মহাকাশ বা মহাশুন্য কত বড় ? (ছবি সহ)

লিখেছেন লিখেছেন এলিট ০৭ এপ্রিল, ২০১৪, ০১:২৮:১৬ রাত



মহাবিশ্ব বা মহাশুন্য কথাটির ইংরেজীটি (Space) আরো বেশী যুক্তিগ্রাহ্য। স্পেস হল ফাকা যায়গা। একেবারে মহাফাকা যায়গা, মহাবিশ্ব। আমরা সবাই জানি যে এটা অনেক বড়। কিন্তু আসলে যে কত বড় সেটা আমাদের সাধারন জ্ঞানে আমরা বুঝতে পারিনা। বিষয়টা কিছুটা ওই কুয়ার ব্যাঙ্ এর মতন যে কখনো কুয়ার বাইরেই যায়নি। কাজেই সমুদ্র যে কুয়ার চেয়ে কত বড় সেই ধারনাটা তার নেই। আমাদের এই সীমিত জ্ঞানেই মহাশুন্যের বিশালতার ব্যাপারে একটা ধারনা পাবার চেস্টা করব। (উপরের ছবিটি আমাদের সৌরজগতের।এতে আমাদের পৃথিবীর অবস্থান দেখানো আছে)

এর আগে সাধারন কিছু বিষয় জেনে নেই। মহাশুন্য হল সীমাহীন ফাকা যায়গা। এর কোন কেন্দ্র নেই। এর কোন সীমানা নেই। নেই কোন উত্তর দক্ষিন, নেই কোন ডান বাম, নেই কোন উপর নিচ। সীমাহীন ফাকা যায়গা। মহাশুন্যে পুঞ্জিভুত গ্যালাক্সি ভেসে বেড়াচ্ছে। মহাশুন্য যেহেতু সীমাহীন সেহেতু এই গ্যালাক্সির সংখাও সীমাহীন। গ্যালাক্সি হল অগনিত তারকা (তারা বা নক্ষেত্র) এর সমাহার। গ্যালাক্সি দেখতে কিছুটা কয়েল এর মতন। সর্বদাই ঘুরছে। একটি গ্যালাক্সির তারকার সংখা অগনিত হলেও অসীম নয়। গ্যালাক্সি বিভিন্ন আকারের হয়ে থাকে। একটি সমুদ্র সৈকতে যতগুলি বালুকনা থাকে , বলা যায় ছোট একট গ্যালাক্সিতে কতগুলো তারকা থাকে। গ্যালাক্সি নিজেই সব তারকাকে সাথে নিয়ে ঘুরছে। তারকাদের চারিদিকে আবার গ্রহ ঘুরছে। গ্রহের চারিদিকে ঘুরছে উপগ্রহ। সুর্য এমন এক তারকা, আমাদের পৃথিবী এমন এক গ্রহ আর চাদ এমন এক উপগ্রহ।



(ছবি - আমাদের গ্যালাক্সি মিল্কিওয়েতে আমাদের সৌরজগতের অবস্থান)

মহাশুন্যের আকার অনেক বড় হওয়াতে এখানে দুরত্ব পরিমাপের একক হল আলোকবর্ষ। আলো প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৩ লক্ষ কিলোমিটার যায়। এভাবে চলে এক বছরে আলো যতখানি দুরত্ব অতিক্রম করে তাকে আলোকবর্ষ বলে। খসড়া হিসাবে তা দাঁড়ায় ৯,৫০,০০০,০০,০০,০০০ কিমি অর্থাৎ ৯৫ লক্ষ, কোটি কিলো মিটার। দ্রুতগামী যে প্লেনে কয়েক ঘন্টার ব্যাবধানে অন্য দেশে চলে যাওয়া যায় সেই প্লেনে ওই দুরত্ব যেতে সময় লাগবে ১০ লক্ষ ৮৪ হাজার বছর। একই দুরত্ব যেতে আলোর এক বছর সময় লাগে। একে আলোকবর্ষ বলে। এটা সময়ের নয়, দুরত্বের একক





