ফাঁসির ভয় দেখিয়ে স্তব্ধ করা যাবে না...
লিখেছেন লিখেছেন পুস্পিতা ২৩ জুন, ২০১৪, ১০:০৫:২২ রাত
মানুষের গড় আয়ু কত? ৬০/৬৫ বছর। এরচেয়ে বেশি মানুষ স্বাভাবিক নিয়মেই বাঁচে না। প্রতিবছর অসংখ্য মানুষ মারা যাচ্ছে। কিন্তু তাই বলে কি সবকিছু থেমে আছে? না কোন কিছুই থেমে নেই। সবকিছুই চলমান।
এদেশের ইসলামী নেতৃত্বকে জুডিশিয়াল কিলিং এর মাধ্যমে খুন করে যারা ইসলামের অগ্রযাত্রাকে বন্ধ করে দিতে চান তারা আসলে এমনই অন্ধ যে প্রকৃতি থেকেও শিক্ষা নেয় না। পৃথিবীতে কত মানুষ মারা যাচ্ছে, নিহত হচ্ছে, প্রতিদিনই বিভিন্ন পরিবারের কেউ না কেউ মৃত্যু বরণ করছে তার ফলে কি ওই পরিবারের সবকিছু বন্ধ হয়ে যাচ্ছে? ওই পরিবার শেষ হয়ে যাচ্ছে?
না তা নয়, এটি হয় না। প্রকৃতির নিয়ম এটি নয়। তাই জামায়াত নেতৃত্বকে হত্যা করে যারা এদেশ থেকে ইসলামকে নির্বাপিত করতে চাচ্ছে তাদের অলীক স্বপ্ন প্রাকৃতিক কারণেই সফল হবে না। ৯০% মুসলমানের দেশ থেকে ইসলাম কখনোই হারিয়ে যাবে না। বরং ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীরাই সময়ের ব্যবধানে হারিয়ে যাবে তার লক্ষণ চারিদিকে বসন্তের আগমনি বার্তার মতো ফুটে উঠছে।
মানুষের জীবনে সবচেয়ে নিশ্চিত বিষয় মৃত্যু আর সবচেয়ে অনিশ্চিত বিষয়ও হলো সেই মৃত্যু। তাই ইমানদাররা সবসময় নিজেদের প্রস্তুত রাখে সেই মৃত্যুর জন্য। যা নিশ্চিত যা কখন আসবে তা আমি নিজেই জানি না তাকে কি ভয় পাওয়ার আছে? পৃথিবীতে মৃত্যুকে ভয় পেয়েছে এমন কেউ স্বরণীয়-বরণীয় হতে পারেনি, পারবেও না।
মাওলানা নিজামী, সাঈদী, মুজাহিদ, কাদের মোল্লারা এদেশের ইসলামী আন্দোলনের অগ্রদূত। লক্ষ লক্ষ মানুষের ভিতর মৃত্যুর ভয়কে উপেক্ষা করে আলোর পথে ছুটে চলার দুঃসাহস তৈরির কারিগর তারা। এই নেতারা সবাই পরিণত বয়সে পৌঁছেছেন। যাদের কথা শুনে বাতাসের গতিকে পাল্টিয়ে দেয়ার দুঃসাহসী কাফেলা তৈরি হয়েছে, সমুদ্রের বিশাল ঢেউ রুখে দেয়ার হিম্মত যারা এদেশের তরুণ-তরুণীদের ভিতর সৃষ্টি করেছেন, শাহাদাতকে জীবনের লক্ষ্য হিসেবে নেয়ার মতো সাহসী প্রজন্ম যারা তৈরি করেছেন, তাদেরকেই এদেশের ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীরা মৃত্যু ও ফাঁসির ভয় দেখিয়ে স্তব্ধ করে দেয়ার চেষ্ঠা করছেন? এরচেয়ে হাস্যকর আর কি হতে পারে?
