কোথায় রোজ গার্ডেনের সেই আওয়ামী লীগ ?সেতো এখন হারিয়ে যাচ্ছে কম্যুনিষ্ট ব্লাক হোলে ।

লিখেছেন লিখেছেন আবরার ২৩ জুন, ২০১৩, ১০:১৩:৩২ রাত



২৩ শে জুন , ১৯৪৯ সাল । ঢাকার রোজ গার্ডেনে আওয়ামী লীগের জম্ম । মুসলিম লীগ বিভাজিত হয়ে প্রথমে আওয়ামী মুসলিম লীগ । ১৯৫৫ সালে মুসলিম শব্দ বর্জন করে আসম্প্রদায়িক '' আওয়ামী লীগ '' এর পথ চলা শুরু হল । মুসলিম -অমুসলিম মিলে মিশে এক জাতীয় ঐক্য সৃষ্টির প্রায়াস । দল কখনও কোরআন - হাদীস বিরুধী হবে না । তাদের কেউ ধর্ম বিদ্বেষী হবে না । আওয়ামী লীগ জম্মের সুচনায় এবং পরবর্তীতে ধর্মবিদ্বেষী নেতার স্থান আওয়ামী লীগে ছিল না ।

আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠার নেতৃত্বে যারা ছিলেন তাদের দিকে তাকান ।জনাব , হোসেন শহীদ সরোহওয়ার্দী , মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী , শেখ মুজিবুর রহমান , মাওলানা আব্দুর রশীদ তর্ক বাগীশ , ইসলামী চিন্তাবীদ মো শামছুল হক । এই নেতারা কেউ ইসলাম বিদ্বেষী ছিলেন না । দেশের ধর্মীয় নেতাদের সাথে তাদের সুসম্পর্ক ছিল । দেশ স্বাধীন হওয়ার পুর্বে আওয়ামী লীগকে ধর্ম বিরোধী দল মনে করা হত না । স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ '' ধর্মনিরপেক্ষ - সমাজতন্ত্র মতবাদ '' দলে এবং দেশের সংবিধানে সংযুক্ত করে । ১৯৭০ সালের নির্বাচনি ইশতেহারে এই ২ মতবাদ ছিল না । এমন কি ৬ দফা এবং ১১ দফায় এই আদর্শ ছিল না । ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিজয় লাভ করে । জাতীয় পরিষদে নুতন করে পাকিস্তানের সংবিধান তৈরী হবে । ডঃ কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ৬ দফার ভিত্তিতে আওয়ামী লীগ একটি খসড়া শাসনতন্ত্র প্রনয়ন করে । এই শাসনতন্ত্রের পার্ট-৩ এ '' ইসলাম '' নামে একটি ধারা ছিল । সে ধারায় ৩টি উপধারা সংযুক্ত করা হয় ।

{1}No law shall be repugnant to the injuncions of Islam as laid down in the Holy Quran and Sunnah .

{2} Facilities shall be provided for the teaching of the Holy Quran to the Muslims of Pakistan .

{3} Observance of Islamic moral standards should be promoted amongst the Muslims of Pakistan .

১০ এপ্রিল ১৯৭১ সাল । আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা ঘোষনা করা হয় । সেই ঘোষনাই স্বাধীনতার মুল চেতনা -আসল উদ্দেশ্য । সেখানে বলা হয়েছে --- '' We ---- in order to ensure for the people of Bangladesh equality , human dignity and social justice , declare and constitute Bangladesh to be sovereign Peopls Republic------.

সুত্রঃ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র , ২য় খন্ড ।

উল্লেখিত চরিত্র হতে আওয়ামী লীগ আজ কোথায় এসে দাড়িয়েছে ? জনগনের ম্যান্ডেট ছাড়াই তারা ভারতের সংবিধানের ২ আদর্শ '' ধর্মনিরপেক্ষ মতবাদ এবং সমাজতন্ত্র '' সংবিধানে স্থাপন করেছিল । দেশের পীর -মাশায়েখ - আলেম -ওলামা- ইসলামী দল এবং ধর্ম প্রান বৃহত জনগোষ্ঠী এই আদর্শ মেনে নেয় নি । এমনকি গ্রামে-গঞ্জের আওয়ামী লিগের ধর্মপ্রান মানুষ গুলো এখনও এই ২ আদর্শ বুঝে না , ধার ধারে না । তারা বুঝে '' বঙ্গ বন্ধুর আওয়ামী লীগ '' , বঙ্গ বন্ধু দেশ স্বাধীন করেছেন , পাকিস্তানীদের তাড়িয়েছেন , বাচ ।

