সুপ্রিম কোর্টের সামনে স্থাপিত গ্রীক দেবীর মূর্তিতো অপসারন করবোই সাথে প্রধান বিচারপ্রতি কেও অপসারন করবো" শাইখুল হাদীস আল্লামা মুফতি ফয়জুল কারিম (দাঃবাঃ)[পীরে কামেল চরমোনাই]
লিখেছেন লিখেছেন এম এম নুর হোসাইন মিয়াজী ১৯ মার্চ, ২০১৭, ১১:৫৩:০০ সকাল
সুপ্রিম কোর্টের সামনে স্থাপিত গ্রীক
দেবীর মূর্তি অপসারনের দাবীতে আজ ১৮
মার্চ ঢাকার প্রেস ক্লাব চত্তরের বিক্ষোভ
সমাবেশের অনুমোতি পুলিশ না দেয়ায় হাউজ
বিল্ডিংয়ে আই এ বি মিলনায়তন বিক্ষোভ
প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আলহামদুলিল্লাহ
মূর্তি অপসারনের দাবীতে আইনি
প্রোসেসিংয়েও আমাদের আইনজীবিরা
আগাচ্ছে...
মুসলমানদের দেশে ইসলাম ও দেশ বিরোধী
কোন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে দেয়া হবো না।
প্রয়োজনে রক্ত যাবে জীবন যাবে।
প্রধান অতিথি
বাতিলের আতংক,জাতির অহংকার,নায়েবে
আমীরুল মুজাহিদীন শাইখুল হাদীস আল্লামা
মুফতি ফয়জুল করিম (দাঃবাঃ)
[শাইখে চরমোনাই] বলেন,
প্রধান বিচার প্রতি আপনি মূর্তির বিষয়ে সহ
আপনি যেভাবে দায়িত্ব পালন করছেন তাতে
আপনি আমাদের বিচার প্রতি হওয়ার যোগ্য
নন।তাই ইংশামায়াল্লাহ সুপ্রিম কোর্টের
সামনে থেকে মূর্তিতো অপসারণ করবোই
সাথে প্রধান বিচারপ্রতি আপনাকেও অপসারণ
করব।
মূর্তি করতে ইচ্ছা করলে দিল্লিতে করেন
বাংলাদেশের ঢাকায় নয়।
৯২% মুসলমানদের দেশে মূর্তি কেন??
প্রশাসনের উদ্দেশ্যে বলেন,বাধা কতো
দিবেন?
যতো বাধা আসে স্রোতের শক্তি ততো বারে।
সুতরাং যতো বাধা দিবেন মুসলমানদের ঈমানী
শক্তি ততো বারতে থাকবে।তাই এই বিক্ষুভদ্ধ
মুসলিম জনতাকে ঠেকানোর শক্তি কারো
থাকবে না।
মুসলমানদের ঈমানী কর্মসূচিকে বাধা দিয়ে
মুসলমানদের দমিয়ে রাখা যাবে না।ঈমানের
আগুনে নাস্তিকবাদী ও হিন্দুত্ববাদী সরকার
পুড়ে ছাড়খার হয়ে যাবে।
→আগামি ২১ এপ্রিল ১৭ ঢাকার
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতিয় মহা সমাবেশ।
ইংশায়াল্লাহ মুসলমানদের জোয়ারে মূর্তি
সাগরে ভেসে যাবে যাবে।
আজকে মুসলিম জনতার অংশগ্রহনে হাউজ
বিল্ডিংয়ের আশ পাশে সড়কে পুরো ইসলামী
আন্দোলন বাংলাদেশের নেতা কর্মী দের
ভরপুর ছিল।
পীর সাহেব চরমোনাই শান্তি ও শৃঙ্খলায়
বিশ্বাসী এবং তবে আমাদের আমীর
বিশৃঙ্খলা পছন্দ করেন না।তাই আমাদের
প্রতিটি কর্মসূচি শান্তিপূর্ণ হয় এবং আমরা
প্রশাসনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তবে পিট
দেয়ালে ঠেকলে তখন কি করতে হবে আমাদের
আমীরের জানা আছে।সুপ্রিম কোর্টের সামনে স্থাপিত গ্রীক
দেবীর মূর্তি অপসারনের দাবীতে আজ ১৮
মার্চ ঢাকার প্রেস ক্লাব চত্তরের বিক্ষোভ
সমাবেশের অনুমোতি পুলিশ না দেয়ায় হাউজ
বিল্ডিংয়ে আই এ বি মিলনায়তন বিক্ষোভ
প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আলহামদুলিল্লাহ
মূর্তি অপসারনের দাবীতে আইনি
প্রোসেসিংয়েও আমাদের আইনজীবিরা
আগাচ্ছে...
