কোন নেয়ামত অস্বীকার করবে ? (পর্ব ১)

লিখেছেন লিখেছেন এলিট ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ০২:৫৩:১৬ রাত



শিশুদের ভিন্নধর্মী ও নিত্য নতুন নাম রাখার ক্ষেত্রে বাংলাদেশীরা সবচেয়ে এগিয়ে। আজকাল তো এমন নতুনত্বের ঠেলায় পড়ে অনেক শিশুদের যে সব নাম রাখা হচ্ছে সেটা উচ্চারন করতেই কস্ট হয়। শিশুর এক বছর লাগে “মা” ডাক শিখতে। ওদিকে মায়ের পাচ বছর লাগে নিজের সন্তানের নাম ঠিক মতন উচ্চারন করা শিখতে। অনেক মা তো শিখতেই পারেন না। আজীবন ভুল উচ্চারনেই নিজের সন্তানকে ডাকেন।

সেদিন এমনই এক কঠিন নাম নিয়ে এক ব্যাক্তি হাজির হল মৌলভী সাহেবের কাছে। বলছে, হুজুর আমার শিশু কন্যার জন্য একটু দোয়া করেন। হুজুর দোয়া করার আগে জানতে চাইলেন, মেয়ের নাম কি রেখেছেন? লোকটি খুশি হয়ে বলল “তুকাজ্জিবান”। হুজুর অবাক হয়ে জানতে চাইলেন, এই নাম কেন? লোকটির উত্তর, কোরআনে এই শব্দটা অনেকবার আছে। আল্লাহ নিশ্চই “তুকাজ্জিবান” জিনিসটা পছন্দ করেন। তাই মেয়ের নাম রেখেছি। তাছাড়া নামটি খুব আনকমন হয়েছে। সবাই পছন্দও করেছে। হুজুর লোকটিকে তুকাজ্জিবানের অর্থ বুঝিয়ে দিলেন। এর পরে যে কি হল সেটা আর জানা যায়নি।

তুকাজ্জিবান কথাটা কোরআনে সুরা আর রহমান এর মধ্যে অনেকবার এসেছে। ফাবি আইয়ে আলা ই রাব্বিকুমা তুকাজ্জিবান। অর্থাৎ, তোমরা আল্লাহর কোন কোন নেয়ামত অস্বীকার করবে। তুকাজ্জিবান অর্থ অস্বীকার করা। আশেপাশে তাকালে কোরআনের এই বাক্যটির তাতপর্য সামান্য হলেও বুঝতে পারি। চারিদিকে আল্লাহর নেয়ামত, রহমত ও কুদরত আমাদেরকে এত বেশী ঘিরে রেখেছে যে এর কোনটা রেখে কোনটার কথা বলব?

বছর দশেক আগে কোন একটা বিশেষ করনে আমার ছোট ভাইকে টাইপ রাইটারে টাইপ শিখতে হয়েছিল। প্রথমদিন টাইপ রাইটারে টাইপ করে এসে , সে আমাকে বলছে – ভাইয়া, টাইপ রাইটারের কী বোর্ড তো কম্পিউটার এর কী বোর্ডের মতন। বিষয়টা কিন্তু একেবারে উলটো। টাইপরাইটার ব্যাবহার করা লোকদের সুবিধার্থেই, টাইপ রাইটারের অনুকরনে কম্পিউটার এর কী বোর্ড বানাবো হয়েছে। কিন্তু আমার ভাইটি, আগে কম্পিউটার দেখে ফেলেছে বলেই টাইপ রাইটারকে কম্পিউটার কী বোর্ডের অনুকরন মনে হচ্ছে। ওর কাছে মনে হচ্ছে কম্পিউটার স্বাভাবিক বরং টাইপ রাইটার একটি নতুন জিনিস।

আরো আধুনিক, আমার এক বছরের ছেলে, মাঝে মাঝে মোবাইল ফোন নিয়ে খেলা করার জন্য বায়না ধরে। আগে তো তেমন নড়া চড়া করতে পারত না কাজেই টাচ স্ক্রিন, ভালো মোবাইল দিতাম। ইদানিং আবার মোবাইল হাতে নিয়েই আছাড় দেয়। কি আর করব, ওর হাতে একটা কম দামী মোবাইল (বাটন ওয়ালা) ধরিয়ে দেই। সেদিন অবাক হয়ে লক্ষ্য করেছি যে, ও কখনো মোবাইলের বাটন টিপে না। ও টিপ দেয় স্ক্রিন এর উপরে। কারনটা একেবারেই তার ছোট চাচার মতন। আগে টাচ স্ক্রিন দেখে ফেলেছে। কাজেই সে জানে স্ক্রিন এর উপরে টিপতে হয়। বাটন চিনে না।