তারাই আবার হতবাক দৃষ্টিতে দেখলেন এত বড় নেতা কিভাবে কম্যুনিষ্ট ব্লাক হোল '' বাকশাল '' -এ পতিত হয়ে চিরতরে বিদায় নিতে । সমাজতন্ত্রের কালো থাবায় আওয়ামী লীগ বিলুপ্ত হয়ে যায় । শেখ মুজিব আওয়ামী লীগের দাফন দিয়ে বাকশাল রেখে যান । সেই বাকশালের সিড়ি বেয়ে ২২ বছর পর ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসে । শেখ হাসিনা ধর্মীয় লেবাসে তসবিহ হাতে , মাজার জিয়ারতে , হজ্জ ওমরাতে , জায়নামাজে বসে হাত উঠিয়ে দোয়া দরুদ পাঠে মশগুল হয়ে যান । ধর্মীয় গোষ্ঠীর সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তুলেন । ধর্মিয় গোষ্টীর সহযোগীতায় ক্ষমতায় আসেন । স্বল্প সময়ের ভিতর বাপের মত ভুল পথে -সেই কম্যুনিষ্ট ব্লাক হোলে পা ফেলেন । ইসলাম পন্থীদের বিরুদ্বে অবস্থান নেন । বাকশালী চরিত্র ধারন করেন । তবে সংবিধান হতে আল্লাহ কে বিদায় করার পদক্ষেপ হতে বিরত থাকেন । ব্লাক হোলে পা একটা পড়ায় রক্ষা পেলেন । কিন্তু পা একটা ফসকে যাওয়ায় ক্ষমতা হারান । তখন নেত্রীকে বুঝানো হল যত গন্ড গোলের মুল '' সংবিধানে আল্লাহর প্রতি গভীর আস্থা '' এবং ইসলাম পন্থী দল -মুন্সী মৌলভী - ধর্ম কর্ম '' চালু থাকা । রাষ্ট্রীয় কাঠামো হতে এগুলো চির বিদায় দিতে হবে । নইলে রক্ষা নেই ।

শুরু হল অদৃশ্য পরামর্শদাতাদের তৎপরতা । নেতৃত্বের শীর্ষ পর্যায় পরিবর্তন । দেশপ্রেমিক , মুক্তিযোদ্ধা , ধর্মানুরাগী , বাঘা বাঘা ঝানু প্রবিন রাজনীতিবীদদের বিদায় । কতিপয় আমলা -হাইব্রিড -ডিজিটাল - ব্লাক ক্যাট নেতার সাথে যোগ হল বাম মতিয়া খালা , লেনিন , মান্নান , মেনন , ইনু এবং অদৃশ্য নেতার প্রভাব । আমলা উপদেষ্টাদের উৎপাত । তাদের প্রভাবে প্রথম ধাপেই সংবিধান হতে মহান আল্লাহর প্রতি আস্থা তুলে দেয়া হল । ধর্ম একদম খারিজ । একজন মুসলমানের আল্লাহর প্রতি আস্থা না থাকলে সে মুসলমান থাকতেই পারে না । যার আল্লাহর প্রতি আস্থা থাকে না তার সকল কর্মের মুল হল শয়তান । আর শয়তান মানুষকে খারাপ কর্মেই উদ্বুদ্ধ করে ।

আওয়ামী লীগের গুরুত্বপুর্ণ দায়িত্ব পেলেন সৈয়দ আশরাফ । যিনি নিজেই বললেন - আমি হিন্দুও নই , মুসলিমও নই । তাইলে তিনি কি ? শেখ হাসিনা দুর্গাপুজায় গিয়ে বলেন - '' মা দুর্গার আগমনে এবার ফসল ভাল হয়েছে '' । আবার কিছুদিন আগে বলেছেন-- দেশ চলবে মদিনা সনদের আলোকে । নেত্রীর এই সাংঘর্ষিক বক্তব্যে চরমভাবে বিভ্রান্ত দলের নেতা কর্মীরা । আওয়ামী গঠনতন্ত্রে এবং দেশের সংবিধানে '' মদিনা সনদে '' রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ রাখা হয়নি । প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য অনুধাবনের ব্যারোমিটার সম্পন্ন মানুষ কি সব কবরে চলে গেলো ? দেশের মানুষ কি সব বোকা ?

