রাজাকারের নাতির "গণনাটকমঞ্চ" দর্শন...!

লিখেছেন লিখেছেন পুস্পিতা ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪, ০৮:৩৫:১৭ রাত



আজ বেশ কয়েকটি পত্রিকায় রাজাকার নানার অন্যতম নাতি ড. জাফর ইকবাল আমার দেখা গণজাগরণ মঞ্চ শিরোনামে একটি কলাম লিখেছেন। তিনি সেই "গণনাটকমঞ্চে" কিভাবে সম্পৃক্ত হলেন তার বর্ণনা দিয়ে "সায়েন্স ফিকশান" আকারে কিছু কথা বলেছেন। তার সব কথা নিয়ে বলার মতো তেমন কিছু নেই। কিন্তু যখন তিনি সেই নাটকের মঞ্চকে তথাকথিত "যুদ্ধাপরাধের বিচারকে সুষ্ঠু" করার প্রধান অনুসঙ্গ হিসেবে অভিহিত করলেন তখন কিছু কথা বলতে হয়।

বিচার সুষ্ঠু করার প্রধান অনুসর্গ কি?

যে কোন বিচার সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার প্রধান অনুসর্গ হলো সাক্ষ্য। ঘটনা যিনি দেখেছেন, যিনি ভুক্তভোগী তিনি সত্য সাক্ষ‌্য দিয়ে বিচার সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সহযোগীতা করবেন- এটিই সকলের কাম্য। তথাকথিত যুদ্ধাপরাধের বিচারের অন্যতম সাক্ষী ছিলেন ড. জাফর ইকবাল। তাকে তার পিতার হত্যার বিষয়ে সাক্ষ‌্য দিতে বলা হয়েছিল। বারবার তাকে ডাকা হয়েছিল। কিন্তু আশ্চর্যজনক ভাবে তিনি যাননি। শেষ পর্যন্ত ট্রাইব‌্যুনাল তাকে নিঃখোজ ঘোষণা করেছিল। অর্থাৎ জাফর ইকবাল ট্রাইব্যুনালকে সহযোগীতা করেনি।

বারবার ডাকার পরও জাফর ইকবাল ট্রাইব্যুনালে যান নি। কিন্তু তিনি নাকি তথাকথিত গণজাগরণ মঞ্চে হাজির হয়েছিলেন বিচারকে সুষ্ঠু করার জন্য এবং সেখানে গিয়েছেন ডাক ছাড়াই এবং সেই মঞ্চ নাকি, "যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য একটা সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করার দায়িত্বটি পালন করেছিল"! বিষয়টি বুঝা গেল না। বিচার সুষ্ঠু করার জন্য একজন সাক্ষী সাক্ষ্য দিতে যাবেন আদালতে। তিনি সেখানে না গিয়ে শাহবাগে গিয়েছেন বিচার সুষ্ঠু করতে?! এটা কিভাবে সম্ভব?! তিনি কি বিচার চেয়েছিলেন না নাটক?

আসলে সম্ভব কারণ রাস্তায় সায়েন্স ফিকশন বলা যায় এবং তা নিয়ে কেউ প্রশ্ন করে না বরং হাততালি দেয়। কিন্তু আদালতে সত্য বলতে হয় এবং যা বলা হয় তা নিয়ে প্রশ্ন হয়, সত্যেতার প্রমাণ দিতে হয়। আমাদের স্বাধীনতার তথাকথিত চেতনাবাজ জাফর ইকবাল তো আসলে সত্য বলতে চান না, তিনি বলতে চান সায়েন্স ফিকশন। সে কারণে তিনি আদালতে না গিয়ে গিয়েছিলেন শাহবাগে!

গণনাটকমঞ্চ কি ঘাত-প্রতিঘাত সহ্য করেছে?!