এবার আসি আমাদের জেনারেশনে। আমি তো ৮৪ সালে প্রথম VCR এ সিনেমা দেখেছি। আমাদের প্রতিবেশীর ইলেক্ট্রনিক্সের দোকান ছিল। একদিন রাতে তিনি এই নতুন জিনিস VCR এলাকার সবাইকে দেখাতে বাড়িতে নিয়ে আসলেন। VCR আর ২৭ ইঞ্চি রঙ্গীন টিভি। এত বড় টিভিও এর আগে কখনো দেখিনি। বিয়ের আয়োজনের মতন খোলা যায়গাতে, প্রায় একশত লোক সেদিন সিনেমা দেখেছে। চোখের সামনে এখনো সেই দৃশ্য ভাসে। কয়েকদিন পরে আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম “একটা VCR এ কয়টা সিনেমা থাকে?”। আমি জানতামই না যে, সিনেমা থাকে ভিডিও ক্যাসেটে, VCR এ নয়। আরো কয়েক বছর পরে, যখন প্রথম টিভির রিমোট কন্ট্রল দেখি তখন তো খুব অবাক হয়েছি। এটা কি করে সম্ভব। রিমোটের সাথে টিভির কোন কোন সংযোগ নেই (তার বিহীন) তার পরেও ওটা টিপ দিয়ে টিভি কন্ট্রল করা যায়। আমাদের আগের জেনারেশন, বাপ-চাচার আমলে তো আরো জটিল। কলের গান (গ্রামোফোন) উঠানের মাঝে রাখা থাকত। ওটা হতে গান ভেসে আসছে আর সারা গ্রামের মানুষ অবাক হয়ে যন্ত্রটির পাশে বসে/দাড়িয়ে রয়েছে। একটি যন্ত্র, কিভাবে গান গায় তা নিয়ে সেই সময়ের শিশু কিশোরদের গবেষনার অন্ত ছিল না। কেউ বলত যন্ত্রটার মধ্যে মানুষের মাথা আছে (কালো যাদু), কেউ বলত ছোট বাচ্চা রাখা যে বড়দের অনুকরনে গান গাইতে পারে। কেউ বলত এটা জীন পরীর কারবার। যন্ত্রের কাছ থেকে সামান্য গান শুনে তখন মানুষ এতখানি অবাক হোত। ওদিকে এখন মোবাইলে ছবি বা ভিডিও তুলে সেটা ফেসবুক বা ইউটিউবের মাধ্যমে জায়গায় বসেই বিশ্বব্যাপি ছড়িয়ে দেওয়া যায়। এটা দেখে কিন্তু মানুষ মোটেও ততটা অবাক হয় না।

এই লেখা যারা পড়ছেন, তাদের অনেকেই হয়ত যানেন না যে, টিভির তার বিহীন রিমোট কন্ট্রল বাজারে আসার আগে, তার ওয়ালা রিমোট কন্ট্রল ছিল। এখন, এমনই এক তার ওয়ালা রিমোট কন্ট্রল দেখলে আপনি হয়ত অবাক হয়ে বলতে পারেন “একি, রিমোটে আবার তার কেন?” লক্ষ্য করুন, ২০ বছর আগে, তার না থাকাটা আশ্চর্যের ছিল। এখন তার থাকাটাই আশ্চর্যের। মোবাইল ফোনে আগে এন্টিনা ছিল। এখন এই এন্টিনা থাকাটাই অবাক বিষয়। কয়েক বছর পরে সব মোবাইল টাচ স্ক্রিন হয়ে যাবে। তখন মোবাইলের বাটন থাকাটা অবাক বিষয় হবে। এসব দেখে একটা কথা বুঝতে পারা যায়। তা হল, মানুষ কোনটা দেখে কতটা অবাক হবে সেটা নির্ভর করে তার অভ্যাসের উপরে। বস্তুটা কতখানি আশ্চর্যের, সেটা কোন ব্যাপারই নয়। তীর ধনুকের চেয়ে বন্দুক অনেক বেশী আশ্চর্যের। কিন্তু আধুনিক অনেক শিশুই তীর ধনুক দেখে অবাক হবে। কারন খেলনা বন্দুক সে অনেক দেখেছে, খেলনা তীর ধনুক তেমন একটা দেখেনি। টিভির রিমোট আমার কাছে এক সময় অবাক লাগলেও আমার ছেলের কাছে সেটা মোটেও অবাক কিছু নয়। কারন সে জন্ম থেকেই এসব দেখে অভ্যস্ত।