(ছবি - মহাকাশে গ্যালাক্সি যেভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে)

আগেই বলেছি, কোন কিছুর বিশালতা আমাদের সীমিত জ্ঞানে বোঝাটা কস্টকর। উপরের প্যারাতেই দেখুন। আমি যখন ৯৫ লক্ষ কোটি কিলোমিটারের কথা বলেছি তখন আপনি বুঝেছেন যে এটা অনেক অনেক বড় দুরত্ব। কিন্তু এটা যে কত বড় সেটা আরো ভালোভাবে আন্দাজ করতে পেরেছেন যখন বলেছি যে প্লেনে চড়ে ওটুকু দুরত্ব যেতে ১০ লক্ষ বছরের বেশী লাগবে। এজন্য, মহাশুন্যের বিশালতা বোঝার জন্য আমরা যদি একটি মডেল বানাই তাহলে বিষয়টা আরো ভালো বুঝব। যেমন, খেলনা অনেক গাড়ী আছে যেগুলো দেখতে হুবহু সত্যি গাড়ীর মতন। শুধু আকারে ছোট। এর দরজা খোলা যায়, ভেতরে সীট আছে, চাকা, লাইট, কাচ কি নেই ওতে। কিন্তু সবকিছুই আকারে ছোট। এর সবকিছুই কিন্তু আকারে সামঞ্জস্যপুর্ন । গাড়ি যেমন ছোট এর চাকা বা সীটও তেমন ছোট। ঠিক এভাবে আমরা যদি মহাশুন্যের ছোট একটি সামঞ্জস্যপুর্ন মডেল বানাই তবে মহাশুন্যের আকার সম্পর্কে আরেকটু স্বচ্ছ ধারনা হবে



(ছবি - সুপারনোভা। তারকা বিস্ফোরন)

আমাদের বানানো এই মডেলটি হবে খুবই ছোট। এই মডেলটিতে একে একে চন্দ্র সুর্য গ্রহ তারা সব বানাবো। ধরুন এই মডেলের মধ্যে পৃথিবীটি হবে একটা গলফ বল বা পিং পং (টেবিল টেনিস) বলের সমান। এই বলটি পৃথিবীর হুবহু মডেল। এতে আনুপাতিক আকারের সাগর, পাহাড় নদীনালা , বন জঙ্গল, দালান কোটা) ইত্যাদি থাকবে। কিন্তু পৃথিবীর হিসাবে বলটি আসলে এত ছোট যে, হাতে নিয়ে এই বলটি দেখলে ওসব কিছুই নজরে পড়বে না। এর উপরে হাত বোলালেও বলটি সম্পর্ন মসৃন মনে হবে। চীনের প্রাচীর, আইফেল টাওয়ার, ইত্যাদী এতই ছোট যে সেগুলো আপনার হাতেও অনুভুত হবে না, চোখেও দেখা যাবে না। একমাত্র হিমালয় পর্বত এর এলাকাটা একটু অমসৃন মনে হবে। এবার শীতের সকালে ওই বলটির উপরে মুখ দিয়ে নিশ্বাস ছাড়ুন। দেখবেন বলটির উপরিভাগ কেমন একটু ভেজা মনে হচ্ছে। এই ভেজাটিই হবে ওই মডেল পৃথিবীর সকল মহাসাগর। হয়ত আজগুবি মনে হচ্ছে। তবে এটুকু নিশ্চই বুঝতে পেরেছেন যে আমাদের এই মডেলটি আসলে খুব ছোট। এটি এতই ছোট যে পৃথিবীর মডেলের উপরের জিনিস কিছুই চোখে দেখা যাচ্ছে না।