এরপর তিনি সেই শাহবাগ নিয়ে সায়েন্স ফিকশান বলা শুরু করলেন। তিনি বলেছেন, "সুদীর্ঘ এক বছর এটি অনেক ঘাত-প্রতিঘাতের মাঝে দিয়ে অগ্রসর হয়েছে। অপ্রতিরোধ্য এই গণবিস্ফোরণকে ঠেকানোর জন্যে যুদ্ধাপরাধীর দল এমন কোনো কাজ নেই যেটি করেনি।" তথাকথিত গণজাগরণ মঞ্চ কি ঘাত-প্রতিঘাত সহ্য করেছে?! র‍্যাব-পুলিশের সার্বক্ষণিক চার-পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা নিয়ে, সরকারী ভাবে খাদ্য সরবরাহ, বিনোদন সহ সকল ধরনের সহযোগীতা নিয়ে রাস্তায় অবস্থান করা, মিছিল করার মধ্য ঘাত-প্রতিঘাত কোথায়?! সামান্য টায়ার ফাটার আওয়াজ শুনে ভয়ে যারা বাদাম ভাজার তেলের উপর হুমড়ি খেয়ে পড়ে গিয়ে জ্বলসে যায় তারা ঘাত কখন ফেইস করলো, প্রতিঘাতও কোথায় করলো?! জাফর ইকবাল কি শাহবাগ নিয়েও সায়েন্স ফিকশান বলা শুরু করলেন?!

জাফর ইকবালরা কি সত্য প্রকাশের সাহস রাখেন?!

সাঈদী সাহেবের বিরুদ্ধে জাফর ইকবালের পিতার হত্যাকান্ডের অভিযোগ আনা হয়েছিল। সেই ব্যাপারেই সাক্ষ্য দিতে তাকে ডাকা হয়েছিল। কিন্তু তিনি যাননি। এরপর সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে প্রকাশ হয়ে গিয়েছিল সাঈদী সাহেব হত্যাকান্ডে জড়িত তো ছিলই না বরং জাফর ইকবালের আপন নানা ছিল রাজাকার এবং শান্তি কমিঠির চেয়ারম্যান। জাফর ইকবালের মা কখনো সাঈদী সাহেবকে অভিযুক্ত করেন নি। এখন ট্রাইব্যুনালে গেলে জাফর ইকবালকে নিজের মুখেই স্বীকার করতে হতো সাঈদী বা জামায়াত নেতারা কোন অপরাধ করেন নি। জাফর ইকবালরা মিথ্যা বলতে অভ্যস্ত, সত্য প্রকাশে নয়।

আসলে জাফর ইকবালরা সত্য কখনো ফেইস করার সাহস রাখে না। ১৯৭১ সালের কিছু তথ্য জাফর ইকবালরা জানেন। শুধু জাফর ইকবাল নন, তার মা, বড় ভাই হুমায়ুন আহমদও জানতেন। আর তা হলো জাফর ইকবালের আপন নানা ছিল রাজাকার। ১৯৭১ সালের কারো অপরাধের তথ্য প্রকাশ করতে গেলে তা নিজের পরিবার থেকেই প্রকাশ করতে হয়। জাফর ইকবালরা এটাও জানে যে, জামায়াতের নেতারা ওই সময় কোন অপরাধ করেননি। তাই জাফর ইকবালরা আদালতে সাক্ষ্য দিতে ভয় পান কারণ যখন ক্রসচেক করা হবে তখন তার রাজাকার নানার অনেক কথাও চলে আসবে, সাথে এটাও প্রমাণিত হবে যাদের আটক করা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেয়ার মতো কোন কিছুই নেই।

"গণনাটকমঞ্চ" কি বাংলাদেশকে গ্লানিমুক্ত করেছে?!

জাফর ইকবাল বলতে চেয়েছেন, "বাংলাদেশকে গ্লানিমুক্ত করার প্রক্রিয়ায় তাদের (গণনাটকমঞ্চ) অবদানের কথা কেউ ভুলবে না"! জাফর ইকবালদের মতো জ্ঞানপাপীরা কি আসলে কোনটি আন্দোলন, কোনটি নাটক তা বুঝে না?! বুঝে, খুব ভাল ভাবেই বুঝে। পৃথিবীর কোন সংজ্ঞায় শাহবাগের নাটককে আন্দোলন বলা যায় না। বরং বলা যায় নাটক, সিনেমা বা সেই ধরনের কিছু। নাটক, সিনেমা দেখেও কান্না করার অনেক বেকুব মানুষ এখনও পাওয়া যায়। শাহবাগের গণনাটকমঞ্চকে যারা আন্দোলন বলবে তারা সেই নাটক, সিনেমা দেখে কান্না করার মতোই। গণনাটকমঞ্চকে এ জাতি মনে রাখবে মঞ্চনাটক হিসেবেই, কোন গঠনমূলক অবদানের জন্য নয়। কাদের মোল্লার মতো নিরপরাধ মানুষকে রাষ্ট্রীয় ও বিচারিক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে হত্যা করার অনুসঙ্গ হওয়ার মধ্যে গ্লানিমুক্তির কিছু নেই বরং আছে গ্লানিযুক্ত হওয়ার।

জাফর ইকবাল তার কলামের শেষে একটি প্রশ্ন করেছেন, "ভবিষ্যতে আমরা তাদের কাছে আর কী প্রত্যাশা করতে পারি?"