নিজামীরা মৃত্যুকে ভয় পায় না। কখনোই পাবে না। তাই তো তথাকথিত যুদ্ধাপরাধ মামলার যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের কার্যক্রম যেদিন শেষ হয় সেদিন এক সাংবাদিক মাওলানা নিজামীর ব্যাপারে বর্ণনা করেছেন এভাবে, "মামলা সিএভি রাখার পর ট্রাইব্যুনালের কক্ষ ছেড়ে একে একে চলে যাচ্ছিলেন আইনজীবী ও সাংবাদিকরা। আসামির কাঠগড়ায় একটি চেয়ারে ধবধবে সাদা পাজামা-পাঞ্জাবি আর টুপি পড়ে তখনও বসে ছিলেন জামায়াতের আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী। হুইল চেয়ারে চড়ে বেরিয়ে যাওয়ার পথে কাঠগড়ার সামনে থামলেন নিজামীর আইনজীবী মিজানুল ইসলাম। বসা থেকে উঠে দাঁড়ালেন নিজামী। হাত বাড়িয়ে হাসিমুখে সালাম বিনিময় করলেন আইনজীবীর সঙ্গে। মিজানুল ইসলাম নিজামীর উদ্দেশ্যে বললেন, চেষ্টা করেছি...।
সেই হাসি মাখা মুখ রেখেই নিজামী বললেন, চেষ্টাই আমাদের দায়িত্ব...। বাকী সিদ্ধান্ত আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের...।
কাঠগড়ার পাশ ঘেষেই আমি দাঁড়িয়ে ছিলাম। দেখলাম, এসব কথা বলার সময় নিজামীর চেহারায় কোনো হতাশার ছাপ নেই। ভাবান্তর নেই। বরং মুখমণ্ডলজুড়ে স্পষ্ট হয়ে উঠেছিল প্রবল আত্মবিশ্বাসী এক বলিষ্ঠ ব্যক্তিত্বের ছাপ।"
এর নামই ইসলাম, এর নামই ঈমান, এর নামই সাহস। শেখ হাসিনা যতই চেষ্ঠা করুক, হত্যা করুক, খুন করুক, ফাঁসি দিক ইসলাম এদেশ থেকে নিভে যাবে না বরং সময়ের ব্যবধানে ফ্যাসিবাদী ও স্বৈরাচারী হাসিনারাই ধ্বংস হবে।
বিষয়: বিবিধ
২৯৪১ বার পঠিত, ৩৯ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
বাংলাদেশের বিরোধিতা করে তার তো বাংলাদেশে থাকাটাই সঠিক ছিল না ।
বেশী ভাল না লাগলে ভারতে চলে যাওয়া ঠিক।
তবে আপনারা পাকিস্তানী মনোভাব সম্পন্ন হলে নিজামীরা আপনাদের কাছে মুক্তিযোদ্ধাই । কোন অপরাধের তো প্রশ্নই আসে না বরং পুরষ্কার পাবার যোগ্য ।
এদের সাথে জোট করায় মুক্তিযোদ্ধাদের দল বিএনপিকে কি সাফারই না করতে হচ্ছে ! কেন ?
@ মনসুর আহামেদ
শেখ মুজিব বাংলাদেশ না চাইলে কি নিজামী , গোলাম আজম এরা চেয়েছিল ?
বাংলাদেশী মনোভাব সম্পন্নরাই বাংলাদেশে থাকবে । পাকিস্তানীপ্রেমীদের জায়গা করাচি , লাহোর বা ইসলামাবাদের কোন শহরে ।
আপনার সেই বিখ্যাত রেডি কমেন্ট দিলেন না ?