আমদের চারপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা আলাহর নেয়ামত দেখে আমরা মোটেও অবাক হই না। কারন আমরা জন্ম থেকেই এগুলো দেখে অভ্যস্ত। এগুলো যে সুচিন্তিত ভাবে তৈরি করা সেটা আমরা বুঝিই না।

আমরা সবাই জানি পৃথিবী সুর্যের চারিদিকে ঘোরে। জিনিসটা সহজে বোঝার জন্য এক ফুট লম্বা একটা সুতা নিন। সেই সুতার এক প্রান্তে ছোট একটি ইট বা পাথরের টুকরা বেধে দিন। সুতার আর এক প্রান্ত নিজের হাতে রেখে জোরে জোরে মাথার উপরে ঘুরাতে থাকুন। দেখবেন ইটের টুকরোটি গোল একটি পথে আপনার হাতের চারিদিকে ঘুরছে। এভাবেই সুর্যের চারিদিকে পৃথিবী ঘোরে। এই ঘোরার জন্য দুটি জিনিস কাজ করছে। এক, ইট ও আপনার হাতের মাঝে সুতা দিয়ে বাধা। দুই, ইটকে জোরে চালানো হচ্ছে, ইটের গতি। এই দুটি জিনিসের কোন একটি বন্ধ হলেই এই ঘোরা থেমে যাবে। আপনি ইটের গতি বন্ধ করে দিন, ঘোরা করে ইটটি আপনার হাতে লুটিয়ে পড়বে। আবার এই ঘোরানো অবস্থাতে সুতাট ছেড়ে দিন – ইটিটি দূরে কোথাও ছিটকে পড়বে। পৃথিবীও ঠিক এই দুটি কারনে সুর্যের চারিদিকে ঘুরছে। পৃথিবীর গতি রয়েছে, সেকেন্ডে প্রায় ৩০ কিলোমিটার। আর সুর্য ও পৃথিবীর মাঝে যে সুতো দিয়ে বাধা সেটা হল মহাকর্ষ শক্তি, দুটি বস্তুর মধ্যকার আকর্ষন শক্তি। গতি থেমে গেলে, পৃথিবী সুর্যের গায়ে লুটিয়ে পড়বে। আবার মহাকর্ষ শক্তি বন্ধ হয়ে গেলে আমাদের এই পৃথিবী দূরে ছিটকে পড়ে মহাশুন্যে হারিয়ে যাবে। চিন্তা করে দেখুন, কেমন কায়দা করে পৃথিবীকে সুর্যের চারিদিকে ঘোরানো হচ্ছে। এটা আমাদের কাছে মোটেও অবাক কিছু নয়। আমারা জন্ম থেকে এটা দেখে অভ্যাস্ত।

সুর্যের চারিদিকে ঘোরার সাথে সাথে, পৃথিবী নিজ অক্ষের উপরেও লাটিমের মতন ঘোরে। এমন লাটিমের মতন না ঘুরলে পৃথিবীর একদিক সব সময় সুর্যের দিকে মুখ করা থাকত। আর একদিক সব সময় আড়ালে থাকত। অর্ধেক পৃথিবী সুর্যের তাপে পুড়ে মরুভুমি হয়ে যেত। বাকী অর্ধেক অন্ধকারে বরফে ঢাকা থাকত। কোন প্রানী বেচে থাকার মতন পরিবেশ পৃথিবীতে থাকত না। আবার, পৃথিবী লাটিমের মতন একেবারে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে ঘোরে না, একটু কাত হয়ে ঘোরে। এর কারনে পৃথিবীর বিভিন্ন অংশে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বিভিন্নভাবে সুর্যের তাপ লাগে। এটাই রিতু ( season ) পরিবর্তন। এমন কাত হয়ে না ঘুরলে, কোন দেশে সারা জীবন শীতকাল, কোন দেশে সারা জীবন গৃস্মকাল হোত।