যখন ভারতীয় বস্তা ভরা টাকার সাপ্লাই থাকবে না, গোপালগঞ্জী পুলিশ থাকবে না, আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদী সরকার থাকবে না, তখন গণজাগরণ মঞ্চে নাটক দেখার জন্য ভাড়ায় যাওয়ার মতো কোন মানুষই শুধু থাকবে না তা নয়, মঞ্চের অভিনেতা, অভিনেত্রীরাও এমন ভাবে লুকিয়ে যাবে যেন গণনাটকমঞ্চ নামের কোন কিছুই কোন কালে ছিলই না। জাফর ইকবালরাও গণনাটকমঞ্চ নিয়ে সায়েন্স ফিকশান লিখবে না। ভবিষ্যতে জাতি তাদের কাছে এর বাইরে আর কিছুই প্রত্যাশা করে না।

বিষয়: বিবিধ

২৯৫১ বার পঠিত, ৪৭ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

177018
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৪৬
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : চমৎকার বিশ্লেষন।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৪৯
130176
পুস্পিতা লিখেছেন : ধন্যবাদ।
177019
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৪৭
ভিশু লিখেছেন : সাক্ষী দিতে না গিয়ে জাফর ইকবাল তাঁর জন্মদাতা পিতার সাথে বেঈমানী করেছেন! বাদাম ভাজার তেলে পা পুড়ে যাওয়া গণজাগরণ মঞ্চের উচিত এই রাজাকারের নাতীকে ভণ্ড-দালাল হিসেবে উপযুক্ত সেবাদান করা! সবচেয়ে ভালো লেগেছে ভবিষ্যত-প্রত্যাশাগুলো! একদম টু দ্য পয়েন্ট! অনেক ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয়া আপনাকে...Happy Good Luck Rose
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৫৪
130177
পুস্পিতা লিখেছেন : মুনতাসির মামুন, সুলতানা কামাল, শাহরিয়ার কবিররা সাহস দেখিয়ে সাক্ষ্য দিতে গিয়েছিল। এরপর এমন ভাবে নাস্তানাবুদ হয়েছিল যে শেষ পর্যন্ত স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিল তারা কেউই মুক্তিযুদ্ধ তো করেনই নি, বরং পুরো পরিবারসুদ্ধ ছিল পাকিস্তানপন্থী। এসব দেখে কার এমন সাহস হয় সাক্ষ্য দিতে যাওয়ার। এরচেয়ে ভাল গণনাটকমঞ্চে যাওয়া!
177033
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:০০
বিন হারুন লিখেছেন : ইমরান এইড়স সরকার, (মীর) জাফর সহ রাজাকারের নাতিগুলো সব আজ ঐক্যবদ্ধ.
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:১১
130188
পুস্পিতা লিখেছেন : ওদের ঐক্যবদ্ধতা বালির বাঁধের মতো। বেশিদিন টিকবে না।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:১৯
130197
বিন হারুন লিখেছেন : ইনশা-আল্লাহ্
177036
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:০৩
আবু জারীর লিখেছেন : ইতিমধ্যেই প্রমাণীত হয়েছে যে আব্দুল কাদের মোল্লা নির্দোষ ছিলেন।

আব্দুল কাদের মোল্লাকে বিচারিক হত্যা করার দায়ে বিচারকদেরকে যদি কেউ অভিযুক্ত করে তাহলে সমান অপরাধে অপরাধী হবে জাফর ইকবাল ও গণনাটক মঞ্চের তামাম অভিনেতা নেত্রীরা।