আসলে ৭১কে ২৬ মার্চ থেকে নিয়ে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেখলে শুধু নিজামী নয় ওই সময় সাত কোটি মানুষ যারা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ভিন দেশে যায়নি, তাদের সবাইকেই রাজাকার ও অপরাধী মনে হবে। সেটিই হচ্ছে এখন। পলাশীর ষড়যন্ত্র, বৃটিশদের শাসন, মুসলমানদের উপর হিন্দুদের নির্যাতন-মনোভাব, পাকিস্তান সৃষ্টির কারণ, ১৯৭২ সাল থেকে নিয়ে এ পর্যন্ত বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের আচরণ ইত্যাদি নানারকম ইতিহাস, ঘটনা বাদ দিয়ে যখন শুধু ৭১ এর নয় মাস কারো সামনে ঘুরপাক খায়, যেন পৃথিবীর ইতিহাসে, এ অঞ্চলের ইতিহাস শুরু ও এবং শেষ হয়েছে সেই নয় মাসে, তখন শুধু এই সময়ের ৭কোটি নয়, ৭১ এর পরে জন্মগ্রহণকারী আরো ১০কোটি মানুষকেও রাজাকার এবং যুদ্ধপরাধী মনে হবে। এমনই হতভাগ্য জাতি আসলে আমরা...
@হতভাগা, নিউইর্য়কে থাকেন। বড় আকারের নাস্তিক। জানিনা কোন বিগ সট নাকি। আপু, আপনাকে ব্লক করেনি। তাজ উদ্দিনের মেয়ে, মুজিব কাকু নিয়ে বই লিখছে।
সবাই তো সে সময়ে যুদ্ধ করেনি ।
কেউ ইচ্ছে থাকা সত্বেও যুদ্ধে যেতে পারে নি , আবার কেউ দূর্বল বলে যেতে পারে নি বা যায়ই নি । কেউ আবার ভয় পেয়ে দেয়াল টপকে পালিয়ে গিয়েছিল ।
তবে যারা দেশে থেকেছে তাদের ম্যাক্সিমামই আর যাই করুক হানাদারদের সহায়তা করে নি ।
যারা এই ঘৃন্য কাজ করেছে তাদেরকেই বিচারের আওতায় আনা হয়েছে ।
মুক্তিযোদ্ধারা যদি জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান হয় তাহলে এর ঠিক বিপরীতে অবস্থান করছে নিজামী - গোলাম আজম - সাঈদী তথা রাজাকাররা ।
এত পিছনে গেলে তো আপনাকে মোঘলদেরও টানতে হবে । '৪৭ পর্যন্ত আমরা অন্যজনের সাথে ছিলাম । ৭১ এ এসে একেবারে আলাদা হয়েছি এবং আশা করি এটাই আমাদের একক অবস্থান আশে পাশের আগের আপনজনদের তুলনায় চিন্তা চেতনা ও মনোবিকাশে । এই সব আপনজনেরা সবসময়ই আমাদের দাবিয়ে রেখেছে , কি ১৯০৫-১৯১১ কি ১৯৪৭-১৯৭১ - এই সময়ে এদের যা আচরন ছিল তাতে তাদেরকে চিরতরে বাই বাই বলে দেবার সময়ও চলে এসেছিল ।
এখন বাংলাদেশের খুব কম লোকই কলিকাতা , আসাম ত্রিপুরার সাথে মিশে যেতে চাইবে বা আবার পাকিস্তানে পরিনত হতে চাইবে ।
বাংলাদেশের আসল হিসাব শুরু হয় '৪৭ এর পরে যেটার সুতিকাগার ৫২ এবং তা পূর্নাঙ্গ রুপ পায় ৭১ এ আলাদা একটা রাষ্ট্র হিসেবে ।
তাই এই ৭১ ই বার বার আসবে কথা প্রসঙ্গে ।
এটা ছাড়া তো আপনি বাংলাদেশকে আলাদাভাবে চিন্তাই করতে পারবেন না ।
আর জন্মের সময় যারা এর বিরোধিতা করেছে তাদের কি পরবর্তী প্রজন্ম ভাল চোখে দেখবে ?
