পৃথিবীর অধিপতি হওয়ার পরেও তাকে জনতার মুখোমুখি হতে হয়েছিল। মসজিদে খুতবার মধ্যেই তাকে জবাবদিহি করতে হয়েছিল। এ শিক্ষা মুসলমানরা পেয়েছে বিশ্ব নবী (সা) সেই হাদিস থেকে যেখানে বলা হয়েছে প্রকৃত জিহাদ হচ্ছে একজন শাসকের সামনে নির্দিধায় সত্য উচ্চারণ করতে সাহস করা। (এখানে আমি হাদিসের মূলভাবটাই উল্লেখ করছি, সরল বঙ্গানুবাদ নয়)
তাই মুসলামনদের বর্তমানে হেকমাতের সাথেই তথাকথিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার মোকাবিলা করতে হবে। ইসলামকে গনতান্ত্রিক করার চেষ্টা না করে বরং গনতন্ত্রকেই ইসলামইজড করার কৌশল অবলন্বন করতে হবে। তবেই প্রকৃত গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে। তবেই সমাজের, দেশের প্রতিটি মানুষ তার সৃষ্টা কর্তৃক দেয়া অধিকার ভোগ করতে পারবে।

বি. দ্র. শিক্ষা ব্যবস্থার উপর একটি ব্লগ লেখার চেষ্টা করেছিলাম। জানি না কতটুকু ভাল লিখতে পেরেছি। সম্ভব হলে পড়ে আপনার মূল্যবান মতামত ব্যক্ত করলে করলে খুশী হবো।
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:১৫
114364
মাই নেম ইজ খান লিখেছেন : আপনার আন্তরিকতার সাথে সহমত
যদিও প্রকাশ ভঙ্গির সাথে দ্বিমত পোষণ করতে হচ্ছে...

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File