তখনই বুঝা যাবে গণনাটক মঞ্চস্থ করে এরা জাতিকে কত বড় ধোকা দিয়েছে।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:১৪
130190
পুস্পিতা লিখেছেন : সময়ের ব্যবধানে যারা রাষ্ট্রীয় ও বিচারিক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করেছে তাদেরও বিচার হবে। বিচারপতি থেকে নিয়ে জাফর ইকবালরা কেউই আশা করি বাদ যাবে না।
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৩:৩৪
130275
ইবনে হাসেম লিখেছেন : না ভাই, আমার তো তা মনে হয় না। ফেইসবুকে গিয়ে আমি অনেক অনেক মণি মুক্তোর ও সন্ধান পেয়েছি এবং সেগুলো প্রিয়জনদের মাঝে বিনা পরিশ্রমে ক্ষণে ক্ষনে শেয়ার ও করতে পারছি.......
177039
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:০৮
আনিছুর রহমান লিখেছেন : সোনার বাংলা ব্লগ বন্ধ হবার পর থেকে আপনার লেখা পড়ার সৌভাগ্য হয়নি। টুডে ব্লগ ইনুর থাবায় মাঝে মধ্যেই বন্ধ হয়ে যায়। তাছাড়া ব্লগে ঠিকমত আসা হয় না। ফেসবুকে আপনাকে অনেক খুজেছি। অনেক এসবি ব্লগারকে ফেসবুকে পেয়েছি। তাদের কাছে আপনার খোজ পাই নাই। যা হোক আপনাকে ব্লগে পেয়ে ভাল লাগছে। আপনার যদি ফেসবুক একাউন্ড থাকে দয়া করে দিবেন। যাতে ব্লগ বন্ধ হলেও আপনাদের সাথে যোগাযোগ রাখা যায়। আমার ফেসবুক এড্রেস https://www.facebook.com/dhanbila
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:১৮
130196
পুস্পিতা লিখেছেন : আসলে আমি ফেইসবুকে এ্যাকটিভ না। বেশ আগে একটি আইডি খুলেছিলাম। ব্যবহার করা হয় না। সামনে থেকে ব্যবহার করবো বলে চিন্তা করছি।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:৩৪
130212
আনিছুর রহমান লিখেছেন : ফেসবুকের সুবিধা হলো মুহূর্তের মধ্যে আপনার লেখা হাজার হাজার পাঠকের কাছে পৌঁছে দিতে পারবেন। ব্লগে যা সম্ভব নয়। যা হোক এক্টিভ হলে এড করে নিবেন আশা করি।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:০২
130217
আবু জারীর লিখেছেন : ব্লগারদের ফেসবুকে এক্টিভ না হওয়াই ভালো। ফেসবুকে গিয়ে আমি লেখা লেখির প্রতি নিরুৎসাহী হয়ে গেছি।
177042
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:১১
আহমদ মুসা লিখেছেন : শাহবাগের "গাজাখোরণমঞ্জ" নামের ঘৃণ্য নাট্যমঞ্চের খল নায়কদের অবশ্যই কোন না কোন দিন জাতির কাছে জবাবদিহি করতেই হবে। জনশ্রুতি আছে যে, কিছু অংশ চুরি এবং কিছু অংশ নকল করে পিএইচডির গবেষণা থিসিস দিয়ে কথিত "ডক্টর" জাফর ইকবাল সাহেব যে আসলেই একজন মারাত্মক জ্ঞানপাপী এবং গর্দভ তা বিভিন্ন সময় লিখিত/প্রকাশিত হাস্যকর কলাম(!) থেকেই বুঝা যায়। এই ফালতু লেখক নামের চোরটি গত বছর তোমরা যারা শিবির করো" নামে একটি বেফাস ওসিয়াতনামা প্রসব করার সাথে সাথেই চার দিক থেকে পছা ডিম নিক্ষেপ আর মলযুক্ত জুতাপেটা শুরু হয়ে গেলো তখন আর দেরী করেনি তার বশংবদসহ দ্রুত শিয়ালের গর্তে ঢুকে গেলো। এই বর্ণচোরা নাফরমান বদমাইশটি জাতিকে মৌলিক কোন কিছুই দিতে পারেনি। অথচ সে নিজেকে একজন সিনিয়র কম্পিউটার প্রফেশনাল দাবী করে! সামান্য ইংরেজী জানার সুবাদে বিদেশী সাইন্স পিকশনের বাংলা অনুবাদ করে দেশের তথাকথিত প্রগতিশীল নামের প্রকৃত অর্থেই দূর্গতিশীলদের শিরোমনির আসনে বসে আছে। আসলেই দূর্গতিশীলরাই এমনই। তাদের শিরোমনি যেমন চোর আর বাটপার তেমনি তাদের শাগরেদ ইমরান এইচ আর লাকী নামের সভ্রমহারা বেইশ্যারাও তাদের মতই।
জাফর ইকবাল নামের অপদার্থটির বেশ কিছু লেখা আমি পড়েছি। তার নিজস্ব কোন যোগ্যতা নেই নিজে কিছু সৃষ্টি করার। অন্যের সৃষ্ট জিনিসের অনুবাদ করে বাঙ্গালীর (প্রকৃতপক্ষে শাহবাদী মূর্খদের কাছে) গুরুজন বনে যাওয়ার দাবী করে।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:১৫
130191
পুস্পিতা লিখেছেন : জাফর ইকবালদের সবচেয়ে বড় অবদান জাতিকে বিভক্ত করা ও নূতন প্রজন্মের ভিতর নষ্টামির জন্ম দেয়া।
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৮
130522
সালাম আজাদী লিখেছেন : আহমাদ মূসা, আসলে জাফর ইকবাল কিন্তু ব্রিলিয়ান্ট, তিনি থিসিস চুরি করেছেন, এটা বিশ্বাস কেও করবেনা। তাছাড়া তার লেখা লেখি নকল করাটাও আমার মনে হয়না ঠিক। কিন্তু আমরণ ধর্মভীরু ঐ পরিবারটার শোচনীয় পরিণতি দেখে আমার কষ্ট হয়। তার মা শুধু ধর্মীয় ঘরের না, আমাদের ইতিহাস ঐতিহ্য তৈরি কারী একটা পরিবার।
জাফর ইকবাল কে পছন্দ করিনা, তার জীবন ধারা ঘৃণা করি। তার লেখার প্রচন্ড সমালোচক আমি। কিন্তু তাই বলে তার ব্যপারে এই সব কথা বললে সত্যের অপলাপ হবে। এরা প্রভাবশালি। আমাদের দু:খ, না আমরা এদের ধরতে পারি, না এদের অল্টারনেটিভ আমরা হই।
আমরা যারা কলমযোদ্ধা, ন্যায়বিচার কিন্তু আমাদের করা উচিৎ।
জাযাকাল্লাহু খায়রান
177045
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:১৬
গেরিলা লিখেছেন : মাইনাস
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:১৯
130199
পুস্পিতা লিখেছেন : ধন্যবাদHappy
177048
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:১৯
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : আপনার বিশ্লেষণের প্রশংসা করতে হয় এবং এরকম সত্যকে তুলে ধরতে হবে ,অনেক ধন্যবাদ।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:২০
130200
পুস্পিতা লিখেছেন : আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
177055
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:২৬
আহমদ মুসা লিখেছেন :
কিন্তু আদালতে সত্য বলতে হয় এবং যা বলা হয় তা নিয়ে প্রশ্ন হয়, সত্যেতার প্রমাণ দিতে হয়। আমাদের স্বাধীনতার তথাকথিত চেতনাবাজ জাফর ইকবাল তো আসলে সত্য বলতে চান না, তিনি বলতে চান সায়েন্স ফিকশন। সে কারণে তিনি আদালতে না গিয়ে গিয়েছিলেন শাহবাগে!