মুসলমানদের দেশে ইসলাম ও দেশ বিরোধী
কোন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে দেয়া হবো না।
প্রয়োজনে রক্ত যাবে জীবন যাবে।
প্রধান অতিথি
বাতিলের আতংক,জাতির অহংকার,নায়েবে
আমীরুল মুজাহিদীন শাইখুল হাদীস আল্লামা
মুফতি ফয়জুল করিম (দাঃবাঃ)
[শাইখে চরমোনাই] বলেন,
প্রধান বিচার প্রতি আপনি মূর্তির বিষয়ে সহ
আপনি যেভাবে দায়িত্ব পালন করছেন তাতে
আপনি আমাদের বিচার প্রতি হওয়ার যোগ্য
নন।তাই ইংশামায়াল্লাহ সুপ্রিম কোর্টের
সামনে থেকে মূর্তিতো অপসারণ করবোই
সাথে প্রধান বিচারপ্রতি আপনাকেও অপসারণ
করব।
মূর্তি করতে ইচ্ছা করলে দিল্লিতে করেন
বাংলাদেশের ঢাকায় নয়।
৯২% মুসলমানদের দেশে মূর্তি কেন??
প্রশাসনের উদ্দেশ্যে বলেন,বাধা কতো
দিবেন?
যতো বাধা আসে স্রোতের শক্তি ততো বারে।
সুতরাং যতো বাধা দিবেন মুসলমানদের ঈমানী
শক্তি ততো বারতে থাকবে।তাই এই বিক্ষুভদ্ধ
মুসলিম জনতাকে ঠেকানোর শক্তি কারো
থাকবে না।
মুসলমানদের ঈমানী কর্মসূচিকে বাধা দিয়ে
মুসলমানদের দমিয়ে রাখা যাবে না।ঈমানের
আগুনে নাস্তিকবাদী ও হিন্দুত্ববাদী সরকার
পুড়ে ছাড়খার হয়ে যাবে।
→আগামি ২১ এপ্রিল ১৭ ঢাকার
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতিয় মহা সমাবেশ।
ইংশায়াল্লাহ মুসলমানদের জোয়ারে মূর্তি
সাগরে ভেসে যাবে যাবে।
আজকে মুসলিম জনতার অংশগ্রহনে হাউজ
বিল্ডিংয়ের আশ পাশে সড়কে পুরো ইসলামী
আন্দোলন বাংলাদেশের নেতা কর্মী দের
ভরপুর ছিল।
পীর সাহেব চরমোনাই শান্তি ও শৃঙ্খলায়
বিশ্বাসী এবং তবে আমাদের আমীর
বিশৃঙ্খলা পছন্দ করেন না।তাই আমাদের
প্রতিটি কর্মসূচি শান্তিপূর্ণ হয় এবং আমরা
প্রশাসনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তবে পিট
দেয়ালে ঠেকলে তখন কি করতে হবে আমাদের
আমীরের জানা আছে।
বিষয়: বিবিধ
১১৭০ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মুসলমানদের কোন অবমাননা সাধারণ পাবলিকের মনে দাগ কাটে না ( মানে সে নিউজ পাবলিক খায় না )। মুসলমানদের পঁচা দিয়ে কিছু লিখলে পশ্চিমে আশ্রয় পাওয়া যায় বলে এরকম লিখা পাবলিক খুবই খেতে চায় ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন