সুবহানাল্লাহ অর্থের ভেতরে শুন্য এলো কোথা থেকে

লিখেছেন লিখেছেন এলিট ১১ মার্চ, ২০১৫, ০১:২০:৫২ রাত



ফারুক হোসেন নিক নেম ধারী সহব্লগারের সাম্প্রতিক এক লেখা সুবহানাল্লাহ অর্থাৎ শুন্যই আল্লাহ দেখে কিছু লেখার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করি। আমি তার লেখাটি খুব মনযোগ দিয়ে পড়েছি। সেই সাথে তার আরো কয়েকটি লেখা পড়ে তার তরিকাটা জানারও চেস্টা করেছি। তিনি ইসলামিক পন্ডিতের রেফারেন্স দিয়েছেন, কোয়ান্টাম ফিজিক্স এনেছেন এবং শেষ পর্যন্ত প্রমান করতে চেয়েছেন "শুন্যই আল্লাহ"। এমনকি মুসলিম বিশ্বে বহুল প্রচলিত শব্দ "সুবহানাল্লাহ" এর অর্থও নাকি ওই - শুন্যই আল্লাহ (নাউজুবিল্লাহ)।

তিনি যা লিখেছেন তার সংক্ষেপ হলঃ সুবহানাল্লাহ কথাটি আসলে সুবহ-আন-আল্লাহ (subh-an-allah)। সুবহ কথাটির অর্থ শুন্য (viod). এভাবেই সুবহানাল্লাহ অর্থ শুন্যই আল্লাহ। এটা আর নিজের মনগড়া কথা নয়। তিনি সুত্রও দিয়েছেন। প্রথম সুত্র হল হাজার বছর আগের ইসলামিক পন্ডিতের কথা ... The origin for the word is sabh, voidness, or tasbeeh, making something void. So the direct literal meaning of the phrase is God is void... (অংশবিশেষ)। এছাড়া আরো একটি সুত্র আছে, উইকিপেডিয়া যাতে লেখা আছে ... Subhana Allah, which is often used in the Qur'an with the preposition 'an (عن), meaning "'God is [de]void' [of what they (polytheists) attribute to Him]" (Al-Tawba: 31, Al-Zumar: 67)

উনার সাথে আমার মুল বিতর্ক হল ওই সুবহানাল্লাহ এর ওই "সুবহান" অংশটি নিয়ে। মজার ব্যাপার, তার দেওয়া উপরের সুত্রই তার পক্ষে কথা বলছে না।

প্রথম সুত্রটির (ইসলামিক পন্ডিত) বাংলা অর্থ - (সুবহানাল্লাহ কথাটির) মুল শব্দ হল "সুবহ", যার অর্থ শুন্যতা বা কোন কিছু শুন্য করা। এ জন্য (সুবহানাল্লাহ) কথাটির সরাসরি অর্থ হল " আল্লাহ শুন্য"।

হ্যা, এই লেখাটিতে বলা আছে - আল্লাহ শুন্য। কিন্তু একটু খেয়াল করলে দেখবেন এখানে যুক্তিগত ভুল আছে। এখানে বলা আছে "সুবহ" অর্থ শুন্য। এর পরে সুবহ-আন-আল্লাহ অর্থ বলছে "আল্লাহ শুন্য"। ওই "আন" কথাটি কোথায় গেল? অর্থাৎ, এখানে অসম্পুর্ন বা ভুল তথ্য দেওয়া আছে।

এবার দ্বিতীয় (উইকিপেডিয়ার) সুত্রের বাংলা অর্থ - কোরআনে কখনো "সুবহানাল্লাহ" কথাটি "'আন" (عن) শব্দটি সহ ব্যাবহৃত হয়। এর অর্থ "আল্লাহ [de]void' " (যেমন তাঁকে বহু-ইশ্বরবাদীরা মনে করত)

এখানে কিন্তু ওই ভুল করেনি। ঠিকই "আন" শব্দটা এনেছে। "সুবহ" শব্দটির অর্থ void(শুন্য)। কিন্তু তার সাথে "আন" (عن) শব্দটি যোগ করায় এখন হয়েছে সুবহ-আন (de)void। ইংরেজী devoid কথার অর্থ - সম্পুর্নরূপে কোন কিছু হতে বর্জিত বা মুক্ত। আল্লাহ কি হতে সম্পুর্নরূপে মুক্ত ? বহু-ইশ্বরবাদীরা আল্লাহকে যেমন মনে করে সেসব থেকে মুক্ত। অর্থাৎ, বহু-ইশ্বরবাদীরা যেমন মনে করে, আল্লাহ তেমন নন।