মেডাম আপনের এই কথা হুনে তো আমার পেটের গ্যাস্টিক মাথায় উঠবার চাহে! তাহলে সব কিছু সত্যের মানদন্ডে যাচাই বাচাই করেই সাঈদী সাহেবকে যথাযথ আইনি পয়েন্টগুলোর সদ্ধ্যবহার করেই ফাঁসি(!) আদেশ দেয়া হয়েছে? ওখানে সুলটানা কামাল চক্রবর্তী, শয়তান কবির, মুনতারি মামুনরা কি সব সত্য সত্য কথা বলেই সাক্ষ্য দিয়েছে? এবং তাদের সত্য! স্বক্ষ্যের উপর নির্ভর করেই বিচাপাতিরা রায় দিয়েছেন?
মাথায় তো গ্যাঞ্জাম নতুনভাবেই শুরু হয়ে যাচ্ছে আবার!!!
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:৪১
130214
পুস্পিতা লিখেছেন : ট্রাইব্যুনালে যারা জামায়াত নেতাদের বিপক্ষে সাক্ষ্য দিয়েছেন তাদের কেউই প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী নন। তারা নিজেরা কেউ ভুক্তভোগীও নন। কারো কারো আত্মীয় ৭১ এ মারা গেলেও ৭২ এ করা মামলায় তারা কেউই জামায়াত নেতাদের অভিযুক্ত করেন নি। যেমন জাফর ইকবাল। জাফর ইকবালের মা ৭২ সালে করা মামলায় সাঈদী সাহেবকে অভিযুক্ত করেনি। সে ভাবে অন্যেরাও করেনি। এমনকি তৎকালীন সরকারও করেনি। এ বিষয়ে আমি দীর্ঘ আলোচনা ও তর্কবিতর্ক করেছি এখানে (http://blog.bdnews24.com/author/puspita) তাই বর্তমানে আনা সব অভিযোগ আসলে সবমিথ্যা ও বানোয়াট। যারা সাক্ষ্য দিচ্ছে তারাও বানোয়াট। তবে এসব বানোয়াট সাক্ষ্যের প্রধান পাওয়া হচ্ছে যারা সাক্ষ্য দিতে এসেছে যেমন মুনতাসির মামুন, শাহরিয়ার কবির, সুলতানা কামালরা কেউই মুক্তিযুদ্ধ করেনি। শুধু তাই নয় তাদের পুরো পরিবারের ৭১ সালের ভূমিকা ছিল মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী এবং পাকিস্তান সরকারের পক্ষে। এসব তথ্য এই ট্রাইব্যুনাল গঠন না হলে জাতি জানতোই না। এটাই একমাত্র পাওয়া। জামায়াত নেতাদের বিরুদ্ধে যা চলছে তা হলো রাষ্ট্রীয় পৃষ্টপোষকতায় বিচারিক হত্যাকান্ডের ষড়যন্ত্র।
১০
177058
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:৩৯
আব্দুল গাফফার লিখেছেন : এই জ্ঞান পাপীদের জন্য দুঃখ হয় । ধন্যবাদ আপা Good Luck
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:৪৩
130215
পুস্পিতা লিখেছেন : আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
১১
177059
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:৪০
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : শেষ পর্যন্ত ইনিও রাজাকারের নাতি?
এখন বুঝা গেলো কেন সাক্ষী দিতে যাননি।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:৪৪
130216
পুস্পিতা লিখেছেন : শুধু তিনি নন, মুনতাসির মামুন, শাহরিয়ার কবির, সুলতানা কামালরা কেউই মুক্তিযুদ্ধ করেনি বরং তাদের সবার পুরো পরিবারের ৭১ সালের ভূমিকা ছিল মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী এবং পাকিস্তান সরকারের পক্ষে।
১২
177070
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:৫৩
বাংলার দামাল সন্তান লিখেছেন : আপনি সব সময় অসাধারণ, আপনি আমাদের সাথে বিডিটুডেতে বিগত ১বছর পুর্তি উপলক্ষ্যে আপনাকে জানাই শুভেচ্ছা
১৩
177072
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:০৫
আবু সাইফ লিখেছেন : এক কথায় অনন্য!!!!
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, জাযাকিল্লাহ...