এবার এই মডেলে চাদ, সুর্য্য অন্যান্য তারকা ইত্যাদি আনুপাতিক আকারে ও দুরত্বে বসাই। চাদ হবে মটরশুটির দানার মতন সাইজের। এটি থাকবে (গলফ বল) পৃথিবী থেকে ১১০ মিটার দূরে। সুর্য হবে একটি টেনিস কোর্ট সাইজের আর এটি থাকবে ৩৭ কিলোমিটার দূরে। এভাবে বিভিন্ন দুরত্বে অন্যান্য গ্রহগুলো থাকবে। সবচেয়ে দুরের গ্রহ প্লুটো থাকবে ১৮৫০ কিলোমিটার দূরে। তার মানে ছোট এই সৌরজগতের মডেলটির আকার হবে ভারতের সাইজের। এবার এই মডেলে তারকা বসানো শুরু করি। সবচেয়ে কাছের তারাটা কোথায় বসাতে হবে বলে আপনার ধারনা? দুবাইতে, জাপানে নাকি আমেরিকায়? এটা আসলে আপনার ধারনারও বাইরে যাবে। এই মডেলের সবচেয়ে কাছের তারাটিকে (আলফা সেঞ্চুরাই) বসাতে হবে চাদে। আর দুরের তারা কথা তো চিন্তারই বাইরে। ওন তারা হয়ত শনি গ্রহে বাসানো লাগবে। কোন তারা হয়ত সৌরজগতের বাইরে বসাতে হবে। মডেলটি এত ছোট যেখানে পৃথিবীকে একটা গলফ বলের সাইজের বানানো হয়েছে ও চাদকে বানানো হয়েছে মটরশুটির দানা। সেই মডেলেই সৌরজগত হবে ভারতের চেয়ে বড়। সেই মডেলে আমাদের গ্যালাক্সিটি (মিল্কিওয়ে) হবে সৌরজগতের চেয়ে বড়। পৃথিবীকে একটা গলফ বলের সাইজের বানানো এত ছোট একটি মডেলে, একটি গ্যালাক্সি যদি সৌরজগতের চেয়ে বড় হয় তবে সীমাহীন সংখক গ্যালাক্সি সম্বলিত এই মহাশুন্যের ওই ছোট মডেলটিও মহাশুন্যের মতনই বড় হবে। এর থেকে মহাশুন্যের বিশালতার একটি ধারনা পাওয়া যায়।

এটা বুঝতে কঠিন হলে সহজ আরেকটি পদ্ধতি আছে। আপনারা সবাই পরমানু চেনেন। পরমানু এত ছোট যে একটি সুইয়ের আগাতে ২০০টি সাজিয়ে রাখা যায়। আমাদের সৌরজগতের তুলনায় একটি পরমানুর যত ছোট। আমাদের গ্যালাক্সির তুলনায় পৃথিবী ঠিক তত ছোট। এমনই সীমাহীন সংখক গ্যালাক্সি নিয়েই আমাদের মহাশুন্য। আমাদের সবচেয়ে কছের তারাটি সাড়ে চার আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। যদিও সম্ভব নয় তবুও বোঝার জন্য বলছি। ওই তারার কোন গ্রহে যদি মানুষ বসতি স্থাপন করতে পারে তবে পৃথিবীর সঙ্গে তার যোগাযোগ হবে এরকম। টিভিতে সরাসরি সম্প্রচার করা অনুস্টানটি সাড়ে চার বছর পরে দেখা যাবে। মোবাইলে কারোর সঙ্গে কথা বললে “হ্যালো, কেমন আছো” বলার সাড়ে চার বছর পরে সে সেটি শুনতে পাবে। সে আবার “আমি ভালো আছি” উত্তর দিলে আপনি সেটি আরো সাড়ে চার বছর পরে শুনতে পারবেন। এই হল, সবচেয়ে কাছের তারার অবস্থা।