সোজা একটা হিসাব : আপনার জন্মের সময় আপনার দাদি আপনার মাকে খুব পেরেশানী দিয়েছিল .... এর পরের ঘটনাটা আপনিই সাজান ।
@ স্বপন২ : আমি বাংলাদেশেই থাকি এবং ঢাকাতেই । আল'হামদুলিল্লাহ আমি একজন আস্তিক । কোন বিগ সট নই ।
টুমরো বাধাহীন লিখার অঙ্গীকার দিয়েছে , আবার ব্লক করার অপশনও দিয়েছে । আপনার আপুকে বলেন আমাকে ব্লক করতে ।
মারিয়া
পরীবানু
মরুর মুসাফির
পরীবানু ,সততার আলো
অশ্বথমা
অপ্রতিরোধ্য স্বাধীন সমালোচক
পরমা ,নীলমণীলতা
বিলকিস লায়লা
দস্তার
রুপবান
মুক্তিযুদ্ধ ৭১
দ্রাবীড় বাঙাল
লেয়লা ইসলাম
বিলকিস
বাংলা ৭১
ভিক্টোরিয়া
হেলেনা
পল্লব প্রভাতে
খালেদ
রুশো তামজিদ
বারাংগনা
মধুবালা
সখি
ফয়সাল১
মাঝি-মাল্লা, ,
লায়লার
লায়লা০০৭
রাতুল দাস
চকো চকো
সায়েদ-রিয়াদ
বিভ্রান্ত নাবিক
ফাজিল
অপ্রতিরোধ্য স্বাধীন সমালোচক
মুক্তিযুদ্ধ ৭২
দ্রাবীড় বাঙাল
পিচ্চি পোলা
কাওসাইন হক
চাষা
jahed_ullah
নীরু
সাদা মন
সাদা মন
চোথাবাজ
আমি বিপ্লবী
সততার আলো সকাল সন্ধ্যা
এই নেরিকুত্র এত নিক
জগৎ দেখুক, ইসলামী আন্দোলনের নেতৃত্ব কাকে বলে! স্যালুট ঐসব আল্লাহ-প্রেমিকদের! কিন্তু পরিকল্পিত হত্যাকারীদের এতটুকু ছাড় নেই...পৃথিবীতে, আখিরাতেও! মানুষের সহ্যের সামর্থ্য শেষ সীমায় পৌঁছে গেছে!
আপনার এই কথাটি ধ্রুবসত্য ও অসাধারন লিখেছেন । আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।
নেই।
১) ৭১-এর পর থেকে তাঁর নামে কোথাও কোনো মামলা হয়নি!
২) অগ্রণী উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করলেন!
৩) শিক্ষকতা করলেন রাইফেলস স্কুলেও
৪) ঢাবিতে নির্বিঘ্নে পড়াশোনা করলেন
৫) সাংবাদিক ইউনিয়নের নির্বাচিত নেতা হলেন
৬) কোনো সাক্ষী একেবারে তাঁকেই স্পষ্টভাবে সনাক্ত করেননি
৭) কোনো অপরাধই ঠিক তাঁকে নির্দিষ্ট করে প্রমাণিত হয়নি
৮) তবুও নিন্ম আদালত অন্যায়ভাবে যাবজ্জীবন দিলো
৯) নাস্তিক-মাতাল-ব্যভিচারীদের নৃত্য-নেতৃত্বে ফাঁসির দাবি হতে থাকলো
১০) শেখ হাসিনার মন পড়ে থাকতে থাকলো সেই নাচে-গানে
১১) হুজুগী সংসদে শুধু আবেগ দিয়ে আইন পাশ করা হলো
১২) সেই আইন রেকর্ড ভঙ্গ করে ভূতপূর্ব রায়ের ওপর কার্যকর করা হলো
১৩) সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে তথাকথিত আপীল বিভাগ ফাঁসির আদেশ দিলো
১৪) জাতিসংঘসহ দেশ-বিদেশ থেকে ফাঁসি না দেয়ার অনুরোধ হলো
১৫) একজন অতি সাধারণ নিরপরাধ অত্যন্ত সৎ মানুষকে হত্যা করা হলো
এ অন্যায় কিছুতেই মেনে নেয়া যায় না, মানবতাসম্পন্নরা মেনে নিতে পারেন না! এর বিচার হবেই হবে, ইনশাল্লাহ! নতুন প্রজন্মই এর বিচার চাইবে, খুব অল্পদিনের মধ্যেই! ততদিনে এই নৃশংস-কুচক্রী অপরাধীরা কবরে চলে গেলেও...!!!