এতক্ষন যা লিখলাম তার সবটুকুই উনার লেখা কথা, উনার দেওয়া সুত্র ও তার অর্থ। আমি নিজের কোন কথা এখনও লিখিনি।

আমার কথা: দেখুন উপরের দুটি সুত্রের প্রথমটি ভুল আর দ্বিতীয়টি "শুন্যই আল্লাহ" কথাটির সম্পুর্ন বিপরীতে যায়। কথাটি যদি "সুবহ-আল্লাহ" হোত তাহলে অর্থ "শুন্যই আল্লাহ" হতে পারত। কিন্তু কথাটি "সুবহ-আন-আল্লাহ" । ওই "আন" শব্দটি যোগ করাতে কথাটির অর্থ আর "শুন্য" নেই, হয়েছে "বর্জিত" বা "মুক্ত"।

আসলে, কথাটি মোটেই সুবহা-আন-আল্লাহ নয়। কথাটি হল সুবহান-আল্লাহ (سبحان الله‎) । এভাবেই দুটি শব্দে লেখা হয়। সুবহান কথাটির অর্থ গৌরব। সুবহান-আল্লাহ অর্থ আল্লাহর গৌরব। ওদিকে ইসলামিক পন্ডিত, উইকিপেডিয়া এরা সবাই সুবহা-আন-আল্লাহ বলে সম্পুর্ন ভিন্ন সমুচ্চারিত একটি শব্দ বর্ননা করছে। ওই শব্দটির অর্থ - আল্লাহ (ওইসব হতে) মুক্ত।

একটি উদাহরন দিচ্ছি। বাংলা একটি শব্দ - মহারাজাকার। এটা ডিকশনারীতে আছে কিনা জানিনা। ধরুন, একজন কবি তার কবিতার ভেতরে এই শব্দটি ঢুকিয়ে দিল - মহারাজাকার। এর অর্থ আপনি কি বুঝছেন ? মহা-রাজাকার (বড় রাজাকার) নাকি মহারাজ-আকার (মহারাজের মতন আকার)। এ দুটো কিন্তু সমুচ্চারিত ভিন্ন শব্দ। কবিতাতে ওই শব্দটির আসল অর্থটা কি, সেটা কবিতাটি পড়লে বুঝতে পারবেন। আপনি অবশ্যই এমন কোন অর্থ গ্রহন করবেন যা ওই কবিতার সাথে সঙ্গতিপুর্ন।

সুবাহ-আন-আল্লাহ কথাটি চালু হয়েছিল জিকির করার জন্য। আর আল্লাহর কোন নেয়ামত দেখে আমরা অবাক হয়ে যা বলি সেটা হল সুবহান-আল্লাহ। আমরা সুবাহানাল্লাহ না বলে সুবহান-আল্লাহ বলব ও লিখব। এতে করে বিভ্রান্ত হবার সুযোগ থাকবে না। সুবহান-আল্লাহ অর্থ , আল্লাহর গৌরব।

জনাব ফারুক হোসেনের নিকট বিনীত অনুরোধঃ আপনার সাথে আমার কোন ব্যাক্তিগত বিরোধ নেই। আপনার তথ্য ইসলামের পক্ষে যায় না এবং সেটা হাজার লোককে বিভ্রান্ত করতে পারে। এজন্যই সমালোচনা করছি। আপনার অন্যান্য লেখা আমি পড়েছি। বিজ্ঞান ও ধর্ম সম্পর্কে অনেক কথা আছে আপনার লেখাতে। আমার ধারনামতে, আপনি কোন বিষয়ই ধাপে ধাপে বা ধারাবাহিকভাবে পড়েননি। তাছাড়া আপনি খুটিনাটিতে অনেক বেশী আগ্রহী। গোড়ার বিষয়টা খুব ভালোভাবে বোঝার আগেই খুটিনাটিতে ঢুকে পড়েন। এজন্য আপনি হাতির কানের শিরা উপশিরা চিনেন, হাতির চামড়ার গঠন চিনেন, হাতির লেজের চুল রঙ চিনেন। কিন্তু হাতি জিনিসটা কেমন দেখতে সেটাই জানার সুযোগ পান না। দয়া করে, মূল বিষয়টা প্রথমে জানুন এর পরে খুটিনাটি জানুন। আমাকে ক্ষমা করবেন। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক ইসলাম বোঝার তওফিক দিন।