সারা পৃথিবী ঢেকে রয়েছে বাতাসের সমুদ্রে। মাছ যেমন পানির সমুদ্রে বাস করে। আমরা তেমন বাতাসের সমুদ্রের তলায় বাস করি। পানিতে ডুব দিয়ে যত গভীরে যাবেন পানির চাপ তত বেশী। বাতাসের সমুদ্রের তলায় বাস করি তাই বাতাসের চাপও এখানে বেশী। প্রতি বর্গ ইঞ্চি যায়গার উপরে বাতাসের চাপ প্রায় ১২ কেজি। তার মানে, আপনার শরীরে উপরে বাতাসের চাপ কমপক্ষে দু-এক টন তো হবেই। এত চাপেও আপনার শরীর কুকড়ে যাচ্ছে না তার কারন, আপনার শরীরের ভেতর থেকে একই পারিমান চাপ বাইরের দিকে প্রয়োগ করে বাতাসের চাপ প্রতিহত করে। বাইরের বাতাসের এই চাপ না থাকলে আমাদের শরীর বেলুনের মতন ফেটে যেত। মহাশুন্যে বাতাস নেই। মহাশুন্য যাত্রীরা এজন্য ভারী বিশেষ পোষাক পরে। ওই পোশাকের ভেতরে কৃত্তিম উপায়ে বাতাসের চাপ তৈরি করা হয়। কোন লোক মহাশুন্য থাকা অবস্থায়, ওই পোষাক খুলতে হবে না, খালি একটা ফুটো করতে পারলেই প্রচন্ড চাপে নাক মুখ দিয়ে রক্ত বেরিয়ে মারা যাবে।

বাচাসের চাপের সাথে আরেকটি জিনিস আছে তা হল বাতাসের ঘনত্ব। মাটিতে বাতাসের ঘনত্ব বেশী, যত উপরে যাবেন ঘনত্ব তত কম। যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ বেশীরভাগই ১০ কিলোমিটার উপর দিয়ে চলে। এত উপরে বাতাস থাকলেও তার ঘনত্ব ও খুব কম। উড়োজাহাজের ভেতরে কৃত্তিম উপায়ে বাতাসের চাপ নিয়োন্ত্রন করা থাকে। বাতাসের ঘনত্ব কিন্তু সুর্যের তাপটাকেও ধরে রাখে। মাটিতে যখন তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রী তখন দেখা যায় ১০ কিলোমিটার উপরে তাপমাত্রা -৩০ ডিগ্রী। একেবারে জমে বরফ। এ কারনেই মেঘ উপরে জমে থাকে। মেঘও আর এক নেয়ামত। আপনার বাসায় ৬ তলায় বাথরুমের ঝরনা দিয়ে পানি বের করতে গেলে কত কিছু করতে হয়। সাপ্লাইয়ের পানি, পাইপ, মোটর, দেখাশনা করার লোক ইত্যাদি অনেক কিছু লাগে। ওদিকে পাইপ, মোটর কিছু ছাড়াই একটা পুরো শহরের উপরে কয়েক দিন পর্যন্ত পানি ঢালতে পারে এই মেঘ। সমুদ্রের পানি বিন্দু বিন্দু করে বাস্প হয়ে উপরে জমা হয়ে তৈরি করে এই মেঘ। কি আশ্চর্য। কোন পাইপ লাগে না, মোটর লাগে না, ট্যাঙ্কি লাগে না। অথচ উপরে পানি জমা হয়ে ভেসে আছে। ৪০-৫০ তলা বিল্ডিং এর বারান্দা থেকেই হাত দিয়ে মেঘ ধরা যায়। মেঘ আর কুয়াশা একই জিনিস। উপরে থকে দেখলে মাটির কুয়াশাকে মেঘের মতন দেখায়।