(ছবি - ২ লক্ষ আলোকবর্ষ দূরে সুপারনোভা। যে এলাকা জুড়ে বিস্ফোরন হয়েছে তার এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তের দুরত্ব ৩০ আলোকবর্ষ)

তাহলে দুরের তারা কি অবস্থা? তারা হল সুর্যের মতন, আগুনের দলা। কোন তারা জ্বলে নিঃশেষ হবার আগে শেষ বারের মতন ধপ করে জ্বলে ওঠে। সৃস্টি হয় বিশাল বিস্ফোরন। একেই সুপারনোভা বলে। খালি চোখে দেখা যায় না, কিন্তু আধুনিক দুরবিক্ষন যন্ত্রে বা অন্য কোন যন্ত্রে সুপার নোভা দেখা গেছে বা যন্ত্রে ধরা পড়েছে। হিসেব করে পাওয়া গেছে যে সুপারনোভা হয়েছে যে তারাটিতে সেটি ৫ কোটি আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। সেই তারা থেকে আলো আমাদের এখানে আসতে ৫ কোটি বছর সময় লাগে। এই আলো আসার পরেই তো জিনিসটা আমাদের যন্ত্রে ধরা পরেছে। অর্থাৎ, ওই সুপারনোভা (বিস্ফোরন) হয়েছে ৫ কোটি বছর আগে আর তা দেখা যাচ্ছে এখন। হতে পারে আজকে কোন সুপারনোভা হচ্ছে, যেটা দেখা যাবে আরো কয়েক কোটি বছর পরে। পৃথিবীর বয়স ৫০০ কোটি বছর। এমনও অনেক তারা আছে যেগুলো থেকে আলো আমাদের কাছে এখনো (৫০০ কোটি বছরে) এসে পৌছেনি। অসীম এই মহাকাশ।



(মহাশুন্য দেখতে যেমন - ১)



(মহাশুন্য দেখতে যেমন - ২)

একটি বিল্ডিং এর গ্যারেজে দাঁড়িয়ে বিল্ডিংটি কেমন দেখতে তা বোঝা যায় না। বিল্ডিংটি দেখতে হলে কয়েক পা হেটে গেটের বাইরে গিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে। ঠিক তেমনি মহাকাশ কেমন দেখতে সেটা দেখতে হলে আমাদেরকে যেখানে গিয়ে দাড়াতে হবে সেখানে আলোর গতিতে যেতে এক হাজার কোটি বছর লাগবে। ওখানে গেলে আমরা মহাশুন্যের একটি ক্ষুদ্র অংশকে উপরের ছবি দুটির মতন দেখতে পাব।

বিষয়: বিবিধ

৪২৯২ বার পঠিত, ১৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

203606
০৭ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০২:৩৩
হাবিবুল্লাহ লিখেছেন : ও আল্লাহ্‌ তুমি মহান। আমাদের দোষ-ত্রুটিগুলো ক্ষমা করে দিন।
আপনার লেখা ভাল লেগছে। তুলনাগুলো ভাল হয়েছে। তবুও সেই কল্পনাতীত মহাকশ এখনো বুঝের বাইরেই রয়ে গেছে সেটাই স্বাভাবিক। আরো অনেক রকমের তুলনা দেয়া যেতে পারে, যদিও সব ধরে নেয়ার মত। যেমন বড় একটি মাঠের মাঝখানে একটি ক্রিকেট বল হচ্ছে সৌরজগতের তুলনায় আমাদের পৃথিবী। আবার বড় একটি মরুভূমির মাঝখানে একটি ক্রিকেট বলের তুলনা করা যায় একটি গ্যালাক্সির সাথে আমাদের পৃথিবীর। আবার মরুভূমির তুলনায় একটি বালু হতে পারে মহাবিশ্বের তুলনায় আমাদের সৌরজগত। এরকম উপমা দিলেও তা সঠিক ভাবে কল্পনায় আসছে না। আসবে না।
আরেকটি কথা, মহাবিশ্বের প্রান্তসীমা খুঁজে পাওয়া যায়নি, হয়ত যাবে না, তবুও ওটাকে অসীম বলা হয়ত ঠিক হবে না। এর একটা সীম অবশ্যই আছে, যদিও মানুষ জানে না সেটা কোথায়।
203623
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৫:৫৩
তহুরা লিখেছেন :
203659
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:১১
ইমরান ভাই লিখেছেন :
সুবহানাল্লাহ! তার পরেও নাস্তিক গুলার মাথায় কাজ করে না।