আমাদের প্রধান মন্ত্রী নিজেই বলেছেন - তিনি নামাজ পড়েন ,কোরআন পড়েন । অথচ পুত্রবধু খৃষ্টান । শেখ রেহানার সন্তানরা বিয়ে করতে গিয়ে মুসলিম পেলো না । খৃষ্টান -ইহুদীদের সাথে আত্মীয়তার বন্ধন হল । শেখ পরিবারের প্রজম্ম খৃষ্টান-ইহুদী হতে চলেছে । মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একটি বার কি ভেবে দেখেছেন ? শেখ পরিবারের ২ কন্যার বিদায়ের পর এই পরিবারকে আর কেউ শেখ পরিবার বলবে না । বলবে '' খৃষ্টান -ইহুদী '' পরিবার ! একেবারেই ইসলামের বিপরীত ধারা । অদৃশ্য সুতার টানে আপনারা কোথায় চলেছেন ? বাপ -দাদার আসল পথ হারিয়ে '' এক ব্লাক হোলে '' পরে গেছেন ।

কম্যুনিষ্ট ব্লাক হোলে তলিয়ে গেছেন তা ইতিমধ্যে দৃশ্যমান করেছেন । দেশের মানুষের প্রানপ্রিয় বলিষ্ঠ্য কন্ঠস্বর আলেমে দ্বীন মোফাসসির এ কোরআন আল্লামা সাঈদীর ফাঁসীর নির্দেশ প্রত্যাখ্যান করেছে সাধারন মানুষ । বাংলাদেশে কোন নেতার জন্যে এত মানুষ জীবন দিয়েছিল কি ? গ্রামে -গঞ্জে নারী-পুরুষ রাস্তায় নেমে প্রতিবাদের ঝড় তুলেছে । গুলি খেয়েছে । রক্ত দিয়েছে । জীবন দিয়েছে । জেল খেটেছে । থেমে যায়নি তাদের মিছিল ।

শাপলা চত্তরে বাতি নিবিয়ে রাতের আধারে ১,৫০,০০০ বুলেট ছুরেছেন । দ্বিনদার - পরেহজগার -মুত্তাকী মোদাররেছ-ঈমাম -ছাত্র -যুবক -ইয়াতীম নিরীহ মানুষ গুলোর কি অপরাধ ছিল ? দেশের নির্ভেজাল আলেম-অলামা বলতে মানুষ তাদেরকেই জানে । তারা রাজনীতি -টেন্ডারবাজীতে নেই । মাদ্রাসার চার দেয়ালের ভিতর তাদের বসবাস । আপনাদের গদি নিয়ে তারা টানাটানি করেনি । আপনাদের '' বঙ্গ ভবন '' গণভবন '' -এর পানিবিদ্যুৎ লাইন কাটতে তারা ঢাকায় আসেনি । তারা এসেছিল আপনাদের লালিত-পালিত-আস্রিত আল্লাহ-রসুলের বিরুদ্ধে অশ্লীল ভাষা প্রয়োগ কারী নাস্তিকদের শাস্তির দাবী জানাতে । তাদের হাতে তসবিহ -জায়নামাজ ছিল । গোটা দেশের মানুষ তা দেখেছে । এই নিরীহ মানুষ গুলোর বিরুদ্ধে রাতের আধারে আপনাদের নির্মম নিষ্ঠুর '' পশু বাহিনী '' লেলিয়ে দিয়েছেন । নির্বিচারে গণহত্যা করেছেন । তা রেকর্ড হয়ে আছে । ঘরে ঘরে মানুষ এখন নিজের চোখেই দেখতে পাচ্ছে ।

যাদের উপর যুলুম করা হল তাদের বিরুদ্ধে মামলা । রিমান্ড নির্যাতন । তাদের বাড়ী ঘরে হামলা । তাদের নেতাদের উপর চরম নির্যাতন । প্রখ্যাত আলেম হেফাজত নেতা বাবুনগরীর কি অপরাধ ? গুন্ডা পুলিশ বাহিনী তাকে নির্মম নির্যাতনে মৃত্যুর দুয়ারে নিক্ষেপ করেছে । একজন আলেমের উপর এমন অত্যাচার জুলুম বাংলাদেশের ইতিহাসে নেই ।

ইসলামী আন্দোলন করা কি অপরাধ ? বিশ্বজিৎ কে যারা হত্যা করল তাদের রিমান্ড নির্যাতন নেই । ডেকে নিয়ে শ্রমিক হত্যাকারী রানার রিমান্ড নির্যাতন নেই । চরম সন্ত্রাসী বিকাশ-প্রকাশ মুক্তি পায় । খুনীরা রাষ্ট্রপতির ক্ষমায় মুক্ত স্বাধীন । অথচ শিবির সভাপতি হওয়ার অপরাধে মেধাবী ছাত্র দেলোয়ার হোসেন নির্মম নির্যাতনের শিকার । তাকে চিরতরে পংগু করে দেয়া হল । ইসলামী আদর্শে বিশ্বাস , দাড়ি রাখা , হিজাব আজ বড় অপরাধ । যারা ধর্মের কথা বলে , ধর্মের পথে চলে তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করা হয়েছে । আজ আওয়ামী লীগ তার প্রতিপক্ষ । দেশের মানুষ আওয়ামী লীগ চিনে । বাম ডান বুঝে না । ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ । তাদের দ্বারা ইসলাম পন্থীরা নির্যাতিত । নিপিড়ীত । লাঞ্চিত । দেশের সকল জেল খানা ধর্ম প্রান ইসলামী নেতা কর্মী দ্বারা ভরে গেছে ।