মহাকাশ গবেশনা করে বিজ্ঞানীরা অনেক গ্রহ খুজে পেয়েছে। কিন্তু এখনো কোন গ্রহের বাতাস পৃথিবীর মতন প্রানী বাসের উপোযোগী নয়। তাপমাত্রাও উপোযোগী নয়। এই সৌরজগতের কথাই ধরুন। পৃথিবীর আগের ও পরের গ্রহ দুটি হল শুক্র ও মঙ্গল । শুক্র গ্রহের তাপমাত্রা ৪০০ ডিগ্রী। ওদিকে মঙ্গল গ্রহের তাপমাত্রা -৫৫ ডিগ্রী। আবার পৃথিবীর আকারও কিন্তু আমাদের প্রযোজন অনুয়ায়ী বানানো। পৃথিবীর আকার যদি বড় বা ছোট হত তবে আমাদের শরীরে ওজনও কমবেশী হোত। যেমন পৃথিবীর চেয়ে আকারে সামান্য ছোট মঙ্গল গ্রহে আপনার ওজন কম হবে। আপনি হাটতে পারবেন না, লাফাতে হবে। পা বাড়ালেই দশ ফুট দূরে গিয়ে পড়বেন। ওদিকে পৃথিবীর চেয়ে এক হাজার গুন বড় বৃহস্পতি গ্রহে একজন মানুষের ওজন হবে হাতির চেয়েও বেশী। নিজের শরীরের চাপে নিজেই মারা পড়তে হবে। পৃথিবীর বাতাসও আমাদের প্রয়োজন অনুযায়ী বানানো। সবচেয়ে বেশী আছে নাইট্রজেন ৭৮% । অক্সিজেনের পরিমান ২১%। আর প্রানী দেহের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকারক গ্যাস কার্বন ডাই অক্সাইড মাত্র ০।০৪% । নেই বললেই চলে। আমারা জানি, প্রানী নিঃশাসের সাথে অক্সিজেন গ্রহন করে আর কার্বন ডাই অক্সাইড ত্যাগ করে। সারা দুনিয়ার কোটি কোটি প্রাণী প্রতি মুহুর্তে নিঃশাসের সাথে ত্যাগ করে কার্বন ডাই অক্সাইড এর পরিমান তো এতদিনে বাড়িয়ে দেওয়ার কথা। এজন্য ব্যাবস্থা আছে। সেটা হল গাছ। গাছের সংখা প্রানীর চেয়ে বেশী আর তারা ঠিক উলটোটা করে। কার্বন ডাই অক্সাইড গ্রহন করে অক্সিজেন ত্যাগ করে। দেখুন, আমাদের জন্য পরিমান মতন অক্সিজেন দিয়েই শেষ নয়। সেটা ধরে রাখার কায়দাও দেওয়া আছে।

জীবদেহ সবসময় ক্ষয় হয়। এই ক্ষয় পুরন করতেই খাবার প্রয়োজন। খাবার হল শক্তির এক রুপ। খাবার সব সময় জীব দেহ থেকে হয়। গবেষনাগারে হয়ত স্বর্ন বা হীরা বানানো যায়, কিন্তু খাবার বানানো যায় না। খাবার অবশ্যই প্রানী/উদ্ভিদ দেহ থেকে আসতে হয়। দুনিয়ার সকল প্রানীই অন্য কোন প্রানী বা উদ্ভিদ হত্যা করে খায়। এই হত্যা করতে হলে তো অবশ্যই প্রানীটি ধরতে(শিকার করতে) হবে। গাছ তো নড়া চড়াই করতে পারে না, শিকার করে খাবে কিভাবে? এজন্য ওদের রয়েছে সালক সংস্লেষন পদ্ধতি Photosynthesis। গাছের পাতা হল খাবার তৈরির ফ্যাক্টরি। শেকড়ের সাহায্যে মাটির ভেতর থেকে পানি নেয়, পাতার সাহায্যে বাতাস থেকে নেয় কার্বন ডাই অক্সাইড, আর নেয় সুর্যের আলো। এসব থাকে গাছ গ্লুকোজ তৈরি করে, সেটা গাছের খাদ্য। এই পদ্ধতিতে অক্সিজেন নির্গত হয়। শীতকালে গাছের পাতা ঝরে যায়। তাই গাছ কিছু গ্লুকোজ শোতকালের জন্য জমিয়ে রাখে।

কোন প্রানী খাবার তৈরি করতে পারে না, একমাত্র গাছ এটা পারে। গাছ নড়তে চড়তে পারে না, তাই তার নিজস্ব খাবার বানানোর পদ্ধতি দেওয়া আছে। একশ বছর আগে তো মানুষ জানতই না যে গাছের প্রান আছে। দাত, মুখ, পাকস্তলী কিছুই নেই অথচ দিব্যি খাবার খেয়ে বেচে আছে।

আমাদের চারপাশে আল্লাহর নেয়ামত সব কিছুর মধ্যেই আছে। এর কোনটাই অস্বীকার করার কোন উপায় নেই।