---------- Find me on facebook



বিষয়: বিবিধ

৪৩৪৭ বার পঠিত, ২৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

308273
১১ মার্চ ২০১৫ রাত ০১:৩৮
sarkar লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ।
১১ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৬:৩৭
249356
এলিট লিখেছেন : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
308283
১১ মার্চ ২০১৫ রাত ০২:৫১
দ্য স্লেভ লিখেছেন : সুবহান-আল্লাহ অর্থ , আল্লাহর গৌরব

এটাই ফাইনাল। কুরআন সুন্নাহর মূল ভাবের সাথে যায় না,এমন বিষয় অযথা বিশ্লেষন করে তাদের কি লাভ হয়,তা তারাই জানে।
১১ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৬:৩৭
249355
এলিট লিখেছেন : তারা এভাবে আমাদেরকে বিভ্রান্ত করতে পারে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
308284
১১ মার্চ ২০১৫ রাত ০২:৫৬
মাটিরলাঠি লিখেছেন :
অনেক অনেক ধন্যবাদ @এলিট ভাই।
১১ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৬:৩৪
249353
এলিট লিখেছেন : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
308287
১১ মার্চ ২০১৫ রাত ০৪:০৯
পললব লিখেছেন : জনাব ফারুক হোসেন সাহেব আমার ভাইয়ের মত ব্যাখ্যা দিয়েছেন।সুবহানাল্লাহ বিশ্লেষণ দেখে আমার আপন ভাইয়ের নামাজ ব্যাখ্যার সাথে বেশ সামঞ্জস্য খুঁজে পেলাম। সে বলতো-না মানে 'না' আর মাজ বা মাজা মানে ধুয়ে মুছে পরিস্কার করা। তাহলে নামাজ মানে কি দাঁড়াল-আল্লাহ মাজতে নিষেধ করছেন অর্থাৎ নামাজ পড়তে নিষেধ করেছেন! কি দারুন যুক্তি তাই না!!! আপনাকে ধন্যবাদ যুক্তিযুক্ত উত্তর দেওয়ার জন্য।
১১ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৬:৩৪
249352
এলিট লিখেছেন : দারুন যুক্তি !!!
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
308288
১১ মার্চ ২০১৫ রাত ০৪:১৪
জোনাকি লিখেছেন : জাযাকাল্লাহু খাইরান সুন্দর জবাব দেয়ার জন্য।
১১ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৬:৩৪
249351
এলিট লিখেছেন : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
308293
১১ মার্চ ২০১৫ রাত ০৪:৫৯
ফারুক হোসেন লিখেছেন : ছালাম,
আপনি মনে হয় আমার পোস্টটি ভাল করে পড়েন নি। আমার পোস্ট থেকে--
কুয়ান্টাম
ফিজিক্সের শুন্য যেমন শুন্য নয় , কারন শুন্য থেকে কিছুই সৃষ্টি হয় না। এই শুন্যের ভিতরে শক্তি আছে , যার কুয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশনের ফলে ভার্চুয়াল পার্টিকেল তৈরি হয়। তেমনি আল্লাহ ও শুন্য নন , কারন আল্লাহ কোন তথ্য নন। Non information.
১১ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৬:৩২
249348
এলিট লিখেছেন : আপনার লেখার
৩য় লাইন - সুবহান আল্লাহ মানে শুন্যই আল্লাহ।
১০ম লাইন - আসলে আল্লাহ কিছুই না , no thing. শুন্য
এর পরে আবার শেষে এসে লিখেছেন - তেমনি আল্লাহ ও শুন্য নন , কারন আল্লাহ কোন তথ্য নন
ভাই, আপনার উদ্দেশ্য আসলে কি ?
308294
১১ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৫:০০
ফারুক হোসেন লিখেছেন : কুয়ান্টাম ফিজিক্সের শুন্য যেমন শুন্য নয় , কারন শুন্য থেকে কিছুই সৃষ্টি হয় না। এই শুন্যের ভিতরে শক্তি আছে , যার কুয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশনের ফলে ভার্চুয়াল পার্টিকেল তৈরি হয়। তেমনি আল্লাহ ও শুন্য নন , কারন আল্লাহ কোন তথ্য নন। Non information.
১১ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৬:৩২
249349
এলিট লিখেছেন : আপনার লেখার
৩য় লাইন - সুবহান আল্লাহ মানে শুন্যই আল্লাহ।
১০ম লাইন - আসলে আল্লাহ কিছুই না , no thing. শুন্য
এর পরে আবার শেষে এসে লিখেছেন - তেমনি আল্লাহ ও শুন্য নন , কারন আল্লাহ কোন তথ্য নন
ভাই, আপনার উদ্দেশ্য আসলে কি ?
১১ মার্চ ২০১৫ দুপুর ০১:১৮
249387
ফারুক হোসেন লিখেছেন : আমি আপনি সকলেই কিছু /thing বলতে যা বুঝি , আল্লাহ তা নন। একারনেই আল্লাহ কিছু না No thing.