আওয়ামী লীগের আশকারা পেয়ে ব্লাক ক্যাট নামক শিয়াল বাবু মুসলমানের '' সুবহান আল্লাহ '' পবিত্র বানী নিয়ে মস্কারা করার সাহস পায় । মুসলমানের ঈমান আকিদা নিয়ে খেলা করে । স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী বলেন শাপলা চত্তরে হেফাজত কর্মীরা গায়ে রঙ লাগিয়ে ঘুমিয়েছিল । সেখানে কাউকে মারা হয়নি । দেশের প্রধানমন্ত্রী কি বলেছেন তা জাতি শুনেছে । ঐদিনের গণহত্যা গোটা পৃথিবীর মানুষ দেখেছে । তাই ৪ সিটি নির্বাচনে মানুষ কি দেখেছ - কি ঘটেছে তার জবাব দিয়েছে । আওয়ামী লীগকে আজ '' ধর্মবিরোধী '' , আলেম-ওলামা হত্যাকারী '' একটি সাম্প্রদায়িক জংগী দল হিসাবে বৃহৎ ধর্মপ্রান জনগোষ্ঠীর মুখোমুখী করা হয়েছে । কতিপয় বক ভন্ড বাটপার দেশের মুল ইসলামী নেতা -দলকে সার্টিফিকেট দিচ্ছে '' তাদের চরিত্রে ইসলাম নেই '' । এই ভন্ডদের অনেক দাম নেত্রীর নিকট ।

আমরা আশা করব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগকে রক্ষা করবেন । কম্যুনিষ্ট ব্লাক হোল থেকে উঠে আসুন জনতার কাতারে ।মনে রাখুন এই দেশে বাম = ০ । দেশে যে কোন নির্বাচনে জয় - পরাজয় নির্ধারনে '' ইসলাম পন্থীরা '' মুল ফ্যাক্টর । জনগন আপনাকে ৫ বছরের জন্যে '' গণভবন '' এর দায়িত্ব দিয়েছে । নির্ধারিত মেয়াদ শেষে '' গণভবন'' ত্যাগ করুন । জনগণের মাঝে ফিরে আসুন । দেশকে রক্ষা করুন । সুনাম সুখ্যাতি নিয়ে যথা সময় বিদায় নিন । জনতার মনের কথা মুখের ভাষা বুঝার চেষ্টা করুন । ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না । দেয়ালের লেখা পড়ুন । যে আওয়ামী নেতারা ১৯৮১ সালে আপনাকে বিমান বন্দরে স্বাগতম জানাতে গিয়েছিল তারা আজ কোথায় ? তাদের অনেকেই আজ আপনার পাশে নেই কেন ?

যারা আপনাকে তেড়া বেড়া বাকা চেকা এবরো থ্যাবরো পথে ক্ষমতায় থাকার পরামর্শ দিচ্ছে তারাই আপনার বড় শত্রু । তারা আপনার জননেত্রী উপাধি হতে '' জন '' শব্দটি হাজ্যাক করতে চায় । আপনাকে '' আওয়ামী -কম্যুনিষ্ট '' নেতা বানিয়ে ছাড়বে । জনপ্রিয়তা শুন্য কোটায় নিতে ''অদৃশ্য '' ইশারা দিচ্ছে । আমলাতন্ত্র আর পুলিশতন্ত্র এক বড় ষড়যন্ত্র -মন্ত্র । আওয়ামী লীগের জন্যে এক মস্ত বড় চরম পত্র । যবনিকা তন্ত্র । জানি না কেন নেত্রী আজ দিকভ্রান্ত ! নেতারা সব ক্লান্ত-শ্রান্ত -ভ্রান্ত -ভীত সন্ত্রস্ত । আজ তারা আপন জীবন নিয়ে ব্যস্ত । কর্মীরা সব বড় আতংকিত ।সময় মাত্র ৬ মাস । ক্ষমতার নেই কোন বিশ্বাস । আজ ফিরে তাকান সেই রোজ গার্ডেনের '' আওয়ামী মুসলিম লীগ '' এর দিকে । ১৯৫৫ সালের আওয়ামী লীগের দিকে , ১৯৭০ সালের আওয়ামী লীগের বৈশিষ্ঠ্যের দিকে । ইসলামের শত্রু বানিয়ে আওয়ামী লীগকে যারা ধবংস করতে চায় তাদেরকে চিহ্নিত করে তাড়িয়ে দিন । প্রকৃত রাজনীতিবীদ প্রবীন দেশপ্রেমিক নেতারাই পারেন রোজ গার্ডেনের আওয়ামী লীগের ভাবমুর্তি ফিরিয়ে আনতে ।

বিষয়: বিবিধ

১৫১২ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File