আল্লাহতায়ালা আপনার সকল বিষয়ে বারাকাহ দিন
১৪
177092
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:৫৯
জেদ্দাবাসী লিখেছেন : কাদের মোল্লার মতো নিরপরাধ সৎ মানুষটিকে হত্যা করেছে ভারতের দালাল এই ড. জাফর ইকবালেরাই ।
গত ১০ ই ফেব্রুয়ারি সামুতে ব্লগার মনসৃর লিখেছেন,
"আমার একজন আত্মীয় আছেন- শাবিপ্রবিতে পড়েছেন, আপনার ছাত্র ছিলেন, একবার বললেন, ওখানকার ছাত্রমহলে নাকি আপনার সম্পর্কে প্রচলিত, আপনি লোকজন নিয়মিত যাতায়াত করে আপনার দরবারে। সিন্নি দিয়ে যায়। ঠিক বিশ্বাস করতে পারিনি কথাগুলো। কিন্তু প্রতিবেশী দেশের গোয়েন্দা সংস্থার একজন পেইড এজেন্ট। ভিনদেশীদিনদিন আপনার লেখায় মতলবি অংশগুলো বেড়েই চলেছে। আপনার আজকালকার উপন্যাসগুলোতে সাহিত্যের চেয়ে মতলবই বেশি দেখা যায়। কেন স্যার? সিন্নির পরিমাণ কি বেড়ে গেছে? নিজের মতামত জানানোর অধিকার নিশ্চই সবার আছে। কিন্তু মনের কথাটা সরাসরি বলুন! এত ভেক ধরা কেন? এটা কিন্তু ঠিক না স্যার। মোটেই ঠিক না।
সম্প্রতি আপনি মুখোশ খুলতে শুরু করেছেন। এটা একটা ভালো সংবাদ। কিন্তু সেখানেও বুদ্ধিজীবী ভেক ধরে রাখার একটা চেষ্টা আছে। কিন্তু স্যার দালালির ভাষা বুঝতে সময় লাগে না। "....পুরটা এখানে