---------------------------পর্ব ২ এখানে -----------------------

বিষয়: বিবিধ

৩৪২৩ বার পঠিত, ৪৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

263114
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:২২
সুশীল লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:৩৫
207017
এলিট লিখেছেন : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
263119
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৪:০৭
কাহাফ লিখেছেন : "মানুষের আশ্চর্য্য হওয়া নির্ভর করে তার অভ্যাসের উপর।অসাধারণ একটি কথা। আমাদের চারিপার্শের অনৈতিকতা-ধর্মহীনতা দেখে দেখেও সবাই কেমন অভ্যস্হ হয়ে পড়েছি, অনুভূতি গুলো ভোতা হয়ে গেছে। অনেক সুন্দর একটি লেখা।অনেক ধন্যবাদ ভাই......।
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:৩৭
207018
এলিট লিখেছেন : হ্যা, অভ্যাসের কারনেই আমারা অনেক অস্বাভাবিক বিষয়কে স্বাভাবিক মনে করছি।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
263146
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৬:৪৭
শেখের পোলা লিখেছেন : চলুক৷ আসলেই আমরা যাতে অভ্যস্ত ার বিষয়ে মাথা ঘামাইনা৷ধন্যাদ৷
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:৩৮
207019
এলিট লিখেছেন : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
263154
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৭:৫৫
নূর আল আমিন লিখেছেন : অনেক ভালো লাগলো সত্যিই আমরা আমাদের রবের শুকরিয়া আদায় করছিনা
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:০৩
206900
কাহাফ লিখেছেন : আমাকে ব্লক মেরেছেন কেন @নূর আল আমিন......?
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:৩৮
207020
এলিট লিখেছেন : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
আল্লাহ আমাদেরকে শুকরিয়া করার তওফিক দান করুন
263175
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:০২
হতভাগা লিখেছেন : সুব 'হান আল্লাহ !

''ফাবি আইয়ে আলাহি রাব্বিকা মা তুকাজ্জিবান। ''

http://quraanshareef.org/index.php?sid=55&ano=78&st=0

হি রাব্বিকু মা.... হবে , না য়ি রাব্বিকু মা ...। হবে ?

হামযা যের এর উচ্চারন কি হি হয় না য়ি হয় ?
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:৪১
207021
এলিট লিখেছেন : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
এই বিষয়টা জানিনা। আপনার কথামতন লেখাতে পরিবর্তন করে দিলাম
263208
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:২৯
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : অত্যন্ত শিক্ষনিয় চমৎকার পোষ্টটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:৫৬
207034
এলিট লিখেছেন : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
263266
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:২৯
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : খুবই শিক্ষনীয় ও চমৎকার প্রতিবেদন। সবচেয়ে বড় কথা হল আপনার বুঝানোর দক্ষতা। বিজ্ঞানের বিষয়গুলো বুঝে মেধাবী ছেলেরা, মেধাবীরা বুঝে বলে উত্তরটা মেধাবী মার্কা হয়, যা সাধারণেরা খুবই কম বুঝে।

আপনি সেটা উৎরে গেছেন! নীচে দেখতে পেলাম আপনার পর্বটি ধারাবাহিক ভাবে আসবে, সেক্ষেত্রে আমার একটা কথা থাকবে, বাক্য বিন্যাস ও বুঝানোর পদ্ধতিটা যাতে একজন সাধারণ মানুষকে লক্ষ্য করেই লিখা হয়।