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে। আমার উদ্দেশ্য আমার লেখায়। বুঝে নিন।
308295
১১ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৫:০৮
ফারুক হোসেন লিখেছেন : SubhanAllah, Allah who is like Nothing, who we "return to" when we cease to experience information of any kind (upon death, or during a dreamless sleep), Allah who is behind all that we see directly, animating it all.

Now let me tell you about the Jihad, the Iconoclasm we must perform. We must dash to pieces the idols in our mind, defeat all questions and temptations, shatter what we think is great or insightful, as Allah atomized the mountain before Musa and made it nothing, and Musa fell unconscious, realizing that Allah is like nothing, annihilation of all information since Allah is not made of information, the mountain was annihilated, and Musa experienced non-information by going unconscious, and when he rose up he said "subhanaka tubtu ilayka waana awwalu almu/mineena" (7:143)

Subhan (Void, Like Nothing at all, Free from all information, Free from Everything). Musa appears to have realized, that Allah, who is for us like the experience of Death (which is non-information), who is like our experience of total Unconsciousness (which is in human experience skipped, that is why the next thing we know when we die is information and can not even grasp the supposed "time" in between while we were non-existent or not experiencing information or non-individuated, and "returned to Allah), can never be "seen" directly because to "see" something, what is "seen" is information, and not Allah who is not made of information, but makes all information. Allah is the only one that is like nothing at all, everything that exists is some kind of information created by Allah, and nothing creates or manifests information or controls information other than Allah alone, even what we deem is our will and our thoughts are information created by Allah and is the will of Allah. That doesn't mean we should have any confidence though that we will certainly get whatever we desire or wish for, but instead should fill us with tremendous fear:
১১ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৬:৩৩
249350
এলিট লিখেছেন : গোড়ার বিষয়টা খুব ভালোভাবে বোঝার আগেই খুটিনাটিতে ঢুকে পড়েন। দয়া করে, মূল বিষয়টা প্রথমে জানুন এর পরে খুটিনাটি জানুন।
১১ মার্চ ২০১৫ দুপুর ০১:০৮
249386
ফারুক হোসেন লিখেছেন : মূল বিষয় কোনটি? বারে বারে একি কথা আওড়াচ্ছেন!!
308300
১১ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৭:২৩
মোতাহারুল ইসলাম লিখেছেন : আল্লাহকে নিয়ে এ রকম কথা বলা মুতাজিলা, জাহমীদের লক্ষণ। ইসলামিক স্পিরিট এর সাথে যায়না। কোয়ান্টাম ফিজিক্স এর কাজ সৃষ্টি তত্ত্ব নিয়ে গবেষণা, স্রষ্টাকে নিয়ে নয়। স্রষ্টা সৃষ্টি হতে পৃথক, একক ও অতুলনীয় সত্ত্বা। আপনি যখনই আল্লাহকে অন্য কিছুর সাথে তুলনা করবেন তখন তিনি আল্লাহ নন। কারণ আল্লাহ আল্লাহর ই মত। there is nothing like him.
১১ মার্চ ২০১৫ দুপুর ০১:২৬
249391
ফারুক হোসেন লিখেছেন : অন্ধ বিশ্বাসের পরিবর্তে যুক্তি ও বাস্তবতার ভিত্তিতে বিচার বিশ্লেষনের মাধ্যমে ইসলামের উপর প্রতিষ্ঠিত দলটি ইতিহাসে মুতাজিলা নামে পরিচিত। বলা হয়ে থাকে ইব্রাহিম নাজ্জাম নামে এক বিখ্যাত মুতাজিলা নেতা ছিলেন , যিনি কোরানই ইসলামের একমাত্র উৎস বলে প্রচার করতেন এবং প্রচন্ডভাবে হাদিস ও সুন্নাহ বিরোধী ছিলেন। বিখ্যাত ও গুরুত্বপূর্ণ সকল মুতাজিলাই কোরান অনলি মুসলমান ছিলেন।