বর্তমানে অবৈধভাবে ক্ষমতায় ঠিকে থাকা জনসমর্থনশুন্য হাসিনা সরকারের ইন্ডিয়ান গোলাম দাসীগুলোর নিরাপত্তাবেষ্টনীর ভিতর উদ্ভট আস্ফালন দেখে এদের জন্য করুণা হয়।
সেই হাসি মাখা মুখ রেখেই নিজামী বললেন, চেষ্টাই আমাদের দায়িত্ব...। বাকী সিদ্ধান্ত আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের...।
কাঠগড়ার পাশ ঘেষেই আমি দাঁড়িয়ে ছিলাম। দেখলাম, এসব কথা বলার সময় নিজামীর চেহারায় কোনো হতাশার ছাপ নেই। ভাবান্তর নেই। বরং মুখমণ্ডলজুড়ে স্পষ্ট হয়ে উঠেছিল প্রবল আত্মবিশ্বাসী এক বলিষ্ঠ ব্যক্তিত্বের ছাপ।"
প্রকৃত দেশপ্রেমিক এবং ঈমানদার বীরপুরুষের আচার আচারণ তো এমনই হয়। মাওলানা নিজামী যে একজন বীরপুরুষ তিনি ব্যক্তিত্বের সাথে সেটা প্রকাশও করেছেন।
অপরদিকে তার প্রতিপক্ষ রাষ্ট্রীয় শক্তির অবৈধ মমদে তথাকথিত ট্রাইবুনালের হোতাদের কত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিতে হচ্ছে তা দেশবাসী দেখে মুখের হাসি চেপে রাখতে পারছে না। এরাই কি তাহলে বাংলাদেশের বিচারপ্রতি? এরা যদিও বিচারপতির আসনে বসার সুযোগ পেয়েছে। পকৃতপক্ষে এরা নিজেদের ঘৃণ্য উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্যই মজলুমের উপর জুলুম চালানোর সুযোগ গ্রহণ করেছে।
এরা আসলে ভীরু! এরা কাপুরুষ! তাই তো এরা এতো নিরাপত্তা বেষ্টনীতে থেকেও নিজেদেরকে অনিরাপদ মনে করছে।
ইরাকের সাদ্দাম হোসেনকে তথাকথিত ট্রাইবুনালের ফরমায়েশী নির্দেশদাতা এক কুলাঙ্গার রঊফ আব্দুর রাহমানের কি করুণ পরিনতি হয়েছে তা একটু ভেবে দেখা উচিত। যে কোন মুহুর্তে গনেশ উল্টে যেতে পারে।
কাপুষ আর ভীরুদের কপালে সাময়িক ইজ্জত এবং ক্ষমতার চেয়ার হাতের নাগালে পাওয়ার কারণে যা ইচ্ছে তাই যদি করার স্বাধীনতা বলে ধরে নেয়া হয় তবে সাম্প্রতিক কালের ইরাকের দিকে একটু নজর দিতে পরামর্শ দিবো।
ওহ শাম্মা কিয়া বুঝা সাকে জিসকি হেফাজত খোদা করে৷
১৯৭১ সালে যারা জেনেভা কনভেনশন ভেঙ্গে অপরাধ করেছে, তাদের বিচার হোক অবশ্যই চাই, কিন্তু এই ধরনের ক্যাঙ্গারু কোর্টের মাধ্যমে নয়। আর বিচারের সাথে সিমলা চুক্তি, রাজাকারদের ক্ষমা, অনেকে বাধ্য হয়েছিল রাজাকারে যেতে, বিহারীদের উপরও অত্যাচার হয়েছিল, অনেকে মুক্তিযোদ্ধা সেজেও অত্যাচার করেছে, ইত্যাদি বিষয়গুলোও বিবেচনায় আনতে হবে।
মন্তব্য করতে লগইন করুন