আল্লাহ আমাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করো।

আমি শাক্ষ্যদিচ্ছি "লা ইলাহা ইলাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ"

জাজাকাল্লাহু খায়রান।
203664
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:২১
আল সাঈদ লিখেছেন : "লা ইলাহা ইলাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ

ভালো লাগলো
203678
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:৫৪

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 7238

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 764

"> রায়হান রহমান লিখেছেন : অনেক কিছুই দেখালেন, তারপরও বলছেন কিছুই দেখেন্নি! ঘটনা কি?
203691
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:২২
রাইয়ান লিখেছেন : মাথা ঘোরাচ্ছে আমার ... Rolling Eyes
203701
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:৩৩
মাটিরলাঠি লিখেছেন : সুবহান আল্লাহ্‌। সকল প্রশংসা আল্লাহ্‌র জন্য।

যাজাকাল্লাহু খাইরান।

203704
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:৩৫
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : মাথায় তো গ্যাঞ্জাম লাগাইয়া দিলেন রে ভাই!
আচ্ছা এই মহা বিশ্বটা কি আমাগো বাড়ীর পাশে লাগোয়া বিশাল ডিগিটার চেয়েও কি বড় হবে?
203707
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:৪১
প্রবাসী আশরাফ লিখেছেন : ইয়া রব, তুমি নিশ্চই মহান, এই মহাবিশ্বের সৃষ্টিকারী, সেজদায় তাই নতশীর তোমায়।

ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর একটি পোষ্ট দেবার জন্য... Rose
১০
203714
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:৪৯
আলমগীর মুহাম্মদ সিরাজ লিখেছেন : সুবহানআল্লাহ আল্লাহু আকবার!
১১
203748
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:৫৩
জেদ্দাবাসী লিখেছেন : সুবহানআল্লাহ অসাধারন পোস্ট ।
স্টিকি করা হোক ।
ধন্যবাদ
১২
203789
০৭ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:০২
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : বিশাল মহাবিশ্বের সহস্রভাগের এক অংশও আমরা এখনও পুরাপুরি জানতে পারিনি। আর মহাবিশ্বের কথাই বলা কেন। মালেয়শিয়ার এয়ারলাইন্স এর দুর্ঘটনা থেকে জানা গেল এখনও আমরা পৃথিবীর বিস্তৃত সাগরের রহস্য সম্পর্কেই অজ্ঞাত। যারা বলেন এখন বিজ্ঞান চরম উৎকর্ষ লাব করেছে এবং বিজ্ঞান ই সকল প্রশ্নের উত্তর দেবে ধর্মের কোন প্রয়োজন এই যুগে নাই এদের প্রতি এখন করুনা ছাড়া আর কিছু হওয়া সম্ভবনয়।
অনেক ধন্যবাদ সুন্দর তথ্যপুর্ন এই পোষ্টটির জন্য।
১৩
203969
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০৮
শেখের পোলা লিখেছেন : এসব ভাবতে গেলে শীত কালেও ঘামতে হবে৷ তাই শুধুই সুবহানাল্লাহ৷ ধন্যবাদ৷
১৪
204115
০৭ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:৪৯
মৃনাল হাসান লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
১৫
205405
০৯ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:০৯
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : কঠিন সাবজেক্ট আমার জন্য।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File