এই ভিনদেশী পেইড এজেন্টদের ব্যাপারে আমাদেরকে আরো সজাগ তাকতে হবে ।
যাজ্জাকাল্ললাহ খায়ের


১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:০৭
130239
জেদ্দাবাসী লিখেছেন : উপরে কয়েকটা লাইন ভুল হয়ে গেছে ঠিক করে দিলাম ।
"আমার একজন আত্মীয় আছেন- শাবিপ্রবিতে পড়েছেন, আপনার ছাত্র ছিলেন, একবার বললেন, ওখানকার ছাত্রমহলে নাকি আপনার সম্পর্কে প্রচলিত, আপনি প্রতিবেশী দেশের গোয়েন্দা সংস্থার একজন পেইড এজেন্ট। ভিনদেশী লোকজন নিয়মিত যাতায়াত করে আপনার দরবারে। সিন্নি দিয়ে যায়। ঠিক বিশ্বাস করতে পারিনি কথাগুলো। কিন্তু দিনদিন আপনার লেখায় মতলবি অংশগুলো বেড়েই চলেছে। আপনার আজকালকার উপন্যাসগুলোতে সাহিত্যের চেয়ে মতলবই বেশি দেখা যায়। কেন স্যার? সিন্নির পরিমাণ কি বেড়ে গেছে? নিজের মতামত জানানোর অধিকার নিশ্চই সবার আছে। কিন্তু মনের কথাটা সরাসরি বলুন! এত ভেক ধরা কেন? "ধন্যবাদ
১৫
177107
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:৪১
আলোর আভা লিখেছেন : চমৎকার বিশ্লেষন ।অনেক ভাল লাগল ধন্যবাদ ।
১৬
177138
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:০২
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : অনেকদিন পরে এই চমৎকার লিখাটির জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। জনাব জাফর ইকবাল তার জনপ্রিয়তার সুযোগ নিয়ে জাতির অভিভাবক হয়ে বসেছেন। কিন্তু স্থানিয় মানুষ জনের প্রতিবাদ সত্বেয় নিজের সফটওয়্যার ব্যবহার করে ভর্তি পরীক্ষা নেয়ার উদ্যোগ এর জন্য অনেক চেষ্টা করেছেন। আরেকটি বিষয় তিনি সবসময় দাবি করেছেন তারা নাকি খুবই দরিদ্র ছিলেন। কিন্তু পেশাগত কারনে তাদের বাড়িতে যাওয়ার সেীভাগ্য আমার হয়েছে এবং তাদের প্রতিবেশিদের কাছ থেকে যা জেনেছি যে তারা মোটামুটি অনেক জমিজমার মালিক ছিলেন। তার বড়ভাই হুমায়ুন আহমদ এর সহপাঠি ছিলেন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুলে আমার এক চাচা তার কাছে এবং তাদের আরেক সহপাঠি(যিনি সদ্যগত আওয়ামি সরকারের মন্ত্রি ছিলেন এবং এখনও এমপি) কাছে শুনেছি হুমায়ুন আহমদ এর পরিবার তখন সরকারি অফিসার কলোনি থাকত এবং তারা যথেষ্ট সচ্ছল ছিলেন।
১৭
177142
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:১৬
ভিশন২০২১ লিখেছেন : ভালো লাগলো
১৮
177177
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:০১
এনামুল মামুন১৩০৫ লিখেছেন : আসলে জাফর ইকবালরা সত্য কখনো ফেইস করার সাহস রাখে না। ১৯৭১ সালের কিছু তথ্য জাফর ইকবালরা জানেন। শুধু জাফর ইকবাল নন, তার মা, বড় ভাই হুমায়ুন আহমদও জানতেন। আর তা হলো জাফর ইকবালের আপন নানা ছিল রাজাকার।
১৯
177186
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:১৭
শেখের পোলা লিখেছেন : পুষ্পিতা আপুকে নিয়মিত হতে অনুরোধ করি৷
২০
177260
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:৫৩
আবু আশফাক লিখেছেন : দেশে এমন জাফর ইকবালদের সংখ্যা অগণিত। এদের নাক কান আছে বলে বিশ্বাস হয় না।
২১
177503
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:১৬
নূর আল আমিন লিখেছেন : nice
২২
177508
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:২৩
মুহাম্মদ আব্দুল হালিম লিখেছেন : ভালো লিখেছেন। ধন্যবাদ।
২৩
177669
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:৩১
আয়নাশাহ লিখেছেন : এদের মুখোশ উন্মোচনের জন্য এরকম লেখা দরকার ছিল, আপনি সেটা পুরণ করে দিলেন। আশা করি জাফরদের চেলারা লেখাটি পড়বেন। ধন্যবাদ।
২৪
177987
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:১০
ডাক্তার রিফাত লিখেছেন : আপু পড়ে খুব ভালো লাগলো।চেতনাধারীদের চেতনার মুখোশ উন্মোচন হওয়া দরকার।যাদের বসবাসই ঘোরের মধ্যে।
২৫
178970
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৭
আবু ফারিহা লিখেছেন : এসব দালালদের মুখোশ উন্মোচন করলেও তাদের লজ্জায় মাথা নত হয়না। কারণ ওরা হলো বিশ্ব বেহায়া। ধন্যবাদ আপনাকে।
২৬
179930
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৩
উম্মু রাইশা লিখেছেন : জাফর ইকবালের ভাই মরে যাওয়াতে তার উল্টাপাল্টা কথা সামলানোর আর কেও নাই।
২৭
180122
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৪:০৬
সাদাচোখে লিখেছেন : শয়তানকে শরীরে অনুপ্রবেশ করতে দিলে - সময়ান্তরে জ্ঞান, গুন, পজিশান যাই থাকুক না কেন নিজের মনুষ্যত্বকে আর কোনভাবেই ঠিক থাক দুরের কথা, এমনকি ব্যালেন্স ও রাখা যায়না।