কথায় কথা এসে গেল! ১৯৯২ সালে প্রথম কম্পিউটার মাউস দেখি! বাজারে প্রথম এসেছে! চারিদিকে ধাতব বেষ্টনী, মাঝখানের গোলাকার বলটি ছিল সিসার তৈরি। শুধু বলটিন ওজন কমপক্ষে দুইশত গ্রাম হবেই। কৌতুহলে একদিন খুলতে গিয়ে, সেই বল আমার পায়ের বুড়ো আঙ্গুলের নখের উপর আছড়ে পড়ে। আঙ্গুল ও নখ থেঁথলে যায়। বহু দিন কষ্টের পরে আরকটি নুতন নখ পেয়েছিলাম। বর্তমান প্রজন্ম তো লেজার মাউস ব্যবহার করে, তারা কোনদিন জানবে না বাংলাদেশে শুরুতে যে কম্পিউটার ছিল তাতে কোন হার্ড ডিস্ক ছিলনা।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, লিখা অব্যাহত রাখুন।
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:০৫
207037
এলিট লিখেছেন : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
আল্লাহর রহমতে, আমি যুক্তি তর্ক বা বিজ্ঞানের বিষয়ে দু কলম লিখতে পারি। কিন্তু আমার ভাষার দক্ষতা নেই। কাযেই বাক্যের বিন্যাস এলোমেলো হয়ে যায়। এটা কাটিয়ে ওঠার চেস্টা করব।
৯২ সাল তো কম্পিউটার এর জন্য প্রাচীন যুগ বলা চলে । সেই সময়ের মাউস ব্যাবহারকারী আপনি । বর্তমানে তো মাউস ছাড়াই স্ক্রিনে আঙ্গুল দিয়ে ক্লিক করছে। গবেষনা চলছে, বাজারে আসবে রেটিনা সেন্সর স্ক্রিন। আপনি স্ক্রিনের কোন আইকনের দিকে তাকালে সেটা ক্লিক হয়ে যাবে। বর্তমান ও ভবিশ্যত প্রজন্ম আসলে অনেক কিছুই জানবে না। তবে তাদের প্রজন্মেও অনেক নতুন জিনিস আসবে যেগুলো আমরাও দেখে যেতে পারব না।
263276
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:৫৭
হতভাগা লিখেছেন : ১০ টাও কমেন্ট আসে নাই , এতেই পোস্ট স্টিকি !?!?

আপনারটা তো তাও ১২ ঘন্টা আগে দেওয়া , আরেকজনের পোস্ট তো দেড় ঘন্টার মধ্যেই স্টিকি হয়ে গেছে ।

কঠিন এক পরিস্থিতের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে টুমরো ব্লগ ।
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:১৮
207044
এলিট লিখেছেন : ও ভাই,
আমি জানিনা কিসের ভিত্তিতে লেখা স্টিকি করা হয়। তবে সাধারন জ্ঞানে যেটা বোঝা যায় সেটা হল, লেখা স্টিকি করার কারন হল "লেখাটি কত ভাল"। কোন লেখা কত আগে লেখা হয়েছে বা কতটি কমেন্ট পেয়েছে , সেটা স্টিকি হবার কারন হওয়াটা অযৌক্তিক। আমার চেয়ে আরো অনেক ভালো লেখা থাকলেও আমার লেখাটি স্টিক করাতে যে অনাকংঙ্ঘিত সুবিধা আমি পেয়েছি এজন্য আমি কৃতজ্ঞ।
এই ধরনের বাড়তি সুবিধাভোগী ব্লগারদেরকে উতসাহ দিন যাতে তারা আরো ভালো লেখার প্রেরনা পায়। আর আপনার ওই দুঃখ বা অভিযোগ প্রকাশ করুন সেই ক্ষেত্রে - যখন কোন লেখা ভালো হওয়া সত্বেও স্টিকি হচ্ছে না। এতে সেই লেখকও উতসাহ পাবে। মাঝখান থেকে আপনাকেও সবাই বড় মনের মানুষ বলে জানবে।
263280
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:০৮
আমজনতার কথা লিখেছেন : অসাধারণ বুঝানোর দক্ষতা আছে আপনার। চালিয়ে যান প্লিজ। Thumbs Up Thumbs Up Thumbs Upগরীবের ব্লগ বাড়িতে একটু ঢুঁ মারার দাওয়াত রইল।
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:১৯
207045
এলিট লিখেছেন : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১০
263299
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৮
সন্ধাতারা লিখেছেন : Chalam vaiya. Big congratulations for your sticky post.
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:১৯
207046
এলিট লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আস সালাম - আপনাকে ধন্যবাদ
১১
263330
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৫:০৫
আফরা লিখেছেন : অত্যন্ত শিক্ষনিয় চমৎকার পোষ্টটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:২০
207047
এলিট লিখেছেন : আপনাকে ধন্যবাদ
১২
263355
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৪
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : অত্যন্ত তথ্যসমৃদ্ধ এবং জ্ঞানগর্ভ লিখাটি থেকে সাইন্স ফিকশনের ছোঁয়া পাচ্ছিলাম! অনেক কিছু জানলাম এবং খুব ভালো লাগলো লিখাটি! পরের পর্বের অপেক্ষায়... Good Luck
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:২১
207048
এলিট লিখেছেন : আপনাকে ধন্যবাদ
১৩
263356
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৪
জুমানা লিখেছেন : ভালো লাগলো ,চমৎকার শিক্ষনীয় পোষ্টটির জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:২১
207049
এলিট লিখেছেন : আপনাকে ধন্যবাদ
১৪
263363
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২০
ফেরারী মন লিখেছেন : আমজনতার কথা লিখেছেন : অসাধারণ বুঝানোর দক্ষতা আছে আপনার। চালিয়ে যান প্লিজ। সত্যি অসাধারণ লিখেছেন। আমিও অবশ্য সৃষ্টিকর্তার নিয়ামত নিয়ে অনেক ভাবি। কিন্তু কোনো কুলকিনারা পাই না।
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:২১
207050
এলিট লিখেছেন : আপনাকে ধন্যবাদ
১৫
263373
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৪
জোছনার আলো লিখেছেন : একটি সুন্দর , শিক্ষনীয় পোষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। ভালো থাকবেন Happy Good Luck
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:২২
207051
এলিট লিখেছেন : আপনাকে ধন্যবাদ
১৬
263408
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:৪৪
লোকমান লিখেছেন : আল্লাহর কোন নিয়ামতই অস্বীকার করার সুযোগ নেই। হে আল্লাহ আমাদের তোমার কৃতজ্ঞ বান্দাদের অন্তর্ভূক্তক করুন। আমীন।
সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:২২
207053
এলিট লিখেছেন : আমীন। ধন্যবাদ।
১৭
263415
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:০৩
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : হে আমার রব আপনার কোন নেয়ামতকে অস্বিকার করবোনা।
মরন, লাল্লু, কাল্লু, পল্টু এমন অনেক নাম আছে......
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:২২
207052
এলিট লিখেছেন : আপনাকে ধন্যবাদ
১৮
263452
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১১:৩৩
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : আপনি যে কোন জিনিস টিচারের মত সহজ করে বুঝাতে পারেন। অনেকে আরবী নাম রাখতে হবে তাই রাখে। অর্থ ভাল না মন্দ সেদিকে খেয়াল করেনা। নামের বদৌলতে অনেক কিছু জানা হল। চমৎকার আলোচনার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে Good Luck Rose
১০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:৩০
207068
এলিট লিখেছেন : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
যে পারে, সে করে। যে পারে না, সে(টিচারের মতন) শেখায়। - জর্জ বার্নার্ড শ