সুন্নি ও শিয়া সুত্রানুসারে - মুতাজিলারা 'আহলে আদল ওয়া তাওহিদ' বা 'ন্যায় বিচার ও একেশ্বরবাদী' দল নামে পরিচিত। খলিফা আল মামুনের সময় মুতাজিলা মতবাদ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা পায় ও বিস্তার লাভ করে। কাজি আব্দুল জব্বারের মৃত্যুর সাথে মুতাজিলাদের রাজনৈতিক প্রভাবের অবসান ঘটে।
১০
308301
১১ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৭:২৪
মোতাহারুল ইসলাম লিখেছেন : আল্লাহকে নিয়ে এ রকম কথা বলা মুতাজিলা, জাহমীদের লক্ষণ। ইসলামিক স্পিরিট এর সাথে যায়না। কোয়ান্টাম ফিজিক্স এর কাজ সৃষ্টি তত্ত্ব নিয়ে গবেষণা, স্রষ্টাকে নিয়ে নয়। স্রষ্টা সৃষ্টি হতে পৃথক, একক ও অতুলনীয় সত্ত্বা। আপনি যখনই আল্লাহকে অন্য কিছুর সাথে তুলনা করবেন তখন তিনি আল্লাহ নন। কারণ আল্লাহ আল্লাহর ই মত। there is nothing like Him.
১১
308306
১১ মার্চ ২০১৫ সকাল ০৮:১০
শেখের পোলা লিখেছেন : ব্রিটিশ আমলে বিয়ে পাশ করা আমার স্কুলের টিচার ছিলেন৷ তাঁর একটা গল্প মনে পড়ল;-কেঁচো'র ইংরাজী কি, এনিয়ে মাথা খারাপ, ডিকশনারীতে মিলছে না৷ একজন বলল হুচো৷ জিজ্ঞেস করা হল কোথায় পেলে? জবাব হল;-কে এর ইংরাজী হু তার সাথে চো জুড়ে দিলাম৷ উনার ব্যাপারটা তাই৷
১১ মার্চ ২০১৫ রাত ০৯:৩৯
249474
এলিট লিখেছেন : হুম, একেবারে সঠিক রোগটা ধরতে পেরেছেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
১২
308317
১১ মার্চ ২০১৫ সকাল ১০:১৪
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : আমার ধারণা যদি ভুল না হয়। ‘ফারুক হোসেন’ ফারুক-৫৫ এবং আরো অন্যান্য নিকে লিখতেন সামু এবং এসবিতে। তিনি নবী দাবীদার, ভন্ড গোলাম মুহাম্মদ কাদিয়ানীর অনুসারী। সুতরাং কাদিয়ানীরা ইসলামের মূলে আঘাত করার জন্য যা যা করে তাই করছেন এই ভদ্রলোক।
১১ মার্চ ২০১৫ দুপুর ০১:০৩
249385
ফারুক হোসেন লিখেছেন :
তিনি নবী দাবীদার, ভন্ড গোলাম মুহাম্মদ কাদিয়ানীর অনুসারী।
এটা আমার কাছেও একটা খবর বটে। জানা ছিল না। সকল ধর্মেই মিথ্যা বলা পাপ। আর যদি অনুমানে বলে থাকেন -

১০:৩৬ বস্তুতঃ তাদের অধিকাংশই শুধু আন্দাজ-অনুমানের উপর চলে, অথচ আন্দাজ-অনুমান সত্যের বেলায় কোন কাজেই আসে না। আল্লাহ ভাল করেই জানেন, তারা যা কিছু করে।
১৩
308549
১২ মার্চ ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৪২
মুফতি যুবায়ের খান রাহমানী। লিখেছেন : খুবই চমৎকার লিখেছেন। খুবই চমৎকার লিখেছেন। শুকরিয়া Click this link

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File