জাফর ইকবালের গত কয়েক বছরের লিখা আর্টিকেল গুলোর ফ্যাক্টস ও ফিগার এর বিচার বিশ্লেষন পড়ে আমার কাছে সিম্পলী মনে হয়েছে উনি শুধু ব্যালেন্স ই হারান নি - মানুষিকভাবে অসুস্থ্য হয়ে গেছেন।
২৮
180130
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:৩১
শিকারিমন লিখেছেন : চমত্কার বলেছেন। গণনাটক ই বটে। কিন্তু কষ্ট তা সেখানে , এই নাটকের কারণে একজন ভালো মানুষ ন্যায় বিচার হতে বঞ্চিত হলো।
ধন্যবাদ আপনাকে চমত্কার বিশ্লেষণ এর জন্য।
২৯
181539
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:২৩
মুমতাহিনা তাজরি লিখেছেন : চমৎকার লেখা।
৩০
183991
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:৪৮
উদাস পথিক লিখেছেন : অসাধারণ মন্তব্য:
”যখন ভারতীয় বস্তা ভরা টাকার সাপ্লাই থাকবে না, গোপালগঞ্জী পুলিশ থাকবে না, আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদী সরকার থাকবে না, তখন গণজাগরণ মঞ্চে নাটক দেখার জন্য ভাড়ায় যাওয়ার মতো কোন মানুষই শুধু থাকবে না তা নয়, মঞ্চের অভিনেতা, অভিনেত্রীরাও এমন ভাবে লুকিয়ে যাবে যেন গণনাটকমঞ্চ নামের কোন কিছুই কোন কালে ছিলই না। জাফর ইকবালরাও গণনাটকমঞ্চ নিয়ে সায়েন্স ফিকশান লিখবে না। ভবিষ্যতে জাতি তাদের কাছে এর বাইরে আর কিছুই প্রত্যাশা করে না।”

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File