আল্লাহ আমাদেরকে আল্লাহর শোকর করার তোওফিক দান করুন।
১৯
263453
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১১:৩৪
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : শিক্ষনীয় পোষ্ট। ভালো লাগলো।
২০
263487
১০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:৩০
এলিট লিখেছেন : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
২১
263527
১০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:৪৭
ইবনে হাসেম লিখেছেন : শিশুদের ভিন্নধর্মী ও নিত্য নতুন নাম রাখার ক্ষেত্রে বাংলাদেশীরা সবচেয়ে এগিয়ে।
হয়তো বা। কিন্তু, ছোটবেলায় করাচী থাকার সুবাদে সেদেশীয়দের বাচ্চাদেরও অদ্ভূত অদ্ভূত নাম দেখতাম। যেমন, গোগি, লালে, রোডে,পাটে, আল্লারাক্খা আরো কত কি!! Tongue Happy]
২২
263544
১০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:১৮
আকাশকুসুম লিখেছেন : ভালো লাগলো, অনেক ধন্যবাদ।

তবে "ফাবি আইয়ে আলায়ি রাব্বিকা মা তুকাজ্জিবান" এটাকে সংশোধন করে "ফাবি আইয়ে আলা ই রাব্বিকুমা তুকাজ্জিবান" করে দিন।
فَبِأَيِّ آلَاءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
১০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:২৪
207201
এলিট লিখেছেন : ঠিক করে দিয়েছি। ধন্যবাদ
২৩
263574
১০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:২৮
আহমদ মুসা লিখেছেন : খুবই শিক্ষনীয় পোস্ট। শেখার ও জানার অনেক উপদান আছে আপনার এ লেখাতে। সরাসরি প্রিয়তে রাখলাম। পাঠ শেষে ধারাবাহিক জানতে পেরে ভাল লাগছে। আরো নতুন কিছু জানতে পারবো। চালিয়ে যান। সাথেই আছি।
১০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:২৪
207202
এলিট লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ
২৪
269397
২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৪:৪৩
তায়িফ লিখেছেন : আমার বান্ধবী জিজ্ঞেস করেছিল মোবাইল আসার আগে মানুষ কিভাবে জীবন যাপন করত।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File